Trust Homeo Hall

Trust Homeo Hall ডাক্তাররা আপনার চিকিৎসা করতে পারে কিন্তু একমাত্র আল্লাহ আপনাকে সুস্থ করতে পারেন।

কোন রোগে কোন টেস্ট করানো হয়? জেনে নিন...........**জ্বর বা ইনফেকশন হলে:CBC, ESR, Dengue NS1, Malaria Parasite, Typhoid Ig...
17/07/2025

কোন রোগে কোন টেস্ট করানো হয়?
জেনে নিন...........

**জ্বর বা ইনফেকশন হলে:
CBC, ESR, Dengue NS1, Malaria Parasite, Typhoid IgM, Widal Test, CRP, Procalcitonin

**ডায়াবেটিস সন্দেহ হলে:
Fasting Blood Sugar, 2HABF, HbA1c, Urine Sugar, Serum Insulin, C-Peptide

**থাইরয়েড সমস্যা হলে:
TSH, Free T3, Free T4, Anti-TPO

**লিভারের সমস্যা বা হেপাটাইটিস সন্দেহ হলে:
LFT (SGPT, SGOT, Bilirubin), HBsAg, Anti-HCV, Anti-HAV IgM, PT/INR

**কিডনির সমস্যা হলে:
Serum Creatinine, Blood Urea, Urine R/E, eGFR, ACR, Electrolytes, USG KUB

**হার্টের সমস্যা বা বুক ধড়ফড় করলে:
ECG, Troponin I, CK-MB, Lipid Profile, Echocardiogram, BNP, TMT

**পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক বা হজমে সমস্যা হলে:
USG Whole Abdomen, H. pylori Antigen, Endoscopy, LFT, Amylase, Lipase

**প্যানক্রিয়াসের সমস্যা:
Serum Amylase, Lipase, USG/CT Abdomen

**মেয়েদের PCOS বা অনিয়মিত পিরিয়ড:
USG Lower Abdomen, LH, FSH, Prolactin, AMH, TSH, Testosterone, DHEAS

**প্রেগন্যান্সি বা সন্তান ধারণে সমস্যা:
Urine β-hCG, Serum β-hCG, USG Pregnancy Profile, TORCH Panel, Rubella IgG & IgM, Progesterone, HSG

**অর্থ্রাইটিস বা জয়েন্টের ব্যথা:
RA Factor, CRP, Anti-CCP, Uric Acid, ANA, Vitamin D, X-ray Joint

**রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া):
CBC, Serum Iron, Ferritin, TIBC, Vitamin B12, Folate, Reticulocyte Count, Hemoglobin Electrophoresis

**দীর্ঘমেয়াদি দুর্বলতা বা অজানা অসুস্থতা:
Vitamin D, Vitamin B12, Serum Electrolytes, Serum Calcium, Thyroid Panel, CRP, ESR

**ক্যান্সার বা টিউমারের সন্দেহে:
PSA (Prostate), CA-125 (O***y), CEA (Colon), AFP (Liver), PAP Smear, Mammogram, FNAC, Biopsy

**অ্যালার্জি বা অটোইমিউন ডিজঅর্ডার:
IgE Total, ANA, ENA Profile, ESR

**হরমোনজনিত সমস্যা (পুরুষ ও মহিলা):
FSH, LH, Prolactin, Testosterone, Estradiol, DHEAS, SHBG

**বাচ্চাদের চেকআপ:
CBC, Stool R/E, Urine R/E, Vitamin D, Calcium, Growth Hormone (GH), Lead Level (সীসা দূষণের সন্দেহে)

**স্নায়বিক বা মস্তিষ্কজনিত সমস্যা:
Serum Electrolytes, MRI/CT Brain, EEG, Vitamin B12, ANA, CSF Analysis (প্রয়োজনে)

**ফুসফুসজনিত সমস্যা (শ্বাসকষ্ট, কাশি):
Chest X-ray, CBC, ESR, Sputum AFB, IgE, HRCT Chest, Spirometry

**টিবি (ক্ষয় রোগ):
Sputum AFB, GeneXpert, Mantoux Test, ESR, Chest X-ray

**ইউরিনারি সমস্যা বা ইউরিন ইনফেকশন (UTI):
Urine R/E, Urine C/S, USG KUB, Serum Creatinine, CRP

**ত্বকের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা বা ফাঙ্গাস:
KOH Mount, Skin Scraping for Fungal Culture, IgE, Biopsy (প্রয়োজনে)

**সাধারণ হেলথ চেকআপ/ব্রড প্রোফাইল (বছরে ১ বার):
CBC, ESR, FBS, HbA1c, Lipid Profile, LFT, KFT, Urine R/E, ECG, TSH, Vitamin D, Chest X-ray, USG Whole Abdomen

উপসর্গ অনুযায়ী সঠিক টেস্ট করালে রোগ নির্ণয় সহজ হয় এবং চিকিৎসাও কার্যকর হয়।
কোনরকম রোগের উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন, নিজে নিজে টেস্ট করানো থেকে বিরত থাকুন,
ধন্যবাদ।



ভাইরাল ফিভার ছড়িয়ে পড়ছে,রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ছাড়া বিকল্প নেইএই সিজনে যেন ভাইরাল ফিভার সবাইকে ঘায়েল করে ফেলেছে।বড়-ছোট, ধনী...
17/07/2025

ভাইরাল ফিভার ছড়িয়ে পড়ছে,

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ছাড়া বিকল্প নেই

এই সিজনে যেন ভাইরাল ফিভার সবাইকে ঘায়েল করে ফেলেছে।
বড়-ছোট, ধনী-গরিব—কেউই বাদ যাচ্ছে না!

সর্দি, কাশি, জ্বর, গা ব্যথা – প্রতিদিন নতুন কেউ না কেউ আক্রান্ত।
চিকিৎসা নিতে গিয়ে ক্লিনিক-চেম্বারে লাইন! অথচ..,

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (ইমিউনিটি) শক্ত রাখা।
এটাই ভাইরাল ফিভারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় ঢাল।

অনেকে ভাবছেন মাল্টা না খেলে শরীরে ভিটামিন C আসবে না।
সেই সুযোগে বাজারে মাল্টার দাম ৩৫০ টাকা কেজি হয়েছে।

**কাগজি লেবু — সহজ, সাশ্রয়ী, সুপার ইমিউন বুস্টার!

✅ভিটামিন C-এর দারুণ উৎস
✅ ভাইরাল ইনফেকশন প্রতিরোধে প্রাকৃতিক ডিফেন্স
✅ ডায়াবেটিস, হজম, ওজন নিয়ন্ত্রণেও কার্যকর

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো মানে
চিকিৎসার আগেই প্রতিরোধ – নিজেকে রক্ষা করার সবচেয়ে সহজ উপায়।

*মাল্টা কিনতে হিমশিম খাওয়ার দরকার নেই।
*কাগজি লেবু – দাম কম, গুণে মাল্টার মতন শক্তিশালী!

Calcarea Phos (Calcarea Phosphorica) সম্পর্কে একটি সুন্দর ও শিক্ষামূলক আর্টিকেল লিখা হলো —যা হোমিওপ্যাথিক ছাত্রছাত্রী, চ...
17/07/2025

Calcarea Phos (Calcarea Phosphorica) সম্পর্কে একটি সুন্দর ও শিক্ষামূলক আর্টিকেল লিখা হলো —যা হোমিওপ্যাথিক ছাত্রছাত্রী, চিকিৎসক এবং অনুরাগীদের জন্য খুবই সহায়ক হবে।

(কালকারিয়া ফসফরিকা)
“হাড়, দাঁত, বৃদ্ধি ও দুর্বলতার নির্ভরযোগ্য সাথী”

🔬 উৎস (Source):
এই ওষুধটি তৈরি হয় Calcium Phosphate (Ca₃(PO₄)₂) নামক খনিজ যৌগ থেকে।

🧪 বর্ণনা (Description):
এটি একটি ইনঅর্গানিক সল্ট—দুধ-সদৃশ সাদা গুঁড়ার মতো দেখতে। শরীরে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের অভাবজনিত সমস্যার জন্য অত্যন্ত কার্যকর।

🌍 প্রাপ্তিস্থান (Occurrence):
প্রাকৃতিকভাবে ফসফেট মাটিতে, হাড়ের গুঁড়া, প্রাণীদেহ ও খনিজ পদার্থে পাওয়া যায়।

👨‍🔬 পরীক্ষাকারীর নাম (Prover):
Dr. Hering ও Dr. Boericke সহ কয়েকজন প্রখ্যাত চিকিৎসক এই ওষুধের প্রমাণ করেছেন।

🩺 Calcarea Phos এর উপসর্গ ও ব্যবহার:
🔹 হাড়ের বৃদ্ধি ও দুর্বলতা:
শিশুদের দাঁত উঠতে দেরি, হাড় নরম, মাথার খুলির সন্ধি দেরিতে বন্ধ হওয়া।
👉 “হাড় গঠনের জন্য শ্রেষ্ঠ রেমেডি”
🔹 স্কুলগামী শিশুদের জন্য:
চিন্তাশীল, দ্রুত ক্লান্ত হয়, পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যায়, মাথাব্যথা।
🔹 পুনরুদ্ধারকালীন দুর্বলতা:
যেসব রোগী জ্বর, অপারেশন বা দীর্ঘ রোগের পর শারীরিকভাবে ভেঙে পড়েছে।
🔹 বৃদ্ধি জনিত সমস্যা:
শিশুদের উচ্চতা না বাড়া
হাড় বাঁকা হওয়া
শরীরের গঠন দুর্বল
🔹 পেট ও হজমের সমস্যা:
খিদে বেশি কিন্তু খাবার হজম হয় না। দুধ খেলে পেট ফাঁপে।

🧠 মানসিক বৈশিষ্ট্য:
▪️চাপ সহ্য করতে পারে না
▪️মনোযোগে ঘাটতি
▪️পরিবার ও বন্ধুদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্নতা বোধ
▪️পড়াশোনায় পিছিয়ে পড়লে মানসিক ভেঙে পড়া

🔔উচ্চ পটেন্সি প্রয়োগে চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন

এক নজরে Calcarea Phos:
*শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি
* হাড়, দাঁতের গঠন
*ক্লান্ত ছাত্রছাত্রী
*রোগ-পরবর্তী দুর্বলতা
*মনোযোগের ঘাটতি

অ্যালোপ্যাথিক ডাক্তাররাও হোমিওপ্যাথিক ওষুধ লিখে দেনডাঃ ডোমিনিক ডায়াস লিখেছেনজুলাই মাসে দ্য নাভিন্দ টাইমস-এ প্রকাশিত প্র...
17/07/2025

অ্যালোপ্যাথিক ডাক্তাররাও হোমিওপ্যাথিক ওষুধ লিখে দেন

ডাঃ ডোমিনিক ডায়াস লিখেছেন

জুলাই মাসে দ্য নাভিন্দ টাইমস-এ প্রকাশিত প্রতিবেদনের জবাবে আমি এটি লিখছি যেখানে গোয়ার বিভিন্ন পথ প্রতারক রোগীদের একত্রিত করে।

অনেক অ্যালোপ্যাথিক ডাক্তার আছেন যারা হোমিও-প্যাথিক ওষুধ দেন এবং লিখে দেন। আমি এমন সার্জনদের জানি যারা ড্রেসিংয়ের জন্য হোমিওপ্যাথিক ক্যালেন্ডুলা ব্যবহার করেন এবং নিশ্চিত করেন যে এটি ক্ষত নিরাময়ে অ্যালোপ্যাথিক অ্যান্টিবায়োটিকের চেয়ে ভালো ফলাফল দেয়। এটিও ক্রস প্র্যাকটিস।

কেবলমাত্র হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের ক্রস প্র্যাকটিসের একটি মাইনাস শতাংশের অর্থ এই নয় যে সমস্ত ডাক্তার এইভাবে অনুশীলন করেন হোমিওপ্যাথি কলেজ থেকে পাস করা বেশিরভাগ ডাক্তার ক্রস প্র্যাকটিস করেন না। কিছু ডাক্তার 'ক্লিনিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট' হিসেবে হাসপাতালে যোগদান করেন কিন্তু তারা অ্যালোপ্যাথিক অনুশীলন শুরু করার জন্য নয় বরং কিছু ক্লিনিকাল অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য এটি করেন, এটি অর্জন করার পরে তারা ছেড়ে দেন এবং হোমিওপ্যাথিতে তাদের অনুশীলন শুরু করেন।

আমি তাদের 'ক্লিনিকাল অ্যাসিস্ট্যান্ট' হিসেবে কাজ করার মধ্যে কোনও সমস্যা দেখি না।

হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের একটি ক্ষুদ্র শতাংশই ক্রস প্র্যাকটিস করে, তার মানে এই নয় যে সমস্ত ডাক্তারই এইভাবে প্র্যাকটিস করেন। বেশিরভাগ ডাক্তার যারা হোমিওপ্যাথি কলেজ থেকে পাস করেন, তারা ক্রস প্র্যাকটিস করেন না। কিছু ডাক্তার জৈন হাসপাতালগুলিতে 'ক্লিনিকাল অ্যাসিস্ট্যান্ট' হিসেবে কাজ করেন কিন্তু তারা অ্যালোপ্যাথিক প্র্যাকটিস শুরু করার জন্য নয় বরং কিছু ক্লিনিকাল অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য তা করেন। এই অভিজ্ঞতা অর্জনের পর, তারা চলে যান এবং হোমিওপ্যাথিতে তাদের প্র্যাকটিস শুরু করেন।

অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ লিখেন না, তবে শুধুমাত্র রোগীদের পরীক্ষা করেন এবং পর্যবেক্ষণ করেন। সব প্রেসক্রিপশন সংশ্লিষ্ট পরামর্শদাতা দ্বারা করা হয়।

নার্সদের দ্বারা দেওয়া হয়, তাহলে এটি অবৈধ হওয়ার প্রশ্ন কোথায়? এবং রিপোর্টে বলা হয়েছে যে তারা অল্প বেতনের জন্য এটি করেন। তারা ইনজেকশন/ওষুধ, অতিরিক্ত কাজ করানো এবং কম বেতন দেওয়া হয় (শ্রম আইন অনুসারে, আপনি কাউকে টানা আট ঘন্টার বেশি কাজ করাতে পারবেন না)।

ডাক্তাররা? হাসপাতাল যারা এই ডাক্তারদের উপর এই অনুগ্রহ ব্যবহার করে, তারা কি টাকা বাঁচানোর চেষ্টা করছে? এই হাসপাতালগুলির মালিকরা কি

তারা কি দোষী নয়?

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে হোমিওপ্যাথিক এবং আয়ুর্বেদিক ডাক্তারের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। একজন ডাক্তারের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যখন 90 জন লোপ্যাথিতে, প্রথমত, গবেষণার শতাংশ মানুষ সকলকেই পছন্দ করে যা বলে যে 90 শতাংশ মানুষ অ্যালোপা পছন্দ করে, সুবিধাজনকভাবে এই সত্যটি মিস করার জন্য (অথবা কোনও কারণে করেনি) খুঁজে বের করার চেষ্টা করে না, যারা প্রাথমিকভাবে অ্যালোপাথি পছন্দ করেছিলেন, তাদের মধ্যে কতজন হতাশ হয়ে পড়েছিলেন এবং অ্যালোপা নিম্নমানের চিকিৎসা ছেড়ে স্থায়ীভাবে উপশম পান কারণ তারা তা পাননি এবং হোমিওপ্যাথিতে চলে যান

মিওপ্যাথি এবং আয়ুর্বেদ। প্যাটলেটাস, বিশেষ করে বেশিরভাগ হোমিওপ্যাথিতে

দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিটি অ্যালোপ্যাথকে ক্লান্ত করে আমাদের কাছে আসে যখন তাদের কোনও প্রকৃত উপকারী পরিবর্তন হয় না। ডাক্তার আরও বলেন যে সরকার গ্রামীণ এলাকায় আয়ুষ চিকিৎসকদের ক্রস প্র্যাকটিস করার জন্য উৎসাহিত করছে। আমাদের দাবি ছিল যে, গ্রামাঞ্চলে হোমিওপ্যাথদের নিয়োগ করতে দ্বিধা করা হচ্ছে কারণ গ্রামাঞ্চলে অ্যালোপ্যাথদের পর্যাপ্ত অর্থ নেই। যদি গ্রামাঞ্চলে ডাক্তাররা অনুশীলন করতেন, তাহলে সেখানে হোমিওপ্যাথ নিয়োগের কোনও প্রয়োজন থাকত না। সরকারের প্রয়োজন

কেন্দ্রীয় হোম কাউন্সিল- (লেখক AVLSH সরকারের প্যাথোথি বিভাগের সদস্য)

শরীরের দ্বিতীয় হৃদপিণ্ড কোথায় অবস্থিত এবং কিভাবে কাজ করে জেনে নিনআমাদের শরীরের দ্বিতীয় হৃদপিণ্ড কাফমাসুলে অবস্থিত। এর স...
16/07/2025

শরীরের দ্বিতীয় হৃদপিণ্ড কোথায় অবস্থিত এবং কিভাবে কাজ করে জেনে নিন

আমাদের শরীরের দ্বিতীয় হৃদপিণ্ড কাফমাসুলে অবস্থিত। এর সঠিক যত্ন না নিলে জটিল জটিল সমস্যার সৃষ্টি হয়। তারমধ্য সবচেয়ে জটিল রোগ তাকওয়া আর্থারাইট্রিস। যদি ও এ বিষয়ে খুব কম চিকিৎসকই এটা ধরতে পারে। প্রায় চিকিৎসক বাত ব্যথা, নিউরো সমস্যা ইত্যাদির চিকিৎসা দিয়ে পরিস্থিতি আরো জটিল করে তোলে। লাইফ স্টাইল খাদ্যভাস পরিবর্তন এর পাশাপাশি প্রাণায়াম যোগ করলে খুব সহজেই এই রোগ থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। আসুন আজ সেই দ্বিতীয় হৃদপিণ্ড সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ভাবে জানতে চেষ্টা করি - হৃদপিণ্ড দেহের রক্ত সঞ্চালনের মূল চালিকাশক্তি হলেও, পায়ের গভীরে একটি বিশেষ পেশি রয়েছে যা অগোচরেই একইরকম গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে চলেছে। এটি হলো সোলিয়াস পেশি, যাকে প্রায়শই “দ্বিতীয় হৃদপিণ্ড” নামে অভিহিত করা হয়। বৈদ্যুতিক স্পন্দনের মাধ্যমে নয়, বরং গতির মাধ্যমেই এই গভীর ও নীরব পেশি রক্ত সঞ্চালনে অবদান রাখে।

প্রতিবার হাঁটার সময়, সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামার সময় অথবা পায়ের আঙুলের ওপর ভর করে দাঁড়ানোর সময় সোলিয়াস পেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। সক্রিয় হওয়ার সাথে সাথেই এটি অসাধারণ ভাবে কাজ সম্পূর্ণ করে – অভিকর্ষের বিরুদ্ধে পায়ের শিরা থেকে রক্তকে পুনরায় হৃদপিণ্ডে পাঠায়।

এই অসাধারণ পেশির অবস্থান পায়ের পিছনের অংশে, গ্যাস্ট্রোকনেমিয়াস (পেণ্ডুলাম বা কাফ মাসল) পেশির গভীরে। এই মাসল বিস্ফোরক বা দ্রুতগতির না হলেও, অত্যন্ত দৃঢ় এবং সহনশীল। দেহের ভারসাম্য ও স্থায়িত্ব রক্ষায় এর ভূমিকা অপরিসীম।

কেন সোলিয়াস এত গুরুত্বপূর্ণ?

১. দেহের নিম্নভাগে রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে এবং সুষ্ঠু রক্ত প্রবাহ নিশ্চিত করে।

২. রক্ত জমাট বাঁধা ও শিরায় রক্ত জমাটবদ্ধতা প্রতিরোধ করে।

৩. পায়ের অপ্রয়োজনীয় পানি জমা (এডেমা) প্রতিরোধ করে ফোলাভাব কমায়।

৪. হৃদপিণ্ডের ওপর চাপ কমিয়ে সামগ্রিক কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে।

সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো, এই পেশি স্থির অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকলেও কাজ করে।

দীর্ঘক্ষণ বসে বা দাঁড়িয়ে কাজ করার অভ্যাস থাকলে সোলিয়াস পেশিকে সক্রিয় রাখা অত্যন্ত জরুরি। এর জন্য কয়েকটি সহজ উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে:

*কয়েক মিনিট হাঁটা।
* পায়ের গোড়ালি বারবার ওঠানো-নামানো
(হিল রেইজ)।
* গোড়ালি বা অ্যাঙ্কেল ফ্লেক্স করা।
* পায়ের পাতা দিয়ে বৃত্তাকার নড়াচড়া করা।

এগুলো ছোট ছোট দৈনন্দিন অঙ্গভঙ্গি মনে হলেও, সোলিয়াস পেশির কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে এবং সামগ্রিক সুস্থতায় এর ফলাফল সুদূরপ্রসারী।

(বিভিন্ন জার্নাল থেকে সংকলিত)

15/07/2025

ঘুমের ঘাটতি শুধু ক্লান্তিই আনে না, শরীরের ভেতরের গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়াগুলোকেও ধ্বংস করে।
নিয়মিত ঘুম না হলে মস্তিষ্ক, হরমোন, এবং মন — সবই ধীরে ধীরে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।

13/07/2025

হোমিওপ্যাথি যে মহান আল্লাহর কী বিশাল নেয়ামত তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। চিকিৎসার এই মাধ্যম শুধু দেহের নয়, মনের গভীরতাকেও স্পর্শ করে।

একজন রোগী আমার কাছে অনলাইনের মাধ্যমে এসেছিলেন যিনি দীর্ঘ দিন ধরে ভুগছিলেন এক জটিল সমস্যায়—

তার সমস্ত শরীরের মাংস লাফাতো(Muscle cramping)
তার মনে হতো হাত-পা শুকিয়ে যাচ্ছিল এবং মুখ দিয়ে অনবরত লালা পড়ত।

পরিবার তাকে কয়েবার হাসপাতালে এবং ডাক্তারের কাছে নিয়েও তার রোগ নির্ণয় করা যায়নি। নানা টেস্ট, নানা ওষুধ—সবই ব্যর্থ হয়েছিল। শারীরিক লক্ষণ থাকলেও এর পেছনে লুকিয়ে ছিল এক গভীর মানসিক অস্থিরতা ও চাপ। ঠিক তখনই, হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে তার সম্পূর্ণ রোগ ইতিহাস ও মানসিক অবস্থা বিশ্লেষণ করে আমি চিকিৎসা শুরু করি।

বিশ্বাস করেন, মাইন্ড বা মানসিক অবস্থার ওপর ভিত্তি করে যেভাবে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কাজ করেছে, তা দেখে পরিবারের সবাই বিস্মিত ও কৃতজ্ঞ💐

হোমিওপ্যাথি কেবল শরীরের ব্যথা, বেদনা বা রোগ নয়
এটা মনের অসুস্থতাকেও আরোগ্য করে এবং রোগীর সম্পূর্ণ সত্তাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।

(রোগীর নিজ সম্মতিতে রিভিউটা দেওয়া হয়)


আপনি কি জানেন, আপনার শরীরে আছে এমন এক সুইচ, যা মুহূর্তেই আপনাকে সুপারহিরো বানাতে পারে??সেই সুইচটির নাম—অ্যাড্রেনালিন।অ্য...
12/07/2025

আপনি কি জানেন, আপনার শরীরে আছে এমন এক সুইচ, যা মুহূর্তেই আপনাকে সুপারহিরো বানাতে পারে??
সেই সুইচটির নাম—অ্যাড্রেনালিন।অ্যাড্রেনালিন বা এপিনেফ্রিন হলো একটি শক্তিশালী হরমোন ও নিউরোট্রান্সমিটার, যা তীব্র চাপ বা ভয়ের প্রতিক্রিয়ায় অ্যাড্রিনাল গ্রন্থির মজ্জা থেকে উৎপন্ন হয়। এটি দেহের সিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা “Fight or Fight” প্রতিক্রিয়াকে সক্রিয় করে। যখন মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস কোনো শারীরিক বিপদ বা মানসিক চাপ শনাক্ত করে, তখন এটি সাথে সাথে অ্যাড্রিনাল গ্রন্থিকে সংকেত দেয় অ্যাড্রেনালিন নিঃসরণের জন্য।

নিঃসরণের পর, অ্যাড্রেনালিন শরীরের প্রায় প্রতিটি অঙ্গে প্রভাব ফেলে। এটি হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়, ফলে পেশিতে—বিশেষত হাত ও পায়ে—রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পায়। ফুসফুসের বায়ুনালী প্রসারিত হয়, যার ফলে রক্তে বেশি অক্সিজেন প্রবেশ করে। চোখের মণি বড় হয়ে যায়, দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ হয়। হজম প্রক্রিয়াসহ অন্যান্য গৌণ ব্যবস্থাগুলোর কার্যক্রম কমিয়ে দিয়ে রক্ত প্রধান পেশিগুলোর দিকে প্রবাহিত হয়, যাতে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার জন্য শরীর প্রস্তুত থাকে। লিভারে সংরক্ষিত গ্লুকোজ মুক্ত হয়ে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়।

NIH ও American Chemical Society-এর তথ্যানুসারে, অ্যাড্রেনালিন সাময়িকভাবে একজন মানুষের শক্তি, গতি ও ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা স্বাভাবিক সীমার বাইরে নিয়ে যেতে পারে। বহু প্রমাণিত ঘটনাতে দেখা গেছে, হঠাৎ অ্যাড্রেনালিন নিঃসরণের ফলে কেউ কেউ নিজের ওজনের বহু গুণ ভারী কিছু তুলতে পেরেছেন বা প্রায় অত্যাধিক গতিতে বিপদ থেকে পালাতে পেরেছেন। এটি সম্ভব হয় কারণ অ্যাড্রেনালিন শরীরের সাধারণ শক্তি সীমা অতিক্রম করতে দেয় এবং ব্যথার অনুভূতি দমন করে, যার ফলে শরীর কিছু সময়ের জন্য অসম্ভব শক্তিশালী হয়ে ওঠে।

তবে এই ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা রয়েছে। অ্যাড্রেনালিন দীর্ঘস্থায়ীভাবে কাজ করে না—এটি শুধু স্বল্প সময়ের জন্য কার্যকর। অতিরিক্ত বা দীর্ঘমেয়াদি নিঃসরণ হৃদযন্ত্রে ক্ষতি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস এবং মানসিক ভারসাম্যহীনতার মতো সমস্যা তৈরি করতে পারে। তবুও, বিপদের মুহূর্তে অ্যাড্রেনালিন একজন মানুষকে শারীরিক ও মানসিকভাবে এমন এক অবস্থায় নিয়ে যায়, যেখানে সে সাধারণের বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারে।

তথ্যসূত্র: National Institutes of Health (NIH), ScienceDaily, American Chemical Society (ACS), BBC Science, ScienceAlert

এলি লোবেল একজন নিউক্লিয়ার পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি University College Kensington, London থেকে নিউক্ল...
08/07/2025

এলি লোবেল একজন নিউক্লিয়ার পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে তিনি University College Kensington, London থেকে নিউক্লিয়ার ফিজিক্সে পিএইচডি এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।

১৯৯৬ সালের বসন্তে, মাত্র ২৭ বছর বয়সে এলি একটি জঙ্গলে হাঁটার সময় একটি পোকা (টিক বা Deer Tick) কামড় দেয়।
এই টিকের দেহে থাকা Borrelia burgdorferi নামক ব্যাকটেরিয়া এলির রক্তে ঢুকে পড়ে।

প্রথমে সাধারণ জ্বর, ব্যথা ও দুর্বলতা দিয়ে শুরু হয়, যা দিন দিন বাড়তে থাকে। অনেক ডাক্তার এটি ফ্লু, ভাইরাল ইনফেকশন, আর্থ্রাইটিস, লুপাস ইত্যাদি বলে ধরে নেন। কিন্তু এক বছর পর জানা যায়—তিনি লাইম ডিজিজে আক্রান্ত, যা বোরেলিয়া বার্গডোর্ফেরি নামক ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছড়ায়।

এরপর দীর্ঘ ১৫ বছর এলি লাইম ডিজিজে ভোগেন। শরীর দুর্বল হতে হতে এক পর্যায়ে তিনি হুইলচেয়ারে বসে যান। ব্যথা, স্মৃতিভ্রষ্টতা, স্নায়ু দুর্বলতা—সবকিছু মিলিয়ে তাঁর জীবন এক বিষাদে পরিণত হয়। এক সময় চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন যে, তাঁর আর চিকিৎসার কোনো উপায় নেই এবং মাত্র ৩ মাসের আয়ু অবশিষ্ট আছে।

২০১১ সালে এলি সিদ্ধান্ত নেন ক্যালিফোর্নিয়ায় গিয়ে জীবনের শেষ দিনগুলো কাটাবেন। সেখানেই একদিন একটি মৌমাছির দল হঠাৎ করে তাঁকে আক্রমণ করে। অসংখ্য মৌমাছি তাঁকে কামড় দেয় এবং তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। এলির শরীরে মৌমাছির বিষের প্রতি এলার্জি ছিল, তাই পরিবারের সবাই ভেবেছিল এবার হয়তো তাঁর মৃত্যু হবে।

কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে, সেই মৌমাছির কামড়ই এলির জীবনে মোড় ঘুরিয়ে দেয়। কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি লক্ষ্য করেন—তার শরীরের ব্যথা কমে যাচ্ছে, মাথা পরিষ্কার হচ্ছে, এবং তিনি আস্তে আস্তে হাঁটতেও পারছেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা যায়, মৌমাছির বিষে থাকা মেলিটিন নামক একটি পেপটাইড বোরেলিয়া ব্যাকটেরিয়াকে আক্রমণ করে ধ্বংস করেছে। এর ফলে শরীরে থাকা লাইম ডিজিজের মূল উৎস কার্যত নিঃশেষ হতে শুরু করে।

এলি লোবেলের জীবন আমাদের এক অসাধারণ বার্তা দেয়—প্রকৃতির মাঝে এমন অনেক বিষ আছে, যা প্রয়োজনমতো ব্যবহারে ওষুধ হয়ে উঠতে পারে। মৌমাছির বিষে প্রাণঘাতী ব্যথা শুরু হলেও, তা-ই তাঁকে জীবন ফিরিয়ে দিয়েছে।

হোমিওপ্যাথির দৃষ্টিকোণ থেকে এই ঘটনাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। হোমিওপ্যাথির মূল নীতি “Like cures Like” অর্থাৎ—যা রোগ সৃষ্টি করে, তা-ই রোগ সারাতে পারে—এই দর্শনের সঙ্গে এলির অভিজ্ঞতা গভীরভাবে মিলে যায়। মৌমাছির বিষ তাঁর শরীরে যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে এবং পরে তা-ই আরোগ্যের পথ খুলে দেয়, তা হোমিওপ্যাথির মূল ভাবনার বাস্তব প্রতিফলন বলা চলে।

05/07/2025

জরায়ুর ফাইব্রয়েড, সিস্ট এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হোমিওপ্যাথিতে উন্নতি সম্ভব,
আলহামদুলিল্লাহ ❤️

একজন ৩৮ বছর বয়সী নারী রোগী দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন জরায়ুর একাধিক ফাইব্রয়েড (Myoma), একাধিক Nabothian cyst, এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ সমস্যায়।

যদিও আমি ৬ মাস আগের রিপোর্ট দেখে চিকিৎসা শুরু করি, তবে উপসর্গ বিশ্লেষণ করে ধারণা করা যায় চিকিৎসা শুরুর আগে টিউমারগুলোর আকার আরও বড় হয়ে গিয়েছিল। কারন আমার নিকট হোমিও চিকিৎসা নিবার আগে তলপেট সবসময় ভারি ভারি লাগত, পেট ফোলা ও চাপ অনুভূত হতো।

*প্রধান উপসর্গ ছিলো অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হতো প্রায় মাসজুড়েই চলত, সাথে দুর্বলতা ছিল অনেক।

৩ ডোজ ওষুধ নেওয়ার পরেই:

*অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়
*মাসিক চক্র স্বাভাবিক হয়
*দুর্বলতা অনেকটাই কমে আসে

সর্বশেষ রিপোর্ট (২৮ জুন ২০২৫):

*জরায়ুর আকার আগের তুলনায় ছোট,
*বড় ফাইব্রয়েড এখন: ৫.৫ × ৫.০ সেমি
*Nabothian cyst আর নেই
* Uniform endometrial echotexture= জরায়ুর লাইনিং সম্পূর্ণ স্বাভাবিক
*নতুন কোনো সিস্ট বা ফ্লুইড নেই


Abdominal pain DD
04/07/2025

Abdominal pain DD

𝑼𝑺 𝑪𝒐𝒎𝒎𝒊𝒔𝒔𝒊𝒐𝒏 𝑶𝒏 𝑬𝒅𝒖𝒄𝒂𝒕𝒊𝒐𝒏 এর ১৮৯৮ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, আমেরিকার চারটি বড় মেডিকেল কলেজের মধ্যে তিনটিই ছিল হোমিওপ্যাথ...
02/07/2025

𝑼𝑺 𝑪𝒐𝒎𝒎𝒊𝒔𝒔𝒊𝒐𝒏 𝑶𝒏 𝑬𝒅𝒖𝒄𝒂𝒕𝒊𝒐𝒏 এর ১৮৯৮ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, আমেরিকার চারটি বড় মেডিকেল কলেজের মধ্যে তিনটিই ছিল হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ।
২০ শতকের শুরুর দিকে আমেরিকায় ২২ টি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল স্কুল, ১০০ টি হোমিওপ্যাথিক হাসপাতাল ছিল।
১৮৩০ সাল থেকে ব্রিটিশ রাজপরিবার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ শুরু করে। রাজপরিবারের হাত ধরে ১৮৪৯ সালে 𝑻𝒉𝒆 𝑹𝒐𝒚𝒆𝒍 𝑳𝒐𝒏𝒅𝒐𝒏 𝑯𝒐𝒎𝒐𝒆𝒐𝒑𝒂𝒕𝒉𝒊𝒄 𝑯𝒐𝒔𝒑𝒊𝒕𝒂𝒍 প্রতিষ্ঠিত হয়, যা পৃথিবীর সর্ববৃহৎ হোমিওপ্যাথিক হাসপাতাল।
ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (𝑩𝑴𝑱) এ ২০১০ সালে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, হোমিওপ্যাথির জন্মস্থান জার্মানিতে ৫৭% মানুষ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করে।
মার্কিন গবেষণা সংস্থা 𝑯𝒂𝒓𝒓𝒊𝒔 𝑰𝒏𝒕𝒆𝒓𝒂𝒄𝒕𝒊𝒗𝒆 ২০২২ সালের আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ১৮ মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, কানাডা, স্পেন, ইতালি সহ ১৬ টি দেশে একটি অনলাইন জরিপ পরিচালনা করে। এই জরিপে ১৬,৩৩৪ জন ব্যক্তি অংশগ্রহণ করেন, যাদের সবার বয়স ছিল ১৮ বছরের উপরে। জরিপে দেখা গেছে, গড়ে ৫৭% ব্যক্তি তাদের জীবদ্দশায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। ৫৫% ব্যক্তি গত ১২ মাসের মধ্যে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়েছেন। চিকিৎসা গ্রহণকারীদের মধ্যে ৮৩% ব্যক্তি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় সন্তুষ্ট হয়েছেন। আর জরিপে ৫৫% ব্যক্তি ভবিষ্যতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণের করবেন বলে জানিয়েছেন। কারণ তারা বিশ্বাস করেন, হোমিওপ্যাথিক একটি প্রাকৃতিক ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন চিকিৎসা ব্যবস্থা।

হোমিওপ্যাথির ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পড়ুন
"হোমিওপ্যাথি: ইতিহাস, ঐতিহ্য, আগামী"
পিডিএফ লিংক: https://drive.google.com/file/d/1sq8tnGrJbB-VbyvoCQgpxbso4tED-o9T/view?usp=sharing

©জোবায়ের হোসেন

Address

Gandaria

Opening Hours

Monday 04:00 - 10:00
Tuesday 04:00 - 22:00
Wednesday 04:00 - 22:00
Thursday 04:00 - 22:00
Saturday 04:00 - 22:00
Sunday 04:00 - 22:00

Telephone

+8801672059686

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Trust Homeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Trust Homeo Hall:

Share

Category