Tareq's NutriFit

Tareq's NutriFit Nutrition- DU
Certified Nutrition Practitioner & Keto Diet Expert- American Nutrition Association

আখরোট বাদামের ৫ উপকারিতা যা জানা দরকার : ১. আখরোট ফোকাস ও কনসেন্ট্রেশন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।  ২. প্রচুর ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ...
16/11/2023

আখরোট বাদামের ৫ উপকারিতা যা জানা দরকার :

১. আখরোট ফোকাস ও কনসেন্ট্রেশন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
২. প্রচুর ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৩. হেলথি ফ্যাট থাকে যা ওজন কমাতে ও ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৪. ত্বক ভালো রাখে ও দ্রুত বয়সের চাপ প্রতিরোধ করে।
৫. পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ।

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং খাওয়া যাবে এমন কয়েকটি ড্রিঙ্কস :   ১. পানি : পানি ফাস্টিং পিরিওড এ খুবই  গুরুত্বপূর্ণ। শরীরকে হাইড...
15/11/2023

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং খাওয়া যাবে এমন কয়েকটি ড্রিঙ্কস :

১. পানি : পানি ফাস্টিং পিরিওড এ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরকে হাইড্রেড করে। ফাটিং এ শরীরের মেটাবলিসম এ সাহায্য করে।
২. গ্রিন টি : গ্রীন টি তে প্রচুর পরিমান এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ক্যাটেচিন থাকে। যা ফাস্টিং সময়ে শরীরকে হাইড্রেড করে।
৩. ভিনেগার : আপেল সিডার ভিনেগার বা কোকোনাট ভিনেগার এ ক্যালোরি থাকে না বললেই চলে।
৪. লেবু পানি : চিনি ছাড়া ১-২ স্লাইস লেবু পানিতে চিপে নিয়ে খেতে পারেন ফাস্টিং সময় এ। খেয়াল রাখবেন কোনো ধরণের চিনি বা মধু যোগ করা যাবে না।
৫. ব্ল্যাক কফি : চিনি, দুধ বা কফিমেট ছাড়া একদম ব্ল্যাক কফি আপনি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং এ খেতে পারবেন।

যে ৫ টি কারণে রাতে ৭-৮ ঘন্টা ঘুম খুব গুরুত্বপূর্ণ : ১. সারাদিনের ব্যাস্ততা থেকে মস্তিক ও শরীরকে রেস্ট করা ও পরের দিনের জ...
14/11/2023

যে ৫ টি কারণে রাতে ৭-৮ ঘন্টা ঘুম খুব গুরুত্বপূর্ণ :

১. সারাদিনের ব্যাস্ততা থেকে মস্তিক ও শরীরকে রেস্ট করা ও পরের দিনের জন্য তৈরী করা।
২. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পর্যাপ্ত ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৩. সারাদিনের খাবার হজম ও গ্লুকোসে নিয়ন্ত্রণে সহজ করে।
৪. স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ ও মুড ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৫. যে কোনো কাজে ফোকাস বা মনোযোগ বৃদ্ধি করে।

ওজন কমানো নিয়ে ৫ টি প্রচলিত ভুল ধারণা : ১. কম কম খেলে ওজন কমে যাবে।  খাবারের গুণগত মান না বিবেচনা করা।  ২. রাতে ও সকালে ...
13/11/2023

ওজন কমানো নিয়ে ৫ টি প্রচলিত ভুল ধারণা :
১. কম কম খেলে ওজন কমে যাবে। খাবারের গুণগত মান না বিবেচনা করা।
২. রাতে ও সকালে রুটি খেলে ওজন কমে।
৩. প্রফেশনাল কারো পরামর্শ গ্রহণ না করে, ইউটিউব বা ফেইসবুক দেখে ওজন কমটা চাওয়া।
৪. সব সময় পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব না দেয়া।
৫. যে কোনো কিছু খেতে শুধু ক্যালোরি এর দিকে নজর দেয়া। এতে অনেক ভিটামিন এর ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

১. মিষ্টি কুমড়া : আপনি কিটো ডায়েট না করলে মিষ্টিকুমড়া হতে পারে খুব ভালো একটি সবজি।  প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল থাকে ২. ভেন...
12/11/2023

১. মিষ্টি কুমড়া : আপনি কিটো ডায়েট না করলে মিষ্টিকুমড়া হতে পারে খুব ভালো একটি সবজি। প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল থাকে
২. ভেন্ডি বা ঢেড়স : প্রচুর ফাইবার ও ভিটামিন মিনারেল থাকে। ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে প্রয়োজনীয় পুষ্টি দিতে পারে।
৩. লাউ : লাউ এ প্রচুর পানি থাকে ও খুব কম ক্যালোরি এর একটি সবজি। লাউ দিয়ে ডাল সবজি ওয়েট লস এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সবজি।
৪. চাল কুমড়া : চাল কুমড়া ও বেশ কম ক্যালোরি এর একটি সবজি মিক্স ভেজিটেবল বা দল দিয়ে সবজি আপনার ডায়েট এ রাখুন।
৫. বেগুন : বেগুন ওয়েট লস এমনকি কিটো ডায়েট কেউ খাবার উপযোগী একটি সবজি। লো ক্যালোরি ও প্রচুর ফাইবার থাকে।
৬. করল্লা : লো কার্বোহাইড্রেড থাকে। প্রচুর পানি ও ভিটামিন, মিনারেল থাকার কারণে পারফেক্ট ডায়েট লস সবজি হতে পারে। ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে উপকারী।

ওজন কমাতে গিয়ে থমকে গেলে যে ৫ টি কাজ করুন : ১. ডায়েট এর সাথে এক্সারসাইজ যুক্ত করুন।  শুধু ডায়েট করে একটি নির্দিষ্ট পরিমা...
12/11/2023

ওজন কমাতে গিয়ে থমকে গেলে যে ৫ টি কাজ করুন :
১. ডায়েট এর সাথে এক্সারসাইজ যুক্ত করুন। শুধু ডায়েট করে একটি নির্দিষ্ট পরিমান ওজন কমানোর পর ওজন থমকে যায়।
২. শুধু ক্যালোরি ফোকাস না করে পুষ্টিকর খাবার রাখা চেষ্টা করুন।
৩. কম খেলেই ওজন কমে কথাটি সত্য নয়। কম খাবার থেকে ফাইবার সমৃদ্ধ পুষ্টিকর খাবার তালিকায় রাখুন।
৪. ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং যুক্ত করুন। সন্ধ্যা ৭-৯ টার ভিতর ডিনার সেরে ফেলুন, ও ১২-১৪ বা সর্বোচ্চ ১৬ ঘন্টা পরে আবার খান।
৫. ওজন কমানো একটি জার্নি এর মতো , লেগে থাকুন ডিপ্রেশন স্ট্রেস পরিহার করুন।

যে ৫ টি কারণে রাতে তাড়াতাড়ি ডিনার করা জরুরি: ১. ভালো ঘুমের জন্য।  ঘুমের হরমোন রাত ৯ টার দিকথেকে কাজ শুরু করে ২. হজমে সাহ...
10/11/2023

যে ৫ টি কারণে রাতে তাড়াতাড়ি ডিনার করা জরুরি:
১. ভালো ঘুমের জন্য। ঘুমের হরমোন রাত ৯ টার দিকথেকে কাজ শুরু করে
২. হজমে সাহায্য করে, মেটাবলিসম বৃদ্ধি করে ও এসিডিটি কমাতে সাহায্য করে।
৩. ইন্সুলিন এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, ডায়াবেটিকস ও উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
৪. মেটাবলিসম বুস্ট করে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৫. কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে ও হার্ট এর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাই।

রাতের বেলা শাক খাওয়া যাবে কিনা।  এই প্রশ্ন অনেকেই করেন।  রাতের বেলা শাক খাওয়া নিয়ে আমাদের কিছু ভুল ধারণা প্রচলিত আছে।  আ...
09/10/2023

রাতের বেলা শাক খাওয়া যাবে কিনা। এই প্রশ্ন অনেকেই করেন। রাতের বেলা শাক খাওয়া নিয়ে আমাদের কিছু ভুল ধারণা প্রচলিত আছে। আসলে শাক রাতে বা দিনে খাওয়া নিয়ে বৈজ্ঞানিক ভাবে কোনো বাধা নাই। শাক অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। শাক এ প্রচুর ফাইবার থাকে যা হজম হতে সময় লাগে। তাই ওয়েট লস ডায়েট, ডায়াবেটিকস বা লো কার্বোহাইড্রেড ডায়েট যারা করেন তারা অবশ্যই শাক খেতে পারেন। যাদের লুজ মোশন ধরণের IBS যাদের আছে, তাদের শাক রাতে না খাওয়া ভালো। এতে ঘুমের সমস্যা হতে পারে। নিশ্চিন্তে শাক খান সুস্থ্য থাকুন।

ঘুম হল দৈনন্দিন কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সুস্থ সবল থাকতে পর্যাপ্ত ঘুমের কোনো বিকল্প নেই। গ...
08/10/2023

ঘুম হল দৈনন্দিন কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সুস্থ সবল থাকতে পর্যাপ্ত ঘুমের কোনো বিকল্প নেই। গবেষণা বলছে, কম ঘুমের কারণে কমছে মানুষের আয়ু। সাত ঘণ্টার কম ঘুমালে নিজের শরীর ও মস্তিষ্কে তার প্রভাব নিজে অনুভব করতে পারেন। কর্মক্ষমতায় প্রভাব পড়ে।

ঘুমের প্রভাব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার ওপরও পড়ে। এক রাতে মাত্র চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা ঘুমালে শরীরের ক্যান্সারপ্রতিরোধী কোষগুলোর ৭০ শতাংশ মরে যায়। এভাবেই কম ঘুম তৈরি করে অন্ত্রের ক্যান্সার, প্রোস্টেটের ক্যান্সার ও স্তন ক্যান্সারের মতো নানা ধরণের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা।

বর্তমান সময়ে মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী হলো মোবাইল ফোন। আমরা একবেলা না খেয়ে থাকতে রাজি আছি কিন্তু নিজের প্রানপ্রিয় মোবাইলটি ছাড়া এক মুহূর্ত নিজেদের কল্পনাও করতে পারি না।

ক্লান্ত শরীরে রাত জেগে স্মার্টফোন ঘাঁটাঘাঁটি করা যেকোনো বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। ঘুম না আসার পেছনে অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহারের সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।অধ্যাপক ওয়াকার তার বই ‘হোয়াই উই স্লিপ’ এ বলেছেন, বিশ্বের একটা বিশাল অংশ অন্ধকারে জেগে থাকে। যে ঘুম তাদের নষ্ট হচ্ছে, সেটা যে পূরণ করা দরকার, সেটা তারা ভাবে না। তারা মনে করে, যা গেছে তা গেছে।

চলুন দেখি মোবাইল বা অন্যান্য ই-ডিভাইস কিভাবে রাতের ঘুম নষ্ট করে আমাদের ক্ষতি করছে

১.প্রতি রাতে মানুষের ৭-৮ ঘণ্টার পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে মস্তিষ্কের মধ্যে পাইনিল গ্ল্যান্ড থেকে মেলাটোনিন নামক এক ধরনের হরমোন নিঃসরণ হয় যার ফলে ঘুম আসা বাধাগ্রস্ত হয়।

২.রাত জেগে লম্বা সময় ধরে মোবাইলফোন ব্যবহার করলে মোবাইল স্ক্রিনের নীল আলো সরাসরি চোখের উপর পড়তে থাকে। যে কারণে চোখে যন্ত্রণা হতে পারে। আর দীর্ঘদিন ধরে এরকম হলে কমে যেতে পারে দৃষ্টিশক্তি। মোবাইল ফোনের নীল আলো রেটিনার কর্মক্ষমতা হ্রাস করে যার ফলে আপনি স্থায়ীভাবে দৃষ্টিশক্তি হারাতে পারেন।

৩.কিশোর কিশোরীরা দীর্ঘ সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করে তারা মানসিক তীব্র চাপ ও ক্লান্তিতে ভোগে। যার ফলে নানারকম মানসিক ব্যাধি দেখা যেতে পারে।

৪.অতিরিক্ত রাত জেগে মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে শরীর ঘড়ির স্বকীয়তায় ছন্দপতন হয় যার ফলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যকলাপ ব্যহত হয় এর ফলে যে অপূরণীয় ক্ষতি হয় তা হয় দীর্ঘমেয়াদি।

৫.রাতে ঘরের আলো নেভানোর পর মোবাইলফোন ব্যবহারের ফলে স্মার্ট ফোন থেকে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর রশ্মি বিচ্ছুরিত হয় যা মস্তিষ্কের কোষকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। মস্তিষ্কের কোষগুলো ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকলে স্নায়বিক সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিবে।

মানুষের শরীরের একটি প্রাকৃতিক ছন্দ রয়েছে, যার ছন্দ হচ্ছে রাতে ঘুম আর দিনে কাজ। রাতে জাগার ফলে হরমোন পরিবর্তন, দেহের তাপমাত্রায় রদবদল, মেজাজ ও মস্তিষ্কের কাজকর্মে ব্যাপকভাবেদেখা পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। এইজন্যে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছে যে রাতে ৭-৮ ঘন্টা গভীরভাবে ঘুমানো উচিত এবং ঘুমানোর প্রায় দুই থেকে তিন ঘণ্টা আগে সব ধরণের ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারে বিরত থাকা উচিত।

স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের কাছে ওজন কমানোর সর্বপ্রথম উপায় হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ডায়েট। এর মাঝে একটি পরিচিত ডায়েট হচ্ছে কি...
07/10/2023

স্বাস্থ্য সচেতন মানুষদের কাছে ওজন কমানোর সর্বপ্রথম উপায় হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ডায়েট। এর মাঝে একটি পরিচিত ডায়েট হচ্ছে কিটো ডায়েট। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছেঃ
-কিটো ডায়েট কি?
-কিটো ডায়েটে খাদ্য উপাদানের পরিমাণ কেমন হবে? -কিটো ডায়েট কি সত্যিই ওজন কমায়?
-কিটো ডায়েট করতে পুষ্টিবিদের পরামর্শ প্রয়োজন আছে কি না ?

কিটো ডায়েট কি❓
মূলত কিটো ডায়েট আপনি যে খাবার খাচ্ছেন তা আপনার শরীর কিভাবে গ্রহণ করবে সেই পথটাকে পরিবর্তন করে। আমাদের শরীর কার্বোহাইড্রেট থেকে প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপাদন করে থাকে। কিন্তু কিটো ডায়েটে কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ কমিয়ে গ্লুকোজের পরিবর্তে দেহকে ফ্যাটের জারণের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদন করা শিখায়। কিটো ডায়েট হচ্ছে লো-কার্বোহাইড্রেট, মডারেট প্রোটিন এবং হাই ফ্যাট সমৃদ্ধ ডায়েট।

কিটো ডায়েটে খাদ্য উপাদানের পরিমাণ কেমন হবে❓
স্ট্যান্ডার্ড কিটো ডায়েটে ফ্যাটের পরিমাণ থাকে ৭০% থেকে ৮০%, প্রোটিনের পরিমাণ থাকে ১০% থেকে ২০% এবং কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ থাকে ৫% থেকে ১০%।
অনেক পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারে উচ্চ পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। এর মধ্যে রয়েছে গোটা শস্য, ফল এবং সবজি। সব সোর্স থেকে কার্বোহাইড্রেট কিটো ডায়েটের জন্য সীমিত করতে হবে। সুতরাং আপনাকে সব ধরনের পাউরুটি, সিরিয়াল এবং অন্যান্য শস্য বাদ দিতে হবে। ফল এবং সবজি খাওয়ার সতর্ক থাকতে হয়। কিটো ডায়েটের জন্য চর্বি সরবরাহকারী খাবারগুলির মধ্যে রয়েছে:
-মাছ, মাংস,ডিম
-বাদাম, বিভিন্ন ধরনের বিচি
-বাটার, ঘি, চিজ
-অলিভ অয়েল

কিটো ডায়েট কি সত্যিই ওজন কমায়❓
শরীরকে কেটোসিসে প্রবেশ করাতে এবং কিটোসিস ফেইজে রাখার জন্য আমাদের প্রতিদিন 50 গ্রাম কার্বোহাইড্রেটের নিচে খেতে হয়। কিটোসিস হচ্ছে মূলত এমন একটি প্রক্রিয়া যা দেহে আগে থেকে থাকা ফ্যাট বা বর্তমানে গ্রহণ করা ফ্যাটকে জারিত করে দেহের জন্য শক্তি উৎপাদন করে। এ শক্তি উৎপাদনের মাধ্যমে শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমে যায়। যার ফলে ধীরে ধীরে ওজন কমতে থাকে। খাবারে কম কার্বোহাইড্রেট থাকায় তার শরীরে জমে ওজন বাড়াতে পারে না।

কিটো ডায়েট করতে পুষ্টিবিদের পরামর্শ প্রয়োজন আছে কি না❓
আজকাল ইউটিউব বা ফেসবুকে সার্চ দিলে অনেক ধরনের কিটো ডায়েটের চার্ট চলে আসে। কিন্তু কথা হচ্ছে এগুলো কি সবার জন্যই ঠিক? আমাদের একেকজনের শরীর একেক ভাবে কাজ করে। একেকজনের প্রয়োজন তাই একেক রকম। প্রয়োজনের বাইরে কিছু করা হলে তা অবশ্যই শরীরের জন্য হিতে বিপরীত হয়। ভিডিও দেখে যারা কিটো ডায়েট মেনে চলে তারা তাদের খাদ্য তালিকা থেকে কার্বোহাইড্রেটকে একদম বাদ দিয়ে দেয় অর্থাৎ তাদের কিটো ডায়েট লো-কার্বোহাইড্রেট এর পরিবর্তে হয়ে যায় নো-কার্বোহাইড্রেট ডায়েট যা একটি মারাত্মক ক্ষতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। প্রয়োজন ভেদে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণের পার্থক্য হয়ে থাকে এ ডায়েটে যা একজন পুষ্টিবিদ নির্ধারণ করেন। কিন্তু নিজে নিজে এ পরিমাণ নির্ধারণ করলে ওজন কমার পরিবর্তে নানা জটিল রোগের সৃষ্টি হয়। দীর্ঘ সময় কার্বোহাইড্রেট না খেলে সিরোসিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে রক্তে LDL এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায় যা হৃদরোগের কারণ হতে পারে । দীর্ঘদিন কার্বোহাইড্রেট না খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। কিডনিতে পাথর হতে সাহায্য করে।

সুতরাং বোঝা যাচ্ছে নিঃসন্দেহে এটি একটি জটিল প্রকৃতির ডায়েট যা একা করা শুধু ক্ষতি নয় মারাত্মক সমস্যা ফেলে দিতে পারে আপনার শরীরকে। আক্রান্ত হতে পারেন বিভিন্ন মারাত্মক রোগে। তাই এক্ষেত্রে অবশ্যই একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ অনুযায়ী এই ডায়েট মেনে চলতে হবে। পুষ্টিবিদের প্রত্যেকটি পরামর্শ কঠোরভাবে মানতে হবে। তবেই আপনার ওজন দ্রুত হ্রাস পাবে, বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাবেন, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবেন।

আমাদের খাদ্যাভাস নিয়ে অনেক ধরনের ধারণাই প্রচলিত আছে। যেমন রাতে ভর পেট না খেয়ে ঘুমাতে যাওয়া যাবে না। তিন বেলার খাবারের...
06/10/2023

আমাদের খাদ্যাভাস নিয়ে অনেক ধরনের ধারণাই প্রচলিত আছে। যেমন রাতে ভর পেট না খেয়ে ঘুমাতে যাওয়া যাবে না। তিন বেলার খাবারের মাঝখানের রাতের খাবারই আসল। কিন্তু পুষ্টিবিদদের মতে রাতের খাবার হওয়া উচিত ধীরে হজমযোগ্য। আরেকটি প্রচলিত ভুল ধারণা ঘুমাতে যাওয়ার দু'ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেতে হবে। তাই অনেকে ১০টায় রাতের খাবার শেষ করে ১২টায় ঘুমোতে যায়। এতে কম খাবার খাওয়ার পরেও দেহের ওজন বেড়ে যায়।

এবার জেনে নেয়া যাক রাতের খাবারের আদর্শ সময় এবং আদর্শ খাদ্য উপাদান সম্পর্কে

-রাতের খাবার ৮টা থেকে ৮ঃ৩০ এর মাঝে শেষ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন পুষ্টিবিদগণ।

-রাতের খাবার আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিন্তু তা অবশ্যই হতে হবে শরীর উপযোগী।

-রাতের খাবারে কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ কম রাখতে হয় আর যে কার্বোহাইড্রেট রাখা হবে সেটিও কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট হতে হবে। কারণ রাতের খাবারের পর আমরা ঘুমিয়ে যাই তাই আমাদের শারীরিক কোনো পরিশ্রম হয় না ফলে কার্বোহাইড্রেট থেকে উৎপাদিত শক্তি ব্যয় হয় না তা সঞ্চিত হতে থাকে যা পরবর্তীতে ওজন বৃদ্ধি করে।

এখন অনেকেই বলতে পারেন কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট কি? কোনগুলো কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট?
কমপ্লেক্স কার্বোহাইডেট হচ্ছে যে কার্বোহাইড্রেট গুলো দেহে ধীরে ধীরে শোষিত হয় এবং শক্তি উৎপন্ন করে। যেমনঃ লাল চালের ভাত,লাল আটার রুটি, রোল্ড ওটস, সালাদ ইত্যাদি।

-রাতের খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি রাখতে হবে। কারণ প্রোটিন ধীরে ধীরে পরিপাক হয়। ব্লাড সুগার স্বাভাবিক রাখে। প্রোটিনের মধ্যে রাতের জন্য মাছ এবং মুরগি বেশি উপযোগী।

-রাতের খাবারে যথেষ্ট পরিমাণে সবজি রাখতে হবে যেগুলো দ্রুত সেদ্ধ হয় এবং নরম হয়ে যায়। যেমনঃ লাউ,ঝিঙ্গা, কুমড়া, চিচিঙ্গা ইত্যাদি। সবজিতে অবশ্যই আলু ব্যবহার করা যাবে না।

-আমাদের অনেকের অফিস থেকে ফিরতে ৮-৯টার বেশি বেজে যায় সে ক্ষেত্রে রাতের জন্য যে পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট বরাদ্দ থাকে তা সকালের নাস্তা এবং দুপুরের লাঞ্চের মাঝে ভাগ করে খেয়ে নিতে হবে এবং রাতে বাসায় ফিরে শুধু প্রোটিন এবং সবজি খেলে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।

-অনেকের কাজের জন্য বা পড়াশোনার জন্য রাতের খাবারের পর অনেকটা সময় জেগে থাকতে হয় তখন ক্ষুদা লাগলে এক কাপ দুধ খেতে পারে। এতে ঘুম ভালো হয়, ক্ষুধা লাগেনা।

ডায়াবেটিস নামটি কী খুব পরিচিত নয়?  হ্যা, কারণ আমাদের চারপাশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দিন দিন প্রবল হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।...
05/10/2023

ডায়াবেটিস নামটি কী খুব পরিচিত নয়? হ্যা, কারণ আমাদের চারপাশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দিন দিন প্রবল হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ডায়াবেটিস কে নীরব ঘাতক বলা হয়। বাংলাদেশে ডায়াবেটিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৭০ লাখ -এ কথা বলেছেন ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফাউন্ডেশন। কিন্তু যারা আক্রান্ত তাদের ৫৭% জানে না যে তার ডায়াবেটিস রয়েছে। ২০৩৫ সালে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১২৩মিলিয়নে। নগরায়ন ও শিল্পায়নের ফলে মানুষের জীবনযাত্রার পরিবর্তনের জন্য এ সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে। ওষুধ, শরীরচর্চা এবং খাবারের নিয়ম মেনে চললে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।কিন্তু সমস্যা হল ডায়াবেটিস রোগ সম্পর্কে বেশ কিছু ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যার রোগ এবং রোগীর সমস্যা উভয়ই বাড়িয়ে তুলে। এবার চলুন দেখি ভ্রান্ত ধারণা গুলো কি?
১. অনেকের ধারণা শুধু বৃদ্ধ হলে ডায়াবেটিস হয়। কিন্তু ধারণাটি ভুল ডায়াবেটিস যে কোন বয়সে হতে পারে। আবার অনেকে মনে করে ডায়াবেটিস হলে, টাইপ-১ ডায়াবেটিস কম বয়সীদের হয় এবং বয়স্কদের অবশ্যই টাইপ-২ ডায়াবেটিস হয়। কিন্তু বর্তমানে এ দুই ধরনের ডায়াবেটিস দ্বারা যে কোন বয়সের মানুষই আক্রান্ত হয়।

২.যারা প্রচুর পরিমাণে মিষ্টি জাতীয় খাবার খায় তারাই শুধু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। এটি আরেকটি ভ্রান্ত ধারণা। কারণ অনেক সময় ডায়াবেটিস বংশগত কারণে হয়ে থাকে বা শারীরিক পরিশ্রমের অভাব হলে কিংবা ওজন বেশি থাকলে হয়ে থাকে । এছাড়াও বর্তমানে আমাদের লাইফ স্টাইল এবং খাদ্যাভ্যাস খুব বাজে ভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে দিন দিন। এটিও ডায়াবেটিসের একটি মুখ্য কারনের মধ্যে একটি।

৩.যারা চিকন তাদের ডায়াবেটিস হয় না কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী রোগীদের মাঝে রোগা মানুষের সংখ্যাই বেশি।

৪. অনেকে মনে করেন পরিবারের কারোর ডায়াবেটিস নেই তাই তারও এ রোগ হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। সত্যিই কি তাই? পরিবারের যদি কারো ডায়াবেটিস থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি এ ঝুঁকিতে আছেন কিন্তু বাবা, মা বা ভাই-বোনের কারো ডায়াবেটিস ছিল না বলেই আপনারও হবে না এ ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। আপনার লাইফস্টাইল, খাদ্যাভ্যাসের জন্য আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন।

৫.অনেকে ভাবেন ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি একদমই খাওয়া যাবেনা আবার কৃত্রিম চিনি যত ইচ্ছা ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু ব্যাপারটি এমন নয়। ডায়াবেটিস হলেই আপনি একদম চিনি খেতে পারবেন না এটি ভুল। আপনি পরিমিত পরিমাণে চিনি বা মিষ্টি খেতে পারবেন।

৬.দীর্ঘদিন ওষুধ খেলেই ডায়াবেটিস ভালো হয়ে যায়। সত্যিই কি এমন হয়? না, ডায়াবেটিস হলে এর মাধ্যমে আপনার রক্তের শর্করাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়। কিন্তু যদি খাদ্যাভ্যাস কিংবা শারীরিক পরিশ্রমের কোন ব্যতিক্রম ঘটে তবে ওষুধ কাজে নাও দিতে পারে। তখন ডায়াবেটিস বৃদ্ধি পায় বা ফিরে আসে।

এবার বলুন ডায়াবেটিস সম্পর্কে আপনার মনে কোন ভুল ধারণাটি ছিল?

Address

Fulbaria
1206

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tareq's NutriFit posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category