Medical Sex Tips-মেডিকেল সেক্স টিপস

Medical Sex Tips-মেডিকেল সেক্স টিপস পুরুষ ও মহিলাদের জন্য উপকারী।

✔লাইক ?

🩺 চিকিৎসকের সতর্কবার্তা: পায়ুপথে যৌনমিলন – ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি!পায়ুপথে যৌন সম্পর্ক অনেকেই "আধুনিকতা" বা "উন্মুক্ত চিন্ত...
17/06/2025

🩺 চিকিৎসকের সতর্কবার্তা: পায়ুপথে যৌনমিলন – ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি!

পায়ুপথে যৌন সম্পর্ক অনেকেই "আধুনিকতা" বা "উন্মুক্ত চিন্তা" মনে করলেও বাস্তবে এটি ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে।

⚠️ যেসব শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে:
🔹 গনোরিয়া, সিফিলিসসহ নানা যৌনবাহিত রোগ
🔹 ফিশ্চুলা, রেক্টাল ইনফেকশন
🔹 পায়ুপথ ফেটে যাওয়া, ফুলে যাওয়া, রক্তক্ষরণ
🔹 মলদ্বার ও পুরুষাঙ্গে ব্যথা, প্রদাহ, সংক্রমণ
🔹 হেমোরেজিক শক – অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পৌঁছানো

📌 বায়োলজিকাল বাস্তবতা:
মেয়েদের দেহের গঠন পায়ুপথে শারীরিক সম্পর্কের জন্য উপযুক্ত নয়।
👉 এখানে নেই প্রাকৃতিক লুব্রিকেশন বা যোনির মতো ইলাস্টিসিটি।
👉 জোর করে প্রবেশ করালে পেশি ছিঁড়ে ভয়াবহ শারীরিক ক্ষতি হয়।
👉 সেন্সরি নার্ভ থাকায় অনেকেই "তৃপ্তি" ভাবলেও এটি এক ধরনের মানসিক বিকৃতি হতে পারে, চিকিৎসার প্রয়োজন।

🛑 পর্নোগ্রাফির বিভ্রান্তি থেকে সাবধান!
পর্নোগ্রাফি অনেককেই ভুল বার্তা দেয়— কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। পর্নে যা দেখায় তা অভিনয়, বাস্তবে তা ভয়াবহ শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি ডেকে আনে।

🕌 ধর্মীয় দৃষ্টিকোণেও এই কাজ নিন্দনীয়।
ইসলামসহ প্রতিটি প্রধান ধর্ম পায়ুপথে যৌনমিলনকে হারাম ঘোষণা করেছে। এটি শুধু একটি "পাপ" নয়, বরং সমাজ ও মানসিকতার বিকৃত প্রতিফলন।

🙏 পরিশেষে বলি:
আধুনিকতা মানেই বিকৃত আচরণ নয়। শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করতে হলে আমাদের নিজেকে সচেতন করতে হবে।
নিজে সচেতন হোন, অন্যকেও সচেতন করুন।
সৃষ্টিকর্তা আমাদের সত্য বুঝার এবং বিকৃতি থেকে নিজেকে রক্ষা করার তৌফিক দিন। 🤲

#স্বাস্থ্যসচেতনতা #ডাক্তারের_পরামর্শ #পায়ুপথে_যৌনমিলন #স্বাস্থ্যঝুঁকি #ধর্মীয়নিষেধ #শারীরিকনিরাপত্তা

21/06/2024

নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। নিকটাত্মীয়ের রক্ত মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

11/02/2024

বাসরঘরে ঢুকতেই বউ আমাকে সালাম করে
জিজ্ঞেস করল, " কেমন আছেন ভাইয়া? 😡"
ভাইয়া শব্দটা শুনে অবাক না হয়ে পারলাম
না, ইচ্ছে করছিল দেয়ালে মাথা ঠুকে
সুইসাইড খাই।
বিয়েটা করেছি পারিবারিকভাবে।
বর্তমান যুগে বিয়ে করতে গেলে সবাই
অল্পবয়সী মেয়ে খুঁজে, আমার বেলায়ও
অন্যটা হয়নি। পারিবারিক মতামতে বিয়ে
করলাম ক্লাস নাইনে পড়ুয়া এক সুন্দরী
মেয়েকে। বাসর রাতে বউ আমাকে ভাই
বলাতে একদম থ হয়ে গেলাম৷ প্রশ্ন করলাম, "
আমাকে ভাই বলছো কেন? "
সে স্বাভাবিকভাবে উত্তর দিল, " আপনার
আম্মু আমাকে বলেছে, আজ থেকে উনাকে
'মা' বলে ডাকতে। "
" হ্যাঁ, এটাই তো স্বাভাবিক। মা'ই তো
ডাকবে! "
বউ কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলল, " তো আপনার
মা যদি আমারও মা হয়, তাহলে তো আমরা
ভাই-বোন তাইনা? "
বউয়ের যুক্তি দেখে দু-চোখ থেকে আবেগে
আধা ফোটা জল গড়িয়ে পড়ল৷ অধিক শোকে
পাথর হয়ে খাটের এক কোণে বসে রইলাম।
" এই যে ভাইয়া, শোনেন! "
'ভাইয়া' ডাকটা শুনে দুঃখে আমার কলিজা
ফেটে কিডনিতে গিয়ে লাগল। জন্ম থেকে
এই পর্যন্ত যতটা মেয়ের প্রতি ক্রাশ
খেয়েছি, সবগুলো মেয়েই আমাকে 'ভাইয়'
ডেকে আমার প্রপোজ করাতে পানি ঢেলে
দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত আমার বউও ভাইয়া
ডাকাটা বাদ দিলো না৷ এ জীবন রেখে কী
লাভ! ইচ্ছে হচ্ছে মেয়েটাকে বিষ খাইয়ে
আমি সুইসাইড করি৷ নিজেকে সামলে সাড়া
দিয়ে বললাম, " হ্যাঁ, বলো বইনা৷ "
" একটা বিড়াল এনে দিবেন? "
বউয়ের মুখে এমন কথা শুনে অবাক হয়ে ওর
দিকে মুখ ঘুরিয়ে বসে বললাম, " বিড়াল
দিয়ে কী করবে শুনি? "
" ভাবী বলেছিল বাসর রাতে বিড়াল
মারতে যেন ভুল না করি। "
একটা মানুষ কী করে এতোটা গাধীরাম হতে
পারে চিন্তা করতে লাগলাম। চিন্তায়
ব্যাঘাত ঘটিয়ে আমার হাতে একটা ধাক্কা
দিয়ে মাইশা বলল, " এনে দিন না একটা
বিড়াল৷ "
ছলছল নয়নে ওর দিকে তাকালাম৷ মেয়েটার
চেহারা বেশ মনোমুগ্ধকর, মায়া-মায়া ভাব
আছে৷ কিন্তু মাথায় যে ঘিলু বলতে কিছু
নেই সেটা আমার আর বুঝার বাকি রইল না।
বললাম, " আচ্ছা ঠিক আছে, কালকে বাজার
থেকে একটা বিড়ালের বাচ্চা এনে দিব
তোমাকে। "
" কিন্তু ভাবি তো বলল, প্রথম রাতে বিড়াল
মারতে৷ "
রেগে গিয়ে বললাম, " তো ভাবির বাড়ী
থেকে একটা বিড়াল নিয়ে আসলেই পারতা,
আমার মতো সাদাসিধে ছেলেটার সাথে
কেন এমন করছো? "
বউ চুপচাপ শুয়ে পড়ল বিছানায়৷ বউয়ের
কার্যকলাপ দেখে মনে হচ্ছে আজও আমাকে
ব্যাচেলারদের মতো রাত কাটাতে হবে। সব
ইচ্ছে মনের মধ্যে ধামাচাপা দিয়ে
মাঝখানে একটা কোলবালিশ দিয়ে আমিও
শুয়ে পড়লাম৷
মাঝরাতে বউ আমাদের মাঝের
কোলবালিশটা সরিয়ে আমাকে জড়িয়ে
ধরে বলল, " ভাইয়া, আমার না খুব ভয়
লাগছে। "
আমি কথা না বাড়িয়ে ওর কানের কাছে
মুখ নিয়ে বললাম, " মাঝরাতে এখানে ভূত
আসে, আলাদা কাউকে দেখলেই ঝাপটে
ধরে৷ ভালো করে জড়িয়ে ধরো আমাকে। "
আহ, কী রোমান্টিক অনুভূতি! মনে হচ্ছে এই
বুঝি ব্যাচেলর লাইফটা কেটে গেল আমার।
বউয়ের মুখে ভাইয়া ডাক শুনতে শুনতে কান
আমার ঝালাপালা। ছুটি থাকা সত্ত্বেও
বেরিয়ে গেলাম অফিসের উদ্দেশ্যে।
কিছুক্ষণ পরপর মাইশা আমাকে কল দিচ্ছে।
রিসিভ করতেই বলছে, " বাসায় কখন আসবেন
ভাইয়া? বাসার ফেরার পথে বিড়াল আনতে
ভুলবেন না কিন্তু! আজকে যে করেই হোক
বিড়াল মারতে হবে। "
কথায় কথায় ভাইয়া বলাটা বোধহয় মাইশার
একটা বদ অভ্যাস৷ কিছু বলার সাহস হচ্ছিলো
না কোনোবারই। শুধুমাত্র "হ্যাঁ" বলেই কল
কেটে দিচ্ছি প্রতিবার।
বিকেলে যখন ক্যান্টিনে খাওয়াদাওয়া
করে বিশ্রাম নিচ্ছিলাম তখন আম্মুর কল।
রিসিভ করতেই বললেন, " বাবা, মাইশা
আমাকে শুধুশুধু প্রশ্ন করছে, ভাইয়া আসবে
কখন? আসার পথে মাইশার ভাইয়াকে কল
দিয়ে নিয়ে আসিস তো। "
আবেগে দুচোখ বেয়ে আঁড়াই ফোটা জল
গড়িয়ে পড়ল। " ঠিক আছে৷ " বলে কল কেটে
দিলাম।
একটা খাঁচাতে বিড়ালের বাচ্চা নিয়ে
বাসার কলিংবেলে হাত চাপলাম৷ দেখলাম
মাইশা দরজায় দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে
দেখেই মাইশা জোরে বলতে লাগল, " আম্মু,
দেখো ভাইয়া এসেছে৷ "
হাত থেকে বিড়ালের খাঁচাটা রেখে ওর মুখ
চেপে ধরলাম। সে অবাক হয়ে আমার দিকে
তাকিয়ে চোখগুলো এদিক-সেদিক ঘুরাছে৷
কিছু বলার চেষ্টাও করছে। মুখ চেপে ধরে
টেনেহিঁচড়ে আমার রুমে নিয়ে গেলাম৷
বললাম, " তুমি আম্মুর সামনে আমাকে
ভাইয়া ডাকবে না। "
" কেন! কী হয়েছে? আজ সারাদিন তো
'ভাইয়া' বলে আপনার কথাই বললাম৷ "
আবারও বললাম, " ঠিক আছে, কারোর
সামনে আমাকে ভাইয়া ডাকবে না
বুঝেছো? "
" আচ্ছা ঠিক আছে। "
শান্তভাবে আমার পাশে মাইশা বসে
বিড়ালটা নিয়ে খেলা করছে। কিছুক্ষণ পর
মাইশা বলল, " বিড়ালটা খুব কিউট, এটাকে
আমি আর মারবো না। আদর করবো। "
আমি আর কিছু বললাম না।
প্রথমবার যখন শশুরবাড়িতে গেলাম। লক্ষ্য
করলাম ভাবির সাথে বসে মাইশা কী যেন
গুঁজুর-গুঁজুর করছে। আঁড়ি পেতে শোনার
চেষ্টা করলাম। ভাবি বলছে, " কিরে!
বিড়াল মারলি? "
মাইশা উত্তর দিলো, " উনি বিড়াল কিনে
এনে দিয়েছিলেন, কিন্তু বিড়ালের
বাচ্চাটা দেখে খুব মায়া হলো তাই এটাকে
বাসাতেই রেখে দিয়েছি। "
দুঃখে আমার মরে যেতে ইচ্ছে হলো। লক্ষ্য
করলাম ভাবি মিটিমিটি হাসছে।
অল্প কিছুদিনের মধ্যে আমাদের সম্পর্ক খুব
ঘনিষ্ঠতায় পৌঁছালো৷ কিন্তু মাইশার মুখের
ভাইয়া ডাকটা সরাতে পারলাম না আর৷
যাইহোক, ব্যাচেলর লাইফ থেকে তো মুক্তি
পেলাম। তবে মেয়েটা আমাকে ছাড়া কিছু
বুঝেনা কিন্তু, সবসময় পিঁছু পড়েই থাকে।
বিয়ের পাঁচ মাস যেতেই লক্ষ্য করলাম
মাইশা ঘনঘন বমি করছে৷ আম্মুও কেমন
জানি দুষ্টূমির নজরে আমার দিকে তাকায়৷
বেশ হাসিখুশি পরিবারের সবাই, কিন্তু
কেমন জানি সবাই এড়িয়ে চলছে আমাকে৷
রাত হতে মাইশাকে জড়িয়ে ধরে জিজ্ঞেস
করলাম, " আচ্ছা, সবাই আমাকে এভাবে
এড়িয়ে চলছে কেন? "
বিশ্বাস করেন রাসেল ভাই, এরপর যা
শুনলাম আমি তার জন্য মোটেও প্রস্তুত
ছিলাম না। মাইশা মিটিমিটি হাসলো,
আমার বুকে মুখ লোকালো। আস্তে করে বলল,
" আপনি মামা হতে চলেছেন। "

বিয়ের কয়েক মাসের মাঝেই নাবিলা কনসিভ করল। ওর হাজব্যান্ড মুসা একটু খুঁতখুঁতে মানুষ, গাইনি ডাক্তার দেখানোর পরেই বলল নেক্স...
27/01/2024

বিয়ের কয়েক মাসের মাঝেই নাবিলা কনসিভ করল। ওর হাজব্যান্ড মুসা একটু খুঁতখুঁতে মানুষ, গাইনি ডাক্তার দেখানোর পরেই বলল নেক্সটাইম অন্য ডাক্তারের কাছে যাবে। নাবিলা প্রশ্নবোধক দৃষ্টি নিয়ে স্বামীর দিকে তাকালো। " ডাক্তার সাহেবা একটু বেশিই ব্যস্ত, আমাদের তেমন একটা সময় দিতে চান না মনে হলো" - মুসা ব্যাখ্যা করল।

নাবিলার একটু হাসি পেল - ডাক্তাররা তো এরকম করবেনই, প্রতিদিন কত শত রোগী দেখেন। তাদের পক্ষে কি আমাদের সাথে অনেক সময় দিয়ে কথা বলা সম্ভব!

আবার ভালো লাগলো এই ভেবে যে মুসা বেশ কেয়ারিং হাসবেন্ড। একসাথে ফিরতে ফিরতে ফোন বের করে মুসা মাতৃত্ব ইউটিউব চ্যানেলের একটা ভিডিও নাবিলাকে দেখতে দিল। ১৮ মিনিটের ভিডিও শুনে নাবিলা বুঝতে পারল কেন মুসা এভাবে চিন্তা করছে। হাজবেন্ডের প্রতি ভালবাসায় মনটা ভরে গেল!

বাসায় ফিরে নাবিলা সেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে মাতৃত্ব’র ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করে। বেশ জমজমাট একটা গ্রুপ, মায়েরা প্রশ্ন করছেন গ্রুপের অন্য আপুরা এডমিন আপুরা উত্তর দিচ্ছেন। খুবই আন্তরিক পরিবেশ!

সেই ভিডিওর কথাগুলো তখনও নাবিলার মাথায় ঘুরছিল। একটা কোর্সের কথা বলছিল যেন, নাবিলা ভাবলো! হয়তো আল্লাহই মিলিয়ে দিলেন, কয়েকদিন বাদে মাতৃত্ব গ্রুপের একটা নোটিফিকেশন পেল নাবিলা। তাদের প্রিনেটাল কোর্সে ৭ম ব্যাচে ভর্তি চলছে।

সেই ঘোষণা পোস্টটা নাবিলা তার হাসবেন্ডকে দেখালো, বললো - দেখো! কেমন স্কুলের বাচ্চাদের মত সিলেবাস বানিয়ে প্রেগন্যান্ট মহিলাদেরকে কোর্স করাচ্ছে! পুরো পোস্টটা মুসা মনোযোগ দিয়ে পড়ল, তারপর জানালো, " তোমাকে বলতেই ভুলে গেছি, এর মাঝে আমি তোমাকে এই কোর্সে ভর্তি করিয়ে দিয়েছি। পেমেন্ট করে তোমার হয়ে ফর্মটাও ফিলাপ করে দিয়েছি"

হাজবেন্ডের এই কথা শুনে নাবিলা যেন আকাশ থেকে পড়ল, কিন্তু সাথে সাথে সামলে নিল। মুসা এমনই! খুবই কেয়ারিং এবং তড়িৎ অ্যাকশন নেয়। " এ মাসের ২০ তারিখ থেকে ক্লাস শুরু, প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার। আমি চেষ্টা করব ঐ দিনগুলোতে একটু আগে বাসায় চলে আসতে! একসাথে দুজনে মিলে ক্লাস করব।"

পাশে বসে থাকা মুসার হাতটা জড়িয়ে ধরল নাবিলা, পরম ভালোবাসা ও নির্ভরতায় কাঁধে মাথা রেখে নাবিলার সেই ১৮ মিনিটের ভিডিওর কথা মনে পড়ে গেল, যেখানে বক্তা ভাইটি স্ত্রীর প্রেগনেন্সিকে own করে বলছিল, "we are pregnant"!

আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতায় তার মাথা নুঁয়ে আসছিল!

19/09/2023

অর্ধেকের বেশি বাংলাদেশী ডাক্তার রোগীর স্বাস্থ্যের উন্নতির চেয়ে ওষুধ কোম্পানির উন্নতির জন্য ওষুধ লিখে থাকেন,

ভাবতেসি  বাসায় তো কেউ নাই... 🤫🙆আজ প্রথম করতে যাচ্ছি......একটু কষ্ট হতেই পারে আমি মানিয়ে নিবো বেপার না..এতদিন বন্ধুদের কা...
21/07/2023

ভাবতেসি বাসায় তো কেউ নাই... 🤫🙆
আজ প্রথম করতে যাচ্ছি......
একটু কষ্ট হতেই পারে আমি মানিয়ে নিবো বেপার না..
এতদিন বন্ধুদের কাছে শুনেই গেছি, করতে নাকি অনেক মজা। কিন্তু কখনো সুযোগ হয়নি, আর সাহসের অভাবে করতে পারি নাই.।তবে আজ আমি করবো 😥
তাই আজ সাহস করে ঢুকলাম রুমে। আজ করবোই আমি...🙈🙈
বন্ধুদের কাছ থেকে টিপস নিলাম কিভাবে করলে ভালো হবে, আর কি কি করলে সব থেকে বেশি মজা হবে..তারা ও বললো কিভাবে করবো 🤤😋
মনে হয় আজ সবকিছু ঠিকমতো করতে পারবো।
যখন থেকে বুঝতে শিখেছি তখন থেকেই আমার নিজে করার খুব ইচ্ছা 🤗 আজ মনে হয় আমার ইচ্ছাটা পূরণ হবে।😇
তাই আজ আমি নিজেই মিষ্টার নুডলসের এই মসলার প্যাকেট টা নিয়ে নুডলস রান্না করতে যাচ্ছি 😅

⚠️এগুলো আঙ্গুর মতো দেখা গেলেও আসলে এগুলো আঙ্গুর নয়, এগুলোর নাম মনাক্কা⚠️ ভারত থেকে আমদানিকৃত আঙ্গুর গোত্রীয় ফল এটি। আঙ...
03/05/2023

⚠️এগুলো আঙ্গুর মতো দেখা গেলেও আসলে এগুলো আঙ্গুর নয়, এগুলোর নাম মনাক্কা⚠️
ভারত থেকে আমদানিকৃত আঙ্গুর গোত্রীয় ফল এটি। আঙ্গুর কেনার আগে সাবধান থাকবেন, মনাক্কা আঙ্গুরের মতো দেখতে এবং খেতে হলেও এগুলো খেলে অনেকের গলা চুলকায়। বিশেষ করে যাদের এলার্জিটিক সেনসিটিভিটি আছে তারা এই মনাক্কা থেকে সাবধান।

বর্তমানে এই দ্রব্যমূলের ঊর্ধ্বগতির বাজারেও এর দাম আঙ্গুরের অর্ধেক! খুচরা বাজারে মনাক্কা এর মূল্য ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা এর বেশি নয়। তাই অনেক অসাধু বিক্রেতা এই মনাক্কাকে আঙ্গুর বলে আঙ্গুরের দামেই বিক্রি করছে।

মনাক্কা এবং আঙ্গুরের মধ্যে পার্থক্য:-

👉 আঙ্গুর আর মনাক্কার মাঝে আসল পার্থক্য এর বীজ। মনাক্কার বীজ বড়, রং গাঢ় বাদামি বা সবুজ রংয়ের আর আঙ্গুরের মাঝে কোনো বীজ থাকে না।

👉 মনাক্কার সাইজ নরমাল আঙুরের থেকে বড়, যা প্রায় দুই থেকে তিন ইঞ্চির মতো হতে পারে।

👉 মনাক্কা আঙুরের থেকে বেশি মিষ্টি আর আঙ্গুর সাধারণত হালকা টক-মিষ্টি হয়। তবে জাত ভেদে মনাক্কাও টক হতে পারে।

👉 মনাক্কার দাম অনেক কম, যার খুচরা মূল্য কেজি প্রতি ১৩০-১৫০ টাকা। অপরদিকে আঙু্র ২০০-২৫০ টাকা প্রতি কেজি।

👉 আঙুর ও মনাক্কা ২ টা দিয়েই কিছমিছ / কিশমিশ হয়। তবে একটায় বীজ থাকে আর আরেকটায় থাকে না।

👉 মনাক্কাকে আবজোশ বা রেজিন ও বলা হয়ে থাকে।

এই লেখাটি আমার নয়।এটি একটি সংগৃহীত পোস্ট। লেখাটা দেখে মনে হলো আমার পেইজে শেয়ার করলে অনেকেই জানতে পারবেন।তাই সবাইকে সচেতন করার উদ্দেশ্যে লেখাটি শেয়ার করলাম।

Address

Dhaka
1209

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical Sex Tips-মেডিকেল সেক্স টিপস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram