Dr. Nasir Abedin

Dr. Nasir Abedin DR.MD.NASIR ABEDIN
MBBS(DU),CCD( Diabetology)(BIRDEM),PGT(Anesthesia,Analgesia & CCM),CCAM(Medicine),CMU

হার্টের রোগীর খাবার তালিকা: হৃদরোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই তালিকায় ফল, শাকসবজি, পু...
16/07/2025

হার্টের রোগীর খাবার তালিকা: হৃদরোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই তালিকায় ফল, শাকসবজি, পুরো শস্য, মাছ, এবং চর্বিহীন মাংস থাকা উচিত। এছাড়াও, লবণ, চিনি, এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে যাওয়া উচিত।

🔴সকালের নাস্তা:
ওটস বা মাল্টিগ্রেইন রুটি
ফল (যেমন আপেল, কলা, পেঁপে)
কম ফ্যাটযুক্ত দুধ বা দই
ডিমের সাদা অংশ
🔴দুপুরের খাবার:
বাদামী চাল বা কুইনোয়া
সবজি দিয়ে তৈরি ডাল
চর্বিহীন মাছ বা মুরগির মাংস
সালাদ (যেমন শসা, গাজর, টমেটো)
কম তেলে রান্না করা সবজি
🔴রাতের খাবার:
পুরো শস্যের রুটি, সবজি দিয়ে তৈরি স্যুপ, কম তেলে রান্না করা মাছ বা চিকেন, দই.
অন্যান্য টিপস:
প্রচুর পরিমাণে ফল ও সবজি খান, যা ভিটামিন, মিনারেলস এবং ফাইবার সরবরাহ করে।
ভাজাভুজি এবং ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করুন।
পর্যাপ্ত ঘুম এবং মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করুন।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন।
খাদ্যতালিকায় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার যোগ করুন (যেমন মাছ)।

বিশেষভাবে, কিছু ফলের উপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলো:আপেল:আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা হৃদরো...
16/07/2025

বিশেষভাবে, কিছু ফলের উপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলো:

আপেল:
আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং হজম স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সহায়ক।
কলা:
কলায় পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।
কমলা:
কমলায় ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখতে সহায়ক।
পেঁপে:
পেঁপেতে ভিটামিন এ এবং সি থাকে, যা ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করতে এবং হজম স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সহায়ক।
অ্যাভোকাডো:
অ্যাভোকাডোতে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার এবং ভিটামিন থাকে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।
বেরি:
বেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
ড্রাগন ফল:
ড্রাগন ফলে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
শুকনো ফল:
শুকনো ফলে ক্যালোরি এবং পুষ্টি উপাদান বেশি থাকে, যা শক্তি সরবরাহ করে এবং শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে।

সুস্থ থাকতে চাইলে কিছু সাধারণ ফিটনেস টিপস মেনে চলা দরকার। এর মধ্যে আছে নিয়মিত ব্যায়াম করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, পর্য...
15/07/2025

সুস্থ থাকতে চাইলে কিছু সাধারণ ফিটনেস টিপস মেনে চলা দরকার। এর মধ্যে আছে নিয়মিত ব্যায়াম করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত ঘুম এবং মানসিক চাপ কমানো। এছাড়াও, হাঁটা বা দৌড়ানোর মত সাধারণ ব্যায়ামও ফিট থাকার জন্য খুবই কার্যকরী।
এখানে কিছু বিস্তারিত ফিটনেস টিপস দেওয়া হল:
ব্যায়াম:
নিয়মিত ব্যায়াম:
প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিটের জন্য মাঝারি ব্যায়াম করুন, যেমন- হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, বা সাইকেল চালানো।
শক্তি প্রশিক্ষণ:
পেশী শক্তিশালী করার জন্য সপ্তাহে ২-৩ দিন শক্তি প্রশিক্ষণ করুন। আপনি ওজন লিফটিং বা বডিওয়েট ব্যায়াম করতে পারেন।
নমনীয়তা বাড়াতে ব্যায়াম:
যোগব্যায়াম বা স্ট্রেচিংয়ের মাধ্যমে শরীরের নমনীয়তা বাড়ান।
ঘরের ব্যায়াম:
জিম না থাকলে, ঘরেই কিছু ব্যায়াম করা যেতে পারে, যেমন- বুকডন (পুশ-আপ), স্কোয়াট, লাঞ্জ, ইত্যাদি।
সঠিক ব্যায়াম নির্বাচন:
আপনার শরীরের ধরন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যায়াম নির্বাচন করুন।
খাবার:
স্বাস্থ্যকর খাবার:
ফল, সবজি, শস্য এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। ফাস্ট ফুড এবং চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
পরিমিত আহার:
অতিরিক্ত খাবেন না, পরিমিত পরিমাণে খান।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন:
প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করে শরীরকে সতেজ রাখুন।
খাবারের তালিকা তৈরি করুন:
একটি খাদ্য তালিকা তৈরি করুন এবং সেই অনুযায়ী খাবার খান।
ঘুম ও মানসিক চাপ:
পর্যাপ্ত ঘুম:
প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
মানসিক চাপ কমানো:
মানসিক চাপ কমাতে ধ্যান, যোগব্যায়াম বা পছন্দের কাজ করুন।
পর্যাপ্ত বিশ্রাম:
কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নিন, যা শরীর ও মনকে সতেজ রাখবে।
অন্যান্য টিপস:
ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করুন:
ধূমপান ও মদ্যপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন:
অতিরিক্ত ওজন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন।
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা:
বছরে একবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান।
অনুপ্রেরণা ধরে রাখুন:
নিজের ফিটনেস লক্ষ্য অর্জনের জন্য অনুপ্রাণিত থাকুন।
নতুন কিছু চেষ্টা করুন:
একই ব্যায়াম করতে করতে বোর হয়ে গেলে নতুন কিছু চেষ্টা করুন, যেমন- নতুন কোন খেলা বা ব্যায়াম।
সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকুন:
অনেক সময় সোশ্যাল মিডিয়া অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে মানসিক চাপ সৃষ্টি হতে পারে। তাই মাঝে মাঝে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকুন।

এটি  বিখ্যাত হার্ট স্পেশালিস্ট ডঃ গীতা কৃষ্ণস্বামীর কাছ থেকে এসেছে, অনুগ্রহ করে ২ মিনিট সময় দিন এবং এটি পড়ুন:-1. ধরুন র...
14/07/2025

এটি বিখ্যাত হার্ট স্পেশালিস্ট ডঃ গীতা কৃষ্ণস্বামীর কাছ থেকে এসেছে, অনুগ্রহ করে ২ মিনিট সময় দিন এবং এটি পড়ুন:-

1. ধরুন রাত ৭:৪৫ বাজে, এবং আপনি একটি কঠিন কর্মদিবস শেষে একা বাড়ি ফিরছেন।

2. আপনি খুব ক্লান্ত, বিরক্ত এবং হতাশ।

3. হঠাৎ আপনার বুকে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়, যা ধীরে ধীরে আপনার বাহু এবং চোয়ালে ছড়িয়ে পড়ে। আপনি আপনার বাড়ির কাছাকাছি থাকা হাসপাতালে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরে আছেন।

4. দুর্ভাগ্যবশত, আপনি নিশ্চিত নন যে আপনি এতদূর যেতে পারবেন কি না।

5. আপনি CPR প্রশিক্ষণ পেয়েছেন, কিন্তু প্রশিক্ষক আপনাকে নিজে কিভাবে CPR করবেন তা শেখাননি।

6. যখন আপনি একা থাকেন, তখন হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচার উপায় কী?

অনেক মানুষ একা থাকাকালীন হার্ট অ্যাটাকের শিকার হন এবং সাহায্য না পাওয়ায় তারা দ্রুত সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন। হার্টের অনিয়মিত স্পন্দন শুরু হলে এবং মাথা ঝিমঝিম করলে মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই সংজ্ঞাহীন হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

7. তবে, আক্রান্ত ব্যক্তি নিজেকে সাহায্য করতে পারেন জোরে এবং বারবার কাশি দিয়ে।
প্রতিটি কাশির আগে গভীর শ্বাস নিতে হবে এবং কাশি হতে হবে দীর্ঘ ও গভীর, যেমন আমরা বুকের গভীর থেকে কফ বের করার সময় করি।
প্রতি দুই সেকেন্ড পরপর একবার শ্বাস নেওয়া এবং কাশি দেওয়া চালিয়ে যেতে হবে যতক্ষণ না সাহায্য আসে বা হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক হয়ে যায়।

8. গভীর শ্বাস নেওয়ার ফলে ফুসফুসে অক্সিজেন পৌঁছায় এবং কাশির মাধ্যমে হার্ট সংকুচিত হয়ে রক্তসঞ্চালন চালু রাখে। এই চাপ হার্টের স্বাভাবিক ছন্দ ফিরে পেতে সাহায্য করে। এইভাবে একজন হার্ট অ্যাটাক আক্রান্ত ব্যক্তি হাসপাতালে পৌঁছাতে পারেন।

9. দয়া করে যত বেশি সম্ভব মানুষের কাছে এই তথ্য পৌঁছে দিন। এটি কারও জীবন বাঁচাতে পারে!

10. একজন কার্ডিওলজিস্ট বলেছেন, যদি প্রত্যেকে এই বার্তাটি অন্তত ১০ জনকে পাঠান, তাহলে অন্তত একজনের জীবন রক্ষা পাবে।

11. শুধুমাত্র রসিকতা পাঠানোর পরিবর্তে, অনুগ্রহ করে এই গুরুত্বপূর্ণ বার্তাটি ফরোয়ার্ড করুন, যা একটি জীবন বাঁচাতে পারে...

12. যদি বার্তাটি একাধিকবার আপনার কাছে আসে, বিরক্ত হবেন না... বরং খুশি হোন যে আপনার অনেক বন্ধু আছেন যারা আপনার যত্ন নেন এবং আপনাকে আবারও হার্ট অ্যাটাক মোকাবিলার উপায় মনে করিয়ে দিচ্ছেন...

13/07/2025

গর্ভাবস্থায় মায়ের জন্য একটি সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাবার তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে একটি সাধারণ তালিকা দেওয়া হলো যা গর্ভাবস্থার বিভিন্ন পর্যায়ে মায়ের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে:
শস্য ও শস্য জাতীয় খাবার:
লাল চাল, ভুট্টা, ওটস, এবং অন্যান্য শস্য - এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এবং ফাইবার থাকে।
সিম, মটরশুঁটি, এবং অন্যান্য ডাল - এগুলোতে প্রোটিন এবং আয়রন থাকে যা গর্ভাবস্থায় খুবই প্রয়োজন।
ফল ও সবজি:
বিভিন্ন ধরনের ফল ও সবজি - ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবারের চমৎকার উৎস।
কমলা, আপেল, কলা, পেঁপে, পালং শাক, গাজর, মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদি মায়ের জন্য উপকারী।
আমিষ জাতীয় খাবার:
ডিম, মাছ, মাংস (কম চর্বিযুক্ত), পনির, এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত খাবার - এগুলো প্রোটিনের ভালো উৎস।
সয়াবিন, বাদাম, এবং বীজ জাতীয় খাবার - এগুলোও প্রোটিনের ভালো উৎস।
অন্যান্য খাবার:
পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা উচিত।
ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার এবং অতিরিক্ত ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলা উচিত।
ভিটামিন ও মিনারেল সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করা উচিত, যা ডাক্তার পরামর্শ দেন।

কীভাবে বুঝবেন হাই প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপমাথাব্যথা,মাথা ঘোরা, বুক ধড়ফড় এরকম কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে। একজন সুস্থ স্বাভা...
12/07/2025

কীভাবে বুঝবেন হাই প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ

মাথাব্যথা,মাথা ঘোরা, বুক ধড়ফড় এরকম কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৮০ মিলিমিটার মার্কারি। কিন্তু যদি কারো রক্তচাপ ১৪০/৯০ মিলিমিটার মার্কারি বা তারচেয়ে বেশি হয় এক্ষেত্রে বুঝতে হবে তার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে। বয়সভেদে এ মাত্রা কিছু কম অথবা বেশি হতে পারে।

⚠️⚠️হাই প্রেশারে কী খাবেন না

১➡️ খাবারে লবণের পরিমাণ কমাতে হবে। কাঁচা লবণ একেবারেই খাওয়া যাবে না। এমনকি রান্না করা খাবারেও লবণের পরিমাণ কমাতে হবে।

২➡️চর্বি বা ফ্যাট জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। যেমন গরু, খাসির মাংস, মাখন, পেস্ট্রি, কেক ইত্যাদি।

৩➡️অতিরিক্ত কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না।

৪➡️প্যাকেটজাত খাবার বাদ দিতে হবে।

৫➡️ভাত খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে।

৬➡️ধূমপান, মদ্যপান ত্যাগ করতে হবে।

শরীর সুস্থ রাখতে জেনে রাখুন🥦 ১. প্রতিদিন ফল ও শাকসবজি খানভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পেতে দিনে অন্তত ৫ রকম ফ...
10/07/2025

শরীর সুস্থ রাখতে জেনে রাখুন

🥦 ১. প্রতিদিন ফল ও শাকসবজি খান

ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পেতে দিনে অন্তত ৫ রকম ফল ও সবজি খাওয়া জরুরি।

---

💧 ২. পর্যাপ্ত পানি পান করুন

প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করুন। এতে শরীর হাইড্রেটেড থাকে ও কিডনি সুস্থ থাকে।

---

💤 ৩. ঘুম ঠিক রাখুন

রাতে অন্তত ৬-৮ ঘণ্টা গভীর ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।

---

🚶 ৪. নিয়মিত হাটুন বা ব্যায়াম করুন

প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম করুন। এতে রক্তচাপ ও ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

---

🍽️ ৫. অতিরিক্ত চিনি ও লবণ এড়িয়ে চলুন

অতিরিক্ত লবণ ও চিনি হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।

---

🚭 ৬. ধূমপান ও মাদক থেকে দূরে থাকুন

এই অভ্যাসগুলো শরীরের প্রায় সব অঙ্গকে ক্ষতি করে।

---

👨‍⚕️ ৭. নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন

বছরে অন্তত একবার রক্তচাপ, সুগার ও কোলেস্টেরল পরীক্ষা করান।

Big shout out to my newest top fans! Drop a comment to welcome them to our community,  fans
09/07/2025

Big shout out to my newest top fans!

Drop a comment to welcome them to our community, fans

08/07/2025

🧠 *মস্তিষ্কের নিরব ঘাতক!!!* ব্রেন নষ্ট হচ্ছে কিন্ত টেরও পাচ্ছি না।⚠️⚠️⚠️⚠️

আমাদের ব্রেন, মানে এই মস্তিষ্কটা আজকাল নিজের হাতে আমরা নিজেরাই ধ্বংস করছি।
আর সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার হলো —
আমরা জানিও না, কিভাবে ধীরে ধীরে আমাদের চিন্তাভাবনা, স্মৃতিশক্তি, মনসংযোগ… সব শেষ হয়ে যাচ্ছে!

👇 জানো কী কী জিনিস আমাদের মস্তিষ্ককে শেষ করে দিচ্ছে?

*১/ অতিরিক্ত মোবাইল ও সোশ্যাল মিডিয়া*
ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্ক্রল করে করে আমরা মস্তিষ্কের ফোকাস পাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছি।

*২/ ঘুম না হওয়া*
রাত জেগে ফোন, গেম, সিরিজ…
এইসবই ব্রেনকে বিষ খাওয়ানোর মতো।
সর্বদা ব্রেনকে সক্রিয় রাখলে ব্রেন কার্য ক্ষমতা হারায় তাই ব্রেনের পর্যাপ্ত বিশ্রাম দরকার।

*৩/ একসাথে অনেক কিছু করার চেষ্টা (Multitasking):*
এক সাথে অনেক কাজ করার অভ্যাস আমাদের অনেকেরই এতে মস্তিষ্কের চাপ বেড়ে মস্তিষ্ক রক্ত ক্ষরণ হতে পারে যাকে আমারা স্ট্রোক বলি।

*৪/ নেগেটিভ চিন্তা আর স্ট্রেস:*
কি হবে আর কি হবে না এসব ভবিষ্যত চিন্তায় মস্তিষ্কের মেমোরি লোড করে রাখি

*৫/ অস্বাস্থ্যকর খাবার আর পানির অভাব:*
মস্তিষ্কের চালিকা শক্তি ঠিক না থাকলে মস্তিষ্ক কাজ করবে কিভাবে।

*৬/ Smoking (ধূমপান):* এটি নিয়ে আর কি বলবো বন্ধুদের পাল্লায় বা মজার ছলে কিংবা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তায় যারা একবার শুরু করে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চালায়।
কিন্ত একবারও কেউ ভাবে না কি আছে এতে কেন ধূমপান করলে চিন্তা দূর হয়।মূলত ধূমপান মস্তিষ্কের চিন্তা শক্তি কমিয়ে দেয় এবং মস্তিষ্ক দৃঢ়ে দৃঢ়ে দুর্বল হয়ে এক সময় স্ট্রোক করে।

*ব্রেন ডেথ হয়ে গেলে শরীরে অন্য অঙ্গগুলোকে আর বাচিয়ে রাখা যায় না।তাই সময় থাকতে সর্তক হই, মস্তিষ্কের যত্ন নিই*

➡️সুস্থতার জন্যে যা করণীয়⬇️জীবনধারায় পরিবর্তন ও খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করুন1.ওজন কমান2 স্বাস্থ্যকর খাবার3.অলস শুয়ে-বসে থা...
06/07/2025

➡️সুস্থতার জন্যে যা করণীয়⬇️

জীবনধারায় পরিবর্তন ও খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করুন

1.ওজন কমান
2 স্বাস্থ্যকর খাবার
3.অলস শুয়ে-বসে থাকা কমান
4.নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা
5.মানসিক চাপ কমান
6.পর্যাপ্ত ও ভালো ঘুম জরুরি
7.ধূমপান বন্ধ করুন

Address

Fulbaria

Telephone

+8801633304127

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Nasir Abedin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Nasir Abedin:

Share

Category