Anirudha homeo hall

Anirudha homeo hall এখানে চর্ম রোগ যযন সমস্যা

হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে রোগীর সামগ্রিক অবস্থা এবং নির্দিষ্ট লক্ষণগুলোর উপর ভিত্তি করে ঔষধ ন...
19/07/2025

হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে রোগীর সামগ্রিক অবস্থা এবং নির্দিষ্ট লক্ষণগুলোর উপর ভিত্তি করে ঔষধ নির্বাচন করা হয়। জ্বরের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। বিভিন্ন ধরণের জ্বরের জন্য কিছু প্রচলিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিচে উল্লেখ করা হলো, তবে মনে রাখা জরুরি যে, কোনো ঔষধ সেবনের আগে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড ও অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। চিকিৎসক রোগীর বিস্তারিত লক্ষণ, শারীরিক ও মানসিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে সঠিক ঔষধ ও মাত্রা নির্ধারণ করবেন।
বিভিন্ন ধরণের জ্বরের জন্য কিছু সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ:
* সাধারণ জ্বর ও সর্দি-কাশি:
* অ্যাকোনাইট (Aconite): হঠাৎ ঠান্ডা লাগা বা ঠান্ডা বাতাসে এক্সপোজারের কারণে সৃষ্ট জ্বর। রোগীর অস্থিরতা, ভয়, শুকনো কাশি, পানির তৃষ্ণা বেশি এবং শরীর ব্যথা থাকতে পারে। প্রথম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কার্যকর।
* ব্রায়োনিয়া আলবা (Bryonia Alba): জ্বরের সাথে গা-হাত-পা ব্যথা, নড়াচড়ায় ব্যথা বৃদ্ধি, শুয়ে থাকতে চাওয়া, এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পানের তৃষ্ণা। শুকনো কাশিও থাকতে পারে।
* জেলসিমিয়াম (Gelsemium): ধীরে ধীরে জ্বর আসা, শরীর দুর্বল, ঘুম ঘুম ভাব, মাথা ঘোরা, কাঁপুনি, তৃষ্ণা কম। ফ্লু বা ডেঙ্গুর মতো জ্বরে এর ব্যবহার দেখা যায়।
* রাস টক্স (Rhus Tox): জ্বরের সাথে শরীর ব্যথা, বিশেষ করে নড়াচড়া শুরু করার পর ব্যথা কমে আসা, অস্থিরতা, এবং ঠান্ডায় বাড়ে এমন লক্ষণ।
* ডেঙ্গু জ্বর:
* ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ, এবং এর চিকিৎসায় অভিজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধান জরুরি। কিছু হোমিওপ্যাথিক ঔষধ লক্ষণ অনুযায়ী ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন:
* এসিড নাইট্রিক (Acid Nitric)
* এপিস মেল (Apis Mellifica)
* চায়না (China)
* ক্রোটেলাস হর (Crotalus Horridus)
* হ্যামামেলিস (Hamamelis)
* ল্যাকেসিস (Lachesis)
* আর্নিকা মন্ট (Arnica Montana) (যদি রক্তক্ষরণ বা আঘাতজনিত লক্ষণ থাকে)
* মনে রাখবেন, ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে রক্ত পরীক্ষা এবং প্লাটিলেট কাউন্ট নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি। জটিলতা দেখা দিলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হওয়া প্রয়োজন।
* ম্যালেরিয়া জ্বর:
* ম্যালেরিয়ার ক্ষেত্রেও নির্দিষ্ট লক্ষণ অনুযায়ী ঔষধ ব্যবহৃত হয়, যেমন চায়না (China)।
* টাইফয়েড জ্বর:
* টাইফয়েডের ক্ষেত্রেও রোগীর সামগ্রিক লক্ষণ ও জটিলতা দেখে ঔষধ নির্বাচন করা হয়।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ:
* ব্যক্তিগতকরণ (Individualization): হোমিওপ্যাথির মূল নীতি হলো রোগীর ব্যক্তিগত লক্ষণ ও শারীরিক-মানসিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে ঔষধ নির্বাচন করা। একই ধরণের জ্বরের জন্য ভিন্ন রোগীর ভিন্ন ঔষধ প্রয়োজন হতে পারে।
* রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ: নিজে নিজে ঔষধ সেবন না করে একজন অভিজ্ঞ রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
* সাপোর্টিভ কেয়ার: জ্বরের ক্ষেত্রে প্রচুর তরল পান করা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া এবং পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করাও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
মনে রাখবেন, যেকোনো গুরুতর অসুস্থতায় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। হোমিওপ্যাথি একটি পরিপূরক চিকিৎসা পদ্ধতি, যা আধুনিক চিকিৎসার পাশাপাশি ব্যবহৃত হতে পারে।

মূত্রনালীর বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা একটি প্রচলিত পদ্ধতি। তবে, যেকোনো চিকিৎসার মতো, একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস...
25/06/2025

