বর্তমানে সারা বিশ্বে ফরএভার লিভিং প্রোডাক্টস হচ্ছে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল এ্যালোভেরা ভিত্তিক পণ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরন ও বিতরনকারী প্রতিষ্ঠান।আপনি ইচ্ছা করলে স্বল্প টাকায় ব্যবসা শুরু করতে পারেন এবং নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারেন। ফরএভার লিভিং প্রোডাক্টস আমেরিকার একটি বিখ্যাত কোম্পানি, যা পৃথিবীর ১৫৪+ টি দেশে তাদের ব্যবসা বিস্তৃত। কোম্পানির ওয়েবসাইট; www.foreverliving.com
বাংলাদেশে ও এই কোম্পানির হেড অফিস এর এড্রেস
10, Jahangir Tower(2nd Floor), Kawran Bazar,, Dhaka-1215, Bangladesh. এছাড়া্ও কোম্পানী আরে 3 টি অফিস রয়েছে। ঢাকাতে 2 টি চট্রগ্রামে 1টি সিলেটে 1টি মোট চারটি অফিস বিদ্যমান।
কোম্পানীর সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ
===================
১৯৭০ সালের শেষের দিকে একটি কোম্পানি প্রকৃতি থেকে এমন একটি শক্তিশালী উপাদান আবিষ্কার করলো যা মানুষের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য্য অমূলক পরিবর্তন করলো। হাজার বছর আগে থেকেই সুস্থ থাকার জন্য একটি উদ্ভিদ সব সময় ব্যবহার করতো। যা আধুনিক যুগে এসে আমরা জানলাম এর ব্যপক উপকারিতা। আর সেই উদ্ভিদটির নাম হলো এ্যালোভেরা। এই এ্যালোভেরা থেকেই আমেরিকার একটা কোম্পানি বিশ্বের সকল মানুষের জন্য তৈরি করল স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের সব ধরনের পণ্য। আর সেই কোম্পানির নাম হলো ফরএভার লিভিং প্রোডাক্টস ইন্টারন্যাশনাল।
আজকের দিনে এ্যালোভেরা দিচ্ছে কোটি কোটি মানুষের সু-স্বাস্থ্য ও সুখী জীবন যাপনের সকল কিছু। বর্তমানে সারা বিশ্বে ফরএভার লিভিং প্রোডাক্টস হচ্ছে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল এ্যালোভেরা ভিত্তিক পণ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরন ও বিতরনকারী প্রতিষ্ঠান। আমাদের আছে পিউর এ্যালোভেরা ড্রিংকস, স্কিন ক্লিনজার এবং ময়েশ্চেরাইজার সহ সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক কসমেটিকস কালেকশন। এছাড়াও আপনার সম্পূর্ণ শারিরিক যত্নের জন্য আছে অসাধারন পণ্য, আছে আপনার শারিরিক পরিপূর্ণ পুষ্ঠির জন্য অনেক ফুড সাপ্লিমেন্ট পুষ্ঠির পণ্য, আছে পিউর মধু ও মধু দ্বারা তৈরি পণ্যসামগ্রী। যা আপনাকে প্রাকৃতিকভাবে সুস্থ ও সুন্দর রাখবে সারা জীবন। অন্য সব কোম্পানী যেখানে পণ্য তৈরিতে এক থেকে দুইটি ধাপে কাজ করে সেখানে ফরএভার তার সকল পণ্য উৎপাদন কাঁচামাল হতে পণ্য প্রতিটি ধাপে তৃতীয় কোনো ব্যক্তির সাহায্যে ছাড়াই সঠিক মান বজায় রাখার জন্য নিজেরাই করে থাকে। যার মধ্যে আছে নিজস্বভাবে এ্যালোভেরার চাষ, হার্বেষ্টিং, মান নিয়ন্ত্রণ, ল্যাবরেটরীতে পরীক্ষা, সংরক্ষণ, উৎপাদন, বোতলজাতকরণ ও পেকেজিং পরিবহন এবং বিশ্বের ১৫৯টির ও বেশি দেশে প্রায় ৪ কোটি পরিবেশকের কাছে একই মানসম্পন্ন পণ্য পৌছানো।