Nazma Medicare

Nazma Medicare A trusted healthcare organization. For immediate Call: 01978689515

এই তীব্র গরমে কীভাবে আরাম পাবেন?তীব্র গরমে হাঁসফাঁস লাগলে একটু শান্তি পেতে কে না চায়? ভ্যাপসা গরম আর ঘাম থেকে মুক্তি পেত...
15/04/2025

এই তীব্র গরমে কীভাবে আরাম পাবেন?

তীব্র গরমে হাঁসফাঁস লাগলে একটু শান্তি পেতে কে না চায়? ভ্যাপসা গরম আর ঘাম থেকে মুক্তি পেতে এই টিপসগুলো তোমাদের জন্য:
☀️ হালকা পোশাক: গরমের জন্য সুতির পোশাকের কোনো বিকল্প নেই। হালকা রঙের ঢিলেঢালা পোশাক পরলে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং বাতাস চলাচল করতে পারে। সিনথেটিক পোশাক এই সময়ে এড়িয়ে চলো।
💧 পর্যাপ্ত জল পান: শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা গরমে সবচেয়ে জরুরি। তাই প্রচুর পরিমাণে জল পান করো। শুধু জল নয়, ডাবের জল, ফলের রস, বা ইলেকট্রোলাইট পানীয়ও খেতে পারো।
🧴 সানস্ক্রিন ব্যবহার: বাইরে বের হওয়ার আগে অবশ্যই সানস্ক্রিন লাগাও। সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করা জরুরি। এসপিএফ ৩০ বা তার বেশি সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারো।
👒 টুপি ও সানগ্লাস: দিনের বেলায় বাইরে বের হলে ছাতা, টুপি ও সানগ্লাস ব্যবহার করো। এগুলো তোমাকে সূর্যের তাপ থেকে বাঁচাবে এবং আরাম দেবে।
🏠 ঘরে ঠান্ডা পরিবেশ: দিনের বেলায় দরজা-জানালা বন্ধ রাখো যাতে গরম হাওয়া ঘরে ঢুকতে না পারে। রাতে জানালা খুলে দাও যাতে ঠান্ডা বাতাস প্রবেশ করতে পারে। ফ্যান ও এসি ব্যবহার করে ঘরকে ঠান্ডা রাখো।
🚿 নিয়মিত স্নান: দিনে দুবার স্নান করলে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং ক্লান্তি দূর হয়। ঠান্ডা জলে স্নান করাই ভালো, তবে খুব বেশি ঠান্ডা জল ব্যবহার করা উচিত না।
🍉 হালকা খাবার: গরমে সহজে হজমযোগ্য হালকা খাবার খাও। তেল-মশলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলো। ফল ও সবজি বেশি করে খাও, কারণ এতে প্রচুর জল থাকে।
😴 পর্যাপ্ত ঘুম: গরমে শরীর ক্লান্ত লাগে। তাই পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমালে শরীর চাঙ্গা থাকে।
🧊 বরফ ব্যবহার: রুমাল বা ছোট তোয়ালে বরফ ঠান্ডা জলে ভিজিয়ে কিছুক্ষণ ঘাড়ে বা কপালে রাখলে আরাম পাবে।
🥵 কাজের সময় পরিবর্তন: যদি সম্ভব হয়, দিনের বেলায় যখন তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি থাকে তখন ভারী কাজ করা এড়িয়ে চলো। সকালের দিকে অথবা সন্ধ্যার পরে কাজ সেরে নাও।
এই টিপসগুলো মেনে চললে আশা করি গরমের discomfort অনেকটাই কমাতে পারবে। সুস্থ থাকো, আনন্দে থাকো! 😊

দেশ ও দেশের বাইরে সকল বাংলাদেশী ভাই-বোনদের প্রতি রইল নাজমা মেডিকেয়ারের পক্ষ থেকে  মহান স্বাধীনতা দিবসের অফুরন্ত শুভেচ্ছা...
26/03/2025

দেশ ও দেশের বাইরে সকল বাংলাদেশী ভাই-বোনদের প্রতি রইল নাজমা মেডিকেয়ারের পক্ষ থেকে মহান স্বাধীনতা দিবসের অফুরন্ত শুভেচ্ছা।

দরজা খুললেই পাচ্ছেন আপনার প্রয়োজনীয় ঔষধ।আপনার ঔষধ এর প্রেসক্রিপশন এর ছবি পাঠিয়ে দিন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে।হোয়াটসঅ্...
20/03/2025

দরজা খুললেই পাচ্ছেন আপনার প্রয়োজনীয় ঔষধ।

আপনার ঔষধ এর প্রেসক্রিপশন এর ছবি পাঠিয়ে দিন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে।
হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারঃ 01978689515

৩ ঘন্টার মধ্যে পৌছে যাবে আপনার প্রয়োজনীয় ঔষধ।

৫০০ টাকার বেশী অর্ডারে পাচ্ছেন ডেলিভারি চার্জ সম্পূর্ণ ফ্রী!!

সকালে ঘুম থেকে ওঠেই মাথা ব্যথা অনুভব করেন? মাথা ব্যথা দিয়ে দিন শুরু করা বেশ কঠিন। এতে কাজের গতি কমে যায়। শরীর দুর্বল হয়...
09/01/2025

সকালে ঘুম থেকে ওঠেই মাথা ব্যথা অনুভব করেন? মাথা ব্যথা দিয়ে দিন শুরু করা বেশ কঠিন। এতে কাজের গতি কমে যায়। শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। মাইগ্রেন, ক্লাস্টার মাথা ব্যথা, হাইপনিক মাথা ব্যথা, টেনশন মাথা ব্যথা এবং প্যারোক্সিমাল হেমিক্রেনিয়ার মতো বিভিন্ন ধরণের মাথা ব্যথা রয়েছে। স্বাস্থ্যের অবস্থার তীব্রতার পরিপ্রেক্ষিতে মাথা ব্যথা হয়ে থাকে।

নিদ্রাহীনতা রাতে ঘুম ঠিক মত না হলে মাথা ব্যথা দেখা দেবে। দীর্ঘদিন

অনিদ্রায় ভুগে থাকলে মাথা ব্যথা নিয়মিত অনুভব হবে। বিশেষ করে, দিনের শুরুতে। এ জন্য জলদি চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

>> অতিরিক্ত ঘুমানো

অতিরিক্ত ঘুমের কারণেও মাথা ব্যথা হতে পারে। অতিরিক্ত ঘুম প্রাকৃতিক সার্কাডিয়ান ছন্দকে বিঘ্নিত করে। ধারাবাহিক ঘুমের চক্রে ব্যাঘাত ঘটায়। যার ফলে মাথা ব্যথা হয়।

>> দুশ্চিন্তা

হতাশা এবং উদ্বেগ মাইগ্রেন হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। বিষণ্ণতা ঘুমের সমস্যা করে। মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। ওষুধ খান। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। যাতে আপনি সকালে মাথা ব্যথা নিয়ে জেগে না ওঠেন।

>> স্লিপ অ্যাপনিয়া

স্লিপ অ্যাপনিয়া অবস্থায় ঘুমানোর সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। অক্সিজেন পেতে বাধা দিতে পারে। এই স্বাস্থ্য জটিলতাটি নাক ডাকা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এ সময় ঘুম কম হয়। সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

>> ব্রুক্সিজম

ব্রুক্সিজম এমন একটি অবস্থা যেখানে ঘুমের মাঝে আপনি আপনার দাঁত ঘষতে থাকেন। এর কারণে চোয়ালের টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট থেকে ব্যথা হয়। ফলে মাথা ব্যথা হয়।

>> ঘাড়ের পেশীতে টান

অনুপযুক্ত ঘুমের অবস্থান ঘাড়ের পেশীগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করে। এতে মাথা ব্যথার সৃষ্টি হয়। যা ঘুম থেকে ওঠার সময় অনুভব করা যায়।

>> ডিহাইড্রেশন

পানির অভাবও অসহনীয় মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

আপনি যদি রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করেন তবে ঘুমের সময় আপনার ডিহাইড্রেটেড হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর ফলে সকালে মাথা ব্যথা হতে পারে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।

>> অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্য অবস্থা

নানা রকম স্বাস্থ্য অবস্থার কারণে ঘুমের চক্র বিঘ্নিত

হয়। যেমন- নিয়মিত সকালের মাথা ব্যথা মস্তিষ্কের টিউমারের কারণে হতে পারে।

আপনার শরীরের অস্বাভাবিকতার লক্ষণগুলো উপেক্ষা করবেন না। আপনার কাছে এ সব ছোট মনে হতে পারে। তবে এটি আপনার দেহের অনেকাংশে ক্ষতি করতে পারে। সকালের মাথা ব্যথা অনুভব করলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সঠিক চিকিৎসা নিন।

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা 🇧🇩
16/12/2024

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা 🇧🇩

নাজমা মেডিকেয়ারে ২৪ ঘন্টাই মহিলা ডাক্তার দ্বারা আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়।সিরিয়ালের জন্য কল করুনঃ 01978689515
11/12/2024

নাজমা মেডিকেয়ারে ২৪ ঘন্টাই মহিলা ডাক্তার দ্বারা আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়।
সিরিয়ালের জন্য কল করুনঃ 01978689515

Nazma Physiotherapy Centre.
03/12/2024

Nazma Physiotherapy Centre.

গরমের সময় গর্ভবতীর যত্নে ১০-টি জরুরী টিপস..... গর্ভাবস্থায় সাধারণত মহিলাদের শরীরে এমনিতেই রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। আর যদ...
18/07/2024

গরমের সময় গর্ভবতীর যত্নে ১০-টি জরুরী টিপস.....

গর্ভাবস্থায় সাধারণত মহিলাদের শরীরে এমনিতেই রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। আর যদি গরমের সময় কেউ গর্ভ ধারণ করে তাহলে এই গরম আরও বেশী অনুভূত হয়। তাই গরমে তাঁরা যদি নিম্নের টিপস গুলো মেনে চলেন তাহলে অনেক উপকার পেতে পারেন।

গর্ভাবস্থায় সাধারণত মহিলাদের শরীরে এমনিতেই রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। আর এই গর্ভধারণ যদি হয় গরমের সময় তাহলে তার ভোগান্তি হয় অনেক বেশী। তাই এসময় গর্ভবতী নিজে ও তার আশপাশের লোকজনকে বেশী সচেতন হওয়া দরকার। তাই গরমে গর্ভবতী মায়েরা যদি নিম্নের কয়েকটি টিপস মেনে চলেন তাহলে অনেক উপকার পাবেন।

১। প্রচুর পানি ও তরল জাতীয় পানীয় পান করা

গরমের সময় প্রচুর ঘামার কারণে ড্রিহাইড্রেশন বা পানিশূনতা একটি সাধারণ সমস্যা। এই পানিশূন্যতা দূরীকরণে গর্ভবতী মাকে সারাদিন প্রচুর পানি পান করা উচিত। দেহে পানিশূন্যতা দেখা দিলে শরীর অনেক দুর্বল হওয়ার পাশাপাশি প্রস্রাবের রং হলুদ হয়ে যায়। তাই এরুপ ঘটার পূর্বেই তাঁকে প্রচুর তরল জাতীয় খাবার যেমন ডাবের পানি, ফলের জুস, লাচ্ছি, লেবু মিশ্রিত পানি, দই ইত্যাদি দিতে হবে। আর প্রস্রাবের রঙ স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এরুপ পানীয় খাওয়াতে থাকতে হবে। শরীর যদি অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে যায় তাহলে তাঁকে স্যালাইন পানি খাওয়াতে হবে।

২। সরাসরি রোদের সংস্পর্শ থেকে দুরে থাকা

গরমের সময় গর্ভবতী মায়েদের বিশেষ করে সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত সরাসরি রোদের মধ্যে না যাওয়াই ভাল। তবে একান্তই যদি যেতে হয় তাহলে সানগ্লাস পড়ে ও সানস্ক্রিন প্রটেক্টেড লোশন গায়ে মেখে তারপরেই তাদের বাহিরে যাওয়া উচিত। এছাড়া ছাতা কিংবা মাথায় টুপি ব্যবহার করেও সূর্যের তাপ থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। আর বাড়ীতে অবস্থান কালেও খেয়াল রাখতে হবে সে যেন বেশীর ভাগ সময় ছায়ার মধ্যে থাকে। এসময় হাতে একটা পানির স্প্রে বোতল সাথে রাখা যেতে পারে যাতে গরম বেশী অনুভূত হলেই শরীরে হাল্কা পানি স্প্রে করিয়ে নেওয়া যায়।

৩। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া

গরমে শরীর দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায় বলে গর্ভবতী মায়েদের অতিরিক্ত বিশ্রামের দরকার হয়। এছাড়া এসময় তার পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করাও জরুরী। গরমে অতিরিক্ত পরিশ্রম করা থেকেও তাঁকে বিরত রাখতে হবে। তাঁকে এসময় চুলাতে রান্নার কাজ থেকে দুরে রাখাই ভালো। অন্যজনের সাহায্য নিয়ে এসব কাজ করা ভালো। আর ঘরের বিভিন্ন কাজ যদি একান্তই তাঁকেই করতে হয় তবে সেটা সকালের দিকে করে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ কারণ এসময় তুলনামূলকভাবে তাপমাত্রা কম থাকে।

৪। হালকা ও আরামদায়ক কাপড় পরা

গরমের সময় সবার পোশাকই হালকা, ঢিলেঢালা ও আরামদায়ক হওয়া উচিত। পোশাকটি এমন হওয়া উচিত যাতে শরীরে প্রচুর বাতাস লাগে। এজন্য পরনের কাপড় সিনথেটিক না হয়ে সুতি কাপড় হওয়াই ভালো কারণ সুতি কাপড়ে তাপ শোষণ ক্ষমতা কম থাকে বলে গরম কম অনুভূত হয়। বিভিন্ন প্রকার কৃত্রিম কাপড় যেমন পলিস্টার কাপড়ে তাপ শোষণ ক্ষমতা কম বলে এগুলো পরিহার করাই উত্তম।

৫। গরমের সময় নিয়মিত গোসল করা

গরমের সময় বাহিরের তাপমাত্রা যেমন বেশী থাকে তেমন শরীরের তাপমাত্রাও স্বাভাবিকের চাইতে অনেক বেশী অনুভূত হয়। এজন্য শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখতে নিয়মিত ও প্রতিদিন গোসল করা দরকার, পারলে দিনে একাধিকবার গোসল করে নেওয়া যেতে পারে বিশেষ করে ঘুমাবার পূর্বে গোসল করে নিতে পারলে শরীরের তাপমাত্রা কমে এবং আরামদায়ক ঘুম নিশ্চিত করা যায়।

৬। অল্প করে বার বার খাওয়া

গর্ভবতী মায়েদের এসময় অভ্যন্তরীন পরিপাক ও বিপাক প্রক্রিয়া ক্রিয়া সহজ করতে একবারে বেশি না খেয়ে বার বার অল্প অল্প করে খাওয়া তার জন্য অনেক উপকারী । বারবার অল্প অল্প করে খেলে তার বিপাক ক্রিয়া সহজ হওয়ার পাশাপাশি তার শরীরের উপর চাপ কম পড়ে এবং শরীর অধিক পরিমানে তাপ উৎপাদন হওয়া থেকে রক্ষা পায়।

৭। পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেলযুক্ত খাবার খাওয়া

গর্ভকালীন সময়ে খাবার দাবার হওয়া চাই বিভিন্ন মিনারেল ও ভিটামিন যুক্ত। তাই যেসব খাবারে প্রোটিন, আয়োডিন, ক্যালসিয়াম ও আয়রন বেশী পাওয়া যায় যেমন নানা প্রকার ফলমূল, শাকসবজি ,ডাল,ডিম ,সামুদ্রিক মাছ ইত্যাদি খেতে হবে। আর এসময় চর্বিযুক্ত খাবার যতটা পারা যায় এড়িয়ে চলাই উচিত। এছাড়া এসময় অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা ভালো।

৮। ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় পরিত্যাগ করা

ক্যাফেইন জাতীয় খাবার যেমন চা,কফি পান করলে রক্তচাপ সহ দেহে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। এসব পানীয় অনেকের উদ্বিগ্নতা ও বিরক্তিভাব বাড়ায়। এছাড়া এগুলো অনিয়মিত হৃদস্পন্দন সহ গর্ভবতীর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে । তাই এ সময়ে ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় না গ্রহন করাই গর্ভবতী মায়েদের জন্য উপকারী। এছাড়া ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় তার গর্ভের সন্তানের উপরও বিরুপ প্রভাব ফেলতে পারে যেমন শিশু অপরিপক্ক কিংবা স্বাভাবিক এর চেয়ে ছোট হয়ে জন্ম নিতে পারে এমনকি শিশু জন্মগত ত্রুটি নিয়েও জন্মানোর সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খুব অল্প পরিমানে করা যেতে পারে।

৯। বাইরের খোলা ও বাসী খাবার না খাওয়া

বাহিরে যখন খুব গরম পড়ে তখন ক্লান্তি দূর করতে অনেকেই রাস্তার ধুলাযুক্ত খোলা খাবার দাবার ও পানীয় খেয়ে থাকেন। গরমের সময় মাছি ও পোকামাকড়ের উপদ্রব বাড়ে এবং খাদ্যদ্রব্য তাড়াতাড়ি নষ্ট হয় এবং বিভিন্ন প্রকার রোগবালাই ছড়ায় যেমন কলেরা, ডায়রিয়া, জন্ডিস ইত্যাদি। তাই বিভিন্ন রোগের প্রকোপ থেকে বাঁচতে সবাইকে বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের রাস্তার এসব নোংরা ও খোলা খাবার খাওয়া থেকে নিবৃত রাখা জরুরী ।

১০। ঠাণ্ডা ও আরামদায়ক স্থানে ঘুমানো

গর্ভবতী মায়েদের শোবার ঘর ঠাণ্ডা ও আরামদায়ক হওয়া জরুরী। এছাড়া তাদের নিরবিচ্ছিন্ন ঘুম নিশ্চিত করতে তাদের ঘরে প্রচুর বাতাস প্রবাহের ব্যবস্থা করা জরুরী। এসময় যতটুকু সম্ভব বাম পাশে কাত হয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করা ভালো যা তার শরীরের ডান দিকের শিরায় চাপ কম পড়বে,এর ফলে তার দেহের নিম্নাংশ থেকে হৃদপিণ্ডে নিঃছিদ্র রক্ত প্রবাহ নিশ্চিত হবে। এছাড়া তার বিছানার চাদর সুতি কাপড়ের হওয়া চাই যাতে ঘুমানোর সময় তার গরম কম লাগে।

একজন সুস্থ মা-ই একটি সুস্থ শিশুর জন্ম দিতে পারে। তাই গর্ভকালীন সময়ে তাদের দরকার বিশেষ যত্ন। আর গরমের সময়ে নেওয়া প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। এসময় একটু অসাবধানতা গর্ভবতীর নিজের ও তার অনাগত শিশুর জন্য ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই গরমের সময় কোন নারী গর্ভাবস্থায় থাকলে তার জন্য অবশ্যই বিশেষ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।

গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকা কেমন হওয়া দরকার?গর্ভকালীন সময়ে খাবার তালিকায় একই ধরনের খাবার বেশি রাখা ঠিক নয়। প্রতিদিনই বিভিন্...
18/07/2024

গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকা কেমন হওয়া দরকার?

গর্ভকালীন সময়ে খাবার তালিকায় একই ধরনের খাবার বেশি রাখা ঠিক নয়। প্রতিদিনই বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে রাখার চেষ্টা করতে হবে। এতে করে সব ধরনের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করা সহজ হবে। পাশাপাশি কোনো খাবারের প্রতি একঘেয়েমিও আসবে না।

গর্ভাবস্থায় আপনার কোনো কোনো খাবারে অনেক বেশি রুচি আসতে পারে। এমন খাবারের ক্ষেত্রেও এক সাথে বেশি করে খেয়ে ফেলবেন না। চেষ্টা করবেন পরিমিত পরিমাণে খেতে।

কারও কারও ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় খাবারে অরুচি হয়। আবার কখনো বমি বমি লাগে কিংবা বুক জ্বালাপোড়া করে। খেতে তেমন ইচ্ছা করে না। এমন ক্ষেত্রে তিনবেলা অনেকখানি করে খাবার না খেয়ে দিনে ছয়বার অল্প অল্প করে খেতে পারেন।

গর্ভকালীন সময়ে শুধুমাত্র পুষ্টিকর খাবার দিয়েই আপনার পুষ্টির সুবটুকু চাহিদা পূরণ করা সম্ভব না-ও হতে পারে। আপনার ও গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সুষম ও পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও মিনারেল সেবন করা প্রয়োজন।

গর্ভাবস্থায় মুড সুইং হওয়া একটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এটা আপনার দৈনন্দিন কাজে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। মুড সুইং নিয়ন্ত্রণ...
10/07/2024

গর্ভাবস্থায় মুড সুইং হওয়া একটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এটা আপনার দৈনন্দিন কাজে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। মুড সুইং নিয়ন্ত্রণে ব্যায়াম করতে পারেন। ব্যায়াম শরীরের স্ট্রেস হরমোনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই মেজাজ ওঠানামা করলে বা সবকিছু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে মনে হলে বাইরে গিয়ে হালকা ব্যায়াম বা হাঁটাহাঁটি করে আসুন। বাইরের আলো-বাতাস হয়তো আপনার মনকে প্রশান্তি দিবে।

04/06/2024

গর্ভকালীন চেকআপ না করিয়ে কি সুস্থ বাচ্চা জন্মদান সম্ভব???

গর্ভকালীন চেকআপ সুস্থ বাচ্চা জন্মানোর সম্ভাবনা বাড়াতে সাহায্য করে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণায় প্রমাণিত যে, নিয়ম মেনে গর্ভকালীন চেকআপ করলে মা ও শিশুর মৃত্যুহার অনেকাংশে কমে যায়। তাই মা ও শিশুর সুরক্ষায় প্রত্যেক গর্ভবতী নারীর সঠিক নিয়ম মেনে গর্ভকালীন চেকআপ করানো উচিত।

শারীরিক পরীক্ষাপ্রশ্নোত্তরের পাশাপাশি প্রতিটি চেকআপে কিছু শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে আপনার ও গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্যের অবস্...
04/06/2024

শারীরিক পরীক্ষা
প্রশ্নোত্তরের পাশাপাশি প্রতিটি চেকআপে কিছু শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে আপনার ও গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্যের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হবে। এর মধ্যে রয়েছে—

উচ্চতা ও ওজন পরিমাপ করা: মা ও গর্ভের শিশুকে বিভিন্ন গুরুতর রোগ থেকে বাঁচাতে মায়ের স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চেকআপের সময়ে ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম অথবা বেশি হলে আপনার জন্য বিশেষ সেবা পরিকল্পনা তৈরি করা হবে। এর সাথে খাবার তালিকা ও শরীরচর্চার বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হবে।
রক্তচাপ মাপা: রক্তচাপ মাপার মাধ্যমে আপনার জন্য স্বাভাবিক রক্তচাপের মাত্রা নির্ণয় করা হয় এবং উচ্চ রক্তচাপ থাকলে সেটি ধরে ফেলা যায়। এ ছাড়া গর্ভকালীন ২০তম সপ্তাহের পরে প্রি-এক্লাম্পসিয়ার ঝুঁকি আছে কি না সেটাও বের করা হয়।
ইঞ্চি-ফিতা দিয়ে গর্ভের আকার মাপা: কখনো কখনো, বিশেষ করে প্রথম তিন মাসের পর থেকে আপনার গর্ভের আকার মেপে শিশু ঠিকমতো বড় হচ্ছে কি না সেই সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যেতে পারে।
বিভিন্ন টেস্ট
গর্ভকালীন চেকআপের সময়ে আপনাকে রক্ত পরীক্ষা, প্রস্রাব পরীক্ষা ও আলট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেওয়া হবে।

রক্ত পরীক্ষা

গর্ভাবস্থায় সাধারণত যেসব রক্ত পরীক্ষা করানো হয়—

সিবিসি (CBC): এই পরীক্ষার মাধ্যমে মূলত আপনার রক্তশূন্যতা আছে কি না সেটা পরীক্ষা করা হয়। রক্তশূন্যতা থাকলে ডাক্তার আপনাকে খাবার তালিকায় নির্দিষ্ট কিছু খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি ঔষধ সেবনের পরামর্শ দিতে পারেন।
ওজিটিটি (OGTT): পরীক্ষার মাধ্যমে আপনার ডায়াবেটিস আছে কি না সেটা নির্ণয় করা হয়। ডায়াবেটিস থাকলে আপনাকে বিশেষ ডায়েট চার্ট মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হতে পারে। সেই সাথে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখা নিয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেওয়া হবে।
রক্তের গ্রুপিং: রক্তের সঠিক গ্রুপ বের করে রাখার মাধ্যমে পরবর্তীতে যেকোনো কারণে আপনাকে রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন হলে আগেভাগে রক্তদাতা জোগাড় করে রাখা যাবে। এ ছাড়া আপনার রক্ত কোনো নেগেটিভ (-ve) গ্রুপের হলে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হবে।
হেপাটাইটিস বি ও সিফিলিস পরীক্ষা: HBsAg পরীক্ষার মাধ্যমে রক্তে হেপাটাইটিস বি এর উপস্থিতি এবং VDRL পরীক্ষার মাধ্যমে রক্তে সিফিলিসের উপস্থিতি নির্ণয় করা হয়।
প্রস্রাব পরীক্ষা

আপনার শরীরে লক্ষণ না থাকলেও পরীক্ষার মাধ্যমে ইনফেকশনের উপস্থিতি ধরে ফেলার উদ্দেশ্যে মূলত এই পরীক্ষা করা হয়। এ ছাড়া এই পরীক্ষার মাধ্যমে প্রস্রাবে সুগার ও প্রোটিনের উপস্থিতি সম্পর্কে জানা যায়। এভাবে এটি ডায়াবেটিসসহ নির্দিষ্ট কিছু স্বাস্থ্য জটিলতা ধরে ফেলতে সাহায্য করে।

আলট্রাসনোগ্রাম

এই পরীক্ষার মাধ্যমে একেক সময়ে গর্ভের শিশু সংক্রান্ত একেক ধরনের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। যেমন: আপনার জরায়ুতে সঠিকভাবে গর্ভধারণ হয়েছে কি না, যমজ অথবা দুইয়ের বেশি সন্তান পেটে আছে কি না, সন্তান প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ কত, শিশুর শারীরিক বিকাশের হার কেমন, গর্ভফুল ও গর্ভের শিশু ঠিক কোন অবস্থানে আছে ও গর্ভের শিশুর কোনো শারীরিক ত্রুটি আছে কি না।

গর্ভাবস্থায় সাধারণত তিনবার আলট্রাসনোগ্রাম পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রথম চেকআপের সময়েই একবার আলট্রাসনোগ্রাম করা হয়। এরপরে গর্ভকালীন ১৮ সপ্তাহ থেকে ২২ সপ্তাহে গর্ভের শিশুর কোনো শারীরিক ত্রুটি আছে কি না দেখতে আবার পরীক্ষা করা হয়। অবশেষে ৩৬ সপ্তাহ থেকে ৩৮ সপ্তাহে গর্ভে শিশুর অবস্থান দেখতে তৃতীয় আলট্রাসনোগ্রাম করানো হয়।

এক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন যে, আলট্রাসনোগ্রাম একটি ব্যক্তিনির্ভর পরীক্ষা। তাই সবসময় সব তথ্য সঠিকভাবে না-ও উঠে আসতে পারে।

উল্লেখ্য, আপনার স্বাস্থ্যের সার্বিক অবস্থার ওপর ভিত্তি করে আপনাকে আরও কিছু পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেওয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে কখন কোন পরীক্ষা করাতে হবে সেটি আপনার স্বাস্থ্য সমস্যার ধরনের ওপরে নির্ভর করবে।

সচেতনতা ও শিক্ষামূলক কার্যক্রম
চেকআপের সময়ে আপনাকে পুষ্টিকর খাবার, বিশ্রাম ও ব্যায়াম, ধূমপানের অপকারিতা, প্রসব-পরবর্তী করণীয়, বুকের দুধ খাওয়ানো ও শিশুর যত্ন নেওয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হবে। কিছু স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চেকআপের দিন এসব বিষয়ের ওপর গর্ভবতী মায়েদের ক্লাস নেওয়া হয়। এ ছাড়া ছবি সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করা হয়।

Address

College Road, Alfadanga
Faridpur
7870

Telephone

+8801758689515

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nazma Medicare posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category