Al Helal Physiotherapy Center

Al Helal Physiotherapy Center Al Helal Physiotherapy Center care for people who need therapy. Md. Book your appointment by WhatsApp or Call for therapy.

Enayet
Ul Islam, former sergeant of CMH, served 28 years more as an old hand physiotherapist.

22/08/2025

পায়ের ব্যথা, সহজ সমাধান!

19/08/2025

ঘাম রক্ত বাচায়! নিয়মিত ব্যায়াম করুন সুস্থ থাকুন।
সকালের শারীরিক ব্যায়াম (Morning Exercise) মানব শরীর ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

শারীরিক উপকারিতা 🏃‍♂️

1. রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে

2. শরীরকে সতেজ করে।

3. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।

4. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে।

5. পেশী ও হাড় মজবুত করে।

মানসিক উপকারিতা 🧠

1. স্ট্রেস ও টেনশন কমায়।

2. একাগ্রতা ও স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

3. মন ভালো রাখে।

4. ঘুমের মান উন্নত করে।

জীবনধারার উপকারিতা ঃ

সকালে ব্যায়াম করলে সারা দিন শরীর চাঙা থাকে।

17/08/2025

পায়ের ব্যথা মুহুর্তেই নেই! তো দেখুন।

16/08/2025

মুখের কথা স্পষ্ট উচ্চারিত না হলে যে চিকিৎসা (স্পিস থেরাপি) Treatment for speech problems.

15/08/2025

পায়ের মাংসপেশির ব্যথায়-যেভাবে চিকিৎসা দিয়েছি।

13/08/2025

হিজামা/কাপিংথেরাপি! বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি অবলম্বনে "আল হেলাল ফিজিওথেরাপি সেন্টার" হিজামা করিয়ে থাকেন।

10/08/2025

অ্যালোভেরা জেল ফেসিয়াল করে আপনিও হতে পারেন সুন্দর, মসৃণ ও সতেজ ত্বকের অধিকারী!

09/08/2025

ইতালি প্রবাসী হাঁটু ব্যথা এবং Cuff muscle pain রোগী আল হেলাল ফিজিওথেরাপি সেন্টারে এসে অপারেশন না করেই সুস্থ। ( A knee joint & cuff muscle patient from Italy came to Al Helal Physiotherapy Center and recovered without surgery).

08/08/2025

ঘাড়ে ব্যথা অবহেলা নয়,চিকিৎসা নিন।

1️⃣ ঘাড়ে ব্যথা হলে করণীয়

১–২ দিন বিশ্রাম

গরম বা ঠান্ডা সেঁক

হালকা ঘাড়ের স্ট্রেচিং

প্রয়োজন হলে ডাক্তারের পরামর্শে ব্যথানাশক।

2️⃣ ঘাড়ে ব্যথা প্রতিরোধে করণীয়

প্রতিদিন ৫ মিনিট ঘাড় ও কাঁধের ব্যায়াম

মোবাইল/কম্পিউটার ব্যবহার ৩০–৪০ মিনিট পর বিরতি

স্ক্রিন চোখের সমান উচ্চতায় রাখা

মাঝারি উচ্চতার বালিশ ব্যবহার

3️⃣ জীবনমান ও সতর্কতা

এক ভঙ্গিতে দীর্ঘসময় না থাকা

ভারী বোঝা দুই কাঁধে সমানভাবে ভাগ করা

পর্যাপ্ত পানি ও সুষম খাবার খাওয়া

হঠাৎ ঘাড় মটকানো থেকে বিরত থাকা।

আপনার সুস্থতায় হিজামা থেরাপি কতটুকু জরুরী ঃ  হিজামা থেরাপি (Hijama Therapy) বা কাপিং থেরাপি একটি প্রাচীন ও প্রাকৃতিক চি...
14/06/2025

আপনার সুস্থতায় হিজামা থেরাপি কতটুকু জরুরী ঃ

হিজামা থেরাপি (Hijama Therapy) বা কাপিং থেরাপি একটি প্রাচীন ও প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে শরীরের নির্দিষ্ট অংশে কাপ (চোষণ) ব্যবহার করে ত্বকের নিচ থেকে বিষাক্ত রক্ত বা দূষিত উপাদান বের করে আনা হয়। এটি নবী করিম (সা.)-এর সুন্নাহ চিকিৎসা পদ্ধতির অন্যতম এবং বিভিন্ন রোগের জন্য প্রাকৃতিক ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন সমাধান হিসেবে ধরা হয়।

---

🩺 হিজামা থেরাপি কীভাবে কাজ করে?

হিজামা দুইভাবে করা হয়:

1. ড্রাই হিজামা (Dry Cupping): শুধুমাত্র কাপ দিয়ে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করা হয়, কাটা হয় না।

2. ওয়েট হিজামা (Wet Cupping): কাপ দিয়ে চোষণের পর ত্বকে ছোট ছোট কাট দিয়ে দূষিত রক্ত বের করে আনা হয়।

---

✅ ১৫ থেকে ৬০ বছর বয়সীদের জন্য হিজামা কতটা যুক্তিযুক্ত?

হিজামা থেরাপি ১৫-৬০ বছর বয়সীদের জন্য অনেকটাই নিরাপদ এবং উপকারী, তবে নিচের শর্তে:

যদি কোনো ক্রনিক রোগ না থাকে (যেমন রক্তপাতজনিত রোগ, অ্যানিমিয়া, হেমোফিলিয়া)

প্রশিক্ষিত থেরাপিস্ট দ্বারা করা হয়

থেরাপির আগে স্বাস্থ্য যাচাই করা হয়

হিজামা এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি, যা প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা হিসেবেও গ্রহণ করা যেতে পারে, বিশেষ করে বছরে ১-২ বার।

---

🌿 হিজামার উপকারিতা

1. ✅ রক্তচলাচল উন্নত করে

2. ✅ শরীর থেকে টক্সিন বা দূষিত রক্ত বের করে দেয়

3. ✅ মাথাব্যথা ও মাইগ্রেন কমায়

4. ✅ ঘাড়, পিঠ ও জয়েন্টের ব্যথা উপশম করে

5. ✅ স্ট্রেস ও মানসিক চাপ কমায়

6. ✅ হরমোন ব্যালান্স করে

7. ✅ ঘুমের সমস্যা ও ইনসোমনিয়া কমায়

8. ✅ পেটের সমস্যা, গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্যে উপকারী

---

🦠 কোন কোন রোগে হিজামা থেরাপি নিতে হয়?

নিচের রোগগুলোর ক্ষেত্রে হিজামা উপকারী প্রমাণিত:

রোগের নাম হিজামার ভূমিকা

মাইগ্রেন ও মাথাব্যথা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ব্যথা উপশম
গ্যাস্ট্রিক ও হজম সমস্যা পাকস্থলীর কার্যকারিতা বৃদ্ধি
কোমর/ঘাড়/পিঠের ব্যথা রক্ত চলাচল উন্নত করে ব্যথা কমায়
সাইনাস ও অ্যালার্জি নাক ও শ্বাসপ্রশ্বাসে স্বস্তি
উচ্চ রক্তচাপ রক্তপ্রবাহ ও হৃদপিণ্ডে চাপ হ্রাস
চর্মরোগ (সোরিয়াসিস, একজিমা) টক্সিন পরিষ্কার করে
বন্ধ্যাত্ব সমস্যা হরমোন ব্যালান্স করে, রক্তপ্রবাহ বাড়ায়
মানসিক চাপ ও হতাশা মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায়

---

⚠️ হিজামা কাদের জন্য নয়?

রক্তপাতজনিত রোগে আক্রান্ত

অতি দুর্বল বা অনাহারী অবস্থায়

গর্ভবতী মহিলারা (বিশেষ করে প্রথম ৩ মাসে)

হিমোগ্লোবিন খুব কম হলে

অ্যান্টিকোয়াগুলেন্ট ঔষধ (রক্ত পাতলা করার ওষুধ) খাওয়া অবস্থায়

---

📅 হিজামা করার সেরা সময়

ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে আরবি মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে হিজামা করা সর্বোত্তম (বিশেষত সোমবার, মঙ্গলবার, বৃহস্পতিবার)।

তবে চিকিৎসা উদ্দেশ্যে যেকোনো সময়ে করা যেতে পারে।

---

🔚 উপসংহার

১৫-৬০ বছর বয়সীদের জন্য হিজামা থেরাপি নিয়মিত বা বছরে একাধিকবার নেয়া স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ ও উপকারী, তবে এটি দক্ষ ও অভিজ্ঞ থেরাপিস্টের কাছ থেকে নিতে হবে। এটি কোনো ম্যাজিক বা অলৌকিক পদ্ধতি নয়, তবে একটি শক্তিশালী সহায়ক চিকিৎসা।

না না আর পারছিনা পেটের জ্বালা  ঃ                          গ্যাস্ট্রিক বা এসিড রিফ্লাক্সের সমস্যায় যারা বছরের পর বছর ধরে ...
10/06/2025

না না আর পারছিনা পেটের জ্বালা ঃ
গ্যাস্ট্রিক বা এসিড রিফ্লাক্সের সমস্যায় যারা বছরের পর বছর ধরে নিয়মিত ওষুধ (যেমন ওমিপ্রাজল, র‍্যানিটিডিন, এসিওল, ইত্যাদি) খেয়ে যাচ্ছেন, তাদের শরীরে দীর্ঘমেয়াদে কিছু ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে। নিচে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হলো:

---

🔴 দীর্ঘদিন গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খাওয়ার ক্ষতিকর প্রভাব

১. পুষ্টি শোষণে সমস্যা

ভিটামিন B12 এর ঘাটতি হতে পারে, কারণ এসিড কমে গেলে এর শোষণ ব্যাহত হয়।

ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম শোষণে সমস্যা হওয়ায় হাড় দুর্বল হয়ে যায় (অস্টিওপরোসিস) এবং ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি বাড়ে।

২. কিডনি সমস্যা

দীর্ঘমেয়াদি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর (PPI) ওষুধ যেমন ওমিপ্রাজল গ্রহণ করলে ক্রনিক কিডনি রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৩. পেটের সংক্রমণ

পাকস্থলীর অ্যাসিড কমে যাওয়ায় ব্যাকটেরিয়া বেড়ে যায়, বিশেষ করে H. pylori বা Clostridium difficile সংক্রমণ হতে পারে।

৪. আলঝেইমার বা স্মৃতিভ্রংশের ঝুঁকি

কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘদিন এসব ওষুধ খেলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যেতে পারে।

---

🟢 ওষুধ ছাড়া গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তির প্রাকৃতিক উপায়

ধৈর্য, নিয়মিত অভ্যাস এবং প্রাকৃতিক চিকিৎসা মেনে চললে গ্যাস্ট্রিক থেকে ধীরে ধীরে ওষুধ ছাড়া মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

১. খাবার-ঘুমের নিয়ম পরিবর্তন

কম করে বারবার খান, যেমন দিনে ৫–৬ বার হালকা খাবার।

রাতের খাবার শোবার ২-৩ ঘণ্টা আগে খান।

অতিরিক্ত তেল, ঝাল, টক ও ভাজাপোড়া পরিহার করুন।

২. পানি ও ভেষজ পানীয়

খালিপেটে বেশি পানি পান করা এড়ান, তবে দিনে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।

পুদিনা পাতা, তুলসী পাতা, আদা, সাদাবিচি/মেথী ভেজানো পানি উপকারী।

সোনাপাতা (Licorice root) গ্যাস্ট্রিকের জন্য প্রাকৃতিক ও কার্যকর ভেষজ।

৩. গ্যাস উৎপাদক খাবার এড়ানো

যেমন: ডাল, বাঁধাকপি, মটর, সফট ড্রিংকস, বিয়ার, ইত্যাদি।

৪. বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান

দই/ঘোল: প্রোবায়োটিক উপকারী ব্যাকটেরিয়া গ্যাস্ট্রিক কমায়।

কাঁচা আদা: খাবারের সঙ্গে ছোট করে কাটা আদা খাওয়া যেতে পারে।

কলা ও ওটস: পাকস্থলীর এসিড শুষে নিতে সাহায্য করে।

৫. স্ট্রেস বা দুশ্চিন্তা কমান

স্ট্রেস গ্যাস্ট্রিক বাড়ায়। নিয়মিত ধ্যান (meditation), হাঁটা, হালকা ব্যায়াম উপকারী।

---

✅ উপসংহার:

গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ দীর্ঘমেয়াদে খেলে দেহে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। তবে ধাপে ধাপে জীবনযাপন পরিবর্তন ও ভেষজ পদ্ধতি অবলম্বন করে ওষুধ ছাড়াও গ্যাস্ট্রিক নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। তবে কোনো পরিবর্তন করার আগে ধীরে ধীরে এবং চিকিৎসকের পরামর্শে করাই উত্তম।

ঈদের দিনের খাবার কেমন হওয়া চাই ঃ                      ঈদের দিনে বিশেষ করে কোরবানির ঈদে আমরা সাধারণত প্রচুর মাংসজাত খাবার...
07/06/2025

ঈদের দিনের খাবার কেমন হওয়া চাই ঃ

ঈদের দিনে বিশেষ করে কোরবানির ঈদে আমরা সাধারণত প্রচুর মাংসজাত খাবার খাই, যা অতিরিক্ত খেলে হজমে সমস্যা, গ্যাস্ট্রিক, বুক জ্বালা, পেট ফাঁপা ও উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা হতে পারে। তাই ঈদের আনন্দ ঠিক রেখে শরীর ভালো রাখতে নিচের খাদ্যাভ্যাসগুলো অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ:

---

✅ ঈদের দিনে শরীর ভালো রাখার জন্য খাবারের পরামর্শ:

১. সকালের হালকা ও পুষ্টিকর নাশতা:

ঈদের নামাজের আগে বা পরে হালকা নাশতা করুন।

উপযুক্ত খাবার: খেজুর, দুধ, ফলমূল বা ওটস, হালকা ভাত/চিড়া।

২. মাংস খাওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণে থাকুন:

গরু বা খাসির মাংস একেবারে বেশি পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

পরিমাণমতো খান (১-২ পিস যথেষ্ট) এবং সঙ্গে সবজি বা সালাদ রাখুন।

৩. সবুজ শাকসবজি ও সালাদ যুক্ত করুন:

মাংস হজমে সাহায্য করে ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার যেমন:

শসা, গাজর, টমেটো, পুঁই শাক ইত্যাদি।

সালাদ ও ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিক ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমে।

৪. ভাজাভুজি ও চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন:

অনেকেই কাবাব, তেহারি, নেহারি খেয়ে থাকেন, যেগুলো চর্বিযুক্ত। এগুলোর পরিমাণ কমান।

৫. ফলের ব্যবহার বাড়ান:

খাবারের ফাঁকে বা শেষে ফল খান যেমন:

পেঁপে (হজমে সহায়ক), আপেল, কলা, ইত্যাদি।

৬. প্রচুর পানি পান করুন:

ঈদের দিন ঘুরাঘুরি, অতিথি আপ্যায়নের মাঝে পানি কম খাওয়া হয় — এটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।

৭. ধীরে ধীরে ও সময় নিয়ে খান:

তাড়াহুড়ো করে খাবেন না। প্রতিটি খাবার সময় নিয়ে চিবিয়ে খেলে হজম ভালো হয়।

৮. হালকা হাঁটাহাঁটি করুন:

খাবারের পরে কিছু সময় হাঁটুন। এটি হজমে সাহায্য করবে।

---

⚠️ যাদের বিশেষ স্বাস্থ্য সমস্যা আছে (যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, গ্যাস্ট্রিক):

মাংস কম খান, বিশেষ করে চর্বিযুক্ত অংশ এড়িয়ে চলুন।

লবণ কম ব্যবহার করুন।

মিষ্টি জাতীয় খাবার (সেমাই, পায়েস, হালুয়া) সীমিত পরিমাণে খান।

---

ঈদের আনন্দ যেন স্বাস্থ্যহানির কারণ না হয় — এই বিষয়টি মাথায় রেখে খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুললে ঈদের দিনও থেকে যাবেন সুস্থ, সতেজ ও সক্রিয়।

ঈদ মোবারক!

Address

Fulbaria

Opening Hours

Monday 09:00 - 23:00
Tuesday 09:00 - 23:00
Wednesday 09:00 - 23:00
Thursday 09:00 - 23:00
Friday 09:00 - 23:00
Saturday 09:00 - 23:00
Sunday 09:00 - 23:00

Telephone

+8801670054758

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al Helal Physiotherapy Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Al Helal Physiotherapy Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram