Doctors of Gazipur

Doctors of Gazipur যদি কোন রোগ হয়,
ডাক্তার ছাড়া ঔষধ নয়।

🧪 জন্ডিসের প্রধান কারণ 👇👇জন্ডিস সাধারণত লিভার (যকৃত), রক্ত, বা বাইল ডাক্ট (পিত্তনালী)-এর সমস্যা থেকে হয়। প্রধান কারণগুলো...
31/10/2025

🧪 জন্ডিসের প্রধান কারণ 👇👇

জন্ডিস সাধারণত লিভার (যকৃত), রক্ত, বা বাইল ডাক্ট (পিত্তনালী)-এর সমস্যা থেকে হয়।

প্রধান কারণগুলো হলো:

1. লিভারের রোগ:

° হেপাটাইটিস (Hepatitis A, B, C, ইত্যাদি ভাইরাসে
সংক্রমণ)

° ফ্যাটি লিভার বা সিরোসিস

° মদ্যপানজনিত লিভার ক্ষতি

2. রক্তের সমস্যা:

° রক্তকণিকা দ্রুত ভেঙে যাওয়া (Hemolysis),
° যেমন
ম্যালেরিয়া, থ্যালাসেমিয়া ইত্যাদিতে।

3. পিত্তনালীর বাধা:

° গলস্টোন (পিত্তপাথর)

° পিত্তনালীর টিউমার বা সংক্রমণ

4. নবজাতকের জন্ডিস (Newborn Jaundice):

° জন্মের পর যকৃত পুরোপুরি কার্যকর না হওয়ায়
সাময়িকভাবে বিলিরুবিন বেড়ে যায়।

রাতের শিফটে এক বৃদ্ধ রোগী এলেন। বয়স ষাট, কিন্তু দেখলে মনে হয় আশির কাছাকাছি।শ্বাস নিতে পারছেন না, মুখে অক্সিজেন মাস্ক, চো...
24/10/2025

রাতের শিফটে এক বৃদ্ধ রোগী এলেন। বয়স ষাট, কিন্তু দেখলে মনে হয় আশির কাছাকাছি।
শ্বাস নিতে পারছেন না, মুখে অক্সিজেন মাস্ক, চোখে ভয়।
বললেন, “ডাক্তার, আমি বুঝে গেছি... এবার হয়তো আর ফেরা হবে না।”

এক্স-রে হাতে আসতেই বুকটা কেঁপে উঠল।
দুটো ফুসফুস যেন ধ্বংসস্তূপ ক্যান্সারে ভরা।
ওজন অর্ধেকেরও কমে গেছে, বুকের ভেতর জ্বলছে অজানা যন্ত্রণা।

আমি শান্ত গলায় জিজ্ঞেস করলাম,
“কত বছর ধরে সিগারেট খান?”
চোখ নামিয়ে উত্তর দিলেন,
“ছোটবেলা থেকে… প্রথমে বন্ধুদের সাথে মজা করে, তারপর একসময় অভ্যাস হয়ে গেল।”

তিনি শ্বাস টেনে বললেন,
“ডাক্তার, ভাবিনি একটা ছোট টান আমার শেষ নিঃশ্বাস কেড়ে নেবে…”

তারপর নিঃশব্দে চোখ বন্ধ করে রইলেন।

এই দৃশ্যটা আমি ভুলতে পারি না।
আর সেই কারণেই আজ লিখছি যুব সমাজের জন্য।

তুমি যে সিগারেটটা ধরছ,
তোমার হাত কাঁপছে না, কিন্তু তোমার ফুসফুস কাঁদছে।
তুমি ভাবছ, “একটা টানেই বা কী হবে?”
কিন্তু ঠিক এই একটা টানই তোমাকে ধীরে ধীরে মেরে ফেলবে,
ঠিক যেমনটা করেছিল তাকে।

তুমি হয়তো এখনো শক্ত, হাসিখুশি, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়।
কিন্তু জানো কি ক্যান্সার একদিন ঠিক এই হাসিটাকেই নিঃশব্দে থামিয়ে দেবে।
তোমার মা তখন কাঁদবে হাসপাতালের করিডোরে,
আর তোমার বন্ধুরা লিখবে “ইস, যদি আগে বুঝত।”

আজ যাকে তুমি ট্যাগ করবে, মেনশন করবে
হয়তো সেই বন্ধু এখনো সিগারেট ধরছে।
ওকে বলো, “ভাই, তুই ছাড়। এখনই। না হলে দেরি হয়ে যাবে।”
কারণ ফুসফুসের ক্যান্সার সময় দেয় না, সুযোগও না।

তুমি বাঁচো, তোমার পরিবার বাঁচুক
ধোঁয়ার ভেতর নয়, জীবনের আলোয়।

collected

*লিপিড প্রোফাইল কী?*একজন বিখ্যাত ডাক্তার খুব সুন্দরভাবে লিপিড প্রোফাইল ব্যাখ্যা করেছেন এবং একটি অনন্য উপায়ে এটি ব্যাখ্য...
23/10/2025

*লিপিড প্রোফাইল কী?*
একজন বিখ্যাত ডাক্তার খুব সুন্দরভাবে লিপিড প্রোফাইল ব্যাখ্যা করেছেন এবং একটি অনন্য উপায়ে এটি ব্যাখ্যা করে একটি সুন্দর গল্প শেয়ার করেছেন।

কল্পনা করুন যে আমাদের শরীর একটি ছোট শহর।

এই শহরের সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টিকারী হল - *কোলেস্টেরল*

তার কিছু সঙ্গীও আছে।

অপরাধে তার প্রধান অংশীদার হল - *ট্রাইগ্লিসারাইড*

তাদের কাজ হল রাস্তায় ঘোরাঘুরি করা, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা এবং রাস্তা অবরোধ করা।

*হৃদয়* এই শহরের কেন্দ্রস্থল।

সব রাস্তা হৃদয়ের দিকে নিয়ে যায়।

যখন এই সমস্যা সৃষ্টিকারীরা বাড়তে শুরু করে, তখন আপনি কল্পনা করতে পারেন কী ঘটে।

তারা হৃদয়ের কাজকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে।

কিন্তু আমাদের দেহ-শহরেও একটি পুলিশ বাহিনী মোতায়েন রয়েছে - *এইচডিএল* (উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন - ভালো পুলিশ)

ভালো পুলিশ এই সমস্যা সৃষ্টিকারীদের ধরে জেলে রাখে *(লিভার)*।

তারপর লিভার তাদের শরীর থেকে বের করে দেয় - আমাদের ড্রেনেজ সিস্টেমের মাধ্যমে।

কিন্তু
একজন খারাপ পুলিশও আছে - *LDL* যে ক্ষমতার জন্য লোভী।

LDL এই দুষ্কৃতীদের জেল থেকে বের করে রাস্তায় ফিরিয়ে আনে।

যখন ভালো পুলিশ *HDL* পড়ে যায়, তখন পুরো শহরটা স্তব্ধ হয়ে যায়।

এমন শহরে কে থাকতে চাইবে?

তুমি কি এই দুষ্কৃতীদের কমাতে এবং ভালো পুলিশের সংখ্যা বাড়াতে চাও?

*হাঁটা* শুরু করো!

প্রতিটি পদক্ষেপের সাথে *HDL* বাড়বে, এবং *কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড* এবং *LDL* এর মতো দুষ্কৃতীরা কমবে।

তোমার শরীর (শহর) আবার প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে।

তোমার হৃদয় - শহরের কেন্দ্র - দুষ্কৃতীদের *(হার্ট ব্লক)* থেকে সুরক্ষিত থাকবে।

আর যখন হৃদয় সুস্থ থাকবে, তখন তুমিও সুস্থ থাকবে।

তাই যখনই সুযোগ পাবে - হাঁটা শুরু করো!

*সুস্থ থাকুন...*
এবং *আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি*
*এই প্রবন্ধটি আপনাকে HDL (ভালো কোলেস্টেরল) বৃদ্ধি এবং LDL (খারাপ কোলেস্টেরল) হ্রাস করার সর্বোত্তম উপায় সম্পর্কে বলবে
অর্থাৎ হাঁটা।*

প্রতিটি পদক্ষেপ HDL বৃদ্ধি করে। তাই – *আসুন, এগিয়ে যান এবং চলতে থাকুন।*

এই জিনিসগুলি কমিয়ে দিন:-

১. লবণ
২. চিনি
৩. ব্লিচ করা রিফাইন্ড ময়দা
৪. দুগ্ধজাত দ্রব্য
৫. প্রক্রিয়াজাত খাবার

*প্রতিদিন এই জিনিসগুলি খান:-*

১. শাকসবজি
২. ডাল
৩. মটরশুটি
৪. বাদাম
৫. ঠান্ডা চাপযুক্ত তেল
৬. ফল

*তিনটি জিনিস ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করুন:*

১. আপনার বয়স
২. আপনার অতীত
৩. আপনার অভিযোগ

*চারটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস গ্রহণ করুন:*

১. আপনার পরিবার
২. আপনার বন্ধুবান্ধব
৩. ইতিবাচক চিন্তাভাবনা
৪. পরিষ্কার এবং স্বাগতপূর্ণ বাড়ি

*তিনটি মৌলিক জিনিস গ্রহণ করুন:*

১. সর্বদা হাসুন
২. আপনার নিজস্ব গতিতে নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ করুন
৩. আপনার ওজন পরীক্ষা করুন এবং নিয়ন্ত্রণ করুন

*ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ জীবনযাত্রার অভ্যাস আপনার গ্রহণ করা উচিত:*

১. পানি পান করার জন্য তৃষ্ণার্ত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না।

২. বিশ্রাম নেওয়ার জন্য ক্লান্ত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না।

৩. চিকিৎসা পরীক্ষার জন্য অসুস্থ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করো না।

৪. অলৌকিক ঘটনার জন্য অপেক্ষা করো না, সৃষ্টি কর্তার উপর আস্থা রাখো।

৫. নিজের উপর কখনো বিশ্বাস হারাবেন না।

৬. ইতিবাচক থাকুন এবং সর্বদা একটি ভালো আগামীর আশা করুন।

অস্ত্রোপচারের মাঝপথে হঠাৎই মাথা ঘুরে উঠল ডা. বাসুতের।আগের দিন খাবারে বিষক্রিয়া হয়েছিল, শরীর দুর্বল, রক্তচাপও নামতে শুরু ...
15/10/2025

অস্ত্রোপচারের মাঝপথে হঠাৎই মাথা ঘুরে উঠল ডা. বাসুতের।
আগের দিন খাবারে বিষক্রিয়া হয়েছিল, শরীর দুর্বল, রক্তচাপও নামতে শুরু করেছে। কিন্তু সামনে তখন খোলা পেট, জীবন্ত মানুষ—যার জীবন নির্ভর করছে তাঁর হাতের নিখুঁত একেকটা কাটের উপর।

থেমে যাওয়ার সুযোগ ছিল, কিন্তু সময় ছিল না।
তিনি চেয়ারে বসে নিজের পায়ে স্যালাইন লাগালেন, হাত কাঁপছিল, তবু চোখের মনোযোগ একচুলও সরেনি অপারেশন টেবিল থেকে।

ঘণ্টার পর ঘণ্টা টানা পরিশ্রমের পর অপারেশন সফলভাবে শেষ।
নার্সরা তখন বিস্ময়ে স্তব্ধ—এমন দৃশ্য তারা জীবনে দেখেনি।

ছবিটা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলো, সবাই বলল—
“এই মানুষটাই আসল হিরো!”

কিন্তু ডা. বাসুত শুধু হালকা হেসে বললেন—
“আমি নায়ক নই। আমি শুধু আমার দায়িত্ব করেছি। যে কেউ আমার জায়গায় থাকলে এমনটাই করত।”

এই একটুকু বাক্যেই বোঝা যায়—
চিকিৎসা শুধু পেশা নয়, এটা এক অঘোষিত ত্যাগের নাম।
জীবন বাঁচানোর মঞ্চে ডাক্তাররাই সবচেয়ে নীরব যোদ্ধা।

দক্ষিণ মেক্সিকোর পাহাড়ি গ্রামের ছোট এক কুঁড়েঘরে একা একাই ছিলেন ইনেস রামিরেজ পেরেজ। প্রসব বেদনায় কাতর হয়ে তিনি বুঝতে পারছ...
12/10/2025

দক্ষিণ মেক্সিকোর পাহাড়ি গ্রামের ছোট এক কুঁড়েঘরে একা একাই ছিলেন ইনেস রামিরেজ পেরেজ। প্রসব বেদনায় কাতর হয়ে তিনি বুঝতে পারছিলেন, তার সন্তান পৃথিবীর মুখ দেখতে চলেছে শীঘ্রই।

ইনেস রামিরেজ পেরেজ হলেন চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে একমাত্র পরিচিত নারী, যিনি নিজের উপর সফলভাবে সিজারিয়ান সেকশন (Cesarean section) বা অস্ত্রোপচার করে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এটি একটি চরম বিরল এবং বিপজ্জনক ঘটনা।

তিন বছর আগেই তিনি এক মৃত কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। এবারের প্রসববেদনার সাথে সাথে পুরনো সেই ঘটনাও বার বার ফিরে আসছিল তার মনে।

সূর্য অস্ত গেছে অনেকক্ষণ আগে। কাছের ক্লিনিকটিও প্রায় ৫০ মাইল দূরে; কণ্টকাকীর্ণ পথ আর দুর্গম রাস্তার পেরিয়ে তবেই যেতে হবে। আগের ছয় সন্তান জন্মের সময় তার স্বামী পাশে থাকলেও সেদিন তিনি দূরে মদ্যপানে ব্যস্ত ছিলেন। যোগাযোগের জন্য কোনো ফোনও ছিল না।

রাত বারোটার দিকে, টানা বারো ঘণ্টার প্রসববেদনার পর, ৪০ বছর বয়সী এই নারী এক কাঠের বেঞ্চে বসলেন। কিছুটা সাহস পেতে তিনি নিজেই কয়েক ঢোক অ্যা ল কো হ ল গিললেন, তারপর হাতের কাছে থাকা ছয় ইঞ্চি লম্বা ছু রি তুলে নিলেন। এরপর তিনি নিজের পেটে ছু রি চালালেন।

একের পর এক ত্বক, চর্বি ও পেশি কাটতে কাটতে জরায়ু পর্যন্ত পৌঁছান ইনেস। তারপর নিজেই হাত ঢুকিয়ে টেনে বের করেন পুত্রসন্তানকে। শিশুর নাড়ি কে টে দেন একজোড়া কাঁচি দিয়ে; তারপর অজ্ঞান হয়ে পড়েন।

ঘটনাটি ঘটে ২০০০ সালের ৫ মার্চ; ২৫ বছরের বেশি সময় আগের। ইনেস রামিরেজ এখন বিশ্বজুড়ে পরিচিত এক ‘আধুনিক বিস্ময়’ হিসেবে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে তাকেই একমাত্র নারী হিসেবে ধরা হয়, যিনি নিজ হাতে নিজের সফল সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার করে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।

নিজের কাঠের তৈরি ঘরের সামনে বসে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপে ইনেস বলেছিলেন, “আমি আর ব্যথা সহ্য করতে পারছিলাম না। ভেবেছিলাম, যদি আমার বাচ্চা মারা যায়, তাহলে আমিও মরব। কিন্তু যদি সে বাঁচে, তাহলে আমি ওর সঙ্গে থাকব, ওর বড় হওয়া দেখব। বিশ্বাস করেছিলাম, ঈশ্বর আমাদের দুজনকেই রক্ষা করবেন।”

যদিও তার ঘটনার কোনো প্রত্যক্ষ সাক্ষী নেই, তবু প্রসবের ১২ ঘণ্টা পর তাকে পরীক্ষা করা দুজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ নিশ্চিতভাবে বলেছেন- ঘটনাটি সত্য। তার গ্রামেও কেউ এই কাহিনির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেনি।

সংগৃহিত..

একদিন এক রোগী এলেন আমার চেম্বারে।গলায় হাত দিয়ে হাঁপাচ্ছেন, চোখ-মুখ ফুলে গেছে।কিছুক্ষণ আগেও নাকি সারা গায়ে চুলকানি হচ্ছিল...
26/09/2025

একদিন এক রোগী এলেন আমার চেম্বারে।
গলায় হাত দিয়ে হাঁপাচ্ছেন, চোখ-মুখ ফুলে গেছে।
কিছুক্ষণ আগেও নাকি সারা গায়ে চুলকানি হচ্ছিল, লালচে দাগ উঠছিল।
কিন্তু ওগুলো মিলিয়ে যাওয়ার পরই শুরু হলো আসল বিপদ
গলা ফুলে গিয়ে শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে।

আমি বুঝলাম, এটাই সেই নীরব রোগ উরটিকারিয়া (হাইভস), আর এর জটিল রূপ Angioedema।

উরটিকারিয়া(Urticaria) আসলে কী?
এটা হঠাৎ করে চামড়ায় চুলকানি দিয়ে লালচে ফোলা দাগ হয়ে ওঠে।
এক জায়গায় উঠলে কিছুক্ষণ পর আবার মিলিয়ে যায়, আবার নতুন জায়গায় দেখা দেয়।
কখনো কখনো চোখ, ঠোঁট বা গলা ফুলে যায়
যা জীবনহানিকর হয়ে উঠতে পারে।

কেন হয়?

চিংড়ি, ইলিশ, গরুর মাংসের মতো খাবারে অ্যালার্জি
ব্যথানাশক বা অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ
ধুলো, গরম-ঠান্ডা, সূর্যের আলো
মশা বা পোকার কামড়
মানসিক চাপ বা ঘুমের অভাব
আবার অনেক সময় কারণ জানা যায় না (Idiopathic)।

উপসর্গগুলো :-

হঠাৎ তীব্র চুলকানি
লালচে ফোলা দাগ (যা মিলিয়েও আবার আসে)
জ্বালা বা হালকা জ্বর
চোখ, ঠোঁট বা গলা ফুলে যাওয়া
শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া (জরুরি অবস্থা)

শ্বাসকষ্ট হলে দেরি না করে হাসপাতাল যান।

কি করবেন?

1. যে খাবার বা ওষুধে সমস্যা হয়, সেগুলো এড়িয়ে চলুন।

2.অ্যান্টিহিস্টামিন (সিট্রিজিন, লোরাটাডিন ইত্যাদি) ব্যবহার করা যেতে পারে।

3. আক্রান্ত স্থানে বরফের সেঁক নিন।

4. শরীর ঠান্ডা রাখুন, ঘাম কমান।

5. মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন।

6. যদি ৬ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে হয়, অবশ্যই চিকিৎসকের নিয়মিত ফলোআপ নিন।

প্রতিদিন ৮–১০ গ্লাস পানি পান করুন।
এতে শরীরের ভেতরের অ্যালার্জি ট্রিগার সহজে বের হয়ে যেতে সাহায্য করবে।

উরটিকারিয়া শুধু বাইরের সমস্যা নয়,
এটা ভেতর থেকে শরীরের সাহায্যের ডাক।
তাই এটাকে হালকাভাবে নেবেন না।
সময়মতো চিকিৎসা নিন, সচেতন থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

আপনি যদি এটা পড়ে সচেতন হন, শেয়ার করুন।
হয়তো আপনার একটি শেয়ারই কারো জীবন বাঁচাতে পারে।
Courtesy

Dr-Abdur Rahman

আপনার পানিকে শক্তিশালী করুন!!
25/09/2025

আপনার পানিকে শক্তিশালী করুন!!

সস্তায় সবচেয়ে ভালো ফল জাম্বুরা
25/09/2025

সস্তায় সবচেয়ে ভালো ফল জাম্বুরা

21/09/2025
গবেষণায় দেখা গেছে পানির সঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতার গভীর সম্পর্ক রয়েছে।যেহেতু আমাদের শরীরের প্রায় ৭০% পানি, তাই শরী...
21/09/2025

গবেষণায় দেখা গেছে পানির সঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতার গভীর সম্পর্ক রয়েছে।

যেহেতু আমাদের শরীরের প্রায় ৭০% পানি, তাই শরীরের প্রায় প্রতিটি কাজেই পানির প্রয়োজন হয়—এর মধ্যে মস্তিষ্কের কার্যক্রমও অন্তর্ভুক্ত। মস্তিষ্ক নিজেই প্রায় ৮৫% পানি দিয়ে গঠিত এবং এটি কোনো সঞ্চয় করতে পারে না। তাই পরিষ্কারভাবে চিন্তা করা ও স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ রাখার জন্য নিয়মিতভাবে পানি গ্রহণ অপরিহার্য।

মেয়ো ক্লিনিক অনুযায়ী, একজন প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিদিন ঘাম, শ্বাসপ্রশ্বাস ও বর্জ্য নির্গমনের মাধ্যমে গড়ে ৮০ আউন্সের বেশি পানি হারায়। যদি আপনি এর চেয়ে কম পানি পান করেন, তবে আপনার শরীর ও মস্তিষ্ক ইতিমধ্যেই চাপের মধ্যে থাকতে পারে।

পানিশূন্যতা মস্তিষ্ককে কীভাবে প্রভাবিত করে?

১% পানিশূন্যতা → প্রায় ৫% মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়

২% পানিশূন্যতা → স্বল্পমেয়াদী স্মৃতির সমস্যা, গণিত বা সমস্যা সমাধানে অসুবিধা

দীর্ঘমেয়াদি পানিশূন্যতা → মস্তিষ্কের কোষ সঙ্কুচিত হয়, যা বয়স্কদের মধ্যে বেশি দেখা যায়

পানিশূন্যতার মানসিক লক্ষণসমূহ

যখন মস্তিষ্ক যথেষ্ট পানি পায় না, তখন দেখা দিতে পারে—

হতাশা বা খারাপ মেজাজ

দুপুরের দিকে অতিরিক্ত ক্লান্তি

ঘুমের সমস্যা

মনোযোগে ঘাটতি

মস্তিষ্ক ঝাপসা লাগা ও চিন্তায় অস্পষ্টতা

মানসিক কার্যক্ষমতার জন্য পানি কেন জরুরি?

পানি চিন্তা ও স্মৃতির প্রক্রিয়াকে সচল রাখে এবং হরমোন ও নিউরোট্রান্সমিটার উৎপাদনেও সহায়তা করে। পর্যাপ্ত পানি পান করলে—

দ্রুত চিন্তা করা যায়

আরও পরিষ্কারভাবে মনোযোগ ধরে রাখা যায়

শক্তির স্থিতিশীলতা বজায় থাকে

মস্তিষ্ক থাকে আরও সতেজ ও স্বচ্ছ

👉 তাই, শরীর ও মনের সেরা কর্মক্ষমতার জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করা অত্যন্ত জরুরি।

মাত্র ছাব্বিশ বছরের এক তরুণীহাসিখুশি জীবন ছিল তারহঠাৎ শরীরের একপাশে আগুনের মতো ব্যথাচোখ ভিজে যায় অঝোর অশ্রুতেপ্রথমে ভেবে...
17/09/2025

মাত্র ছাব্বিশ বছরের এক তরুণী
হাসিখুশি জীবন ছিল তার
হঠাৎ শরীরের একপাশে আগুনের মতো ব্যথা
চোখ ভিজে যায় অঝোর অশ্রুতে

প্রথমে ভেবেছিল সাধারণ ফুসকুড়ি
কিন্তু না, এটি ছিল হার্পিস জোস্টার—শিংলস
চিকেনপক্সের ভাইরাস ঘুম ভেঙে
তার জীবনে নামিয়ে আনলো দুঃস্বপ্ন

চিকিৎসায় দেরি হওয়ায় ফোসকা শুকালেও
যন্ত্রণার আগুন থামছে না
—এই ব্যথা হয়তো
বছরের পর বছর থাকবে সঙ্গী হয়ে

হার্পিস জোস্টার শুধু ত্বকের রোগ নয়
চোখ কেড়ে নিতে পারে আলো
কান কেড়ে নিতে পারে শ্রবণ
আর রেখে যেতে পারে আজীবনের অসহ্য যন্ত্রণা

প্রথম ৭২ ঘণ্টার ভেতর চিকিৎসা শুরু করলে
এ ভয়াবহতা কমানো সম্ভব

তাই শরীরের একপাশে হঠাৎ ফোসকা, জ্বালা বা ব্যথা দেখলেই
অবহেলা করবেন না
আজ আপনার সচেতনতা হয়তো
একজন তরুণীর সারাজীবনের হাসি বাঁচিয়ে দেবে।

Dr-Abdur Rahman
এমবিবিএস শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল,
ডিওসি( চর্ম-যৌন), পিজিটি( সার্জারী),
সিসিডি( বারডেম),
এফসিপিএস (অর্থোপেডিক্স)এফপি
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ছবি দেখতে কেন MRI নয়, Ultrasound ব্যবহার করা হয়? 🤰🤔গর্ভাবস্থায় শিশুর অবস্থা জানতে আলট্রাসাউন্ড (...
12/09/2025

গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ছবি দেখতে কেন MRI নয়, Ultrasound ব্যবহার করা হয়? 🤰🤔

গর্ভাবস্থায় শিশুর অবস্থা জানতে আলট্রাসাউন্ড (Ultrasound) সবচেয়ে পরিচিত একটি পদ্ধতি। কিন্তু আপনি কি কখনো ভেবেছেন, কেন ডাক্তাররা সাধারণত এমআরআই (MRI) ব্যবহার করেন না? এর পেছনে নিরাপত্তা এবং ছবির ধরণ—দুটিই বড় কারণ।

আলট্রাসাউন্ডে শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করা হয়, যা মা ও শিশু উভয়ের জন্যই সম্পূর্ণ নিরাপদ। এটি দ্রুত, সহজলভ্য এবং শিশুর হৃৎস্পন্দন, নড়াচড়া ও বৃদ্ধির রিয়েল-টাইম ছবি দেখায়।
অন্যদিকে, এমআরআই-তে গর্ভের শিশুর ছবি দেখলে আপনি হয়তো অবাক হবেন! আলট্রাসাউন্ডের পরিচিত ছবির মতো না হয়ে, এমআরআই-তে শিশুর কঙ্কাল, নরম টিস্যু এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের এক অতি-বিস্তারিত, কিছুটা ভৌতিক বা কঙ্কালসার ছবি ফুটে ওঠে। 👻 এই ধরনের ছবি প্রথমবার বাবা-মায়ের জন্য বেশ অস্বস্তিকর হতে পারে।

তবে, বিশেষ কোনো জটিলতা নির্ণয়ের জন্য ডাক্তাররা এমআরআই ব্যবহার করেন যা আলট্রাসাউন্ডে পুরোপুরি বোঝা যায় না।

এই পার্থক্যটিই দেখিয়ে দেয়, প্রযুক্তি কীভাবে মানুষের প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে তৈরি হয়। ✨

মজার তথ্য: মানব ভ্রূণের প্রথম আলট্রাসাউন্ড ছবিটি ১৯৫০-এর দশকে তৈরি হয়েছিল, যা প্রসবপূর্ব যত্নকে এক নতুন যুগে নিয়ে যায়। 👍

সংগৃহিত।

Address

Ramjan Plaza, Joydevpur Road, Gazipur Chowrasta
Gazipur
1702

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctors of Gazipur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Doctors of Gazipur:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram