তুবা মেডিসিন কর্নার : Gazi-3092

তুবা মেডিসিন কর্নার : Gazi-3092 বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন কতৃক অনুমোদিত ও নিবন্ধিত।

23/12/2024
যে কারণে হয় ডায়রিয়া: লক্ষণ, প্রতিরোধ ও প্রতিকারের উপায়☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔ডায়রিয়া সংক্রমণে শক্তিশালী ভূমিকা রাখা ভাইরাসগুলো...
08/10/2022

যে কারণে হয় ডায়রিয়া: লক্ষণ, প্রতিরোধ ও প্রতিকারের উপায়☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔☔
ডায়রিয়া সংক্রমণে শক্তিশালী ভূমিকা রাখা ভাইরাসগুলোর মধ্যে রয়েছে নরোভাইরাস, অ্যাস্ট্রোভাইরাস, এন্টারিক অ্যাডেনোভাইরাস, ভাইরাল হেপাটাইটিস এবং সাইটোমেগালোভাইরাস

বাংলাদেশের মত ঘনবসতিপূর্ণ দেশে ডায়রিয়া রোগের ভয়াবহ রূপ নতুন নয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ডায়রিয়া সংক্রমণ দেশজুড়ে শঙ্কার সৃষ্টি করছে। আইসিডিডিআরবি (আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ)-এর তথ্যানুসারে, বিগত নয় দিনে ভর্তি হওয়া ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা ১১ হাজার ১৬১ জন।

কর্মকর্তাদের দাবি, প্রতিষ্ঠানটির ৬০ বছরের ইতিহাসে রোগীর এমন চাপ নজিরবিহীন। এমনকি হাসপাতালের বাইরেও তাঁবু টানিয়ে চিকিৎসা চলছে। বিশুদ্ধ পানির যথেষ্ট যোগান না থাকায় এবং অতি ব্যস্ততার ফলে বাসি খাবারের উপর নির্ভরশীলতা ডায়রিয়ার সংক্রমণ বাড়াচ্ছে। এমন সংকটাপন্ন সময়ে সতর্ক থাকতে চলুন ডায়রিয়া রোগের ব্যাপারে বিশদ জেনে নেওয়া যাক।

কী কী কারণে ডায়রিয়া হয়-

ভাইরাস: ডায়রিয়া সংক্রমণে শক্তিশালী ভূমিকা রাখা ভাইরাসগুলোর মধ্যে রয়েছে নরোভাইরাস, অ্যাস্ট্রোভাইরাস, এন্টারিক অ্যাডেনোভাইরাস, ভাইরাল হেপাটাইটিস এবং সাইটোমেগালোভাইরাস। রোটাভাইরাস বাচ্চাদের ডায়রিয়ার তীব্রতার জন্য দায়ী। কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাসও ডায়রিয়া সংক্রান্ত জটিলতার সৃষ্টির পেছনে কাজ করে। দূষিত পানি নরোভাইরাস, অ্যাস্ট্রোভাইরাস, হেপাটাইটিস এ ভাইরাস, এবং স্যাপোভাইরাসের একটি বড় উৎস। হিমায়িত সবজি হেপাটাইটিস এ ভাইরাসের বড় উৎস। নোরোভাইরাস থাকে পাতাযুক্ত সবুজ শাকসবজি এবং তাজা ফলের মধ্যে। হেপাটাইটিস এ এবং নোরোভাইরাস সংক্রমণ অনুপযুক্ত খাদ্য পরিচালনার মাধ্যমেও হয়ে থাকে।

ব্যাকটেরিয়া এবং পরজীবী: দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে ই কোলাইয়ের মত প্যাথোজেনিক ব্যাকটেরিয়া বা পরজীবীর সংস্পর্শে আসার ফলে ডায়রিয়া হয়। দূষিত পানি ছাড়াও ই কোলাই কাঁচা বা কম রান্না করা গরুর মাংস, কাঁচা শাকসবজি এবং পাস্তুরিত দুধে থাকে।

ওষুধ সেবন: কিছু অ্যান্টিবায়োটিক আছে যেগুলো দেহের খারাপ ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলার পাশাপাশি ভালো ব্যাকটেরিয়াও মেরে ফেলে। ফলে অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়ার স্বাভাবিক ভারসাম্যে ব্যাঘাত ঘটে, যা পুরো শারীরিক অবস্থাকে ডায়রিয়ার দিকে ধাবিত করে। এছাড়াও অ্যান্টি-ক্যান্সার ওষুধ এবং ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত অ্যান্টাসিড ডায়রিয়া সৃষ্টির জন্য দায়ী।

ল্যাকটোজ সমস্যা: ল্যাকটোজ হল দুধ এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্যে পাওয়া এক ধরনের চিনি। যাদের ল্যাকটোজ হজম করতে অসুবিধা হয় তাদের দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার পর ডায়রিয়া হয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্যাটি বাড়তে পারে, কারণ যে এনজাইমটি ল্যাকটোজ হজম করতে সাহায্য করে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার মাত্রা কমতে থাকে।

ডায়রিয়ার লক্ষণসমূহ:
ডায়রিয়ার প্রধান উপসর্গগুলো হল মলত্যাগের জন্য প্রচণ্ড চাপ অনুভূত হওয়া, এবং ঘন ঘন পাতলা পায়খানা। এছাড়াও বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা, পেটে চাপ অনুভূত হওয়া, পেট ফোলা থেকে শুরু করে চূড়ান্ত অবস্থায় ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা হয়।

ডায়রিয়ার গুরুতর জটিলতা হল পানিশূন্যতা। ডায়রিয়ার কারণে শরীর থেকে প্রয়োজনীয় তরলের একটি বিশাল অংশ বেরিয়ে যায়। আর এর ফলেই পানিশূন্যতার ঝুঁকি বাড়ে। পানিশূন্যতার লক্ষণগুলো হলো প্রচণ্ড ক্লান্তি, শুকনো শ্লেষ্মা, হৃৎস্পন্দন বৃদ্ধি, মাথাব্যথা, তৃষ্ণা বৃদ্ধি, প্রস্রাব হ্রাস এবং শুষ্ক মুখ।

বাচ্চারা ডায়রিয়া এবং পানিশূন্যতার ক্ষেত্রে বেশ সংবেদনশীল। এ সময় বাচ্চাদের প্রস্রাব কমে যায়, মুখ শুকিয়ে যায়, মাথাব্যথা হয়, ক্লান্ত দেখায়, কান্নার সময় চোখে পানি থাকে না, চোখ আধবোজা- আধখোলা অবস্থায় থাকে, তন্দ্রাতুর দেখায় এবং সবসময় বিরক্ত থাকে।

ডায়রিয়া হলে করণীয়:
সাধারণ অবস্থায় ডায়রিয়া কয়েক দিনের মধ্যে চিকিৎসা ছাড়াই ভালো হয়ে যেতে পারে। শরীর খারাপের সময়টুকু বিশ্রামের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানীয় পান করতে হয় এবং অন্যান্য খাবারের সময় সতর্ক থাকতে হয়।

শরীরকে পানিপূর্ণ রাখার জন্য পরিষ্কার তরল পান ও ফলের রস খেতে হবে। এ সময় দিনে প্রায় ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করা প্রয়োজন। একবারে টান দিয়ে পুরো গলাধঃকরণের পরিবর্তে অল্প পরিমাণে চুমুক দিয়ে পান করা যেতে পারে।

ডায়রিয়া হলে দেহকে পানিপূর্ণ রাখতে ডাক্তার লবণ, পটাসিয়াম এবং ক্লোরাইড-এর মত স্পোর্টস পানীয়গুলো পানের পরামর্শ দিতে পারে। ঘন ঘন বমি বমি ভাব হলে ধীরে ধীরে তরলে চুমুক দিয়ে পান করা ভালো। এ সময়ের জন্য উপযুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে আলু, চিনাবাদামের মাখন, টার্কির মাংস এবং দই।

যে খাবারগুলো ডায়রিয়া বা শরীরে গ্যাসের অবস্থা আরও খারাপ করে এমন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এগুলোর মধ্যে আছে চর্বিযুক্ত বা ভাজা খাবার, কাঁচা ফল এবং শাকসবজি, মশলাদার খাবার, মটরশুঁটি এবং বাঁধাকপি এবং ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়, যেমন কফি ও সোডা।

যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে অধিকাংশ ক্ষেত্রে চিকিৎসা ছাড়াই শরীর উন্নতির দিকে যায় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডায়রিয়া ভালো হয়ে যায়। যদি উপসর্গ ২ দিনের বেশি সময় ধরে চলতে থাকে, তখন ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া আবশ্যক। এক্ষেত্রে কিছু উপসর্গ গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে এবং তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি অবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এগুলো হলো- অবিরাম বমি, ক্রমাগত ডায়রিয়া, পানিশূন্যতা, উল্লেখযোগ্য হারে ওজন হ্রাস, মলের মধ্যে পুঁজ ও রক্ত, কালো মল বের হওয়া ইত্যাদি।

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যে উপসর্গগুলো অবিলম্বে চিকিৎসার দাবি রাখে সেগুলো হলো- ২৪ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় ধরে ডায়রিয়া, জ্বর ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি, রক্ত ও পুঁজ মল এবং কালো মল।

ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে ডায়রিয়া হলে ডাক্তার অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের কথা বলতে পারেন। অবশ্য চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার পূর্বে ডাক্তার রোগীর কিছু শারীরিক অবস্থা নিরীক্ষা করবেন। সেগুলো হলো- ডায়রিয়া তীব্রতা, পানিশূন্যতার তীব্রতা, রোগীর স্বাস্থ্যের সামগ্রিক অবস্থা, চিকিৎসা ইতিহাস, বয়স, এবং রোগীর বিভিন্ন পদ্ধতি বা ওষুধ সহ্য করার ক্ষমতা।

পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৩৫ টাকা। ১৯. এমোক্সিসিলিন বিপি ১২৫ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন ১০০ মিলি বোতলের আগের ৪১ টাকা ৪০ পয়সা, বেড়ে হয়েছ...
08/10/2022

পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৩৫ টাকা। ১৯. এমোক্সিসিলিন বিপি ১২৫ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন ১০০ মিলি বোতলের আগের ৪১ টাকা ৪০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৭০ টাকা। ২০. এমোক্সিসিলিন বিপি ২৫০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন-ডিএস ১৫ মিলি বোতলের আগের ৬৭ টাকা ৯৪ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ১০০ টাকা। ২১. এমোক্সিসিলিন বিপি ২৫০ এমজি ক্যাপসুল, আগের ৩টাকা ১৫ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৪ টাকা। ২২. এমোক্সিসিলিন বিপি ৫০০ এমজি ক্যাপসুল, আগের ৫ টাকা ৯০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৭ টাকা ৫ পয়সা। ২৩. এমোক্সিসিলিন বিপি ৫০০ এমজি ইনজেকশন, আগের দাম ২৪ টাকা ১০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৫৫ টাকা।
২৪. জাইলোমেট্রোজালিন এইচসিআই ০.০৫% নাসাল ড্রাপ ১৫ এমএল এর আগের দাম ৯ টাকা ৬০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ১৮ টাকা। ২৫. জাইলোমেট্রোজালিন এইচসিআই ০.১% নাসাল ড্রাপ ১৫ এমএল এর আগের দাম ১০ টাকা ৪ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ২০ টাকা।
২৬. প্রোকলেপেরাজিন ৫এমজি ট্যাবলেট, আগের দাম ৪০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৬৫ পয়সা। ২৭. প্রোকলেপেরাজিন ১২.৫ এমজি ইনজেকশন, আগের দাম ৪ টাকা ৩৬ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৯ টাকা।
২৮. ডায়াজেপাম ১০এমজি/২এমএল ইনজেকশন আগে ছিল ৩টাকা ২২ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৭টাকা।
২৯. মিথাইলডোপা ২৫০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম এক টাকা ৫০ পয়সা, এটি ১৩৪ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৩টাকা ৪৮ পয়সা। ৩০. মিথাইলডোপা ৫০০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল ৫ টাকা ১৩ পয়সা, এটি বেড়ে হয়েছে ৬ টাকা ৯ পয়সা।
৩১. ফ্রুসেমাইড ২০ এমজি/২এমএল ইনজেকশনের দাম আগে ছিল ৫ টাকা ৯৯ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৯ টাকা। ৩২. ফ্রুসেমাইড ৪০ এমজি ট্যাবলেট আগে ছিল ৫৬ পয়সা, বেড়ে হয়েছে এক টাকা।
৩৩. ফেনোবারাবিটাল ৩০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল ৬৮ পয়সা, বেড়ে হয়েছে এক টাকা। ৩৪. ফেনোবারাবিটাল ৬০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল এক টাকা, বেড়ে হয়েছে এক টাকা ৫০ পয়সা। ৩৫. ফেনোবারাবিটাল ৫০ এমএল এলিক্সির ২০এমজি৫ এমএল বোতলের আগের দাম ছিল ২১ টাকা ৭৮ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৪৩ টাকা। ৩৬. ফেনোবারাবিটাল ১০০ এমএল এলিক্সির ২০ এমজি/৫ এমএল বোতলের আগের দাম ছিল ৫০ টাকা, বেড়ে হয়েছে ৭০ টাকা।
৩৭. ওআরএস ৫০০ এমএল স্যাটেস এর আগের দাম ছিল ৪ টাকা ৩৫ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৬টাকা। ৩৮. ওআরএস ফ্রুটি ২৫০ এমএল স্যাটেস এর আগের দাম ছিল ৪ টাকা ৪০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৬ টাকা।
৩৯. লিডোকেইন ১% ডব্লিউভি, ২০ এমজি/২এমএল ইনজেকশন এর আগের দাম ছিল ৩টাকা ৬ পয়সা, ৯৯ শতাংশ বেড়ে ওষধুটির দাম হয়েছে ৭ টাকা। ৪০. লিডোকেইন ১% ডব্লিউভি, ৫০ এমএল ইনজেকশন এর আগের দাম ছিল ২০ টাকা, বেড়ে ওষধুটির দাম হয়েছে ৩৫ টাকা। ৪১. লিডোকেইন ২% ডব্লিউভি, ৫০ এমএল ইনজেকশন এর আগের দাম ছিল ২৫ টাকা, বেড়ে ওষধুটির দাম হয়েছে ৪০ টাকা।
৪২. ফলিক এডিস ০.০৫ এমজি/১০০এমএল ওরাল সলিউশন (১০০ এমএল বোতল) এর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০ টাকা।
৪৩. ক্লোরফেনিরামিন ২এমজি/৫এমএল সিরাপ (৬০ এমএল বোতল) এর আগের দাম ছিল ১৩ টাকা, বেড়ে হয়েছে ২০ টাকা।
৪৪. বেনজাথিন বেনজিলপেনিসিলিন ১২ লাখ ইউনিট/ভায়ল ইনজেকশন এর আগের দাম ১৫ টাকা ৬০ পয়সা, প্রায় ৯৯ শতাংশা বেড়ে দাম হয়েছে ৩০ টাকা।
৪৫. এ্যসপিরিন ৭৫ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল ৫৫ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৮০ পয়সা। ৪৬. এ্যসপিরিন ৩০০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল দেড় টাকা, বেড়ে হয়েছে ২টাকা।
৪৭. ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ২৫০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল দুই টাকা, বেড়ে হয়েছে ২ টাকা ৮০ পয়সা। ৪৮. ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ৫০০ এমজি ট্যাবলেটের আগের দাম ছিল ৩ টাকা ৮৬ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৫ টাকা ৫০ পয়সা। ৪৯. ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ২৫০ এমজি/৫এমএল সিরাপ (৫০ এমএল বোতল) এর আগের দাম ছিল ২১ টাকা ৫০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৩৫ টাকা।
৫০. প্রোমেথাজিন ৫এমজি/৫এমএল এলিক্সির (১০০ এমএল বোতল) আগের দাম ছিল ২১ টাকা ৩৫ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৩৫ পয়সা। ৫১. প্রোমেথাজিন ২৫এমজি/এমএল ইনজেকশনের আগের দাম ছিল ৩টাকা, বেড়ে হয়েছে ৭টাকা।
৫২. নরগেস্টেরেল ০.৩০ এমজি+ইথাইনিলিস্ট্রাডল ০.০৩এমজি ট্যাবলেটের দাম আগে ছিল একটা ৫০ পয়সা, বেড়ে হয়েছে দুই টাকা। ৫৩. ফেরোস ফেুমেরেট ৭৫ এমজি ট্যাবলেলেটর আগের দাম ছিল ৩৮ পয়সা, বেড়ে হয়েছে ৫০ পয়সা।

💞হ্যান্ড–ফুট–মাউথ রোগে ভয়ের কিছু নেইসাম্প্রতিক সময়ে হ্যান্ড-ফুট-মাউথ রোগ নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। এ রোগে আক্র...
08/10/2022

💞হ্যান্ড–ফুট–মাউথ রোগে ভয়ের কিছু নেই
সাম্প্রতিক সময়ে হ্যান্ড-ফুট-মাউথ রোগ নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। এ রোগে আক্রান্ত শিশুদের শরীরের নানা জায়গায় পানিভর্তি ফোসকাজাতীয় ক্ষত, মুখের ভেতরে ঘা, কিছু খেতে না পারা, মুখ দিয়ে ক্রমাগত লালা পড়া, সঙ্গে অল্প জ্বর হতে পারে।

ফোসকাগুলো দেখতে অনেকটা জলবসন্তের মতো হলেও এটা জলবসন্ত নয়। এটি একটি ভাইরাসবাহিত রোগ। রোগটি খুবই ছোঁয়াচে, তবে এর তীব্রতা কম আর জটিলতা নেই বললেই চলে। তাই ভয়ের কোনো কারণ নেই।

কেন হয় ও কীভাবে ছড়ায়
কক্সেকি নামের একধরনের ভাইরাসের কারণে মূলত এ রোগ হয়। এতে আক্রান্ত শিশুর নাকের পানি, লালা, ফোসকা ফাটা পানি, হাঁচি-কাশির মাধ্যমে, এমনকি আক্রান্ত শিশুর পায়খানার মাধ্যমেও অন্যরা সংক্রমিত হতে পারে। ভাইরাসটি শিশুর শরীরে প্রবেশের চার থেকে ছয় দিনের মধ্যে রোগের লক্ষণ দেখা যায়।
এ ছাড়া খেলনা বা দরজার নব বা অন্য আসবাবেও ভাইরাস অবস্থান করতে পারে এবং এগুলো কেউ স্পর্শ করলেও সে আক্রান্ত হতে পারে।
যেসব জায়গায় জনসমাগম বেশি, যেমন স্কুলে একটি শিশু আক্রান্ত হলে তার কাছ থেকে এ ভাইরাস অতি দ্রুত অন্য অনেকের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। কেউ আক্রান্ত হলে প্রথম সপ্তাহেই ভাইরাসটি অন্যের মধ্যে বেশি ছড়ায়।
জটিলতা
তেমন কোনো মারাত্মক জটিলতা না থাকলেও মুখে ও গলায় ব্যথা, খেতে না পারার কারণে কখনো কখনো শিশুর শরীরে পানির ঘাটতি
হতে পারে।
খুবই কম হলেও কখনো কখনো এই ভাইরাস মস্তিষ্কে প্রবেশ করে সংক্রমণ করতে পারে।
এ ছাড়া অনেক সময় হাত বা পায়ের আঙুলের নখ পড়ে যেতে পারে, যা অবশ্য অল্প দিনের মধ্যে আবার স্বাভাবিক হয়ে যায়।
চিকিৎসা
বিশেষ কোনো চিকিৎসা নেই বা তার দরকারও নেই। সাধারণত ৭-১০ দিনের মধ্যে এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।
স্বাভাবিক পরিচর্যা, খাবার, বিশেষ করে পানি বা পানীয় পর্যাপ্ত দিতে হবে, যাতে প্রস্রাব ঠিকমতো হয়।
ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবার বিশেষ করে ফলের রস মুখের ব্যথা বাড়াতে পারে।
জ্বর থাকলে নির্দিষ্ট মাত্রার প্যারাসিটামল দেওয়া যাবে, তবে অ্যাসপিরিন দেওয়া ঠিক হবে না। এর বাইরে কোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিভাইরাল বা অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধের কোনো ভূমিকা নেই এবং অহেতুক এগুলো দেওয়ার দরকার নেই।
প্রতিরোধ
শিশুদের বারবার ভালো করে হাত ধোয়া শেখাতে হবে।
হাঁচি-কাশির শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে।
ঘর, ঘরের মেঝে, খেলনা পরিষ্কার রাখতে হবে।
মুখের ভেতর হাত ঢোকানোর অভ্যাস দূর করতে হবে।
ভিড়ভাট্টা যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা ভালো।
অধ্যাপক আবিদ হোসেন মোল্লা, বিভাগীয় প্রধান, শিশুরোগ বিভাগ, বারডেম হাসপাতাল

মাথাই তো সব। মস্তিষ্ক ছাড়া কি আর অস্তিত্ব থাকে? মস্তিষ্ক ১০০ বিলিয়ন কোষ দিয়ে তৈরি। মস্তিষ্ক যতই ব্যবহৃত হয়, ততই শক্তিশাল...
08/10/2022

মাথাই তো সব। মস্তিষ্ক ছাড়া কি আর অস্তিত্ব থাকে? মস্তিষ্ক ১০০ বিলিয়ন কোষ দিয়ে তৈরি। মস্তিষ্ক যতই ব্যবহৃত হয়, ততই শক্তিশালী আর কার্যকর হয়। বয়স ৪০-এর পর মস্তিষ্ক ক্রমশ সংকুচিত হতে থাকে। তাই এ সময় পড়াশোনার ধার কমে আসে। বয়স ৬০-এর পর মস্তিষ্ক দ্রুত সংকুচিত হতে থাকে। তাই এ সময় অনেক স্মৃতি হারিয়ে যায়। অনেকে ডিমেনশিয়া (স্মৃতিভ্রংশ) ও আলঝেইমার রোগে ভোগেন। দৈনন্দিন জীবনে আমরা জেনে না-জেনে এমন সব কাজ করি, যেগুলো আমাদের মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে। কী সেগুলো? বিজনেস গ্রোথ মেন্টর অনুসারে জেনে নেওয়া যাক।
অতিরিক্ত অন্ধকারে থাকা: অতিরিক্ত অন্ধকারে থাকার অভ্যাস আমাদের মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে। আমাদের ভেতর বিষণ্নতার সৃষ্টি করে। এ বিষণ্নতা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা মন্থর করে। এ কারণেই শীতপ্রধান দেশে আত্মহত্যার হার বেশি। প্রাকৃতিক আলোতে থাকলে আমাদের মস্তিষ্ক ভালোভাবে কাজ করে।

অতিরিক্ত নেতিবাচক খবর দেখা, পড়া: অতিরিক্ত নেতিবাচক খবর দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে। এসব নেতিবাচক খবর মনের ওপর প্রভাব ফেলে। আর সেটা একসময় শরীর আর মস্তিষ্ককে আক্রান্ত করে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি করে।
উচ্চশব্দে গান শোনা বা শব্দদূষণে থাকা: ফুল ভলিউমে গান শোনা মস্তিষ্কের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ। টানা ৩০ মিনিট অতি উচ্চমাত্রার শব্দে থাকলে একজনের শ্রবণশক্তি সম্পূর্ণরূপে লোপ পেতে পারে। বয়স্কদের ক্ষেত্রে শ্রবণশক্তি লোপ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিশক্তিও লোপ পেতে পারে। সেই সঙ্গে ব্রেনের টিস্যু নষ্ট হয়ে যেতে পারে। হেডফোনে উচ্চশব্দে গান শোনে, এমন ব্যক্তিদের আশপাশে কী ঘটছে বা যেকোনো কিছু বোঝার জন্য অন্যদের চেয়ে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয়।
বেশি সময় একা থাকলে মনের ওপর চাপ পড়ে: মানুষ সামাজিক জীব—এটা বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য। দলবদ্ধভাবে থাকার বিষয়টি মানুষের ডিএনএতে নির্দেশ দেওয়া। ফেসবুকে বন্ধুসংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যাওয়ার থেকে দু-একটি ভালো বন্ধু থাকা খুবই জরুরি। যাঁরা কাছের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেন, তাঁরা অন্যদের তুলনায় হাসিখুশি ও কর্মদক্ষ হন। আলঝেইমারের ঝুঁকিও কম থাকে।

বেশি বেশি স্ক্রিন টাইম: অতিরিক্ত ‘স্ক্রিন টাইম’ও নানাদিক থেকে মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করে। টেলিভিশনের দিকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তাকিয়ে থাকা, ল্যাপটপে গেম খেলা বা ফেসবুকে অতিরিক্ত সময় কাটানো অথবা নেটফ্লিক্স ছেড়ে উঠতে না পারা—এসবই মস্তিষ্কের ক্ষতির কারণ। এ ছাড়া আপনি অতিরিক্ত পর্দায় চোখ আটকে সময় কাটাচ্ছেন মানে হলো আপনি কথা কম বলছেন। অতিরিক্ত কম কথা বলাও মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর।

প্রয়োজনের চেয়ে বেশি চিনি: অতিরিক্ত চিনি খাওয়া শরীর ও মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর। এদিকে বার্গার, ফ্রাই, পটেটো চিপস বা কোমল পানীয়ের মতো জাঙ্ক ফুড শিখন, স্মৃতি ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য মস্তিষ্কের কার্যকর অংশগুলোকে ক্রমশ সংকুচিত করে ফেলে। অন্যদিকে সবুজ শাকসবজি, ফল ও বাদামজাতীয় খাবার মস্তিষ্কের ক্ষয় রোধ করে।

শরীরচর্চার অভাব: নিয়মিত শরীরচর্চা না করলে ডিমেনশিয়ার আশঙ্কা বাড়ে। শুধু মস্তিষ্কের রোগই নয়, এর ফলে ডায়াবেটিস, হৃদ্‌রোগ ও উচ্চ রক্তচাপের আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। আর এগুলো সবই আলঝেইমারের সঙ্গে সম্পর্কিত।

ছয় ঘণ্টার কম ঘুম মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর: ছয় ঘণ্টার কম ঘুমানোও মস্তিষ্কের জন্য নানা দিক থেকে ক্ষতির কারণ। আট ঘণ্টা ঘুম সবচেয়ে ভালো।

☂️হৃদ্‌রোগকে দূরে রাখতে☂️বিশ্বজুড়ে অকালমৃত্যুর অন্যতম কারণ হৃদ্রোগ। অনেকটা নীরবে শরীরে বাসা বাঁধে এ রোগ। একদিন হঠাৎ ঘটতে...
08/10/2022

☂️হৃদ্‌রোগকে দূরে রাখতে☂️
বিশ্বজুড়ে অকালমৃত্যুর অন্যতম কারণ হৃদ্রোগ। অনেকটা নীরবে শরীরে বাসা বাঁধে এ রোগ। একদিন হঠাৎ ঘটতে পারে হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনা। আবার মৃদু লক্ষণ, যেমন অল্প পরিশ্রমে বুকে ব্যথা, অত্যধিক ক্লান্তি বা বুক ধড়ফড়ানি হতে পারে, যা আমরা অনেক সময়ই এড়িয়ে যাই।
কেন হয়
হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে চর্বি জমে রক্ত সরবরাহ ব্যাহত হয় এবং হৃৎপিণ্ডের মাংসপেশি আক্রান্ত হয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঝুঁকি বাড়তে থাকে। আছে বংশগতির প্রভাব।
ক্ষতিকর খাবারদাবার, অতিরিক্ত ওজন, ধূমপান বা তামাক-জর্দার ব্যবহার, অতিরিক্ত মদ্যপান, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে উচ্চমাত্রার খারাপ কোলেস্টেরল এবং কায়িক শ্রম না করা হৃদ্রোগের কারণ।
হৃদ্রোগকে দূরে রাখতে যা মেনে চলবেন-
খাদ্যাভ্যাস
চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। গরু-খাসির মাংস, কলিজা, মগজ, বড় চিংড়ির মাথা, ঘি-মাখন ও ডালডা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলবেন।
বেকারির খাবার ও ফাস্ট ফুড ছাড়তে হবে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডসমৃদ্ধ উপকারী চর্বিজাতীয় খাবারের ওপর নির্ভরশীল হতে হবে বেশি। মাছ ও মাছের তেল, বাদাম ও বীজজাতীয় খাবার, বাদামের তেল, অলিভ অয়েল—এসবে থাকে উপকারী চর্বি।
আঁশযুক্ত খাবার, যেমন যব, ভুট্টা, লাল আটার রুটি, টাটকা শাকসবজি, ফলমূল ও সালাদ খাবেন প্রচুর। এড়িয়ে চলবেন সব ধরনের কোমল পানীয়।
নিজেকে জানুন
বয়স চল্লিশের কোঠা ছুঁলে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা উচিত।
রক্তচাপ পরীক্ষা করান। উচ্চ রক্তচাপ শনাক্ত হলে তা নিয়ন্ত্রণে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
রক্তের শর্করা পরীক্ষা করুন। ডায়াবেটিস ধরা পড়লে দ্রুত নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীর হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেশি।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে দেখুন।

ডা. শরদিন্দু শেখর রায়, সহকারী অধ্যাপক, হৃদ্রোগ বিভাগ, জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

21/06/2022

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"
⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""
👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
👉ডায়াবেটিস আছে কিনা
👉প্রোটিন যায় কিনা
👉রক্ত যায় কিনা
👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা
🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)
🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।

নিজেকে সংস্কারের দায়িক্ত নিজেকেই নেয়া উচিত!!🥰🥰
19/06/2022

নিজেকে সংস্কারের দায়িক্ত নিজেকেই নেয়া উচিত!!🥰🥰

11/06/2022

বিভিন্ন প্রকার জ্বর এবং সংক্রামক রোগ
Various Kinds Of Fever & Infectious Disease
১. সর্দি জ্বর
( Common Cold and fever or Acute Coryza )
কারণ : ( Cause ) : প্রথমে নাক ও ফ্যারিংস এ কতকগুলো Virus আক্রমণ করে । এই Virus এর মধ্যে প্রধান হলো ( Rhimovirus বা Cottarrhal Virus ) . পরবর্তীতে অন্য জীবাণুরা আক্রমণ করে থাকে । যেমন – Staphylo , Strepto Pneumo কক্কাস প্রভৃতি । স্যাঁতস্যাঁতে ঘরে থাকা , বৃষ্টির পানিতে ভেজা , গরমের পর হঠাৎ ঠাণ্ডা লাগা , পেট গরম হওয়া , ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করা , হঠাৎ আবহাওয়া পরিবর্তন করা ইত্যাদি কারণে সর্দি জ্বর হয় ।

প্রধান লক্ষণ ও উপসর্গ ( Clinical Signs andSymptoms )
১ . নাকে জ্বালা ও হাঁচি শুরু হয় ।
২. নাক দিয়ে প্রচুর পানি পড়া ।
৩. মাথা ভার ও মাথা ব্যথা , সাইনাস দেখা দেয় অথাৎ Sinusitis হয় ।
৪. গলা ব্যথা ও স্বর ভঙ্গ হতে পারে ।
৫. অস্বাচ্ছন্দ্য বোধ , গলায় ঘা , সামান্য গায়ে তাপ থাকে ।
৬. চোখ লাল ও ছলছল করে ।

Address

Gazipur
4600

Telephone

+8801521575322

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when তুবা মেডিসিন কর্নার : Gazi-3092 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to তুবা মেডিসিন কর্নার : Gazi-3092:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram