Rahman Homeo Clinic

Rahman Homeo Clinic হোমিও মেডিসিনকে রুহানী মেডিসিন বলা হয়,যে রোগ সারে না কোন মেডিসিনে তাহা সারে হোমিওপ্যাথিকে। (ডিজিজ)

 , ,  office, , , , , ইয়োহিম্বাইন (Yohimbine) একটি প্রাকৃতিক যৌগ যা মূলত Pausinystalia yohimbe নামে আফ্রিকার একটি গাছের...
01/07/2025

, , office, , , , ,
ইয়োহিম্বাইন (Yohimbine) একটি প্রাকৃতিক যৌগ যা মূলত Pausinystalia yohimbe নামে আফ্রিকার একটি গাছের ছাল থেকে পাওয়া যায়। এটি প্রায়শই হারবাল চিকিৎসা এবং কিছু ক্ষেত্রে আধুনিক চিকিৎসাতেও ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে পুরুষদের যৌন সমস্যার জন্য। নিচে ইয়োহিম্বাইনের বাংলা ভাষায় উপকারিতাগুলো তুলে ধরা হলো:
🌿 ইয়োহিম্বাইনের উপকারিতা (বাংলায়)

১. যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক

পুরুষদের যৌন দুর্বলতা (Erectile Dysfunction) কমাতে সাহায্য করতে পারে।
রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি করে যৌন উত্তেজনা বাড়াতে সাহায্য করে।
২. শারীরিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি
অনেকে ইয়োহিম্বাইনকে প্রাকৃতিক শক্তিবর্ধক হিসেবে ব্যবহার করেন।
ব্যায়াম বা শরীরচর্চার সময় শক্তি ও সহনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
৩. চর্বি পোড়াতে সহায়ক (Fat Burning)
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে ইয়োহিম্বাইন শরীরের অতিরিক্ত চর্বি পোড়াতে সহায়তা করতে পারে।
বিশেষ করে কোমর ও উরুর অংশে জমা চর্বি হ্রাসে ভূমিকা রাখতে পারে।
৪. মনোযোগ ও মেজাজ উন্নত করতে পারে
কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে কাজ করে মনোযোগ বাড়াতে এবং বিষণ্নতা (depression) কমাতে সহায়ক হতে পারে।
⚠️ সতর্কতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
ইয়োহিম্বাইন ব্যবহারে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমন:
উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
উদ্বেগ বা নার্ভাসনেস
মাথাব্যথা
বমিভাব
ঘুমের সমস্যা
❗ যারা উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ বা মানসিক সমস্যা (উদ্বেগ/প্যানিক ডিজঅর্ডার) ভুগছেন, তাদের জন্য এটি বিপজ্জনক হতে পারে।
🔍 ব্যবহার করার আগে কী করণীয়?
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ইয়োহিম্বাইন ব্যবহার করা উচিত নয়।
হারবাল বা সাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহারের আগে গুণগতমান ও মাত্রা ভালোভাবে জেনে নেওয়া জরুরি।

প্রয়োজনে আপনি জানতে পারেন:
"ইয়োহিম্বাইন বনাম ইয়োহিম্বিনাম (Yohimbinum)" – যা হোমিওপ্যাথিক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। চাইলে এ বিষয়ে আলাদা করে বিস্তারিত দিতেও পারি।
যোগাযোগ -০১৯৭৭৫৮৬৬৩৫

 Homeo, Homeo Clinicআমার লক্ষ্য অন্যদের জীবনযাত্রা ও সুস্বাস্থ্যের মান উন্নত করার জন্য সকল মানুষের প্রতি সহানুভূতিশীল এব...
27/04/2025

Homeo, Homeo Clinic
আমার লক্ষ্য অন্যদের জীবনযাত্রা ও সুস্বাস্থ্যের মান উন্নত করার জন্য সকল মানুষের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং নিবেদিতপ্রাণ এবং যত্নশীল সেবা প্রদান করা। সকল পরিবেশে ব্যক্তিগত এবং সম্মানজনক যত্ন প্রদানের চেষ্টা করে কাজ করছি।আমি সেবা গ্রহিতার দৈনন্দিন জীবনযাত্রার কার্যক্রমে সহায়তা, ওষুধের সময়সূচী পরিচালনা এবং ক্লায়েন্টদের সাথে বিশ্বাসযোগ্য সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ। যত্নের প্রয়োজন এমন ব্যক্তিদের জন্য আরাম, মর্যাদা এবং স্বাধীনতা প্রচারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

23/04/2025

Work permits and visa need any good country

হারলেকুইন glorybowerহারলেকুইন গ্লোরিবাওয়ার (Harlequin Glorybower) – Clerodendrum trichotomumহারলেকুইন গ্লোরিবাওয়ার, যা...
17/03/2025

হারলেকুইন glorybower
হারলেকুইন গ্লোরিবাওয়ার (Harlequin Glorybower) – Clerodendrum trichotomum

হারলেকুইন গ্লোরিবাওয়ার, যা বৈজ্ঞানিকভাবে Clerodendrum trichotomum নামে পরিচিত, এটি একটি সুন্দর ও সুগন্ধযুক্ত ফুলের গাছ। এটি মূলত এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে চীন, জাপান এবং ভারতীয় উপমহাদেশে পাওয়া যায়।

উপকারিতা ও ব্যবহার:

ঔষধি গুণ:

এর পাতা ও শিকড় লোকজ ওষুধে ব্যবহৃত হয়।

জ্বর, মাথাব্যথা ও স্নায়ুবিক সমস্যার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

এর নির্যাস অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন।

সৌন্দর্য ও বাগান:

সুগন্ধযুক্ত ফুলের কারণে এটি আলংকারিক গাছ হিসেবে জনপ্রিয়।

এর ফলগুলি উজ্জ্বল নীল এবং লাল রঙের সংমিশ্রণে থাকে, যা খুবই আকর্ষণীয়।

পরাগায়ন ও পরিবেশগত গুরুত্ব:

মৌমাছি, প্রজাপতি ও পাখিদের আকৃষ্ট করে, যা পরাগায়নে সহায়তা করে।

এটি পরিবেশে প্রাণবৈচিত্র্য সংরক্ষণে ভূমিকা রাখে।

কৃষিতে সহায়ক:

এর পাতা ও শিকড় থেকে প্রাপ্ত নির্যাস কীটনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।

জীববৈচিত্র্য ও গাছের বৈশিষ্ট্য:

গাছের উচ্চতা: সাধারণত ৩-৬ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়।

পাতা: বড় ও সুবাসিত।

ফুল: সাদা, সুবাসিত এবং পতঙ্গ আকর্ষণ করে।

ফল: উজ্জ্বল নীল ও লাল রঙের, যা পাখিদের জন্য খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

উপসংহার:

হারলেকুইন গ্লোরিবাওয়ার গাছ শুধু সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্যই নয়, এটি ঔষধি, পরিবেশগত ও কৃষি উপকারিতা প্রদান করে। এটি একটি অত্যন্ত মূল্যবান উদ্ভিদ যা জীববৈচিত্র্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

গ্লাইকোসমিস (Glycosmis) গাছের উপকারিতা ও জীববৈচিত্র্যউপকারিতা:১. ঔষধি গুণাগুণ:গ্লাইকোসমিস গাছের পাতা, বাকল ও ফল বিভিন্ন ...
17/03/2025

গ্লাইকোসমিস (Glycosmis) গাছের উপকারিতা ও জীববৈচিত্র্য

উপকারিতা:

১. ঔষধি গুণাগুণ:

গ্লাইকোসমিস গাছের পাতা, বাকল ও ফল বিভিন্ন প্রকার ভেষজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

এটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্যযুক্ত, যা সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করে।

হজম শক্তি বাড়াতে এর পাতা ব্যবহৃত হয়।

কিছু দেশে গাছের নির্যাস জ্বর, গ্যাস্ট্রিক ও স্নায়ুবিক সমস্যার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

প্রতিরোধ ব্যবস্থা:

এর পাতায় থাকা রাসায়নিক উপাদান কীটনাশক হিসেবে কাজ করতে পারে।

এটি মশা ও অন্যান্য ক্ষতিকর পোকামাকড় দূরে রাখতে সাহায্য করে।

পুষ্টিগুণ:

গাছের ফল খাওয়া যায় এবং এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

প্রাকৃতিক পরিবেশে অবদান:

গ্লাইকোসমিস গাছ প্রাকৃতিক বাস্তুসংস্থানের ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এটি প্রজাপতি ও মৌমাছির মতো পরাগায়নকারী কীটপতঙ্গকে আকর্ষণ করে, যা পরিবেশের জন্য উপকারী।

জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশগত ভূমিকা:

বাসস্থান: এই গাছ বনাঞ্চলে, গ্রামীণ এলাকায় ও বাগানে পাওয়া যায়। এটি বন্য প্রাণীর খাদ্য হিসেবে কাজ করে।

পরাগায়ন: মৌমাছি ও প্রজাপতিদের আকর্ষণ করে, যা পরাগায়নে সাহায্য করে এবং কৃষিকাজের জন্য উপকারী।

কৃষিতে ভূমিকা: এটি মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করতে পারে এবং ক্ষতিকারক কীটপতঙ্গ দমন করতে সাহায্য করে।

উপসংহার:

গ্লাইকোসমিস গাছ শুধু ঔষধি গুণাবলির জন্য নয়, পরিবেশের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি জীববৈচিত্র্য রক্ষা, পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখা এবং মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ভূমিকা পালন করে।

 #বাচ্চা নষ্ট করলে একজন মেয়ের যেসকল ক্ষতি হয় , #বাচ্চাবাচ্চা নষ্ট করা বা গর্ভপাত (Abortion) করলে একজন মেয়ের শারীরিক এবং ...
13/03/2025

#বাচ্চা নষ্ট করলে একজন মেয়ের যেসকল ক্ষতি হয়
, #বাচ্চা
বাচ্চা নষ্ট করা বা গর্ভপাত (Abortion) করলে একজন মেয়ের শারীরিক এবং মানসিকভাবে অনেক ক্ষতি হতে পারে। এটি যে ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে, তা ব্যক্তির শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নির্ভর করে। এখানে কিছু সম্ভাব্য ক্ষতির বর্ণনা দেওয়া হলো:

# # # শারীরিক ক্ষতি:
1. **গর্ভাশয়ের ক্ষতি:** গর্ভপাতের কারণে গর্ভাশয়ে চিরস্থায়ী ক্ষতি হতে পারে। এটি ভবিষ্যতে গর্ভধারণে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে বা গর্ভাশয়ের প্রদাহ (Infection) হতে পারে।

2. **অতিরিক্ত রক্তপাত:** গর্ভপাতের পর অতিরিক্ত রক্তপাত হতে পারে, যা জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এই রক্তপাত দীর্ঘস্থায়ী বা ভারী হতে পারে এবং রক্তস্বল্পতা (Anemia) সৃষ্টি করতে পারে।

3. **হরমোনাল অস্থিরতা:** গর্ভপাতের পর শরীরে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে, যা মাসিক চক্রের অনিয়ম, মেজাজের পরিবর্তন এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

4. **শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়া:** গর্ভপাতের পর কিছু মেয়ের শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে যেতে পারে, যেমন তীব্র ব্যথা, সংক্রমণ (Infection) ইত্যাদি।

5. **ভবিষ্যতে গর্ভধারণের সমস্যা:** গর্ভপাতের পর গর্ভধারণের ক্ষেত্রে কিছু মেয়ের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে, যেমন গর্ভধারণে অসুবিধা বা গর্ভপাতের পুনরাবৃত্তি।

# # # মানসিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা:
1. **মানসিক চাপ এবং অবসাদ:** গর্ভপাত একটি মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা কিছু মেয়েকে অবসাদ, উদ্বেগ বা বিষণ্নতা (Depression) হতে পারে। এটি বিশেষত তখন হয়, যখন গর্ভপাত বাধ্যতামূলক বা অবাঞ্ছিত হয়।

2. **আত্মবিশ্বাসের অভাব:** গর্ভপাতের পর কিছু মেয়ের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব হতে পারে বা তারা নিজেদের দোষী মনে করতে পারে। এটি মানসিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

3. **সম্পর্কে সমস্যা:** গর্ভপাতের পর কখনও কখনও সম্পর্কের মধ্যে চাপ সৃষ্টি হয়, বিশেষত যদি এটি সম্পর্কিত সিদ্ধান্তে মতবিরোধ থাকে।

4. **এটি আস্থার অভাবের কারণ হতে পারে:** কিছু মেয়ের কাছে গর্ভপাত একটি বৃহৎ সিদ্ধান্ত হতে পারে, এবং এটি তাদের আস্থার অভাব বা ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা সৃষ্টি করতে পারে।

# # # অন্যান্য শারীরিক ও সামাজিক ক্ষতি:
1. **সামাজিক চাপ:** কিছু সমাজে গর্ভপাত সামাজিকভাবে অগ্রহণযোগ্য হতে পারে, যা ওই ব্যক্তির সামাজিক অবস্থানে প্রভাব ফেলতে পারে।

2. **সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্নতা:** গর্ভপাতের পরে কিছু নারী পরিবারের বা সমাজের মধ্যে বিচ্ছিন্নতা অনুভব করতে পারে, বিশেষত যদি পরিবার বা সমাজ এটি সমর্থন না করে।

গর্ভপাত একটি গুরুতর শারীরিক ও মানসিক প্রভাব ফেলতে পারে, তাই এটি করার আগে সবদিক বিবেচনা করা অত্যন্ত জরুরি। একজন মহিলা যদি গর্ভপাত করতে চান, তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং সমস্ত শারীরিক ও মানসিক প্রভাব সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত।

 #পেশাবে ইনফেকশনের কারণে  দেহের যে সকল ক্ষতি হয়, , #হোমিওপ্যাথিপেশাবে ইনফেকশন বা ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI) হলে দে...
13/03/2025

#পেশাবে ইনফেকশনের কারণে দেহের যে সকল ক্ষতি হয়,
, #হোমিওপ্যাথি
পেশাবে ইনফেকশন বা ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI) হলে দেহে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে। সাধারণত, এটি মূত্রনালী, মূত্রথলি, মূত্রনালি বা কিডনিতে প্রদাহ সৃষ্টি করে। এর ফলে দেহে যেসব ক্ষতি হতে পারে, তা হলো:

1. **মূত্রনালীর প্রদাহ (Urethritis):** পেশাবে ইনফেকশনের কারণে মূত্রনালীতে প্রদাহ হতে পারে, যা পেশাবে যাওয়ার সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করতে পারে।

2. **মূত্রথলির প্রদাহ (Cystitis):** মূত্রথলির প্রদাহ হয়ে মূত্রত্যাগের সময় তীব্র ব্যথা হতে পারে। এতে মূত্রতত্ত্বে রক্তও দেখা যেতে পারে।

3. **কিডনির প্রদাহ (Pyelonephritis):** যদি ইনফেকশন কিডনিতে ছড়িয়ে যায়, তবে এটি কিডনির প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে, যা জীবনসংকটপূর্ণ হতে পারে। এতে ব্যথা, জ্বর, এবং পিঠে তীব্র ব্যথা হতে পারে।

4. **রক্তবাহিনীতে সংক্রমণ (Sepsis):** যদি পেশাবে ইনফেকশন শরীরের অন্য অংশে ছড়িয়ে যায়, তবে রক্তবাহিনীতে সংক্রমণ (সেপসিস) হতে পারে, যা অত্যন্ত বিপজ্জনক।

5. **সঠিকভাবে চিকিৎসা না হলে ক্রনিক ইউটিআই:** যদি বারবার ইউটিআই হয় এবং চিকিৎসা করা না হয়, তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় পরিণত হতে পারে, যা জীবনের মান কমিয়ে দিতে পারে।

6. **অপুষ্টি বা ডিহাইড্রেশন:** ইনফেকশন দেহে অতিরিক্ত পানি অপচয় করতে পারে, ফলে ডিহাইড্রেশন বা অপুষ্টি সৃষ্টি হতে পারে।

এগুলো ছাড়াও, ইউটিআই বিশেষ করে যদি চিকিৎসা করা না হয়, তবে গর্ভাবস্থায় বা বয়স্কদের জন্য আরো জটিল হতে পারে। চিকিৎসা শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে ইনফেকশন শরীরের অন্য অংশে ছড়িয়ে না পড়ে।

 , #বাংলাদেশ  #হোমিওপ্যাথিএনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসারক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়া কিরক্তস্বল্পতা এমন একট...
08/03/2025

, #বাংলাদেশ #হোমিওপ্যাথি
এনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

রক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়া কি

রক্তস্বল্পতা এমন একটি শর্ত যা আপনার দেহের টিস্যু পর্যাপ্ত অক্সিজেন স্বতন্ত্র করার জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য করার জন্য

রক্তকণিকার অভাব। রক্তাল্পতার রোগী এবং সম্পূর্ণ ভুল করতে পারেন। রক্তস্বল্পতার বিভিন্ন অংশ রয়েছে যার কারণ রয়েছে। অস্থায়ী বা দীর্ঘমেয়াদী হতে পারে এবং রক্তাল্পতা থেকে হতে পারে।

এনিমিয়া ( রক্তাল্পতা ) বলতে কি কি ?

দেহে রক্তের রক্তের স্বল্পতা রক্তের মধ্যে রক্তকণিকা বা রক্তের মধ্যে রক্তের অন্য কোন উপাদান এনিম্যাকে বলা হয়। রক্ত সৃষ্ট ব্যাধি, ব্যাধিক্য বা আকস্মিক বা বর্ধনশীল রক্তক্ষয় ইহার কারণ। ইহা স্থানীয় বা লোকাল দেহাংশের সীমাবদ্ধতা এবং জেনারাল সর্বদা বিস্তৃত হতে পারে। এই হিমোগ্লোবিনের কাজ করা ফুসফুস থেকে দেহকোষে অক্সিজেন সদস্য করা। আবার আমাদের সার্বক্ষণিক থাকার জন্য প্রয়োজন অক্সিজেন। কেননা বা রক্তের শূন্যতা বলা হয়েছে।

পরীক্ষা নিরীক্ষা (তদন্ত)

রক্তের Hb% নির্ণয়ের মাধ্যমে রোগীর রক্তের স্বল্পতা নিশ্চিত করা হয়।

হিমোগ্লোবিন ঘনত্ব (Hb)

রেফারেন্স পরিসর

প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে হিমোগ্লোবিন (Hb) ঘনত্বের রেফারেন্স রেঞ্জগুলি নিম্নরূপ [1]:

পুরুষ: 14-18 g/dL বা 8.7-11.2 mmol/L (SI ইউনিট)
মহিলা: 12-16 g/dL বা 7.4-9.9 mmol/L (SI ইউনিট)
গর্ভবতী মহিলা: >11 গ্রাম/ডিএল
বয়স্ক: মান সামান্য হ্রাস

এনিমিয়ার বিভাগ

বিগ বা জেনারেল অ্যানমিয়াকে প্রাইমারী বা মূলরোগ ব্যাখ্যা (এসেনসিয়াল) ওকেন্দ্রি বা বিপ্লবের ব্যাখ্যা (সিস্টেম্যাটিক এই অংশে দেখাতে পারে। অ্যান্টি-এনিমিক হরমোনের অভাববশতঃ রক্তসৃষ্টির ব্যাঘাত ঘটিল স্বল্পস্থায়ী, অপুষ্ট ও বিকৃত রক্ত-কণিকা রক্তপ্রবাহের মধ্যে প্রবিষ্ট হইবার ফলে রক্তহীনতা প্রকাশকে প্রাইমারী এনিমিয়া বলা হয়। সহসা অতিরিক্ত বা রক্তকাল মন্দ মন্দ স্রাব অথবা অন্য রোগের ফল যাতে রক্তহীনতা উপস্থিত হয় উকে সেকেন্ডারি এনিমিয়া বলা হয়।

প্রাইমারী এনিমিয়াকে পার্নিসাস এনিমিয়া ও ক্লোরোসিস এই দুই ভাগে ভাগ করা হয়। সেকেন্ডারি এনিমিয়াও অ্যাকিউট ও ক্রনিক হতে পারে। পাক্খী প্রভৃতি বিভিন্ন স্থান হতে সহসাকল রক্তস্রাবের ফলে অ্যাকিউট সেকেন্ডারি এনিমিয়া হতে পারে। ক্ষত এন্ডোকার্ডাইটিস প্রভৃতি জীবাণু সংক্রমক রোগসমূহ, সিসক প্রভৃতি রাসায়নিক দ্রব্যের বিষক্রিয়া অথবা অর্ভিত হতে দীর্ঘকাল মন্দ রক্তস্রাবের ফল ক্রনিক সেকেন্ডার এনিমিয়া হয়। আমরা আরও এক ধরনের এনিমিয়া রোগী পাব। পার্ণিসাস এনিমিয়া বা এডিসনিয়ান এনিমিয়া। তাঁর পর পাব ক্লোরোসি ইহা মততী স্ত্রীলোক গণের একটি বিশেষ শ্রেণি রক্তহীনতা রোগ। ইহাতে গাত্রবর্ণীয়া সবুজ আভাজুক্ত হয় বল ইহাকে গ্রীন সিকনেসও।

এনিমিয়ার কারণ (এটিওলজি)

পরিপাক ক্রিয়ার অভাব
মাত্রাহার, অনাহার, করণীয় খাদ্যের অভাব
রসমুক্তির ক্ষয়, রক্তস্রাব; দীর্ঘকাল স্থায়ী পুঁজ স্রাব; পুরাতন উদরাময়
অনেক পরিশ্রম করতে পারে না, বুক ধড়ফড় করে, মূর্ছা ভাব, হাত পা ঠাণ্ডা
ক্ষুধাহীনতা ও দ্রুত বিশ্বাস-প্রশ্বাস
পায় শোথ
কানের মধ্যে ভোঁ ভোঁ শব্দ, শারীরিক উত্তাপ কম, ক্ষতাদি শুকোতে চাই না, আঙ্গুলের অগ্রভাগ টিপলে রক্তাক্ততার অনুভূতি প্রকাশ।
রেড ব্লাড সেল অত্যধিক চ্যাট অ্যানিমিয়া হতে পারে। পাল হিমোলেটিক অ্যানিমিয়া বলে। সাধারণ ইনফ গ্রুপ থেকে হিমোলেটিক অ্যানমিয়া হয়। সাধারণ কারণে অ্যানিমিয়া হতে পারে।
কিছু কিছু জোটের প্রতি প্রতিক্রিয়া থেকে
বেশি যাত্রী হলে রক্তক্ষরণ। আশা ইনস্টিনাল ব্লিডিং জন্য হতে পারে আবার হেভি মেনস্ট্রুয়াল ব্লিডিংও হতে পারে।
পর্যাপ্ত পরিচয়ে রেড ব্লাড সেলের জন্য
ভাইরাল ইনফ সক্রিয়ের কারণে।
কিছু কিছু টক্সিক কেমর সংস্পর্শে এলে।
শরীরে আয়রনের শিরোনাম উল্লেখযোগ্য। হিমোগ্লোবিন গঠনে আয়রনের ভূমিকা। পুরো অ্যানিমিয়ার মূল কারণ কিন্তু এটিই।
জন্মগত কারণে।
প্রশাসনের অভাবে বা ভিটামিনের অভাব হলে।

শারীরিক পরীক্ষা

রক্তহীনতা, ফ্যাকাসে ভাব, টেকিকার্ডিয়া, নাড়ীর মীর, সিস্টোলিক মারমার, শোথিক।

প্যাথলজিকাল তদন্ত

রক্ত পরীক্ষা
অস্থি মজ্জা পরীক্ষা
হিমোগ্লোবিনের শতাংশ প্রতি 100 সিসি রক্তে 14`6 গ্রাম।

এছাড়াও পরীক্ষা দেখা যায় রোগীর রক্তে আয়রন এর অভাব ভিটামিন 12 এর জন্য। রক্ত ক্ষরণের কারণ অর্শ, হুক ওয়ার্ম, পেপটিক আলসার।

জটিলতা (জটিলতা)

আয়রন ডেফিসিয়েন্সি অ্যানিমিয়া
অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া বা অ্যানিমিয়া গ্র্যাভিস
হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়া
ক্ষতিকারক অ্যানিমিয়া
লিউকেমিয়া
ক্রনিক মাইলয়েড লিউকেমিয়া
ক্রনিক লিম্ফ্যাটিক ইত্যাদি।



রক্তহীনতার চিকিৎসা

সেকেন্দ্রী অ্যানিমিয়া রোগীর শোণিত নিবার ব্যবস্থা সর্বপ্রথম শ্রদ্ধা। তৎসহ সহায়তাকারী খাদ্য ও পানীয় গ্রহণ এবং স্বাস্থ্যকর আবহাওয়ার স্থান শিঘ্রই রোগীর লহিত রক্ত ​​কণিকার স্বাভাবিক অবস্থা উপকৃত হতে পারে। উপবাস বা অনাহারজনিত রক্ত ​​নিরোধক ব্যবস্থা শুভফল প্রদান করে। রাসায়নিক পদার্থের বিষক্রিয়াজনিত রক্তহীন রক্তে রক্তপাত হতে বিশেষ এবং বিষক্রিয়ার প্রভাব দূর করা প্রতিষেধক ব্যবস্থা অবলম্বন করা অবশ্য কর্তব্য। অন্যান্য ভারসাম্যপ্রকার ব্যাধিসংশ্লিষ্ট রক্তহীনতার মূল গেরো চিকিৎসা বিধায়ক। ক্লোরোসিস রোগীর শারীরিক ও মানসিক বিশ্রাম, যথেষ্ট সহজচ্য ও পুনরুত্থানকর গ্রহণ, সূর্যকিরণ পাখা স্বাস্থ্যকর পরিবেশে অবস্থানে উষ্ণ জলস্নান, খাদ্যাদি দ্বারা কোষ্ঠ পরিস্কার রাখার ব্যবস্থা, প্রভুতি দ্বারা বিশেষ ব্যবস্থা পাওয়া যায়। পথ্য টাটকা শাকপ্লিপ, খরগোস, মুর্গী, প্রভৃতি মাংস, ডিম, দুগ্ধ প্রভৃতি প্রযুক্তি। পথ্যাদি রোগী রোগীর পরিপাকশক্তির বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে। লৌহ মিশ্রিত জলপ্রস্রবণ সমীহ ও বাসপানে বিশেষ প্রয়োগ সেই জলাবদ্ধতাকে বোঝায়, প্রথার প্রচলন আছে কিন্তু সমর্থনযোগ্য নয়।

পার্ণিস অ্যানিমিয়া রোগীর সর্ববিধ ব্যবস্থা পূর্বাবৎ। পশুর যকৃৎ ও অস্থিমজ্জার ক্কাথ সেবনে বিশেষ প্রযুক্তি হয়। মারা যাওয়া রোগীর শিরার মধ্যে রক্ত ​​ইঞ্জেকসান করিবার প্রথাও আছে।

কন্টেন্ট রেরির সাহায্যে রক্ত ​​স্বল্পতার একক নির্বাচন পদ্ধতিঃ

ANÆMIA : Acet-ac., acon., agar., alum., ambr., ant-c., arg-m., arg-n., arn., ars-i., Ars., bell., Bor., bov., bry., Calc-p., Calc., carb-v., caust., cedr., cham., chin-a., Chin., cina., cocc., coff., coloc., con., crot-h., cupr., cycl., dig., Ferr-ar., ferr-i., ferr-p., Ferr., Graph., Hell., helon., ign., iod., Kali-ar., kali-bi., Kali-c., Kali-p., lach., lyc., mag-c., mag-m., Mang., Med., merc-c., Merc., mez., nat-a., nat-c., Nat-m., nat-p., nat-s., Nit-ac., nux-m., nux-v., ol-j., olnd., petr., ph-ac., Phos., pic-ac.,

ANEMIA, hæmorrhage, after

hæmorrhage, after : Calc., carb-v., Chin., Ferr., lach., nat-m., nux-v., ph-ac., phos., sulph.
রক্তহীনতার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় সদৃশ ঔষধের আলোচনা

অ্যালুমিনা

ইহা ক্লোরোসিসের একটি কৃষক ঔষধ। শীতপ্রার্থতা ও সর্দিবণতা এবং মলদ্বারে স্বাবশতঃ কোষ্ঠবদ্ধতা; ফিকা বর্ণের অতি স্বল্প ঋতুস্রাব ও স্ব পীতাভ শ্লেষ্ময় অত্যধিক প্রস্রাব; অত্যধিক নিয়ন্ত্রণতা; প্রাতে নিদ্রাভঙ্গে বিমর্ষভাব; খড়িমাটি, পোড়ামাটি, স্লেট, পেন্সিল প্রভুতি খাইবার প্রবল ইচ্ছা।

আর্জেন্টাম মেট

ইহা এবং আর্জেন্টাম নাইত্রিকম প্রায় সমলক্ষণে ক্লোরোসিস রোগে উপযোগী। রোগিণী শির্ণা, বিবর্ণা ও পরশয় শেষ। প্রায়ই মাথা ঘোরে ও হস্তপদাদি কম্পিউটার হয় ; বিশ্বাসকষ্ট, প্যালপিটেসান; মুক্তি বায়ুর আকাঙ্ক্ষা; আবদ্ধ ও উষ্ণ সহ্য হয় না; কানের মধ্যে ভোঁ ভোঁ শব্দ হয়; প্রায়ই বিবমিষা ও বমন হয়; দুর্গন্ধযুক্তক প্রদর-স্রাব।

আর্সেনিক এলবাম

ইহা লোহিত রক্তকণিকা চতুরকারী; ম্যালেরিয়া ও বিষদুষ্টিজনিত (টক্সিক ) অ্যানিমিয়া ও পার্নিসাস অ্যানিমিয়ার ইহা ঔষধ। সর্বাঙ্গীণ শীর্ণতা, অতিশয় অবসাদ ও সহজতা, প্রবল পিপা পুনঃ পুনঃ আমার কাছে জলপান; পছন্দ পরিশ্রমে বিশ্বাসকষ্ট ও হৃৎকম্পন; মুখমণ্ডল ও হস্তপদির শোথ; সর্বাঙ্গীণ শোথ (এনাসারকা)

ক্যালকেরিয়া কার্ব

ইহার বিষক্রিয়া লোহিত রক্ত-কণিকা ও হিমোগ্লোবিন এবং লিউসাইটস কমে যায়; তজ্জন্য ইহা রক্তহীনতা, বিশেষতঃ বালিকার গণের ক্লোরোসিস রোগে ফলপ্রদ। সোরা, গণ্ডমালা বা যক্ষ্মা ধতুগ্রস্ত রোগিণী গের ব্যবহার বিশেষ উপযোগী। রোগিণী সদাই বিমর্ষ ও অশঙ্কিত। অপরের কষ্টভোগের বা অন্যবিধ মন্দ সংবাদ শুনিলে বা উত্তেজনাবশতঃ মস্তকে রক্ত ​​প্রবাবিত হয় ও মাথা ঘোরে ;পদদ্বয় সর্বদাই শীতল থাকে ; রাত্র শুষ্ক কাশি, শারীরিক অঙ্গ ঘর্ম, দক্ষিণে কণ্ঠস্থির নিম্মে বেদনা; ঋতুস্রাব। ক্যাল্কেরিয়া, আর্সেনিক ক্যাপসিয়া ও আর্কেরিয়া আর্কেলমিশ্রণে ইহা অ্যানিমিয়া ওরোরোসিস রোগের একটি মুল্যবান ঔষধ। রোগিণী স্থূলাঙ্গী ও শীতকাতর; আদর্শ মনোবিকারেই অত্যধিক প্যালপিতেসান হয়। হিমোগ্লোবিন ও লোহিত রক্ত-কণিকা পায়।

ক্যালকেরিয়া ফস

ক্যাল্কেরিয়া কার্ট্যাফরা সমাধানের ন্যায় সহ ফসফের ন্যায় শির্ণা ও কৃশাঙ্গের অ্যানিমিয়া বা ক্লোরোসিস রোগে প্রযুক্তি।

চায়না

আরও রক্তস্রাব, রেতপাত, আরও দিনস্তন্যদান, দীর্ঘস্থায়ী পুঁজ সঞ্চয়, প্রভৃতি বশতঃ অ্যানিমিয়া।কানের মধ্যে ভোঁ ভোঁ করে; প্রায়ই মূর্ছা হয়, অগ্নিমান্দ্য, উদরাধন ; মধ্য রাত্রের পর ও অহেরের পর উদরাময়, ফল বা দুধ সহ্য হয় না।

ম্যাঙ্গানাম

ইহাও ক্লোরোসিস, এমন কি পার্সিস অ্যানিমিয়া বিশেষ প্রযুক্তি। ইহাতে রক্তস্রাবের কোন ইতিহাস পাওয়া যায় না, পরন্তু স্বল্প ঋতু বর্তমান থাকে। রোগিণী অত্যাধিক স্বতন্ত্রতাবোধ করে এবং সর্বক্ষণই শুয়ে থাকতে চায়; মাথা ব্যথা;রোগিণী বিমর্ষা, খিটখিটে ও নীরবে রোদনপরায়ণা।

চিনিনাম আর্স

দীর্ঘস্থায়ী পুঁজসঞ্চার ও রক্তস্রাবশতঃ বর্ধমান অ্যানিমিয়া; পার্ণিস অ্যানিমিয়া

ফেরত মেট

রোগিণীর মুখমণ্ডল, মুখগবর, তালু, ওষ্ঠ ও সর্বস্থানের শ্লেষ্মিক ঝিল্লী অত্যধিক নিরক্ত এবং সাদা দেখায়, কিন্তু ক্রোধ, চিত্র, প্রভৃতি মনে উত্তেজনাই মুখমণ্ডল উজ্জল লাল বর্ণ ধারণ করে। দপদপানি শিরঃপীড়া, সর্বাঙ্গের দপদপানি ও প্যালপিতেসান; গ্রীবাস্থ জুগুলার শিরর উপর হিমিক মার্মার শোনা যায়; সর্বোত্তম শীতবোধ সন্ধ্যায় প্রলেপক বা হেকটিক জ্বরবোধ; অগ্নিমান্দ্য। আহার করিবামাত্র বিবমিষা ও বমন ; ফিকা বর্ণের গণ ঋতুস্রাব; অত্যাধিক বর্ণতা ডাক্তার কোলে চলি বেলে উপশম বুদ্ধ করে, কিন্তু শিঘ্রই অবসন্ন হতে হয়। ইহা ক্লোরোসিস রোগে অ্যালবুমিনার ও রক্তক্ষয়জনিত অ্যানিমিয়া রোগে চায়নার অনুপূরক।

গ্র্যাফাইটিস

মোটাদেহ ও সর্বক্ষণ শীতকাতর ব্যক্তি গণের রক্তহীনতা;

কোষ্ঠবদ্ধতা; গাত্র-ত্বক কর্কশ ও স্থানে ফাটিয়া যায়; চর্মরোগপ্রবণতা; রক্ত সুস্পষ্টভাবে জলবৎ দেখা ও শ্বেত-কণিকা অত্যধিক বৃদ্ধি পায়; বিলম্বিত উত্তপ্ত স্বল্প জলবৎ বর্ণহীন ঋতুকাল প্রদরস্রাব; অতিশয় বিষণ্ণতা ও অস্থিরতা; শক্তি সাদৃশ্য ইহা ফেরামের কার্যপূরণ করে।

নেট্রাম মিউর

দীর্ঘকাল ম্যালেরিয়া ভোগ বাইনাইনের অপব্যহারবশতঃ অ্যানিমিয়া; শীর্ণ, বিশুষ্ক মুখমণ্ডল ও সর্বাঙ্গীণ শীর্ণতা; অনিয়মিত ঋতু; ২/৩ মাস অন্তর জলবৎ বর্ণহীন স্বল্প ঋতুস্রাব, প্রদরস্রাবের ন্যায় ঋতুস্রাব। কোষ্ঠবদ্ধতা; কোষ্ঠকাঠিন্য বশতঃ মলদ্বার বিদীর্ণের রক্তপাত হয়। পার্টসঞ্চালনের ন্যায় প্যালপিটেসান তজ্জন্য সর্বশরীর কম্পিট করা হয়, সর্বশ্রী দপদপানি, প্রবল শিরয় মস্তক ফাটিয়া বিশিষ্ট বলিয়া মনে হয়। তিক্ত, পাক্ত ও অমল দ্রব্য খাইবার ইচ্ছা। বিমর্ষ ও মেজাজ, কোনো শব্দ হতে পারে প্যালপিতেসান বৃদ্ধি পায়, সান্তনাদান কষ্ট হয়।

নেট্রাম আর্স

আর্সেনিক ও নেট্রাম মিউরের পরিবর্তে অনেক সময় প্রযুক্তি প্রদর্শন।

ক্যালি – কার্ব

অ্যানিমিয়া সহ শীতার্থতা; শিরোঘর্ণন, কর্নাদ, হৃৎপিণ্ডের সৃষ্টিতা, সার্বাঙ্গীন ঘর্ম ও কটি-বেদনা। ইহা প্রায়ই নেট্রাম মিউরের পর উত্তর ফলপ্রদ।

ফসফরাস

অতিরিক্ত রক্তস্রাব ও শুক্রাদিক্ষয়জনিত অ্যানিমিয়া। অতিশয় দীর্ঘ ও কৃষ্টি দেহ, শীর্ণ বক্ষযুক্ত যক্ষ্মা রোগপ্রবন ধাতু। বাস সর্দি হয়। ঘ্রা শিঘ্র বেশি বেশিতে উজ্জল লাল ঋতুস্রাব। বিকল্প(ভিকোরিয়াস) ঋতু; দীর্ঘস্থায়ী উদরাময়, অত্যধিক পিপাসা শীতল জল, শরবৎ পানের ইচ্ছা, প্রায়ই বুক ধড়ফড় করে ও মাথা ঘোরে। রক্তহীনতা সহ ন্যাবা।

ফেরাম ফাস

ফেরারসফরাসে মিলিত ও ফলে বিশেষ উপযোগী।

হাইড্রাসটিস

ক্যান্সার প্রভৃতি রোগ সহ রক্তহীনতা; প্রায়ই মূর্ছা হয়।অত্যয়ক পূর্ণতা ও অবসন্নতা, গাত্রধি ত্বকের হলুদাভ সাদা বর্ণ।

পালসেটিলা

কুইনইন বা লৌহযুক্ত ওষুধের অপব্যহারিত রক্তহীনতা; ক্লোরোসিস, সদাই শীতার্থতা গৃহের উষ্ণতা সহ্য করতে পারে না, মুক্তায় উপশমবোধ, স্থূললী ও রক্তহীন পান্ডুবর্ণযুক্ত রমণী বিলম্বিত, স্বল্প, গাঢ় ও বিশেষ ক্লাশপ্রদ ঋতুস্রব। বিমর্ষা ও ক্রন্দনশীলা-সহভূতিপ্রিয়া। বুকের মধ্যে যন্ত্রণা সহিত বিশ্বাসঘাতক প্যালপিটেসান, এক বা দুই পাশের কণ্ঠে নিম্মে বেদনা, সর্বাঙ্গে শক্তিবোধ, পিপাসাহীনতা, অগ্নিমান্দ্য, উদরাময়।

সাইক্লেমেনঃ

ইহা সর্বাংশে পালসেটিলার সমতুল্য, কিন্তু ইহাতে যথেষ্ট পিপাসা থাকে এবং রোগিণী মুক্তিবায়ু সহ্য করতে পারে না। উপবিষ্ট অবস্থা হতে দণ্ডায়মান ঘোরে – এই বিকল্প মাথাব্যথাই বর্তমান।

হেলোনিয়াস

অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম বা বিলাসহেতু রমণীর দীর্ঘস্থায়ী রক্তস্রাবজনিত অ্যানিমিয়া বা ক্লোরোসিস। বিষাদ ও নিদ্রাহীনতা; রোগিণী সদাই শ্রান্ত ও সর্বক্ষণই কটিবেদনা। কোন ক্ষমতাপ ব্যারিট লেপ্টে বলবেন।

এসিড পিক্রিম

পার্ণিসাস অ্যামিয়া সহ অত্যধিক কার্যতা ও অবসন্নতা মেরুদণ্ড বাহিয়া বিরোধ উত্তেজনায় বৃদ্ধি।

সিপিয়া

ইহা সর্বলক্ষণেই পালসে তুল্য, কিন্তু মুখোমুখি ক্ষেত্রে। ইহাতে রোগিণী বড়ই খিটখিটে ও উগ্রমেজাজযুক্ত, সাংসারিক প্রমাণ রচনা ও অনিচ্ছা।

সিকেলি কর

ক্রমবর্ধমান রক্তহীনতা, শীর্ণদেহ এবং পাণ্ডুবর্ণ, রক্তহীন, ন্যাবার ন্যায় বর্ণ-ত্বক, সমগ্র গাত্র শীতল, কিন্তু উষ্ণতা সহ হয় না।

ফার

ইহা অন্যান্য ওষুধ প্রয়োগের শক্তির উদ্দীপনা বাড়াতে হবে। ক্ষণেক্ষণে উত্তরাপের ঝলক সহ, মস্তক শীর্ষ উত্তপ্ত, পদতলদ্বয়ে শক্তি, মধ্যরাত্রে বিশ্বাসকষ্ট বিশ্বাস নিদ্রাভঙ্গ হয় এবং মুক্ত বায়ু আশায় জানালা খুলিয়া দিতে; পূর্বাহ্ন পাক কৌকির মধ্যে তা ও নিমগ্নতাবোধ এবং তজ্জন শারীরিক অবসন্নতা কিছু খাইলেই উপশমবোধ।

উপসংহার

স্বাচ্ছন্দ্যকর পরিবেশে বসবাস, পরিবেশকর খাদ্য গ্রহণের দিকে নজর রাখতে হবে।

    #হোমিওপ্যাথিThrombocytopenia ( Low Platelet Count ) Cured by Homeopathy,থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া - হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আর...
08/03/2025

#হোমিওপ্যাথি
Thrombocytopenia ( Low Platelet Count ) Cured by Homeopathy,
থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া - হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আরোগ্য ।
প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা হলো রক্তের একধরনের ক্ষুদ্র কণিকা, যা রক্ত জমাট বাঁধতে ও রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে সাহায্য করে। স্বাভাবিক মানুষের রক্তে অণুচক্রিকার হার প্রতি ১০০ মিলিলিটারে দেড় লাখ থেকে সারে চার লাখ । প্লাটিলেটের সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যাওয়াকে ডাক্তারি ভাষায় বলা হয় ‘থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া’।
সাধারণত অ্যানিমিয়া, ডেঙ্গু, ভাইরাস সংক্রমণ, লিউকেমিয়া, মদ্যপান, কেমোথেরাপি, ভিটামিন-বি১২ এর অভাব কিংবা অন্য জটিল রোগের কারণে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে যেতে পারে। রক্তে প্লাটিলেটের লেভেল কমে গেলে শরীরের খুব বেশি ক্ষতি সাধারণত হয় না। তবে প্লাটিলেটে কমে যাওয়ার সাথে সাথে নাক, দাঁত অথবা দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তপাত শুরু হলে সেটি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্লাটিলেট কমে যাওয়ার প্রধান এবং অন্যতম লক্ষণ হল রক্তপাত । প্লাটিলেটের সংখ্যা সামান্য কমে গেলে তা খাবার এবং বিশ্রামের মাধ্যমেই আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেওয়া সম্ভব। তবে যদি মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া, ক্ষতস্থান না শুকানো এবং সেখান থেকে রক্তক্ষরণ, পায়খানা কিংবা প্রসাবের সঙ্গে রক্ত যাওয়া বা চামরার উপরে ভয়ানক ভাবে লাল লাল দাগ হবে যেমন টা এলার্জি হলে হয় - ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। ।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া আরোগ্য
আমার এই রোগীর বয়স ২৭ – পুরুষ ।
২০১১ সালে প্রথম জানতে পারেন যে ওনার প্লাটিলেটের সংখ্যা কম । সেপ্টেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত ৬ বছর উনি এলোপ্যাথি চিকিৎসকের পরামর্শে ছিলেন ।
ফলাফল ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তে ওনার প্লাটিলেটের কাউন্ট রিপোর্ট মাত্র ১০ ,, যেখানে ১৫০ থেকে নরমাল শুরু হয় । ভয়াভহ অবস্থা দেখে আমিও ভয় পেয়েছিলাম । চিকিৎসা শুরু করলাম ,, আল্লাহর রহমতে ৭ দিন পর কাউন্ট ৪০ হল । ১ মাস পর ৫৩,, ৪ মাস পর ৯০ ,, ৫ মাস পর ১০০,, ৮ মাস পর নরমাল ।
এলোপ্যাথি চিকিৎসায় যেটা ৬ বছরেও কিছু হয়নি , সেটা হোমিওপ্যাথিতে ৮ মাসে নরমাল হয়েছে ,, তার পরেও অনেকে বলে – হোমিও তে নাকি রোগ ভাল হতে অনেক সময় লাগে (?) ।।
Dr,Md.Habibur Rahman Homeo
Mobile:01722-586635

01/03/2025

খালি পায়ে মাটির উপর হাঁটার অনেক উপকারিতা রয়েছে — শারীরিক, মানসিক ও মানসিক প্রশান্তির জন্য। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো:

১. ইলেকট্রন গ্রহণ ও ভূপৃষ্ঠের সংযোগ (Earthing):
মাটির সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করলে শরীরের অতিরিক্ত ইলেকট্রন নির্গত হয়, যা শরীরের প্রদাহ (inflammation) ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।

২. রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি:
খালি পায়ে হাঁটার সময় পায়ের পেশিগুলো সক্রিয় হয়, রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন ও পুষ্টির প্রবাহ ভালো হয়।

৩. পায়ের শক্তি ও ভারসাম্য বাড়ানো:
পায়ের পেশি ও হাড় মজবুত হয়, ভারসাম্য উন্নত হয় এবং শরীরের ভঙ্গি (posture) ঠিক রাখতেও সাহায্য করে।

৪. মানসিক প্রশান্তি ও স্ট্রেস কমানো:
প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়। খালি পায়ে ঘাস, বালু বা মাটির উপর হাঁটলে স্ট্রেস হরমোন (Cortisol) কমে যায় এবং মুড ভালো হয়।

৫. ভালো ঘুমে সহায়ক:
মাটির সঙ্গে সংযোগের ফলে শরীরের সার্কাডিয়ান রিদম (Circadian rhythm) সঠিক থাকে, যা ঘুমের গুণগত মান উন্নত করে।

৬. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করা:
মাটির সঙ্গে সরাসরি সংযোগ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immunity) বাড়ায় এবং বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।

৭. বিনামূল্যে রিফ্লেক্সোলজি:
মাটির অমসৃণ পৃষ্ঠে হাঁটার ফলে পায়ের বিভিন্ন প্রেসার পয়েন্ট উদ্দীপ্ত হয়, যা শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যকারিতা উন্নত করে।

৮. দূষণমুক্ত ও প্রাকৃতিক এনার্জি গ্রহণ:
মাটির সঙ্গে সরাসরি সংযোগে প্রকৃতির বিশুদ্ধ শক্তি শরীরে প্রবেশ করে, যা আপনাকে সতেজ ও কর্মক্ষম রাখে।

প্রতিদিন অন্তত ১৫-৩০ মিনিট খালি পায়ে হাঁটার অভ্যাস করলে শরীর ও মনের ওপর দারুণ ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। আপনি কি এই অভ্যাস শুরু করতে আগ্রহী?

04/06/2024

Homeopathic treatments for hemorrhoids focus on relieving symptoms and promoting healing through natural remedies. Commonly recommended homeopathic remedies for hemorrhoids include:

1. **Aesculus hippocastanum**: Used for severe, throbbing pain and a feeling of fullness in the re**um.
2. **Hamamelis virginiana**: Effective for bleeding hemorrhoids and a feeling of rawness.
3. **Nux vomica**: Beneficial for constipation-induced hemorrhoids, especially for people with sedentary lifestyles or who consume excessive stimulants.
4. **Paeonia officinalis**: Helpful for hemorrhoids that cause severe pain, itching, and irritation.
5. **Ratanhia**: Used for hemorrhoids causing burning pain after bowel movements.
6. **Sulphur**: For hemorrhoids with itching and burning, especially those worsened by heat.

# # # Tips for Using Homeopathic Remedies:

- **Consult a Professional**: It’s best to consult a homeopathic practitioner to get a tailored treatment plan.
- **Dosage and Potency**: Follow the prescribed dosage and potency as recommended by the practitioner.
- **Symptom Monitoring**: Keep track of your symptoms and report any changes to your homeopathic doctor.

# # # General Lifestyle Tips:

- **Diet**: High-fiber foods and adequate water intake can help prevent constipation.
- **Hygiene**: Keep the a**l area clean and dry.
- **Exercise**: Regular physical activity can promote healthy bowel movements.

While homeopathy can be effective for some, it's essential to consult a healthcare provider for proper diagnosis and treatment options, especially if symptoms persist or worsen.

কী কারণে সন্তানের আকৃতি পিতা বা মাতার মতো হয়...
16/01/2024

কী কারণে সন্তানের আকৃতি পিতা বা মাতার মতো হয়...

Address

Gazipur Sadar
Gazipur
1702

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rahman Homeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Rahman Homeo Clinic:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram