
17/09/2025
সেক্স_টাইম বৃদ্ধির কৌশল:-
সাধারণত সুস্থ ও রোগ মুক্ত থাকলে দৈনিক সহবাস করা যায়।এতে শরীরের সমস্যা নেই যদি পুষ্টিকর খাবার গ্রহন করেন সাথে সাথে।
# যেমন: মধু, দুধ, ডিম, খেজুর, কিসমিস, কলা, সবুজ শাকসবজি, সিজনাল ফলমূল, মাছ, মাংস ইত্যাদি। তবে ৭ দিনে ৩-৪ বার শ্রেয়। আপনি আপনার শারীরিক ফিটনেসের উপর নির্ভর করে সহবাস করেন।
সময়কে দীর্ঘ করতে কিছু বিষয় মনে রাখুন:-
# স্ত্রীর সাথে নিয়মিত সহবাস করুন।
# আপনি কোন পজিশনে ভালো পারফর্ম করতে পারেন সেটা খোঁজে বের করে চেষ্টা করুন।
# দুর্বল পজিশন এড়িয়ে চলুন।পজিশন ব্যক্তিভেদে ভিন্ন ও আলাদা।আপনার জন্য সুন্দর, পারফেক্ট পজিশন আপনাকেই বের করতে হবে।বিবাহিতরা বিভিন্ন স্টাইলে চেষ্টা করুন।
# লিঙ্গ প্রবেশ করানোর পর আলতো করে আপ-ডাউন করেন। জোরে জোরে আপ ডাউন করবেন না।
# যাদের স্পর্শ কাতরতা বা অনুভূতি কাতরতা বেশি বা প্রবেশ করাতেই বীর্য পাতের উপক্রম হয় তারা এক সাথে ২-৩টি বা বেশি কনডম ইউজ করেন।
অবিবাহিতারা আজাইরা অবান্তর প্রশ্ন করবেন না কীভাবে ২-৩ টা কনডম ইউজ করে। টাকা পয়সা রোজকার করেন বিয়ে করলেই অটোমেটিক শিখে যাবেন। আপাতত পড়ালেখায় মনোযোগ দেন যদি পড়ালেখা এখনও বেঁচে থাকে। তাছাড়া টাকা পয়সা আয় রোজকার করেন, টাকা পয়সা আয় করে পরিবারে দেন, দেখবেন বিয়ের কথা পরিবার চিন্তা করবে।
# চাকরি বা পড়াশোনা জনিত কারনে সাধারণত বিবাহিত যারা দূরে থাকেন বা অনিয়মিত সহবাস করেন বা মাঝে মাঝে সহবাস করেন তারা তাদের বেশির ভাগ দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে।।
তাই চেষ্টা করেন এক সাথে থাকার এবং নিয়মিত সহবাস করার।
# সহবাস নিয়ে অবান্তর বা আকাশ কুসুম কল্পনা করবেন না।এমন কি পর্নোগ্রাফির হিরোদের সাথে নিজেকে তুলনা করবেন না।পর্নোগ্রাফিতে এডিট থাকে সব।
# সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করুন। যাতে কেউ রুমে ঢুকে না যায় বা হুটহাট প্রবেশ করতে না পারে।
# যৌন সমস্যা থাকলে স্ত্রীর সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন, আলোচনা করুন। ভালো করে বুঝানোর চেষ্টা করেন। আর ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে চিকিৎসা করুন।
# হস্তমৈথুন, ঘষা মাজার, পর্নোগ্রাফি দেখা, সমকামীতা থেকে বিরত থাকুন।এগুলোর কারনেই ধ্ব,জ,ভঙ্গ হচ্ছেন। সমস্যা বেশি গুরুতর হলে চিকিৎসা করে তারপর বিয়ে করুন।
# যৌন সমস্যা যত পুরাতন হবে, আরোগ্য হতেও তত সময় লাগে। তাছাড়া ধৈর্য, অর্থের দরকারতো আছেই।অবিবাহিত হলে খারাপ কাজ গুলো থেকে ১০০০% বিরত থাকুন।ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন।
প্রাকৃতিক বা ঘরোয়া উপায়:-
সকালে:-
১. ১-টি সিদ্ধ ডিম সাথে
২. ১ গ্লাস/ কাপ দুধ খাবার পর।
৩. ১ চামিচ খাঁটি মধু।
৪. খেজুর যে কোন দামের ৮-১০টি।
দুপুরে:-
১. ১০-১২ টি কিসমিস।
২. ১টি পাকা কলা।
বিকালে:-
১. ১০-১২ টি খেজুর দামি বা কম দামী।
২. ১০-১২ টি চীনা বাদাম। কাঠ বাদাম বা কাজু বাদাম হলে ৩-৪টি।।
৩. সম্ভব হলে ১টি ডিম।
৪. ১ চা চামিচ মধু
রাতে,
শুধু রাতের খাবার খান।
আপনার মত করে মডিফাই করে নেন খাবার গুলো। ভরা বা খালি পেটে কোন সমস্যা না।
আপনার অর্থনৈতিক সচ্ছলতা উপর, টাকার উপর, আপনার ক্রয় করার ক্ষমতার উপর আপনি চেষ্টা করুন।।
সমস্যা পুরাতন হলে শুধু মাত্র খাবার খেয়ে ফলাফল নাও আসতে পারে।
সমস্যা গুরুতর হলে চিকিৎসার সাথে খাবার গুলো খেলে ভালো ফলাফল পাবেন ইনশাআল্লাহ।