ডক্টরস হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট

  • Home
  • Bangladesh
  • Feni
  • ডক্টরস হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট

ডক্টরস হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট 🌐 পুরুষের যৌন স্বাস্থ্য
🌐 মহিলাদের স্বাস্থ্য
🌐 শিশুদের স্বাস্থ্য
🌐 লেজার খৎনা
🌐 জটিল ও পুরাতন রোগের সার্বিক চিকিৎসা

🌿 নাকের পলিপাস ও মাংস বাড়ানাকে পলিপাস হওয়ার প্রধান কারণ হল সাইনাস এবং নাকের প্রদাহ। এই প্রদাহ দীর্ঘস্থায়ী হলে পলিপ তৈরি...
13/08/2025

🌿 নাকের পলিপাস ও মাংস বাড়া
নাকে পলিপাস হওয়ার প্রধান কারণ হল সাইনাস এবং নাকের প্রদাহ। এই প্রদাহ দীর্ঘস্থায়ী হলে পলিপ তৈরি হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, অ্যালার্জি, সংক্রমণ, সিস্টিক ফাইব্রোসিস বা অ্যাসপিরিনের প্রতি সংবেদনশীলতা থেকেও পলিপ হতে পারে। যে সকল কারণে পলিপাস হয়ে থাকে, ঠিক একই কারণে নাকের মাংস বাড়তে পারে।

🌿 নাকের হাড় বাঁকা
নাকের হাড় বাঁকা হওয়া একটি কমন সমস্যা। জন্মগত ত্রুটি, আঘাত লাগা, নাকের পলিপাস ইত্যাদিগত কারণে নাকের হাড় বক্র হয়ে যেতে পারে।

🌿 চিকিৎসা
প্রচলিত মডার্ণ অ্যালোপ্যাথিক পদ্ধতির চিকিৎসায় পলিপাস, মাংস বাড়া ও হাড় বাঁকা রোগের একমাত্র চিকিৎসা সার্জিক্যাল অপারেশন। তবে ধৈর্য ধরে প্রপার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে অপারেশন না করেও এধরণের রোগ ভালো হয়।

✂️ অপারেশন
অপারেশন পরবর্তী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য বেশিরভাগ সার্জন অপারেশনের বিপক্ষে। অনেক সময় আংশিক বা অসম্পূর্ণ অপারেশন করতে হয়। সেক্ষেত্রে অপারেশন ব্যর্থ হয়ে রোগটি পুনরায় ফিরে আসে।

✂️ সার্জারি ও হোমিওপ্যাথি
সার্জারি চিকিৎসাবিজ্ঞানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। হোমিও চিকিৎসকগণ অপারেশনের বিপক্ষে নয়। হোমিওপ্যাথিসহ অন্যান্য সকল প্যাথির চিকিৎসকগণ সার্জারি বিষয়সহ তাদের মেডিক্যাল শিক্ষা কোর্স সম্পন্ন করে থাকেন।

🌿 ন্যাচারাল হোমিও চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি কোনো ক্যানভাসারের বিক্রয়ের প্রোডাক্ট নয়। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা। হোমিও ঔষধ তৈরি হয় ১০০% ন্যাচারাল উপাদান হতে এবং পরীক্ষা করা হয় একজন সুস্থ মানুষের শরীরে। এই ঔষধ সরাসরি রোগের উপর কাজ করে না। এটি মানুষের শরীরকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে আসে, তখন শরীর নিজ থেকেই রোগটাকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম হয়। এটিই সুস্থ হওয়ার ন্যাচারাল প্রক্রিয়া। তাই তাড়াহুড়ো না করে ধৈর্য সহকারে হোমিও চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয়।

🌐 কনস্টিটিউশনাল চিকিৎসা ?
কনস্টিটিউশন হচ্ছে শরীরের বায়োলজিক্যাল, ফিজিক্যাল, এনাটমিক্যাল, প্যাথলজিক্যাল, বংশীয় ও পরিবেশগত অবস্থা। প্রত্যেক মানুষের কনস্টিটিউশন আলাদা হয়। ডাক্তারগণ কমপক্ষে ১-২ ঘন্টা সময় নিয়ে রোগীর সার্বদৈহিক বিবরণ এনালাইসিস করে রোগীর কনস্টিটিউশন নির্ধারণ করেন। একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী একমাত্র অরজিনাল মেডিসিনের সাহায্যে চিকিৎসা প্রদান করা হলে নিঃসন্দেহে রোগ শিকড় থেকে নির্মূল হয়। এসকল প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ অনুসরণ না করে এক-এক করে বাজারের সব মেডিসিন গ্রহণ করলেও মূল থেকে রোগ ভালো হয় না।

জনস্বার্থে কিছু কথা 💯
আমাদের দেশে চিকিৎসা বলতে অ্যালোপ্যাথিকে বুঝায়। অজস্র মানুষের রুটি-রুজি এ চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। যার কারণে বছরের পর বছর ঔষধ খেয়ে সুস্থ হতে না পারলেও অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার ব্যর্থতা নিয়ে তেমন কেহ মাতামাতি করে না।
অপরদিকে হোমিওপ্যাথির মূল চিকিৎসা না নিয়ে মানুষ রাস্তা-ঘাটের ফার্মেসী থেকে ঔষধ খেয়ে ভালো হতে চায়। যার ফলে উপকার পায় না, তখন চিৎকার চেঁচামেচি করে বেড়ায়। এসব কোনোভাবেই কম্য নয়। এটি যদি খেল-তামাশার বিষয় হতো, দীর্ঘ দুই শতাব্দীর বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে হোমিও চিকিৎসা স্বগৌরবে টিকে থাকতে পারতো না।
---------------------------------------------
ডা. আবু তালেব মজুমদার শিপন
জটিল ও পুরাতন রোগের চিকিৎসক
বিএইচএম অ্যান্ড ইসি রেজি. নং- 34509
---------------------------------------------
ডক্টর’স হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট
শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী
জেড ইউ হাসপাতালের পশ্চিম পার্শ্বে
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে
📞 +88 01840 496626 (WA, imo)
📞 +88 01840 496627 (WA, imo)

চেম্বারে রোগী দেখা হয় সপ্তাহে ৭ দিন (দুপুর ১২ টা - রাত ৯ টা)। প্রবাসী রোগীদের অনলাইনে চিকিৎসা দেয়া হয় এবং সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো যায়।
゚viralシfypシ゚viralシalシ

🌿 সাইনুসাইটিসসাইনাস হল মাথার খুলির বাতাসে ভরা গহ্বর। মানুষের চোখের উপরে এবং পিছনে চার জোড়া সাইনাস থাকে। কোন কারণে যদি স...
12/08/2025

🌿 সাইনুসাইটিস
সাইনাস হল মাথার খুলির বাতাসে ভরা গহ্বর। মানুষের চোখের উপরে এবং পিছনে চার জোড়া সাইনাস থাকে। কোন কারণে যদি সাইনাসগুলির মধ্যে ঘা বা প্রদাহ হয় তখন তাকে সাইনুসাইটিস বলে। লক্ষণ গুলি মূলত মুখ ও নাকে প্রদাহ, মাথাব্যথা, ঘ্রাণশক্তি লোপ ইত্যাদির মতো হতে পারে। সাইনাসের গাত্রে সর্দি, মিউকাস জমে এই প্রদাহের সৃষ্টি করে।
🌿 সাইনুসাইটিসের চিকিৎসা
প্রাথমিক পর্যায়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করলে সাইনাস ভালো হয়ে যায়। দীর্ঘস্থায়ী সাইনুসাইটিসের ক্ষেত্রে অপারেশনের প্রয়োজন হয়।
✂️ অপারেশন
সাইনাস অপারেশন একটি ব্যায়বহুল চিকিৎসা। সার্জনরা সেপ্টোপ্লাস্টি, FESS, অথবা উভয় পদ্ধতি একসাথে করে থাকেন। তবে অপারেশন পরবর্তী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য বেশিরভাগ সার্জন অপারেশনের বিপক্ষে। অনেক সময় আংশিক বা অসম্পূর্ণ অপারেশন করতে হয়। সেক্ষেত্রে অপারেশন ব্যর্থ হয়ে রোগটি পুনরায় ফিরে আসে।
✂️ সার্জারি ও হোমিওপ্যাথি
সার্জারি চিকিৎসাবিজ্ঞানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। হোমিও চিকিৎসকগণ অপারেশনের বিপক্ষে নয়। যে কারণে হোমিওপ্যাথিসহ অন্যান্য সকল প্যাথির চিকিৎসকগণ সার্জারি বিষয়সহ তাদের মেডিক্যাল শিক্ষা কোর্স সম্পন্ন করে থাকেন।
🌿 ন্যাচারাল হোমিও চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি কোনো ক্যানভাসারের বিক্রয়ের প্রোডাক্ট নয়। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা। হোমিও ঔষধ তৈরি হয় ১০০% ন্যাচারাল উপাদান হতে এবং পরীক্ষা করা হয় একজন সুস্থ মানুষের শরীরে। এই ঔষধ সরাসরি রোগের উপর কাজ করে না। এটি মানুষের শরীরকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে আসে, তখন শরীর নিজ থেকেই রোগটাকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম হয়। এটিই সুস্থ হওয়ার ন্যাচারাল প্রক্রিয়া। তাই তাড়াহুড়ো না করে ধৈর্য সহকারে হোমিও চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয়।
🌐 কনস্টিটিউশনাল চিকিৎসা ?
কনস্টিটিউশন হচ্ছে শরীরের বায়োলজিক্যাল, ফিজিক্যাল, এনাটমিক্যাল, প্যাথলজিক্যাল, বংশীয় ও পরিবেশগত অবস্থা। প্রত্যেক মানুষের কনস্টিটিউশন আলাদা হয়। ডাক্তারগণ কমপক্ষে ১-২ ঘন্টা সময় নিয়ে রোগীর সার্বদৈহিক বিবরণ এনালাইসিস করে রোগীর কনস্টিটিউশন নির্ধারণ করেন। একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী একমাত্র অরজিনাল মেডিসিনের সাহায্যে চিকিৎসা প্রদান করা হলে নিঃসন্দেহে রোগ শিকড় থেকে নির্মূল হয়। এসকল প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ অনুসরণ না করে এক-এক করে বাজারের সব মেডিসিন গ্রহণ করলেও মূল থেকে রোগ ভালো হয় না।
জনস্বার্থে কিছু কথা 💯
আমাদের দেশে চিকিৎসা বলতে অ্যালোপ্যাথিকে বুঝায়। অজস্র মানুষের রুটি-রুজি এ চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। যার কারণে বছরের পর বছর ঔষধ খেয়ে সুস্থ হতে না পারলেও অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার ব্যর্থতা নিয়ে তেমন কেহ মাতামাতি করে না।
অপরদিকে হোমিওপ্যাথির মূল চিকিৎসা না নিয়ে মানুষ রাস্তা-ঘাটের ফার্মেসী থেকে ঔষধ খেয়ে ভালো হতে চায়। যার ফলে উপকার পায় না, তখন চিৎকার চেঁচামেচি করে বেড়ায়। এসব কোনোভাবেই কম্য নয়। এটি যদি খেল-তামাশার বিষয় হতো, দীর্ঘ দুই শতাব্দীর বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে হোমিও চিকিৎসা স্বগৌরবে টিকে থাকতে পারতো না।
---------------------------------------------
ডা. আবু তালেব মজুমদার শিপন
জটিল ও পুরাতন রোগের চিকিৎসক
বিএইচএম অ্যান্ড ইসি রেজি. নং- 34509
---------------------------------------------
ডক্টর’স হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট
শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী
জেড ইউ হাসপাতালের পশ্চিম পার্শ্বে
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে
📞 +88 01840 496626 (WA, imo)
📞 +88 01840 496627 (WA, imo)
চেম্বারে রোগী দেখা হয় সপ্তাহে ৭ দিন (দুপুর ১২ টা - রাত ৯ টা)। প্রবাসী রোগীদের অনলাইনে চিকিৎসা দেয়া হয় এবং সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো যায়।
゚viralシfypシ゚viralシalシ

🌿 ইউরিন ইনফেকশন (UTI)মূত্রতন্ত্রের কোনো অংশে জীবাণুর সংক্ৰমণ হলে সেটিকে ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবের সংক্ৰমণ বলে। ডাক্তার...
03/08/2025

🌿 ইউরিন ইনফেকশন (UTI)
মূত্রতন্ত্রের কোনো অংশে জীবাণুর সংক্ৰমণ হলে সেটিকে ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবের সংক্ৰমণ বলে। ডাক্তারি ভাষায় একে ‘ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন’ বা ‘ইউটিআই’ বলা হয়। এই রোগে প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া অথবা ঘনঘন প্রস্রাব হওয়াসহ নানান রকম কষ্টকর লক্ষণ থাকে।

🌿 ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ
* প্রস্রাবের সময়ে ব্যথা অথবা জ্বালাপোড়া হয়
* স্বাভাবিকের চেয়ে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়
* রাতে বারবার প্রস্রাবের বেগ আসে
* অস্বাভাবিক গন্ধযুক্ত অথবা ঘোলাটে প্রস্রাব হয়
* হঠাৎ প্রস্রাবের বেগ হয় অথবা বেগ ধরে রাখতে সমস্যা হয়
* তলপেটে ব্যথা
* প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া
* কোমরের পেছনে পাঁজরের ঠিক নিচের অংশে ব্যথা হওয়া
* জ্বর আসা কিংবা গা গরম লাগা এবং শরীরে কাঁপুনি হওয়া
* শরীরের তাপমাত্রা ৩৬° সেলসিয়াস বা ৯৬.৮° ফারেনহাইট এর চেয়ে কমে যাওয়া
* ক্লান্তি ও বমি বমি ভাব দেখা দেয়

🌿 ইউরিন ইনফেকশনের কারণ
সাধারণত পায়খানায় থাকা বিভিন্ন জীবাণু মূত্রতন্ত্রে প্রবেশ করে ইউরিন ইনফেকশন ঘটায়। প্রস্রাবের রাস্তা বা মূত্রনালী দিয়ে এসব জীবাণু মূত্রতন্ত্রে প্রবেশ করে।

নারী-পুরুষভেদে সবারই প্রস্রাবের ইনফেকশন হতে পারে। তবে নারীদের মধ্যে এই রোগের সংক্ৰমণ হওয়ার প্রবণতা বেশি। এর কারণ হলো, নারীদের মূত্রনালীর দৈর্ঘ্যে পুরুষদের মূত্রনালীর তুলনায় অনেক ছোট। এ ছাড়া নারীদের মূত্রনালী পায়ুপথের খুব কাছাকাছি অবস্থিত। ফলে ব্যাকটেরিয়া পায়ুপথ থেকে মূত্রনালীতে প্রবেশ করে প্রস্রাবের সংক্ৰমণ ঘটানোর সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
যৌন বাহিত রোগে (STD) আক্রান্ত কোনো পুরুষ অথবা নারীর দৈহিক সম্পর্কের ফলে এক দেহ থেকে অন্যে দেহে UTI সংক্রমণ হতে পারে।

তাছাড়া পর্যাপ্ত পানি পান না করলে, মূত্রতন্ত্রের স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে এমন রোগ হয়। কিডনিতে পাথর হওয়া, যৌনাঙ্গ পরিষ্কার ও শুকনো না রাখলে, যেকোনো কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে। যেমন - টাইপ ২ ডায়াবেটিস অথবা এইচআইভি আক্রান্ত হলে, কেমোথেরাপি অথবা দীর্ঘদিন ধরে স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ চলমান থাকলে ইনফেকশনের প্রবণতা বেড়ে যায়।

🌿 ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা
ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা দিলে সেগুলো উপেক্ষা না করে যত দ্রুত সম্ভব একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিৎ।
অ্যালোপ্যাথিক পদ্ধতির চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরামর্শ দেয়া হয়। এতে করে রোগী সাময়িকভাবে সুস্থতা বোধ করে। কিছুদিন পর পুনরায় একই সমস্যা দেখা দেয়। এভাবে বারবার অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, এক পর্যায়ে অ্যান্টিবায়োটিক আর রেসপন্স করে না।

🌿 ন্যাচারাল হোমিও চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা। হোমিও ঔষধ তৈরি হয় ১০০% ন্যাচারাল উপাদান হতে এবং পরীক্ষা করা হয় একজন সুস্থ মানুষের শরীরে। এই ঔষধ সরাসরি রোগের উপর কাজ করে না। এটি মানুষের শরীরকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যায় তখন শরীর নিজ থেকেই রোগটাকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম হয়। এটিই সুস্থ হওয়ার ন্যাচারাল প্রক্রিয়া। তাই তাড়াহুড়ো না করে ধৈর্য সহকারে হোমিও চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয়।

🌐 কনস্টিটিউশনাল চিকিৎসা ?
কনস্টিটিউশন হচ্ছে শরীরের বায়োলজিক্যাল, ফিজিক্যাল, এনাটমিক্যাল, প্যাথলজিক্যাল, বংশীয় ও পরিবেশগত অবস্থা। প্রত্যেক মানুষের কনস্টিটিউশন আলাদা হয়। ডাক্তারগণ কমপক্ষে ১-২ ঘন্টা সময় নিয়ে রোগীর সার্বদৈহিক বিবরণ এনালাইসিস করে রোগীর কনস্টিটিউশন নির্ধারণ করেন। একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী একমাত্র অরজিনাল মেডিসিনের সাহায্যে চিকিৎসা প্রদান করা হলে নিঃসন্দেহে রোগ শিকড় থেকে নির্মূল হয়। এসকল প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ অনুসরণ না করে এক-এক করে বাজারের সব মেডিসিন গ্রহণ করলেও মূল থেকে রোগ ভালো হয় না।

জনস্বার্থে কিছু কথা 💯
আমাদের দেশে চিকিৎসা বলতে অ্যালোপ্যাথিকে বুঝায়। অজস্র মানুষের রুটি-রুজি এ চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। যার কারণে বছরের পর বছর ঔষধ খেয়ে সুস্থ হতে না পারলেও অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার ব্যর্থতা নিয়ে তেমন কেহ মাতামাতি করে না।
অপরদিকে হোমিওপ্যাথির মূল চিকিৎসা না নিয়ে মানুষ রাস্তা-ঘাটের ফার্মেসী থেকে ঔষধ খেয়ে ভালো হতে চায়। যার ফলে উপকার পায় না, তখন চিৎকার চেঁচামেচি করে বেড়ায়। এসব কোনোভাবেই কম্য নয়। এটি যদি খেল-তামাশার বিষয় হতো, দীর্ঘ দুই শতাব্দীর বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে হোমিও চিকিৎসা স্বগৌরবে টিকে থাকতে পারতো না।
---------------------------------------------
ডা. আবু তালেব মজুমদার শিপন
জটিল ও পুরাতন রোগের চিকিৎসক
বিএইচএম অ্যান্ড ইসি রেজি. নং- 34509
---------------------------------------------
ডক্টর’স হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট
শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী
জেড ইউ হাসপাতালের পশ্চিম পার্শ্বে
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে
📞 +88 01840 496626 (WA, imo)
📞 +88 01840 496627 (WA, imo)
চেম্বারে রোগী দেখা হয় সপ্তাহে ৭ দিন (দুপুর ১২ টা - রাত ৯ টা)। প্রবাসী রোগীদের অনলাইনে চিকিৎসা দেয়া হয় এবং সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো যায়।
゚viralシfypシ゚viralシalシ

🌿 অবাঞ্ছিত লোম (Hirsutism)চিকিৎসার পরিভাষায় এই সমস্যাকে হারসুটিজম বলা হয়। ১৫-৪৫ বছর বয়সী নারীদের ৫ থেকে ১০ শতাংশ এতে আক...
30/07/2025

🌿 অবাঞ্ছিত লোম (Hirsutism)
চিকিৎসার পরিভাষায় এই সমস্যাকে হারসুটিজম বলা হয়। ১৫-৪৫ বছর বয়সী নারীদের ৫ থেকে ১০ শতাংশ এতে আক্রান্ত হন। এ সমস্যার কারণে ছেলেদের মতো ঠোঁটের ওপর ও থুতনিতে, গালের দুই পাশে, বুকে, পিঠে, পেটে ও ঊরুতে লোম গজাতে পারে।

🌿 নারীদের লোম গজানোর কারণ

কোনো কারণে নারীর শরীরে পুরুষালি হরমোন টেস্টোস্টেরন বেড়ে গেলে কিছু সমস্যা দেখা দেয়।

PCOS/PCOD পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম হলে হারসুটিজম দেখা দিতে পারে। কখনো কখনো এটা বংশগত হয়। আবার জাতিগতভাবে যাঁরা ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে বসবাস করেন, তাঁদের অনেক বেশি হারসুটিজম হয়। এ ছাড়া কিছু জন্মবিরতিকরণ পিল, মৃগীরোগের ওষুধ ও স্টেরয়েড–জাতীয় ওষুধের কারণে হারসুটিজম হতে পারে।

থাইরয়েড, প্রোল্যাকটিন বা স্টেরয়েড হরমোনের ভারসাম্যহীনতার জন্য শরীরে অবাঞ্ছিত লোম দেখা যায়। আবার ডিম্বাশয় বা অন্য কোনো হরমোন গ্রন্থির টিউমার হলেও তা থেকে প্রচুর পরিমাণে টেস্টোস্টেরন নিঃসৃত হয়। ফলে অনেক বেশি পরিমাণ লোম শরীরে দেখা দেয়।

🌿 জটিলতাসমূহ

হারসুটিজম থেকে নানা জটিলতার উদ্ভব হতে পারে। যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ মাত্রার কোলেস্টেরল, ফ্যাটি লিভার। ঋতুচক্র অনিয়মিত বা বন্ধ হতে পারে। দীর্ঘদিন মাসিক বন্ধ থাকলে জরায়ু ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। গর্ভপাত বা বন্ধ্যত্বের শিকার হতে পারেন। অনেক সময় অতিরিক্ত ব্রণ, পুরুষের মতো টাক পড়া বা মাথার দুই পাশ থেকে চুল পড়ে যেতে থাকে।

একজন অভিজ্ঞ ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করলে হারসুটিজম থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

🌿 ন্যাচারাল হোমিও চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা। হোমিও ঔষধ তৈরি হয় ১০০% ন্যাচারাল উপাদান হতে এবং পরীক্ষা করা হয় একজন সুস্থ মানুষের শরীরে। এই ঔষধ সরাসরি রোগের উপর কাজ করে না। এটি মানুষের শরীরকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যায় তখন শরীর নিজ থেকেই রোগটাকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম হয়। এটিই সুস্থ হওয়ার ন্যাচারাল প্রক্রিয়া। তাই তাড়াহুড়ো না করে ধৈর্য সহকারে হোমিও চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয়।

🌐 কনস্টিটিউশনাল চিকিৎসা ?
কনস্টিটিউশন হচ্ছে শরীরের বায়োলজিক্যাল, ফিজিক্যাল, এনাটমিক্যাল, প্যাথলজিক্যাল, বংশীয় ও পরিবেশগত অবস্থা। প্রত্যেক মানুষের কনস্টিটিউশন আলাদা হয়। ডাক্তারগণ কমপক্ষে ১-২ ঘন্টা সময় নিয়ে রোগীর সার্বদৈহিক বিবরণ এনালাইসিস করে রোগীর কনস্টিটিউশন নির্ধারণ করেন। একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী একমাত্র অরজিনাল মেডিসিনের সাহায্যে চিকিৎসা প্রদান করা হলে নিঃসন্দেহে রোগ শিকড় থেকে নির্মূল হয়। এসকল প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ অনুসরণ না করে এক-এক করে বাজারের সব মেডিসিন গ্রহণ করলেও মূল থেকে রোগ ভালো হয় না।

জনস্বার্থে কিছু কথা 💯
আমাদের দেশে চিকিৎসা বলতে অ্যালোপ্যাথিকে বুঝায়। অজস্র মানুষের রুটি-রুজি এ চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। যার কারণে বছরের পর বছর ঔষধ খেয়ে সুস্থ হতে না পারলেও অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার ব্যর্থতা নিয়ে তেমন কেহ মাতামাতি করে না।

