Farid rukaiya & hijama centre

Farid rukaiya & hijama centre "তোমরা যে সকল পদ্ধতিতে চিকিৎসা কর তার মধ্যে কাপিং থেরাপি (হিজামা) সর্বোত্তম।" সহি বুখারী -৫৬৯৭।

"Farid rukaiya & hijama centre " পেজ এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

জামা/কাপিং থেরাপি চিকিৎসা কী?
💠💠হিজামা এমন একটি চিকিৎসা যাতে অন্যান্য মেডিকাল ড্রাগসের মত কোন সাইড ইফেক্ট নেই। কেবল নিরাময় আছে (সুবাহনাল্লাহ)। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলায়হি সাল্লাম তাঁর নিজের জন্য এ চিকিৎসাটি করিয়েছিলেন।
#হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা।
এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া।
আধুনিক পরিভাষায় Cupping ( #কাপিং),বাংলাতে #শিংগা লাগানো।
💠💠হিজামা কিভাবে কাজ করে::
শরিরের বিভিন্ন স্থান থেকে নেগেটিভ সাকশনের মাদ্ধমে চামড়ার নিচে ছড়িয়ে থাকা অপ্রয়োজনীয় রক্ত বের করে আনা হয়।এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।
💠💠আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (সা:)বলেছেন-
জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে তার মধ্যে হিজামাই হল সর্ব উত্তম।
আল-হাকিম, হাদিস নম্বরঃ ৭৪৭০.
💠💠জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।
” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০২
💠💠হিজামা/কাপিং থেরাপি দ্বারা যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
১। দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা(মাইগ্রেনসহ)
২। রক্তদূষণ
৩। উচ্চরক্তচাপ
৪। চুল পড়া
৫। ঘুমের ব্যাঘাত
৬। পায়ে ব্যথা
৭। বাতের ব্যথা
৮।নার্ভের সমস্যা
৯। আথর্রাইটিস
১০।গেটে বাত
১১। ত্বকের বর্জ পরিস্কার
১২।ঘাড়ে ব্যথা
১৩। দীর্ঘ মেয়াদী চর্ম রোগ
১৪। কিডনী রোগ
১৫। মাংস পেশীর ব্যথা
১৬।হাড়ের স্হানচু্তি জনিত ব্যথা
১৭।সাইনুসাইটিস
১৮।অবস(প্যরালাইসিস)
১৯।গ্যাস্ট্রিক পেইন,এসিডিটি
২০।হাঁপানি (Asthma)
২১।হৃদরোগ
২২।থাইরয়েড
২৩। শারিরিক দুর্বলতা
২৪।গোড়ালি ব্যাথা
২৫।ব্লাক ম্যাজিক বা কালো জাদুর সমস্যা
২৬।বমির সমস্যা
২৭।হাটু ব্যাথা
২৮।কোমর ব্যাথা
২৯।হাড় ক্ষয়জনিত ব্যাথা
৩০।লিভার ডিজিজ
৩১।মিসক্যারেজের সমস্যা
৩২।ইরেগুলার প্রিয়োড
৩৩।হরমনাল সমস্যা
৩৪।ডিপ্রেশন ...
ইত্যাদি ভিবিন্ন রোগ...।।
💠আমাদের সেন্টারে মহিলাদের জন্যে পরিপূর্ণ পর্দার সাথে মহিলা থেরাপিস্ট দ্বারা হিজামা চিকিৎসা করানো হয়।

আমাদের সাথে যোগাযোগ এর ঠিকানা :-
Farid rukaiya & hijama centre
নামঃ- Md.Faridul Islan
মোবাইল নম্বরঃ- 01400420666
ঠিকানাঃ- Boro, kajuli ,NagarKanda, Faridpur

17/01/2024
07/01/2024

#জিনেদের_বাস্তবতা_এবং_বিভিন্ন_সাইনের_পিছনের_রহস্য

জিন সম্পর্কে পুরোপুরি সঠিক কথা আমাদের এমনি এমনি বলা সম্ভব নয় কেননা তারা আমাদের থেকে আড়াল করা আল্লাহর ইচ্ছায়। তাই জ্বীনদের নিয়ে মূল বাস্তবতা সেটাই যেটা কুরআন সুন্নাহ তে আছে। এরা এক প্রজাতির প্রানী যাদের মূল আকৃতি আমাদের চোখের ডাইমেনশনের বাইরে যা চোখে দেখা সম্ভব না। তবে জ্বীনেরা বিভিন্ন ফর্ম নিতে পারে। এই প্রজাতির মূল শেইপের সাথে তাদের নরমাল দৃশ্যমান শেইপগুলো সম্ভবত সাদৃশ্যপূর্ন। যেমন যেসকল জ্বীন কে আল্লাহ সাপ/বিচ্ছুর রুপে বানিয়েছেন তারা দৃশ্যমান ফর্মে আসলে সাধারনত বিচ্ছুর রুপেই আসবে। আমরা আমাদের চোখে তাদেরকে সাপ/বিচ্ছুর রুপেই দেখবো। এবং তাদের আচরণ সাপ/বিচ্ছুর মতই হবে এমনকি পেশেন্টের শরীরে প্রবেশ করলেও তারা সাপ/বিচ্ছুর মতই আচরণ করবে।

জ্বীনকে সবসময় অতিপ্রাকৃত কিছু ভাবার প্রয়োজন নেই। দৃশ্যমান ফরমেটে ওর উপর দিয়ে গাড়ির চাকা চলে গেলে সেও চাপা পড়ে মারা যাবে। স্বাভাবিক অন্যান্য প্রাণীর মতই প্রাণী, শুধু শারীরিক কিছু বৈশিষ্ট ভিন্ন। এটা সকল প্রাণীর ক্ষেত্রেই তো সত্য। যেমন পাখি উড়তে পারে কিন্তু থাবা দিতে পারেনা, বাঘ থাবা দিতে পারে কিন্তু উড়তে পারে না। সকল প্রাণীর ক্ষেত্রেই ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট থাকা একটি স্বাভাবিক নিয়ম, জ্বীনকে আলাদা করে বড় কিছু ভাবার প্রয়োজন নেই।

অধিকাংশ জ্বীনই প্রাণী, সরিসৃপ ও জন্তু জানোয়ারের আকৃতির। পার্থক্য শুধু এটুকুই যে এরা আমাদের মতই আল্লাহর বিধানের অধীনস্ত ও বুদ্ধিমান, তাদের আচার চরিত্র ও খাদ্যাভ্যাস ভিন্ন। যেমনটা সুন্নাহ ও কুরআনে এসেছে। এদের কিছু কিছু আকৃতির বর্ননা কুরআন সুন্নাহ তে এসেছে, আর কিছু আমাদেরকে জানানো হয়নি। রাসুল সা: বলেন,

الجن ثلاثة أصناف: صنف لهم أجنحة يطيرون في الهواء، وصنف حيات وعقارب، وصنف يحلون ويظعنون
জ্বীনের রুপ তিন প্রকার। প্রথম প্রকার যাদের ডানা আছে তারা তা দিয়ে বাতাসে উড়ে বেড়ায়, দ্বিতীয় প্রকার যারা সাপ ও বিচ্ছু আকৃতির, তৃতীয় প্রকার যারা তোমাদের আশেপাশে ঘুরে বেড়ায়। (সহীহ, হাকেম)

الجن: الجن ثلاثة أصناف -كما جاء في الحديث - صنف على صورة الحيات، وصنف على صورة كلاب سود، وصنف ريح طيارة ذو أجنحة.
জ্বীন তিন প্রকার। এক প্রকার যারা সাপের আকৃতির, এক প্রকার কালো কুকুর, এক প্রকার ডানাবিশিষ্ট পাখি। (আহকামুল জ্বীন)

خلق الله تعالى الجن على ثلاثة أصناف: صنف حيات وعقارب وخشاش الأرض، وصنف كالريح في الهوى، وصنف عليهم الحساب والعقاب
আল্লাহ তা'লা জ্বীনকে তিন আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন। এক প্রকার সাপ, বিচ্ছু ও পোকামাকড়ের (যেমন মাকড়সার) আকৃতিতে। দ্বিতীয় প্রকার হচ্ছে, বাতাসের ন্যায়, তৃতীয় প্রকার হচ্ছে যাদের উপর হিসেব নিকেশ আছে। (ইবনে আবিদ দুনিয়া)

শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রাহ:) বলেন-
والجن يتصورون في صور الإنس، والبهائم. فيتصورون في صور الحيات، والعقارب وغيرها، وفي صور الإبل، والبقر، والغنم، والخيل، والبغال، والحمير. وفي صور الطير، وفي صور بني آدم، كما أتى الشيطان قريشا في صورة سراقة بن مالك لما أرادوا الخروج إلى بدر، وكما روي أنه تصور في صورة شيخ نجدي لما اجتمعوا بدار الندوة
জ্বীনেরা মানুষের রুপ নিতে পারে, তৃনভোজী চতুস্পদ জন্তুর রুপ নিতে পারে, তারা সাপের রুপ ধারন করে, বিচ্ছু ও অন্যান্য (সরীসৃপের) রুপ ধারন করে। এদের রুপ কখনো উটের আকৃতি, গরুর আকৃতি, ছাগলের রুপ, গাধার রুপ, পাখির রুপ নিতে দেখা যায়। এমনকি এরা মানুষের রুপও নেয় যেমনটা শ*য়-তান সুরাকা ইবনে মালেকের রুপ ধরে কুরাইশদের কাছে আসে যখন তারা বদরে যাওয়ার সংকল্প করেছিলো। অন্য বর্ননা অনুসারে শয়*তা'ন নজদি শাইখের রুপ ধারন করেছিলো যখন মক্কার কুরাইশরা দারুন নদওয়াতে একত্রিত হয়েছিলো।

💠 সরীসৃপ সাপ বিচ্ছু, পোকামাকড় ও অন্যান্য প্রানীদের ভেতরে জ্বীন হয় এটাকে একটা বাস্তবতা, যেটা ইসলাম এসে সত্যায়ন করেছে। সঠিক জ্ঞানের অভাবে আমরা এগুলো ভুলতে বসেছি, ফলে আমাদের জ্ঞানের জগতে জায়গা করে নিয়েছে জ্বীন নিয়ে প্যাগান থিওরী। ফলে জিনকে বুঝতে হলে আগে আপনার মাথাকে একটা ঝাকি দিয়ে মাথা থেকে জ্বীন নিয়ে আবর্জনাগুলো সরান যেগুলো আহাদ, ড্রাকুলা ইত্যাদি দেখে দেখে মনের ভেতরে গেথে আছে।

💠 জ্বীন শয়-তা*ন যখন কাউকে বিভ্রান্ত করতে পজেস করে তখন সেই ব্যক্তির আচরনে সেই শ*য়তানি প্রভাব সাদৃশ্য প্রকাশ পায়। বিভিন্ন মুভি বা গল্পেও ঠিক সেই জিনিসটা দেখানো হয়েছে। যেমন স্পাইডারম্যান মাকড়সার দ্বারা মাকড়সার আচরন ও ক্ষমতা লাভ করে।

💠 স্পাইডারম্যান থিমে সে যেই ক্ষমতালাভ করে সেটা সে নির্দিষ্ট সাইন (স্যাটানি-স্ট সাইন) শো করা ছাড়া এক্টিভও করতে পারেনা। ঠিক স্যাটা-নিস্ট রিচুয়াল গুলোতেও বা যাদুতেও তাই লাগে। আপনি নির্দিষ্ট সাইন সিম্বল ও রিচুয়াল/মন্ত্র ছাড়া শয়-তানকে খুশি করতে পারবেন না এবং যাদু করতে পারবেন না।

💠 জ্বীন জগতের বাস্তবতা জানার উপায় মূলত দুটো। এক. কুরআন সুন্নাহ। দুই. একই ধরনের কমন অভিজ্ঞতা পৃথিবীতে বহু প্রান্তের লোকদের একসাথে লাভ করা, এমন ব্যক্তি যারা হবে সত্যবাদি এবং সুস্থ মস্তিষ্কের। এমন তাদের অভিজ্ঞতালাভের দাবী যাচাইয়ের সুযোগ থাকবে।
রুকইয়াহ সেক্টরের মাধ্যমে আমরা সেম ধরনের এমন অনেক অভিজ্ঞতা লাভ করি। যেখানে সারা পৃথিবীর রুকইয়াহ প্র‍্যাক্টিশনারদের মাঝে কোনো সম্পর্ক বা যোগাযোগ থাকার প্রয়োজন হয় না।

রুকইয়াহ তে পজেজড পেশেন্টদের শরীরে প্রবেশকারী জ্বীন শয়*তান গুল সাধারনত হিন্দু, নাসারা, ইয়াহুদি, মুনাফিক, ই*বলি-সের সাধনাকারী, দা*জ্জা-লের পুজাকারী... এরকম কিছু কমন ক্যাটাগরির হয়ে থাকে। এবং রুকইয়াহ চলাকালীন রুকইয়াহর ইফেক্ট কে ঠেকানোর জন্য তারা রোগীর হাত পা ব্যবহার করে বিভিন্ন সাইন প্রদর্শন করে, যেগুলো দ্বারা তারা মূলত তাদের প্রভুর কাছে সাহায্য চায় অথবা সমস্যা নির্মূল হওয়াকে ঠেকায়। এ কারণে বিভিন্ন সাইন এবং ভংগিমা দেখা যায় রুকইয়াহ এর সময় পেশেন্টের। কিছু যাদুর পোজ, যা তার যাদুর চুক্তি কিসের বা কোনটার তা বুঝায়। আর কিছু সে কোন শয়তানের পূজারী তা বুঝায়। আর কিছু সে কোন জাতের জিন ও ক্ষমতা ধারণ করে তা বুঝায়। আর কিছু তার যাদু বা গীটের/হুসুনের অবস্থা বুঝায় (যেমন শক্তিশালী আছে বা নষ্ট হচ্ছে বা লুকানো বা কোন জায়গায় আছে ইত্যাদি?)।

©-+Abdullah Fahad

সন্দেহজনক কিছু বা কোন তাবিজ যদি পাওয়া যায় তাহলে সেটা নষ্ট করার জন্য একটি পাত্রে পানি নিন। তারপর সেই পানিতে সিহরের আয়াত প...
28/12/2023

সন্দেহজনক কিছু বা কোন তাবিজ যদি পাওয়া যায় তাহলে সেটা নষ্ট করার জন্য একটি পাত্রে পানি নিন। তারপর সেই পানিতে সিহরের আয়াত পড়ে ফুঁ দিন (অর্থাৎ সুরা আ’রাফ ১১৭-১২২, ইউনুস ৮১-৮২, সুরা ত্বহা ৬৯নং আয়াত), এরপর সূরা ফালাক্ব ৩বার, সূরা নাস ৩বার পড়ে ফুঁ দিন।

সুরা আরাফের আয়াতগুলো—
وَأَوْحَيْنَا إِلَىٰ مُوسَىٰ أَنْ أَلْقِ عَصَاكَ ۖ فَإِذَا هِيَ تَلْقَفُ مَا يَأْفِكُونَ ﴿١١٧﴾ فَوَقَعَ الْحَقُّ وَبَطَلَ مَا كَانُوا يَعْمَلُونَ ﴿١١٨﴾ فَغُلِبُوا هُنَالِكَ وَانقَلَبُوا صَاغِرِينَ ﴿١١٩﴾ وَأُلْقِيَ السَّحَرَةُ سَاجِدِينَ ﴿١٢٠﴾ قَالُوا آمَنَّا بِرَبِّ الْعَالَمِينَ ﴿١٢١﴾ رَبِّ مُوسَىٰ وَهَارُونَ ﴿١٢٢﴾

সুরা ইউনুসের আয়াতগুলো—
فَلَمَّا أَلْقَوْا قَالَ مُوسَىٰ مَا جِئْتُم بِهِ السِّحْرُ ۖ إِنَّ اللَّهَ سَيُبْطِلُهُ ۖ إِنَّ اللَّهَ لَا يُصْلِحُ عَمَلَ الْمُفْسِدِينَ ﴿٨١﴾ وَيُحِقُّ اللَّهُ الْحَقَّ بِكَلِمَاتِهِ وَلَوْ كَرِهَ الْمُجْرِمُونَ ﴿٨٢﴾

সুরা ত্বহার আয়াত—
وَأَلْقِ مَا فِي يَمِينِكَ تَلْقَفْ مَا صَنَعُوا ۖ إِنَّمَا صَنَعُوا كَيْدُ سَاحِرٍ ۖ وَلَا يُفْلِحُ السَّاحِرُ حَيْثُ أَتَىٰ ﴿٦٩﴾


এরপর তাবিজ বা জাদুর জিনিসগুলো খুলে আলাদা আলাদা করে ভালভাবে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। ইনশাআল্লাহ তাহলে জাদু নষ্ট হয়ে যাবে। এরপর মানুষ চলাচল করেনা এমন যায়গায় ফেলে দিন।

✅ লক্ষণীয়ঃ

১। তাবিজ,পুতুল,কাগজ,যাদুকরের দেয়া যেকোনকিছু উপরের আয়াতগুলো পড়া পানিতে ডুবিয়ে রাখবেন কিছুক্ষণ। কাগজে লেখা থাকলে পানিতে রেখেই সেটা ঘষে মুছে ফেলার চেষ্টা করবেন। লেখা মুছার পরে ছিড়ে অনেকগুলো টুকরো করবেন। তারপর শুকিয়ে বা কেরোসিন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলবেন। পুড়ানোর সময়ে নিশ্বাসের সাথে সেটার ধোঁয়া নেয়া থেকে বিরত থাকবেন।

২। তাবিজ খালি হাতে না ধরে গ্লাভস ব্যবহার করা ভাল। গ্লাভস না পেলে হাতে পলিথিন মুড়িয়ে বা রুকইয়ার আয়াত পড়া তেল হাতে মেখে নিতে পারেন। তাবিজ ধরার পূর্বে এবং নষ্ট করার পুরোটা সময়ে বারবার সুরা ফালাক, নাস পড়বেন।

৩। তামা বা অন্য ধাতুর তাবিজ বা আংটিতে খোদাই করা তাবিজ লেখা থাকলে লেখাটা ঘষে ঘষে মুছে ফেলবেন। ঘষে মুছতে না পারলে পুড়িয়ে হলেও লেখাটা মুছে ফেলা জরুরী। নিজে করতে না পারলে কোন স্বর্ণকারের কাছে গিয়ে লেখাটা মুছে ফেলবেন।

৪। তাবিজে গিট দেয়া থাকলে সাবধানে প্রতিটা গিট খুলবেন। কোন পুতুল, মূর্তি, পাখি, মাছ ইত্যাদি পাওয়া গেলে সাবধানে খেয়াল করবেন এদের গায়ে কোন পিন আছে কিনা। থাকলে প্রতিটা পিন খুলবেন। পিনগুলোও পানিতে ডুবিয়ে রাখবেন।

৫। জীবন্ত কোনকিছু যেমন- পাখি পাওয়া গেলে তার ডানার নিচে এবং শরীরের প্রতিটা জায়গায় খুঁজে দেখবেন কোন তাবিজ,পিন বা সন্দেহজনক কিছু আছে কিনা। থাকলে এগুলো সাবধানে খুলে নিয়ে পাখিকে তাবিজ নষ্টের পানি দিয়ে ভিজিয়ে ছেড়ে দিবেন। তাবিজের ভেতরে কাগজ ছাড়াও অন্যকিছু থাকতে পারে। তাবিজ খুলতে গেলে অনেক সময় খোলস ভেঙ্গে বের করা লাগতে পারে। যাই থাকুক, ভাঙ্গা টুকরোসহ সবটুকুই পানিতে ঢালবেন। একইভাবে যাদুকরের দেয়া তেলপড়া, পানিপড়া ইত্যাদি জিনিসপত্র পানিতে ঢালবেন।

৬। কারো বাসার দেয়ালে, ফ্লোরে অথবা যেকোন স্থানে তাবিজ আঁকা অথবা খোদাই করা থাকলে লেখাটা ঘষে মুছতে হবে। তারপর তাবিজ নষ্টের পানিটা ওখানে ছিটিয়ে দিতে হবে। অনেক সময় বাসা বানানোর সময়ে প্রতি কোণায় তাবিজ রেখে দেয়া হয়। সেক্ষেত্রে তাবিজ না তুলতে পারলে এসব কোণায় আয়াতগুলো পড়া পানিটা ছিটিয়ে দিবেন পরপর তিনদিন। আর দোয়া করবেন যেন আল্লাহ তাবিজ নষ্ট করে দেন।

৭। জ্যোতিষীর দেয়া কোন বিশেষ আংটি থাকলে তাবিজ নষ্টের পানিতে ডুবিয়ে রাখবেন। কিছুক্ষণ রেখে পাথরটা ভেঙে তারপর ফেলে দিবেন। জ্যোতিষীরা বিশ্বাস করে পাথরের ক্ষমতা আছে। তাই কোনমতেই এই পাথর রেখে দেয়া যাবেনা।

৮। তাবিজ নষ্টে ব্যবহৃত পানি ফেলার জন্য এবং তাবিজ পুড়ানোর জন্য, সাধারনত মানুষের যাতায়াত হয়না এমন কোন জায়গা ঠিক করে নিন। জাদুর জিনিসপত্র নষ্ট করার পরেও নিজেদের খাবার, ব্যবহারের জিনিস বা দৈনন্দিনের ময়লার মাঝে এটা ফেলবেন না।

৯। কোন রাস্তায়, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে, বাড়ির আশেপাশে, ফুলের টবে বা অন্য কোনো সন্দেহজনক জায়গায় তাবিজ রাখা আছে মনে হলে সেখানে পরপর তিনদিন উল্লেখিত আয়াতগুলো পড়ে পানিতে ফু দিয়ে ছিটিয়ে দিন বা পানি ঢেলে দিন। যদি নির্দিষ্ট কোনো যায়গায় জাদুর জিনিস রাখার কথা স্বপ্নে দেখেন, কিন্তু সেখানে খুঁজে না পান, সেক্ষেত্রেও একই নিয়ম।
সংগ্রহীত পোস্ট

আলহামদুলিল্লাহ ঢাকা উত্তরা তদবির পাঠাইলামযাদের জীবন জাদুর সমস্যা যোগাযোগ করতে পারেন।
17/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ ঢাকা উত্তরা তদবির পাঠাইলাম
যাদের জীবন জাদুর সমস্যা যোগাযোগ করতে পারেন।

06/12/2023

দৈনন্দিন জীবনে চলতে গিয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। যেমন প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে কিংবা পারিবারিক ক্ষেত্রে। অনেকেই এ সকল ক্ষেত্রগুলোতে সুন্দরভাবে সমাধান করতে পারেন না। বিভিন্ন ধরনের জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি হন।

এই কোর্সে এই ধরনের অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।

প্রাতিষ্ঠানিক ও পারিবারিক যে সকল ক্ষেত্রগুলোতে আমরা সম্পর্কের ক্ষেত্রে দ্বন্দ্বের বা দ্বিপাক্ষিক টানাপোড়নের শিকার হই সেসব ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর সমাধানের মাধ্যমে পরিস্থিতিগুলোকে কিভাবে সমাধান করা যাবে সে বিষয় নিয়ে প্রাকটিক্যাল দক্ষতাসহ আলোচনা করা হবে ইনশাআল্লাহ।

কোর্সের আলোচ্যবিষয়

👉 প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে সহকর্মীদের মাঝে দ্বন্দ্ব নিরসন।
👉 পরিচালক বা দায়িত্বশীল হিসেবে অধীনস্ত কর্মকর্তাদের মাঝে দ্বন্দ্ব নিরসন।
👉 অধীনস্থ শিক্ষক বা কর্মকর্তার সাথে পরিচালক বা দায়িত্বশীলের দ্বন্দ্ব নিরসন।
👉 ভুল বোঝাবুঝিজনিত সংকট দূরীকরণ।
👉 ভাই-ভাইয়ের কিংবা ভাই-বোনের পারস্পরিক দ্বন্দ্ব নিরসন।
👉 পিতা-মাতা ও সন্তানের মাঝে মতানৈক্য দূরীকরণ।
👉 স্বামী স্ত্রীর পারস্পরিক দ্বন্দ্ব নিরসন।
👉 বউ-শাশুড়ির কিংবা শ্বশুর-শাশুড়ির সাথে দ্বন্দ্ব নিরসন।
👉 ১০ টি কেস স্টাডি।

কোর্সটি সকলের জন্যই খুবই উপকারী হবে বলে আশা করি।

কোর্সটির রেজি. লিংক-

https://forms.gle/G6WYpNUiK8oN9jXh7

ইসলামে ঝাড়ফুঁক-কে রুকইয়াহ বলে। রুকইয়াহ অর্থ হলো ঝাড়ফুঁক,  দোয়া বা মন্ত্র ইত্যাদি। আর রুকইয়াহ শারইয়্যাহ মানে শরিয়...
18/11/2023

ইসলামে ঝাড়ফুঁক-কে রুকইয়াহ বলে। রুকইয়াহ অর্থ হলো ঝাড়ফুঁক, দোয়া বা মন্ত্র ইত্যাদি। আর রুকইয়াহ শারইয়্যাহ মানে শরিয়াত সম্মত ঝাড়ফুঁক, কোরআনের আয়াত অথবা হাদিসে বর্ণিত দোয়া দ্বারা ঝাড়ফুঁক করা। তবে 'রুকইয়া' শব্দটি সচরাচর ঝাড়ফুঁক করা বুঝাতে ব্যবহার হয়। এই ঝাড়ফুঁক সরাসরি কারো ওপর হতে পারে, অথবা কোনো পানি বা খাদ্যের ওপর করে সেটা খাওয়া অথবা ব্যবহার করা হতে পারে। এক্ষেত্রে রুকইয়ার পানি, অথবা রুকইয়ার গোসল ইত্যাদি পরিভাষা ব্যবহার হয়। এর দ্বারা জিন জাদু বদনজর ইত্যাদি চিকিৎসা করা হয়।

আমরা যে সমস্ত সেবা দান করি.......
জিনের আছর, যাদুটোনা, ব্ল্যাক ম্যাজিক /কুফরি বান , হাসান, বদ নজর , উদ্বেগ ও বিষন্নতা, ব্যথা , স্বামী স্ত্রীর অমিল, বাড়িতে জিনের সমস্যা যাদুর কারণে বারবার অসুস্থ হওয়া , ইত্যাদি সেবা দান করে থাকি।
যোগাযোগ 01400420666 whatsapp

হিজামা
17/11/2023

হিজামা

Address

Boro, Kajuli , NagarKanda
Faridpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Farid rukaiya & hijama centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Farid rukaiya & hijama centre:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram