Mintu medical hall

21/08/2025

🩺 ইনসুলিন পেটে দেওয়ার নিয়ম

1. পেটের কোন জায়গায় দেওয়া যায়

*নাভির চারপাশে (প্রায় ২ ইঞ্চি দূরে),

*ডান-বাম পাশে, নিচের দিকে কোমরের উপরে,

****তবে নাভির খুব কাছাকাছি কখনও দেবেন না।******

2. Injection site পরিবর্তন করা জরুরি:

প্রতিদিন একই জায়গায় দিলে চামড়া শক্ত/গুটলি হয়ে যায় (lipohypertrophy)।

তাই প্রতিবার একটু ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে জায়গা পরিবর্তন করতে হবে।

3. কীভাবে ইনজেকশন দেবেন:

* সিরিঞ্জে ডোজ টেনে নিন।
* জায়গাটা অ্যালকোহল দিয়ে পরিষ্কার করুন।
* চামড়া আঙুল দিয়ে হালকা চিমটি দিয়ে ধরুন।
* ৯০° এ সুই ঢুকিয়ে ইনসুলিন ধীরে ধীরে দিয়ে দিন।
* সিরিঞ্জ বের করে তুলা দিয়ে হালকা চেপে ধরুন, ঘষবেন না।

💉 সিরিঞ্জে পরিমাপের নিয়ম:

U-100 ইনসুলিন = ১ মিলিলিটার (ml) এ ১০০ ইউনিট
১ দাগ = ২ ইউনিট।
U-100 সিরিঞ্জে: প্রতিটি ছোট ১ দাগ = ২ ইউনিট
(যেমন ১০ ইউনিট মানে সিরিঞ্জে ৫ দাগ পর্যন্ত টানতে হবে)

🍁🍁🍁🍁 রোগীদের বোঝানোর মতো করে সহজে একটি ইনসুলিন ব্যবহারের নিয়ম ও সংরক্ষণের গাইডলাইন :

🌼🩺 ইনসুলিন ব্যবহারের সহজ নিয়ম

১) মেয়াদ (Expiry Date)

ইনসুলিন ব্যবহার করার আগে সবসময় তারিখ চেক করতে হবে।

২) কোথায় রাখবেন:

ওপেন না করলে ফ্রিজে (2°–8°C) রাখতে হবে।
ওপেন করলে (ভায়াল ক্যাপ খোলা বা সিরিঞ্জ/পেন দিয়ে পাংচার করা হলে) আর ফ্রিজে রাখা যাবে না।

ওপেন ইনসুলিন রুম টেম্পারেচারে রাখা যাবে।

👉 কখনও ফ্রিজে জমতে দেওয়া যাবে না, আর পানিতে ডুবানো যাবে না।

৩) কতদিন ব্যবহার করা যাবে:

ওপেন করা ইনসুলিন সর্বোচ্চ ২৮ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে। এরপর ফেলে দিতে হবে।

৪) দেখতে হবে,,
ইনসুলিনের রং বদলে গেলে, ঘোলা হয়ে গেলে বা নিচে কণা জমলে কখনও ব্যবহার করবেন না।

৫) সিরিঞ্জ কত বার ব্যবহার করা যাবে:

সিরিঞ্জ একবার ব্যবহার করাই ভালো।
কিন্তু আমাদের দেশে অনেক সময় পুনঃব্যবহার হয়,
তবে ৫ বারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না। ব্যথা বা সূঁচ ভোঁতা হলে সঙ্গে সঙ্গে বদলাতে হবে।

👉 এই নিয়মগুলো মানলে ইনসুলিন সঠিকভাবে কাজ করবে এবং জটিলতা কম হবে।

20/08/2025

15/08/2025

আমাদের শরীরের শক্তির রহস্য কি রক্তে?

✅ রক্তশূন্যতা কেন হয়? (কারণ)

১. 🩸 আয়রনের ঘাটতি (Iron Deficiency)
→ সবচেয়ে সাধারণ কারণ। বিশেষ করে যারা লাল শাকসবজি, মাংস, ডাল কম খায়।

২. 🧬 ভিটামিন B12 বা ফলিক অ্যাসিড এর অভাব
→ রক্ত তৈরির জন্য দরকারি এই ভিটামিনের অভাবে অ্যানিমিয়া হয়।

৩. 🩹 রক্তক্ষরণ
→ দুর্ঘটনা, পিরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তপাত, পেটের আলসার, পাইলস ইত্যাদির কারণে দীর্ঘ সময় রক্ত গেলে।

৪. 🧫 হাড়ের মজ্জা (Bone marrow) সমস্যায়
→ রক্ত তৈরির জায়গায় সমস্যা হলে হিমোগ্লোবিন কমে যায়।

৫. 🧬 জেনেটিক বা বংশগত রোগ
→ যেমন: থ্যালাসেমিয়া, সিকল সেল অ্যানিমিয়া ইত্যাদি।

👩‍⚕️ রক্তশূন্যতা বেশি দেখা যায় যাদের মধ্যে:

মহিলারা – বিশেষ করে গর্ভবতী ও পিরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তপাত হলে

শিশু ও কিশোর-কিশোরী – শরীরের বৃদ্ধি বেশি হয়, আয়রনের চাহিদা বেশি

বয়স্ক ব্যক্তিরা

দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় – অপুষ্টি ও খাদ্যের অভাব

🩺 লক্ষণ (উপসর্গ): বিশেষ করে আমাদের দেশের মা/বোনদের মধ্যে এমন প্রবনতা দেখা যায় প্রায়ই;

★অতিরিক্ত দুর্বলতা ও ক্লান্তি

★মাথা ঘোরা বা ঝাপসা দেখা

★নিঃশ্বাসে কষ্ট

★হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া

★মুখ-চোখ বা ঠোঁট ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া

★বুক ধড়ফড় করা

🩹 রক্তশূন্যতার করণীয়:

১. 🥬 পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ:

আয়রনযুক্ত খাবার: পালং শাক, কলিজা, ডিমের কুসুম, ডাল, কিসমিস, মুসুর ডাল

ভিটামিন C: লেবু, আমলকি – আয়রনের শোষণ বাড়ায়

ভিটামিন B12: ডিম, মাছ, দুধ

ফলিক অ্যাসিড: কলা, কমলা, ডাল, ব্রকলি

২. 💊 ডাক্তারের পরামর্শে আয়রন বা ভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়া

বিশেষ করে গর্ভবতী মা ও কিশোরীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

৩. 🧪 রক্ত পরীক্ষা:

CBC (Complete Blood Count)

Hemoglobin level

Ferritin, B12 level ইত্যাদি

৪. 🏥 প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া

রক্তশূন্যতার পেছনে জটিল কারণ থাকলেও (যেমন: থ্যালাসেমিয়া, অভ্যন্তরীণ রক্তপাত) উপযুক্ত চিকিৎসা প্রয়োজন।

📌 সংক্ষেপে:

রক্তশূন্যতা = ক্লান্তি + ফ্যাকাশে রঙ + কম হিমোগ্লোবিন

✅ প্রতিরোধ: পুষ্টিকর খাবার, আয়রন ও ভিটামিন

⚠️ উপেক্ষা করা যাবে না – কারণ এটি ধীরে ধীরে বড় জটিলতা তৈরি করতে পারে।

27/07/2025

🫀হার্ট অ্যাটাক হলে কিভাবে বুঝবেন ? তাৎক্ষণিক কি
করবেন?
১. বুকে ব্যথা বা চাপ:
বুকের মাঝখানে ব্যথা, চাপ,
ভারী ভাব বা জ্বালাপোড়া অনুভূত হওয়া।
অনেক সময় এটি “ভারী ওজন চাপা পড়ার মতো”
অনুভূত হয়।
২. ব্যথা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়া যেমন
ব্যথা বা অস্বস্তি ঘাড়ে, গলায়,চোয়ালে, কাঁধ, হাত বিশেষ করে
বাম হাত, পিঠে, বা পেটের উপরিভাগে ছড়াতে পারে।
৩. শ্বাসকষ্ট:
৪. প্রচুর পরিমাণে ঘাম হওয়া
৫. বমি বমি ভাব বা বমি।
৬. অত্যন্ত দুর্বলতা, মাথা ঘোরা বা হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
৭. চিন্তিত বা আতঙ্কিত অনুভব: অনেক সময় হার্ট অ্যাটাকের
সময় মানুষ মৃত্যুভয় বা ভীষণ দুশ্চিন্তা হয়।
৮. অনিয়মিত হৃদস্পন্দন।
৯. হঠাৎ রক্তচাপ কমে যাওয়া।
১০. শরীর ফ‍্যাকাসে হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
১১. অনেকে কিছু বলা বা বোঝার আগেই মৃত্যু বরণ করেন।
উল্লেখ্য সবার সব উপসর্গ হবে এমন নয়। আবার কোন উপসর্গ নাও হতে পারে।

*** এই সময় করণীয়:
• এই রকম লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে
যেতে হবে।
• যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করবেন তত বেশি বাঁচার
সম্ভাবনা বাড়বে এবং জটিলতা কমবে।
• যদি হাসপাতাল বা চিকিৎসকের কাছে পৌঁছতে দেরি হয় তাহলে :

৪ ( চার) টি Clopidogrel + Aspirin Tablet (একসাথে দোকানে পাওয়া যায়। যেমন Clocard-A, Replet Plus, Odrel Plus, Clopid AS 75 mg ইত্যাদি)।

২ টি Atorvastatin (40 mg) মোট ৮০ মিলিগ্রাম।
মোট ৬ টি বড়ি (৪+২) খেতে হবে।
যাদের Gastric এর সমস্যা রয়েছে তারা ১ টি Pantoprazole 40 mg ট‍্যাবলেট খেতে পারেন।

এই ওষুধ গুলো হার্টের রক্তনালীর ব্লক দূর করে জীবন বাঁচাতে সাহায্য করে। হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু ও জটিলতার ঝুঁকি অনেক বেশি সেজন্য ওষুধ গুলো Benefits of doubt দেওয়া হয়।
ওষুধ গুলো সাধারণত ক্ষতিকর নয় বরং জীবন বাঁচাতে পারে। তবে আপনার চিকিৎসকের সাথে কথা বলে নেওয়া ভালো।

অধ্যাপক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু
🫀হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
Popular Diagnostic Centre
02.English Road, Dhaka
📞: 09666787802

27/06/2025

✅ বাচ্চার ওজন বাড়ানোর জন্য কার্যকর খাবার তালিকা (১–৫ বছর বয়স)

★🍚 ১. সুজি/সেমাই/ওটস খিচুড়ি বা পায়েস:
*ঘরে বানানো সুজি বা সেমাইয়ের পায়েস দুধ ও সামান্য চিনি দিয়ে
*ওটস ও কলা দিয়ে রান্না করে খাওয়াতে পারেন

★🍌 ২. পাকা কলা (Banana):

সহজে হজম হয়, ওজন বাড়াতে খুব কার্যকর
বাচ্চারা পছন্দও করে।

★🥛 ৩. দুধ ও দুধজাত খাবার:
ফুলক্রিম দুধ, দই, ছানা

দুধের সাথে সুজি বা ওটস রান্না করে খাওয়ান

★🥚 ৪. ডিম:

প্রতিদিন আধা বা একটা ডিম (৩ দিন পর পর পুরোটা)

ডিমের কুসুমে প্রচুর ক্যালরি ও প্রোটিন থাকে

★🥔 ৫. আলু বা মিষ্টি আলু (পটেটো):

সেদ্ধ করে ভর্তা বা খিচুড়ির সাথে মিশিয়ে দিন

ওজন বাড়ানোর জন্য শর্করা জাতীয় খাবার প্রয়োজন।

★🥜 ৬. মুড়ি/সাজানো চিরা+বাদাম গুঁড়া:

চিরা ও কলার সাথে সামান্য বাদাম গুঁড়া ও দুধ মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন।
১ বছরের পর থেকে বাদাম দেওয়া যেতে পারে

★🥥 ৭. নারিকেল+ছোলা ভাজা/ডাল:

ঘরের তৈরি নারিকেল ভর্তা।
ডাল ও খিচুড়ি ভালো করে রান্না করে।

★🧈 ৮. ঘি/তেল:

প্রতিদিনের খিচুড়ি বা ভাতের মধ্যে ১ চা চামচ ঘি/তেল মেশাতে পারেন।

🍁⚠️ যা মনে রাখবেন:🍁

🕒 প্রতি ২–৩ ঘণ্টা পরপর কিছু না কিছু খাওয়ান

🥤 জুস/শরবত কমিয়ে খাবারের উপর জোর দিন

⛔ চিপস, চিনি, বিস্কুট বা প্যাকেট খাবার একদম নয়

🩺 যদি ওজন না বাড়ে বা বারবার অসুস্থ হয়:

দেরি না করে শিশুর Growth Chart অনুযায়ী Pediatrician এর পরামর্শ নিন

কখনও কখনও পুষ্টিহীনতা বা Worm Infection থেকেও ওজন বাড়ে না
।

09/06/2025

আবারও করোনা!

এবার নেই জ্বর-কাশি, সরাসরি ফুসফুসে আঘাত করছে XBB ভ্যারিয়েন্ট!

করোনাভাইরাস আবার ফিরে এসেছে নতুন রূপে।
নতুন ভ্যারিয়েন্ট: XBB – আগের মতো নয়, আরও ছলনাময়, আরও নীরব।

এই ভাইরাসে সাধারণ জ্বর বা কাশি প্রায় দেখা যায় না,
তবে শরীরের ভেতরে নীরবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসকে আক্রমণ করে।

❗ লক্ষণগুলো কী কী হতে পারে?
🔸 মাথাব্যথা
🔸 গলা ও জয়েন্টে ব্যথা
🔸 পিঠে অস্বস্তি বা চাপ
🔸 ক্ষুধামান্দ্য
🔸 তীব্র ক্লান্তি
🔸 এক্স-রেতে ধরা পড়ে নিউমোনিয়া

অনেক রোগী নাকের সোয়াব পরীক্ষায় নেগেটিভ হন, কিন্তু এক্স-রে বা HRCT করলে বোঝা যায় ফুসফুসে সংক্রমণ হচ্ছে।

📌 গবেষণায় দেখা গেছে, XBB ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় অন্তত ৫ গুণ বেশি সংক্রামক এবং
উপসর্গ হালকা হলেও এর প্রভাব মারাত্মক হতে পারে।

⚠️ আমাদের করণীয় কী?
✅ মাস্ক পরিধান করুন
✅ ভিড় এড়িয়ে চলুন
✅ ১.৫ মিটার সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন
✅ নিয়মিত সাবান দিয়ে হাত ধুতে ভুলবেন না
✅ উপসর্গ দেখা দিলে অবহেলা নয়—এক্স-রে বা HRCT করুন প্রয়োজন মনে হলে।

নিজে সচেতন হোন, পরিবার ও সমাজকে সচেতন করুন।
এই নীরব ভাইরাস যেন না পায় কোনো সুযোগ!

📢
সতর্ক বার্তাটি সকলের জন্য শেয়ার করুন।

24/03/2025

দৈনিক স্কিন কেয়ার রুটিন ত্বকের যত্নে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার ত্বককে সুস্থ, উজ্জ্বল ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। নিচে একটি সাধারণ ডেইলি স্কিন কেয়ার রুটিন দেওয়া হলো:

সকাল (Morning Routine)

1. ফেস ওয়াশ করুন – ত্বকের ধরন অনুযায়ী ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন।
যদি,এলার্জি,ব্রন,ওপেন পোরস্ থাকে চেস্টা করবেন Salicylic Acid cleansing foam facewash সপ্তাহে ২-৩ দিন ব্যবহার করতে।

2. টোনার লাগান – এটি ত্বকের pH ব্যালেন্স ঠিক রাখে এবং পরবর্তী স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ভালোভাবে কাজ করতে সাহায্য করে।

3. সেরাম ব্যবহার করুন – ভিটামিন C বা হায়ালুরনিক অ্যাসিড, নিয়াসিনামাইড সেরাম ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল ও ময়েশ্চারাইজড থাকবে।

4. ময়েশ্চারাইজার দিন – সব ধরনের ত্বকের জন্যই ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন।

5. সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন – SPF 50+ বা তার বেশি সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক সুরক্ষিত থাকবে।
এটি অতিব গুরুত্বপূর্ন একটি উপাদান ফেস এর জন্য।

রাত (Night Routine)

1. মেকআপ বা ময়লা পরিষ্কার করুন – মেকআপ থাকলে মেকআপ রিমুভার বা ক্লিনজিং অয়েল ব্যবহার করুন।

2. ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন – সারাদিনের ধুলো-ময়লা ও তেল দূর করতে।

3. এক্সফোলিয়েট করুন (সপ্তাহে ২-৩ দিন) – ডেড স্কিন সেল দূর করতে স্ক্রাব বা কেমিক্যাল এক্সফোলিয়েটর ব্যবহার করুন।

4. টোনার ও সেরাম ব্যবহার করুন – রাতে রেটিনল বা নিয়াসিনামাইড সেরাম ভালো কাজ করে।

5. আই ক্রিম লাগান – ডার্ক সার্কেল ও ফাইন লাইনের জন্য।

6. নাইট ক্রিম বা ময়েশ্চারাইজার দিন – এটি ত্বক রিপেয়ার করতে সাহায্য করে।

এক্সট্রা টিপস:

✔ প্রচুর পানি পান করুন।
✔ স্বাস্থ্যকর খাবার খান (শাকসবজি, ফলমূল, প্রোটিন)।
✔ পর্যাপ্ত ঘুমান (৭-৮ ঘণ্টা)।
✔ সপ্তাহে ১-২ বার ফেস মাস্ক ব্যবহার করুন।
✔ ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্রোডাক্ট ব্যবহার করুন (শুষ্ক, তৈলাক্ত, সংবেদনশীল বা মিশ্র ত্বক)।
🌼চেষ্টা করবেন সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার জন্য।

19/03/2025

টোনারের উপকারীতা:

1. ত্বকের pH ব্যালেন্স বজায় রাখা – ক্লিনজার ব্যবহারের পর ত্বকের pH লেভেল পরিবর্তিত হতে পারে, টোনার এটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।

2. ডিপ ক্লিনজিং – এটি ত্বকের গভীরে জমে থাকা ময়লা, তেল ও মেকআপের অবশিষ্টাংশ পরিষ্কার করে।

3. ত্বক হাইড্রেট করা – অনেক টোনারে ময়েশ্চারাইজিং উপাদান থাকে, যা ত্বককে শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা করে।

4. ছিদ্র সংকোচন – টোনার ত্বকের বড় ছিদ্রগুলোকে ছোট করে, ফলে তেল ও ময়লা কম আটকে থাকে এবং ব্রণের সমস্যা কমে।

5. ব্রণ প্রতিরোধে সহায়ক – অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল টোনার ব্রণ কমাতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যাদের তৈলাক্ত ত্বক আছে।

6. ত্বক উজ্জ্বল করা – কিছু টোনারে ভিটামিন সি বা নায়াসিনামাইড থাকে, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।

7. স্কিনকেয়ার অ্যাবজর্পশন বাড়ায় – টোনার ব্যবহারের পর ময়েশ্চারাইজার বা সিরাম দ্রুত ও ভালোভাবে ত্বকে শোষিত হয়।

টোনার ব্যবহারের সঠিক উপায়:

ফেসওয়াশের পর তুলোর বলে বা হাতে কয়েক ফোঁটা টোনার নিয়ে মুখে আলতো করে লাগান।

অতিরিক্ত ঘষাঘষি না করে স্বাভাবিকভাবে শুকাতে দিন।

ময়েশ্চারাইজার বা অন্যান্য স্কিনকেয়ার পণ্য এরপর ব্যবহার করুন।

নিচের ছবি টা দেখুন, যেখানে একটি ভালো মানের টোনার ব্যবহারের আগে ও পরে ত্বকের পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। বাম পাশে ত্বক কিছুটা নিস্তেজ ও লালচে, আর ডান পাশে এটি মসৃণ, হাইড্রেটেড ও উজ্জ্বল দেখাচ্ছে।

08/03/2025

ভিটামিন C সিরামের উপকারিতা:

ত্বক উজ্জ্বল করে (স্কিনকে আরও গ্লোয়িং ও ফ্রেশ দেখায়)

ডার্ক স্পট কমায় (ব্ল্যাক স্পট ও হাইপারপিগমেন্টেশন হালকা করে)

ত্বকের টোন সমান করে (অসমান ত্বকের রঙ ঠিক করে)

কোলাজেন বৃদ্ধি করে (ত্বক টানটান ও তারুণ্যদীপ্ত রাখে)

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে (ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করে)

ব্রণজনিত দাগ হালকা করে (পিম্পলের দাগ কমিয়ে ত্বক মসৃণ করে)

এটি নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক আরও স্বাস্থ্যকর ও প্রাণবন্ত দেখায়!