Medicine Information

Medicine Information we want to create some awareness on people about medicine those who don't know right use of medicines.

        ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (WHO) 2021 সালে গ্লোবাল ব্রেস্ট ক্যান্সার ইনিশিয়েটিভ (GBCI) চালু করেছে যাতে 2040 সা...
01/10/2024




ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (WHO) 2021 সালে গ্লোবাল ব্রেস্ট ক্যান্সার ইনিশিয়েটিভ (GBCI) চালু করেছে যাতে 2040 সালের মধ্যে প্রতি বছর মৃত্যুর হার 2.5% কমিয়ে 2.5 মিলিয়ন জীবন বাঁচানোর জন্য প্রাথমিক সনাক্তকরণ, সময়মতো রোগ নির্ণয়ের জন্য স্বাস্থ্য প্রচারের তিনটি মূল স্তম্ভের মাধ্যমে; এবং ব্যাপক স্তন ক্যান্সার ব্যবস্থাপনা।

2024 সালে, 360,000 এরও বেশি লোকের স্তন ক্যান্সার নির্ণয় করা হবে। তবে আশা আছে। প্রাথমিক সনাক্তকরণ পদ্ধতি এবং সহায়তার অগ্রগতি বেঁচে থাকার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে চলেছে। প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে, স্তন ক্যান্সারের 5 বছরের আপেক্ষিকভাবে বেঁচে থাকার হার হল 99%।
কিছু ভালো জীবনধারা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে যার মধ্যে রয়েছে:

*একটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা
*শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা
*অ্যালকোহলের ক্ষতিকারক ব্যবহার এড়ানো
*বুকের দুধ খাওয়ানো
*তামাক ব্যবহার ত্যাগ করা এবং তামাকের ধোঁয়ার সংস্পর্শে এড়ানো
*হরমোনের দীর্ঘায়িত ব্যবহার এড়ানো
*বিকিরণের অত্যধিক এক্সপোজার এড়ানো

অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের মহামারী বিশ্বের জনস্বাস্থ্য সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশে রোগতত্ত্ব,রোগ নিয়ন্তন ও গবেষ...
28/09/2024

অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের মহামারী বিশ্বের জনস্বাস্থ্য সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশে রোগতত্ত্ব,রোগ নিয়ন্তন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরের এক গবেষণায় দেখা গেছে,দেশে প্রচলিত এন্টিবায়োটিকের মধ্যে অন্তত সতেরোটির কাযক্ষমতা অনেকাংশে কমে গেছে,এর ফলে শিশু ও হাসপাতালের রোগীরা মারাত্মক ঝুকির মধ্যে রয়েছে।

অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ বলতে আমরা কি বুঝি, যদি কারও শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত রোগ হয় এবং সেই রোগ নিরাময়ে কেউ যদি চিকিৎসকের পরামর্শমত সঠিক পরিমাণে এবং পর্যাপ্ত সময় ধরে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ না করেন তাহলে ব্যাকটেরিয়াগুলো পুরোপুরি ধ্বংস না হয়ে উল্টো আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে।তখন এই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে ওই অ্যান্টিবায়োটিক পরে আর কাজ করে না।

বাংলাদেশে বহু মানুষ বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষ চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে ফার্মেসী থেকে এন্টিবায়োটিক কিনে খায়।তাদের মধ্যে ধারনাই নাই যে এর ফলে তার শরীর এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ হয়ে যাচ্ছে এবং পরবর্তীতে কোন সংক্রমণ হলে সেটা হয়তো আর কাজ করবে না। এছাড়াও সম্পুর্ন ডোজ শেষ না করে মাঝপথে বন্ধ করলে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ হতে পারে। আরেকটি কারন হতে পারে, মানুষের সঙ্গে-সঙ্গে প্রাণীর ওপরেও এন্টিবায়োটিক ব্যবহার হয়,যা পুরোপুরি বিলীন হয় না,মাটিতে রয়ে যায়।এর ফলে আমরা যা খাই সবজি, মাছ,মাংস এর মধ্যে থেকে যাওয়া এন্টিবায়োটিকের কারনে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ হতে পারে।

এ অবস্থায় বাংলাদেশের পাব্লিক হেলথ সেক্টর এবং সরকার কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে যার মধ্যে রয়েছে -
১.জনসাধারণের মধ্যে এন্টিমাইক্রবিয়াল প্রতিরোধ সম্পর্কে সচেতনতা এবং বোঝার ক্ষমতা বাড়াতে হবে।
২.ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ বিষয়ক ক্যাম্পেন করতে হবে স্কুল,কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে।
৩.সরকারের পক্ষ হতে কিছু বাধ্যতা মূলক নিয়ম করতে হবে হসপিটালের চিকিৎসক এবং রোগীদের জন্য, যেমন: প্যাথোজেনিক অণুজীবের সংক্রমণ কমাতে হাতের স্বাস্থ্যবিধির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা স্বীকার করা সত্ত্বেও, বাংলাদেশের অনেক স্বাস্থ্যসেবা সেটিংসে হাতের স্বাস্থ্যবিধির সামগ্রিক সম্মতি সর্বোত্তম থেকে কম। বেশিরভাগ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে, সুপারিশকৃত হাত ধোয়ার অনুশীলনগুলি অগ্রহণযোগ্যভাবে কম থাকে।
৪.এছাড়া দেশের প্রত্যেক হাসপাতালে কোন রোগীকে, কী কারণে, কোন অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হল - তার নির্দিষ্ট তালিকা এবং সে বিষয়ে গবেষণা থাকাটা খুবই জরুরী। সরকারি ভাবে বাধ্যতামূলক নিয়ম করতে হবে।
৫.বিনা প্রেসক্রিপশনে কেউ এন্টিবায়োটিক ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবে না।

অবশেষে, সরকার, চিকিৎসক, চিকিৎসাকর্মী,জনস্বাস্থ্য কর্মী, রোগী এবং সাধারণ জনগন সবাইকে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে কার্যকরি ভূমিকা পালন করতে হবে।অন্যথায় আমাদের চোখের সামনে কার্যকর অ্যান্টিবায়োটিকের অভাবে আমাদেরই আপনজনকে হারাতে হবে।

  Pharmacist Day 2024  😊 We hope you all have good health and happy mind. Pharmacists are important part of our health-c...
24/09/2024

Pharmacist Day 2024
😊

We hope you all have good health and happy mind. Pharmacists are important part of our health-care system, and they play a vital role in ensuring you receive the most appropriate care to meet your medical need.

প্যারাসিটামল হচ্ছে সবচেয়ে নিরাপদ ব্যাথানাশক মেডিসিন, প্রেগন্যান্সি মহিলাদের জন্য তুলনায় অন্নান্য সকল নন স্টেরয়েডাল ব্যাথ...
26/08/2024

প্যারাসিটামল হচ্ছে সবচেয়ে নিরাপদ ব্যাথানাশক মেডিসিন, প্রেগন্যান্সি মহিলাদের জন্য তুলনায় অন্নান্য সকল নন স্টেরয়েডাল ব্যাথানাশক মেডিসিন থেকে।

কিভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন ডি৩ এর অভাব আছে-উপসর্গ :   #কোমরে অথবা কোমরের নিচে ব্যাথা হলে   #বসা অবস্থা থেকে উঠার ...
26/08/2024

কিভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন ডি৩ এর অভাব আছে-
উপসর্গ :
#কোমরে অথবা কোমরের নিচে ব্যাথা হলে
#বসা অবস্থা থেকে উঠার সময় কস্ট হলে
#মাংশপেশিতে ব্যাথা হলে
#হাড়ে ব্যাথা অনুভব হলে
*কেনো আমাদের vitamin D3 খুবই প্রয়োজন?
এটা আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে,এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে এবং শরীরে ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে।

*ভিটামিন-ডি৩ এর অভাব হয় যারা সূর্যের আলোতে কম থাকে এবং খাবারের তালিকায় ভিটামিন-ডি৩ যুক্ত খাবার থাকে না।

* প্রাকৃতিক ভাবে ভিটামিন-ডি৩ আমরা কোথায় পাবো-
➡️ দুধে, দধিতে
➡️ সূর্যের আলোতে
➡️ ডিমে
➡️ মাছের তেলে

কৃতিম উপায় পাওয়া যাবে যেসব সাপ্লিমেন্ট হিসেবে -
👉Cod Liver Oil
👉 Cholecalciferol(Vit.D3)
20000IU, 40000IU
কাবারের নিয়ম- 20000IU(৪ সপ্তাহে ১ টি ক্যাপসুল খেতে পারবে) কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
40000IU (প্রতি সপ্তাহে পর ১ টি করে ৭ সপ্তাহ খেতে পারবে) কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
Akter Mitu
B.pharm, M.pharm

আমরা জানি অধিকাংশ ড্রাগ প্রেগন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর!! এই প্রবলেমের কথা মাথায় রেখে আমি US FDA র দেয়া pregnant catagory গু...
26/08/2024

আমরা জানি অধিকাংশ ড্রাগ প্রেগন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর!! এই প্রবলেমের কথা মাথায় রেখে আমি US FDA র দেয়া pregnant catagory গুলো নিয়ে আলোচনা করলাম৷আগে চলুন প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি গুলো জেনে নেই।

US FDA প্রেগন্যান্সির সময় ড্রাগ প্রেসক্রাইবের ক্ষেত্রে ৬টা ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছে - ............................................................
১) Category A :
এই ড্রাগ গুলো প্রেগন্যান্ট মাদারের উপর ডিরেক্ট স্টাডি করে দেখা ফিটাসের উপর এর কোন ক্ষতিকর রিস্ক নাই ৷
২) Category B :
এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো কোন হিউম্যান ট্রায়াল হয়নি কিন্তু এনিম্যাল ট্রায়েলে ফিটাসের উপর কোন ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যায়নি ৷এই ক্যাটাগরির ড্রাগও নিশ্চিন্তে দেওয়া যাবে প্রেগন্যান্ট মাকে ৷৷
৩)Category C :
এই ক্যাটেগরির ড্রাগ গুলো এনিম্যাল স্টাডিতে এ্যাডভার্স ইফেক্ট পাওয়া গেছে.(টেরাটোগেনিক / এমব্রায়োডাল/অন্যকিছু) ৷ কিন্তু এই ড্রাগ গুলো নিয়ে কোন হিউম্যান ট্রায়াল নাই ৷ রিস্ক বেনিফিট রেশিও হিসেব ছাড়া প্রেসক্রাইব করা ঠিক হবে না
৪) Category D :
এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো হিউম্যান ফিটাল রিস্কের ডিরেক্ট এভিডেন্স খুজে পাওয়া গেছে , কিন্তু প্রেগন্যান্ট মাদারের লাইফ বাঁচাতে অন্য কোন অল্টারনেটিভ ড্রাগ পাওয়া না গেলে এটা দেয়া একসেপটেবল ৷
৫) Category X : এই ড্রাগ গুলো সম্পূর্ণ রুপে টেরাটোজেনিক ৷৷
৬) Category N: এই ড্রাগ নিয়ে এখনো কোন হিউম্যান অর এ্যানিম্যাল ট্রায়াল হয়নি ৷৷ চলুন এবার প্রচলিত ড্রাগ গুলোর প্রেগন্যান্সি ক্যাটেগরি দেখি--
*Vitamines:
-----------
1)Thiamine HCl ..............................A
2)Folic acid......................................A
B
*Anti-Ulcerant :
----------------
1)Ranitidine................................B 2)Omeprazole.............................C
3)Pantoprazole .........................B 4)Rabiprazole.............................B
5)Lansoprazole .........................B
6)Esomeprazole Mg ..................B
7) esomeprazole strontium.......C
8)Antacids(Calcium carbonate) ..C
9)Almunium hydroxide ................ N 10)Mg(OH)2....................................N
11) Simethicone ............................C
12) Sucralfate ................................B

[A= নিশ্চিন্তে প্রেসক্রাইব করা যাবে৷
B= প্রেসক্রাইব করা যাবে৷
C= রিস্ক বেনিফিট রেশিও হিসেব করে প্রেসক্রাইব করতে হবে (এই ঔষধ বাচ্চার ও প্রেগিন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর)৷
D= সুস্থ্য বাচ্চা ও প্রেগন্যান্সি চাইলে প্রেসক্রাইব করা যাবেনা (শুধু মাত্র মায়ের জীবন বাঁচানোর মত কন্ডিশন আসলে যেখানে অল্টারনেটিভ নাই সেখানে দেয়া যাবে)৷
X = ক্রস মার্ক, দেয়া যাবেনা৷৷]

14/08/2024

৫ বছরে দেশে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের হার বেড়েছে ১১%: আইইডিসিআর-
ল্যাব পরীক্ষায় দেখা গেছে, প্রস্রাবে ওষুধ প্রতিরোধী জীবাণু পাওয়া যায় ৭০ শতাংশ। তবে রক্তে এ হার কিছুটা কম, ১০ শতাংশ।
দেশে চলতি বছর বহুল ব্যবহৃত বেশ কিছু অ্যান্টিবায়োটিক ৮২% পর্যন্ত কার্যকারিতা হারিয়েছে। পাঁচ বছর আগে যা ছিল ৭১%। সুতরাং বিগত পাঁচ বছরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের হার বেড়েছে ১১%।

বুধবার (২২ নভেম্বর) রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) অডিটরিয়ামে জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স জরিপের ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. জাকির হোসেন হাবিব। ২০১৭-২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত পরিচালিত গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করে তিনি বলেন, অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী জীবাণু বাংলাদেশে ভয়াবহ হারে বাড়ছে। হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রোগীদের ক্ষেত্রে লিনেজোলিড জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের হার ৭০ শতাংশ। আর আউটডোরে প্রতিরোধের হার ৮২ শতাংশ। এখানে কার্বপেনমের মতো ওষুধের প্রতিরোধী হার ৮৪ শতাংশ।

ল্যাব পরীক্ষায় দেখা গেছে, প্রস্রাবে ওষুধ প্রতিরোধী জীবাণু পাওয়া যায় ৭০ শতাংশ। তবে রক্তে এ হার কিছুটা কম, ১০ শতাংশ।
তিনি বলেন, "ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশনে অ্যান্টিবায়োটিক লিখছেন। আর না দিলে আবার রোগীও অসন্তোষ প্রকাশ করে যে, তাকে কোনো অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়নি, তার মানে তাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এই প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন মেডিকেল অডিট।"
দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার মিলিয়ে প্রায় ৪০ হাজার নমুনা নিয়ে এই গবেষণা চালায় আইইডিসিআর।

গবেষণায় দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি খুঁজে পাওয়া জীবাণু ই-কোলাইয়ের বেলায় পোল্ট্রি শিল্পে ব্যবহৃত ১২টি অ্যান্টিবায়োটিকের ৮টিই অকার্যকর হয়েছে অন্তত ৪০%। অ্যাম্পিসিলিন, টেট্রাসাইক্লিন ও সিপ্রোফ্লক্সাসিনের ক্ষেত্রে তা প্রায় ৯০%। ওয়াচ গ্রুপ ও রিজার্ভ গ্রুপের এসব অ্যান্টিবায়োটিক অকার্যকর ছিল ডায়রিয়া, প্রস্রাবে সংক্রমণ ও ফুসফুসের সংক্রমণ সহ শরীরের বিভিন্ন ক্ষত সারানোর ক্ষেত্রে।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম বলেন, "সেফালোস্পোরিনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক জীবাণু প্রতিরোধী হয়ে উঠেছে। ফলে সার্জারির রোগীদের জীবন বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়েছে। অপারেশন করতে গিয়ে আরো দেখা যায়, বেশির ভাগ রোগী যক্ষায় আক্রান্ত। তাদের অধিকাংশ একাধিক ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষায় আক্রান্ত। শিগগিরই নতুন অ্যান্টিবায়োটিক আসার তথ্য আমাদের জানা নেই। তাই এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে মানুষের জীবন বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়বে।"

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইইডিসিআর'র এর পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরীন। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. টিটু মিয়া, স্বাস্থ্য সেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।

বক্তারা আরও বলেন, জেলা হাসপাতালগুলোতে ব্লাড কালচার হয় না। এ কারণে যথেচ্ছ অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে চিকিৎসকদের দায়িত্বে অবহেলা লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানিগুলোর আগ্রাসী বিপণন তো রয়েছেই। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় বক্তারা প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি বন্ধ করার পরামর্শ দেন।

Source: Business Standard

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medicine Information posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share