Medical Tips By Himu

Medical Tips By Himu medical tips

চুলপড়ারোধে কালোজিরা নিয়মিতভাবে খান এতে আপনার চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে। ফলে চুল পড়া বন্ধ হবে। আর ভালো ফল পেতে চুলের গোড়...
08/07/2023

চুলপড়ারোধে কালোজিরা নিয়মিতভাবে খান এতে আপনার চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে। ফলে চুল পড়া বন্ধ হবে। আর ভালো ফল পেতে চুলের গোড়ায় তেলের সাথে ভিটামিন ই আলতো করে লাগাতে থাকুন।

08/07/2023

কিডনির ক্ষতি যেসব অভ্যাসে
পানি কম খাওয়া
প্রস্রাব চেপে রাখা
ডায়বিটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকা
বেশি ব্যথার ওষুধ খাওয়া
কাঁচা লবণ খাওয়া

⭕ চোখ ওঠা বা কনজাংটিভাইটিস বর্তমানে এই রোগের সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে। প্রতিটি ঘরে ঘরেই এই রোগে আক্রান্ত রোগী পাওয়া যাচ্ছ...
20/10/2022

⭕ চোখ ওঠা বা কনজাংটিভাইটিস

বর্তমানে এই রোগের সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে। প্রতিটি ঘরে ঘরেই এই রোগে আক্রান্ত রোগী পাওয়া যাচ্ছে। যেহেতু এ রোগটি অতিমাত্রায় ছোঁয়াচে, তাই এই রোগটির প্রতিকার এবং প্রতিরোধ সম্পর্কে সকলের জানা উচিত।

বছরের এই সময়ে অনেকের চোখ উঠতে দেখা যায়। তবে চোখ উঠলে ভয়ের কিছু নেই– সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে চোখ ওঠা আপনা-আপনি ভালো হয়ে যায়।

আমাদের দেশে শীতকালীন আবহাওয়ায় চোখ ওঠার সমস্যা বেশি দেখা দেয়। তবে চোখ ওঠার পর অবশ্যই চোখের বাড়তি যত্ন নিতে হয়।

🛑কেন চোখ ওঠে??

চোখ উঠলে চোখ লাল হয়ে যায়, কিছুটা ব্যথা ও খচখচ ভাব থাকে। এর সঙ্গে থাকে চোখ দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা। চোখ ওঠা হতে পারে ব্যাকটেরিয়া দিয়ে। এ ছাড়া ভাইরাস আক্রমণের কারণেও চোখ ওঠার সমস্যা হতে পারে। বেশিরভাগ সময়ই ভাইরাসে চোখ ওঠে।

🛑চোখ ওঠে বুঝবেন কিভাবে??

অপরিষ্কার বা নোংরা জীবনযাপন চোখ ওঠার অন্যতম কারণ। চোখ ওঠা রোগে চোখ লাল হয়ে যায়। আর এমনটি হয় এই কনজাঙ্কটিভার রক্তনালীগুলো প্রদাহর কারণে ফুলে বড় হয়ে যাওয়া এবং তাতে রক্তপ্রবাহ বেড়ে যাওয়ার কারণে। ঘুম থেকে উঠলে চোখ আঠা আঠা লাগা, সবসময় চোখের ভেতর কিছু একটা পড়েছে এমন অনুভূতি, চোখ চুলকানো এবং জ্বালাপোড়া করা, আলোর দিকে তাকালে অস্বস্তি লাগা, সব কিছু ঘোলা ঘোলা দেখা, চোখ দিয়ে পানি পড়া, চোখের কোনায় ময়লা (যা কেতুর নামে প্রচলিত) জমা, চোখ ফুলে যাওয়া চোখ ওঠার লক্ষণ।

🛑কী করবেন??

১. চোখে উঠলে চোখে নোংরা পানি, ধুলাবালি, দূষিত বাতাস যেন প্রবেশ না করে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। এ ছাড়া সকালে ওঠার পর চোখে পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। অনেকে চোখ উঠলে বারবার পানি দিয়ে পরিষ্কার করেন বা চোখে পানির ঝাপটা দেন। এটি মোটেই ঠিক নয়।

২. বাইরে যাওয়ার সময় সানগ্লাস পরতে হবে। এটি রোদে চোখ জ্বলা কমাবে।

৩. চোখ ওঠা ছোঁয়াচে রোগ, তাই যাদের চোখ উঠেছে, তাদের সংস্পর্শ পরিহার করতে হবে।

৪. চোখ আক্রান্ত ব্যক্তির রুমাল, কাপড়চোপড়, তোয়ালে ব্যবহার করা যাবে না। এমনকি হ্যান্ডশেকের মাধ্যমেও অন্যরা আক্রান্ত হতে পারেন। এ জন্য হাত তাড়াতাড়ি ধুয়ে ফেলতে হবে। নোংরা হাত চোখে লাগানো যাবে না।

৫. কোনো ক্ষেত্রে ভাইরাসের আক্রমণের পর ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঘটে। এ জন্য দিনে তিন থেকে চারবার চোখের অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ক্লোরামফেনিকল ব্যবহার করতে হবে।

🛑বাসায় করণীয়ঃ

১)হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে চোখ পরিস্কার করতে হবে।
২) বাইরে গেলে কালো চশমা পরিধান করতে হবে।
৩) পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে।

🛑চিকিৎসকের পরামর্শঃ

দৃষ্টি ঝাপসা হলে, চোখ খুব বেশি লাল হলে, খুব বেশি চুলকালে বা অতিরিক্ত ফুলে গেলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

সৌজন্যেঃ ডাক্তার সিরিয়াল ডটকম

14/07/2022

সাস্থ্য অমূল্য সম্পদ।।।

সাস্থ্য অমূল্য সম্পদ, এই কথাটা আমরা সবাই জানি। এর প্রতি আমরা কতটুকু সচেতন। আমরা খাবারের এর কোন নিয়ম মানি না। মানতে ও চাই না। ফেসবুকে কোন স্ট্যাটাস দেখলে লাইক, আর কমেন্ট ও শেয়ার করায় আমরা ওস্তাদ। কিন্তু মানি কতো জনে? মানা কি উচিত নয়? আবার অনেকেই তো বিনিময় ছাড়া আমরা কমেন্ট ও করি না। বিনিময় কমেন্ট আমি করতে পারছিনা বলে দুঃখিত।

অসুস্থ হলে তবেই বুজবেন যে সুস্থতা যে আল্লাহতালার কত বড় নেয়ামত।

স্বাস্থ্য প্রকৃতিগত ভাবে পাওয়া। কেউ মোটা আর কেউ চিকন। কিন্তু খুব বেশী মোটা বা খুব বেশি চিকন কোনোটাই ভাল নয়। মাঝামাঝি বা একটু ভাল স্বাস্থ্য সবারই কাম্য। তবে চাইলেই ইচ্ছেমত আমরা চিকন বা মোটা হতে পারি না। এর জন্য দরকার নিয়মিত শরীর চর্চার। শরীর চর্চার মাধ্যমে সব অসম্ভবকেই সম্ভব করা যায়। আমদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ওজন বাড়ানোর জন্য খুব আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। চিকন থেকে মোটা হওয়ার জন্য দরকার ওজন বাড়ানোর। আর এর জন্য দরকার কিছু খাবার বা কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলার।

চিকন থেকে মোটা হওয়ার এমন কিছু উপায় নিয়ে আলোচনা করা হল।
খাবার খাওয়াঃ চিকন শরীরের একটি কারন হল খাবার কম খাওয়া। তাই মোটা হওয়ার জন্য অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমানে খাবার খেতে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৪ বার খাবার খাওয়া উচিৎ।

ক্যালোরিযুক্ত খাদ্য খানঃ মোটা হওয়ার জন্য ক্যালোরিযুক্ত খাবার খাওয়া উচিৎ। ক্যালোরি শরীরে বিভিন্ন ভিটামিনের চাহিদা পুরন করে। প্রতিটি খাবারের সাথে প্রোটিনের উৎস যেমন- মাংস, মুরগি, মাছ, ডিম ইত্যাদি খাওয়া খুব জরুরি।

প্রোটিন মিশ্রিত খাবারঃ প্রোটিন মিশ্রিত খাবার যেমন- ওট, দুধ, কলা, চিনাবাদাম মাখন ইত্যাদি খাবার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা উচিৎ।

শারীরিক ব্যায়ামঃ কিছু বিশেষ ব্যায়াম শরীরের পেশী তৈরি করে ও ওজন বাড়ায়। তাছাড়া ক্ষুধা বাড়ায়। আবার আপনি যদি শুধু ক্যালরিযুক্ত খাবার খেয়েই যান আর কোনো ধরনের ব্যায়াম না করেন তাহলে আপনার শরীরের কিছু অংশে অতিরিক্ত মেদ দেখা দিবে। তাই যতটা সম্ভব শারীরিক ব্যায়াম করুন।

সঠিক নিয়মে খান: নিয়মমত খাবার না খেলে কোনো কাজই হবে না। আপনার ওজন কোনোভাবেই বাড়বে না। আপনি যদি নিয়ম করে খাবার তালিকা তৈরি করে খেয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ওজন বাড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

চিকন স্বাস্থ্য মোটা করার উপায় কি -??
ফাস্ট ফুড খাবারঃ ফ্যাটি খাবার খেলে সবাই মোটা হয়। এতে করে আমাদের শরীরে র্কাবোহাইড্রটে, প্রোটিন এবং ফ্যাট জমে। যখন আপনি ফ্যাটি খাবার খাবেন, তখন আপনার চিকন স্বাস্থ্য খুব তাড়াতাড়ি মোটা হয়ে যাবে।

টেনশন মুক্ত থাকাঃ টেনশন করলে শরীররের উপর ব্যপক প্রভাব ফেলে। যার ফলে আপনি চিকণ হতে বাধ্য। তাই টেনশন মুক্ত থাকা খুব জরুরী।

প্রচুর ফল খানঃ ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ফল এবং ফলের রস খাওয়া উচিৎ। ফলের তৈরি বিভিন্ন সিরাপ, গাম, জ্যাম, জ্যালি এগুলো বেশি বেশি করে খান। এগুলো আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে।

পুষ্টিকর খাবারঃ যদি নিয়মিত পুষ্টকির খাবার খাওয়া যায়, তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্য মোটা করবে। সকালে এবং রাতে ভারি খাবার খাওয়া, বিকেলে ভালো নাস্তা খাওয়া ইত্যাদি।

পর্যাপ্ত ঘুমঃ ঠিকমতো না ঘুমাতে পারলে আপনার শরীর প্রয়োজনীয় ক্যালরী ধরে রাখতে পারে না। রাতে খুব তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন এবং তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন।

তরল জাতীয় খাবার: তরল জাতীয় খাবার দ্রুত ক্ষুধা তৈরি করে। তবে ভারী খাবার খাওয়ার আগে এবং খাবারের মাঝখানে কখনই পানি খাওয়া ভালো না। এতে করে খাবার মাঝখানে পানি ক্ষুধাটাকে নিবারণ করে। ফলে ভারী খাবার খাওয়ার রুচি থাকে না।

14/07/2022

এই #গরমে কিছু টিপস

গরমে শরীর বেশি ঘামে। ঘামের সঙ্গে লবণ ও মিনারেল শরীর থেকে বেরিয়ে ক্লান্তি নিয়ে আসে। ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালেন্স বা খনিজ লবণের তারতম্যে রোগী অজ্ঞান হয়ে যায়। শকে চলে যেতে পারে হিট স্ট্রোকে।

✓এ সময় বেশি করে পানি পান করুন।

✓তরল খাবার বেশি খান।

✓ ঢিলেঢালা সুতির পোশাক পরুন।

✓শিশু ও বয়স্কদের যাতে পানিস্বল্পতা দেখা না দেয় সে জন্য লবণপানি, লেবুর শরবত পান করান।

✓সাধারণ সময়ের চেয়ে ছয় থেকে আট গ্লাস বেশি পানি পান করুন।

✓কোমল পানীয় বাদ দিয়ে ডাবের পানি খান। এতে পটাশিয়ামসহ বিভিন্ন মিনারেল পাবেন, তৃষ্ণা তো মিটবেই।

28/05/2022

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical Tips By Himu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share