Dr Jahir Lalat

Dr Jahir Lalat MBBS(DU)

08/10/2025

টেস্টোস্টেরন কমে যাওয়ার (Testosterone Drop) কারণগুলো দুইভাবে ভাগ করা যায় লাইফস্টাইল ফ্যাক্টর এবং শারীরিক/হরমোনাল ফ্যাক্টর।
১. ঘুম কম হলে :প্রতিদিন ৬ ঘণ্টার নিচে ঘুম = টেস্টোস্টেরন ১০–১৫% পর্যন্ত কমে যেতে পারে,ডিপ স্লিপ না হলে হরমোন রিপেয়ার হয় না
২. বেশি স্ট্রেস ও কর্টিসল:বেশি টেনশন / মানসিক চাপ Testosterone দমন করে ,Cortisol বেড়ে গেলে পুরুষালি হরমোন কমতে থাকে
৩. ফ্যাট সেল থেকে Aromatase এনজাইম ইস্ট্রোজেনে পরিণত করে টেস্টোস্টেরনকে ,বিশেষ করে belly fat সবচেয়ে
৪. অলস লাইফস্টাইল ও ব্যায়ামের অভাব:নড়াচড়া কম হলে হরমোন প্রোডাকশন স্লো,ওয়েট ট্রেনিং না করলে T-level স্বাভাবিক থাকে না
৫. অতিরিক্ত অ্যালকোহল;লিভার ও টেস্টিসের উপর প্রভাব ফেলে,T লেভেল কমে গিয়ে শরীর দুর্বল হয়
৬. প্রসেসড খাবার ও সুগার এসব ইনসুলিন বাড়িয়ে হরমোন নষ্ট করে
৭. ভিটামিন ও মিনারেল ঘাটতি
বিশেষ করে Zinc Vitamin D Magnesium Healthy fat কম থাকলে T কমে যায়
৮. ওভার ট্রেনিং / রেস্ট না নেওয়া ,অতিরিক্ত ব্যায়াম করলেও কর্টিসল বেড়ে গিয়ে T ড্রপ হয়
৯. বেশি সয়াপ্রোডাক্ট ও প্লাস্টিক ,সয়া আইসোফ্ল্যাভোন ,BPA প্লাস্টিক এসব ইস্ট্রোজেনের মতো কাজ করে
১০. বয়সজনিত কারণ ৩০–৩৫ এর পর গড়ে প্রতি বছর ১% করে কমতে থাকে (যদি লাইফস্টাইল ঠিক রাখা হয় তাহলে কমার হার অনেক কম)

কিডনির_জন্য_বিপজ্জনক_ডায়েটকিডনিতে পাথর সৃষ্টি করতে পারে এমন খাবারঃ-1) অতিরিক্ত লবণ ও ঝাল–মশলাদার খাবারআচার, ফাস্টফুড, প্...
07/10/2025

কিডনির_জন্য_বিপজ্জনক_ডায়েট
কিডনিতে পাথর সৃষ্টি করতে পারে এমন খাবারঃ-
1) অতিরিক্ত লবণ ও ঝাল–মশলাদার খাবার
আচার, ফাস্টফুড, প্যাকেট চিপস, ভাজাপোড়া।
2) অক্সালেট বেশি খাবার
পালং শাক, ঢেঁড়স, মিষ্টি আলু, বিট। বাদাম (চিনাবাদাম, কাজুবাদাম), চকলেট। চা/কফি অতিরিক্ত
3) ইউরিক এসিড বাড়ায়
লাল মাংস (গরু, খাসি)। লিভার, কিডনি, মগজ (অর্গান মিট)। সামুদ্রিক মাছ (স্যারডিন, অ্যাঙ্কোভি, শুঁটকি জাতীয়)। অতিরিক্ত ডাল (বিশেষ করে মসুর, ছোলা) কোলা, সফট ড্রিঙ্ক, এনার্জি ড্রিঙ্ক, অ্যালকোহল।
4) অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবার
বেশি দুধ, দই, পনির।
5) অতিরিক্ত ভিটামিন C সাপ্লিমেন্ট
শরীরে অক্সালেট বাড়ায়।
কিডনির জন্য ভালো খাবার (উপকারী)
1) প্রচুর পানি
দিনে ২.৫–৩ লিটার, প্রস্রাব পাতলা রাখতে।
2) সাইট্রাস ফল
লেবু, কমলা, মাল্টা → সাইট্রেট পাথর ভাঙতে সাহায্য করে।
3) মূত্রবর্ধক ফল–সবজি
তরমুজ, শসা, লাউ, ঝিঙে → প্রস্রাব বাড়ায়, কিডনি পরিষ্কার রাখে।
4) অন্যান্য ফল
আপেল, পেয়ারা, কলা, পেঁপে, আমড়া।
5) পূর্ণ শস্য (Whole grains)
ভাত, গম, ওটস (পরিমিত)।
6) স্বল্প প্রোটিন
মুরগির মাংস, মাছ (পরিমিত), ডাল অল্প পরিমাণে।
7) কম লবণ ও কম তেল
কিডনির ওপর চাপ কমায়।
খারাপ খাবার → বেশি লবণ, লাল মাংস, পালং শাক/বাদাম/চকলেট, সফট ড্রিঙ্ক।

ভালো খাবার → পানি, লেবুর পানি, তরমুজ/শসা, আপেল/কলা/পেঁপে, হালকা ভাত–সবজি–মাছ।
copy post,

06/10/2025
ফক্সটেইল মিলেট (কাউন) এক প্রাচীন শস্য, যা হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ ব্যবহার করে আসছে। এই শস্যে রয়েছে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন...
05/10/2025

ফক্সটেইল মিলেট (কাউন) এক প্রাচীন শস্য, যা হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ ব্যবহার করে আসছে।
এই শস্যে রয়েছে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন, ফাইবার, খনিজ, ফাইটোকেমিক্যালস (যেমন phenolics, antioxidants)। এজন্য একে শুধু “শস্য” নয়, বরং “নিউট্রিসিরিয়াল” বলা যায়।

ফক্সটেইল মিলেট রান্না করা আসলে ভাত রান্নার মতোই সহজ। সাধারণত এক ভাগ ফক্সটেইল মিলেট ধুয়ে দুই থেকে আড়াই ভাগ পানি দিয়ে সিদ্ধ করলেই নরম হয়ে যায়। এটা ভাতের মতো খাওয়া যায়, অথবা ভাতের বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। অনেকেই এটাকে আগে কয়েক ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে রান্না করেন, এতে হজম আরও সহজ হয় এবং অ্যান্টিনিউট্রিয়েন্ট কমে যায়।

এটি দিয়ে খিচুড়ি, পোলাও, ভাতের মতো সাইড ডিশ বানানো যায়। সকালের নাস্তায় ফক্সটেইল মিলেট দিয়ে পোরিজ বা ক্ষীরের মতো খাবার বানানো দারুণ পুষ্টিকর হয়। এছাড়া মিলেটের ময়দা করে রুটি, পিঠা বা প্যানকেকও তৈরি করা যায়।

শাকসবজি, ডাল বা মাংসের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে এটি আরও সুস্বাদু হয় এবং খাবার ভারসাম্যপূর্ণ হয়।
নিয়মিত ভাত বা গমের জায়গায় কিছুদিন ফক্সটেইল মিলেট রাখলে শরীর ধীরে ধীরে এটার পুষ্টিগুণের সাথে মানিয়ে নেয় এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ, হজমের উন্নতি ও শক্তি বৃদ্ধিতে উপকার মেলে।

গবেষণায় দেখা গেছে ফক্সটেইল মিলেটের শর্করা ধীরে ধীরে রক্তে ছড়িয়ে পড়ে, ফলে রক্তে গ্লুকোজ স্পাইক কম হয়।
নিয়মিত ফক্সটেইল মিলেট খেলে খারাপ কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড কমিয়ে ভাল কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়।
আন্তঃপ্রদাহ ও অক্সিডেটিভ চাপের বিরুদ্ধে লড়াইতে এই শস্য উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানগুলোর ভালো উপস্থিতি রয়েছে।

ফক্সটেইল মিলেটের উচ্চ ফাইবার উপাদান অন্ত্রনালীর কার্যকারিতা ভালো রাখে, কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় এবং অন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

তবে, এই শস্যে কিছু antinutrients যেমন phytic acid, tannins থাকতে পারে, যা কিছু পুষ্টি (যেমন আয়রন, জিঙ্ক) শোষণ কমিয়ে দিতে পারে। তবে সঠিক প্রক্রিয়াজাতকরণ, ভিজিয়ে রাখা, ফারমেন্টেশন বা সিদ্ধ করা এটা অনেকাংশে কমিয়ে দেয়।

ফক্সটেইল মিলেট গ্লুটেন মুক্ত, তাই যেসব মানুষ গ্লুটেন-সংবেদনশীল বা সিলিয়াক রোগে ভুগছেন, তারা একে ভালো বিকল্প খাবার হিসেবে নিতে পারেন।

#কাউনেরচাল #ফক্সটেইলমিলেট #কাউন #গ্লুটেনফ্রি #জন্ম

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে শিশুদের মাথার খুলি পাতলা হওয়ার কারণে তারা প্রাপ্তবয়স্কদের চেয়ে বেশি মোবাইল ফোন রেডিয়েশ...
01/10/2025

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে শিশুদের মাথার খুলি পাতলা হওয়ার কারণে তারা প্রাপ্তবয়স্কদের চেয়ে বেশি মোবাইল ফোন রেডিয়েশন শোষণ করতে পারে। কিছু গবেষণায় এই পরিমাণ ৫০-১০০% পর্যন্ত বেশি হতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

কেন এমনটা হয়?
পাতলা মাথার খুলি: শিশুদের মাথার খুলি পাতলা এবং টিস্যু নরম হওয়ায় রেডিয়েশন সহজে মস্তিষ্কে প্রবেশ করতে পারে।

আকার ও দূরত্ব: শিশুদের মাথা ছোট হয়, তাই ফোনটি মস্তিষ্কের কাছাকাছি থাকে, যার ফলে রেডিয়েশনের প্রভাব বেশি হয়।

দ্রুত কোষ বিভাজন: শিশুদের কোষগুলো দ্রুত বিভাজিত হয়, যা তাদের রেডিয়েশনের প্রতি আরও সংবেদনশীল করে তোলে।

যদিও এটি সত্য যে শিশুরা বেশি রেডিয়েশন শোষণ করে, তবে এই রেডিয়েশনের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব বা এর ফলে মস্তিষ্কের কোনো ক্ষতি হয় কি না, তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে এখনো বিতর্ক রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এর মতে, মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন ক্যান্সার ঘটাতে পারে এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি, তবে এই বিষয়ে গবেষণা এখনো চলছে।

তাই সাবধানতা হিসেবে, শিশুদের মোবাইল ফোন ব্যবহারের সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা যেতে পারে:

ফোনে কথা বলার সময় লাউডস্পিকার ব্যবহার করা।

খুব বেশি জরুরি না হলে শিশুদের হাতে ফোন না দেওয়া।

শিশুদের ঘুমানোর সময় তাদের বিছানার কাছে ফোন না রাখা।

Facts Ojana

01/10/2025

ব্রেইন নিয়ে ৫০ টি মজার ফ্যাক্ট
1. মস্তিষ্ক নিজে ব্যথা অনুভব করে না।

2. মিথ্যা বললে ব্রেইনের উপর চাপ পড়ে।

3. ঘুমানোর আগে সেরা আইডিয়া আসে।

4. মিষ্টি খেলে মন ভালো হয়।

5. মাল্টিটাস্কিং করলে কার্যক্ষমতা কমে।

6. নেগেটিভ চিন্তা স্মৃতিতে বেশি জায়গা নেয়।

7. অপরিচিত দেখলে ৪ সেকেন্ডে ধারণা তৈরি হয়।

8. স্মৃতি বারবার মনে করলে বদলে যায়।

9. বিরক্তি সৃজনশীলতা বাড়ায়।

10. চোখ বন্ধ করলে মনে রাখা সহজ হয়।

11. গানের কথা ভুললেও সুর মনে থাকে।

12. আয়নায় নিজেকে সুন্দর লাগে।

13. নীরব পরিবেশে মস্তিষ্ক শব্দ বানায়।

14. প্রেমে পড়লে মস্তিষ্ক নেশাগ্রস্তের মতো হয়।

15. হাসি কৃত্রিম হলেও মন ভালো হয়।

16. মানুষ ৬-৭ ঘন্টার ঘুমেই ভালো থাকে।

17. ভয় লাগলে সময় ধীরে চলে মনে হয়।

18. চাপের মধ্যে থাকলে ভুল বেশি হয়।

19. অন্যের হাই দেখলে আপনিও হাই তুলতে পারেন।

20. মানুষের মন নেগেটিভ নিউজে আকৃষ্ট হয়।

21. প্রথম ভালোবাসা সহজে ভোলা যায় না।

22. নাক ডাকলে মানুষ গভীর ঘুমে থাকে।

23. আত্মবিশ্বাসী মানুষকে সবাই পছন্দ করে।

24. ২০ মিনিট হাঁটাহাঁটি মন ভালো করতে পারে।

25. ভয় দেখানো হলে স্মৃতি শক্তিশালী হয়।

26. রাতের বেলা চিন্তা বেশি আসে।

27. পুরাতন গান শুনলে স্মৃতি জেগে ওঠে।

28. দীর্ঘ সময় ফোন দেখলে ক্লান্তি বাড়ে।

29. দ্রুত সিদ্ধান্ত ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

30. নরম আলোতে মানুষ বেশি স্বস্তি পায়।

31. মানুষ নিজেকে অন্যদের চেয়ে ভালো ভাবে।

32. ইতিবাচক চিন্তা শরীরকেও ভালো রাখে।

33. নিজের নাম শুনলে মনোযোগ বেড়ে যায়।

34. বেশি সিদ্ধান্ত নিতে হলে ক্লান্তি হয় (Decision Fatigue)।

35. শব্দশূন্যতায় মস্তিষ্ক বিশ্রাম পায়।

36. নিজের কণ্ঠ শুনলে অস্বস্তি লাগে, কারণ কণ্ঠটা প্রকৃতপক্ষে ভিন্ন শোনায়।

37. অজানা জিনিসে কৌতূহল বেশি হয়।

38. কল্পনা করলে মস্তিষ্ক সত্যি মনে করে।

39. গরমে রাগ বাড়ে।

40. যাকে পছন্দ করি, তার মুখশ্রী বেশি সুন্দর মনে হয়।

41. মানুষ দ্রুত খারাপ ধারণা তৈরি করে।

42. চোখের যোগাযোগ বিশ্বাস বাড়ায়।

43. সামাজিক সংযোগ সুখ বাড়ায়।

44. বড় লক্ষ্য ভাঙলে অর্জন সহজ হয়।

45. মানুষের মন দ্রুত বিরক্ত হয়।

46. নতুন কিছু শিখলে ব্রেইন নতুন সংযোগ তৈরি করে।

47. ইতিবাচক কথা শোনার পর কাজে মনোযোগ বাড়ে।

48. গভীর নিঃশ্বাস নিলে চাপ কমে।

49. একা থাকলে চিন্তা বাড়ে।

50. প্রশংসা পেলে ডোপামিন বাড়ে, মন ভালো থাকে।

#সাইকোলজিক্যাল

30/09/2025

#কিডনির_জন্য_বিপজ্জনক_ডায়েট::---
কিডনিতে পাথর সৃষ্টি করতে পারে এমন খাবারঃ-
1) অতিরিক্ত লবণ ও ঝাল–মশলাদার খাবার
আচার, ফাস্টফুড, প্যাকেট চিপস, ভাজাপোড়া।
2) অক্সালেট বেশি খাবার
পালং শাক, ঢেঁড়স, মিষ্টি আলু, বিট। বাদাম (চিনাবাদাম, কাজুবাদাম), চকলেট। চা/কফি অতিরিক্ত
3) ইউরিক এসিড বাড়ায়
লাল মাংস (গরু, খাসি)। লিভার, কিডনি, মগজ (অর্গান মিট)। সামুদ্রিক মাছ (স্যারডিন, অ্যাঙ্কোভি, শুঁটকি জাতীয়)। অতিরিক্ত ডাল (বিশেষ করে মসুর, ছোলা) কোলা, সফট ড্রিঙ্ক, এনার্জি ড্রিঙ্ক, অ্যালকোহল।
4) অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবার
বেশি দুধ, দই, পনির।
5) অতিরিক্ত ভিটামিন C সাপ্লিমেন্ট
শরীরে অক্সালেট বাড়ায়।
কিডনির জন্য ভালো খাবার (উপকারী)
1) প্রচুর পানি
দিনে ২.৫–৩ লিটার, প্রস্রাব পাতলা রাখতে।
2) সাইট্রাস ফল
লেবু, কমলা, মাল্টা → সাইট্রেট পাথর ভাঙতে সাহায্য করে।
3) মূত্রবর্ধক ফল–সবজি
তরমুজ, শসা, লাউ, ঝিঙে → প্রস্রাব বাড়ায়, কিডনি পরিষ্কার রাখে।
4) অন্যান্য ফল
আপেল, পেয়ারা, কলা, পেঁপে, আমড়া।
5) পূর্ণ শস্য (Whole grains)
ভাত, গম, ওটস (পরিমিত)।
6) স্বল্প প্রোটিন
মুরগির মাংস, মাছ (পরিমিত), ডাল অল্প পরিমাণে।
7) কম লবণ ও কম তেল
কিডনির ওপর চাপ কমায়।
খারাপ খাবার → বেশি লবণ, লাল মাংস, পালং শাক/বাদাম/চকলেট, সফট ড্রিঙ্ক।

ভালো খাবার → পানি, লেবুর পানি, তরমুজ/শসা, আপেল/কলা/পেঁপে, হালকা ভাত–সবজি–মাছ।

30/09/2025

আমলকী বা এর জুস চুলের জন্য দারুণ উপকারী। প্রাচীন আয়ুর্বেদ ও আধুনিক গবেষণায়ও এর উপকারিতা প্রমাণিত। চুলের জন্য আমলকী বা আমলকীর জুসের প্রধান উপকারিতা হলো:

১. চুলের গোড়া মজবুত করে – আমলকীতে প্রচুর ভিটামিন C ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা চুলের ফলিকল শক্ত করে চুল পড়া কমায়।

২. চুলের বৃদ্ধি ঘটায় – এতে থাকা ফাইটো-নিউট্রিয়েন্ট, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ মাথার স্কাল্পে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

৩. অকালপক্কতা রোধ করে – নিয়মিত আমলকীর জুস খাওয়া বা তেল হিসেবে ব্যবহার করলে চুল সাদা হওয়া অনেকটা কমে যায়।

৪. চুলে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আনে – আমলকীর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলকে ন্যাচারাল শাইন ও মসৃণতা দেয়।

৫. খুশকি কমায় – আমলকীর জুসে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল গুণ আছে, যা মাথার ত্বক পরিষ্কার রাখে এবং খুশকি দূর করে।

৬. স্কাল্প কুলিং এফেক্ট দেয় – মাথার ত্বককে ঠাণ্ডা রাখে, যার ফলে স্ট্রেস কমে ও চুল পড়াও কমতে পারে।

ব্যবহার উপায়:

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ½ কাপ (প্রায় ৫০–১০০ মি.লি.) টাটকা আমলকীর জুস খাওয়া যেতে পারে।

নারকেল তেলের সাথে আমলকীর রস মিশিয়ে মাথার স্কাল্পে ম্যাসাজ করলে চুল শক্ত ও ঘন হয়।

আমলকীর গুঁড়া পানি বা দইয়ের সাথে মিশিয়ে হেয়ার প্যাক করলেও চুলের জন্য উপকারী।

30/09/2025

“নিজেকে সময় দিন, নিজের যত্ন নিন।”
ব্যস্ত জীবনের ভিড়ে আমরা সবার জন্য দৌড়াই, কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষটিকে ভুলে যাই—সে মানুষটি আপনি নিজেই।
💖 মনে রাখবেন, আপনার হাসি, সুস্থতা আর মানসিক শান্তিই আপনার চারপাশের সবার শক্তি।
তাই প্রতিদিন একটু থামুন, নিঃশ্বাস নিন, নিজের সাথে কথা বলুন।
🌸 নিজেকে ভালোবাসুন, কারণ আপনি অনন্য, আপনি অমূল্য।

30/09/2025
🌿✨ কালোজিরার অবিশ্বাস্য ৩০টি উপকারিতা ও গুণাগুণ – জানলে অবাক হবেন!কালোজিরাকে বলা হয় “হেবাতুস সওদা” (Habbatus Sauda) বা ...
30/09/2025

🌿✨ কালোজিরার অবিশ্বাস্য ৩০টি উপকারিতা ও গুণাগুণ – জানলে অবাক হবেন!

কালোজিরাকে বলা হয় “হেবাতুস সওদা” (Habbatus Sauda) বা “Blessed Seed”। হাজার বছর ধরে এটি প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। নিয়মিত ও সঠিকভাবে কালোজিরা ব্যবহার করলে শরীরের ভেতর থেকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং নানা জটিল রোগ থেকে সুরক্ষা পাওয়া যায়। 💯

✅ কালোজিরার ৩০টি উপকারিতা ও গুণাগুণ

1. 💪 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় – শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

2. ❤️ হার্ট সুস্থ রাখে – কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

3. 🧠 মস্তিষ্কের স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে – পড়াশোনা ও মনোযোগে সাহায্য করে।

4. 🫁 অ্যাজমা ও শ্বাসকষ্টে উপকারী – শ্বাসনালী পরিষ্কার করে।

5. 🍽️ হজমশক্তি বাড়ায় – বদহজম, গ্যাস ও অম্বল দূর করে।

6. 🩸 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে – রক্তে শর্করা কমাতে সহায়তা করে।

7. ⚖️ ওজন কমাতে সাহায্য করে – মেটাবলিজম বাড়িয়ে ফ্যাট বার্ন করে।

8. 🧴 ত্বকের উজ্জ্বলতা আনে – ব্রণ, ফুসকুড়ি দূর করে।

9. 💇 চুল পড়া রোধ করে – মাথার তালুতে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়।

10. 😴 ঘুমের সমস্যা দূর করে – নিদ্রাহীনতায় কাজ করে।

11. 🦴 হাড় শক্তিশালী করে – ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়ায়।

12. 🧃 লিভার সুস্থ রাখে – বিষাক্ত পদার্থ দূর করে।

13. 🫀 রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে – উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়ক।

14. 🌸 নারী রোগে কার্যকরী – মাসিক অনিয়ম ও ব্যথা কমায়।

15. 👶 বন্ধ্যাত্ব সমস্যা দূর করে – প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

16. 🤧 অ্যালার্জি ও সর্দি-কাশি দূর করে।

17. 🔥 শরীরের প্রদাহ কমায় – আর্থ্রাইটিসে উপকারি।

18. 🥱 শরীরকে সতেজ রাখে – ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করে।

19. 🦠 ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস প্রতিরোধ করে।

20. 🍃 পাইলস কমায় – রক্তক্ষরণ ও ব্যথা কমাতে সহায়ক।

21. 🪶 ত্বকের বার্ধক্য বিলম্বিত করে – এন্টি-এজিং উপকারিতা আছে।

22. 🩹 ক্ষত সারাতে সাহায্য করে – ইনফেকশন কমায়।

23. 🧂 থাইরয়েড সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে।

24. 🌿 চুলের খুশকি কমায়।

25. 🦷 দাঁতের ব্যথা ও মাড়ির সমস্যা দূর করে।

26. 🩺 ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক – এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।

27. 🏃 শরীরে শক্তি যোগায় – স্ট্যামিনা বৃদ্ধি করে।

28. 🧖 শরীর ডিটক্সিফাই করে – রক্ত পরিষ্কার রাখে।

29. 🤒 জ্বর কমায় – শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে।

30. 🧴 স্কিন অ্যালার্জি ও চুলকানি কমায়।

🛠️ কালোজিরা ব্যবহার করার উপায়

1. 🥄 প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ চা চামচ কালোজিরার তেল গরম পানির সাথে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

2. 🥣 মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে কাশি, ঠান্ডা ও গলা ব্যথায় উপকার পাওয়া যায়।

3. 🫗 চুলে তেল হিসেবে ব্যবহার করলে চুল পড়া রোধ ও খুশকি কমে।

4. 🧴 ত্বকে লাগালে ব্রণ ও দাগ দূর হয়।

5. 🍵 কালোজিরা চা বানিয়ে পান করলে হজম ভালো হয়।

Bile Reflux(পিত্তরসের রিফ্লাক্স)- বুকজ্বালা কমছেই না? শুধু অ্যাসিড নয়, আসল শত্রু হতে পারে পিত্তরস! 🤢🔥অ্যাসিড কমানোর সব ও...
30/09/2025

Bile Reflux(পিত্তরসের রিফ্লাক্স)- বুকজ্বালা কমছেই না? শুধু অ্যাসিড নয়, আসল শত্রু হতে পারে পিত্তরস! 🤢🔥

অ্যাসিড কমানোর সব ওষুধ খেয়ে ক্লান্ত। বছরের পর বছর ধরে অ্যান্টাসিড আপনার নিত্যসঙ্গী। কিন্তু পেটের উপরের অংশে সেই তীব্র জ্বালাপোড়া, তেতো স্বাদ আর বমি বমি ভাব কিছুতেই যাচ্ছে না। ডাক্তাররা শুধু বলছেন, "আপনার অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা GERD হয়েছে।" কিন্তু যদি বলি, আপনার এই দুর্ভোগের পেছনের আসল কারিগর অ্যাসিড নয়, বরং তার এক রহস্যময় যমজ ভাই?
পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি—বাইল রিফ্লাক্স (Bile Reflux), অর্থাৎ পিত্তরসের উল্টো স্রোত। এটি হজমতন্ত্রের এমন এক জটিলতা যা প্রায়শই সাধারণ অ্যাসিড রিফ্লাক্স ভেবে ভুল করা হয়, কিন্তু এর কারণ এবং প্রতিকারের পথ অনেকটাই ভিন্ন। চলুন, এই লুকানো শত্রুকে আজ চিনে নেওয়া যাক।

💢 বাইল রিফ্লাক্স—এই আবার কী? 🧐💥
নামটা জটিল মনে হলেও, ঘটনাটা বেশ সোজাসাপ্টা।
🔸 বাইল (Bile) বা পিত্তরস: এটি আমাদের লিভারে তৈরি হওয়া এক ধরণের সবুজ-হলুদ তরল, যা পিত্তথলিতে জমা থাকে। এর প্রধান কাজ হলো ক্ষুদ্রান্ত্রে (Small Intestine) খাবার থেকে চর্বি হজম করতে সাহায্য করা।
🔸 রিফ্লাক্স (Reflux): এর অর্থ হলো কোনো কিছুর উল্টো দিকে বা ভুল পথে প্রবাহিত হওয়া।
তাহলে বাইল রিফ্লাক্স মানে হলো, এই পিত্তরস ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে উল্টো পথে পাকস্থলী এবং খাদ্যনালীতে (Esophagus) চলে আসা। যেখানে এর থাকার কথাই নয়!
✅ সেরা উপমা: আপনার শহরের ট্র্যাফিক সিস্টেমের কথা ভাবুন। কিছু রাস্তা আছে যা শুধু 'ওয়ান ওয়ে' বা একমুখী। যদি কোনো গাড়ি ভুল করে সেই রাস্তায় উল্টো দিক থেকে ঢুকে পড়ে, তাহলে কী হবে? পুরো সিস্টেমে একটা জট লেগে যাবে, তাই না?
বাইল রিফ্লাক্স ঠিক তেমনই একটি 'ট্র্যাফিক জ্যাম'। আমাদের পাকস্থলী থেকে খাবার ক্ষুদ্রান্ত্রে যাওয়ার জন্য একটি দরজা বা ভালভ (Valve) আছে, যার নাম পাইলোরিক স্ফিংটার (Pyloric Sphincter)। এটি একটি 'ওয়ান ওয়ে' গেটের মতো কাজ করে। যখন এই গেটটি ঠিকমতো বন্ধ হতে পারে না, তখন ক্ষুদ্রান্ত্রের পিত্তরস আর হজমকারী এনজাইম উল্টো পথে পাকস্থলীতে ঢুকে পড়ে, আর সেখানেই শুরু হয় আসল গণ্ডগোল।

💢 অ্যাসিড রিফ্লাক্স বনাম বাইল রিফ্লাক্স: যমজ ভাই, কিন্তু চরিত্র ভিন্ন! 🎭
অনেকেই এই দুটোকে এক ভেবে ভুল করেন। কিন্তু এদের মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য বোঝাটা চিকিৎসার জন্য জরুরি।
📍অ্যাসিড রিফ্লাক্স: পাকস্থলীর অ্যাসিড ওপরে উঠে আসে। মুখে টক স্বাদ অনুভূত হয়।
📍বাইল রিফ্লাক্স: ক্ষুদ্রান্ত্রের পিত্তরস পাকস্থলীতে ওপরে উঠে আসে। মুখে তীব্র তেতো স্বাদ লাগে এবং বমি হলে সবুজ-হলুদ তরল বেরিয়ে আসতে পারে।
📍বড় সমস্যা: অনেক সময় এই দুটি একসাথে ঘটে, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে এবং সাধারণ অ্যাসিডের ওষুধে কোনো কাজ হতে চায় না।

💢 কেন এই 'উল্টো পথের যাত্রা'? নেপথ্যের কারণগুলো কী কী? 🔗🕵️‍♂️
👉 পিত্তথলি অপসারণ (Gallbladder Removal Surgery): পিত্তথলি ফেলে দেওয়ার পর লিভার থেকে পিত্তরস ক্রমাগত ক্ষুদ্রান্ত্রে পড়তে থাকে, যা রিফ্লাক্সের ঝুঁকি বাড়ায়।
👉 পাকস্থলীর সার্জারি (Gastric Surgery): ওজন কমানোর জন্য করা গ্যাস্ট্রিক বাইপাসের মতো সার্জারি পাইলোরিক ভালভের কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে।
👉 পেপটিক আলসার (Peptic Ulcer): আলসারের কারণে এই ভালভটি ঠিকমতো বন্ধ হতে পারে না।
👉 ধীর হজম (Delayed Gastric Emptying): পাকস্থলী থেকে খাবার বের হতে দেরি হলেও ভেতরের চাপ বেড়ে রিফ্লাক্স হতে পারে।

💢 শরীর কী কী বিপদ সংকেত পাঠায়? লক্ষণগুলো মিলিয়ে নিন 🚨😫
পেটের উপরের অংশে ঘন ঘন এবং তীব্র জ্বালাপোড়া বা ব্যথা, যা বুকের দিকে ছড়িয়ে যেতে পারে।
মুখে তীব্র তেতো স্বাদ পাওয়া।
বমি বমি ভাব এবং সবুজ-হলুদ পিত্তরস বমি হওয়া।
গলা খুসখুস করা, দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা কণ্ঠস্বর কর্কশ হয়ে যাওয়া।
খাওয়ার পর অস্বস্তি বেড়ে যাওয়া।
কোনো কারণ ছাড়াই ওজন কমে যাওয়া।
সবচেয়ে বড় লক্ষণ হলো, অ্যাসিড কমানোর ওষুধ (PPIs) খাওয়ার পরেও আপনার উপসর্গের তেমন কোনো উন্নতি না হওয়া।

🍀 রোগ নির্ণয় ও প্রতিকার: আধুনিক ও প্রাকৃতিক পথের সমন্বয় 🌱🩺
🚩 প্রচলিত চিকিৎসা:
রোগ নির্ণয়: এন্ডোস্কোপি (Endoscopy) হলো এর প্রধান পরীক্ষা। এই পরীক্ষার মাধ্যমে ডাক্তার আপনার পাকস্থলী ও খাদ্যনালীতে পিত্তরসের উপস্থিতি এবং কোনো ক্ষতি হয়েছে কিনা, তা সরাসরি দেখতে পারেন।
ওষুধ: এর চিকিৎসায় সাধারণ অ্যান্টাসিড তেমন কার্যকর নয়। ডাক্তাররা পিত্তরসের গঠন পরিবর্তন বা প্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ (যেমন: Ursodeoxycholic Acid, Bile Acid Sequestrants) দিতে পারেন।

📗✅ জীবনযাত্রা ও প্রাকৃতিক নিরাময়: আপনার আরোগ্যের আসল চাবিকাঠি ✅💚
বাইল রিফ্লাক্স নিয়ন্ত্রণে জীবনযাত্রার পরিবর্তন সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে।
👉 চর্বিকে বিদায় জানান: যেহেতু চর্বি হজমেই পিত্তরস লাগে, তাই উচ্চ চর্বিযুক্ত, ভাজা-পোড়া এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার তালিকা থেকে বাদ দিন। এটি পিত্তরসের উৎপাদন ও নিঃসরণ কমাবে।
👉 অল্প খান, বারে বারে খান: একবারে পেট পুরে না খেয়ে, সারাদিনে অল্প পরিমাণে ৫-৬ বার খাবার গ্রহণ করুন। এটি হজমতন্ত্রের ওপর চাপ কমায়।
👉 খাওয়ার পরেই শোবেন না: খাওয়ার পর অন্তত ২-৩ ঘণ্টা সোজা হয়ে বসে বা হাঁটাচলা করে কাটান। শোয়ার সময় বিছানার মাথার দিকটা ৪-৬ ইঞ্চি উঁচু করে নিন।
👉 ট্রিগার ফুড চিহ্নিত করুন: কফি, চকলেট, পেঁয়াজ, টমেটো বা অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার কার কার অস্বস্তি বাড়ায়, তা খেয়াল করুন এবং এড়িয়ে চলুন।
👉 মানসিক চাপ কমান: মানসিক চাপ হজমতন্ত্রের গতি এবং ভালভের কার্যকারিতাকে সরাসরি প্রভাবিত করে। মস্তিষ্ক-অন্ত্রের সংযোগকে শান্ত রাখতে নিয়মিত মেডিটেশন, প্রাণায়াম বা পছন্দের কাজ করুন।

✨☘️ "আসাদ হলিস্টিক হেলথ সেন্টার"-এর দর্শনে, বাইল রিফ্লাক্স কেবল একটি যান্ত্রিক ত্রুটি নয়, এটি লিভার, পিত্তথলি এবং হজমতন্ত্রের সামগ্রিক কার্যকারিতার ভারসাম্যহীনতার লক্ষণ। শরীর আপনাকে সংকেত দিচ্ছে যে, আপনার খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার বোঝা সে আর বইতে পারছে না। আমাদের লক্ষ্য শুধু উপসর্গকে সাময়িকভাবে চাপা দেওয়া নয়, বরং সঠিক পুষ্টি, মানসিক প্রশান্তি এবং প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে হজমতন্ত্রের 'গেটগুলোকে' ভেতর থেকে শক্তিশালী করা এবং শরীরকে তার স্বাভাবিক ছন্দে ফিরিয়ে আনা।

🌿 শেষ কথা
যদি দীর্ঘদিনের বুকজ্বালা আর তেতো স্বাদে আপনার জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে এবং প্রচলিত চিকিৎসায় ফল না মেলে, তবে আপনার সমস্যাটি বাইল রিফ্লাক্স হতে পারে। হতাশ হবেন না। আপনার কষ্টটা ১০০% বাস্তব। সঠিক রোগ নির্ণয় এবং জীবনযাত্রায় কিছু পরিকল্পিত পরিবর্তন আনার মাধ্যমে আপনি এই জটিল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
আপনার শরীরের কথা শুনুন। হজমতন্ত্রকে বিশ্রাম দিন এবং সঠিক পথে পরিচর্যা করে একটি স্বস্তিদায়ক ও স্বাস্থ্যকর জীবন ফিরে পান। ✅💚

©️ তথ্য সংকলন ও পরিমার্জনে-
Muhammad Nasim Hossain
Natural Lifestyle & Naturopathy Coach
(Asad Holistic Health Center),
ঢাকা: ২৯-সেপ্টেম্বর, ২০২৫

Address

Kunia , National University
Gazipur

Telephone

+8801976703636

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Jahir Lalat posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Jahir Lalat:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category