জরুরী চিকিৎসা সেবা

জরুরী চিকিৎসা সেবা জরুরী চিকিৎসা সেবা একটি ফেসবুক পেইজ ও YouTube chenal, এই চ্যানেল এ চিকিৎসা সেবা সংক্রান্ত সকল তথ্য পাবেন।
(2)

🌸 ৫টি ভেষজ যা লিভারের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং কার্যকারিতা বাড়ায়।  এই ভেষজগুলো কিভাবে লিভারের উপকার করে তার কিছু কারণ ন...
08/07/2025

🌸 ৫টি ভেষজ যা লিভারের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং কার্যকারিতা বাড়ায়।

এই ভেষজগুলো কিভাবে লিভারের উপকার করে তার কিছু কারণ নিচে দেওয়া হলো:

🍀 হলুদ (Turmeric): হলুদে কারকিউমিন নামক একটি সক্রিয় উপাদান থাকে, যা শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ সম্পন্ন। এটি লিভারের প্রদাহ কমাতে, চর্বি জমা হওয়া রোধ করতে এবং লিভারের কোষকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এটি নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD) এর লক্ষণ কমাতেও সহায়ক হতে পারে।
🍀 রসুন (Garlic): রসুনে সালফার যৌগ থাকে, যা লিভারের এনজাইম সক্রিয় করতে সাহায্য করে, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সহায়ক। এতে সেলেনিয়ামও থাকে, যা লিভারের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত রসুন সেবনে লিভারে চর্বি জমা হওয়া এবং ফাইব্রোসিস (তন্তু গঠন) কমাতে সাহায্য করতে পারে।
🍀 সবুজ চা (Green Tea): সবুজ চা পলিফেনল, বিশেষ করে এপিগ্যালোক্যাটেচিন গ্যালেট (EGCG) নামক শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা লিভারের ক্ষতি প্রতিরোধ করতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, সবুজ চা পান করলে লিভারে চর্বি জমা হওয়া কমে এবং লিভারের এনজাইম লেভেল উন্নত হয়।
🍀 যষ্টিমধু (Licorice Root): যষ্টিমধুতে গ্লাইসিরাইজিন নামক একটি যৌগ রয়েছে, যা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিভাইরাল গুণাবলী সম্পন্ন। এটি লিভারের বিষাক্ততা কমাতে এবং হেপাটাইটিস সি-এর মতো রোগের ক্ষেত্রে লিভারের ক্ষতির ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে এটি ফ্যাটি লিভার ডিজিজে লিভার এনজাইম উন্নত করতে পারে।
🍀 আদা (Ginger): আদা প্রদাহবিরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণে সমৃদ্ধ। এটি লিভারের প্রদাহ কমাতে, হজমে সাহায্য করতে এবং রক্তে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, যা ফ্যাটি লিভার রোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আদা রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করতেও সহায়ক, যা লিভারের সঠিক কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য।

যদিও এই ভেষজগুলো লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তবে গুরুতর লিভারের সমস্যার ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। কোনো ভেষজ সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারের আগে আপনার চিকিৎসকের সাথে কথা বলা উচিত, বিশেষ করে যদি আপনার কোনো অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে বা আপনি অন্য কোনো ঔষধ সেবন করে থাকেন।

✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন 🩺🥼
#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা




🌸ব্রণের_চিকিৎসা_!!!!!!🍀সাধারণত ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের ক্ষেত্রে ব্রণ একটি সাধারণ অসুখ। তবে যে কোনো বয়সেই ব্রণ...
28/06/2025

🌸ব্রণের_চিকিৎসা_!!!!!!

🍀সাধারণত ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের ক্ষেত্রে ব্রণ একটি সাধারণ অসুখ। তবে যে কোনো বয়সেই ব্রণ হতে পারে। ব্রণ দেখতে বিভিন্ন রকম হতে পারে। যেন ছোট ছোট গোল ফুসকুড়ি, লালচে ছোট ছোট গোটা, আবার পুঁজপূর্ণ বড় বড় চাকাও তে পারে। ব্রণ টিপলে ভাতের দানার মতো বের হয়ে আসে। অনেকের ব্রণ খুব যন্ত্রণাদায়ক হয়। ব্রণের ফলে ত্বকে ছিদ্র দেখা দিতে পারে। কারো কারো মুখে ব্রণের তীব্রতা বেশি থাকলে তা এবড়োথেবড়ো দেখায়। ব্রণ বেশি টেপাটিপি করলে সেখানে কালো দাগ সৃষ্টি হয়। ব্রণের চিকিৎসায় কতজনের কত না আয়োজন। অনেকে অনেক কসমেটিকের বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে তা ব্যবহারও করে থাকে এবং দেখা যায়, এসব কসমেটিকস প্রকৃতপক্ষে বাড়িয়ে তুলছে ব্রণের তীব্রতা।

☘️ব্রণ কেন হয়?
আমাদের ত্বকে অনেকগুলো ‘সিবাসিয়াস গ্রন্থি’ থাকে, যা থেকে সব সময় ‘সিবাম’ নামক এক ধরনের তৈলাক্ত রস নিঃসৃত হয়। লোমকূপ দিয়ে এই সিবাম বের হয়ে ত্বকে ছড়িয়ে পড়ে বিধায় ত্বকে নরম, মসৃণ ও তৈলাক্তভাবে আসে। যদি কোনো কারণে ‘সিবাম’-এর নিঃসরণ বৃদ্ধি পায় এবং লোমের গোড়ায় বিদ্যমান ‘কেরাটিন’ (এক ধরনের প্রোটিনজাতীয় পদার্থ) ধুলোবালির সঙ্গে মিশে সেখানকার ছিদ্রপথ বা নির্গমনের পথ বন্ধ করে দেয়। ফলে সিবাম বের হতে না পেরে জমা হয়ে ব্রণ হিসেবে প্রকাশ পায়।

☘️ব্রণের চিকিৎসা
🌹সব ধরনের প্রসাধনী বর্জন করতে হবে। নখ দিয়ে ব্রণ খোঁটাখুঁটি করা যাবে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রণ আপনা-আপনি সেরে যায়।
🌹দিনে অন্তত তিনবার ‘নিউট্রাজিনা’ সাবান দিয়ে মুখ ধুতে হবে। অনেকে ব্রণ হলে মুখে সাবান ব্যবহার বন্ধ করে দেন অথচ এ সময়ে সাবান দিয়ে মুখ ধুলে উপকার হয়, কেননা সাবান মুখের তৈলাক্ততা দূর করে এবং লোমকূপ পরিষকার রাখে।
🌹রাতে ঘুমানোর সময় ভালো করে মুখ ধুয়ে শুধু ব্রণগুলোর ওপর পেনক্সিল ২.৫% জেলটি লাগানো যেতে পারে। এটি ব্যবহারে অনেকের চুলকানি বা লালাভ হতে পারে, তবে দু-একদিন জেলটি ব্যবহারের পর ঠিক হয়ে যায়। চুলকানি বা লাল ভাব বেশি হলে ব্যবহার বন্ধ করে দিতে হবে।
🌹কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তা দূর করতে হবে, ঝাল-মসলাযুক্ত ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।সুষম সহজপাচ্য হালকা খাবার, শাকসবজি, ফলমূল এবং প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে।
🌹পুষ্টিহীনতায় ভুগলে প্রোটিন ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
🌹মাথায় খুশকি থাকলে অ্যান্টিড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করে খুশকি দূর করতে হবে।
🌹ব্রণের তীব্রতা বেশি হলে, চিকিৎসকের মতামত নিয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করতে হবে।
_________________________________________

✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন 🩺🥼
#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা




 #তিতা_করলার_মিঠা_গুন_ও_উপকারিতাকরলা তেতো হলেও অনেকের প্রিয় সবজি। ভর্তা, ভাজি আর তরকারিতে করলার কদর অনেক। মানবস্বাস্থ্যে...
27/06/2025

#তিতা_করলার_মিঠা_গুন_ও_উপকারিতা

করলা তেতো হলেও অনেকের প্রিয় সবজি। ভর্তা, ভাজি আর তরকারিতে করলার কদর অনেক। মানবস্বাস্থ্যের জন্য এই সবজির উপকারী গুণও কম নয়। তাই খাদ্যতালিকায় নিয়মিত করলা রাখুন। পুষ্টিবিদদের মতে করলার পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা অনেক। এবার জেনে নিন, করলা কেন খাবেন।

চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের প্রধান পুষ্টি কর্মকর্তা হাসিনা আকতারের তথ্য অনুযায়ী, নিয়মিত করলা খেলে রোগবালাই থাকে ১০০ হাত দূরে। প্রতি ১০০ গ্রাম করলায় আছে ২৮ কিলোক্যালরি, ৯২ দশমিক ২ গ্রাম জলীয় অংশ, ৪ দশমিক ৩ গ্রাম শর্করা, ২ দশমিক ৫ গ্রাম আমিষ, ১৪ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১ দশমিক ৮ মিলিগ্রাম লোহা ও ৬৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি।

#শ্বাসরোগ_দূর_করেঃ
করলার রসে আছে অনেক গুণ। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের দূষণ দূর করে। হজমপ্রক্রিয়ায় গতি বাড়ায়। পানির সঙ্গে মধু ও করলার রস মিশিয়ে খেলে অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস ও গলার প্রদাহে উপকার পাওয়া যায়।

#তারুণ্য_ধরে_রাখেঃ
করলা উচ্চ রক্তচাপ ও চর্বি কমায়। এর তেতো রস কৃমিনাশক। এটি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।ত্বক ও চুল ভালো রাখার জন্যও একান্ত জরুরি, চর্মরোগ সারাতে সাহায্য করে।
এ ছাড়া এটি ভাইরাসনাশকও। রক্তশূন্যতায় ভুগছেন—এমন রোগীর উত্তম পথ্য করলা। করলা হিমোগ্লোবিন তৈরি করে শরীরে রক্তের উপাদান বাড়ায়। করলার ভিটামিন সি ত্বক ও চুল ভালো রাখে এবং ম্যালেরিয়া জ্বরে স্বস্তি দেয়। মাথাব্যথারও উপশম করে করলা। এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয় এবং রক্ত পরিষ্কার করে। স্ক্যাভিজের মতো রক্তরোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে। করলায় আছে যথেষ্ট লৌহ, ভিটামিন এ, সি এবং আঁশ।
করলার সবচেয়ে বড় গুণ এটি বার্ধক্য ঠেকিয়ে রাখতে সাহায্য করে। তাই করলা খেয়ে ধরে রাখুন তারুণ্য।

#হজমে_স্বস্তি_আনেঃ
করলার বড় গুণ হচ্ছে এটি হজমের জন্য উপকারী। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এর ভূমিকা আছে। পরিপাকতন্ত্রের জটিলতা দূর করতে নিয়মিত করলা খেতে পারেন।

#শক্তিবর্ধকঃ
করলার রস শক্তিবর্ধক হিসেবেও কাজ করে। এটি স্ট্যামিনা বাড়ানোর পাশাপাশি ভালো ঘুমে সহায়তা করে।

#ডায়াবেটিস_নিয়ন্ত্রণেঃ
গবেষণায় দেখা গেছে, করলার আরও তিনটি উপাদান পলিপেপটাই়ড পি, ভাইসিন, চ্যারনটিন যা ডায়াবেটিস রোগীর রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এরমধ্যে পলিপেপটাইড পি-এর ভূমিকা অনেকটা ইনসুলিনের মতো।
করলায় রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও রক্তের চিনি কমানোর উপাদান। ডায়াবেটিসের রোগীরা রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত করলা খেতে পারেন।

#রোগ_প্রতিরোধ_শক্তি_বাড়ায়ঃ
করলা শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায়। কোনো ধরনের সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরকে লড়তে সাহায্য করে।

#সুগার_নিয়ন্ত্রনেঃ
করলা অ্যাডিনোসিন মনোফসফেট অ্যাকটিভেটেড প্রোটিন কাইনেজ নামক এনজাইমের মাত্রা বৃদ্ধির মাধ্যমে রক্ত থেকে শরীরের কোষগুলোতে সুগার গ্রহণ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এটি শরীরের কোষের গ্লুকোজের বিপাক ক্রিয়া বাড়ায় ফলে রক্তের সুগারের মাত্রা কমে।

#ক্যানসার_প্রতিরোধীঃ
এছাড়া করলায় রয়েছে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা সৃষ্টিকারী লুটিন এবং ক্যানসার প্রতিরোধকারী লাইকোপিন।
তিতা করলার রস পানে অগ্ন্যাশয় ক্যানসারের কোষ ধ্বংস হয় বলে গবেষকরা জানিয়েছেন। করলার আয়রন হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মতে করলার রস ব্রেস্ট ক্যানসারের কোষকেও ধ্বংস করতে সক্ষম।

#হার্ট_অ্যাটাক_রোধ_করেঃ
করলা রক্তের চর্বি তথা ট্রাইগ্লিসারাইড বা টিজি কমায় আর বাড়ায় ভালো কোলেস্টেরল এইচডিএল। এতে নিয়ন্ত্রণ করে রক্তচাপ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন করলা গ্রহণে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ সহজ হয় এবং প্রতিরোধ হয় রক্তনালিতে চর্বি জমার কারণে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা।

#খাবারে_রুচি_আনেঃ
খাবারে অরুচি দেখা দিলে, অপুষ্টিজনিত সমস্যায় ভোগার প্রবণতা বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে এক চা চামচ করে ফলের রস সকাল ও বিকালে খেলে খাবারে রুচি বাড়বে।

#ম্যালেরিয়া_রোগীর_পথ্যঃ
ম্যালেরিয়ায় করলা পাতার রস খেলে খুব উপকার মেলে। এছাড়া ম্যালেরিয়ার রোগীকে দিনে তিনটে করলার পাতা ও সাড়ে তিনটি আস্ত গোলমরিচ এক সঙ্গে থেঁতো করে নিয়ম করে ৭ দিন খাওয়ালে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে। করলার পাতার রস খেলে জ্বর সেরে যায়। শরীর থেকে কৃমি দূর করতেও করলা কাজ করে।

#বাতের_ব্যাথা_নিরাময়ঃ
দেহ থেকে বাতব্যাথা তাড়াতে চার চা-চামচ করলা বা উচ্ছে পাতার রস একটু গরম করে দেড় চা চামচ বিশুদ্ধ গাওয়া ঘি মিশিয়ে ভাতের সঙ্গে খেতে হবে।

#ঔষধি_গুনঃ
শরীর কামড়ানি, জল পিপাসা বেড়ে যাওয়া, বমিভাব হওয়া থেকে মুক্তি পেতে উচ্ছে বা করলার পাতার রস উপকারী। এক চা চামচ করলা পাতর রস একটু গরম করে অথবা গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
শেয়ার করুন সবার সাথে।
✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন 🩺🥼
#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা




🌸কখন থাইরয়েডের পরীক্ষা করবেন?🌹আমাদের চারপাশে প্রতি আটজন নারীর একজন থাইরয়েডের সমস্যায় আক্রান্ত। ছোট বালিকা থেকে শুরু করে ...
27/06/2025

🌸কখন থাইরয়েডের পরীক্ষা করবেন?

🌹আমাদের চারপাশে প্রতি আটজন নারীর একজন থাইরয়েডের সমস্যায় আক্রান্ত। ছোট বালিকা থেকে শুরু করে বয়স্ক নারী—যে কেউ যেকোনো সময় হাইপোথাইরয়েড সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। থাইরয়েডের সমস্যায় সব সময় যে গলগণ্ড হবে বা গলার গ্ল্যান্ড ফুলবে, তা–ও নয়। দেখা যায়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হাইপোথাইরয়েড বা থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি খুব সামান্য উপসর্গ নিয়ে ধরা পড়ে, কখনো কখনো কোনো উপসর্গ থাকেই না।

✅জেনে নিন কখন থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষা করা দরকার—

■ হাইপোথাইরয়েডের কিছু লক্ষণ নারীরা প্রায়ই খেয়াল করেন না। যেমন: ব্যাখ্যা করা যায় না এমন ক্লান্তি বা অবসাদ, অল্পতেই পরিশ্রান্ত বোধ করার অনুভূতি হতে পারে।

■ শরীরের পেশি বা সন্ধিতে কোনো কারণ ছাড়াই ব্যথা, ম্যাজমেজে ভাব অনুভব হতে পারে। কখনো সকালে ঘুম থেকে জেগে মনে হতে পারে মুখটা ফোলা, পায়ে মাঝে মাঝে পানিও আসতে পারে।

■ ওজন বাড়তে থাকা ও চেষ্টা সত্ত্বেও ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা হাইপোথাইরয়েডের অন্যতম একটি লক্ষণ।

■ রুটিন পরীক্ষায় নারীদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত পাওয়া গেলে থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষা করার কথা নির্দেশিত আছে। টাইপ ২ ডায়াবেটিস এবং রক্তশূন্যতায় আক্রান্ত নারীদেরও রুটিন থাইরয়েড পরীক্ষা করা উচিত।

■ অনিয়মিত মাসিক, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ, বন্ধ্যাত্ব, গর্ভপাত হয়ে যাওয়া।

■ স্রেফ কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে থাইরয়েড ঘাটতির একটি বিশেষ উপসর্গ।

■ শুষ্ক ত্বক, অতিরিক্ত চুল পড়া ও ত্বকের নানা সমস্যায় থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষা করার প্রয়োজন হতে পারে।

■ মধ্যবয়স্ক বা বয়স্ক নারীদের ভুলে যাওয়ার প্রবণতা, মনোযোগ না থাকা ও ডিমেনশিয়াকে অনেক সময়ই উপেক্ষা করা হয়। কিন্তু
গবেষণা বলছে, শুধু এই উপসর্গ নিয়েই একটা বড় অংশের হাইপোথাইরয়েড রোগীর রোগ শনাক্ত হয়।

■ সবচেয়ে বেশি অবহেলিত উপসর্গ হলো ব্যাখ্যাতীত বিষণ্নতা, খিটখিটে মেজাজ, অতিরিক্ত আবেগ প্রবণতা।

✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন 🩺🥼
#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা




🌸ওজন কমায় কলা:🌹কলা দারুণ সুস্বাদু একটি ফল। তবে মুটিয়ে যাওয়া বা ব্লাড-সুগার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেকেই কলা খান না। 🌹এবার ...
27/06/2025

🌸ওজন কমায় কলা:

🌹কলা দারুণ সুস্বাদু একটি ফল। তবে মুটিয়ে যাওয়া বা ব্লাড-সুগার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেকেই কলা খান না।
🌹এবার সময় এসেছে ভয়কে দূরে ঠেলার। কারণ, গবেষণা বলছে, কলাতেই রয়েছে সুগার আর ওজন নিয়ন্ত্রণের যাদুমন্ত্র।
🌹এখানেই শেষ নয়, কোলন ক্যান্সার, হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায় কলা।
🌹গবেষকরা বলছেন, কলার প্রতিটা কামড়ে রয়েছে ম্যাজিক।
🌹খাদ্যগুণে যে কোনো দামি ফলকে অনেক পেছনে ফেলবে কলা। ফাইবার, অ্যান্টি অক্সিড্যান্টে ভরপুর এর ফলে ফ্যাট নেই বললেই চলে। 🌹কাঁচা কলা সমৃদ্ধ পেকটিন আর রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চে।

🌹বিশেষজ্ঞদের মতে, খাওয়ার পর কলা খেলে ব্লাড-সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কলায় থাকা রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
গবেষকদের মতে, দিনে ১৫-৩০ গ্রাম রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ ইনসুলিন সেনসিটিভিটি ৩৩-৫৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ায়।
🌹পেকটিন কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
🌹কলায় থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে।

🌹অনেকই ভাবেন, কলা খেলেই বেড়ে যাবে ওজন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা মোটেই ঠিক নয়।
কলায় থাকা রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ ক্ষুধা কমিয়ে দেয়।
ফাইবার সমৃদ্ধ কলা ওজন কমাতে সহায়ক হয় বলেই দাবি।
🌹কলা ভরপুর পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামে।
গবেষণায় প্রমাণিত, পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ডায়েট হৃদরোগের ঝুঁকি ২৭ শতাংশ পর্যন্ত কমায়।
🌹যে নারীরা সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার কলা খান, তাদের কিডনির অসুখ হওয়ার হার ৩৩ শতাংশ কম।
🌹এছাড়া ব্যায়ামের পর পেশীর ক্লান্তি এক ঝটকায় কমিয়ে দেয় কলা।
🌹সুন্দর ত্বক পেতেও কলার জুড়ি মেলা ভার।

✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন 🩺🥼
#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা




🌸আপনি কোনটি পান করেন?  ❌দুধ চা: # রক্তনালী সংকুচিত করে # ব্লাড প্রেশার বাড়ায় #  হার্টের রক্তনালীতে ব্লক সৃষ্টি করতে পা...
27/06/2025

🌸আপনি কোনটি পান করেন?

❌দুধ চা:
# রক্তনালী সংকুচিত করে
# ব্লাড প্রেশার বাড়ায়
# হার্টের রক্তনালীতে ব্লক সৃষ্টি করতে পারে।
✅রং চা:
# শরীরকে সতেজ রাখে
# এতে উপকারী এন্টি-অক্সিডেন্ট থাকে
# রক্তনালী ভালো রাখে

কোনটি পান করবেন নিজে বাছাই করুন।

#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা
#চা #হার্টব্লক

🌸হেপাটাইটিস-বি’ হলে কি বিয়ে করা নিষেধ?— যা বলছেন চিকিৎসকরা #জরুরী_চিকিৎসা_সেবা
27/06/2025

🌸হেপাটাইটিস-বি’ হলে কি বিয়ে করা নিষেধ?— যা বলছেন চিকিৎসকরা

#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা

🌸হেপাটাইটিস-বি’ হলে কি বিয়ে করা নিষেধ?— যা বলছেন চিকিৎসকরা

🌼ঢাকা: ‘চট্টগ্রামে আমার বান্ধবীর বিয়ে ঠিক হয়েছে, কিন্তু হঠাৎ জানা গেল ছেলের হেপাটাইটিস বি পজিটিভ। ছেলে খুব ভালো, তবে হেপাটাইটিস বি এর কারণে বিয়েটা পরে ভেঙেই গেল। এমন হলে যাদের হেপাটাইটিস বি পজিটিভ, তাদের কি বিয়ে না করে থাকতে হবে?’ কথাগুলো বলছিলেন কুমিল্লার বাসিন্দা তাহমিনা আক্তার।

তিনি আরও বলেন, ‘‘আমার বান্ধবীর সেই ছেলেকে খুবই পছন্দ হয়েছিল। কিন্তু হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হওয়ায় তার পরিবার পিছিয়ে যায়। ডাক্তার বলেছিল, ‘চিকিৎসা নিয়ে ভালো হওয়ার পর বিয়ে করতে।’ তাহলে যাদের এই ভাইরাসটি হয়েছে তাদের কি বিয়ে করা উচিত না? হেপাটাইটিস বি আসলেই কি খুবই ভয়ানক?’’

🌼এদিকে, প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন রাজধানীতে বসবাস করা সাবিকুন। দুই পরিবারের কেউই জানেন না তাদের বিয়ের বিষয়ে। কিন্তু হঠাৎ একদিন সাবিকুন জানতে পারেন তার স্বামী হেপাটাইটিস বি পজিটিভ। এটি নিয়ে তিনি খুবই চিন্তিত থাকতেন। এক বন্ধুর মাধ্যমে জানতে পারেন স্বামীর সঙ্গে থাকলে তারও আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই আতঙ্কে তাদের দেড় বছরের সম্পর্কের ইতি ঘটে।

শুধু তাহমিনা, তার বান্ধবীর পরিবার ও সাবিকুনরাই নয়, এ বিষয়ে কম জানার ফলে হেপাটাইটিস বি নিয়ে অনেক ভয়, আতঙ্ক ও অজ্ঞতা কাজ করে সাধারণ মানুষের মনে। অনেকে আবার এই ভাইরাসটিতে সংক্রমিত লোকদের বাঁকা চোখে আলাদাভাবেও দেখেন।

🌼হেপাটাইটিস বি-এর আদ্যোপান্ত নিয়ে সারাবাংলার সঙ্গে কথা হয় রাজধানীর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট টিবি হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. আয়শা আক্তারের।
🌹হেপাটাইটিস বি হলে বিয়ে করা যাবে না— এ রকম কোনো বিষয় আছে কিনা? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হোপাটাইটিস বি রোধে জন্মের পরপরই ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। এতে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। আর কেউ যদি এটা দিতে ভুলে যায় বা না দেয় তাহলে বুস্টার ডোজের ব্যবস্থা আছে। তবে এ ক্ষেত্রে টেস্ট করাতে হবে। কারণ, রক্তে যদি আগে থেকেই হোপাটাইটিস বি ভাইরাস থাকে সে ক্ষেত্রে ডোজ দিয়ে কাজ হবে না। আর রক্ত টেস্ট করানোর পর হোপাটাইটিস ভাইরাস না থাকলে টিকা দিতে পারে। এটা দিলে তিনি নিরাপদে থাকলেন। তবে এ ভাইরাসটি হলে বিয়ে করা যাবে না তেমনটি নয়। অবশ্যই বিয়ে করা যাবে, তবে তাকে এটা ছড়ানোর বিষয়গুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবে। দ্রুত টেস্ট করানোর পর নেগেটিভ থাকলে ভ্যাকসিন দিয়ে দেওয়াই হলো সবচেয়ে ভালো উপায়।’

🌹দম্পতিদের কারও হোপাটাইটিস বি থাকলে আরেকজন সংক্রমিত হতে পারেন কিনা? জানতে চাইলে তিনি বলেন
'হ্যাঁ, অরক্ষিত যৌন মিলনের মাধ্যমে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস ছড়ায়। এটি হেপাটাইটিস বি ছড়ানোর অন্যতম প্রধান একটি কারণ।
হেপাটাইটিস বি ভাইরাস সংক্রামিত ব্যক্তির রক্ত, বীর্য, এবং যোনি তরলের মাধ্যমে অন্যের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। অরক্ষিত যৌন মিলনের (যোনি, পায়ুপথ বা মৌখিক যৌনতা) সময় এই শারীরিক তরলের আদান-প্রদান ঘটে, যার ফলে ভাইরাসটি সংক্রামিত হতে পারে।
বিশেষ করে যদি যৌন মিলনের সময় ছোটখাটো ক্ষত বা ঘষা লাগে, তাহলে সংক্রমণের ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়।
হেপাটাইটিস বি প্রতিরোধের জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হলো টিকা নেওয়া এবং সুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক (যেমন কনডম ব্যবহার) অনুশীলন করা।'
হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে বাচ্চা ডেলিভারির সময় প্রসূতি মায়েদের প্রেসক্রিপশনে এটা লিখে দেওয়া হয়। কারণ, তার কাছ থেকে সুযোগ থাকে রক্তের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার। সিজার করার সময় যদি কারো পজিটিভ থাকে সেক্ষেত্রে সেপটিক মেনে নেওয়া হয়। রক্ত দেওয়ার সময় আমরা ক্রস ম্যাচিং করছি, স্ক্রিনের মাধ্যমে দেখছি যে তার হেপাটাইটিস আছে কিনা। আর যারা যৌনপল্লিতে কাজ করেন তাদেরও উচিত সবসময় প্রটেকশন ব্যবহার করা।’

🌼হেপাটাইটিস বি হলেই কি চিকিৎসা নিতে হবে? সবারই কি চিকিৎসা নেওয়ার দরকার আছে?— এ বিষয়ে ডা. আয়শা আক্তার বলেন, ‘যদি পজেটিভ আসে, সেই ক্ষেত্রে তার চিকিৎসা দরকার আছে কিনা তা লিভারের ওপর নির্ভর করে। লিভারের ফাংশন যাচাই করে দেখতে হবে যে তার ওই চিকিৎসা নেওয়ার দরকার আছে কিনা। অনেকে পজিটিভ নিয়েও বছরের পর বছর ভালো আছেন, তার কোনো সমস্যা হচ্ছে না। কারণ, তার কোনো লক্ষণ প্রকাশ পাচ্ছে না। তবে তাকে নিয়মিত চেকআপ করাতে হবে, লিভারে সমস্যা হওয়া মাত্রই তাকে চিকিৎসা নিতে হবে। হেপাটাইটিস বি যদি সক্রিয় থাকে তাহলে তাকে চিকিৎসা নিতে হবে। আর নিক্রিয় থাকলে নিয়মিত চেকআপ করে খেয়াল রাখতে হবে। লিভার সিরোসিস থেকে মুক্ত থাকতে লাইফস্টাইল পরিবর্তন করতে হবে। নিয়মিত ওষুধ খেতে হবে তেমন না, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে চলতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘হেপাটাইটিস ভাইরাস গুলো হলো— এ বি সি ডি ই পর্যন্ত। এর মধ্যে ‘এ’ আর ‘ই’ পানি বাহিত এবং ‘বি’ আর ‘সি’ রক্তের মাধ্যমে ছড়ায়। একজনের সিরিঞ্জ আরেকজন ব্যবহার করলে বা একজনের শেভিং ব্লেড আরেকজন ব্যবহার করতে হঠাৎ কেটে গেলে রক্তসংবহনতন্ত্রের মাধ্যমে ‘বি’ আর ‘সি’ ছড়ায়। এর মধ্যে হেপাটাইটিস ‘বি’ এর সংক্রমণ বেশি। তবে একজনের কাছ থেকে আরেকজনের হাঁচি-কাশির মাধ্যমে ছড়ায় না বা এমনকি খাদ্য ও পানির মাধ্যমেও এর বিকাশ হয় না। এটা রক্তের সংক্রমণ থেকে ছড়ায়।’

🌼ইনস্টিটিউট অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মাকসুদ বিল্লাহ সারাবাংলাকে বলেন, ‘হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলেই আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নাই। আর এটি হলেই যে ওষুধ সেবন করতে হবে সেটিও না। আগে টেস্ট করে জানতে হবে এই ভাইরাসটি শরীরে সক্রিয় কিনা। যদি সক্রিয় থাকে তাহলে চিকিৎসা নিতে হবে। আর যদি নিক্রিয় থাকে এবং শরীরে কোনো ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব না ফেলে তাহলে ওষুধ খাওয়ার দরকার নাই। নিয়মিত তাকে টেস্ট করিয়ে জেনে নিতে হবে ভাইরাসটি তার শরীরে কোন পর্যায়ে রয়েছে।’

🌼হেপাটাইটিস বি আছে কিনা বোঝার উপায় ও প্রতিরোধ:

এক তৃতীয়াংশ লোক কিছুই বুঝতে পারে না যে এই ভাইসাটিতে তিনি সংক্রমিত কিনা। এক তৃতীয়াংশ লোকের মাথাব্যথা, মাথাঘোরা, বমি ভাব ও গা শিরশির করে জ্বর হয়। আবার অনেকের জন্ডিস, খুদামন্দা, ডায়রিয়া, বমি ও জ্বর দেখা যায়। হেপাটাইটিস বি ২০-৩০ বছরের মধ্যে ধীরে ধীরে লিভারের ক্ষতি করে। চিকিৎসা না করা হেপাটাইটিস বি আক্রান্ত প্রায় ২০ শতাংশ রোগীর বিকাশ ঘটে লিভার সিরাজিসে। এই সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার একমাত্র উপায় হলো নিজের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলা অর্থাৎ হেপাটাইটিস ‘বি‘ এর টিকা নেওয়া। হেপাটাইটিস বি এর চারটি ডোজ নিতে হয়। প্রথম তিনটি এক মাস পর, চতুর্থ ডোজ প্রথম ডোজের এক বছর পরে নিতে হবে।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারেল সেন্টারের গবেষণা অনুযায়ী, বিশ্বে ২৯ কোটি ৬০ লাখ মানুষ হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে আক্রান্ত। আর বাংলাদেশে আক্রান্তের হার ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৭ শতাংশ পুরুষ ও ৩৩ শতাংশ নারী এবং ৫৭ শতাংশের বয়স ২০ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে।
#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা

(কালেক্টেড)

13/06/2025

কামরাঙ্গা কিডনি রোগীর জন্য বিষ | Kidney Disease | জরুরী চিকিৎসা সেবা 🩺🥼
#কামরাঙ্গা



#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা

11/06/2025

কালো জাম ও জামের বীজ একটি মহা ঔষধ | Bangla Health Tips | জরুরী চিকিৎসা সেবা 🩺🥼

#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা

🌸স্ট্রোক হলে সাথে সাথে রোগীর যা ব্যবস্থা নিতে হবে।✅স্ট্রোক একটি গুরুতর medical emergency, এবং যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা শুর...
08/06/2025

🌸স্ট্রোক হলে সাথে সাথে রোগীর যা ব্যবস্থা নিতে হবে।

✅স্ট্রোক একটি গুরুতর medical emergency, এবং যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা শুরু করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলে সাথে সাথে যে ব্যবস্থাগুলো নিতে হবে তা নিচে দেওয়া হলো:

১. তাৎক্ষণিক ৯৯৯ (বা আপনার আশেপাশের স্বাস্থ্য পরিষেবা নাম্বার) এ ফোন করুন:
⛑️ এক মুহূর্ত দেরি না করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকুন। অ্যাম্বুলেন্স আসার আগে রোগীকে নড়াচড়া করাবেন না, যদি না তাকে বিপদজনক জায়গা থেকে সরাতে হয়।

২. 'FAST' পরীক্ষা করুন:
⛑️ স্ট্রোকের লক্ষণ চেনার জন্য এই সহজ পরীক্ষাটি করতে পারেন:
⛑️ F (Face drooping): রোগীকে হাসতে বলুন। মুখের এক পাশ ঝুলে যায় কিনা দেখুন।
⛑️ A (Arm weakness): রোগীকে দুই হাত উপরে তুলতে বলুন। একটি হাত নিচে নেমে যায় কিনা দেখুন।
⛑️ S (Speech difficulty): রোগীকে একটি সহজ বাক্য বলতে বলুন। কথা জড়িয়ে যায় বা অস্বাভাবিক শোনায় কিনা দেখুন।
⛑️ T (Time to call emergency): উপরের যেকোনো একটি লক্ষণ দেখা গেলেই দ্রুত জরুরি নম্বরে ফোন করুন।

৩. রোগীকে আরামদায়ক অবস্থানে রাখুন:
⛑️ যদি রোগী অচেতন না হন, তবে তাকে আরামদায়ক অবস্থানে শুইয়ে দিন।
⛑️ শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে তার মাথা ও কাঁধ সামান্য উঁচু করে দিন।
⛑️ যদি রোগী বমি করেন, তাহলে শ্বাসরোধ এড়াতে তাকে একপাশে কাত করে দিন।

৪. শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃদস্পন্দন পরীক্ষা করুন:
⛑️ যদি রোগী শ্বাস না নেন বা তার হৃদস্পন্দন না থাকে, এবং আপনি CPR (Cardiopulmonary Resuscitation) সম্পর্কে প্রশিক্ষিত হন, তবে CPR শুরু করুন।

৫. কিছু খাওয়ানো বা পান করানো থেকে বিরত থাকুন:
⛑️ রোগী শ্বাসরোধের ঝুঁকিতে থাকতে পারেন, তাই তাকে কোনো খাবার বা পানীয় দেবেন না।

৬. রোগীর গহনা বা আঁটসাঁট পোশাক আলগা করুন:
⛑️ শ্বাস-প্রশ্বাস সহজ করতে গলায় বা শরীরে থাকা কোনো আঁটসাঁট পোশাক বা গহনা আলগা করে দিন।

৭. শান্ত থাকুন এবং রোগীকে আশ্বস্ত করুন:
⛑️ রোগী এবং তার পরিবারের সদস্যরা আতঙ্কিত হতে পারেন। তাদের শান্ত থাকতে সাহায্য করুন এবং আশ্বস্ত করুন।

৮. সময় ও লক্ষণগুলো নোট করুন:
⛑️ স্ট্রোকের লক্ষণগুলো কখন শুরু হয়েছিল তা লিখে রাখুন। হাসপাতালে ডাক্তারকে এই তথ্য জানাতে হবে, কারণ এটি চিকিৎসার ধরন নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ।

৯. হাসপাতালের জন্য প্রস্তুত হন:
⛑️ অ্যাম্বুলেন্স আসার জন্য অপেক্ষা করার সময়, রোগীর কোনো medical history, বর্তমান medications, এবং অ্যালার্জির তথ্য প্রস্তুত রাখুন।

✅ মনে রাখবেন, স্ট্রোকের ক্ষেত্রে প্রতিটি মিনিট অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। যত দ্রুত চিকিৎসা শুরু হবে, রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা তত বেশি। স্ট্রোক হলে মস্তিষ্কের কোষগুলো অক্সিজেন ও পুষ্টির অভাবে দ্রুত মারা যেতে শুরু করে, যা মস্তিষ্কের স্থায়ী ক্ষতির কারণ হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা "গোল্ডেন আওয়ার" বলে একটি ধারণার কথা বলেন, যা স্ট্রোকের লক্ষণ শুরু হওয়ার প্রথম ৬০ মিনিটকে বোঝায়। এই সময়ে চিকিৎসা শুরু করা গেলে রোগীর সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায় এবং দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতির ঝুঁকি কমে।
তবে, কিছু চিকিৎসার জন্য ৪.৫ ঘণ্টা পর্যন্ত সময় পাওয়া যেতে পারে, বিশেষ করে ক্লট-বাস্টিং ওষুধ (tPA) প্রয়োগের ক্ষেত্রে। কিছু ক্ষেত্রে, মেকানিক্যাল থ্রম্বেকটমি (রক্ত জমাট অপসারণ) ৬ ঘণ্টার মধ্যে করা যেতে পারে।
সুতরাং, স্ট্রোকের কোনো লক্ষণ (যেমন মুখ বেঁকে যাওয়া, হাতে দুর্বলতা, কথা বলতে অসুবিধা) দেখা দিলেই দেরি না করে রোগীকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে, বিশেষ করে স্ট্রোক সেন্টারে নিতে হবে।

✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন 🩺🥼
#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা




🌸স্ট্রোক(Stroke) এবং হার্ট অ্যাটাক(Heart Attack) এর মধ্যে পার্থক্য কি জেনে নিন। ✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমা...
08/06/2025

🌸স্ট্রোক(Stroke) এবং হার্ট অ্যাটাক(Heart Attack) এর মধ্যে পার্থক্য কি জেনে নিন।

✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন 🩺🥼
#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা




🌸স্ট্রোক নাকি হার্ট অ্যাটাক - কি ভাবে বুঝবেন?.! 🫀🧠🫀

🌻স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন রোগ, যা যথাক্রমে মস্তিষ্ক এবং হৃৎপিণ্ডকে প্রভাবিত করে। অনেকেই এই দুটি বিষয়ে ভুল ধারণা পোষণ করেন, যার কারণে জরুরি চিকিৎসার ক্ষেত্রে মূল্যবান সময় নষ্ট হতে পারে।

✅প্রধান পার্থক্য:

🌸🧠 স্ট্রোক (Stroke): স্ট্রোক হল মস্তিষ্কের একটি রোগ। এটি ঘটে যখন মস্তিষ্কের কোনো অংশে রক্ত ​​সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় বা মস্তিষ্কের রক্তনালী ফেটে যায়। এর ফলে মস্তিষ্কের কোষগুলো অক্সিজেন ও পুষ্টির অভাবে মারা যেতে শুরু করে।
🌲 প্রকারভেদ:

🌹 ইস্কেমিক স্ট্রোক (Ischemic Stroke): প্রায় ৮০% স্ট্রোক এই ধরনের হয়। এটি ঘটে যখন মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত ​​জমাট বাঁধে এবং রক্ত ​​প্রবাহে বাধা দেয়।

🌹 হেমোরেজিক স্ট্রোক (Hemorrhagic Stroke): এটি ঘটে যখন মস্তিষ্কের রক্তনালী ফেটে যায় এবং মস্তিষ্কের মধ্যে রক্তক্ষরণ হয়।

🔥লক্ষণ: স্ট্রোকের লক্ষণগুলো প্রভাবিত মস্তিষ্কের অংশের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। সাধারণত, লক্ষণগুলো হঠাৎ দেখা দেয় এবং এর মধ্যে থাকতে পারে:

🌹 মুখের এক পাশ ঝুলে যাওয়া বা অসাড়তা (হাসলে বোঝা যায়)।
🌹 একটি বাহু বা পা দুর্বল হয়ে যাওয়া বা অসাড় হয়ে যাওয়া (বিশেষ করে শরীরের একপাশে)।
🌹 কথা বলতে বা বুঝতে অসুবিধা হওয়া।
🌹 হঠাৎ তীব্র মাথাব্যথা, যা বমি বা মাথা ঘোরার সাথে হতে পারে।
🌹 দৃষ্টি সমস্যা (যেমন ঝাপসা দেখা, আংশিক দৃষ্টিশক্তি হারানো বা দ্বিগুণ দেখা)।
🌹 হঠাৎ মাথা ঘোরা, ভারসাম্য বা সমন্বয় হারানো, বা হাঁটতে অসুবিধা।

🌸🫀 হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack): হার্ট অ্যাটাক হৃৎপিণ্ডের একটি রোগ। এটি ঘটে যখন হৃৎপিণ্ডের পেশীর কোনো অংশে রক্ত ​​প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়, যার ফলে হৃৎপিণ্ডের সেই অংশের ক্ষতি হয় বা মারা যায়। সাধারণত, হৃৎপিণ্ডে রক্ত ​​সরবরাহকারী করোনারি ধমনীতে চর্বি জমা (প্লাক) হওয়ার কারণে এই বাধা সৃষ্টি হয়।

🔥 লক্ষণ: হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে, তবে কিছু সাধারণ লক্ষণ হলো:
🌹 বুকে অস্বস্তি বা ব্যথা: চাপ, পূর্ণতা, আঁটসাঁটতা বা বুকের মাঝখানে বা বাম দিকে ব্যথা হতে পারে। এটি কয়েক মিনিটের বেশি সময় ধরে থাকতে পারে বা চলে গিয়ে আবার ফিরে আসতে পারে।
🌹 শ্বাসকষ্ট।
🌹 ব্যথা বা অস্বস্তি যা বাহু (বিশেষ করে বাম বাহু), কাঁধ, ঘাড়, পিঠ, চোয়াল বা পেটে ছড়িয়ে পড়ে।
🌹 ঠান্ডা ঘাম।
🌹 বমি বমি ভাব বা বমি।
🌹 মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।
🌹 অবিরাম কাশি।

✅গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক উভয়ই জরুরি চিকিৎসা পরিস্থিতি। দ্রুততম সময়ে চিকিৎসা শুরু করা জীবন বাঁচাতে এবং দীর্ঘমেয়াদী জটিলতা কমাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদি উপরের কোনো লক্ষণ দেখা যায়, তাহলে দেরি না করে অবিলম্বে হাসপাতালে যাওয়া উচিত।

✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন 🩺🥼
#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা




ঈদ মোবারক ❤️❤️ঈদকে আনন্দময় করতে বিশেষ কিছু সতর্কবার্তা :১। যারা একদিনের কসাই হবেন বা কসাইয়ের কাজ করবেন সবাই সতর্কভাবে ...
07/06/2025

ঈদ মোবারক ❤️❤️
ঈদকে আনন্দময় করতে বিশেষ কিছু সতর্কবার্তা :

১। যারা একদিনের কসাই হবেন বা কসাইয়ের কাজ করবেন সবাই সতর্কভাবে কাজ করবেন যাতে নিজেদের কোন ক্ষয়ক্ষতি না হয়। কারণ এই সময় হাসপাতালে আমরা অনেক রোগী পাই যারা মাংস কাটার সময় আহত হয়।

২। এই দিনে অনেক মুখরোচক খাবার রান্না করা হয় এবং গরু খাসির মাংস রান্না করা হয় খাবার পরিমিত পরিমাণে খাবেন অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ করবেন।

৩। যারা ডায়াবেটিস, প্রেসার, স্ট্রোক, কিডনি রোগ, লিভার রোগ সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রোগী/ বা ব্যক্তি রয়েছেন তারা আনন্দে ছলে তাদের নিয়মিত ঔষধ যেমন: ডায়াবেটিসের ঔষধ প্রেসারের ঔষধ, ইনসুলিন ইত্যাদি সঠিক সময় নিবেন। খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রেও বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করবেন। তাই বলে আনন্দমাটি করবেন না। খাবার খাওয়া যাবেনা এমন নয়। তবে পরিমিত পরিমাণে খেতে পারবেন।

৪। ঈদের আনন্দে অনেকেই বাইক বা মোটরসাইকেল রাইড করেন, আনন্দের ছলে বেপরোয়া ড্রাইভিং এর কারণে অনেক এক্সিডেন্ট ঘটে এই সময় সবাই সতর্কতা অবলম্বন করবেন। আনন্দ যেন দুঃখ কষ্টে পরিণত না হয়।

৫। শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বিশেষ নজর রাখুন।

ধন্যবাদ সবাইকে আবারও ঈদ মোবারক ❤️❤️ আপনার দিনটি কাটুক আনন্দে ও সুখে। অবশ্যই ঈদের মাহাত্ম্য বজায় রাখুন। আপনার আত্মীয় স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী,গরিব-দুখী সবার মাঝে আনন্দ ভাগাভাগি করুন।

জরুরী চিকিৎসা সেবা

✅ মেডিকেল সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন 🩺🥼

#জরুরী_চিকিৎসা_সেবা




Address

Fulbaria

Opening Hours

Monday 09:00 - 00:00
Tuesday 09:00 - 00:00
Wednesday 09:00 - 00:00
Thursday 09:00 - 00:00
Saturday 09:00 - 00:00
Sunday 09:00 - 00:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জরুরী চিকিৎসা সেবা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to জরুরী চিকিৎসা সেবা:

Share