Jemaimela.com

Jemaimela.com Welcome to jamaimela.com, your trusted matchmaking social media platform. Find your perfect partner with our secure, user-friendly services. Join us today!

Contact us at 01715224239, 01956079204, Located at Uthli, Madhukhali, Faridpur. Welcome to jamaimela.com
At jamaimela.com, we believe in the power of connections. We are a leading matchmaking social media platform dedicated to helping you find the perfect partner. Our mission is to create meaningful relationships by providing a safe, reliable, and user-friendly platform for individuals looking for

marriage. Our Story
jamaimela.com was founded with a passion for bringing people together. Based in Uthli, Madhukhali, Faridpur, we understand the importance of finding the right partner and the impact it has on your life. Our journey began with the vision of revolutionizing the traditional matchmaking process, making it more accessible and convenient for everyone. Over the years, we have helped countless individuals find their life partners, and we are committed to continuing this mission. Our Services
We offer a range of services designed to facilitate the matchmaking process:

User Profiles: Create detailed profiles to showcase your personality, preferences, and interests. Advanced Search: Use our advanced search filters to find matches that meet your specific criteria. Secure Messaging: Communicate securely with potential matches through our platform. Privacy Protection: We prioritize your privacy and ensure that your personal information is protected. Why Choose jamaimela.com? Choosing jamaimela.com means opting for a platform that values quality, trust, and customer satisfaction. Here’s why we stand out:

Trusted Platform: We are a reputable platform with a track record of successful matches. User-Friendly: Our website is designed to be intuitive and easy to navigate. Verified Profiles: We verify user profiles to ensure authenticity and reliability. Dedicated Support: Our customer service team is always here to assist you with any questions or concerns. Customer Reviews
We are proud of the positive feedback we receive from our users. Here are a few testimonials from our satisfied clients:

Anika Rahman: "jamaimela.com made it so easy to find my perfect match. The platform is user-friendly and the customer service is excellent." Hasan Ahmed: "I found my life partner through jamaimela.com. The advanced search filters helped me find exactly who I was looking for." Farzana Khan: "The secure messaging feature gave me peace of mind while communicating with potential matches. Highly recommend!"
How to Join
Joining jamaimela.com is simple and quick. Visit our website and create your profile. Fill out your details and start exploring potential matches. Our platform offers a seamless experience, making it easy for you to find the right partner. Contact Us
We are here to assist you with any questions or concerns. Feel free to reach out to us through our website or contact us directly at:

Mobile: 01715224239, 01956079204
Email: raudbook@gmail.com
Thank you for choosing jamaimela.com. We look forward to helping you find your perfect match and being a part of your journey towards a happy and fulfilling marriage. Conclusion
At jamaimela.com, we are more than just a matchmaking platform. We are a community dedicated to creating meaningful connections and helping you find your life partner. Our commitment to excellence, innovation, and customer satisfaction sets us apart, making us the preferred choice for matchmaking in Bangladesh. Join our community today and experience the jamaimela.com difference. Thank you for being a part of our journey.

স্পেশাল সিঙ্গারার কালা ভূনা...!🐸
22/01/2025

স্পেশাল সিঙ্গারার কালা ভূনা...!🐸

22/01/2025

এই ব্যক্তিটি আজকে আড়াইহাজারের গোপালদী পৌরসভার কলাগাছিয়ায় (রাত ৮:০০) গাড়ির সাথে এক্সিডেন্ট হয়ে মারা যান।
উনার পরিবারের সন্ধান পাওয়া যায়নি,বর্তমানে আড়াইহাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আছে,কেউ যদি চিনে থাকেন তাহলে তার পরিবারের সদস্যদের কাছে তথ্যটি পৌঁছেদিন ।

22/01/2025

আমার ছাত্রী অবনিকে পড়াতে গিয়ে দেখলাম তাঁর আম্মু একটা ছেলের সাথে খুব অন্ত*রঙ্গ হয়ে বসে আছে। আমি তাদের দুজনকে দেখে লজ্জায় মুখ ঘুরিয়ে নিলাম। আমাকে দেখে তারা নিজেরাও নিজেদেরকে গুছিয়ে নিলো। আসলে মানুষের আসল চেহারাটা বুঝা যায় না। অবনির মা যে এরকম একটা খারাপ কাজ করতে পারে এটা কখনো আমার ভাবনায় আসেনি। তবে চাহিদার প্রয়োজনে মানুষ অনেক জ*ঘন্য কাজও করে থাকে। নিজের থেকে বয়সে অনেক ছোট ছেলের সাথেও মানুষ প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে সেটা আমি আজ বুঝলাম। আমি কিছু বলার আগেই অবনির মা আমাকে বলল,অবনি তো এখনো স্কুল থেকে ফেরেনি। আর আজ তুমি এতো আগেই পড়াতে আসবে সেটা বলবে না?

তখন আমি বললাম আজ মাসের শেষ তারিখ। তাই একটু আগেই পড়াতে এসেছি,টাকাটাও দরকার ছিলো।"

তখন অবনিরা মা বলল,
আচ্ছা ঠিক আছে। তুমি বসো আমি টাকা নিয়ে আসছি।"

কিছুক্ষণ পর অবনির মা এসে আমার হাতে দশ হাজার টাকা দিয়ে বলল,

"ও হচ্ছে আমার খালাতো ভাই সুজন। অবনিকে ওর কথা বলার দরকার নেই। তোমাকে অগ্রিম মাসের টাকাটাও দিয়ে দিলাম। তোমার নাকি টাকার সমস্যা বলেছিলে। আজকে পড়াতে হবে না তুমি বরং কালকে এসো।"

টাকাটা নিয়ে আমি চলে আসি। অবনিকে পড়াই আজ ছয়মাস হতে চলল। সত্যি বলতে অবনিকে আমি টাকার জন্যই পড়াই। অবনির বাবার টাকা পয়সার কোনো অভাব নেই। তাঁর বাবা বিদেশ থাকেন তাই আমাকে মাস শেষে পাঁচ হাজার টাকা দিতে কোনো সমস্যা হয় না। দশ হাজার টাকা পেয়ে সেখান থেকে মাকে চার হাজার টাকা দিলাম। আর বোনকে এক হাজার টাকা। বাকিগুলো আমার প্রয়োজনে কাজে লাগাবো রেখে দিলাম। মাকে দেওয়া এটা আমার প্রথম কোনো উপহার। আমি এর আগে কখনো মাকে টাকা দেইনি। টাকা দেওয়ার পর মায়ের চোখে যে আনন্দটা দেখেছিলাম সেটার কাছে পৃথিবীর সব আনন্দ তুচ্ছ। এক হাজার টাকা পেয়ে আমার বোন এতোটা খুশি হবে ভাবিনি। কিন্তু যখন টাকা পেয়ে সে আমাকে খুশিতে জড়িয়ে ধরে ভাইয়া বলল। তখন মনে হলো এমন বোনের জন্য জীবনে কিছু করতে না পারলে জীবনের কাছে ঋণী থেকে যাবো।

পরের দিন অবনিকে পড়াতে গিয়ে দেখলাম অবনি খুব সুন্দর করে সেজেছে। আকাশী রঙের শাড়িতে মেয়েটাকে অন্য দিনের চেয়ে আজ একটু বেশিই সুন্দর লাগছে। তাই পড়ানোর সময় তাঁর দিক থেকে কেনো জানি চোখ সরাতে পারছিলাম না। আমার এমন অবস্থা দেখে অবনি বলল,

"স্যার আপনার কি কোনো গার্লফ্রেন্ড আছে?"

নিজের ছাত্রীর মুখে এমন প্রশ্ন শুনে কিছুটা আনইজি ফিল করলাম। তারপরেও ধমকের শুরু বললাম।

"এসব কি প্রশ্ন? আমার গার্লফ্রেন্ড দিয়ে তুমি কি করবে? বাচ্চাদের এসব জানতে হয় না। তুমি পড়াশোনায় মনোযোগ দাও।"

তখন অবনি বলল,

"কে পিচ্চি? দেখেন আমি কতো বড় হয়ে গিয়েছি। আর ক্লাস নাইনে পড়া একটা মেয়েকে বাচ্চা বলা মোটেও উচিত না। আমার এক বান্ধবির বিয়ে হয়েছে,বাচ্চার মাও হয়ে গেছে। আর আপনি আমাকে বাচ্চা বলছেন।"

অবনির কথায় ঠিক। অবনিকে আজ মোটেও বাচ্চা বাচ্চা লাগছে না। বড়ই মনে হচ্ছে। শাড়ি পড়লে ছোট মেয়েদেরকেও অনেক বড় মনে হয়। অবনিকেও আজ বড়দের মতোই মনে হচ্ছে। আমি অবনির কথা এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও পারলাম না। অবনি আবার জিগ্যেস করলো।

"স্যার আপনি কিন্তু বললেন না,আপনার কোনো গার্লফ্রেন্ড আছে নাকি?"

তখন বাঁধ্য হয়ে বললাম।

"ছিলো একসময় তবে এখন নেই। এবার খুশি তুমি? তোমার প্রশ্নের উত্তর খুুঁজে পেয়েছো।"

তখন অবনির চোখেমুখে অনেক আনন্দ দেখতে পেলাম। আমার গার্লফ্রেন্ড নেই শুনে অবনি এতোটা খুশি হলো কেনো বুঝতে পারলাম না।

প্রায় ছয় মাস পর হঠাৎ করেই জানতে পারলাম অবনির মা প্রেগন্যান্ট। এমন অবস্থায় সব জায়গায় জানাজানি হয়ে গেলো। যেহেতু অবনিদের বাসায় আমি বাদে আর কোনো ছেলে যাওয়া আসা করতো না তাই সবাই আমার দিকে আঙুল তুলতে লাগলো,আমাকে সন্দেহ করতে লাগলো। অবনির মা যখন আমাকেই দোষ দিলো তখন আমার মরে যেতে ইচ্ছে করছিলো। অবনির মা নিজেকে বাঁচানোর জন্য আমার নামে যে এতো বড় একটা মিথ্যা কথা বলবে আমি কখনো কল্পনা করিনি। অবনির সামনে সেদিন কি লজ্জাটাই না পেয়েছিলাম। কোনো অপরাধ না করেও আমি অবনির চোখের দিকে তাকাতে পারিনি। অবনি অনেক ঘৃণা নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে ছিলো। সে কাঁদতে কাঁদতে যখন বলল।

"স্যার আপনি চাইলে তো আমিই আপনাকে এই সুখটা দিতাম। আপনাকে আমি ভালোবাসতাম। আর আপনি কিনা আমার মায়ের সাথেই এটা করলেন? আপনার প্রতি যে রেসপেক্ট ছিলো সেটা আপনি রাখেননি। আপনি কখনোই একজন শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা রাখেন না।"

কথা গুলোই বলেই অবনি আমাকে ধাক্কা দিয়ে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দেয়। আমিও চলে আসি। এলাকার সবাই জেনে গিয়েছে বিষয়টা। তাই লজ্জায় কারো সামনে যেতে পারতাম না। বাসায়ও চুপচাপ থাকতাম,মা বাবা বোন কেউ আমার সাথে আগের মতো কথা বলে না। আমার জীবনটা যেনো একাকিত্বের এক নরকে পরিণত হলো। ঠিক এমন সময় আমার নরকীয় জীবনটাকে আরও বিষাক্ত করে তুলতে ফোন দিলো আমার প্রাক্তন।

মিলির সাথে আমার দুই বছরের সম্পর্ক ছিলো। হঠাৎ করেই একদিন প্রচণ্ড রাগারাগি হলো দুজনের মাঝে। সেদিনই ব্রেকআপ করলাম আমরা। তারপরে আমি আর তাকে কোনোদিন ফোন দেইনি। কারণ আমি আমার ইগোর সাথে কখনো আপোষ করতে চাইনি। সেও কখনো ফোন দেয়নি। আজ এতোদিন পর কেনো ফোন দিলো সেটার কারণ খুঁজতে গেলাম না। ফোনটা রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে ভেসে আসলো চির পরিচিত সেই কণ্ঠস্বর।

"তোমার সাথে বিচ্ছেদ হয়ে ভালোই হয়েছে। এমন একটা কাজ করবে কখনো ভাবিনি।"

"আমি ভেবেছিলাম এতোদিন পর ফোন দিয়ে তুমি জানতে চাইবে আমি কেমন আছি? কিন্তু তা না করে কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দিচ্ছো? এটা বলার জন্যই কি ফোন দিয়েছো?"

"সেটা বলার প্রয়োজন মনে হয়নি কারণ তুমি ভালোই আছো। সেজন্যই হয়তো নিজের থেকে বয়সে অনেক বড় একটা মেয়ের সাথেও অবৈধ সম্পর্কে জড়াতে পেরেছো। ভালো না থাকলে মানুষ এমন কাজ করতে পারে? বল।"

"আর সবাই না হয় আমার সম্পর্কে জানে না তাই এমনটা বলছে। কিন্তু তুমি তো আমার সম্পর্কে সব জানো,আমাকে চেনো আমি কেমন মানুষ। তারপরেও এমনটা বললে? তোমার সাথে তো দুইটা বছর রিলেশন করেছি কখনো তো একটা চুমুও খেতে চাইনি তোমাকে। তুমিই বল,তোমার সাথে যদি আমি ফিজিক্যাল রিলেশন করতে চাইতাম তাহলে কি তুমি না করতে? আমার তো মনে হয় না তুমি না করতে। যেখানে তোমার মতো মেয়ের সাথে এমনটা করিনি সেখানে আমার থেকে বয়সে বড় একটা মহিলার সাথে এটা করবো কি করে ভাবলে তুমি?"

ঠিক এমন সময় বাবা আমার রুমে এসে পড়ায় আমি ফোনটা কেটে দিলাম। দীর্ঘ দুইমাস পর আমার রুমে কেউ আসলো,আমার সাথে কেউ কথা বলল। আমার তো ভালো লাগার কথা,খুশি হওয়ার কথা। কিন্তু আমি খুশি হতে পারলাম না বরং বাবার কথাগুলো শুনে চোখের পানিটাকে অনেক চেষ্টা করেও ধরে রাখতে পারলাম না।

বাবা যখন বললেন,

"কয়েকদিন পর তোর বোনকে দেখতে আসবে। আমি চাই না তোর কারণে আমার মেয়ের বিয়েটা ভেঙে যাক। তুই এক বছরের জন্য এই বাড়ি থেকে চলে যা। সবাই জানবে তোকে আমরা ত্যা'জ্যপুত্র করেছি। তোর সাথে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। একবছরে যদি কিছু করতে না পারিস,নিজের বেঁচে থাকার মতো অবস্থা তৈরি করতে না পারিস তাহলে চলে আসিস। তখন তোর বোনের বিয়ে হয়ে যাবে। তাই আর কোনো সমস্যা হবে না। তবে আমি চাইবো না তুই আর কখনো এই বাড়িতে ফিরে আস। তোর কারণে আমি আমার মান সম্মান সব হারিয়েছি। কাজটা করার আগে তোর ভাবা উচিত ছিলো তোর সাথে তোর পরিবারের মানসম্মানটাও মিশে আসে। যাইহোক তোর মাকে আমি এখনো কথাটা বলিনি। তুই চলে যাওয়ার পরেই বলবো। আজ রাতেই চলে যাবি। তোর মা কিংবা বোনের সাথে দেখার করার দরকার নেই। টাকা লাগলে বল,দিয়ে দিবো।"

আমি কিছু বলতে পারলাম না। আমি জীবনে কোনোদিনও চিন্তা করিনি আমার বাবা আমার প্রতি এতো কঠোর হবেন কখনো। কাঁদতে কাঁদতে শুধু বললাম।

"না কোনো টাকা লাগবে না।"

আমি লক্ষ্য করলাম আমার কান্না ভেজা কণ্ঠটাও বাবার ভিতরটাকে নাড়া দিতে পারলো না। বাবা আমার রুম থেকে চলে গেলেন।

ফোনের দিকে তাকাতেই দেখলাম একুশবার ফোন দিয়েছে মিলি। এখনো দিয়েই যাচ্ছে। তাঁর ফোনটা ধরতে ইচ্ছে করছিলো না। কারণ সবকিছু গোছগাছ করতে হবে,আজকেই বাবা আমাকে চলে যেতে বলেছেন। জানি না কোথায় যাবো,যাওয়ার মতো তেমন কোনো জায়গাও নেই। তবে যেতো তো হবে। পৃথিবীটা তো অনেক বড়,কোথাও না কোথাও তো জায়গা হবে?

চলবে..........

**বিক্রির জন্য সাদা বকের ছানা নিয়ে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর বাজারে বসেছিলেন বিক্রেতা। দেখে মায়া হয় ওই বাজারের ফল বিক...
26/11/2024

**বিক্রির জন্য সাদা বকের ছানা নিয়ে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর বাজারে বসেছিলেন বিক্রেতা। দেখে মায়া হয় ওই বাজারের ফল বিক্রেতা আতাউর রহমানের। কেউ কিনে খেয়ে ফেলতে পারে—এ আশঙ্কায় আগেভাগে গিয়ে ছানাটি কিনে নেন আতাউর। উড়তে পারত না ছানাটি।**

**আতাউরের ইচ্ছে ছিল, বাড়ি গিয়ে কিছুটা শুশ্রূষা করে উড়তে পারলেই ছেড়ে দেবেন। কিন্তু ধীরে ধীরে বকের ছানাটি তাঁর পরিবারের স্থায়ী সদস্য বনে গেছে। সারা দিন উঠানে ঘুরে বেড়ায়।**

**আতাউর মাঝেমধ্যে তাঁর ফলের দোকানে নিয়ে যান ছানাটিকে। সেটিকে ঘিরে আশপাশের দোকানি এবং ক্রেতাদের কৌতূহল চোখে পড়ার মতো।**

**আতাউর বলেন, ‘প্রায় পাঁচ মাস আগের ঘটনা। বাজারে গিয়ে ফলের দোকান কেবল খুলেছি। হুট করে দেখি একজন বকের ছানাটি নিয়ে বসে আছে ক্রেতার আশায়। মায়া হলো। সেটি কিনে নিলাম। বাড়ি ফেরার সময় ১০০ টাকার মাছ কিনে নিলাম ছানাটিকে খাওয়াব বলে। বাড়ি ফেরার পর ছানাটি দেখে আমার সন্তানদের সেকি উল্লাস!’ তিনি বলেন, ছানাটি এখন তাঁর পরিবারের সদস্য। বাড়ি ছেড়ে যায় না পাখিটি। বাড়িতে থাকা প্রত্যেক সদস্যকে পাখিটি চেনে। তাই গাছে থাকলেও ইচ্ছা হলেই এটি তাঁর ঘরের বারান্দায় উড়ে আসে। সবচেয়ে বেশি সখ্য তাঁর (আতাউর) সঙ্গে। একদম ছোট বয়সে কিনে এনে মাছ খাইয়ে ছানাটিকে বড় করছেন তিনি। দোকানে আসার সময় প্রায়ই আতাউরের সঙ্গে পাখিটি দোকানে যাত্রা করে। দোকানের আশপাশে ঘুরে বেড়ায়। বকটি রাতে তাদের ঘরের ভেতরেই থাকে।**

**গতকাল আতাউরের ফলের দোকানে দেখা গেল বকটিকে। বকটিকে দোকানে রেখে আতাউর বাইরে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে এক ব্যক্তি কৌতূহলবশত দোকানের ফল ধরতে গেলেই বকটি তেড়ে আসে। আতাউর ফিরে এলে বক ছানাটি উড়ে গিয়ে তাঁর কোলে বসে পড়ে।**

**এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জেলা বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিদর্শক অসীম কুমার মল্লিক প্রথম আলোকে বলেন, পাখিটি যেহেতু উন্মুক্ত থাকছে, তাই এখানে কোনো আপত্তি নেই। আবদ্ধ অবস্থায় রাখা ঠিক হবে না।**

**সূত্রঃ প্রথম আলো**

আমার এক বন্ধু বিশাল শিল্পপতি। ১০ টার উপর ফ্যাক্টরি, শত কোটি টাকার উপর ব্যাংক লোন। এক মুহূর্তের জন্য শান্তি নেই। সারাদিন ...
20/08/2024

আমার এক বন্ধু বিশাল শিল্পপতি। ১০ টার উপর ফ্যাক্টরি, শত কোটি টাকার উপর ব্যাংক লোন। এক মুহূর্তের জন্য শান্তি নেই। সারাদিন ব্যাস্ত দুনিয়ার পেছনে।

একদিন তাঁর অফিসে বসে গল্প করছিলাম, এমন সময় তাঁর এক কর্মচারী আসল। তার কোন কারণে কিছু টাকার দরকার। সে ইনিয়ে বিনিয়ে বলল, সে অত্যন্ত অভাবি ব্যক্তি, তাঁকে সাহায্য করার জন্য।

আমার বন্ধু হেসে বলল ''যদি অভাবের কথাই বলতে হয়, এই পুরো অফিসে আমার চেয়ে অভাবি আর কেউ নেই। আমরা একটু থতমত হয়ে গেলাম। আমি বললাম 'আমাদের সবার মিলিয়ে যত সম্পদ আছে তোর একারই তার বেশি আছে।'

সে বলল তোদের একটা গল্প শুনাই। তাহলেই আমার অভাবের রহস্য বুঝবি।

এক বিশাল ব্যবসায়ি, তাঁর সবই আছে খালি শান্তি নেই। খালি হাহাকার আর টেনশান। চিন্তায় মাথার চুল একটাও বাকি নেই। সে একদিন দেখল তাঁর অফিসের পিয়ন টেবিল মুছছে আর গুনগুন করে গান গাচ্ছে।

সে পিয়নকে দেকে বলল এই যে তুমি মনে মনে গান গাও, তোমার কি অনেক সুখ, তোমার মনে কি কোন দুঃখ নেই, কোন হতাশা নেই ?

পিয়ন বলে না, হতাশা কেন থাকবে স্যার, আপনি যা বেতন দেন তাদিয়ে আলহামদুলিল্লাহ আমার ভালই চলে যায়। আল্লাহর রহমতে কোন অভাব নেই।

ব্যবসাইতো আরো টেনশানে পড়ে গেলেন। ওনার ম্যানেজারকে ডেকে বললেন, আমার সব আছে কিন্তু শান্তি নেই, আর ওই লোককে আমি সামান্য কয়টা বেতন দেই, সে আছে মহা সুখে, এর রহ্স্যটা কি?

ম্যানেজার বলল , রহস্য বললে বুঝবেননা। সত্যই যদি বুঝতে চান তাহলে, ওই পিয়নকে প্রমোশান দিয়ে একটা বড় পোস্টে দিন। আর তাঁকে ১০লক্ষ টাকা দিয়ে দিন। এরপর দেখুন।

ব্যবসায়ি তাই করল। এতোগুলো টাকা,আর এতবড় চাকরি, পেয়ে পিয়ন আনন্দে আত্মহারা। বাসায়ও সবাই খুশি। যেহেতু এখন অফিসার হয়ে গেছে, এখনতো আর টিনের ঘরে থাকা যায়না। কলিগরা কি মনে করবে।

প্রথমেই বাসা পরিবর্তন করে আরেকটু অভিজাত এলাকায় এপার্টমেন্টে উঠলো। দেখল, বিল্ডিং এর সবাই সন্তানকে বড় সকুলে পাঠায়, তাই বাচ্চার স্কুলওচেঞ্জ করতে হল। কিছুদিন পড় বউ ঘ্যনঘ্যন শুরু করলো সবার বাসায় কত দামি আসবাব, ফ্রিজ, টিভি, আর আমাদের বাসায় কিচ্ছু নেই। ওগুলোও কিনতে হোল। এরপর শুরু হোল বাচ্চার প্রাইভেট টিউশান, নানা রকম দাবি দাবা। আগে ঈদে একজোড়া জুতা পেয়েই সবাই কত খুশি হত, আর এখন প্রতি মাসে একজোড়া দিলেও তৃপ্তি নেই।

যেহেতু সে এখন বড় চাকরি করে , পরিবারের সবার তাঁর কাছে প্রত্যশাও অনেক। সাধ্যমত চেষ্টাকরে, তাও সবার চাহিদা মেটাতে পারেনা। আত্মীয় স্বজন বন্ধু গন তাঁকে অহংকারি ভেবে দুরে সরে গেলো।

এদিকে অফিসের সবাই ফলটা/ প্লট এ বুকিং দিচ্ছে। বৌ সারাদিন বাসায় খোটা দেয় , তোমাকে দিয়ে কিছুই হবেনা। ছেলে মেয়র ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সে চাকরির ফাকে একটা দুইটা টিউশানি করা শুরু করলো। তাতেও কিছু হয়না। নানাবিধ টেনশান আর দুশ্চিন্তায় তারো মাথার চুল আসতে আসতে কমতে লাগলো।

ব্যবসায়ি লক্ষ করলেন ব্যপারটা। উনি বললেন কি ব্যপার , তোমাকে এতো বড় প্রমোশান দিলাম, এতো টাকাদিলাম, আর এখন দেখি তুমি আগের মত আর প্রাণবন্ত নেই। ঘটনা কি?

সে বলল স্যার , কিছু দুনিয়াবি সম্পদ দিয়েছেন, কিন্তু তাঁর সাথে যে এতো চাহিদা আর অভাব আসবে তাতো আর বুঝিনি। আগে আমার কিছুই ছিলনা, অভাবও ছিলনা। আর এখন যে দিকেই তাকাই , খালি নাই আর নাই। আগে আমার অভাব পড়লেও সেটা ছিল এক দুই হাজারের ব্যপার। কোন ভাবে মেটান যেত। আর এখন আমার অভাব লক্ষ কোটি টাকার। এটা মেটাবো সে চিন্তায় আমার এখন আর রাতে ঘুম আসেনা স্যার।

ব্যবসায়ি বলল, এতদিনে বুঝলাম, আমার মুল অসুখ। এক টাকার সম্পদের সাথে ২ টাকার অভাব আসে। যতই দুনিয়ার পিছনে ছুটি কবরের মাটি ছাড়া এই অভাব আর অন্য কিছু দিয়েই পূর্ণ হবে না।
সংগৃহীত

আমরাও দু:খিত। যারা এই সব সহজ সরল ছেলে কে ইউজ করেছিল সরকার বিরোধী আন্দোলনে নিজেদের ফয়দা লুটতে তাদেরকে আইনের আওয়তায় অবশ্যই...
30/07/2024

আমরাও দু:খিত। যারা এই সব সহজ সরল ছেলে কে ইউজ করেছিল সরকার বিরোধী আন্দোলনে নিজেদের ফয়দা লুটতে তাদেরকে আইনের আওয়তায় অবশ্যই নিয়ে আশা হোক।

30/07/2024
পুরুষ যখন বেকার থাকে নারীর তখন টাকার চাহিদা বাড়ে।পুরুষ যখন টাকার পিছনে ছুটে নারীর তখন জৈবিক চাহিদা বাড়ে।আর নারীর যখন দুট...
12/07/2024

পুরুষ যখন বেকার থাকে নারীর তখন টাকার চাহিদা বাড়ে।
পুরুষ যখন টাকার পিছনে ছুটে নারীর তখন জৈবিক চাহিদা বাড়ে।
আর নারীর যখন দুটো চাহিদা একসাথে হয় তখন সেই নারী সখের পুরুকেই হারিয়ে ফেলে

11/07/2024
09/07/2024

আলহামদুলিল্লাহ!

Address

Uthli, Modhukhali
Faridpur
7801

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jemaimela.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Jemaimela.com:

Share