মূত্রনালীর বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা একটি প্রচলিত পদ্ধতি। তবে, যেকোনো চিকিৎসার মতো, একজন অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি, কারণ রোগীর শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ এবং রোগের কারণ বিবেচনা করে সঠিক ওষুধ নির্বাচন করা হয়। নিজে নিজে ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।
মূত্রনালীর কিছু সাধারণ সমস্যা এবং হোমিওপ্যাথিতে এর সম্ভাব্য সমাধান নিচে আলোচনা করা হলো:
মূত্রনালীর সংক্রমণ (UTI)
মূত্রনালীর সংক্রমণে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, তলপেটে ব্যথা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়। হোমিওপ্যাথিতে এই ধরনের সংক্রমণে বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করা হয়, যেমন:
* ক্যান্থারিস (Cantharis): প্রস্রাবে প্রচণ্ড জ্বালাপোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ কিন্তু অল্প প্রস্রাব হওয়া, প্রস্রাবের পর ব্যথা – এমন লক্ষণে এটি উপযোগী।
* সার্সাপারিলা (Sarsaparilla): প্রস্রাবের সময় ও পরে লিঙ্গ মুখে ব্যথা, প্রস্রাবে বালির মতো পদার্থ, কিডনিতে পাথরের প্রবণতা থাকলে এটি ব্যবহৃত হতে পারে।
* এপিস মেলিফিকা (Apis Mellifica): প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া, প্রস্রাবে অ্যালবুমিন বা কর্পাসল থাকলে, শরীর ফোলা ও তৃষ্ণাহীনতা থাকলে এটি ব্যবহৃত হয়।
কিডনি বা মূত্রনালীর পাথর
কিডনি বা মূত্রনালীতে পাথর হলে তীব্র ব্যথা, ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাবে রক্ত ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে পারে। হোমিওপ্যাথিতে পাথরের চিকিৎসায় বেশ কিছু কার্যকরী ওষুধ রয়েছে:
* বার্বেরিস ভলগারিস (Berberis Vulgaris): এটি কিডনিতে পাথর এবং এর ফলে সৃষ্ট ব্যথায় খুব কার্যকর। ব্যথা কোমর থেকে তলপেট বা কুঁচকিতে ছড়িয়ে পড়লে এটি উপযোগী।
* লাইকোপডিয়াম (Lycopodium): ইউরিক অ্যাসিডের আধিক্যজনিত পাথরের ক্ষেত্রে এটি প্রায়শই ব্যবহৃত হয়।
* হাইড্রাঞ্জিয়া (Hydrangea): এটি পাথর দ্রবীভূত করতে এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দিতে সাহায্য করতে পারে।
* ডায়স্কোরিয়া (Dioscorea): তীব্র ব্যথার সাথে সাথে যদি ব্যথা স্থান পরিবর্তন করে (যেমন: কোমর থেকে পেটে বা অণ্ডকোষে ছড়িয়ে যায়), তাহলে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
ঘন ঘন প্রস্রাব
দিনে আট-নয় বারের বেশি প্রস্রাব হওয়া বা রাতে বারবার প্রস্রাব করতে উঠা মূত্রনালীর সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। ডায়াবেটিস, প্রোস্টেট গ্রন্থির সমস্যা বা মূত্রনালীর সংক্রমণের কারণেও এটি হতে পারে। হোমিওপ্যাথিতে রোগের কারণ ও অন্যান্য লক্ষণ মিলিয়ে ওষুধ দেওয়া হয়। যেমন:
* ইগনেশিয়া (Ignatia): যদি মানসিক চাপের কারণে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়।
* জেলসেমিয়াম (Gelsemium): যদি ভয় বা উদ্বেগের কারণে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়।
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
* রোগ নির্ণয়: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার আগে মূত্রনালীর সমস্যার সঠিক কারণ নির্ণয় করা জরুরি। এর জন্য আধুনিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেমন - আল্ট্রাসাউন্ড, এক্স-রে, প্রস্রাব পরীক্ষা ইত্যাদি করিয়ে নেওয়া ভালো।
* জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাস: প্রচুর পরিমাণে জল পান করা, লবণ ও ক্যাফেইন গ্রহণ কমানো, সুষম খাদ্য গ্রহণ এবং নিয়মিত শরীরচর্চা করা মূত্রনালীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
* বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: যেকোনো মূত্রনালীর সমস্যায়, বিশেষ করে তীব্র ব্যথা, জ্বর বা রক্তপাতের মতো লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত একজন ইউরোলজিস্ট বা রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি সহায়ক পদ্ধতি হতে পারে, কিন্তু জরুরি ক্ষেত্রে আধুনিক চিকিৎসার বিকল্প নয়।
মূত্রনালীর সমস্যা সমাধানের জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা একটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে, তবে অবশ্যই একজন যোগ্য ও অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।
যোগাযোগ =01710766113

গনোরিয়া একটি ব্যাকটেরিয়া-ঘটিত যৌনবাহিত সংক্রমণ (STI) যা Neisseria gonorrhoeae নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি মূত্রন...
23/06/2025

গনোরিয়া একটি ব্যাকটেরিয়া-ঘটিত যৌনবাহিত সংক্রমণ (STI) যা Neisseria gonorrhoeae নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এটি মূত্রনালী, পায়ু পথ, গলা, এবং চোখেও সংক্রমণ ঘটাতে পারে। সময় মতো সঠিক চিকিৎসা না করালে এটি পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্যই গুরুতর স্বাস্থ্য জটিলতার কারণ হতে পারে, যেমন: বন্ধ্যত্ব, পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজ (PID), এপিডিডাইমিটিস (পুরুষের অণ্ডকোষে প্রদাহ) এবং শরীরের অন্যান্য অংশে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া (যেমন: জয়েন্ট বা হার্ট)।
আধুনিক চিকিৎসা:
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, গনোরিয়ার একমাত্র কার্যকর চিকিৎসা হলো অ্যান্টিবায়োটিক। সাধারণত, সেফট্রিয়াক্সোন (Cephriaxone) ইনজেকশন এবং এজিথ্রোমাইসিন (Azithromycin) মুখে খাওয়ার ওষুধ একত্রে দেওয়া হয়। পেনিসিলিন এবং অন্যান্য অ্যান্টিবায়োটিক অতীতে ব্যবহৃত হলেও, ব্যাকটেরিয়ার প্রতিরোধের কারণে এখন সেফালোস্পোরিন শ্রেণীর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য রোগ নির্ণয়ের পর ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সম্পূর্ণ কোর্স অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা এবং গনোরিয়া:
কিছু হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক গনোরিয়া এবং এর পরবর্তী জটিলতার জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার দাবি করে থাকেন। তাদের মতে, রোগ লক্ষণ অনুসারে সঠিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে গনোরিয়া নিরাময় সম্ভব। কিছু হোমিওপ্যাথিক বই এবং প্রকাশনাতে গনোরিয়ার চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট হোমিওপ্যাথিক ওষুধের উল্লেখ পাওয়া যায়।
তবে, গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হলো:
* বৈজ্ঞানিক প্রমাণ: গনোরিয়া একটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী, ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের জন্য সুনির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হয়। হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে গনোরিয়া সম্পূর্ণরূপে নির্মূল হয় এমন কোনো শক্তিশালী, নিরপেক্ষ এবং বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত গবেষণা নেই। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে হোমোপ্যাথিক চিকিৎসার প্রভাব প্লাসেবো (placebo) প্রভাবের বেশি নয়।
* সংক্রমণ নির্মূল: গনোরিয়া যদি সঠিকভাবে নির্মূল না হয়, তাহলে এটি শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন: জয়েন্টে ব্যথা, হৃদপিণ্ডের সমস্যা, এবং বন্ধ্যত্ব। হোমিওপ্যাথি এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ নির্মূল করতে কার্যকর কিনা তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন রয়েছে।
* রোগের বিস্তার: যদি গনোরিয়ার সঠিক চিকিৎসা না হয়, তাহলে আক্রান্ত ব্যক্তি অন্যদের মধ্যে রোগ ছড়িয়ে দিতে পারেন। এটি জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি গুরুতর ঝুঁকি।
পরামর্শ:
* প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ: যদি আপনার গনোরিয়ার কোনো লক্ষণ থাকে (যেমন: অস্বাভাবিক স্রাব, প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া, তলপেটে ব্যথা), তাহলে অবিলম্বে একজন আধুনিক মেডিসিনের ডাক্তারের (যেমন: ইউরোলজিস্ট বা সেক্সোলজিস্ট) সাথে পরামর্শ করুন। তিনি আপনার রোগ নির্ণয় করবেন এবং অ্যান্টিবায়োটিকসহ সঠিক চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন।
* সঠিক রোগ নির্ণয়: রক্ত পরীক্ষা, প্রস্রাব পরীক্ষা বা আক্রান্ত স্থান থেকে নমুনা নিয়ে ল্যাবরেটরি পরীক্ষার মাধ্যমে গনোরিয়া নিশ্চিত হওয়া যায়।
* চিকিৎসার সম্পূর্ণ কোর্স: আধুনিক চিকিৎসা শুরু করলে, অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধের সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করবেন, এমনকি যদি আপনার লক্ষণগুলি দ্রুত উন্নত হয় তবুও। এতে করে সংক্রমণের পুনরাবৃত্তি এবং অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের ঝুঁকি কমে।
* পার্টনারদের চিকিৎসা: আপনার যদি গনোরিয়া ধরা পড়ে, তাহলে আপনার সকল যৌন সঙ্গীরও পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসা করানো উচিত, কারণ তারা উপসর্গবিহীন হতে পারে কিন্তু সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
* প্রতিরোধ: গনোরিয়া প্রতিরোধে নিরাপদ যৌন অনুশীলন (যেমন: কনডম ব্যবহার) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গনোরিয়ার মতো একটি গুরুতর ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের ক্ষেত্রে, আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতিই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং কার্যকর সমাধান। হোমিওপ্যাথি বা অন্য কোনো বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির উপর নির্ভর করে সময় নষ্ট করা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

30/12/2024

গনোরিয়া এবং হোমিওপ্যাথি: একটি বিশ্লেষণ
গনোরিয়া একটি যৌন সংক্রমণজনিত রোগ যা নাইসেরিয়া গনোরিয়া ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট হয়। এই রোগটি যদি চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।
হোমিওপ্যাথি হল একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি যা মূলত "সমস্যা দিয়ে সমস্যা নিরাময়" এর উপর ভিত্তি করে। হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সাধারণত উদ্ভিদ, খনিজ বা প্রাণীজ পদার্থ থেকে তৈরি করা হয় এবং অত্যন্ত পাতলা করে দেওয়া হয়।
গনোরিয়া ও হোমিওপ্যাথি: একটি বিতর্ক
গনোরিয়া একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ। এই ধরনের সংক্রমণের জন্য সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিকই সবচেয়ে কার্যকরী চিকিৎসা। হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা বিষয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে ব্যাপক মতভেদ রয়েছে। বেশিরভাগ বৈজ্ঞানিক গবেষণা হোমিওপ্যাথিক ওষুধের কার্যকারিতা সম্পর্কে কোনো নির্ভরযোগ্য প্রমাণ পায়নি।
কেন হোমিওপ্যাথি গনোরিয়ার জন্য উপযুক্ত নয়?
* বৈজ্ঞানিক প্রমাণের অভাব: গনোরিয়া একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ। হোমিওপ্যাথি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকরী হওয়ার কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।
* দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী হয়। গনোরিয়া একটি সংক্রামক রোগ এবং এটি দ্রুত চিকিৎসা করা জরুরি।
* জটিলতা: গনোরিয়া চিকিৎসা না করলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।
গনোরিয়া চিকিৎসার জন্য কী করবেন?
* ডাক্তারের পরামর্শ নিন: যদি আপনার গনোরিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই একজন যৌন রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
* অ্যান্টিবায়োটিক: ডাক্তার সাধারণত গনোরিয়া চিকিৎসার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক নির্ধারণ করবেন।
* সঙ্গীর চিকিৎসা: আপনার যৌন সঙ্গীকেও চিকিৎসা করানো জরুরি।
* সুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক: সুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক গনোরিয়া প্রতিরোধের সবচেয়ে ভালো উপায়।
সারসংক্ষেপ:
গনোরিয়া একটি গুরুতর যৌন সংক্রমণ। হোমিওপ্যাথি এই রোগের জন্য একটি কার্যকরী চিকিৎসা নয়। গনোরিয়া চিকিৎসার জন্য অবশ্যই একজন যৌন রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
দ্রষ্টব্য: এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে। কোনো চিকিৎসাগত পরামর্শের বিকল্প হিসাবে এটি ব্যবহার করা উচিত নয়।
আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

ডাঃ তপন চন্দ্র সরকাররেজি নং-১৫৮৯০মোবা: 01710-766113/ 01712-768061তপন হোমিও হলযে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়।এখানে চর্মরোগ,...
21/01/2024

ডাঃ তপন চন্দ্র সরকার

রেজি নং-১৫৮৯০

মোবা: 01710-766113/ 01712-768061

তপন হোমিও হল

যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়।

এখানে চর্মরোগ, যৌন দুর্বলতা, পাইলস, বন্ধাত্ব, ব্রেস্ট টিউমার, জরায়ু টিউমার, গ্যাস্টিক, আলসার, কিডনীতে পাথর পিত্ত পাথর, জন্ডিস, লিভার সিরোসিস, গনোরিয়া, সিফিলিস, হাঁপানী,আমাশয় টন্সিলাইটিস, পলিপাস, ক্যান্সার, মেয়েদের সাদাস্রাব, টিউমার, যক্ষা, আইবিএস ইত্যাদি পুরাতন ও জটিল রোগের চিকিৎসা করা হয়।

শ্বাসকষ্ট চিকিৎসায় সাফল্য

২৮/৫, দক্ষিণ শাহজাহানপুর, ঢাকা-১২১৭ এস. এম হোমিও হল জয় কালি মন্দির।

এভেনা স্যাটাইভা

ইহা সাধারণতঃ পুরুষ জননেন্দ্রিয় মস্তিষ্ক ও স্নায়ু মন্ডলের উপরেই অধিক ক্রিয়া প্রকাশ করে। ইহা একটি বলকারক ঔষধ। কোন প্রকার শারীরিক বল ক্ষয় কিম্বা দুর্বলকারী রোগ ভোগের পর ইহা সেবনে দেহের পুষ্টি সাধিত ও শরীর সতেজ হয়। স্বপ্নদোষ, ধাতুদুর্বলতা ও পুরুষত্বহীনতার ইহা একটি অব্যর্থ ঔষধ। যাহারা যৌবনের প্রারম্ভে উত্তেজনায় উন্মত্ত হইয়া বা অবৈধ উপায়ে অধিক পরিমাণ ধাতু ক্ষয় করিয়া পুরুষত্ব হারিয়ে ফেলেছেন, সে কারণে সামান্য উত্তেজনায় বীর্য্যক্ষরণ, লিঙ্গের অগ্রভাগ মোটা, লিঙ্গ সিথিল, যৌন শক্তিহ্রাস, স্মৃতিশক্তিহীন, বুকের ভিতর কাপা, মাথা ঘোরা, প্রস্রাবের সাথে বীর্যক্ষরণ, প্রসাবের আগে অথবা পরে জ্বালা-পোড়া, স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অতি অল্প বা একেবারে ক্ষমতাহীন প্রভৃতি লক্ষণে এভেনা স্যাটাইভা একমাত্র মহা উপকারী ঔষধ। ইহা ছাড়া যাহাদের মস্তিস্ক চালনাজনিত, মস্তিস্ক অবসাদ, শ্রান্ত ক্লান্ত স্নায়ু মন্ডল অবসাদগ্রস্থ ও ক্ষয়িষ্ণু হইয়া পড়িয়াছে এভেনা স্যাটাইভা তাহাদের পরম বন্ধু।

এভেনা স্যাটাইতা

সেবন বিধিঃ প্রত্যহ ৩ বার, চা চামচের ১ চামচ করিয়া সামান্য গরম জলের সাথে সেব্য অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

ড. Reckeweg R41জীবনীশক্তির অভাবআকার: 22 মিলিমূল্য: 600 টাকাযোগাযোগ 01710766113     জীবনীশক্তির অভাব, অ্যাস্থেনিয়া, স্পা...
24/08/2023

ড. Reckeweg R41
জীবনীশক্তির অভাব
আকার: 22 মিলি
মূল্য: 600 টাকা
যোগাযোগ 01710766113


জীবনীশক্তির অভাব, অ্যাস্থেনিয়া, স্পার্মাটোরিয়া, বিশেষত পুরুষদের মধ্যে সাধারণ দুর্বলতা। দূর্বল রোগের পরবর্তী প্রভাব, শারীরিক বা অন্যান্য প্লেনে অতিরিক্ত কাজ, অতিরিক্ত উত্তেজনা, স্নায়বিক ক্লান্তি। বার্ধক্যজনিত নানা রোগের বিরুদ্ধে।


প্রধান উপাদানগুলির কর্মের পদ্ধতি:

বিভিন্ন কারণে টিস্যু বৃদ্ধ হয়। অ্যালবামিনাস অণুগুলিতে রিংগুলির গঠন লক্ষ্য করা যায় যা জলের বিক্ষিপ্তকরণ এবং ফলস্বরূপ শুকিয়ে যায়।

এই অ্যালবামিনাস অণুগুলি তাদের কার্যকারিতা হারালে তারা আর কোষের প্রতি তাদের বিষাক্ত ভূমিকা পালন করতে পারে না। এর অর্থ হল ক্ষতিকারক টিস্যু জমা হওয়া। ইটোক্সিক্যান্ট সেলুলার মেকানিজমকে উদ্দীপিত করে এমন একটি হোমিওপ্যাথিক ওষুধের মাধ্যমে এই বিষের বাহ্যিক আবদ্ধ নির্মূল করা হয়। R41 এর রচনাটি এমনভাবে অভিযোজিত হয়েছে যাতে জীবনীশক্তি গ্রন্থিগুলির উপর বিশেষ জোর দিয়ে বিভিন্ন সিস্টেমকে প্রভাবিত করা যায়। এটা সর্বজনীনভাবে স্বীকার করা হয় যে জীবাণু গ্রন্থির কার্যকারিতা একজন ব্যক্তির সমগ্র জীবন-প্রবাহকে প্রভাবিত করে।

নিম্নলিখিত লক্ষণবিদ্যা অনুযায়ী অন্যান্য ইঙ্গিত.

Acidum phosphoricum: পুরুষত্বহীনতা এবং কামশক্তির অভাবের ক্ষেত্রে টনিক।

Agnus castus: জীবনীশক্তির অভাব; দুর্বলতা, কম তরলীকরণে উচ্চ কার্যকারিতা সহ।

চীন: অসুখ-বিসুখের পর ব্যাঘাতের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট প্রভাব।

কনিয়াম: রাগান্বিত জ্বালা, একাগ্রতার অভাব। হাইপোকন্ড্রিয়া এবং বার্ধক্যজনিত দুর্বলতায়।

ডামিয়ানা: যৌনাঙ্গকে শক্তিশালী করে।

ফসফরাস: শক্তির অভাব। অপ্রতিরোধ্য ইচ্ছা, লম্পট স্বপ্নের সাথে অনিচ্ছাকৃত নির্গমন।

সেপিয়া: সমস্ত সেলুলার ফাংশন, ক্লান্তি, ঘৃণা, কুশলতার জন্য ঘৃণার ক্ষেত্রে কাজ করে।

টেস্টিস: অর্গানথেরাপিউটিক অর্থে বিকল্প এবং উদ্দীপক হিসাবে কাজ করে।
ডোজ

- প্রতিদিন 2-3 বার খাবারের আগে অল্প জলে 15 ফোঁটা। দীর্ঘস্থায়ী এবং আরও দ্রুত ফলাফল অর্জনের ক্ষেত্রে, 2-3 দিনের জন্য প্রতি 1-2 ঘন্টা 10-15 ড্রপ নেওয়া যেতে পারে।

ডাক্তার তপন চন্দ্র সরকার 01710766113অতিরিক্ত শুক্রক্ষয় বা অতিদীর্ঘ রোগ ভোগের পর দেহ ও মনের অবসাদ।@মলত্যাগকালে শুক্রক্ষরণ...
19/07/2023

ডাক্তার তপন চন্দ্র সরকার
01710766113
অতিরিক্ত শুক্রক্ষয় বা অতিদীর্ঘ রোগ ভোগের পর দেহ ও মনের অবসাদ।
@মলত্যাগকালে শুক্রক্ষরণ।
@ কামভাবের প্রাবল্য ও শুক্রতারল্য। @স্বরভঙ্গ ও কোষ্ঠকাঠিন্য।
#মূলকথাঃ
#সর্দি ভালো হয়ে ডায়রিয়া হয়।
#উত্তাপে বৃদ্ধি, সূর্যোদয় হলে বৃদ্ধি এবং সূর্যাস্ত হলে উপশম।
#পায়খানা করতে বসলে অসারে প্রোস্টেটিক ফ্লুয়িড নির্গত হয়।
# আহারের পর সর্বাঙ্গে বিশেষত পেটে দপদপানি অনুভূতি, নোনতা খাবার খেতে অনীহা।
# রতিক্রিয়ার বিষয়ে সর্বদা চিন্তা করে কিন্তু যৌন অক্ষমতা।
#উপযোগিতাঃ
#যাদের রঙ ফর্সা, সুন্দর চেহারা অথচ মুখ, হাত-পা, পায়ের পাত বা দেহের কোন একটি অঙ্গ বেশীরকম শুকিয়ে যায় তাদের পক্ষে উপযোগী। বৈষয়িক বিষয়ে ভীষণ ভুলোমন অথচ যা ভুলে গেছে তাই স্বপ্ন দেখে।
@ মাথাযন্ত্রণা: মাতালদের, লাম্পট্য জীবন-যাপনে অভ্যস্ত এমন লোকদের, লেমনেড, চা, মদ অত্যধিক গ্রহণ করে মাথাযন্ত্রণা, যা প্রতিদিন বিকালে হয়। মাথার চুল, ব্রু, দাড়ি, গোঁফ, জননেন্দ্রিয়ের পাশের লোম বা চুল পড়ে যায়।
@ মানসিক বা দৈহিক পরিশ্রমে, টাইফয়েড বা টাইফাস জ্বরের পরে, লাম্পট্য জীবন যাপনের পরে সহজেই ক্লান্ত, অবসন্ন দূর্বল হয়ে পরে। টাইফয়েড জ্বরের পর মেরুদন্ডে অত্যন্ত দূর্বলতা- যেন পক্ষাঘাতগ্রস্থ হয়ে পড়বে এই ভয় হয়। আক্রান্ত অঙ্গ শুকাতে থাকে।
# শুয়ে থাকার, ঘুমিয়ে পড়া অদম্য ইচ্ছা- দেহের সমস্ত শক্তি যেন শিঃশেষিত, গরমকালে বিশেষতঃ এই অবস্থা হয়। গরম, ঠান্ডা বা স্যাৎস্যাতে যাই হোক না কেন বাতাসের ঝাপ্টা লাগা একান্তই অপছন্দ। মদ খাওয়ার দারুণ ইচ্ছা- না পেলে যেন পাগল হয়ে যাবে।
#স্বরলোপ: অনেকদিন ধরে স্বরযন্ত্র চালনা করে, গান শুরু করলে স্বর ফ্যাসফেসে হয়ে যায়, অনবরত গলা পরিষ্কারের জন্য গলা খাকারি দিতে বাধ্য হয়, স্বচ্ছ ভাতের মাড়ের মত শ্লেষ্মা উঠে (আর্জে-মে, স্ট্যানাম), ক্ষয়রোগ হতে স্বরযন্ত্র প্রদাহ এসব লক্ষণে উপযোগী।
# কোষ্ঠবদ্ধতা: লম্বা শক্তমল, মল বের হতে চায় না, টেনে বের করতে হয় (এলোজ, ক্যাল্কে-কা, স্যানিকি, সিপিয়া, সাইলি), আন্ত্রিক জ্বরের পরে সাংঘাতিক কোষ্ঠবদ্ধতা এসব লক্ষণে উপযোগী। সর্দি হয়ে উদরাময় দেখা দেয়। রাতে ক্ষুধার্ত হয়ে পড়ে (সিনা, সোরিন)।
# প্রসাব: কালচে লাল, পরিমাণে অল্প-অসমান, লাল বালির মত তলানি পড়ে, হাঁটাচলা করলে অসাড়ে ফোটা ফোটা প্রসাব পড়তে থাকে।
@ ধ্বজভঙ্গ অথচ কামেচ্ছা থাকে, মাথায় অশালীন চিন্তাভাবনা কিন্তু দৈহিকভাবে অক্ষম (হঠাৎ করে ধ্বজভঙ্গ লক্ষণ দেখা দিলে- ক্লোরিণ)। বহুক্ষণ যাবৎ রমন চেষ্টা করলেও লিঙ্গোত্থান ধীরে ধীরে হয়। লিঙ্গ দৃঢ় হয় না, দ্রুত বীর্যপাত হয়, যৌনসঙ্গমের পরে দূর্বল হয়ে পড়ে, মেজাজ ঠিক থাকে না। বসে থাকলে, মলত্যাগকালে, ঘুমের মধ্যে প্রায়ই অসাড়ে বীর্য ও প্রষ্টেট গ্ল্যান্ড হতে নিঃসৃত রস ফোটা ফোটা বের হতে থাকে, গ্রীট বা মুত্রপথে চকচকে লালা স্রাব (ক্যালাডি) এসব লক্ষণে উপযোগী।
@সম্বন্ধ: যৌন দূর্বলতায়- ক্যালেডি, নেট-মি, স্ট্যাফি ও এসি-ফসের পরে প্রয়োগ করলে এ ঔষধ ভাল ফল দেয়। জননেন্দ্রিয় ও মুত্রযন্ত্র সংক্রান্ত লক্ষণে- ফসফরাস তুলনীয়। গায়ক ও বক্তাদের স্বরযন্ত্র প্রদাহ লক্ষণে- এলুমিনার সাথে তুলনীয়। পারদ বা সালফারের অপব্যবহারে চুলকানিযুক্ত চর্মরোগ চাপা পড়লে প্রায়ই সেলিনিয়ামের প্রয়োজন হয়।
# বৃদ্ধি: বাতাসের ঝাপটা লাগলে, রোদের উত্তাপে, লেমনেড, চা বা মদ খেলে। উপশম: মুখ দিয়ে ঠান্ডা পানি বা ঠান্ডা বাতাস নিলে উপশম।

এগনাস ক্যাষ্ট(Agnus Castus): অবৈধভাবে বীর্যক্ষয় করিয়া কিংবা যাহারা বারংবার প্রমেহ রোগে আক্রান্ত হইয়া ধ্বজভঙ্গ পীড়ায়...
19/06/2023

এগনাস ক্যাষ্ট(Agnus Castus): অবৈধভাবে বীর্যক্ষয় করিয়া কিংবা যাহারা বারংবার প্রমেহ রোগে আক্রান্ত হইয়া ধ্বজভঙ্গ পীড়ায় আক্রান্ত হইয়া পড়িয়াছে। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যন্ত প্রবল থাকা সত্বেও ক্ষমতাহীন। আবার কাহারও সঙ্গম ইচ্ছা থাকেনা। লিঙ্গ শিথিল, ঠান্ডা, আকারে একেবারে ছোট, বাকা এই ঔষধ তাহাদের জন্য অতি মূল্যবান।

অবৈধভাবে বীর্যক্ষয় করিয়া যাহারা ধজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হইয়া পড়িয়াছে তাদের জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন ঔষধ হচ্ছে এগনাষ্ট কাষ...
08/11/2022

অবৈধভাবে বীর্যক্ষয় করিয়া যাহারা ধজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হইয়া পড়িয়াছে তাদের জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন ঔষধ হচ্ছে এগনাষ্ট কাষ্ট।

সেবন – নিন্ম শক্তি-১০ ফোটা সমান্য পানির

ডাক্তার তপন চন্দ্র সরকার হোমিওপ্যাথি ডাক্তার যোগাযোগ মোবাইল 01710767113এখানে সব ধরনের সমস্যা চিকিৎসা করি পুরুষের যৌন সমস...
24/10/2022

ডাক্তার তপন চন্দ্র সরকার
হোমিওপ্যাথি ডাক্তার
যোগাযোগ মোবাইল
01710767113
এখানে সব ধরনের সমস্যা চিকিৎসা করি
পুরুষের যৌন সমস্যা চিকিৎসা করি।
মেয়েদের বিভিন্ন সমস্যা চিকিৎসা করা হয় ।

এখানে চর্মরোগ,যৌন,আশ্বিঁল,টিউমার,টনসিল,বাত,কিডনীপাথর,মূএপাথরী,কানপাকা,জন্ডিস,মাথাব‍্যাথাসব কিছু চিকিৎসা করি।এছাড়া শিশু ও...
19/07/2022

এখানে চর্মরোগ,যৌন,আশ্বিঁল,টিউমার,টনসিল,বাত,কিডনীপাথর,মূএপাথরী,কানপাকা,জন্ডিস,মাথাব‍্যাথাসব কিছু চিকিৎসা করি।
এছাড়া শিশু ও মহিলাদের সব ধরনের জটিল ও রোগের চিকিৎসা করি।
01712209483

01/12/2021

ধ্বজভঙ্গের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
ডাক্তার তপন চন্দ্র সরকার
01710766113

সেলিনিয়াম: বীর্য অতিশয় পাতলা পানির মতো,লিঙ্গ নরম, সহজে দন্ডায়মান হয়না,যদিও হয়- স্ত্রী লিঙ্গে প্রবেশের আগেই বা প্রবেশের পর মূহুর্তেই বীর্যপাত হইয়া লিঙ্গ সংকুচিত হয়ে আসে।তখন রোগী দিশেহারা হয়ে বিভিন্ন ভাবে পরিত্রাণ পাওয়ার চেষ্টা করে।কিন্তু প্রকৃত আরগ্যের জন্য প্রয়োজন সিলিনিয়াম।এই রোগীর কামেচ্ছা প্রবল কিন্তু প্রকৃত আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়।সপ্তাহে ২/৩ বার স্বপ্নদোষ হয়।স্বপ্নদোষের পর ভয়ানক দূর্বলতা ও কোমরে বেদনা দেখা যায়।স্ত্রী সহবাসের পরেও শারীরিক ও মানুষিক দূর্বলতা আসে।

ইউহেবিনাম:অনেক প্রাচীন কাল হতে ব্যবহৃত হয়ে আসা একটি মূল্যবান ঔষুধ।অর্থাৎ যৌবনের শুরুতেই যারা অত্যধিক হারে যৌন অত্যাচার করে যৌন শক্তি হারায়ে বৈবাহিক জীবনে পদার্পণ করতে ভয় পায়, কারন লিঙ্গ ছোট,মাথা মোটা,গোড়া চিকন এবং নরম হয়ে গেছে।তাই বিবাহ করতে ভয় পায়।মন এত দূর্বল যে মেয়েদের দিকে তাকাতে ভয় পায়, মেয়েদের থেকে দূরে থাকতে চায়- তাদের সে ভয় দূর করতে পারে ওহিবিনাম। ইহা নিয়মিত দুই থেকে তিন মাস সেবন করলে লিঙ্গ সতেজ ও শক্তিশালী হয়ে যৌন শক্তি ফিরিয়ে আনে।

কেলি ব্রোম : প্রাপ্তির শুরুতেই যারা যৌন চিন্তা অধিক করে, সর্বদা জননেন্দ্রিয় হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করে,সঙ্গম চিন্তায় বিভোর থাকে এবং কিভাবে এই কার্য সম্পন্ন করা যায় সেই পন্থা খুজতে থাকে।অতঃপর উক্ত চিন্তা দূর করতে না পেরে যেভাবেই হোক শুক্র ক্ষয় করে স্নায়বিক দূর্বলতা দেখা দেয়, লেখাপড়া করতে পারে না, মাথা ঘোরে,শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে,মুখে বয়ঃব্রণ দেখা দেয়।

আর্জেন্টা নাইট্রিকাম:হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ,অতি স্ত্রী সম্ভোগ বা অবৈধ যৌন মিলনের ফলে যাদের লিঙ্গ শুকাইয়া একেবারে ছোট হয়ে গিয়েছে।স্বাস্থ্য শীর্ন যুবককে বৃদ্ধের ন্যায় দেখায়,ধাতু ক্ষয়ের ফলে দুর্বলতা,পেটের দোষ,কানের মধ্যে ভোঁ ভোঁ করে,উপরের দিকে তাকাইলে মাথা ঘোরে,বসা থেকে দাড়াইলে মাথার ভিতর চক্কর দিয়ে ওঠে, পড়া মনে থাকে না জীবনে নিরাশ হয়ে পড়েছে।স্ত্রী সম্ভোগে অক্ষম,যদিও দূর্বল অবস্থায় দুই একবার স্ত্রী সহবাস করে কিন্তু বেশি পরিমান পাতলা ধাতু নির্গত হওয়ার ফলে দেহ মন নিস্তেজ হয়ে পড়ে।

এভানা সেটাইভা : যৌন উপভোগ বা অপব্যবহারের ফলে ধাতু দূর্বলতার সাথে সাথে শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে, রক্তশূন্যতা দেখা দেয়,লিঙ্গ ভালো ভাবে শক্ত হয়না বা আংশিক শক্ত হয়, চিন্তা শক্তি লোপ পায়।সামান্য চিন্তা করলে

Address

Fulbaria

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801710766113

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anirudha homeo hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Anirudha homeo hall:

Share