অপরদিকে হোমিওপ্যাথির মূল চিকিৎসা না নিয়ে মানুষ রাস্তা-ঘাটের ফার্মেসী থেকে ঔষধ খেয়ে ভালো হতে চায়। যার ফলে উপকার পায় না, তখন চিৎকার চেঁচামেচি করে বেড়ায়। এসব কোনোভাবেই কম্য নয়। এটি যদি খেল-তামাশার বিষয় হতো, দীর্ঘ দুই শতাব্দীর বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে হোমিও চিকিৎসা স্বগৌরবে টিকে থাকতে পারতো না।
---------------------------------------------
ডা. আবু তালেব মজুমদার শিপন
জটিল ও পুরাতন রোগের চিকিৎসক
বিএইচএম অ্যান্ড ইসি রেজি. নং- 34509
---------------------------------------------
ডক্টর’স হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট
শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী
জেড ইউ হাসপাতালের পশ্চিম পার্শ্বে
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে
📞 +88 01840 496626 (WA, imo)
📞 +88 01840 496627 (WA, imo)
চেম্বারে রোগী দেখা হয় সপ্তাহে ৭ দিন (দুপুর ১২ টা - রাত ৯ টা)। প্রবাসী রোগীদের অনলাইনে চিকিৎসা দেয়া হয় এবং সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো যায়।
゚viralシfypシ゚viralシalシ

🌿 স্তনে চাকা বা ব্রেস্টে চাকা অনুভুত হওয়া মেয়েদের জন্য একটি বড় শঙ্কার বিষয়। তবে ব্রেস্ট লাম্প মানেই ক্যান্সার এ ধারণাটা ...
28/07/2025

🌿 স্তনে চাকা বা ব্রেস্টে চাকা অনুভুত হওয়া মেয়েদের জন্য একটি বড় শঙ্কার বিষয়। তবে ব্রেস্ট লাম্প মানেই ক্যান্সার এ ধারণাটা ভুল। ক্যান্সার ছাড়াও ব্রেস্টে বিভিন্ন কারণে চাকা হতে পারে। নারীর স্তনে চাকা হওয়ার কারণ, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ন্যাচারাল চিকিৎসার সাহায্যে প্রতিরোধ করা যায়।

ফাইব্রোএডিনোসিস
ফাইব্রোএডিনোসিস (Fibroadenosis) সাধারনত ২৫-৩৫ বছর বয়সে হয়ে থাকে। এর কারণে মাসিকের আগে স্তনে চাকা চাকা এবং ব্যথা অনুভব হয়, যা মাসিক হবার পর কমে যায়। মাসিকের সময় যে হরমোন নিঃসৃত হয় তার কারণে ব্রেস্টের টিস্যুতে কিছু পরিবর্তন হয়, ফলে এই ধরনের অনুভুতি হয়।

ফাইব্রোএডিনোমা
ফাইব্রোএডিনোমা (Fibroadenoma) এটি একটি বিনাইন লাম্প। ১৫-২৫ বছর বয়সে এটি বেশি হয়। হঠাৎ করে বুকে এই চাকা ধরা পড়ে, যা সহজেই নড়াচড়া করে এবং ব্যথাহীন হয়ে থাকে। এ ধরনের চাকাকে ব্রেস্ট মাউস বলা হয়। সাইজ ছোট হলে আপনা-আপনি মিলিয়ে যেতে পারে, তবে বড় হলে অপারেশন করে অপসারণ করার প্রয়োজন হয়।

ব্রেস্ট সিস্ট
ব্রেস্ট সিস্ট (Breast cyst) হচ্ছে পানি ভর্তি টিউমার। এগুলো যেকোনো বয়সে হতে পারে, তবে মহিলাদের মেনপোজ-এর আগে বেশি হয়। সিস্টগুলো মসৃণ ও গোলাকার হয়ে থাকে। অ্যালোপ্যাথিক পদ্ধতির চিকিৎসায় নিডেলের মাধ্যমে পানি অপসারণ করা।

ব্রেস্ট অ্যাবসেস বা ইনফেকশন
ব্রেস্ট অ্যাবসেস (Breast abscess) স্তন্যদায়ী মায়েদের ক্ষেত্রে বেশী হয়। অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া আঘাত প্রাপ্ত স্থান বিশেষ করে ক্র্যাক নিপেল দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করে পুঁজ তৈরী করে। এটি খুব ব্যথাযুক্ত হয়। অ্যালোপ্যাথিক পদ্ধতির চিকিৎসায় ব্যথার ঔষধ, অ্যান্টিবায়োটিক, গরম কমম্প্রেশন ইত্যাদি দেয়া হয়। পুঁজ অ্যাবসেস বড় থাকলে সার্জারির মাধ্যমে ড্রেইন করে নিয়মিত ড্রেসিং করা হয়।

ফ্যাট নেক্রোসিস
ফ্যাট নেক্রোসিস (Fat necrosis) হলো কোন কারণে ব্রেস্ট আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্রেস্টের ফ্যাটি টিস্যু নেক্রোসিস হয়ে চাকা তৈরী করে। এগুলো সাধারণত ধীরে ধীরে অপসারিত হয়, কিছু ক্ষেত্রে সার্জারি করার দরকার হয়।

লাইপোমা
লাইপোমা (Lipoma) ফ্যাটি টিস্যুর টিউমার, যা ক্যান্সার নয়। সাইজ বড় হলে সার্জারির সাহায্যে অপসারন করা লাগে।

ব্রেস্ট ক্যান্সার
ব্রেস্টে চাকার একটি কারণ হচ্ছে ক্যান্সার। অন্যান্য চাকার সাথে এর পার্থক্য হল এটি সহজে নড়াচড়া করে না, উপরিভাগ অমসৃণ ও সাধারণত ব্যথাহীন হয়ে থাকে।

কখন চিকিৎসার প্রয়োজন হয়?
১. কোনো ধরণের চাকা অনুভব হলে অবশ্যই ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে এর ধরণ নির্ণয় করতে হবে, বিশেষ করে চাকাটি যদি মাসিক হবার পরও মিলিয়ে না যায়, যদি আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে অথবা ব্যথা থাকে।

২. ব্রেস্টের চামড়ায় কোন পরিবর্তন হলে যেমন, কুঁচকানো ভাব, লোমকূপের ছিদ্র বড় হয়ে যাওয়া অথবা রঙের কোন পরিবর্তন।

৩. নিপল ভিতরের দিকে ঢুকে গেলে অথবা এর থেকে কোন অস্বাভাবিক ডিসচার্জ বা রস বের হলে।

৪. ব্যথা তীব্র হলে, খোঁচামারা ও স্পর্শকাতর ব্যথা হলে এমনকি কাপড়ের স্পর্শও যদি সহ্য না হয়।
এ সকল ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে।

✂️ ব্রেস্ট অপারেশন
মডার্ণ চিকিৎসকগণ ব্রেস্টের রোগে অধিকাংশ ক্ষেত্রে সার্জিক্যাল অপারেশনকে একমাত্র সমাধান মনে করে। তবে অপারেশনের পর নানা সমস্যায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য বেশিরভাগ সার্জন অপারেশনের বিপক্ষে। কারণ সাধারণ সমস্যার জন্য অপারেশন করে রোগটাকে আরো জটিল করে তুলে। অনেক সময় আংশিক বা অসম্পূর্ণ অপারেশন করতে হয়। সেক্ষেত্রে অপারেশন ব্যর্থ হয়ে রোগটি পুনরায় ফিরে আসে।

✂️ সার্জারি ও হোমিওপ্যাথি
সার্জারি চিকিৎসাবিজ্ঞানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। হোমিও চিকিৎসকগণ অপারেশনের বিপক্ষে নয়। যে কারণে হোমিওপ্যাথিসহ অন্যান্য সকল প্যাথির চিকিৎসকগণ সার্জারি বিষয়সহ তাদের মেডিক্যাল শিক্ষা কোর্স সম্পন্ন করে থাকেন।

🌿 ন্যাচারাল হোমিও চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি কোনো ক্যানভাসারের বিক্রয়ের প্রোডাক্ট নয়। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা। হোমিও ঔষধ তৈরি হয় ১০০% ন্যাচারাল উপাদান হতে এবং পরীক্ষা করা হয় একজন সুস্থ মানুষের শরীরে। এই ঔষধ সরাসরি রোগের উপর কাজ করে না। এটি মানুষের শরীরকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যায় তখন শরীর নিজ থেকেই রোগটাকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম হয়। এটিই সুস্থ হওয়ার ন্যাচারাল প্রক্রিয়া। তাই তাড়াহুড়ো না করে ধৈর্য সহকারে হোমিও চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয়।

🌐 কনস্টিটিউশনাল চিকিৎসা ?
কনস্টিটিউশন হচ্ছে শরীরের বায়োলজিক্যাল, ফিজিক্যাল, এনাটমিক্যাল, প্যাথলজিক্যাল, বংশীয় ও পরিবেশগত অবস্থা। প্রত্যেক মানুষের কনস্টিটিউশন আলাদা হয়। ডাক্তারগণ কমপক্ষে ১-২ ঘন্টা সময় নিয়ে রোগীর সার্বদৈহিক বিবরণ এনালাইসিস করে রোগীর কনস্টিটিউশন নির্ধারণ করেন। একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী একমাত্র অরজিনাল মেডিসিনের সাহায্যে চিকিৎসা প্রদান করা হলে নিঃসন্দেহে রোগ শিকড় থেকে নির্মূল হয়। এসকল প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ অনুসরণ না করে এক-এক করে বাজারের সব মেডিসিন গ্রহণ করলেও মূল থেকে রোগ ভালো হয় না।

জনস্বার্থে কিছু কথা 💯
আমাদের দেশে চিকিৎসা বলতে অ্যালোপ্যাথিকে বুঝায়। অজস্র মানুষের রুটি-রুজি এ চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। যার কারণে বছরের পর বছর ঔষধ খেয়ে সুস্থ হতে না পারলেও অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার ব্যর্থতা নিয়ে তেমন কেহ মাতামাতি করে না।

অপরদিকে হোমিওপ্যাথির মূল চিকিৎসা না নিয়ে মানুষ রাস্তা-ঘাটের ফার্মেসী থেকে ঔষধ খেয়ে ভালো হতে চায়। যার ফলে উপকার পায় না, তখন চিৎকার চেঁচামেচি করে বেড়ায়। এসব কোনোভাবেই কম্য নয়। এটি যদি খেল-তামাশার বিষয় হতো, দীর্ঘ দুই শতাব্দীর বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে হোমিও চিকিৎসা স্বগৌরবে টিকে থাকতে পারতো না।
---------------------------------------------
ডা. আবু তালেব মজুমদার শিপন
জটিল ও পুরাতন রোগের চিকিৎসক
বিএইচএম অ্যান্ড ইসি রেজি. নং- 34509
---------------------------------------------
ডক্টর’স হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট
শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী
জেড ইউ হাসপাতালের পশ্চিম পার্শ্বে
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে
📞 +88 01840 496626 (WA, imo)
📞 +88 01840 496627 (WA, imo)
চেম্বারে রোগী দেখা হয় সপ্তাহে ৭ দিন (দুপুর ১২ টা - রাত ৯ টা)। প্রবাসী রোগীদের অনলাইনে চিকিৎসা দেয়া হয় এবং সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো যায়।
゚viralシfypシ゚viralシalシ

🌿 মলদ্বার বা পায়ুপথের রোগবেশিরভাগ মানুষ ডাক্তারের কাছে আসলে পায়ুপথের যে রোগই হোক না কেন পাইলস অথবা অরিশ বলে থাকে। তবে মন...
22/07/2025

🌿 মলদ্বার বা পায়ুপথের রোগ
বেশিরভাগ মানুষ ডাক্তারের কাছে আসলে পায়ুপথের যে রোগই হোক না কেন পাইলস অথবা অরিশ বলে থাকে। তবে মনে রাখতে হবে পায়ুপথের রোগ মানেই পাইলস বা অরিশ নয়। রোগীর বর্ণনা শুনে ডাক্তার রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেন।

🌿 মলদ্বার বা পায়ুপথের রোগসমূহ
পায়ুপথে ফিসার, ফিস্টুলা, ফোঁড়া, পাইলস, হেমোরয়েড, পলিপাস, প্রোলাপস, হেমাটোমা ইত্যাদি রোগ হতে পারে। সবগুলো সমস্যার সৃষ্টি এবং এর অন্যতম প্রধান কারণ কোষ্ঠকাঠিন্য। সতর্ক না হলে অথবা সুচিকিৎসা না হলে কখনো কখনো এধরণের রোগ ক্যানসারের মতো মারাত্নক অবস্থার দিকে ধাবিত হতে পারে ।

Hemorrhoids/পাইলস/অর্শ্বঃ এক্ষেত্রে পাইলস বা পলিপ আকারে বৃদ্ধি পেয়ে আঙ্গুরের থোকার মতো নিচে নেমে আসতে থাকে। এতে ব্যথা না থাকলেও প্রচুর রক্তপাত হয়ে থাকে।

Fissure/ফাটাঃ কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে পায়ুপথের সামনে অথবা পেছনে ফেটে গিয়ে ক্ষত তৈরি হয়, তাকে ফিসার বলে। এক্ষেত্রে তীব্র বা মাঝারি ব্যথা ও জ্বালাপোড়া থাকে, মলত্যাগের সময় সামান্য রক্ত যায়, মলদ্বার ছোট হয়ে আসছে এমন মনে হয়।

Abscess/ফোঁড়াঃ পায়ুপথের ভেতরে ও বাইরে ছোট-বড় নানা ধরনের ফোঁড়া হতে পারে। এরোগটি ডায়াবেটিস রোগীদের হয়ে থাকে।

Fistula/ভগন্দরঃ ফিস্টুলা হলো এমন একটি ঘা, যার এক মুখ পায়ুপথের বাইরে, অপরটি ভেতরে থাকে। মলদ্বারে ফোঁড়া হওয়ার ফলে এরোগটি হয়।

Prolapse/বেরিয়ে যায়ঃ পায়ুপথ দিয়ে অনেক সময় বৃহদন্ত্রের কোনো অংশ আংশিক বা পুরোপুরি ঝুলে বেরিয়ে আসতে পারে।

Hematoma/রক্তজমাঃ কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে পায়ুপথের রক্তনালি ফেটে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। এর ফলে কখনো কখনো প্রচন্ড ব্যথা হয়।

⚠️ সতর্কতা ও সচেতনতা
শুরু থেকেই কোষ্ঠকাঠিন্য যাতে না হয়, সে ব্যবস্থা ও সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, বেশি শক্তি-প্রয়োগে মলত্যাগ করা উচিত নয়। বারবার মলত্যাগের অভ্যাস ত্যাগ করা ও ডায়রিয়া হলে দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে।

কোষ্ঠ পরিস্কার রাখা
খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। বিশেষ করে আঁশ জাতীয় খাবার ও দানাদার খাবার গ্রহণ করতে হবে। কোষ্ঠকাঠিন্য হয় এমন কোন খাবার না খাওয়া ভালো, ভাজাপোড়া, অতিরিক্ত তেল-চর্বি, গরু, চিংড়ি মাছ, গুরুপাক ও বাসী খাবার বর্জন করা উচিত।

প্রাথমিক চিকিৎসাঃ
উপরোক্ত সমস্যাসমূহ দেখা দিলে খুব কম সময়ের মধ্যে নিজে সচেতন হয়ে ও সতর্কতা অবলম্বন করে চিকিৎসা শুরু করে দেয়া উচিত। তখন বিনা অপারেশনেই ভালো হওয়া যায়।

✂️ পায়ুপথের অপারেশন
বাংলাদেশে এখন এর মডার্ণ চিকিৎসা হলো Sphincter Operation. পায়ুপথের নানা সমস্যায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য বেশিরভাগ সার্জন অপারেশনের বিপক্ষে। কারণ এতে অনেক রোগী মল ধরে রাখার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। আবার অনেক সময় রোগের তীব্রতার ফলে আংশিক বা অসম্পূর্ণ অপারেশন করতে হয়। সেক্ষেত্রে অপারেশন ব্যর্থ হয়ে রোগটি পুনরায় ফিরে আসে।

✂️ সার্জারি ও হোমিওপ্যাথি
সার্জারি চিকিৎসাবিজ্ঞানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। হোমিও চিকিৎসকগণ অপারেশনের বিপক্ষে নয়। যে কারণে হোমিওপ্যাথিসহ অন্যান্য সকল প্যাথির চিকিৎসকগণ সার্জারি বিষয়সহ তাদের মেডিক্যাল শিক্ষা কোর্স সম্পন্ন করে থাকেন।

🌿 ন্যাচারাল হোমিও চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি কোনো ক্যানভাসারের বিক্রয়ের প্রোডাক্ট নয়। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা। হোমিও ঔষধ তৈরি হয় ১০০% ন্যাচারাল উপাদান হতে এবং পরীক্ষা করা হয় একজন সুস্থ মানুষের শরীরে। এই ঔষধ সরাসরি রোগের উপর কাজ করে না। এটি মানুষের শরীরকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যায় তখন শরীর নিজ থেকেই রোগটাকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম হয়। এটিই সুস্থ হওয়ার ন্যাচারাল প্রক্রিয়া। তাই তাড়াহুড়ো না করে ধৈর্য সহকারে হোমিও চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয়।

🌐 কনস্টিটিউশনাল চিকিৎসা ?
কনস্টিটিউশন হচ্ছে শরীরের বায়োলজিক্যাল, ফিজিক্যাল, এনাটমিক্যাল, প্যাথলজিক্যাল, বংশীয় ও পরিবেশগত অবস্থা। প্রত্যেক মানুষের কনস্টিটিউশন আলাদা হয়। ডাক্তারগণ কমপক্ষে ১-২ ঘন্টা সময় নিয়ে রোগীর সার্বদৈহিক বিবরণ এনালাইসিস করে রোগীর কনস্টিটিউশন নির্ধারণ করেন। একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী একমাত্র অরজিনাল মেডিসিনের সাহায্যে চিকিৎসা প্রদান করা হলে নিঃসন্দেহে রোগ শিকড় থেকে নির্মূল হয়। এসকল প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ অনুসরণ না করে এক-এক করে বাজারের সব মেডিসিন গ্রহণ করলেও মূল থেকে রোগ ভালো হয় না।

জনস্বার্থে কিছু কথা 💯
আমাদের দেশে চিকিৎসা বলতে অ্যালোপ্যাথিকে বুঝায়। অজস্র মানুষের রুটি-রুজি এ চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। যার কারণে বছরের পর বছর ঔষধ খেয়ে সুস্থ হতে না পারলেও অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার ব্যর্থতা নিয়ে তেমন কেহ মাতামাতি করে না।
অপরদিকে হোমিওপ্যাথির মূল চিকিৎসা না নিয়ে মানুষ রাস্তা-ঘাটের ফার্মেসী থেকে ঔষধ খেয়ে ভালো হতে চায়। যার ফলে উপকার পায় না, তখন চিৎকার চেঁচামেচি করে বেড়ায়। এসব কোনোভাবেই কম্য নয়। এটি যদি খেল-তামাশার বিষয় হতো, দীর্ঘ দুই শতাব্দীর বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে হোমিও চিকিৎসা স্বগৌরবে টিকে থাকতে পারতো না।
---------------------------------------------
ডা. আবু তালেব মজুমদার শিপন
জটিল ও পুরাতন রোগের চিকিৎসক
বিএইচএম অ্যান্ড ইসি রেজি. নং- 34509
---------------------------------------------
ডক্টর’স হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট
শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী
জেড ইউ হাসপাতালের পশ্চিম পার্শ্বে
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে
📞 +88 01840 496626 (WA, imo)
📞 +88 01840 496627 (WA, imo)

চেম্বারে রোগী দেখা হয় সপ্তাহে ৭ দিন (দুপুর ১২ টা - রাত ৯ টা)। প্রবাসী রোগীদের অনলাইনে চিকিৎসা দেয়া হয় এবং সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো যায়।
゚viralシfypシ゚viralシalシ

🌿 বাত রোগ বাত নির্দিষ্ট কোনো রোগের নাম নয়, এটি অনেকগুলো রোগের সমষ্টি।Rheumatoid arthritis (RA) is an autoimmune and infl...
20/07/2025

🌿 বাত রোগ
বাত নির্দিষ্ট কোনো রোগের নাম নয়, এটি অনেকগুলো রোগের সমষ্টি।
Rheumatoid arthritis (RA) is an autoimmune and inflammatory disease, that immune system attacks healthy cells in our body).

এই রোগে প্রধাণত অস্থিসন্ধি আক্রান্ত হয়, বাত সংশ্লিষ্ট রোগসমূহ যেমন -
---------------------------
পুরাতন আঘাত জনিত ফোলা, শক্তভাব ও ব্যথা
হাড়ের ক্ষয়, প্রদাহ, ফোলা ও ব্যথা
লিগামেন্ট ও টেন্ডনের ব্যথা
Back & Spinal Cord Pain
HLA B27 (Positive)
Ankylosing Spondylitis
Cervical & Lumbar Spondylosis
Sciatica pain
Heel Spur
হাঁটুর প্রদাহ, ফোলা ও ব্যথা
চোখের পাতার প্যারালাইসিস, খুলতে পারে না
চোয়ালের অস্থিসন্ধির ব্যথা ও আড়ষ্টতা
হাত-পায়ের জোড়া, আঙ্গুলের গাঁটসমূহের ফোলা ও ব্যথা
মাংসপেশীর ব্যথা, অনুভূতিহীনতা
মূত্রথলির পেশির দূর্বলতা
আক্রান্ত অঙ্গ শক্ত হয়, বেঁকে যায়, বিকৃতি ঘটে
পক্ষাঘাত বা অবশ, অঙ্গহানি (Paralyzed)
বাতজ্বরসহ ইত্যাদি রোগ।

অনেকক্ষেত্রে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির ফলে হাডের সন্ধিসমূহ ফোলে প্রদাহ সৃষ্টি করে। ঠান্ডা ও গরম সেঁকে ব্যথার তারতম্য হয়। রোগের পুরাতন অবস্থায় Numbness & Stiffness হয়ে অঙ্গবিকৃতি ঘটতে পারে। এমনকি অঙ্গসমূহ স্থায়ীভাবে প্যারালাইজড বা অকেজো হয়ে যেতে পারে।

♨️ মডার্ণ অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা
প্রাথমিকভাবে বাতরোগে পেইনকিলার, ইনজেকশন, থেরাপি ইত্যাদির মাধ্যমে চিকিৎসা দেয়া হয়। এতে রোগী সাময়িক সুস্থতা বোধ করে। তবে রোগ চাপা (Suppressed) পড়ে কিছুদিন পর পর একই রোগে আক্রান্ত হতে থাকে। এক পর্যায়ে এসব ঔষধে আর কাজ দেয় না। এমনকি রোগী স্থায়ীভাবে শয্যাশায়ী হয়ে পড়ে।

✂️ সার্জিক্যাল অপারেশন
অপারেশনের মাধ্যমে আক্রান্ত অঙ্গ কেটে পৃথক করা হয়, এতে করে রোগের মূল কারণ দূর হয় না। ফলে অপারেশনের পরও একই অঙ্গে অথবা অন্য অঙ্গে একই রোগ পুনরায় হয়ে থাকে। অর্থাৎ অপারেশন কোনো রোগের স্থায়ী সমাধান নয়।

✂️ সার্জারি ও হোমিওপ্যাথি
সার্জারি চিকিৎসাবিজ্ঞানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। হোমিও চিকিৎসকগণ অপারেশনের বিপক্ষে নয়। যার কারণেই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণ সার্জারি বিষয়সহ তাদের মেডিক্যাল শিক্ষা কোর্স সম্পন্ন করে থাকেন।

🌿 ন্যাচারাল হোমিও চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি কোনো ক্যানভাসারের বিক্রয়ের প্রোডাক্ট নয়। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা। হোমিও ঔষধ তৈরি হয় ১০০% ন্যাচারাল উপাদান হতে এবং পরীক্ষা করা হয় একজন সুস্থ মানুষের শরীরে। এই ঔষধ সরাসরি রোগের উপর কাজ করে না। এটি মানুষের শরীরকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যায় তখন শরীর নিজ থেকেই রোগটাকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম হয়। এটিই সুস্থ হওয়ার ন্যাচারাল প্রক্রিয়া। তাই তাড়াহুড়ো না করে ধৈর্য সহকারে হোমিও চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয়।

🌐 কনস্টিটিউশনাল চিকিৎসা ?
কনস্টিটিউশন হচ্ছে শরীরের বায়োলজিক্যাল, ফিজিক্যাল, এনাটমিক্যাল, প্যাথলজিক্যাল, বংশীয় ও পরিবেশগত অবস্থা। প্রত্যেক মানুষের কনস্টিটিউশন আলাদা হয়। ডাক্তারগণ কমপক্ষে ১-২ ঘন্টা সময় নিয়ে রোগীর সার্বদৈহিক বিবরণ এনালাইসিস করে রোগীর কনস্টিটিউশন নির্ধারণ করেন। একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী একমাত্র অরজিনাল মেডিসিনের সাহায্যে চিকিৎসা প্রদান করা হলে নিঃসন্দেহে রোগ শিকড় থেকে নির্মূল হয়। এসকল প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ অনুসরণ না করে এক-এক করে বাজারের সব মেডিসিন গ্রহণ করলেও মূল থেকে রোগ ভালো হয় না।

জনস্বার্থে কিছু কথা 💯
আমাদের দেশে চিকিৎসা বলতে অ্যালোপ্যাথিকে বুঝায়। অজস্র মানুষের রুটি-রুজি এ চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। যার কারণে বছরের পর বছর ঔষধ খেয়ে সুস্থ হতে না পারলেও অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার ব্যর্থতা নিয়ে তেমন কেহ মাতামাতি করে না।
অপরদিকে হোমিওপ্যাথির মূল চিকিৎসা না নিয়ে মানুষ রাস্তা-ঘাটের ফার্মেসী থেকে ঔষধ খেয়ে ভালো হতে চায়। যার ফলে উপকার পায় না, তখন চিৎকার চেঁচামেচি করে বেড়ায়। এসব কোনোভাবেই কম্য নয়। এটি যদি খেল-তামাশার বিষয় হতো, দীর্ঘ দুই শতাব্দীর বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে হোমিও চিকিৎসা স্বগৌরবে টিকে থাকতে পারতো না।
---------------------------------------------
ডা. আবু তালেব মজুমদার শিপন
জটিল ও পুরাতন রোগের চিকিৎসক
বিএইচএম অ্যান্ড ইসি রেজি. নং- 34509
---------------------------------------------
ডক্টর’স হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট
শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী
জেড ইউ হাসপাতালের পশ্চিম পার্শ্বে
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে
📞 +88 01840 496626 (WA, imo)
📞 +88 01840 496627 (WA, imo)

চেম্বারে রোগী দেখা হয় সপ্তাহে ৭ দিন (দুপুর ১২ টা - রাত ৯ টা)। প্রবাসী রোগীদের অনলাইনে চিকিৎসা দেয়া হয় এবং সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো যায়।
゚viralシfypシ゚viralシalシ

🌿 টেস্টোস্টেরণ হরমোনপুরুষের জৈবিক Activities & Performances নির্ধারণকারী হরমোনকে টেস্টোস্টেরণ বলা হয়। তবে নারীদের জন্যও ...
11/07/2025

🌿 টেস্টোস্টেরণ হরমোন
পুরুষের জৈবিক Activities & Performances নির্ধারণকারী হরমোনকে টেস্টোস্টেরণ বলা হয়। তবে নারীদের জন্যও এ হরমোনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। একজন সুস্থ পুরুষের শরীরে Testosterone এবং নারীদের Estrogen & Progesterone এর উপস্থিতি স্বাভাবিক থাকে।

🌿 দেহে টেস্টোস্টেরণের ভূমিকা
Bone: হাঁড়ের ক্ষয় এবং হাঁড় ভঙ্গুর হলে দেহে ক্যালসিয়াম কমে গেছে বলা হয়ে থাকে। অথচ ক্যালসিয়াম হচ্ছে Raw Material আর একে প্রসেসিং করে টেস্টোস্টেরণ।

Muscle: দেহের মাংসপেশি কমে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ টেস্টোস্টেরণ লেভেল কমে যাওয়া।

Hair: ছেলেদের ১৮/২০ বছর হলেও অনেকের গোফ-দাঁড়ি উঠেনা, আবার মেয়েদের গোফ-দাঁড়ি দেখা যায়। অকালে চুল সাদা হয়, ঝরে পড়ে। পুরুষদের শরীরে টেস্টোস্টেরণ কমে গেলে এবং মেয়েদের বেড়ে গেলে এ ধরণের সমস্যা হয়।

Insomnia: টেস্টোস্টেরণ কমে গেলে ঘুম কম হয়, মানসিক অস্থিরতা বাড়ে।

Voice Tone: কন্ঠস্বর নিয়ন্ত্রণ করে টেস্টোস্টেরণ। দেহে টেস্টোস্টেরণ লেভেল কম থাকলে পুরুষের কন্ঠ মহিলার মতো, আবার মহিলার কন্ঠ পুরুষের মতো শোনা যায়।

Personality: টেস্টোস্টেরণ সমতার উপর নির্ভর করে মানুষের ব্যক্তিত্ব ও আচরণ। টেস্টোস্টেরণ লেভেল কমে গেলে পুরুষের মেজাজ খিটখিটে হয়, ধৈর্য কমে যায়, বেসামাল হয়ে ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত হয়।

Behavior: স্বভাব-বৈচিত্র নিয়ন্ত্রণ করে টেস্টোস্টেরণ। যেমন- গঠনে পুরুষ স্বভাবে নারী, আবার গঠনে নারী স্বভাবে পুরুষ। অঙ্গ-ভঙ্গিতেও তাদের ভিন্নতা দেখা যায়।

Prostate Gland: স্বাভাবিকভাবে পুরুষের বয়স ৩৫ এর পর থেকে Prostate Gland স্বয়ংক্রীয়ভাবে বাড়তে থাকে। কারণ তখন থেকে টেস্টোস্টেরণ লেভেল কমতে শুরু করে। ফোটায় ফোটায় প্রস্রাব হয় এবং যৌন সমস্যা দেখা দেয়।

Erectile Dysfunction (Impotency): প্রয়োজনের তুলনায় টেস্টোস্টেরণ লেভেল কম থাকলে পেনিসের দৃঢ়তা কমে যায়, পরিপূর্ণ উত্থান ঘটেনা।

Premature Ej*******on: টেস্টোস্টেরণ লেভেল কমে গেলে দ্রুত বীর্যপাত ঘটে। সহবাসের সময় এক দুই মিনিটের মাথায় বীর্যপাত হয়ে যায়। এমন কি নারীর যৌনাঙ্গে পেনিস প্রবেশ করানোর পূর্বেও বীর্য বেরিয়ে যেতে পারে। অনেকের ঘুমের মধ্যে স্বপ্নদোষ হয়।

Reproductive System: বংশবৃদ্ধির জন্য পুরুষের S***m এবং নারীদের O**m দরকার হয়। আর তা নির্ভর করে টেস্টোস্টেরণের সমতার উপর। টেস্টোস্টেরণ লেভেল কম থাকলে বীর্যে সুস্থ শুক্রাণু থাকে না অথবা S***m Count কম থাকে। যার ফলে পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়।

সহযোগী হরমোন
Dopamine Hormone: অনেকের পুরুষাঙ্গ শক্ত হলেও সেক্স করার আগ্রহ তৈরি হয় না। এখানে Dopamine হরমোনের প্রয়োজন হয়।

Oxytocin Hormone: একে ভালোবাসার হরমোন বলা হয়। এ হরমোন নারী-পুরুষ পরষ্পরের প্রতি আকর্ষণ ও ভালোবাসা তৈরি করে।

Growth Hormone: দেহের ক্রিয়াশীল Hormone গুলোকে Maintain and Balance করার জন্য আরেকটি বিশেষ এবং নির্ভরশীল হরমোনের দরকার হয় তা হচ্ছে Growth Hormone.

⚠️ সতর্কতা ও সামাজিক সচেতনতা
STI/STDs: একজন পুরুষ বা নারী একাধিক পুরুষ বা নারীর সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়ালে STI/STDs ইত্যাদি যৌনবাহিত রোগ চড়ায়। যার ফলে যৌনাঙ্গে হার্পিস, আঁচিল, সিফিলিসের ক্ষত, গণোরিয়া ইত্যাদি রোগ দেখা দেয়। এই রোগের উন্নত চিকিৎসা না করা হলে এর ধারাবাহিকতা বংশ পরম্পরায় কয়েক প্রজন্ম ধরে চলতে পারে।

Ma********on: দীর্ঘদিন হস্তমৈথুনের ফলে Ejaculatory duct obstruction হয়ে সিস্ট/টিউমার এবং বন্ধ্যাত্ব তৈরি হতে পারে। হস্তমৈথুনের কারণে নার্ভগুলো ঢিলা হয়, লিঙ্গের মাথার অংশ মোটা ও গোড়ার অংশ চিকন হয়ে একদিকে বেঁকে যায়। নিয়মিত হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত ব্যক্তির লিঙ্গ পরিপূর্ণ শক্ত হয় না।

Lifestyle: নিয়মিত পর্নোগ্রাফিতে আসক্তি, নেশাদ্রব্য ও অতিরিক্ত তেল-চর্বি, মানসিক চাপ, অলস জীবনযাপন ইত্যাদি যৌনচাহিদা ও যৌনক্ষমতা দুটোই কমিয়ে দেয়।

Surgery: প্রোষ্টেট গ্র্যান্ড বেড়ে গেলে অথবা Urethral strictures হলে অপারেশন না করে কনস্টিটিউশনাল চিকিৎসা গ্রহণ করুন। পুরুষের এ ধরণের রোগে সার্জিক্যাল চিকিৎসার ভাবীফল খুবই মারাত্মক হয়।

Poster: “যৌনরোগের স্থায়ী সমাধান” অথবা "এক ফাইল যথেষ্ট" এমন লোভনীয় প্রচার ও বিজ্ঞাপনের ফাঁদে পা দিবেন না। এধরণের অপচিকিৎসায় স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি সাধন করে, যা পরবরর্তীতে বিধিবদ্ধ কোনো চিকিৎসায় পূরণ করা সম্ভব হয় না।

Illegal Method: সরকার স্বীকৃত নয় এমন কোনো উপায় ও উপকরণ অবলম্বন করবেন না।

Medicine's effect: সেবনের পূর্বে ঔষধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত হয়ে তারপর গ্রহণ করবেন। রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ঔষধ গ্রহণ করবেন না।

Doctor Selection: আপনার স্বাস্থ্যের জন্য একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারকে কেবলমাত্র নির্ভরশীল ব্যক্তি মনে করবেন।

Justification: নিজের বিবেক হলো সর্বোচ্চ আদালত। পথে-ঘাটে কোন ব্যক্তি কী পরামর্শ দিলো? সেদিকে দৃষ্টি না দিয়ে, সর্বদা নিজের বিচার বুদ্ধির উপর নির্ভর করবেন।

♨️ Onetime Method
অ্যালোপ্যাথিক অথবা হারবাল মেডিকেশনের মাধ্যমে leydig-cell বাড়ানো যায়। তবে এটি Onetime Method. রোগীরা এসে বলে- "স্যার যখন ঔষধ খাই কিছুটা ভালো লাগে তবে স্থায়ী উপকার পাচ্ছিনা, এখন ঔষধেও আর কাজ হচ্ছেনা”। এর মূল কারণ হলো একই ঔষধে এক দুই বারের বেশী কাজ করে না। দীঘদিন একই ঔষধ গ্রহণের ফলে এক পর্যায়ে কোষগুলো Paralyzed হয়ে যায়। তখন ঔষধে আর কাজ দেয় না।

💯 Regenerative Process
জাপান, কোরিয়া, ইংল্যান্ড ও আমেরিকার পুরুষরা ৮০/৯০ বছর বয়স পর্যন্ত যৌনক্ষমতা উপভোগ করে। অথচ বাংলাদেশের পুরুষদের ৩০/৩৫ বছর পার না হতেই যৌনক্ষমতা কমতে থাকে। তবে Hormonal Balancing Therapy এর আলোকে আমাদের দেশের পুরুষদেরও দীর্ঘমেয়াদী Testosterone Hormone স্বাভাবিক Grow করা সম্ভব। একে Regenerative Process বলা হয়।

💯 Hormonal Balancing Therapy (HBT)
পৃথিবীর এমন কোনো Medicine বা টেকনোলজি এককভাবে পুরুষের যৌন ক্ষমতাকে দীর্ঘমেয়াদি কার্যকর রাখতে পারেনা। একটি Strategic Process এর আলোকে দেহের ক্রিয়াশীল অন্যান্য হরমোনগুলোকে ব্যালেন্সে নিয়ে আসতে হয়। Hormonal balancing therapy is exactly matches according to the Principle of Homeopathy. সেহেতু হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে হরমোনসমূহ নিশ্চিতভাবে Regenerate করা যায়।

🌿 তৃপ্তিদায়ক সহবাসের ক্ষেত্রে খতনার ভূমিকা
খতনা পুরুষের যৌন স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য অপরিহার্য। খতনা না করা হলে ত্বকের নিচে Sm**ma জমে ইনফেকশন হয়। বার বার ইনফেকশনের ফলে স্যাঙ্কার, সিস্ট, টিউমার সৃষ্টি হয়। এমনকি এক পর্যায়ে প্যানাইল ক্যানসার হতে পারে। খতনা না করার ফলে যৌন মিলন আরামদায়ক হয় না, সহবাসে ব্যথা অনুভব করে। যৌন মিলন আরামদায়ক করতে খতনার ভূমিকা অপরিসীম। যার কারণে অমুসলিম পুরুষদের অনেকেই তাদের সচেতনতার জায়গা থেকে খতনা করিয়ে থাকেন।

🌿 ন্যাচারাল হোমিও চিকিৎসা
হোমিওপ্যাথি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক স্বীকৃত নিরাপদ চিকিৎসা ব্যবস্থা। হোমিও ঔষধ তৈরি হয় ১০০% ন্যাচারাল উপাদান হতে এবং পরীক্ষা করা হয় একজন সুস্থ মানুষের শরীরে। এই ঔষধ সরাসরি রোগের উপর কাজ না করে শরীরকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসে। তখন শরীর নিজ থেকেই রোগটাকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম হয়। এটিই সুস্থ হওয়ার ন্যাচারাল প্রক্রিয়া। তাই তাড়াহুড়ো না করে ধৈর্য সহকারে হোমিও চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয়।

🌐 কনস্টিটিউশনাল চিকিৎসা ?
কনস্টিটিউশন হচ্ছে শরীরের বায়োলজিক্যাল, ফিজিক্যাল, এনাটমিক্যাল, প্যাথলজিক্যাল, বংশীয় ও পরিবেশগত অবস্থা। প্রত্যেক মানুষের কনস্টিটিউশন আলাদা হয়। ডাক্তারগণ কমপক্ষে ১-২ ঘন্টা সময় নিয়ে রোগীর সার্বদৈহিক বিবরণ এনালাইসিস করে রোগীর কনস্টিটিউশন নির্ধারণ করেন। একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী একমাত্র অরজিনাল মেডিসিনের সাহায্যে চিকিৎসা প্রদান করা হলে নিঃসন্দেহে রোগ শিকড় থেকে নির্মূল হয়। এসকল প্রক্রিয়া পরিপূর্ণ অনুসরণ না করে এক-এক করে বাজারের সব মেডিসিন গ্রহণ করলেও মূল থেকে রোগ ভালো হয় না।

জনস্বার্থে কিছু কথা 💯
আমাদের দেশে চিকিৎসা বলতে অ্যালোপ্যাথিকে বুঝায়। অজস্র মানুষের রুটি-রুজি এ চিকিৎসাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। যার কারণে বছরের পর বছর ঔষধ খেয়ে সুস্থ হতে না পারলেও অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার ব্যর্থতা নিয়ে তেমন কেহ মাতামাতি করে না।
অপরদিকে হোমিওপ্যাথির মূল চিকিৎসা না নিয়ে মানুষ রাস্তা-ঘাটের ফার্মেসী থেকে ঔষধ খেয়ে ভালো হতে চায়। যার ফলে উপকার পায় না। এসব কোনোভাবেই কম্য নয়। এটি যদি খেল-তামাশা হতো, দীর্ঘ দুই শতাব্দীর বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে হোমিও চিকিৎসা স্বগৌরবে টিকে থাকতে পারতো না।
---------------------------------------------
ডা. আবু তালেব মজুমদার শিপন
জটিল ও পুরাতন রোগের চিকিৎসক
বিএইচএম অ্যান্ড ইসি রেজি. নং- 34509
---------------------------------------------
ডক্টর’স হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট
শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ফেনী
জেড ইউ হাসপাতালের পশ্চিম পার্শ্বে
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে
📞 +88 01840 496626 (WA, imo)
📞 +88 01840 496627 (WA, imo)

চেম্বারে রোগী দেখা হয় সপ্তাহে ৭ দিন (দুপুর ১২ টা - রাত ৯ টা)। প্রবাসী রোগীদের অনলাইনে চিকিৎসা দেয়া হয় এবং সারা বাংলাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো যায়।
゚viralシfypシ゚viralシalシ

Address

Shahid Shahidullah Kaiser Road
Feni
3900

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডক্টরস হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ডক্টরস হোমিও ক্লিনিক অ্যান্ড লেজার খৎনা ইউনিট:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram