Asthma solution

Asthma solution Health Service

কিছু প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের মাধ্যমে এ্যাজমার প্রকোপ কমানো যায়-★আদা (Ginger)★সরিষার তেল (Mustard Oil)★ডুমুর (Figs)★রস...
25/06/2023

কিছু প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের মাধ্যমে এ্যাজমার প্রকোপ কমানো যায়-

★আদা (Ginger)
★সরিষার তেল (Mustard Oil)
★ডুমুর (Figs)
★রসুন (Garlic)
★কফি (Coffee)
★ইউক্যালিপ্টাস গাছ হতে সংগৃহীত তেল (Eucalyptus Oil)
★মধু (Honey)
★পেঁয়াজ(Onions)
★লেবু (Lemon)
★স্যামন মাছ (Salmon)

(বিঃদ্রঃ এগুলো সেবন করার ফলে এ্যার্জমা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকে)

শরীরে এমন অনেক সমস্যা আছে যা রোগ হিসাবে গন্য করা হয় না কিন্তু সেই সমস্যা গুলি রোগের থেকেও বেশি চিন্তিত করে তোলে। এখন যদি...
25/06/2023

শরীরে এমন অনেক সমস্যা আছে যা রোগ হিসাবে গন্য করা হয় না কিন্তু সেই সমস্যা গুলি রোগের থেকেও বেশি চিন্তিত করে তোলে। এখন যদি ত্বক সম্পর্কিত সমস্যার কথা বলা হয়, তাহলে ত্বকের এলার্জির কথা শুনতে সাধারণ মনে হলে্, কখনও কখনও এটি এমন সমস্যার সৃষ্টি করে যে মানুষের জ্বর পর্যন্ত হয়ে যায়।

ত্বক আপনার সৌন্দর্যর একটি আয়না। নিজেকে আকর্ষণীয় দেখার জন্য আপনি যেটা চেষ্টা করেন তা আপনার শরীরে কোথাও জমা হয়। প্রায় প্রত্যেকটি মানুষের চামড়ার এলার্জি রয়েছে কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এটি প্রতিরোধ করার জন্য কোনো প্রতিকার গ্রহণ করেন না। সর্বাধিক বিষয় হল যে অনেকেই জানেন না যে সঠিক চিকিত্সার অভাবের কারণে, তাদের ত্বক খুব খারাপ হতে পারে এবং ক্ষতির শিকার হতে পারে। সুতরাং চর্ম এলার্জি, উপসর্গ এবং তাদের প্রতিরোধ করার উপায়গুলি সম্পর্কে জানা যাক।

কিভাবে এলার্জির প্রতিক্রিয়া হয়-

বহু মানুষ ত্বক এলার্জি দ্বারা আক্রন্ত হয়, যার জন্য তাদের চুলকানির বদলে দাদ, ছোল, ফুসকুড়ি ইত্যাদি হয় এবং এগুলিকে সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয় না, কিন্তু এর পরিনাম গভীর হতে পারে। যদি ঠিক সময় এগুলির ওপর গুরুত্ব না দেওয়া হয় তাহলে নানান ত্বকের রোগ দেখা দিতে পারে। এগুলি ছাড়াও বহুবার প্লাস্টিকের ব্যাগের কোন দ্রব্য, পারফিউম, চশমা, সাবান ইত্যাদি থেকে এলার্জি হতে পারে। এলার্জি এই ধরনের কনটেক্ত ডার্মাইটিস বলা হয়। সুতরাং জানা যাক এর লক্ষণ, কারণ এবং এগুলি নির্মূল করার ঘরোয়া উপায়।

এলার্জি হওয়ার কিছু নির্দিষ্ট কারণ

আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে নাকে এলার্জি হতে পারে
বায়ু দূষণ
চামড়া ওপর ট্যাটুরপ্রভাব
শরীরের অনুপযুক্ত খাবার খাওয়া
পরিচ্ছন্নতা
সৌন্দর্যতার চুলের রং ব্যবহার করা
কোন ড্রাগ বা ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
শুষ্ক ত্বকের কারণে ত্বক এলার্জি
পোকামাকড় কামড়ালে
এলার্জির লক্ষণ

ত্বক রঙ পরিবর্তন হওয়া, যেমন লাল দাগ হওয়া
চুলকানি হওয়া
ব্রণর মত ফুসকুড়ি হওয়া
পতন বা ফাটল।
জ্বালা জ্বালা করা
ব্রণে পরিণত হত্তয়া
এলার্জি এড়ানোর জন্য কিছু নিয়মাবলী

বাড়ির বাইরে বেরোনোর সময় মুখ এবং শরীরের অন্যান্য অংশ কাপড় ঢেকে দিন। সানস্ক্রীন ব্যবহার করুন।
মুখে জল দিয়ে মুখ ধুন এতে মুখের ধুলো, নোংরা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
অ্যালো ভেরা জেল বা অ্যালো থেকে তৈরি ক্রিম ব্যবহার করুন।
কাজের পর সন্ধ্যায় স্নান করুন এতে আপনার শরীরে ধুলো-নোংরা ইত্যাদি দূর হয়ে যাবে এবং এতে এলার্জি হবে না।

হাঁপানি অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের থেকে প্রতিরোধের উপায় কি  :-1. কফি:- কফি হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে।...
23/06/2023

হাঁপানি অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের থেকে প্রতিরোধের উপায় কি :-

1. কফি:- কফি হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। নিয়মিত গরম কফি পান করলে শ্বাসনালী পরিষ্কার হয়। কিন্তু দিনে তিন কাপের বেশি ব্ল্যাক কফি খাওয়া উচিত না। কফির যদিও অনেক উপকার আছে তবে এটি অতিরিক্ত মাত্রায় সেবনে ক্ষতিও আছে।

2. সরিষার তেল:-যখনই দেখবেন অ্যাজমা বা হাঁপানির আক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে তখনি একটি বাটি মধ্যে একটু কর্পূর এবং সরিষার তেল নিয়ে গরম করুন। এরপর আলতো করে বুকে এবং পিঠে ম্যাসেজ করতে হবে। যতক্ষণ না পর্যন্ত উপসর্গ প্রশমিত হয় ততোক্ষণ ম্যাসেজ করতে হবে। এর ফলে শ্বাসনালীর প্যাসেজ পরিষ্কার এবং স্বাভাবিক শ্বাস ফিরে পেতে সাহায্য করবে।

ঘরোয়া উপায়ে হাঁপানি প্রতিকারের এটি খুবই কার্যকরি পদ্ধতি।

3. রসুন:– রসুন হাঁপানি প্রতিরোধে প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে কাজ করে। হাঁপানির একটি বিকল্প চিকিৎসা হিসাবে রসুন ব্যবহার করা যেতে পারে। তাই অ্যাজমা রোগীদের বেশি করে রসুন খাওয়া উচিত।

4. ডুমুর:- ডুমুর কফ ড্রেন এবং শ্বাসকষ্টের সমস্যা উপশমে সাহায্য করে। তিনটি শুকনো ডুমুর পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে একটি পাত্রে সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে খালি পেটে সে ডুমুর ভিজানো পানি এবং ডুমুর খেয়ে নিতে পারেন। কয়েক মাস বাড়িতেই এ চিকিৎসা চালিয়ে গেলে অবশ্যই ফল পাবেন।

5. আদা:- আদা হাঁপানিসহ বিভিন্ন রোগের জন্য একটি সুপরিচিত প্রাকৃতিক চিকিৎসা। গবেষকদের মতে, আদা শ্বাসনালীর প্রদাহ কমাতে এবং শ্বাসনালী সংকোচন রোধে সাহায্য করে। এক কাপ ফুটন্ত পানির মধ্যে মেথি, আদার রস ও মধু দিয়ে অল্প কিছুক্ষণ জ্বাল দিতে হবে।

রোজ সকালে ও সন্ধ্যায় এই মিশ্রণটি পান করলে সমাধান পাওয়া যাবে। এছাড়া আপনি কাঁচা আদা লবণ দিয়ে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন।

এজমা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় ☑️এজমাথেকে চিরতরে মুক্তি কে না চায়।এজমা যার একবার হয়েছে সেই জানে এর যন্ত্রণা। বিশেষ করে য...
23/06/2023

এজমা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় ☑️
এজমাথেকে চিরতরে মুক্তি কে না চায়।এজমা যার একবার হয়েছে সেই জানে এর যন্ত্রণা। বিশেষ করে যখন এজমা উঠে তখন একটা রোগী বেচে থেকেও মৃত্যুর সাধ পায় বলা চলে এত পরিমান কষ্ট হয়।

তাই এই পর্বে আলোচনা করবো কি করলে এজমা দূর হবে।

★ পিয়াজ:

পিয়াজ এজমা রোগের উপশম করতে সাহায্য করে।পিয়াজে থাকা ঝাছ নাসাপথকে পরিষ্কার করে।শ্বাসকষ্ট দূর করতে পিয়াজ কেটে খাওয়া যেতে পারে।

★লেবুঃ

লেবুতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি।আর ভিটামিন সি জাতীয় খাবার এজমা রোগীর জন্য উপকার। এক গ্লাস পানিতে লেবুর রস এবং সামান্য চিনি দিয়ে রোজ খেলে হাপানি রোগের কষ্ট অনেক কমে যায়।

★মধুঃ

অন্যতম প্রাচীন ওসুধ হচ্ছে মধু।একমাত্র মধু এজমা রোগীর জন্য খুব সহজে এজমা দূর করতে পারে।মধু শ্বাসনালীতে জমে থাকা ময়লা গুলো পরিষ্কার করতে পারে।তাই এক চামচ মধুর সাথে একটুখানি দারুচিনি মিশিয়ে খেলে শ্বাসকষ্ট কমে যায়।

★আদা ও রসুনঃ

আদা এবং রসুনে প্রচুর পরিমান কাজ করে হাপানি রোগের জন্য। একটু গরম পানির সাথে আদা এবং এক কাপ দুধের সাথে কয়েক খোয়া রসুন মিক্সিং করে খেলে এজমা দূর হবে।

★কফিঃ

অনেকে এটি জানি না।যারা নিয়মিত কফি পান করে তাদের এজমা হবার সম্ভাবনা খুব কম।এক কাপ কফি শ্বাসনালী পরিস্কার করে। এতে শ্বাসকষ্ট কম হয়।এভং এজমা দূর হতে সাহায্য করে।

চিরতরে এজমা থেকে মুক্তি পেতে, সরাসরি যোগাযোগ করুন 📳01309394669

শ্বাস কষ্ট হলে করণীয়:- পেটের পেশিকে ব্যাবহার করে গভীরভাবে শ্বাস নিলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। কোন...
23/06/2023

শ্বাস কষ্ট হলে করণীয়:- পেটের পেশিকে ব্যাবহার করে গভীরভাবে শ্বাস নিলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। কোন সমতল জায়গায় শুয়ে থেকে পেটের ওপর হাত রাখতে হবে এবং তারপর গভীর ভাবে শ্বাস নিতে হবে। গভীর ভাবে শ্বাস গ্রহণ করে কিছুক্ষণ ধরে রেখে শ্বাস ছাড়তে হবে। এতেই করে শ্বাস কষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

এজমা রোগের চিকিৎসা  চিকিৎসা :* হাঁপানির হাত থেকে সুস্থ থাকার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, যে জিনিসে অ্যালার্জি তা যথাসম্ভব এড়িয়ে...
22/06/2023

এজমা রোগের চিকিৎসা চিকিৎসা :

* হাঁপানির হাত থেকে সুস্থ থাকার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, যে জিনিসে অ্যালার্জি তা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা।

* স্টেরয়েড যেমন লোমেথাসন, বুডিসনহিড, গ্লুটিকাসন ইত্যাদি ওষুধগুলো সব সময় ব্যবহার করতে হয়।

* অ্যাজমা চিকিৎসার এগুলো হচ্ছে মূল ওষুধ। যেমন সালবিউটামল, টারবিউটালিন এগুলো তাড়াতাড়ি শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি দেয়। কিন্তু এগুলো শুধু শ্বাসকষ্ট, কাশি বা বুকে চাপ হলে ব্যবহার করতে হবে।

* শিশু হাঁপানিতে আক্রান্ত হলে তাকে সাধারণত ওষুধ ইনহেলার বা স্প্রের মাধ্যমে দেওয়া হয়। একজন ছোট শিশুর থেকে বিশেষ ধরনের মাস্ক ব্যবহার করা হয়।

* গর্ভাবস্থায় হাঁপানি হলে উচ্চরক্তচাপ, প্রিটাম লেবার, প্রিএকলামাসিয়া এবং শিশুর বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হতে পারে। তাই মা ও সন্তানের ভালো স্বাস্থ্যের জন্য অ্যাজমা তাড়াতাড়ি সারিয়ে তোলা প্রয়োজন।

* হাঁপানি বেড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাস সংক্রমণ। এক্ষেত্রে হাঁপানি রোগীদের রোগ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে করোনা হলে তাতে মারাÍক শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এজন্য হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ সেবন করে রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

অ্যাজমা বা হাঁপানি আসলে শ্বাসনালির অসুখ। যদি কোনো কারণে শ্বাসনালি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন ধরনের উত্তেজন...
22/06/2023

অ্যাজমা বা হাঁপানি আসলে শ্বাসনালির অসুখ। যদি কোনো কারণে শ্বাসনালি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন ধরনের উত্তেজনায় উদ্দীপ্ত হয়, তখন বাতাস চলাচলের পথে বাধার সৃষ্টি হয়, ফলে শ্বাস নিতে বা ফেলতে কষ্ট হয়।

অ্যাজমা কেন হয় :

* জেনেটিক কারণে যাদের অ্যালার্জি হয়।

* বংশে মা-বাবা, দাদা-দাদি বা অন্য কারো হাঁপানি থাকলে হতে পারে।

কখন বাড়ে :

ঘরবাড়ির ধুলা, ময়লা, মাইটেপোড়া, ফুলের রেণু, পাখির পালক, জীব-জন্তুর পশম, ছত্রাক ইত্যাদি অ্যালার্জিজনিত পদার্থ থেকে হাঁপানি হতে পারে। ফ্রিজের ঠান্ডা পানি, আইসক্রিম বা অন্যান্য ঠান্ডা পদার্থও হতে পারে হাঁপানি।

উপসর্গ :

* শ্বাস নিতে ও ছাড়তে কষ্ট

* বুকের ভেতর বাঁশির মতো সাঁই সাঁই শব্দ

* বুক ভার হয়ে থাকা

* দম বন্ধ ভাব

* ঘনঘন কাশি

চিকিৎসা :

* হাঁপানির হাত থেকে সুস্থ থাকার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, যে জিনিসে অ্যালার্জি তা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা।

* স্টেরয়েড যেমন লোমেথাসন, বুডিসনহিড, গ্লুটিকাসন ইত্যাদি ওষুধগুলো সব সময় ব্যবহার করতে হয়।

* অ্যাজমা চিকিৎসার এগুলো হচ্ছে মূল ওষুধ। যেমন সালবিউটামল, টারবিউটালিন এগুলো তাড়াতাড়ি শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি দেয়। কিন্তু এগুলো শুধু শ্বাসকষ্ট, কাশি বা বুকে চাপ হলে ব্যবহার করতে হবে।

* শিশু হাঁপানিতে আক্রান্ত হলে তাকে সাধারণত ওষুধ ইনহেলার বা স্প্রের মাধ্যমে দেওয়া হয়। একজন ছোট শিশুর থেকে বিশেষ ধরনের মাস্ক ব্যবহার করা হয়।

* গর্ভাবস্থায় হাঁপানি হলে উচ্চরক্তচাপ, প্রিটাম লেবার, প্রিএকলামাসিয়া এবং শিশুর বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হতে পারে। তাই মা ও সন্তানের ভালো স্বাস্থ্যের জন্য অ্যাজমা তাড়াতাড়ি সারিয়ে তোলা প্রয়োজন।

* হাঁপানি বেড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ভাইরাস সংক্রমণ। এক্ষেত্রে হাঁপানি রোগীদের রোগ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে করোনা হলে তাতে মারাÍক শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এজন্য হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ সেবন করে রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

এজমা রোগের কারণঃ১) যেকোন কিছুর প্রতি এলাজির সমস্যা এজমার অন্যতম কারণ । ফুলের রেণু, ধুলাবালি, দূষিত বায়ু, পালক ধূমপানের ধ...
22/06/2023

এজমা রোগের কারণঃ

১) যেকোন কিছুর প্রতি এলাজির সমস্যা এজমার অন্যতম কারণ । ফুলের রেণু, ধুলাবালি, দূষিত বায়ু, পালক ধূমপানের ধোঁয়া এজমার trigger factor হিসাবে কাজ করে।

২) Allopathic drugs যেমন beta-antagonists, aspirin, NSAIDS মেডিসিন যেকোন সময় এজমার trigger factor হিসাবে কাজ করতে পারে।

৩) respiratory viral infection, emotional stress এইসব ও এজমা সমস্যার অন্যতম প্রধান কারণ।

৪) পরিবারের কারো এজমা থাকলে ,জিনগত ত্রুটির কারণে এজমা রোগের সমস্যা হতে পারে।

৫) অনিয়মে ও শীত ঋতুতে বৃদ্ধদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।

↪️ টেনশন শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর:- টেনশন থেকে শারীরিক এবং মানসিক নানারকম সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে। বিশেষত শ্বাসকষ্ট মাথা...
21/06/2023

↪️ টেনশন শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর:-

টেনশন থেকে শারীরিক এবং মানসিক নানারকম সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে। বিশেষত শ্বাসকষ্ট মাথাব্যথা স্ট্রোক বা হৃদরোগের সমস্যা খুব স্বাভাবিক।

প্রথমত টেনশন থেকে নিদ্রার ব্যঘাত ঘটে। শরীরে এবং মনে তার প্রভাব পড়ে। রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় এবং অতিরিক্ত রক্তের চাপ হৃদয় উপর প্রভাব বিস্তার করে তার পরিণাম স্বরূপ হার্ট স্ট্রোক হতে পারে। পরিপাক প্রণালীর উপর তার প্রভাব পড়ে। গ্যাসের সৃষ্টি হয় এবং সেই গ্যাস থেকে মাথা ব্যথা এবং শ্বাসকষ্ট হয়।

↪️ মুখে শ্বাস নেয়া':-শ্বাসকষ্টের এই সহজ কৌশলটি আপনাকে শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করতে পারে। এটি আপনার শ্ব...
21/06/2023

↪️ মুখে শ্বাস নেয়া':-
শ্বাসকষ্টের এই সহজ কৌশলটি আপনাকে শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করতে পারে। এটি আপনার শ্বাসের গতি ধীর করতে পারে, প্রতিটি শ্বাসকে আরও গভীর করে তোলে এবং আপনাকে আরাম দেয়। এটি কীভাবে করতে পারেন তা জেনে নিন-

পদক্ষেপ ১: পিঠ সোজা রেখে আরামদায়ক স্থানে বসুন। চেয়ারে কিংবা মেঝেতে বসতে পারেন

পদক্ষেপ ২: নাক দিয়ে আস্তে আস্তে ৪ থেকে ৫ সেকেন্ডের জন্য নিঃশ্বাস নিন। ফুসফুসের পরিবর্তে আপনার পেটটি বাতাসের সাথে পূর্ণ করুন।

পদক্ষেপ ৩: মুখ দিয়ে ৪ থেকে ৬ সেকেন্ডের জন্য নিঃশ্বাস ফেলুন।

পদক্ষেপ ৪: এভাবে ১০ থেকে ২০ বার পুনরাবৃত্তি করুন।

⛔শরীরের বিভিন্ন স্থানে অস্বস্তি☑️হার্ট অ্যাটাক শুধু হৃদয়কে প্রভাবিত করে না, হৃদযন্ত্রে কোনো সমস্যা হলো তার প্রভাব পুরো ...
21/06/2023

⛔শরীরের বিভিন্ন স্থানে অস্বস্তি

☑️হার্ট অ্যাটাক শুধু হৃদয়কে প্রভাবিত করে না, হৃদযন্ত্রে কোনো সমস্যা হলো তার প্রভাব পুরো শরীরেই পড়ে। এক্ষেত্রে শরীরের বিভিন্ন স্থান যেমন- ঘাড়, চোয়াল, পেট কিংবা ঘাড়ে ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন।

☑️এই লক্ষণগুলো এক ব্যক্তি থেকে অন্যজনে পরিবর্তিত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, অনেকে হার্ট অ্যাটাকের আগে পিঠে তীব্র ব্যথা অনুভব করে। আবার অনেক পিঠে ভারি চাপ অনুভব করেন। এসব লক্ষণ কখনো উপেক্ষা করবেন না।

↪️শ্বাসকষ্ট ও মাথা ঘোরা

☑️সামান্য হাঁটাহাঁটি করলেও কি আপনি হাঁপিয়ে উঠছেন? এটিও কিন্তু হার্ট অ্যাটাকের আগাম লক্ষণ হতে পারে। এর কারণ হতে পারে আপনার হৃদয় শরীরের বাকি অংশে রক্ত পাম্প করতে সক্ষম নয়। শ্বাসকষ্ট বুকে ব্যথার সঙ্গে বা হঠাৎ করেই হতে পারে। এটিও কিন্তু একটি নীরব হার্ট অ্যাটাকের একটি সাধারণ লক্ষণ।

এর সঙ্গে মাথা ঘোরা বা হালকা মাথাও অনুভব করতে পারেন। এ পর্যায়ে অনেকেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন। পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই এমনটি ঘটতে পারে। তবে নারীদের শ্বাসকষ্ট অনুভব করা আরও সাধারণ।

↪️বমি বমি ভাব ও ঠান্ডা ঘাম

☑️ঠান্ডা ঘামে ঘুম থেকে ওঠা, বমি বমি ভাব ও বমি ফ্লুর লক্ষণ হতে পারে। তবে এগুলো কিন্তু নীরব হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণও হতে পারে।

☑️হার্ট অ্যাটাকের নীরব লক্ষণগুলো কখনো উপেক্ষা করবেন না। এ বিষয়ে সবারই সচেতন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখবেন, হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হলো হার্ট পরীক্ষা করা। এর পাশাপাশি রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার মাধ্যমে হৃদযন্ত্রও সুস্থ রাখতে পারবেন।

🗣️ যাদের হাঁপানির সমস্যা বা শ্বাস-প্রশ্বাসের (COPD) সমস্যা রয়েছে, তাদের আকস্মিক তাপমাত্রার পরিবর্তনে সমস্যা বাড়তে পারে। ...
21/06/2023

🗣️ যাদের হাঁপানির সমস্যা বা শ্বাস-প্রশ্বাসের (COPD) সমস্যা রয়েছে, তাদের আকস্মিক তাপমাত্রার পরিবর্তনে সমস্যা বাড়তে পারে। তাই গরম লাগছে বলে কনকনে ঠান্ডা জল খেয়ে নিলেন বা এসি চালিয়ে ঘরের তাপমাত্রা ১৬-১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামিয়ে আনলেন- এ সব অভ্যাসও তাদের অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে

জীবনধারার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে এজমা থেকে মুক্তি :প্রথমত নিজের যত্ন নিতে হবে। যে কোন রোগ বালাই থেকে মুক্তি পেতে এটাই প্রথ...
21/06/2023

জীবনধারার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে এজমা থেকে মুক্তি :

প্রথমত নিজের যত্ন নিতে হবে। যে কোন রোগ বালাই থেকে মুক্তি পেতে এটাই প্রথম শর্ত।

যেসব জিনিসে এলার্জি আছে সেগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে।

ডাস্ট এলার্জি কমবেশি অনেকেরই আছে। তাই ধুলা ময়লা থেকে দূরে থাকা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা বাধ্যতামূলক।

এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে এজমা রোগীদের অনেকেরই দুশ্চিন্তার সময়ে শ্বাসকষ্ট বাড়ে। তাই
নিজেকে দুশ্চিন্তা মুক্ত ও শান্ত রাখার চেষ্টা করুন।

নিয়মিত শ্বাসের ব্যায়াম, মেডিটেশন করবেন।

হালকা কায়িক পরিশ্রম করবেন।

ধূমপান, মদ্যপান পরিহার করবেন।

পুষ্টিকর খাবার খাবেন।

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করবেন

সাধারণত দুই ধরনের কাশি হয়, একটি শ্লেষ্মাযুক্ত এবং অন্যটি শুকনো কাশি। শ্লেষ্মা সহ কাশি বেশিরভাগই ঋতু পরিবর্তনের  প্রভাবে...
21/06/2023

সাধারণত দুই ধরনের কাশি হয়, একটি শ্লেষ্মাযুক্ত এবং অন্যটি শুকনো কাশি। শ্লেষ্মা সহ কাশি বেশিরভাগই ঋতু পরিবর্তনের প্রভাবের কারণে হয়। অন্যদিকে দূষণ, ধুলাবালি, যক্ষ্মা, হাঁপানি, ফুসফুসের সংক্রমণ ইত্যাদি কারণে শুকনো কাশি হতে পারে। যেহেতু এখন শীতকাল, তাই দূষণও বেশি সেখান থেকেও এই শুকনো কাশির সমস্যা দেখা দেয়। কখনও কখনও এই শুকনো কাশি সহজে যায় না এবং খুব বিরক্তিকর হয়ে ওঠে।

এতে শ্লেষ্মা নেই, তবে গলায় ব্যথা থেকে শুরু করে জ্বালাভাব হতে পারে। অনেক সময় কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তির পাঁজরও ব্যাথা হতে থাকে। এ কারণে ওই ব্যক্তিকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছ নিয়ে যাওয়া উচিত এবং চিকিৎসা করানো দরকার। তবে এমন পরিস্থিতি আসার আগেই প্রতিকার গ্রহণ করা উচিত। আপনার যদি এমন কোনও সমস্যা থাকে তবে আপনি কিছু ঘরোয়া প্রতিকার চেষ্টা করতে পারেন। এগুলো আপনাকে এই শুকনো কাশির হাত থেকে রেহাই দিতে সাহায্য করতে পারে।

মধু: মধু অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং ঔষধি গুণে ভরপুর। কাশির সময় এর সেবন খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। আপনি চাইলে জলে আদা সেদ্ধ করে তাতে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন অথবা গ্রিন টি-তে মধু যোগ করে পান করতে পারেন। এতে আপনার কাশির সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

ঘি: দেশি ঘিয়ের সঙ্গে গুড় ও গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে একবারে খেয়ে নিন। এটি শুকনো কাশির সমস্যায় আরাম দেয়। কিন্তু প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর অন্তর এই প্রতিকারটি গ্রহণ করতে হবে। তবেই আরাম পাবেন শুকনো কাশির সমস্যা থেকে।

নুন জলে গার্গেল: জলে নুন দিয়ে হালকা গরম করে নিন। এই জল দিয়ে গার্গল করলে গলার সংক্রমণ সেরে যায়। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্য গলাকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে কাজ করে। এটি নালীগুলিতে প্রদাহ এবং সংক্রমণও দূর করে। তবে এই ক্ষেত্রে সবসময় শুধুমাত্র শিলা লবণ ব্যবহার করুন।

মুলেঠির পাউডার: দুই টেবিল চামচ মুলেঠি পাউডার ২-৩ গ্লাস জলে ফুটিয়ে নিন। এবার এই জল দিয়ে প্রায় ১০-১৫ মিনিটের জন্য ভেপার বা বাষ্প নিন। এটি কাশিতেও দারুণ উপশম দেয়। মুলেঠি শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ কমাতেও কাজ করে।

গিলয় ও তুলসীর মিশ্রণ: গিলয় এবং তুলসীর মিশ্রণ কাশির সমস্যা দূর করতে খুবই সহায়ক বলে মনে করা হয়। এটি দীর্ঘস্থায়ী কাশিও দূর করে। এছাড়া বেদানার খোসা ছায়ায় রেখে শুকিয়ে নিন। এক টুকরো মুখে নিয়ে চুষতে থাকুন। এটি শুকনো কাশির জন্যও খুব উপকারী বলে মনে করা হয়।

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। ...
21/06/2023

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। অ্যাজমায় মানুষ মারা যায় না বললেই চলে। কিন্তু সুচিকিৎসার অভাবে তারা বেশ কষ্ট পায়।

শ্বাসনালির প্রদাহজনিত দীর্ঘস্থায়ী রোগ হলো অ্যাজমা। শ্বাসনালিতে বিভিন্ন কোষ প্রধানত ইওসিনোফিল ও অন্যান্য উপাদান জমা হয়ে শ্বাসনালির ছিদ্র পথ সরু হয়ে যায়। রোগী শ্বাসকষ্টসহ শুকনো কাশি, বুকে কাশি জমে যাওয়া, শ্বাস নেওয়ার সময় বুকে শোঁ শোঁ আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভুগতে থাকে।

শীতকালে শুষ্ক ঠান্ডা আবহাওয়া বাতাসে উড়ে বেড়ানোয় ধূলিকণার আধিক্যে অ্যাজমার সমস্যা বেড়ে যায়।

কারণ

অ্যাজমার প্রকৃত কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে গবেষকরা ধারণা করেন, কিছু বংশগত ও পরিবেশগত কারণে অ্যাজমা হয়। সব বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হলেও শিশুদের ক্ষেত্রে সাধারণত ঝামেলা বেশি হয়।

যাদের রক্তের সম্পর্কে কারও মধ্যে অ্যাজমা থাকে, তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

এছাড়াও ঘরের উপাদানের থাকা ক্ষুদ্র কীট, ধুলাবালি, গাছ-আগাছা, ফুলের পরাগরেণু, পশুপাখির পালক, কীটপতঙ্গ ইত্যাদি থেকে সংক্রমণ হয়ে থাকে।

লক্ষণসমূহ

শ্বাসকষ্ট।

কাশি (রাতে ঘুমানোর সময় কাশি বেড়ে যায়)।

কফ থাকতে পারে।

শারীরিক কর্মকাণ্ড যেমন হাঁটলে বা সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করলে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।

বুক ভার হয়ে থাকে।

শ্বাস নেওয়ার সময় বাঁশির মতো আওয়াজ হয়।

করণীয়

অ্যাজমার ওষুধ বা ইনহেলার সবসময় হাতের কাছে রাখুন।

ভিটামিন-এ জাতীয় খাবার, কলিজা, গাজরসহ শাক-সবজি ও মধু খাবেন।

নিয়মিত চেকআপ করাবেন।

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করতে পারেন।

ধূমপান ও ধুলোবালি এড়িয়ে চলুন।

বালিশ লেপ তোশক-পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

ঘরে কার্পেট ব্যবহার না করা।

ঠাণ্ডা খাবার আইসক্রিম ইত্যাদি না খাওয়া।

বাড়িতে পোষা প্রাণী (কুকুর, বিড়াল) থাকলে নিয়মিত গোসল করাতে হবে বা পরিচ্ছন রাখতে হবে।

মানসিক চাপ, উৎকণ্ঠা এড়িয়ে চলতে হবে।

অ্যাজমা একটি দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসনালীর রোগ; যেখানে বিভিন্ন উত্তেজকের প্রভাবে শ্বাসনালীগুলো সংকুচিত হয় এবং শ্বাসনালীর ভেতরটা...
21/06/2023

অ্যাজমা একটি দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসনালীর রোগ; যেখানে বিভিন্ন উত্তেজকের প্রভাবে শ্বাসনালীগুলো সংকুচিত হয় এবং শ্বাসনালীর ভেতরটা লাল হয়ে ফুলে যায়। এর মূল উত্তেজক বা কারণ হিসেবে ঠাণ্ডা বাতাস, ফুলের রেণু, ঘরের ধুলায় অবস্থিত মাইট নামক কীট ইত্যাদিকে ধরা হয়।

শ্বাসনালীর ভেতরটা ফুলে যাওয়া এবং শ্বাসনালীর পেশিগুলো সংকুচিত হওয়ার কারণে নিঃশ্বাস ফেলার সময় সাঁ সাঁ শব্দ করা, বুকের ভেতর আঁটসাঁট অনুভব করা, শ্বাস নিতে-ফেলতে কষ্ট অথবা শুকনা কাশি নিয়ে হাঁপানি রোগীরা চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হয়।হাঁপানিতে আক্রান্ত রোগীর সংকুচিত শ্বাসনালীর মধ্যে বাতাস চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়, যেমনটা হয় সিওপিডির ক্ষেত্রেও। তাই অনেক সময় হাঁপানি থেকে সিওপিডি আলাদা করা কঠিন হয়।

কিছু মানুষের সিওপিডি এবং অ্যাজমা দু’টোই থাকতে পারে। অ্যাজমাকে সবাই রোগ হিসেবেই জানে, যেটা কিনা বাচ্চা এবং প্রাপ্তবয়স্ক যে কারও হতে পারে।

অ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্তের সময় শ্বাসনালীগুলোতে প্রদাহ হয় এবং ভেতরটা ফুলে যায়, শ্বাসনালী সংকুচিত হয় এবং শেষ্মা-আঠালো জাতীয় কফ তৈরির কারণে বাতাস চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। এ শ্বাস নেয়ার প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় বলে নিঃশ্বাস নিতে এবং ফেলতে প্রচণ্ড কষ্ট হয়।

সিওপিডি এবং অ্যাজমা : সিওপিডি এবং অ্যাজমা-হাঁপানির লক্ষণগুলো প্রায় একই রকম হওয়ায় দুটোর মধ্যে পার্থক্য করা অনেক সময় মুশকিল হয়ে পড়ে। আমরা এটা জানি যে, অনেক লোকের সিওপিডির সঙ্গে ক্রনিক হাঁপানিও থাকে, বিশেষ করে যাদের বয়স ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে।

সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও অনেক সিওপিডি রোগীকে হাঁপানির রোগী হিসেবে চিহ্নিত করে চিকিৎসা দেয়া হয়ে থাকে।

হাঁপানি এবং সিওপিডি দুটি আলাদা অসুখ এবং সৃষ্টির কারণ ভিন্ন। এ রোগ দুটি শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব ফেলে এবং এদের চিকিৎসাও তাই কিছুটা ভিন্ন। এ কারণে হাঁপানি, সিওপিডি এ দুটিই সঠিকভাবে নির্ণয় করা গুরুত্বপূর্ণ।

লাং ফাংশন টেস্টের (স্পাইরোমেট্রি) মাধ্যমে বেশিরভাগ সময় সঠিকভাবে এ দুই রোগকে পার্থক্য করা হয়।

Address

Fulbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asthma solution posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Asthma solution:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram