BHMS Equivalent to MBBS

একটা ভয়ংকর সত্যি যে, আগুনে পো*"ড়া রোগীর ভবিষ্যৎ অনেকাংশেই নির্ভর করে তার শরীরের কত শতাংশ পুড়েছে তার ওপর।শরীরে কতটুকু পুড়...
22/07/2025

একটা ভয়ংকর সত্যি যে, আগুনে পো*"ড়া রোগীর ভবিষ্যৎ অনেকাংশেই নির্ভর করে তার শরীরের কত শতাংশ পুড়েছে তার ওপর।

শরীরে কতটুকু পুড়ল, তা মাপার জন্য ডাক্তাররা “রুল অফ নাইনস” (Rule of Nines) নামে একটি পদ্ধতি ব্যবহার করেন।

একটা পুরো হাত (সামনে-পেছনে) পুড়ে গেলে ধরা হয় ৯%। একটা পুরো পা (সামনে-পেছনে) পুড়ে গেলে ধরা হয় ১৮%। শরীরের সামনের পুরো অংশ (বুক-পেট) ১৮% এবং পেছনের পুরো পিঠ ১৮%।


কারো যদি শুধু দুই হাত আর সামনের পুরো শরীরটা পুড়ে যায়, তাহলেই তার প্রায় (৯+৯+১৮) = ৩৬% পোড়া হয়ে যায়।

কারো শরীর যদি ৪০% এর বেশি পুড়ে যায় তবে তার মৃ*"ত্যু"ঝুঁকি ৯০% বেড়ে যায়। কারণ, পোড়া শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি ও দরকারি তরল বেরিয়ে গিয়ে শরীর পানিশূন্য (dehydration) হয়ে পড়ে। এরপরই হয় ইনফেকশন। এরপর মারাত্মক জীবাণু রক্তে মিশে গিয়ে সেপসিস (sepsis) ঘটায়।

আগুনে পোড়ার রোগীরা প্রথম কয়েকদিন কথা বলে, হাঁটাচলাও করতে পারে, দেখে মনে হয় সুস্থ হয়ে উঠবে। কিন্তু কিছুদিন যেতেই পানিশূন্যতা আর ইনফেকশনের কাছে শরীর হার মানতে শুরু করে। চিকিৎসা দিয়ে হয়তো ৪-৫ দিন বা তার কিছু বেশি সময় লড়াইটা চালানো যায়, কিন্তু শেষ রক্ষা হয় না।

যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সামনের দিনগুলোতে প্রতিদিনের খবরে ২-৩ জন করে মৃ"ত্যু"র সংবাদ আসাটা এক অবধারিত ও হৃদয়বিদারক বাস্তবতায় পরিণত হতে পারে।

মহান আল্লাহ প্রতিটি পরিবারকে তাঁর কুদরতি রহমত দিয়ে এই ভয়াবহ শোক সামলানোর শক্তি দিন। তাদের পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
©️

BHMS/BAMS/BUMS ভর্তি পরীক্ষা -২০২৫ এর রেজাল্ট পাবলিশ হয়েছে।। চান্সপ্রাপ্ত সকলকে অভিনন্দন 💝
28/06/2025

BHMS/BAMS/BUMS ভর্তি পরীক্ষা -২০২৫ এর রেজাল্ট পাবলিশ হয়েছে।।

চান্সপ্রাপ্ত সকলকে অভিনন্দন 💝

আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় পরীক্ষার্থীবৃন্দ আসছে ২৭ শে জুন ২০২৪-২০২৫ ভর্তি সেশনে সবার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।ধন্যবাদ ❤️...
25/06/2025

আসসালামুয়ালাইকুম
প্রিয় পরীক্ষার্থীবৃন্দ আসছে ২৭ শে জুন ২০২৪-২০২৫ ভর্তি সেশনে সবার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ ❤️❤️

🍵 গ্রিন টি – প্রাকৃতিক যত্নে সুস্থতা ও সতেজতা 🌿✨ উপকারিতা এক নজরে:✅ ওজন কমাতে সহায়ক – চর্বি বার্ন করে ও মেটাবলিজম বাড়ায়💧...
25/06/2025

🍵 গ্রিন টি – প্রাকৃতিক যত্নে সুস্থতা ও সতেজতা 🌿
✨ উপকারিতা এক নজরে:

✅ ওজন কমাতে সহায়ক – চর্বি বার্ন করে ও মেটাবলিজম বাড়ায়

💧 ডিটক্সিফিকেশন করে – শরীরের ভেতরের টক্সিন দূর করে

🌞 ত্বকে আনে প্রাকৃতিক গ্লো – অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর

🧠 মনকে করে প্রশান্ত – স্ট্রেস কমায় ও মন ভালো রাখে

💓 হার্টের যত্ন নেয় – কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

⚡ শরীরে শক্তি যোগায় – ক্লান্তি দূর করে ফ্রেশ অনুভব করায়

🍃 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে – রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

🦷 মুখ ও দাঁতের যত্নে উপকারী – জীবাণু প্রতিরোধে সাহায্য করে

🕒 প্রতিদিন ১–২ কাপ গ্রিন টি আপনাকে রাখতে পারে সুস্থ, সতেজ ও প্রাকৃতিকভাবে সুন্দর!
📌 খালি পেটে নয়, খাবারের কিছুক্ষণ পরে পান করাই ভালো।

সামনেই তো ভর্তি পরীক্ষা!প্রস্তুতি কেমন???
21/06/2025

সামনেই তো ভর্তি পরীক্ষা!
প্রস্তুতি কেমন???

আল্লাহ পাক গরুর দুধ তৈরি করেছেন গরুর বাছুরের জন্য। গরুর দুধে মায়ের দুধের চাইতে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন থাকে। ২ বছরে মানবশিশুর...
17/06/2025

আল্লাহ পাক গরুর দুধ তৈরি করেছেন গরুর বাছুরের জন্য। গরুর দুধে মায়ের দুধের চাইতে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন থাকে। ২ বছরে মানবশিশুর ওজন বাড়ে ৪ গুন আর গরুর বাছুরের ওজন বাড়ে ৮ গুন।

বেশি বেশি গরুর দুধ খেলে শিশুরা তাড়াতাড়ি মোটা হয়ে যায় এবং সারাজীবন মেদ-স্থূলতাজনিত সমস্যায় ভোগে।
অনেকেই বলে থাকেন গরুর দুধের ক্যালসিয়াম শিশুদের হাড় শক্ত করে। কথাটি সত্য নয়। গরুর দুধ রক্তের অম্লত্ব বাড়িয়ে দেয় অর্থাৎ pH কমিয়ে দেয়। রক্তের pH কে স্বাভাবিক করার জন্য হাড় থেকে ক্যালসিয়াম রক্তে চলে আসে এবং হাড় ক্ষয় হয়ে যায়।

২ বছর বয়সের আগে গরুর দুধ খাওয়ানোর কারণে শিশুদের এলার্জি, চুলকানি, ডায়রিয়া, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, কানে পুঁজ হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটব্যাথা, মলদ্বারের চারপাশে ক্ষত হওয়া সহ নানারকম অসুখ-বিসুখ হয়ে থাকে।

কই আপনারা...?যাদের থেকে হিমোগ্লোবিন জানতে চাইলে রেগে জান....পারবেন কি...?এই ব্লাড গুলো যাদের শরীর থেকে নেওয়া হয়েছে তাদের...
06/05/2025

কই আপনারা...?
যাদের থেকে হিমোগ্লোবিন জানতে চাইলে রেগে জান....

পারবেন কি...?
এই ব্লাড গুলো যাদের শরীর থেকে নেওয়া হয়েছে তাদের শরীরে ফেরত দিতে।

হিমোগ্লোবিন না জানালে কোন সিজার ও অপারেশন এর রোগীর জন্য ব্লাড ডোনার নিয়ে যাওয়া হবে নাহ। তার কারণেই ব্লাড গুলো দেখলে একজন স্বেচ্ছাসেবীর কলিজার ভিতর কেমন লাগে তা আপনারা বুঝতে পারেন না।

ভাই অনেক কষ্ট করতে হয় আমাদের এই ব্লাড গুলা মেনেজ করতে। কোনো এক ভাই বা বোনের দেওয়া ব্লাড এইভাবে কেনো আপনারা নষ্ট করছেন একটু কি বুক কাপে না, ভাই?.. 😢

কাপড় ধোয়ার পর চিপড়াতে গেলে শক্তি পান না, এই অভিযোগ লাখো নারীর।এইটা সিম্পলি ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম ডেফিসিয়েন্সি থেকে হ...
10/04/2025

কাপড় ধোয়ার পর চিপড়াতে গেলে শক্তি পান না, এই অভিযোগ লাখো নারীর।

এইটা সিম্পলি ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম ডেফিসিয়েন্সি থেকে হয়।

ক্যালসিয়ামের অভাবে আমরা মাসল স্কুইজ করতে পারি না, কন্ট্র‍্যাক্ট করতে পারি না। আর ভিটামিন ডি সরাসরি জড়িত শারীরিক শক্তির সাথে। ডি যার কম, তার পক্ষে কোন কিছুর ওপর শক্তি খাটানো কঠিন।

তাহলে আমাদের যে আপুরা এখন এই সমস্যা ফেইস করেন, তারা কি করবেন??

ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অর্থের অপচয়। কেন বললাম, দেখেন।

১)বাজারে বেশিরভাগ সাপ্লিমেন্ট থাকে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট ফর্মে, এটার এবজর্পশন রেট ২৭% এর মত, তাও ৫০০ এমজির কম ডোজে। আমাদের সাপ্লিমেন্টগুলায় অবশ্য এলেমেন্টাল ক্যালসিয়াম এর সাথে, অনেকেরই পাকস্থলীতে এসিড কম থাকে। এসিড কম থাকলে কার্বোনেট টাইপ সাপ্লিমেন্ট খুব একটা উপকারে আসার কথা না উলটা কন্সটিপেশন তৈরি করবে।

২)খাবার থেকে ক্যালসিয়াম হজম করা বেশি সহজ। ২৫-৪৫% হচ্ছে এবজর্পশন রেট। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার সাধারনত কন্সটিপেশন তৈরি করে না যদি না রোগীর আগে থেকে ডাইজেস্টিভ প্রবলেম থাকে।

৩)সবচেয়ে ভাল ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট হল ক্যালসিয়াম সাইট্রেট। এটার এবজর্পশন রেট প্রায় ৩৫%। কিন্তু এটা খেলেও অনেকের গ্যাস হতে পারে।

এজন্য, ক্যালসিয়ামের অভাব দূর করতে হয় ইন্ডাইরেক্ট ওয়েতে।
অনেক খাবারেই দেখবেন ক্যালসিয়াম আছে ভালোই কিন্তু খাবারগুলায় যে ফর্মে ক্যালসিয়াম আছে তার এবজর্পশন রেট খুব একটা ভাল না।

সবার আগে তাই শুরু করবেন ভিটামিন ডি দিয়ে। আপনার ওজনকে ৭০ দিয়ে গুন করলে যত আইইউ হয়, তত আইইউ ভিটামিন ডি প্রতিদিন নেবেন ৩ মাস, যদি ডি লেভেল ৪০ এর কম থাকে।

এরপর ৫টা খাবারের যেকোন দুইটা রোজ খেতে চেষ্টা করবেন।

১)সানফ্লাওয়ার/পাম্পকিন/সিসেমি সিড-অন্তত ৩০ গ্রাম রোজ
২)মাছ-কাটাসহ-অন্তত ১২০ গ্রাম রোজ
৩)দুধ বা দই-এক কাপ-রোজ
৪)সবুজ শাক-৩৫০+ গ্রাম-রোজ
৫)কাঠবাদাম-৩০-৩৫ গ্রাম-রোজ

বলে তো দিলাম কি খেতে হবে।

এরপর একদিন বলবো, ঠিক কি করলে আপনার হাড়ে ঠিকঠাক ক্যালসিয়াম পৌছাবে, ইনশা আল্লাহ।
©️

মেয়েটির মাথার ভেতর জমজ ভাইবোন! 🎭 (Fetus in Fetu)ভাবা যায়? এক বছরের একটা ছোট্ট মেয়ের মাথার ভেতর বেড়ে উঠছিল তার জমজ ভা...
29/01/2025

মেয়েটির মাথার ভেতর জমজ ভাইবোন! 🎭 (Fetus in Fetu)

ভাবা যায়? এক বছরের একটা ছোট্ট মেয়ের মাথার ভেতর বেড়ে উঠছিল তার জমজ ভাইবোন! মেয়েটির মাথা ছিল অস্বাভাবিক বড়, আর ওর বিকাশেও দেরি হচ্ছিল। মা-বাবা ভাবছিলেন কী সমস্যা হতে পারে।

ডাক্তাররা অস্ত্রোপচার করে যা বের করলেন, তা যেন সিনেমার চেয়েও বেশি নাটকীয়—মেরুদণ্ড 🦴, ছোট ছোট হাত, এমনকি আঙুল! সত্যিই মাথার ভেতর জমজ ভাইবোন!

এমন ঘটনা এতই বিরল যে একে বলে “ফেটাস ইন ফেটু”। সাধারণত এসব পেটে পাওয়া যায়, কিন্তু মস্তিষ্কে? 🧠 এটা যেন প্রকৃতির সবচেয়ে চমকপ্রদ রহস্য।

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ ০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।০২. আপনার কিডনি কখ...
14/01/2025

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ

০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

০২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত; যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৩. আপনার গলব্লাডার ভীত; যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

০৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ভাজা-পোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

০৬. ফুসফুস তখন ভীত; যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

০৭. লিভার ভীত; যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

০৮. হৃদপিন্ড ভীত; যখন আপনি বেশি লবণ এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

০৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত; যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত; যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন।

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত; যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

সুতরাং আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন।

Med Quiz 🔴 What is the diagnosis...........⁉️
18/12/2024

Med Quiz 🔴
What is the diagnosis...........⁉️

প্রেগন্যান্সিতে অতিরিক্ত ওজন আপনার নর্মাল ডেলিভারিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে!!জি ঠিকই দেখেছেন। আমাদের দেশে খুব কমন একটা ব্য...
14/11/2024

প্রেগন্যান্সিতে অতিরিক্ত ওজন আপনার নর্মাল ডেলিভারিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে!!

জি ঠিকই দেখেছেন। আমাদের দেশে খুব কমন একটা ব্যাপার দেখা যায় যে প্রেগন্যান্সির সময়ে মেয়েরা প্রায় ১৬-১৭ কেজি ওজন বাড়িয়ে ফেলেন, ক্ষেত্রবিশেষে আরও অনেক বেশি। দেখা যায় ৫ ফিট ওজনের একজন মেয়ে প্রেগন্যান্সির সময়ে ৫০/৫২ কেজি থাকলেও ডেলিভারির সময় তার ওজন গিয়ে দাঁড়ায় ৭০+, এবং ফলাফল সিজারিয়ান ডেলিভারি। ১ম ট্রাইমেস্টারেই ৪/৫ কেজি গেইন করে দেখা যায় শেষ ট্রাইমেস্টারে এসে ডায়াবেটিস ধরা পরে।

প্রেগন্যান্সিতে অনেকেই হিমশিম খান কীভাবে ওয়েট ম্যানেজমেন্ট করবেন। কি ধরনের খাবার খেলে ওয়েট বাড়বে না। আজকে সেগুলো নিয়েই কথা বলবো।

১) প্রথমেই রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট এর পরিমান কমিয়ে দেয়া। সাদা চাল,আটা বাদ দিয়ে লাল চালের ভাত, ওটস, রাগী আটা এগুলো তে শিফট করা।

২) প্রেগন্যান্সির প্রথম দিকেরসময় টায় অনেকেই মাছ মাংস খেতে পারেন না। গন্ধ লাগে। সেক্ষেত্রে ডিরেক্ট মাছ মাংস রান্না করে না খেয়ে এগুলো দিয়ে কোফতা, কাবাব টাইপের রেসিপি বানিয়ে নেয়া এবং সম্ভব হলে গরুর দুধ খেতে পারেন।

৩) প্রেগন্যান্সির সময়ে আমাদের ম্যাক্সিমাম মানুষের একটা প্রবনতা থাকে অতিরিক্ত ফল খাওয়ার। যেন ফলের মধ্যেই সব পুষ্টি আছে। বিশেষ করে কলা, খেজুর প্রেগন্যান্সির সময়ে মেয়েরা খুবই পছন্দ করেন। আদতেএই ফল গুলোতে অল্প কিছু ভিটামিনের সাথে প্রচুর স্যুগার থাকে। যারা আপনার ওজনকে ট্রীগার করে।

৪) ডায়েটে সব ধরনের ভেজিটেবলস (পেঁপে, মিষ্টিকুমড়াএবং সজিনা বাদ দিয়ে)এবং ডাল এড করা।

৫) আমরা সব খাবার মোটামুটি খেলেও যেটা সব থেকে বেশি এভয়েড করি সেটা হচ্ছে হেলদি ফ্যাট। আপনি কি জানেন আপনার বাচ্চার ব্রেইন ডেভলপমেন্ট এ হেলদি ফ্যাটের ভুমিকা সব থেকে বেশি?? ডায়েটে ঘী, বাটার, অলিভ অয়েল যোগ করা।

৬) প্রেগন্যান্সির ১৬ সপ্তাহ কমপ্লিট হলে হালকা পাতলা এক্সারসাইজ করার ট্রাই করা।

আমাদের এভারেজ ওয়েটের একজন নারীর ১ম ট্রাইমেস্টারে ১৮০০, ২য় ট্রাইমেস্টারে ২২০০ এবং ৩য় ট্রাইমেস্টারে ২৪০০ ক্যালরির মত দরকার হয়৷ চেষ্টা করতে হবে এই টোটাল ক্যালরির ২০-২৫% যেন সরাসরি কার্বোহাইড্রেট (ভাত,রুটি), ২৫-৩০% প্রোটিন( মাছ, মাংস, ডিম দুধ) এবং বাকিটা ফ্যাট থেকে আসে।

প্রেগন্যান্সির সময়ে ওয়েট ম্যানেজমেন্ট কি শুধু নরমাল ডেলিভারি হবার জন্যই জরুরি??

- না। প্রেগন্যান্সির সময়ে অতিরিক্ত ওজন শুধুমাত্র যে নরমাল ডেলিভারি হবার চান্স কমিয়ে দেয় এমনটা না, সাথে সাথে পরবর্তী সময়ে ডায়াবেটিস, হৃদরোগের মত ঝুঁকি বাড়ায়।

- অনেকেরই দেখা যায় প্রেগন্যান্সির শেষের দিকে এসে ডায়াবেটিস ধরা পরে এবং এটা সারাজীবন থেকে যায়।

- আপনি ফুল প্রেগন্যান্সিতে যে ধরনের খাবার খাবেন সেটার প্রভাব আপনার বাচ্চার উপরে সারাজীবন থাকবে। এই খাবারগুলো বাচ্চার হাড়,ব্রেইন ডেভলপমেন্ট এ হেল্প করবে।

- চেম্বারে অনেকে ৭/৮ বছরের ছোট বাচ্চা নিয়ে আসেন যাদের দেখি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স এর উপসর্গ আছে এবং হিস্ট্রি শুনতে গিয়ে দেখি অধিকাংশ বাচ্চার মা প্রেগ্ন্যাসির সময়ে ওভার ওয়েট ছিলেন।

প্রেগন্যান্সির সময়ে ওজন অবশ্যই বাড়াবেন তবে সেটা অবশ্যই হেলদি উপায়ে এবং যতটুকু বাড়াতে হবে ঠিক ততটুকু।

এই সময়টা ক্রুশিয়াল। শুধুমাত্র আপনার জন্য না আপনার বাচ্চার জন্যেও। মনে রাখবেন আপনার খাদ্যাভ্যাস এর বোঝা আপনার সন্তানকে বয়ে বেড়াতে হবে সারাজীবন। তাই প্রেগন্যান্সির সময়ে সম্ভব হলে ১৬ সপ্তাহ থেকেই একজন নিউট্রিশনিষ্ট এর পরামর্শে থাকুন। নিজে সুস্থ থাকুন, আর আপনার বাচ্চাকেও একটা সুস্থ সুন্দর জীবন উপহার দিন।

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BHMS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category