Rahman Homeo Clinic

Rahman Homeo Clinic হোমিও মেডিসিনকে রুহানী মেডিসিন বলা হয়,যে রোগ সারে না কোন মেডিসিনে তাহা সারে হোমিওপ্যাথিকে। (ডিজিজ)

দ্রুত বীর্যস্খলন এবং ধ্বজভঙ্গ রোগীর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:-শৃঙ্গারের অভাবে বা স্ত্রীর সক্রিয়তার অভাবে স্ত্রীর চরম পুলক ন...
19/11/2025

দ্রুত বীর্যস্খলন এবং ধ্বজভঙ্গ রোগীর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:-
শৃঙ্গারের অভাবে বা স্ত্রীর সক্রিয়তার অভাবে স্ত্রীর চরম পুলক না হইতে পারে । ইহাকে দ্রুত স্খলন বলে না । আবার কখনও স্বামীর মধ্যে মধ্যে বিরতি দিয়া জোরে জোরে অঙ্গ চালনার জন্য স্ত্রীর ভঙ্গাঙ্কুর সহনশীলতার একটি অবস্থার সৃষ্টি হয় । এই জন্য শেষে দ্রুত অঙ্গ চালনা করিলেও কখনও কখনও চরমপুলক হয় না ।

সৃঙ্গার পূর্ণরূপে হওয়া দরকার । ইহার অভাবে নারীর প্রস্তুতিই হয় না । অর্থাৎ তাহার যৌন অঙ্গের প্রতিটি স্তর মিলনের জন্য পূর্ণরূপে উপযোগী হয় না । ইহার প্রমান পাওয়া যাইবে তাহার যোনি পথে । উহা উত্তেজনার রসক্ষরণে পূর্ণরূপে সিক্ত হয় না ও পিচ্ছিল হয় না । পুরুষ সদা প্রস্তুত । অল্পক্ষণের মধ্যেই তাহার বীর্যপাত হইতে পারে । কিন্তু নারীর চরম পুলকের জন্য অঙ্গ প্রবেশের পূর্বে স্ত্রীর আঙ্গিক উত্তেজনা প্রয়োজন । পুরুষের উত্তেজনা সৃষ্টি হয় মনে । কিন্তু নারীর উত্তেজনার সৃষ্টি হয় দেহস্পর্শে । তাই দেহে প্রচুর উত্তেজনা দেওয়া চরম পুলকের প্রস্তুতির জন্য অবশ্য প্রয়োজন । যদি এই শৃঙ্গার উত্তমরূপে হয় তবে স্বামীর ২/৩ মিনিট রতিকাল স্ত্রীর চরমপুলকের জন্য যথেষ্ট ।

তাই এই শৃঙ্গার এক তরফা হইলে চলিবে না । যদি স্ত্রী নিজে শৃঙ্গারের সময় অংশ গ্রহণ করে তবে খুবই সহজ হয় । সে ছাড়া শৃঙ্গারের পরে স্ত্রী উপরে, স্বামী নিচে এই অবস্থায় যদি স্ত্রী সক্রিয়ভাবে তাহার অঙ্গ চালনা করে তবে ১ হইতে ৩ মিনিটের মধ্যেই তাহার চরম পুলক হইতে পারে । অথবা সামনাসামনি বসা অবস্থায়ও যদি সক্রিয় অংশ নেয় তবে সহজে চরম পুলক হয় ।

স্ত্রীর ভগাঙ্কুরের সহনশীলতার বিষয়ে সকল সময় স্বামীকে লক্ষ্য রাখিতে হইবে । শেষ পর্যায় ব্যতীত বিরতি দেওয়ার পর্যায়ে কখনও সে যেন জোরে জোরে এবং সম্পূর্ণ অঙ্গ চালনা না করে । এই বিষয় নারীর চরম পুলক কি ভাবে হয় নিম্নে তাহা আলোচনা করছি ।

নারীর চরম পুলক কিভাবে হয়? Or**sm & how it occurs?

যোনি পথের নীচের প্রান্তও সংবেদনশীল, কিন্তু ভগাঙ্কুর হইতে অপেক্ষা কৃত কম । যদি যৌন অঙ্গ দ্বারা যোনিপথ মৃদু মৃদু ঘর্ষণ হয় তবে ভঙ্গাঙ্কুর ক্রমেই চরম পুলক লাভের জন্য আগাইয়া আসিবার সুযোগ পায় । এইরূপ যদি দীর্ঘক্ষণ মৃদুমৃদু ঘর্ষণ অব্যাহত থাকে বা কিছুক্ষণ মৃদু ঘর্ষণের পর কয়েকবার বিরতি দেওয়া হয় তবে শেষ দিকে মাত্র কিছুক্ষণ সজোরে ঘর্ষণ দ্বারা সহজে চরম পুলক লাভ হইয়া থাকে । অথবা যোনি পথে প্রথম হইতে সজোরে ঘর্ষণ হইতে থাকিয়া যদি একই মাত্রায় চলিতে থাকে তাহা হইলেও সহজে ভঙ্গাঙ্কুরের চরম পুলক লাভ হইয়া থাকে । কিন্তু যদি সঙ্গমের প্রথম দিকে বা মাঝখানে কখনও যোনি পথে সজোরে ঘর্ষণ হইয়া উহার মাত্রা কমাইয়া দেওয়া হয় তবে ভগাঙ্কুরের চরম পুলকের পথে যে অগ্রগতি হইয়াছিল উহা পিছাইয়া যাইবে । পূর্বের সমান অগ্রগতির জন্য পূর্বের চেয়ে আরও সজোরে ঘর্ষণ দরকার হইবে । এইরূপ যদি কয়েকবার সজোরে ঘর্ষণ হইয়া পুনরায় স্থগিত থাকে তবে ভঙ্গাঙ্কুরের এমন একটি অবস্থার সৃষ্টি হইবে যাহাকে অতিক্রম করিয়া চরম পুলক লাভ হওয়া অধিক কষ্টকর হইবে । ইহাকে ভঙ্গাঙ্কুরের চরম পুলক লাভের পথে স্নায়ুর রেজিষ্টেন্স ( Resistance ) অবস্থা বলা হয় । ইহা স্পর্শ সুখ অনুভূতির বিরুদ্ধে স্নায়ুর

সহনশীলতা । হস্ত দ্বারা ভঙ্গাঙ্কুরের উত্তেজনা দেওয়ার সময় ও উক্ত একই পদ্ধতিতে একই ফল লাভ হয় ।

পুরুষাঙ্গ সম্পর্কেও একই কথা প্রযোজ্য । যদি প্রথম হইতে মৃদু মৃদু ঘর্ষণ হয় এবং কিছুক্ষণ পর পর উহার বিরতি হয় তবে কার্পাস ক্যাভারনোসামে ক্রমেই অধিক রক্ত সঞ্চয় হইতে থাকে । পুরুষের উপরোক্ত রেজিষ্টেন্স ( Resistance ) অবস্থা স্ত্রীলোকের চরম পুলক লাভের জন্য কাম্য । উহা মৃদু ঘর্ষণ যাহা তৈয়ার হয় উহাই যথেষ্ট । কিন্তু স্ত্রীলোকের বেলায় রেজিষ্টেন্স ( Resistance ) চরম পুলকের জন্য কাম্য নহে । মৃদু ঘর্ষণের বিরতিতে তাহার মধ্যে যে সামান্য রেজিষ্টেন্স তৈয়ার হয় উহা অসুবিধা জনক নহে । বরং সজোরে ঘর্ষণের পর পর বিরতিতে শক্ত রেজিষ্টেন্স তৈয়ার হয় ।

আংশিক অঙ্গ শিথিলতা ও পুরুষত্বহীনতা বা ধ্বজভঙ্গ –

উত্তেজনা হওয়ার পর উহা স্থায়ী না থাকার নাম আংশিক অঙ্গ শিথিলতা । অঙ্গ মোটেই দৃঢ় না হওয়ার নাম পুরুষত্বহীনতা ।

★ অল্প সময়ের ব্যবধানে বার বার স্ত্রী সঙ্গম হইলে কিছুক্ষণের জন্য এইরূপ হইতে পারে । এমন কি প্রথম দিকে সার্থকভাবে অঙ্গচালনার পরে মাঝ পথেও এরূপ হইতে পারে । সর্বাঙ্গীণ ও স্নায়ুর অত্যধিক ক্লান্তিতে এইরূপ হইতে পারে ।

★ অচেতন মনে হীনমন্যতার সৃষ্টি হওয়া । ইহা সাধারণতঃ অধিক মিলনের সময় বারবার দ্রুত স্খলন হইলে নিজের মনে একটা ধারণা বদ্ধমূল হইয়া যায় যে প্রকৃত পক্ষে তাহার যৌন ক্ষমতা দুর্বল, অথচ তাহার বারবার দ্রুত স্খলনের পিছনে প্রকৃত কারণ ছিল, দুর্নামের ভয়, গর্ভ হওয়ার ভয়, ইত্যাদি । প্রথম ছিল ভয়, ভয় হইতে দ্রুত স্খলন, দ্রুত স্খলন হইতে সক্ষম হইতে না পারার ভীতি, এই যৌন ভীতি হইতে আরও দ্রুত স্খলন । তাই তাহার নিজের উপর অবিশ্বাস আরও দৃঢ় হয় । ইহা যদি বহুদিন যাবত চলিতে থাকে এবং এই ভয় মনটাকে অনেক খানি গ্রাস করে তবে ঐ অবস্থায় আংশিক অঙ্গ শিথিলতা দেখা দিতে পারে । ক্ষুদ্র পুরুষাঙ্গ ও স্ত্রীর বিরাট দেহের চিন্তায় ও উহা হইতে পারে ।

আবার অবৈধ মিলন ব্যতীত স্বপ্নদোষ, হস্তমৈথুন, ঘোলাটে বা সাদা প্রস্রাব, মলত্যাগ ও প্রস্রাবের সহিত অপ্রকৃত বীর্যপাত ইত্যাদি হইতে মনে মনে দীর্ঘদিন যাবত যদি যৌন আতঙ্ক চলিতে থাকে এবং উহা মনকে আংশিক গ্রাস করিতে পারিয়া থাকে তবে ইহাতে আংশিক অঙ্গ শিথিলতা দেখা দিতে পারে ।

উপরোক্ত কারণ সমূহ বা বাল্য ও যৌবনকালে মনের উপর কোনও নিষেধ প্রভাব যথা – সঙ্গম করা একটি বিশ্রী ও ঘৃণা জনক কাজ ইত্যাদি যদি সম্পূর্ণ মনকে গ্রাস করিয়া থাকে তবে পূর্ণ শিথিলতা বা পুরুষত্বহীনতা বা ধ্বজভঙ্গ দেখা দিবে ।

★★ রোগের কারণ নির্ণয় –

যদি হঠাৎ ইহা দেখা দিয়া থাকে তবে বুঝিতে হইবে যে উহা সাময়িক দেহ ও মনের ক্লান্তি জনিত । যদি ধীরে ধীরে দেখা দিয়া থাকে তবে জানিতে হইবে যে বিগত দিনে তাহার যৌন অভ্যাস কি রকম ছিল । যদি অত্যধিক রতিক্রিয়ার ইতিহাস পাওয়া যায় তবে উহাও সাময়িক মানসিক ক্লান্তি জনিত । যদি পূর্বে অত্যধিক স্বপ্নদোষ, হস্তমৈথুন ইত্যাদির ইতিহাস থাকে এবং কখনও স্ত্রীর সহিত সার্থক রতি ক্রিয়া করিতে না পারিয়া থাকে অথবা বিবাহের পূর্বে বা পরে অবৈধ মিলনের অভ্যাস থাকিয়া থাকে এবং দীর্ঘদিন ধরিয়া দ্রুত স্খলন চলিয়া থাকে তবে উভয় ক্ষেত্রেই যৌনহীনমন্যতা ( Inferiority complex regarding his ability in coitus ) হইতে আংশিক অঙ্গ শিথিলতার সৃষ্টি হইয়াছে বুঝিতে হইবে ।

অথবা রোগীর মধ্যে অত্যধিক মানসিক দুশ্চিন্তার কারণ পাওয়া যাইতে পারে । বহুদিনের পুরাতন গনোরিয়া রোগ থাকিতে পারে ।

★★ চিকিৎসা ★★

★ মন হইতে যাবতীয় চিন্তা ভাবনা দূর করিতে হইবে ।

★ বীর্য কি, উহার কাজ কি, কিভাবে তৈয়ার হয় উহার সহিত শরীরের প্রকৃত সম্পর্ক কি ইত্যাদি রোগীকে ভালভাবে বুঝাইতে হইবে । যৌন বিষয় যাবতীয় তথ্য ভালভাবে হৃদয়ঙ্গম করিতে হইবে ; ইহার বিষয়ে নিজে পড়াশুনা করিয়া জানিয়া নিলে সব চাইতে উত্তম হয় । ইহাতে চিন্তাগুলি শীঘ্র শীঘ্র দূরীভূত হইয়া যৌনহীনমন্যতা দূর হইবে ।

★ দ্রুত স্খলনের চিকিৎসায় ১ হইতে ৭ নং পর্যন্ত বিষয়গুলি অনুসরণ করিতে হইবে ।

★ যদি পূর্বে যৌন ক্ষমতা স্বাভাবিক থাকিয়া থাকে তবে উহা সাময়িক দৈহিক ও মানসিক ক্লান্তি জনিত বলিয়া কিছুদিনের জন্য রতি বিরতি ও সম্পূর্ণ বিস্রাম নিতে হইবে । ঐ সময় দুধ, মাংস, ঘি ও মাখন সহ্যমত খাইবে । তবে যদি ইতিমধ্যে তাহাকে যৌন চিন্তায় পাইয়া থাকে তবে মনের আতঙ্ক দূর না করা পর্যন্ত বিশ্রাম ও উত্তম খাদ্যে ফল হইবে না, তখন নিজের মনের বল আনয়ন প্রয়োজন হইবে ।

★ যদি অল্প কিছু দিনের জন্য হইয়া থাকে তবে মানসিক কারণ কিভাবে হীনমন্যতার সৃষ্টি করে উহা তাহাকে বিশদভাবে বুঝাইতে হইবে । তবেই ক্রমে ক্রমে হীনমন্যতার প্রভাব চলিয়া গিয়া সে স্বাভাবিক যৌনতা প্রাপ্ত হইবে ।

★ গনোরিয়া ও সিফিলিস জনিত হইলে উহাদের চিকিৎসা দিতে হইবে ।

★ ৫০ হইতে উর্ধ বয়স্কদের মধ্যেও মানসিক দুশ্চিন্তা প্রধান কারণ হওয়ায় তাহাদের উপরোক্ত উপায়ে মানসিক কারণগুলি বুঝিয়ে দিতে হইবে । কেননা সকলের বেলায়ই যে ৫০ বছর পরে যৌন ক্ষমতা কমিয়া যাইবে এমন কথা নহে । যেহেতু পুরুষের যৌন শক্তি মনের উপর নির্ভর করে তাই মনে যাদের চির বসন্ত তাদের কোন ঔষধই দরকার হয় না ।

হোমিওপ্যাথি লক্ষন ভিত্তিক চিকিৎসা ব্যাবস্থা, তাই সব রোগীর লক্ষন এক রকম থাকে না, লক্ষন অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে, তা হলে উপকার হবে , নিন্মে কিছু লক্ষন ও ঔষধের নাম দেওয়া হলো, আপনি লক্ষন মিলিয়ে সেবন করিবেন, তবে ঔষধের মানও ভালো হতে হবে । ভালো মানের ঔষধের সেবন করিলে আল্লাহর রহমতে নিশ্চিত সুফল পাবেন ।

Aesculus Hip > প্রত্যেকবার পায়খানা ও প্রস্রাবের পর প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ ; ঘুমের মধ্যে বীর্যস্খলন । জননেন্দ্রিয়ের নানাবিধ কষ্ট ।

Agaricus mus > যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি, সেইসাথে লিঙ্গের শিথিলতা । সঙ্গমে সামান্য বীর্যপাত । রতিক্রিয়ার পর অধিক দুর্বলতা ও নৈশকালীন ঘাম । যৌনাঙ্গে চুলকানি। অণ্ডকোষের মধ্যে একটি টান অনুভুতি ।

Agnus castus > যৌন শক্তির হ্রাস । লিঙ্গ ক্ষুদ্র ও শিথিল ( flaccid ) এমন ঢিলা যে যৌন আনন্দের উত্তেজনা প্রয়োগেও লিঙ্গোত্থান হয় না ( voluptuous fancies excite no er****on ) । নগণ্য লিঙ্গোত্থান যৌন ইচ্ছা ছাড়াই । অণ্ডকোষ ঠাণ্ডা, স্ফীত, শক্ত এবং ব্যথাযুক্ত । ধ্বজভঙ্গ তার সাথে প্রমেহ ( বিশেষ করে যাদের ঘন ঘন গনোরিয়া হয় ) । প্রমেহ, যৌন ইচ্ছা ব্যাতিরকে লিঙ্গোত্থান । মলত্যাগের সময় যখন কোঁত দেয় তখন প্রস্টেট গ্রন্থির রস নির্গমন, প্রস্রাবত্যাগের সময়ও যদি চাপ দেয় তখন অনুরূপ রস ক্ষরণ হয় । রেতঃরজ্জুতে একটি টান টান ভাব থাকে । দুর্বল উত্তেজনা ও মূত্রাশয় গ্রন্থি থেকে রসক্ষরণ ( prostatorrhoea ) এর ফলে কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত ( pollution ) যৌনাঙ্গে চুলকানি । মূত্রনালি হতে হরিদ্রা বর্ণের স্রাব । যৌন ইচ্ছা প্রচাপিত সহ গনোরিয়া ।

Alo > যৌন ইচ্ছা বর্ধিত < ঘুম হইতে জাগ্রত হওয়ার পর, আহারের পর, সন্ধ্যায় । সকালে ও প্রস্রাবত্যাগের পর লিঙ্গোত্থান । দিবা নিদ্রাকালে অনৈচ্ছিক বীর্যপাত ; সকালের দিকে যৌন উত্তেজনা, অস্থির নিদ্রা । লিঙ্গ সংকুচিত হয়ে যায়, এবং অণ্ডকোষ শীতল ।

Alumen > রাতে আহারের সময় লিঙ্গোদ্রেক । ঘন ঘন বীর্যস্খলন । গনোরিয়া; প্রমেহ ( gleet ) । পেটের মধ্য লাইন থেকে ব্যথা তীর বেগে ধাবিত হয়ে, সুতার মতো হয়ে পুংলিঙ্গের নিম্নদিকে যায় । পুংলিঙ্গের বামপাশে কাটার মতো ব্যথা ।

Alumina > যৌন আকাঙ্খার বৃদ্ধি অথবা প্রচাপিত । ঘন ঘন রেতঃপাত ও নৈশকালীন লিঙ্গোত্থান । লিঙ্গমুণ্ডের পশ্চাতে অধিক নিঃসরণ । লিঙ্গাগ্র চামড়া থেকে ছাল উঠা ( excoriatem ) । রেতঃরজ্জুতে সংকোচক ব্যথা তার সাথে অণ্ডকোষে সংকোচন । কাঠিন্য ও ব্যথাপূর্ণ অনুভব একটি অণ্ডকোষ । কষ্টকর মলত্যাগের সময় প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ । সঙ্গমের সময় এবং লিঙ্গোত্থান চলাকালে পেরিনিয়ামে ব্যথা । রতিক্রিয়ার পর কষ্টের বৃদ্ধি । সঙ্গমের সময় ও লিঙ্গোত্থান সময়ে পেরিনিয়ামে ঘাম ।

Ambra grisea > বাহিরের কোন কারণ ছাড়াই যৌনাঙ্গে ইন্দ্রিয় পরিতৃপ্তিকর উত্তেজনা ও চুলকানি । রেতঃরজ্জু অঞ্চলে ও ছোট থলিতে ( vesicle ) জ্বালা । সকালে লিঙ্গোত্থান, তার সাথে যৌনাঙ্গ অসাড় । দুই উরুর মধ্যবর্তী স্থানে কাঁচা ক্ষত । ভীষণ লিঙ্গোদ্রেক সকালে কিন্তু কামোন্মত্ততা সূচক কোন অনুভুতি নেই, সেইসাথে অঙ্গে অবশতা ।

Ammonium carb > অত্যধিক যৌন ইচ্ছা, কামবিষয়ক চিন্তা ছাড়া অযথা লিঙ্গোত্থান অথবা যৌন ইচ্ছার অভাব অন্য লিঙ্গের প্রতি বিমুখতা । বারবার কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত, এবং অণ্ডকোষের মধ্যে সংকোচন, হেঁচড়ানো ও ভারি অনুভুতি । কষ্টকর মলত্যাগের সময় প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ

Anacardium ori > দিনে উত্তেজনা ছাড়াই লিঙ্গোত্থান। কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত । অণ্ডকোষে সুখকর চুলকানি। যৌন ইচ্ছার বৃদ্ধি অথবা অউত্তেজনা ( inexcitable ) । সঙ্গমের সময় সুখানুভূতির অভাব । প্রস্রাব ও মলত্যাগের পর প্রস্টেট গ্রন্থি থেকে রস নিঃসরণ । কঠিন মলত্যাগের সময় বীর্য নিঃসরণ ।

Anagallis arvensis > লিঙ্গোত্থানের পূর্বে ও সময়ে মুত্রনালিতে জ্বালা সঙ্গমের সময় উপশম । ডান অণ্ডকোষ ও রেতঃরজ্জুতে টেনেধরা ব্যথা । রেতঃরজ্জুতে ছিন্নকর ব্যথা । সিম্ফাইসিস পিউবিসে শিহরণ ।

Caladium Seg –– বহু দিন যাবত স্বপ্নদোষ হইতে হইতে লিঙ্গ শিথিল । স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যান্ত প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন । সহবাসকালে লিঙ্গ শক্ত হয় না,যদিও হয় অল্পতেই বীযপাত হইয়া যায় ।

Conium – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অধিক কিন্তু অক্ষম । সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময় লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে ।

Lycopodium – হস্তমৈথুন স্বপ্নদোষ কিংবা অত্যাধিক স্ত্রী সহবাস জনিত কারনে ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রী সোহাগ আলিঙ্গন করিলেও লিঙ্গ শক্ত হয় না ।

Selenium - শুক্র তারুল্য প্রস্রাব পায়খানার সাথে বীর্য যায়। মাথার ও গোপনাঙ্গের চুল পড়তে থাকে।

Agnus Castus - অবৈধভাবে বীর্যক্ষয় করিয়া যাহারা ধজভঙ্গ রোগে আক্রান্ত হইয়া পড়িয়াছে তাঁদের জন্য ।

Anacardium - স্মরনশক্তিহীন রোগীদের প্রস্রাব কালীন বীর্যপাত হইয়া ধজভঙ্গ রোগ হইলে

Acid Phos – স্ত্রী সহবাস জনিত মাথা ঘুরা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, লিঙ্গ শিথিল, অতি শিঘ্রই বীর্যপাত ।

Corbonium Sulph - অজান্তে বা অনিচ্ছা সত্ত্বে বীর্যপাত,স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা হয় না ।

Salix-Nig – স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতা হীন ।

Titanium – সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্যপাতলা।

Nuphar Lut –– কাম উত্তেজনার কথায় কিংবা উত্তেজনায় অসাড়ে বীর্যপাত ।

Turnera – শুক্র বর্ধক ঔষধ ।

Avana Sat — হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী ।

Medorrhinum – গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হইয়া ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এ ঔষধ পরে লক্ষন অনুযায়ী অন্য ঔষধ সেবন করিবে ।

Phosphorus - সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালাক সমান্য কারনে মন খারাপ । হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ।

Moschus – বহুমুত্র রোগী দেহের গড়ন চিকুন চাকুন দুর্বল ক্ষমতাহীন অল্পতেই বীর্যপাত হইয়া যায় ।

বায়োকেমিক:-

Natrum Mur –– স্ত্রী লোক দেখিলে কথা বলিলে এমন কি মনে মনে ভাবিলেও অসাড়ে বীর্যপাত হয়ে যায় ।

Kali Phos ( কেলি ফস ) – অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় জনিত অনিদ্রা, কাজ কর্মে অনিচ্ছা, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা ।

Silicea ( সাইলেসিয়া ) – স্বপ্নদোষ, হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কুফল এর জন্য

চিকিৎসাঃ- এমন সমস্যার জন্য সঠিক চিকিৎসা হচ্ছে হোমিওপ্যাথি। অতএব দ্রুত অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের পরার্মশ ও চিকিৎসা নিলে রোগ আরোগ্য হবে ইনশাআল্লাহ্।
www.homeopathy247r.com

পাইলস হলো পায়ুপথে এবং মলদ্বারের নিচে অবস্থিত প্রসারিত এবং প্রদাহযুক্ত ধমনী, মলত্যাগের সময় কষা হলে অথবা গর্ভকালীন সময়ে এই...
19/11/2025

পাইলস হলো পায়ুপথে এবং মলদ্বারের নিচে অবস্থিত প্রসারিত এবং প্রদাহযুক্ত ধমনী, মলত্যাগের সময় কষা হলে অথবা গর্ভকালীন সময়ে এই সমস্ত ধমনীর উপর চাপ বেড়ে গেলে পাইলসের সমস্যা দেখা দেয়।
পাইলসের কারণ:
কম পানি পান, কম শাকসবজি খাওয়া, বেশি চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া এবং সময়মতো মলত্যাগ না করা এই রোগের কারণ। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়া এবং মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ দেওয়ার ফলে মলদ্বারের চারদিকে অবস্থিত রক্তনালী ও মাংসপিণ্ড ফুলে গিয়ে পাইলস সৃষ্টি করে। গর্ভাবস্থায় এ রোগ বেশী দেখা যায়।
লক্ষণ :
অর্শ্ব বা পাইলস হলে নিচের সাধারণত: যেসব লক্ষণ ও উপসর্গগুলো দেখা দেয় :
মলত্যাগের সময় ব্যথাহীন রক্তপাত
পায়ুপথ চুলকানো অথবা অস্বস্তিকর জ্বালাপোড়া
ব্যথা
পায়ুপথ থেকে বাইরের দিকে ফোলা ও ব্যথা লাগা
পায়ুপথের মুখে চাকা অনুভব করা ও ব্যথা লাগা
চিকিৎসা :
উপসর্গ বা জটিলতা দেখা দিলে চিকিৎসা জরুরি।
প্রথমিক পর্যায় অর্থাৎ শুধু শক্ত পায়খানার সময় ব্যথামুক্ত রক্তক্ষরণ হলে-
পায়খানা নরম ও নিয়মিত রাখুন।
প্রয়োজন হলে ইসুবগুলের ভুষি বা লেকজেটিভ খান।
প্রচুর পানি ও শাকসবজি খান, চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
নিয়মিত মল ত্যাগ করুন।
জটিল আকার ধারণ করলে অর্থাৎ পাইলস বেরিয়ে আসলে এবং উপরের চিকিৎসা যদি কাজ না করে তবে –
ইনজেকশন
ব্যান্ড লাইগেশন
অপারেশন ইত্যাদি চিকিত্সা গ্রহণ করতে হবে।
জটিল পাইলসের ক্ষেত্রে ব্যান্ড লাইগেশন ও ইনজেকশন একটি কার্যকর সফল চিকিৎসা পদ্ধতি। এটা ব্যথামুক্ত এবং রোগীকে হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হয় না।
পাইলস কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়:
উচ্চ আশঁযুক্ত খাবার, ফলমূল এবং শাক-সবজি বেশি বেশি করে খেতে হবে
প্রতি দিন ৬-৮ গ্লাস পানি এবং তরল জাতীয় দ্রব্য পান করতে হবে
মলত্যাগের সময় কষা হলে বেশি চাপ প্রয়োগ করা যাবে না
পায়খানা চেপে রাখা যাবে না
ব্যায়াম করলে তা পায়খানার কষাভাব দূর করতে সাহায্য করবে
অনেকক্ষন ধরে দাঁড়িয়ে বা বসে থাকা থাকা যাবে না
পাইলস এর হোমিও চিকিৎসাঃ
অনেক হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী পাইলসের রোগীদেরকে সকালে Sulphur এবং সন্ধ্যায় Nux vomica ঔষধ দুইটি খেতে দিতেন। সাধারণত ৩০ শক্তিতে কয়েক মাস খেলে অধিকাংশ পাইলস ভালো হয়ে যায়। অন্য কোন ঔষধের প্রয়োজন হয় না। এই ঔষধ দুটি সরাসরি পাইলস নিরাময় করে না বরং কোষ্টকাঠিন্য সারানোর মাধ্যমে এরা পাইলস নির্মূল করে থাকে। এমনকি কোন কোন চিকিৎসাবিজ্ঞানী এমনও বলেছেন যে, সালফার, নাক্স ভমিকা এবং থুজা মাত্র এই তিনটি ঔষধ দিয়ে পৃথিবীর এমন কোন রোগ নাই যা সারানো যায় না (সুবহানাল্লাহ !)। এই কথার রহস্য কি ? আসলে আমাদের শরীরে যত রকমের বিষ তৈরী হয় এবং যত রকমের বিষ বাইরে থেকে ঢুকে, তাদের শরীর থেকে বের করার সবচেয়ে বড় মাধ্যম হলো পায়খানা। ঢাকা শহরের সমস্ত ড্রেন এবং সোয়ারেজ লাইনগুলি যদি সাতদিনের জন্য বন্ধ করে দিলে যেমন সমস্ত শহরের পরিবেশ দূষিত-বিষাক্ত হয়ে অগণিত মারাত্মক মারাত্মক রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়বে, তেমনি যে-সব মানুষের নিয়মিত পায়খানা হয় না তাদেরও ধীরে ধীরে শরীর বিষাক্ত হয়ে (হৃদরোগ-কিডনীরোগ-স্নায়ুরোগ-ক্যানসার-ডায়াবেটিস ইত্যাদি) মারাত্মক মারাত্মক রোগ পয়দা হতে থাকে। আর এই তিনটি ঔষধই মোটামুটি কোষ্টকাঠিন্যের শ্রেষ্ট ঔষধ।
* যাদের কোষ্টকাঠিন্য খুবই জটিল, সারতেই চায় না, তারা অবশ্যই কোষ্টকাঠিন্য অধ্যায়ে বর্ণিত ঔষধগুলো লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োগ করবেন।
Calendula officinalis : পায়খানার রাস্তা যদি মাত্রাতিরিক্ত ফোলে যায়, ইনফেকশান হয়ে যায়, ঘায়ের মতো হয়ে যায়, ব্যথায় টনটন করতে থাকে, তবে ক্যালেন্ডুলা ঔষধটি নিম্নশক্তিতে (মাদার টিংচার) কিছু পানির সাথে মিশিয়ে তাতে তুলা ভিজিয়ে সেখানে দু’চার ঘন্টা পরপর প্রয়োগ করুন। দু’চার ঘণ্টা পরপর বা অথবা আরো ঘনঘন প্রয়োগ করুন। যত মারাত্মক ইনফেকশান বা ফোলা-ব্যথা-আলসার হোক না কেন, দেখবেন দুয়েক দিনের মধ্যে সব চলে গেছে। এলোপ্যাথিতে যেমন ডেটল, স্যাভলন, হেক্সিসল ইত্যাদি আছে, তেমনি হোমিওপ্যাথিতে আছে ক্যালেন্ডুলা। তবে ক্যালেন্ডুলার ক্ষমতা তুলনাবিহীন। আক্রান্ত স্থানে লাগানোর পাশাপাশি দশ / বিশ ফোটা করে খেতেও পারেন। অথবা লক্ষণ মতে অন্য কোন ঔষধ খান। পাশাপাশি যে-কোন ধরনের কাটা-ছেড়া-ঘা-ইনফেকশানে ক্যালেন্ডুলার সাহায্য নিতে ভুলবেন না।
* পাইলস থেকে উজ্জল লাল রঙের রক্তপাত হলে Millefolium ঔষধটিদশ/বিশ মিনিট পরপর খেতে থাকুন যতক্ষণ না রক্তপাত বন্ধ হয়।অন্যদিকে কালো / কালচে রক্তপাত হলে Hamamelis Virginicaঔষধটি দশ/বিশ মিনিট পরপর খেতে থাকুন। পায়খানার রাস্তা থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে শরীর দুরবল হয়ে পড়লে, রক্তশূণ্যতা দেখা দিলে China officinalis অথবা Acidum Phosphoricum ঔষধটি খান। পাশাপাশি ভিটামিন জাতীয় অন্যান্য ঔষধগুলিও খেতে পারেন।
Aesculus Hippocastanum : এসকিউলাসকে বলা যায় সবচেয়ে সেরা পাইলসের ঔষধ। এই ঔষধের কাজের মূল কেন্দ্র হইল তলপেটের যন্ত্রপাতি। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কোষ্টকাঠিন্য (পায়খানার সাইজ বড় বড় এবং শক্ত), রক্তক্ষরণযুক্ত অথবা রক্তক্ষরণবিহীন পাইলস, পায়খানার রাস্তায় কেহ আলপিন দিয়ে খোচা মারছে এমন ব্যথা, পায়খানার রাস্তা শুকনা শুকনা লাগা, তলপেটে দুরবলতা, পায়ে অবশ অবশ ভাব, হাটঁলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়, রোগী খুবই বদমেজাজি ইত্যাদি। ঔষধ নিম্নশক্তিতে খেলে রোজ দুই/তিন বার করে খাবেন আর উচ্চ শক্তিতে খেলে দশ/পনের/বিশ দিন পরপর এক মাত্রা করে।
Collinsonia canadensis : ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ পেট এবং পায়খানার রাস্তার অসুখের সাথে মাথাব্যথা, নাভী এবং তলপেটে ব্যথা, কোষ্টকাঠিন্য, কোথানি, অবসন্নতা, আম ও রক্তযুক্ত পায়খানা, মাসিকের সময় পাইলস, পায়খানার রাস্তার মাংস বেরিয়ে পড়া (Prolapse of the re**um), রোগের লক্ষণ শরীরের ওপর থেকে নীচের দিকে যায়, হার্টের সমস্যা এবং পাইলসের রক্তক্ষরণ ঘুরেফিরে আসে, বিভিন্ন জয়েন্টের বাতের ব্যথা, বুকে ব্যথা ইত্যাদি ইত্যাদি।
Aloe socotrina : এলু সকোট্রিনার প্রধান প্রধান লক্ষণ কোষ্টকাঠিন্য, পেট, তলপেট এবং মাথায় রক্তসঞ্চয়, অদল-বদল করে মাথাব্যথা এবং কোমরের বাত, শীতকালে পাইলসের উৎপাত বৃদ্ধি পায়, দুরবলতা, খাওয়ার পরপরই পায়খানার বেগ হওয়া, শক্ত পায়খানা (ঘুমের মধ্যে) নিজের অজান্তেই বিছানায় পড়ে থাকে, পাইলেসের চেহারা দেখতে আঙুরের থোকার মতো, সারাক্ষণ নীচের দিকে ঠেলামারা ব্যথা, রক্তক্ষরণ, টনটনে ব্যথা, স্পর্শ করা যায় না, গরম, ঠান্ডা পানিতে আরাম লাগে ইত্যাদি ইত্যাদি।
Peoniaofficinalis : পিওনিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়া, চুলকানি, ফোলে যাওয়া, (বিছানা-জুতার) চাপ থেকে ঘা হওয়া, পায়খানার রাস্তার ফোড়া, ফেটে যাওয়া(fissure), ভগন্দর (fistula), রক্তনালী ফোলে যাওয়া (varicose veins), ঘুমের মধ্যে দুঃস্বপ্ন দেখা (nightmare), নড়াচড়া-হাঁটা-স্পর্শে রোগের কষ্ট বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি।
Nitricum acidum : নাইট্রিক এসিডের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কোষ্টকাঠিন্য, (শক্ত হউক বা নরম) পায়খানার পরে ব্যথা, মেজ (wart), প্রস্রাবের গন্ধ গরুর প্রস্রাবের মতো (খুবই কড়া), আবহাওয়া পরিবর্তন হলেই অসুস্থ হয়ে পড়ে, শরীরের ছিদ্রযুক্ত স্থানের ক্ষত,খিটখিটে মেজাজ, ঘনঘন ডায়েরিয়ায় ভোগে, চোখের নালী ক্ষত, রাতের বেলা হাড়ের ব্যথা, হাড়ের ক্ষত, যে-কোন ঘা/ক্ষত সহজে সারতে চায় না, শরীরে পানির পরিমাণ বেশী ইত্যাদি ইত্যাদি।
Muriaticum acidum : মিউরিয়েটিক এসিডের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কান্ডজ্ঞান লোপকারী মাথাব্যথা, চোখে অন্ধকার এবং উল্টাপাল্টা দেখা, অনিচ্ছাকৃতভাবে পায়খানা-প্রস্রাব বেরিয়ে যাওয়া, প্যারালাইসিস, পাইলসে বা পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়া, মাঝারি বা মারাত্মক ধরনের ইনফেকশান, পূজঁ-নিঃশ্বাস-শরীরের গন্ধ সবই দূর্গন্ধযুক্ত, পাইলস দেখতে আঙুরের থোকার মতো, পিঙল বর্ণের, স্পর্শ করলে জ্বালা করে, কোথানি দিলে আলিশ বেরিয়ে যায়, জিহ্বায় ইনফেকশান, কানপচাঁ ইত্যাদি ইত্যাদি।

😍😍নিজের প্রতিবেশীকে নিজের মত ভালবাসলে তুমি ঠিক পথে, আর মানুষকে জাজ করলে তুমি ভুল পথে, তাই না ভেবে রিলাক্স কর জীবনের  ফ্ল...
12/11/2025

😍😍নিজের প্রতিবেশীকে নিজের মত ভালবাসলে তুমি ঠিক পথে, আর মানুষকে জাজ করলে তুমি ভুল পথে, তাই না ভেবে রিলাক্স কর জীবনের ফ্লোতে চলো 🥰🥰

Jonosia Asokaঅশোকা (জনোসিয়া অশোকা)Jonosia Asoka Ashoka এর বৈজ্ঞানিক নাম Saraca indica Linn। এটি Caesalpiniaceae পরিবারের...
12/11/2025

Jonosia Asoka
অশোকা (জনোসিয়া অশোকা)
Jonosia Asoka
Ashoka এর বৈজ্ঞানিক নাম Saraca indica Linn। এটি Caesalpiniaceae পরিবারের অন্তভূক্ত। আশোক অসংখ্য শাখাবিশিষ্ট ছায়াতরু অশোক ফুলের গাছের দৈর্ঘ্য ২৫ থেকে ৩০ ফুটের মত হয়ে থাকে। এর পাতা কচি অবস্থায় তাম্রবর্ণ থাকে পরিণতিতে সবুজ। পাতা লম্বা ধরনের এবং তাতে ৫-৬ জোড়া পাতা থাকে। এর শুঁটি বেশ লম্বা ও চওড়া ২ ইঞ্চির মত।জুন-জুলাই মাসে এই গাছের ফল পাকে।
রাসায়নিক উপাদান :-ছালে প্রচুর পরিমান ট্যানিন, হিমাটক্সাইলিন ও খনিজদ্রব্য বিদ্যমান। এছাড়াও এতে কিটোস্টেরল এবং স্যাপোনিন বিদ্যমান।
উপকারিতা :-১। অশোক ছাল থেঁতো করে সেটি সিদ্ধ করে এই পানি খেলে ঋতুর গোলযোগে ভালো ফল পাওয়া যায়।
২। যাদের অল্প অল্প প্রসাব হয় এবং বারবার প্রসাব হয় এবং প্রসাবের জ্বালা থাকে তারা যদি অশোক বীজ ঠান্ডা পানি দিয়ে বেটে খায় তাহলে প্রসাবের রোগ ভালো হয়।
৩। যাদের গর্ভপাত হয়, তারা গর্ভাবস্হায় রোধে অশোক ছালের ক্বাথ খেলে গর্ভ ঠিক হয়।
ভারতীয় আয়ুর্বেদে ইহা প্রাচীন কাল হইতে প্রচলিত ঔষধ।
হোমিওপ্যাথিতে অশোকার ব্যবহার:-
ডাঃ ডি এন রায় প্রথম ইহাকে হোমিওপ্যাথিতে নিয়া আসেন। স্ত্রীজননেন্দ্রীয়র উপর বিস্তৃত ক্রিয়া । স্বল্পঋতু ও প্রচুর ঋতুস্রাব । ইহা পৌষ্টিক, ও শীতলতা কারক,মহিলাগনের নানাপ্রকার পীড়ায় ইহা ব্যবহৃত হয়। অনিয়মিত ঋতুস্রাব, বিলম্বিত ঋতু, ঋতুশূল, রজঃলোপ, রজঃরোধ, ঋতুর পূর্ব্বে ডিম্বকোষে বেদনা, অতিরজঃ প্রভৃতিতে সাফল্যের সহিত ব্যবহৃত হয়। ইহা ব্যতীত একপার্শ্বিক শিরঃপীড়া, রক্ত সঞ্চয় জনিত শিরঃপীড়া; খোলা বাতাসে এবং আর্ত্তক প্রবাহ দেখা দিলে উপশম । চক্ষুতারকায় বেদনা, চক্ষুর উপরে বেদনা, আলোকাতঙ্ক। নাসিকায় সর্দ্দি, প্রচুর জলবৎ স্রাব ।ঘ্রাণশক্তি লোপ পায়। রক্তস্রাবী অর্শ, প্রদর স্রাব, মূত্রনালীর উপদাহ, অত্যন্ত কোষ্ঠবদ্ধতা, মিষ্ট ও টক দ্রব্য খাইতে ইচ্ছা; পিপাসা প্রভৃতিতেও উত্তম ফল প্রদান করে। ইহাকে মহিলাদের একপ্রকার টনিক বলা যাইতে পারে। ইহা চোটের ফলে কোন জায়গায় কালসিটা পড়া, ভাঙা হার জোড়া লাগা, মেরুদণ্ড বরাবর বেদনা,তলপেট ও উরুদেশ পর্যন্ত বিস্তৃতি; মহিলাদের ঋতুবিলোপ কালের উপসর্গে, ও শোথেও ব্যবহৃত হয়।

সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই ।
হেল্পলাইন 01977586635

জার্মান হোমিওপ্যাথি অ্যাভেনা স্যাটিভা মাদার টিংচার সম্পর্কে QDr.Md Habibur RahmanBHMS,DUwww.homeopathy247r.comঅ্যাভেনা স...
12/11/2025

জার্মান হোমিওপ্যাথি অ্যাভেনা স্যাটিভা মাদার টিংচার সম্পর্কে Q
Dr.Md Habibur Rahman
BHMS,DU
www.homeopathy247r.com
অ্যাভেনা স্যাটিভা মাদার টিংচারের মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রের উপর একটি নির্বাচনী প্রভাব রয়েছে, যা তাদের পুষ্টির কার্যকারিতাকে অনুকূলভাবে প্রভাবিত করে। স্নায়বিক ক্লান্তি, যৌন দুর্বলতা এবং মরফিনের অভ্যাস এই প্রতিকারের জন্য বরং একটি উপাদান ডোজ আহ্বান করে। এটি ক্লান্তিকর রোগের পরে দুর্বলতার জন্য সেরা টনিক। বয়স্কদের স্নায়ু কম্পন; কোরিয়া, প্যারালাইসিস অ্যাজিটানস, মৃগীরোগ। পোস্টডিপথেরিটিক পক্ষাঘাত। এটি হার্টের বাত রোগে ব্যবহৃত হয়। এটি মদ্যপানের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। নার্ভাইন টনিক, উদ্দীপক, রেচক, এবং এন্টিসেপটিক।
এটি ওট উদ্ভিদ থেকে তৈরি হোমিওপ্যাথিক মাদার টিংচার যা সাধারণত স্নায়বিক দুর্বলতা এবং দুর্বলতার জন্য ব্যবহৃত হয়।
এটি নার্ভ টনিক হিসেবে কাজ করে। এটি স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত করে এবং উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা কমায়। এটি হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে, জীবনীশক্তি বজায় রাখে এবং স্ট্যামিনা দেয়। এটি মানসিক কর্মক্ষমতা উন্নত করে এবং মানসিক স্বচ্ছতা, স্মৃতিশক্তি এবং একাগ্রতা বাড়ায়। এটি ঘুমের চক্র নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক। এটি একটি অ্যাফ্রোডিসিয়াক এবং লিবিডো এবং টেস্টোস্টেরন উন্নত করে। এটি জয়েন্টগুলিকেও শক্তিশালী করে।
এটি একটি অভ্যন্তরীণ ওষুধ হিসাবে গ্রহণ করা হয়। দয়া করে মনে রাখবেন যে একক হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ডোজ অবস্থা, বয়স, সংবেদনশীলতা এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর নির্ভর করে ড্রাগ থেকে ড্রাগে পরিবর্তিত হয়। অন্যথায় নির্দেশিত না হলে, উপসর্গগুলি অদৃশ্য হওয়া পর্যন্ত এটি প্রতিদিন 2-3 বার আধা কাপ সাধারণ জলে 10-20 ফোঁটা হিসাবে নিতে হবে। আমরা দৃঢ়ভাবে সুপারিশ করছি যে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা উচিত।
Avena sativa Mother Tincture এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি কি?
কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া উল্লেখ করা হয় না.
Avena sativa Mother Tincture খাওয়ার আগে কী সতর্কতা নেবেন?
কোন সতর্কতা প্রয়োজন নেই.
Avena sativa মাদার টিংচার কি শিশুদের জন্য উপযুক্ত?
হ্যাঁ।
আমার কতদিন অ্যাভেনা স্যাটিভা মাদার টিংচার খাওয়া উচিত?
যতক্ষণ উন্নতি হয় ততক্ষণ বা চিকিত্সকের দ্বারা নির্ধারিত সময় নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
গর্ভাবস্থায় Avena sativa Mother Tincture কি নিরাপদ?
হ্যাঁ।
ক্লিনিকাল ইঙ্গিত:
স্নায়বিক ক্লান্তি
যৌন দুর্বলতা
স্নায়ু কম্পন
সাধারণ নার্ভাসনেস
এনার্জি বুস্টার
মনোযোগ স্প্যান
অনিদ্রা
লিবিডো
প্রস্তাবিত ডোজ:
15-30 ড্রপ, দিনে 2-3 বার
হোমিওপ্যাথিতে কোন ডাক্তাররা অ্যাভেনা স্যাটিভা সুপারিশ করেন?
অ্যাভেনা স্যাটিভা দীর্ঘস্থায়ী রোগের পরে দুর্বলতার জন্য একটি কার্যকর সাধারণ টনিক এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের তীব্র প্রকাশের পরে অ্যাভেনা স্যাটিভা যৌন দুর্বলতা অনিদ্রা এবং মাথাব্যথার জন্যও ব্যবহৃত হয়।
বৃদ্ধ বয়সে আলঝেইমার এবং পারকিনসনের অবস্থার জন্য কার্যকর
জন্য অ্যালকোহল আসক্তি
বিশেষ করে মহিলাদের মাসিকের সময় মাথাব্যথা
কাজের পরে পায়ে ব্যথা এবং অসাড়তা
খিটখিটে, কাজে মনোযোগ হারানো, মানসিক অবসাদ
ডোজ বাঞ্ছনীয়: Avena sativa মাদার টিংচার 20 ফোঁটা দিনে তিনবার কিছু জল দিয়ে
মানসিক এবং শারীরিক উভয় ক্ষেত্রেই দুর্বলতা বা দুর্বলতা (হয় অস্ত্রোপচার, অসুস্থতা পুনরুদ্ধার, ক্লান্তিকর রোগ, এমনকি বার্ধক্য থেকে)। শক্তি জোগায়, দুর্বলতার জন্য শক্তি
আচরণ করে অনিদ্রা স্নায়ুতন্ত্রকে শিথিল করে
প্রত্যাহারের উপসর্গের চিকিৎসা করে মরফিন বা আফিমের মতো মাদকাসক্তি থেকে মুক্তি দেয়
অতিরিক্ত ভোগ, আসক্তি, অসুস্থতার কারণে যৌন দুর্বলতা টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি এবং শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে
নারীর ইচ্ছা বাড়ায়
Avena sativa Q তামাকের আসক্তি ছাড়ার জন্য কার্যকর এবং ধূমপান ছাড়ার চেষ্টা করার সময় এটি দুর্বলতা দূর করে এবং জীবনীশক্তি পুনরুদ্ধার করে
অ্যাভেনা স্যাটিভা কিউ নির্ধারিত হয় যখন ব্যক্তিটি খুব দুর্বলতা এবং ক্লান্তি অনুভব করে। কোনো একটি বিষয়ে মনকে স্থির রাখতে না পারা (মেজাজ পরিবর্তন), অস্থিরতা , এবং নিদ্রাহীনতা। অত্যধিক যৌন প্রবৃত্তির পর পুরুষত্বহীনতা।
অ্যাভেনা স্যাটিভা এবং কালি ফোস এর জন্য সেরা টনিক কম শক্তি স্তর এবং ক্লান্তি কম টেস্টোস্টেরনের ফলে।
অকাল বীর্যপাত এবং অত্যধিক যৌন প্রবৃত্তির ফলে পুরুষত্বহীনতা অ্যাভেনা স্যাটিভা দিয়ে ভালভাবে চিকিত্সা করা হয়
Avena Sativa রোগীর প্রোফাইল
মন: কোনো একটি বিষয়ে মনোযোগ দিতে অক্ষম।
মাথা: প্রতিটি মাসিকের সময় মাথাব্যথা, মাথার উপরের অংশে জ্বালা সহ। প্রস্রাবের সমস্যা সহ occipital অঞ্চলে ব্যথা।
মহিলা: ঋতুস্রাবের বিলম্ব বা ঋতুস্রাবের সময় ব্যথা দুর্বল সঞ্চালন।
পুরুষ: পুরুষত্বহীনতা সঙ্গে সেমিনাল নির্গমন; খুব বেশী ভোগান্তির পরে
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ: অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অসাড়তা। অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশ মনে হয়। আমার হাত দুর্বল লাগছে।
ডোজ: দয়া করে মনে রাখবেন যে একক হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ডোজ অবস্থা, বয়স, সংবেদনশীলতা এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর নির্ভর করে ড্রাগ থেকে ড্রাগে পরিবর্তিত হয়। কিছু ক্ষেত্রে, তাদের নিয়মিত ডোজ হিসাবে 3-5 ড্রপ হিসাবে দিনে 2-3 বার দেওয়া হয় যেখানে অন্যান্য ক্ষেত্রে তারা সপ্তাহে, মাসে বা এমনকি দীর্ঘ সময়ের মধ্যে শুধুমাত্র একবার দেওয়া হয়। আমরা দৃঢ়ভাবে সুপারিশ করছি যে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা উচিত।
Avena sativa এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানা বা রিপোর্ট করা হয়নি।
জার্মান হোমিওপ্যাথি প্রতিকার সম্পর্কে: এই ওষুধগুলি জার্মানিতে তৈরি এবং বোতলজাত করা হয়৷ এগুলো ভারতে পাঠানো হয় এবং অনুমোদিত পরিবেশকদের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়। বর্তমানে ভারতে পাওয়া জার্মান ব্র্যান্ডগুলি হল ড. রেকেওয়েগ, শোয়াবে জার্মানি (ডব্লিউএসজি), এবং অ্যাডেল (পেকানা)৷

Agnus castus Q ( এগনাস্ট কাস্ট ) এর কাজ ও লক্ষন:-Dr Md Habibur Rahman BHMS,Duwww.homeopathy247r.comযৌন শক্তির হ্রাস । লি...
12/11/2025

Agnus castus Q ( এগনাস্ট কাস্ট ) এর কাজ ও লক্ষন:-
Dr Md Habibur Rahman
BHMS,Du
www.homeopathy247r.com
যৌন শক্তির হ্রাস ।
লিঙ্গ ক্ষুদ্র ও শিথিল ( flaccid ) এমন ঢিলা যে যৌন আনন্দের উত্তেজনা প্রয়োগেও লিঙ্গোত্থান হয় না ( voluptuous fancies excite no er****on ) ।
নগণ্য লিঙ্গোত্থান যৌন ইচ্ছা ছাড়াই ।
অণ্ডকোষ ঠাণ্ডা, স্ফীত, শক্ত এবং ব্যথাযুক্ত ।
ধ্বজভঙ্গ তার সাথে প্রমেহ ( বিশেষ করে যাদের ঘন ঘন গনোরিয়া হয় ) ।
প্রমেহ, যৌন ইচ্ছা ব্যাতিরকে লিঙ্গোত্থান ।
মলত্যাগের সময় যখন কোঁথ দেয় তখন প্রস্টেট গ্রন্থির রস নির্গমন, প্রস্রাব ত্যাগের সময়ও যদি চাপ দেয় তখন অনুরূপ রস ক্ষরণ হয় ।
রেতঃরজ্জুতে একটি টান টান ভাব থাকে ।
দুর্বল উত্তেজনা ও মূত্রাশয় গ্রন্থি থেকে রসক্ষরণ ( prostatorrhoea ) এর ফলে কৃত্রিম উপায়ে রেতঃপাত ( pollution ) যৌনাঙ্গে চুলকানি ।
মূত্রনালি হতে হরিদ্রা বর্ণের স্রাব । যৌন ইচ্ছা সহ গনোরিয়া ।
মাদার টিংচার /কম্বিনেশন সেবনবিধি:১০-১২ ফোঁটা ৩ বেলা খাবার পরে সামান্য পানি সহ সেবন করতে হবে

পাইলস বা অর্শরোগের হোমিও ঔষধ -Dr.Md Habibur Rahman BHMS01977586635 .homeopathy247r.com #হোমিও #জরায়ূরটিউমার    পাইলস হলো...
10/11/2025

পাইলস বা অর্শরোগের হোমিও ঔষধ -
Dr.Md Habibur Rahman BHMS
01977586635
.homeopathy247r.com
#হোমিও #জরায়ূরটিউমার
পাইলস হলো পায়ুপথে এবং মলদ্বারের নিচে অবস্থিত প্রসারিত এবং প্রদাহযুক্ত ধমনী, মলত্যাগের সময় কষা হলে অথবা গর্ভকালীন সময়ে এই সমস্ত ধমনীর উপর চাপ বেড়ে গেলে পাইলসের সমস্যা দেখা দেয়।
পাইলসের কারণ:
কম পানি পান, কম শাকসবজি খাওয়া, বেশি চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া এবং সময়মতো মলত্যাগ না করা এই রোগের কারণ। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়া এবং মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ দেওয়ার ফলে মলদ্বারের চারদিকে অবস্থিত রক্তনালী ও মাংসপিণ্ড ফুলে গিয়ে পাইলস সৃষ্টি করে। গর্ভাবস্থায় এ রোগ বেশী দেখা যায়।
লক্ষণ :
অর্শ্ব বা পাইলস হলে নিচের সাধারণত: যেসব লক্ষণ ও উপসর্গগুলো দেখা দেয় :
মলত্যাগের সময় ব্যথাহীন রক্তপাত
পায়ুপথ চুলকানো অথবা অস্বস্তিকর জ্বালাপোড়া
ব্যথা
পায়ুপথ থেকে বাইরের দিকে ফোলা ও ব্যথা লাগা
পায়ুপথের মুখে চাকা অনুভব করা ও ব্যথা লাগা
চিকিৎসা :
উপসর্গ বা জটিলতা দেখা দিলে চিকিৎসা জরুরি।
প্রথমিক পর্যায় অর্থাৎ শুধু শক্ত পায়খানার সময় ব্যথামুক্ত রক্তক্ষরণ হলে-
পায়খানা নরম ও নিয়মিত রাখুন।
প্রয়োজন হলে ইসুবগুলের ভুষি বা লেকজেটিভ খান।
প্রচুর পানি ও শাকসবজি খান, চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
নিয়মিত মল ত্যাগ করুন।
জটিল আকার ধারণ করলে অর্থাৎ পাইলস বেরিয়ে আসলে এবং উপরের চিকিৎসা যদি কাজ না করে তবে –
ইনজেকশন
ব্যান্ড লাইগেশন
অপারেশন ইত্যাদি চিকিত্সা গ্রহণ করতে হবে।
জটিল পাইলসের ক্ষেত্রে ব্যান্ড লাইগেশন ও ইনজেকশন একটি কার্যকর সফল চিকিৎসা পদ্ধতি। এটা ব্যথামুক্ত এবং রোগীকে হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হয় না।
পাইলস কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়:
উচ্চ আশঁযুক্ত খাবার, ফলমূল এবং শাক-সবজি বেশি বেশি করে খেতে হবে
প্রতি দিন ৬-৮ গ্লাস পানি এবং তরল জাতীয় দ্রব্য পান করতে হবে
মলত্যাগের সময় কষা হলে বেশি চাপ প্রয়োগ করা যাবে না
পায়খানা চেপে রাখা যাবে না
ব্যায়াম করলে তা পায়খানার কষাভাব দূর করতে সাহায্য করবে
অনেকক্ষন ধরে দাঁড়িয়ে বা বসে থাকা থাকা যাবে না
পাইলস এর হোমিও চিকিৎসাঃ
অনেক হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী পাইলসের রোগীদেরকে সকালে Sulphur এবং সন্ধ্যায় Nux vomica ঔষধ দুইটি খেতে দিতেন। সাধারণত ৩০ শক্তিতে কয়েক মাস খেলে অধিকাংশ পাইলস ভালো হয়ে যায়। অন্য কোন ঔষধের প্রয়োজন হয় না। এই ঔষধ দুটি সরাসরি পাইলস নিরাময় করে না বরং কোষ্টকাঠিন্য সারানোর মাধ্যমে এরা পাইলস নির্মূল করে থাকে। এমনকি কোন কোন চিকিৎসাবিজ্ঞানী এমনও বলেছেন যে, সালফার, নাক্স ভমিকা এবং থুজা মাত্র এই তিনটি ঔষধ দিয়ে পৃথিবীর এমন কোন রোগ নাই যা সারানো যায় না (সুবহানাল্লাহ !)। এই কথার রহস্য কি ? আসলে আমাদের শরীরে যত রকমের বিষ তৈরী হয় এবং যত রকমের বিষ বাইরে থেকে ঢুকে, তাদের শরীর থেকে বের করার সবচেয়ে বড় মাধ্যম হলো পায়খানা। ঢাকা শহরের সমস্ত ড্রেন এবং সোয়ারেজ লাইনগুলি যদি সাতদিনের জন্য বন্ধ করে দিলে যেমন সমস্ত শহরের পরিবেশ দূষিত-বিষাক্ত হয়ে অগণিত মারাত্মক মারাত্মক রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়বে, তেমনি যে-সব মানুষের নিয়মিত পায়খানা হয় না তাদেরও ধীরে ধীরে শরীর বিষাক্ত হয়ে (হৃদরোগ-কিডনীরোগ-স্নায়ুরোগ-ক্যানসার-ডায়াবেটিস ইত্যাদি) মারাত্মক মারাত্মক রোগ পয়দা হতে থাকে। আর এই তিনটি ঔষধই মোটামুটি কোষ্টকাঠিন্যের শ্রেষ্ট ঔষধ।
* যাদের কোষ্টকাঠিন্য খুবই জটিল, সারতেই চায় না, তারা অবশ্যই কোষ্টকাঠিন্য অধ্যায়ে বর্ণিত ঔষধগুলো লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োগ করবেন।
Calendula officinalis : পায়খানার রাস্তা যদি মাত্রাতিরিক্ত ফোলে যায়, ইনফেকশান হয়ে যায়, ঘায়ের মতো হয়ে যায়, ব্যথায় টনটন করতে থাকে, তবে ক্যালেন্ডুলা ঔষধটি নিম্নশক্তিতে (মাদার টিংচার) কিছু পানির সাথে মিশিয়ে তাতে তুলা ভিজিয়ে সেখানে দু’চার ঘন্টা পরপর প্রয়োগ করুন। দু’চার ঘণ্টা পরপর বা অথবা আরো ঘনঘন প্রয়োগ করুন। যত মারাত্মক ইনফেকশান বা ফোলা-ব্যথা-আলসার হোক না কেন, দেখবেন দুয়েক দিনের মধ্যে সব চলে গেছে। এলোপ্যাথিতে যেমন ডেটল, স্যাভলন, হেক্সিসল ইত্যাদি আছে, তেমনি হোমিওপ্যাথিতে আছে ক্যালেন্ডুলা। তবে ক্যালেন্ডুলার ক্ষমতা তুলনাবিহীন। আক্রান্ত স্থানে লাগানোর পাশাপাশি দশ / বিশ ফোটা করে খেতেও পারেন। অথবা লক্ষণ মতে অন্য কোন ঔষধ খান। পাশাপাশি যে-কোন ধরনের কাটা-ছেড়া-ঘা-ইনফেকশানে ক্যালেন্ডুলার সাহায্য নিতে ভুলবেন না।
* পাইলস থেকে উজ্জল লাল রঙের রক্তপাত হলে Millefolium ঔষধটিদশ/বিশ মিনিট পরপর খেতে থাকুন যতক্ষণ না রক্তপাত বন্ধ হয়।অন্যদিকে কালো / কালচে রক্তপাত হলে Hamamelis Virginicaঔষধটি দশ/বিশ মিনিট পরপর খেতে থাকুন। পায়খানার রাস্তা থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে শরীর দুরবল হয়ে পড়লে, রক্তশূণ্যতা দেখা দিলে China officinalis অথবা Acidum Phosphoricum ঔষধটি খান। পাশাপাশি ভিটামিন জাতীয় অন্যান্য ঔষধগুলিও খেতে পারেন।
Aesculus Hippocastanum : এসকিউলাসকে বলা যায় সবচেয়ে সেরা পাইলসের ঔষধ। এই ঔষধের কাজের মূল কেন্দ্র হইল তলপেটের যন্ত্রপাতি। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কোষ্টকাঠিন্য (পায়খানার সাইজ বড় বড় এবং শক্ত), রক্তক্ষরণযুক্ত অথবা রক্তক্ষরণবিহীন পাইলস, পায়খানার রাস্তায় কেহ আলপিন দিয়ে খোচা মারছে এমন ব্যথা, পায়খানার রাস্তা শুকনা শুকনা লাগা, তলপেটে দুরবলতা, পায়ে অবশ অবশ ভাব, হাটঁলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়, রোগী খুবই বদমেজাজি ইত্যাদি। ঔষধ নিম্নশক্তিতে খেলে রোজ দুই/তিন বার করে খাবেন আর উচ্চ শক্তিতে খেলে দশ/পনের/বিশ দিন পরপর এক মাত্রা করে।
Collinsonia canadensis : ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ পেট এবং পায়খানার রাস্তার অসুখের সাথে মাথাব্যথা, নাভী এবং তলপেটে ব্যথা, কোষ্টকাঠিন্য, কোথানি, অবসন্নতা, আম ও রক্তযুক্ত পায়খানা, মাসিকের সময় পাইলস, পায়খানার রাস্তার মাংস বেরিয়ে পড়া (Prolapse of the re**um), রোগের লক্ষণ শরীরের ওপর থেকে নীচের দিকে যায়, হার্টের সমস্যা এবং পাইলসের রক্তক্ষরণ ঘুরেফিরে আসে, বিভিন্ন জয়েন্টের বাতের ব্যথা, বুকে ব্যথা ইত্যাদি ইত্যাদি।
Aloe socotrina : এলু সকোট্রিনার প্রধান প্রধান লক্ষণ কোষ্টকাঠিন্য, পেট, তলপেট এবং মাথায় রক্তসঞ্চয়, অদল-বদল করে মাথাব্যথা এবং কোমরের বাত, শীতকালে পাইলসের উৎপাত বৃদ্ধি পায়, দুরবলতা, খাওয়ার পরপরই পায়খানার বেগ হওয়া, শক্ত পায়খানা (ঘুমের মধ্যে) নিজের অজান্তেই বিছানায় পড়ে থাকে, পাইলেসের চেহারা দেখতে আঙুরের থোকার মতো, সারাক্ষণ নীচের দিকে ঠেলামারা ব্যথা, রক্তক্ষরণ, টনটনে ব্যথা, স্পর্শ করা যায় না, গরম, ঠান্ডা পানিতে আরাম লাগে ইত্যাদি ইত্যাদি।
Peoniaofficinalis : পিওনিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়া, চুলকানি, ফোলে যাওয়া, (বিছানা-জুতার) চাপ থেকে ঘা হওয়া, পায়খানার রাস্তার ফোড়া, ফেটে যাওয়া(fissure), ভগন্দর (fistula), রক্তনালী ফোলে যাওয়া (varicose veins), ঘুমের মধ্যে দুঃস্বপ্ন দেখা (nightmare), নড়াচড়া-হাঁটা-স্পর্শে রোগের কষ্ট বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি।
Nitricum acidum : নাইট্রিক এসিডের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কোষ্টকাঠিন্য, (শক্ত হউক বা নরম) পায়খানার পরে ব্যথা, মেজ (wart), প্রস্রাবের গন্ধ গরুর প্রস্রাবের মতো (খুবই কড়া), আবহাওয়া পরিবর্তন হলেই অসুস্থ হয়ে পড়ে, শরীরের ছিদ্রযুক্ত স্থানের ক্ষত,খিটখিটে মেজাজ, ঘনঘন ডায়েরিয়ায় ভোগে, চোখের নালী ক্ষত, রাতের বেলা হাড়ের ব্যথা, হাড়ের ক্ষত, যে-কোন ঘা/ক্ষত সহজে সারতে চায় না, শরীরে পানির পরিমাণ বেশী ইত্যাদি ইত্যাদি।
Muriaticum acidum : মিউরিয়েটিক এসিডের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো কান্ডজ্ঞান লোপকারী মাথাব্যথা, চোখে অন্ধকার এবং উল্টাপাল্টা দেখা, অনিচ্ছাকৃতভাবে পায়খানা-প্রস্রাব বেরিয়ে যাওয়া, প্যারালাইসিস, পাইলসে বা পায়খানার রাস্তায় জ্বালাপোড়া, মাঝারি বা মারাত্মক ধরনের ইনফেকশান, পূজঁ-নিঃশ্বাস-শরীরের গন্ধ সবই দূর্গন্ধযুক্ত, পাইলস দেখতে আঙুরের থোকার মতো, পিঙল বর্ণের, স্পর্শ করলে জ্বালা করে, কোথানি দিলে আলিশ বেরিয়ে যায়, জিহ্বায় ইনফেকশান, কানপচাঁ ইত্যাদি ইত্যাদি।

Address

Gazipur Sadar
Gazipur
1702

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rahman Homeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Rahman Homeo Clinic:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram