BHMS Equivalent to MBBS

চুলকানি শুরু হলেই সে অভ্যাস মতো জোরে জোরে চোখ ঘষত।ভাবত, “চুলকানি কমছে, কোনো সমস্যা নেই।”কিন্তু কয়েক বছর পর হঠাৎ সে টের প...
11/10/2025

চুলকানি শুরু হলেই সে অভ্যাস মতো জোরে জোরে চোখ ঘষত।

ভাবত, “চুলকানি কমছে, কোনো সমস্যা নেই।”

কিন্তু কয়েক বছর পর হঠাৎ সে টের পেল, তার চোখের সামনে সবকিছু ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে।

এ অবস্থাকে বলে Keratoconus।

চোখ ঘষতে ঘষতে কর্নিয়া পাতলা হয়ে গেছে, সামনের দিকটা কোনের মতো ফুলে গেছে।

এভাবে চলতে থাকলে কর্নিয়া ফেটে যেতে পারে, তখন কর্নিয়া ট্রান্সপ্লান্ট ছাড়া উপায় থাকবে না।

যেটা শুরু হয়েছিল শুধু “চোখের অ্যালার্জি” দিয়ে,

শেষমেশ সেটা নিয়ে গেল দৃষ্টিশক্তি হারানোর দ্বারপ্রান্তে।

চোখ যতই চুলকাক না কেন, কখনোই ঘষবেন না।

মুহূর্তের আরামে সারা জীবনের আলো হারানো যায় না।

আপনার কি চোখ ঘষার এই অভ্যাস আছে? সাবধান হোন আজই!

বেশি চুলকালে এন্টি-হিস্টামিন ঔষধ খান, চোখের ডাক্তার দেখান, সরকারি হাসপাতালে ১০ টাকার দিকেটে দেখিয়ে আসুন।

নিজে সচেতন হই, পরিচিত মানুষকে সচেতন করি,

শেয়ার করুন, ফলো করে থাকুন স্বাস্থ্য সচেতন সবসময়

Dr-Abdur Rahman

©

সাপোজিটরি ❌ ডুস ✅😛😛
10/10/2025

সাপোজিটরি ❌ ডুস ✅
😛😛

দুই হাত ধরে ঝুলিয়ে দেওয়া হতো, যেন তাদের পুরো শরীর বাতাসে ভাসছে। নিচে কোনো ভর না থাকায়, শরীরের ওজন ও মাধ্যাকর্ষণের টানে শ...
09/10/2025

দুই হাত ধরে ঝুলিয়ে দেওয়া হতো, যেন তাদের পুরো শরীর বাতাসে ভাসছে। নিচে কোনো ভর না থাকায়, শরীরের ওজন ও মাধ্যাকর্ষণের টানে শিরদাঁড়া সোজা হয়ে আসত।
বলছিলাম ১৮৭০-এর দশকের চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে। তখন চিকিৎসা জগতে অনেক কিছুই ছিল অজানা। সেসময় সার্জারি মানেই ঝুঁকি, ব্যথা আর অনিশ্চয়তা। অ্যানেসথেশিয়া বা জীবাণুনাশক পদ্ধতি তখনও পুরোপুরি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। তবে এক সাহসী চিকিৎসক, ডঃ লুইস আলবার্ট সেয়ার, চিকিৎসা ইতিহাসে রেখে যান এক অসাধারণ পদচিহ্ন।

ডঃ সেয়ার ছিলেন আমেরিকার প্রথম দিককার একজন অর্থোপেডিক সার্জন-যিনি বিশ্বাস করতেন, প্রকৃতির মধ্যেই রোগ নিরাময়ের শক্তি লুকিয়ে আছে। তাঁর মতে, মাধ্যাকর্ষণ নিজেই মানুষের শরীরের ভেতরের বিকৃতি, বিশেষত শিরদাঁড়ার বাঁক, সোজা করার ক্ষমতা রাখে।

তাঁর ক্লিনিকে স্কোলিওসিসে (শিরদাঁড়া বাঁকা রোগ) আক্রান্ত রোগীদের নিয়ে এক অভিনব পরীক্ষা চলত। রোগীদের দুই হাত ধরে ঝুলিয়ে দেওয়া হতো, যেন তাদের পুরো শরীর বাতাসে ভাসছে। নিচে কোনো ভর না থাকায়, শরীরের ওজন ও মাধ্যাকর্ষণের টানে শিরদাঁড়া আস্তে আস্তে সোজা হতে শুরু করত।

ডঃ সেয়ার প্রতিটি পরিবর্তন মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করতেন-শিরদাঁড়ার কোণ কতটা সোজা হলো, কোথায় টান পড়ছে, কতটা সময় ধরে ঝুলে থাকা নিরাপদ, সব তিনি নিজ হাতে মাপতেন।

এরপর এল তাঁর যুগান্তকারী উদ্ভাবন: “প্লাস্টার অফ প্যারিস জ্যাকেট।”
রোগী যখন সেই ঝুলন্ত, সোজা অবস্থায় থাকত, তখন ডঃ সেয়ার তার শরীরের ওপর ভেজা প্লাস্টার লাগিয়ে দিতেন। প্লাস্টার শুকিয়ে শক্ত হয়ে গেলে তৈরি হতো এক ধরনের কঠিন, দেহের সাথে মানানসই জ্যাকেট, যা রোগীর শিরদাঁড়াকে সেই সোজা অবস্থাতেই ধরে রাখত।

প্রথম দিকের রোগীরা ব্যথায় কাতর হলেও, তাদের চোখে ফুটে উঠত এক নতুন আশার আলো। কারণ এতদিন স্কোলিওসিস মানেই ছিল লোহার ভারী ব্রেস, অচল শরীর, আর এক অনন্ত যন্ত্রণা। কিন্তু সেয়ারের প্লাস্টার জ্যাকেট তাদের মুক্তি দিল সেই কারাবাস থেকে। তারা আবার হাঁটতে, চলতে, এমনকি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতেও পারছিল।

যদিও তাঁর পদ্ধতি আধুনিক দৃষ্টিতে ছিল কঠোর ও ঝুঁকিপূর্ণ, তবুও এটিই আধুনিক অর্থোপেডিক চিকিৎসার সূচনা হিসেবে বিবেচিত হয়।

মানুষের মস্তিষ্ক ৩ টি জিনিসের দিক থেকে নজর ফেরাতে পারে না তা চোখের নজর হোক বা মনের নজর হোক। আর সে ৩ টি জিনিস হচ্ছে খাবার...
30/09/2025

মানুষের মস্তিষ্ক ৩ টি জিনিসের দিক থেকে নজর ফেরাতে পারে না তা চোখের নজর হোক বা মনের নজর হোক। আর সে ৩ টি জিনিস হচ্ছে খাবার, আকর্ষণীয় মানুষ ও বিপদ।

একটা ভয়ংকর সত্যি যে, আগুনে পো*"ড়া রোগীর ভবিষ্যৎ অনেকাংশেই নির্ভর করে তার শরীরের কত শতাংশ পুড়েছে তার ওপর।শরীরে কতটুকু পুড়...
22/07/2025

একটা ভয়ংকর সত্যি যে, আগুনে পো*"ড়া রোগীর ভবিষ্যৎ অনেকাংশেই নির্ভর করে তার শরীরের কত শতাংশ পুড়েছে তার ওপর।

শরীরে কতটুকু পুড়ল, তা মাপার জন্য ডাক্তাররা “রুল অফ নাইনস” (Rule of Nines) নামে একটি পদ্ধতি ব্যবহার করেন।

একটা পুরো হাত (সামনে-পেছনে) পুড়ে গেলে ধরা হয় ৯%। একটা পুরো পা (সামনে-পেছনে) পুড়ে গেলে ধরা হয় ১৮%। শরীরের সামনের পুরো অংশ (বুক-পেট) ১৮% এবং পেছনের পুরো পিঠ ১৮%।


কারো যদি শুধু দুই হাত আর সামনের পুরো শরীরটা পুড়ে যায়, তাহলেই তার প্রায় (৯+৯+১৮) = ৩৬% পোড়া হয়ে যায়।

কারো শরীর যদি ৪০% এর বেশি পুড়ে যায় তবে তার মৃ*"ত্যু"ঝুঁকি ৯০% বেড়ে যায়। কারণ, পোড়া শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি ও দরকারি তরল বেরিয়ে গিয়ে শরীর পানিশূন্য (dehydration) হয়ে পড়ে। এরপরই হয় ইনফেকশন। এরপর মারাত্মক জীবাণু রক্তে মিশে গিয়ে সেপসিস (sepsis) ঘটায়।

আগুনে পোড়ার রোগীরা প্রথম কয়েকদিন কথা বলে, হাঁটাচলাও করতে পারে, দেখে মনে হয় সুস্থ হয়ে উঠবে। কিন্তু কিছুদিন যেতেই পানিশূন্যতা আর ইনফেকশনের কাছে শরীর হার মানতে শুরু করে। চিকিৎসা দিয়ে হয়তো ৪-৫ দিন বা তার কিছু বেশি সময় লড়াইটা চালানো যায়, কিন্তু শেষ রক্ষা হয় না।

যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সামনের দিনগুলোতে প্রতিদিনের খবরে ২-৩ জন করে মৃ"ত্যু"র সংবাদ আসাটা এক অবধারিত ও হৃদয়বিদারক বাস্তবতায় পরিণত হতে পারে।

মহান আল্লাহ প্রতিটি পরিবারকে তাঁর কুদরতি রহমত দিয়ে এই ভয়াবহ শোক সামলানোর শক্তি দিন। তাদের পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
©️

BHMS/BAMS/BUMS ভর্তি পরীক্ষা -২০২৫ এর রেজাল্ট পাবলিশ হয়েছে।। চান্সপ্রাপ্ত সকলকে অভিনন্দন 💝
28/06/2025

BHMS/BAMS/BUMS ভর্তি পরীক্ষা -২০২৫ এর রেজাল্ট পাবলিশ হয়েছে।।

চান্সপ্রাপ্ত সকলকে অভিনন্দন 💝

আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় পরীক্ষার্থীবৃন্দ আসছে ২৭ শে জুন ২০২৪-২০২৫ ভর্তি সেশনে সবার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।ধন্যবাদ ❤️...
25/06/2025

আসসালামুয়ালাইকুম
প্রিয় পরীক্ষার্থীবৃন্দ আসছে ২৭ শে জুন ২০২৪-২০২৫ ভর্তি সেশনে সবার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ ❤️❤️

🍵 গ্রিন টি – প্রাকৃতিক যত্নে সুস্থতা ও সতেজতা 🌿✨ উপকারিতা এক নজরে:✅ ওজন কমাতে সহায়ক – চর্বি বার্ন করে ও মেটাবলিজম বাড়ায়💧...
25/06/2025

🍵 গ্রিন টি – প্রাকৃতিক যত্নে সুস্থতা ও সতেজতা 🌿
✨ উপকারিতা এক নজরে:

✅ ওজন কমাতে সহায়ক – চর্বি বার্ন করে ও মেটাবলিজম বাড়ায়

💧 ডিটক্সিফিকেশন করে – শরীরের ভেতরের টক্সিন দূর করে

🌞 ত্বকে আনে প্রাকৃতিক গ্লো – অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর

🧠 মনকে করে প্রশান্ত – স্ট্রেস কমায় ও মন ভালো রাখে

💓 হার্টের যত্ন নেয় – কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

⚡ শরীরে শক্তি যোগায় – ক্লান্তি দূর করে ফ্রেশ অনুভব করায়

🍃 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে – রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

🦷 মুখ ও দাঁতের যত্নে উপকারী – জীবাণু প্রতিরোধে সাহায্য করে

🕒 প্রতিদিন ১–২ কাপ গ্রিন টি আপনাকে রাখতে পারে সুস্থ, সতেজ ও প্রাকৃতিকভাবে সুন্দর!
📌 খালি পেটে নয়, খাবারের কিছুক্ষণ পরে পান করাই ভালো।

সামনেই তো ভর্তি পরীক্ষা!প্রস্তুতি কেমন???
21/06/2025

সামনেই তো ভর্তি পরীক্ষা!
প্রস্তুতি কেমন???

আল্লাহ পাক গরুর দুধ তৈরি করেছেন গরুর বাছুরের জন্য। গরুর দুধে মায়ের দুধের চাইতে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন থাকে। ২ বছরে মানবশিশুর...
17/06/2025

আল্লাহ পাক গরুর দুধ তৈরি করেছেন গরুর বাছুরের জন্য। গরুর দুধে মায়ের দুধের চাইতে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন থাকে। ২ বছরে মানবশিশুর ওজন বাড়ে ৪ গুন আর গরুর বাছুরের ওজন বাড়ে ৮ গুন।

বেশি বেশি গরুর দুধ খেলে শিশুরা তাড়াতাড়ি মোটা হয়ে যায় এবং সারাজীবন মেদ-স্থূলতাজনিত সমস্যায় ভোগে।
অনেকেই বলে থাকেন গরুর দুধের ক্যালসিয়াম শিশুদের হাড় শক্ত করে। কথাটি সত্য নয়। গরুর দুধ রক্তের অম্লত্ব বাড়িয়ে দেয় অর্থাৎ pH কমিয়ে দেয়। রক্তের pH কে স্বাভাবিক করার জন্য হাড় থেকে ক্যালসিয়াম রক্তে চলে আসে এবং হাড় ক্ষয় হয়ে যায়।

২ বছর বয়সের আগে গরুর দুধ খাওয়ানোর কারণে শিশুদের এলার্জি, চুলকানি, ডায়রিয়া, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, কানে পুঁজ হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটব্যাথা, মলদ্বারের চারপাশে ক্ষত হওয়া সহ নানারকম অসুখ-বিসুখ হয়ে থাকে।

কই আপনারা...?যাদের থেকে হিমোগ্লোবিন জানতে চাইলে রেগে জান....পারবেন কি...?এই ব্লাড গুলো যাদের শরীর থেকে নেওয়া হয়েছে তাদের...
06/05/2025

কই আপনারা...?
যাদের থেকে হিমোগ্লোবিন জানতে চাইলে রেগে জান....

পারবেন কি...?
এই ব্লাড গুলো যাদের শরীর থেকে নেওয়া হয়েছে তাদের শরীরে ফেরত দিতে।

হিমোগ্লোবিন না জানালে কোন সিজার ও অপারেশন এর রোগীর জন্য ব্লাড ডোনার নিয়ে যাওয়া হবে নাহ। তার কারণেই ব্লাড গুলো দেখলে একজন স্বেচ্ছাসেবীর কলিজার ভিতর কেমন লাগে তা আপনারা বুঝতে পারেন না।

ভাই অনেক কষ্ট করতে হয় আমাদের এই ব্লাড গুলা মেনেজ করতে। কোনো এক ভাই বা বোনের দেওয়া ব্লাড এইভাবে কেনো আপনারা নষ্ট করছেন একটু কি বুক কাপে না, ভাই?.. 😢

কাপড় ধোয়ার পর চিপড়াতে গেলে শক্তি পান না, এই অভিযোগ লাখো নারীর।এইটা সিম্পলি ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম ডেফিসিয়েন্সি থেকে হ...
10/04/2025

কাপড় ধোয়ার পর চিপড়াতে গেলে শক্তি পান না, এই অভিযোগ লাখো নারীর।

এইটা সিম্পলি ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম ডেফিসিয়েন্সি থেকে হয়।

ক্যালসিয়ামের অভাবে আমরা মাসল স্কুইজ করতে পারি না, কন্ট্র‍্যাক্ট করতে পারি না। আর ভিটামিন ডি সরাসরি জড়িত শারীরিক শক্তির সাথে। ডি যার কম, তার পক্ষে কোন কিছুর ওপর শক্তি খাটানো কঠিন।

তাহলে আমাদের যে আপুরা এখন এই সমস্যা ফেইস করেন, তারা কি করবেন??

ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অর্থের অপচয়। কেন বললাম, দেখেন।

১)বাজারে বেশিরভাগ সাপ্লিমেন্ট থাকে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট ফর্মে, এটার এবজর্পশন রেট ২৭% এর মত, তাও ৫০০ এমজির কম ডোজে। আমাদের সাপ্লিমেন্টগুলায় অবশ্য এলেমেন্টাল ক্যালসিয়াম এর সাথে, অনেকেরই পাকস্থলীতে এসিড কম থাকে। এসিড কম থাকলে কার্বোনেট টাইপ সাপ্লিমেন্ট খুব একটা উপকারে আসার কথা না উলটা কন্সটিপেশন তৈরি করবে।

২)খাবার থেকে ক্যালসিয়াম হজম করা বেশি সহজ। ২৫-৪৫% হচ্ছে এবজর্পশন রেট। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার সাধারনত কন্সটিপেশন তৈরি করে না যদি না রোগীর আগে থেকে ডাইজেস্টিভ প্রবলেম থাকে।

৩)সবচেয়ে ভাল ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট হল ক্যালসিয়াম সাইট্রেট। এটার এবজর্পশন রেট প্রায় ৩৫%। কিন্তু এটা খেলেও অনেকের গ্যাস হতে পারে।

এজন্য, ক্যালসিয়ামের অভাব দূর করতে হয় ইন্ডাইরেক্ট ওয়েতে।
অনেক খাবারেই দেখবেন ক্যালসিয়াম আছে ভালোই কিন্তু খাবারগুলায় যে ফর্মে ক্যালসিয়াম আছে তার এবজর্পশন রেট খুব একটা ভাল না।

সবার আগে তাই শুরু করবেন ভিটামিন ডি দিয়ে। আপনার ওজনকে ৭০ দিয়ে গুন করলে যত আইইউ হয়, তত আইইউ ভিটামিন ডি প্রতিদিন নেবেন ৩ মাস, যদি ডি লেভেল ৪০ এর কম থাকে।

এরপর ৫টা খাবারের যেকোন দুইটা রোজ খেতে চেষ্টা করবেন।

১)সানফ্লাওয়ার/পাম্পকিন/সিসেমি সিড-অন্তত ৩০ গ্রাম রোজ
২)মাছ-কাটাসহ-অন্তত ১২০ গ্রাম রোজ
৩)দুধ বা দই-এক কাপ-রোজ
৪)সবুজ শাক-৩৫০+ গ্রাম-রোজ
৫)কাঠবাদাম-৩০-৩৫ গ্রাম-রোজ

বলে তো দিলাম কি খেতে হবে।

এরপর একদিন বলবো, ঠিক কি করলে আপনার হাড়ে ঠিকঠাক ক্যালসিয়াম পৌছাবে, ইনশা আল্লাহ।
©️

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BHMS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category