Dr. Morshed Alam Pediatrics update and Nutrition

Dr. Morshed Alam Pediatrics update and Nutrition শিশুর পুষ্টি মায়ের তুষ্টি।শিশুদের যাবতীয় সমস্যার সমাধান পাবেন ইনশাআল্লাহ।
(1)

❤️❤️বাচ্চাদের এলার্জি জনিত রোগ প্রতিরোধ করার উপায়।🤯বাচ্চাদের এলার্জি জনিত সব রোগই ত্বকের অযত্নের কারণে হয়ে থাকে। বাচ্চাদ...
10/09/2025

❤️❤️বাচ্চাদের এলার্জি জনিত রোগ প্রতিরোধ করার উপায়।

🤯বাচ্চাদের এলার্জি জনিত সব রোগই ত্বকের অযত্নের কারণে হয়ে থাকে। বাচ্চাদের এলার্জি জাতীয় রোগ থেকে রক্ষা করার জন্য ত্বকের সঠিক পরিচর্যার যথেষ্ট।

🍉• শিশুকে প্রতিদিন সাবান দিয়ে গোসল না করানোই উত্তম। সাবানের ক্ষার শিশুর ত্বকে প্রাকৃতিক তেলের স্তর ক্ষতিগ্রস্ত করে। ফলে ত্বকে সমস্যা হতে পারে। আর সেই সমস্যা থেকে হতে পারে এলার্জি।

🍑•শিশুর ত্বকে আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য শিশুকে গোসল করানোর পর তার শরীরে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বক শুষ্ক থাকবে।

🍓•পোকামাকড়ের কামড় থেকে শিশুকে দূরে রাখতে হবে। নিয়মিত মশারী ব্যবহার করতে হবে, বাসা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য শিশুর রুম নিয়মিত বিরতিতে পরিষ্কার করতে হবে।

🍇•ত্বকে এলার্জির অন্যতম কারণ শিশুর অতিরিক্ত ঘাম হওয়া। শিশুর শরীরে ঘাম হওয়া এড়াতে তাকে আঁটসাঁট কাপড় না পরিয়ে সুঁতি ও আরামদায়ক কাপড় পড়ানোর চেষ্টা করতে হবে।

🍏• এলার্জি হওয়ার সম্ভবনা থাকে এমন কোন খাবার শিশুকে খাওয়ানো যাবে না ও দুধ খাওয়ানো অবস্থায় মাকে এইসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে

🍅• শিশুর রুমের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। খুব বেশি গরম কিংবা খুব বেশি ঠান্ডা রাখা যাবে না।

🥭• শিশুর নখ ছোট রাখতে হবে ও ধারালো রাখা যাবে না। নখের আঁচড়েও অনেক সময় ত্বকে ইনফেকশন হতে পারে।

বাচ্চাদের এলার্জি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ত্বকের যত্ন নেয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ত্বকের সঠিক যত্ন নেয়ার মাধ্যমে বাচ্চাদের অ্যলার্জি প্রতিরোধ করা যায়।

ডাঃ মোঃ মোরশেদ আলম বাবলু।
সহযোগী অধ্যাপক শিশু বিভাগ Cimch
কনসালটেন্ট ল্যাব -এইড।

10/09/2025

কার কার বাচ্চা চুলকানি রোগে আক্রান্ত? পরবর্তী পোস্ট বাচ্চাদের এলার্জি নিয়ে।

10/09/2025

বুধবার সালনা সেবা হাসপাতালে রোগী দেখার সময় বিকাল ৩.৩০_৫ টা ও সিটি মেডিকেলে রোগী দেখার সময় বিকাল ৫_৭ টা পর্যন্ত। ০১৯৭৫৭৯৭১০৭

09/09/2025
হেলিকপ্টার প্যারেন্টিং কী?____________________ঘটনা ১: ছোট্ট রিয়ানা। স্কুলের বন্ধু অনিন্দ্য তার টিফিন কেড়ে নিয়েছে, স্কুলে...
08/09/2025

হেলিকপ্টার প্যারেন্টিং কী?
____________________
ঘটনা ১: ছোট্ট রিয়ানা। স্কুলের বন্ধু অনিন্দ্য তার টিফিন কেড়ে নিয়েছে, স্কুলে তাই তারা ঝগড়া করেছে। কাঁদতে কাঁদতে মাকে এসে জানাল রিয়ানা। ব্যাপারটা আর দশটা শিশুর জীবনের সাধারণ ঘটনা হলেও রিয়ানার মা সেটা মানতে পারলেন না। তিনি কল করে বসলেন অনিন্দ্যর মাকে। ঘটনাটা আর ছোটদের ঘটনা হয়ে থাকল না।

ঘটনা ২: পঞ্চম শ্রেণির অঙ্কগুলো বেশ কঠিন মনে হয় সানার কাছে। অনেকগুলো বাড়ির কাজ, অথচ একটা অঙ্ক করতেই সানার অনেক সময় লেগে যাচ্ছিল। এদিকে সানার মা অধৈর্য হয়ে উঠলেন। শেষ পর্যন্ত উনি নিজেই করে দিলেন মেয়ের অঙ্কগুলো।

ঘটনা ৩: ঘরের কোনো কাজই সৌরভকে করতে হয় না। তার মা-বাবার একটাই কথা। ছেলে শুধু পড়ালেখা করবে। বিছানা করা, রুম গোছানো, এমনকি পানির বোতলটাও ভরে এনে দেন তার মা।

ওপরের তিনটি ঘটনার চরিত্রগুলো কাল্পনিক হলেও ঘটনাগুলো আমাদের চারপাশ থেকে নেওয়া। সন্তান পালন করতে গিয়ে বেশির ভাগ মা-বাবাই সন্তানকে অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণ করতে চান, সব ধরনের পরিস্থিতিতে তার সুরক্ষা, এমনকি সাফল্যও নিশ্চিত করতে চান। শিশু-কিশোরকে অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণ করতে চাওয়ার এ মানসিকতাকেই হেলিকপ্টারের সঙ্গে তুলনা করা হয়। একটি হেলিকপ্টারকে যেমন সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ করা লাগে, এ ধরনের প্যারেন্টিংও সেই পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছায়। তাই আপনার সন্তানকে যখন আপনি সর্বক্ষণ নিয়ন্ত্রণ করা শুরু করেন, তখন এ অভিভাবকত্বের প্রক্রিয়াকে বলে হেলিকপ্টার প্যারেন্টিং।

গবেষণার তথ্য বলছে, হেলিকপ্টার প্যারেন্টিংয়ের ফলে আপনার সন্তানের ভালোর চেয়ে খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। কারণ, সন্তানকে অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণ করলে বা তার করণীয় কাজ সহজ করে দিলে শিশুর স্বাভাবিক বিকাশ বিঘ্নিত হয়। সব কাজে তারা মা-বাবার ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। এমনকি কোনো সমস্যায় পড়লে নিজে সেই সমস্যা থেকে বের হয়েও আসতে পারে না।

সন্তানের পরবর্তী জীবনেও এর প্রভাব পড়ে। তারা বড় হওয়ার পর শিক্ষা বা কর্মক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে না। ব্যর্থতা যে জীবনেরই একটি অংশ—এ কথা তারা মানতে পারে না। কারণ, ছোটবেলা থেকে মা-বাবা তাদের সম্ভাব্য সব ব্যর্থতা থেকে আগলে রেখেছেন। এতে সন্তানটি যখন বাস্তব জীবনের নানান সমস্যার মুখোমুখি হয়, তখন সে স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে পারে না। এমনকি বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্তও নিতে পারে না।

যদিও মা-বাবা ভালোবাসা এবং সন্তানের প্রতি স্নেহ থেকে কাজটি করে থাকেন, তবে দীর্ঘ মেয়াদে এটি সন্তানের সঙ্গে মা-বাবার সম্পর্কেও প্রভাব ফেলে। আপনার কিশোর অথবা প্রাপ্তবয়স্ক সন্তান যখন বুঝতে পারে আপনি তাকে নিয়ন্ত্রণ করছেন, তার সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করছেন, তখন সে পরিবারের সঙ্গে মন খুলে কথা বলা কমাতে থাকে। একটা সময় মা-বাবার সঙ্গে তার দূরত্বও বেড়ে যায়।

সংগৃহীত
ডাঃমোঃ মোরশেদ আলম
সহযোগী অধ্যাপক CiMCH
কনসালট্যান্ট ল্যাব এইড

🌻🌻🌻🌻বাচ্চাদের 2 বছরের পূর্বে গরুর দুধ  নয়।🏵️🏵️🏵️গরুর দুধে ল্যাক্টোজ সুগার ও কেসিন প্রোটিনের পরিমান অনেক বেশি থাকে যা ছোট...
07/09/2025

🌻🌻🌻🌻বাচ্চাদের 2 বছরের পূর্বে গরুর দুধ নয়।🏵️🏵️🏵️

গরুর দুধে ল্যাক্টোজ সুগার ও কেসিন প্রোটিনের পরিমান অনেক বেশি থাকে যা ছোট্ট বাচ্চারা হজম করতে পারেনা। অনেক বাচ্চার ল্যাক্টোজ সেন্সিটিভিটি থাকে বলে মায়ের দুধই হজম করতে পারে না।গরুর দুধে প্রয়োজন মত লৌহ থাকেনা তাই বাচ্চা রক্ত সল্পতা হওয়ার সম্ভবনা থাকে।

গরুর দুধ খাওয়ালে বাচ্চা যে সমস্যা গুলো হয় তা হলঃ
😥ডায়ারিয়া।
😥পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া।
😥পেট ব্যাথা।
😥কান পাকা।
😥 বোভাইন টিউবারকুলোসিস।
😥কম বয়সে ডায়াবেটিস।
😥 হজম শক্তি কমে যাওয়া।

শুধু গরুর দুধের উপর নির্ভরশীল শিশুরা কিছু টা পানিশূন্যতায় ভুগে,তাই জ্বর ও ডায়রিয়া হলে এসব বাচ্চাদের অতি দ্রুত পানিশূন্যতা হয়ে যায়। পাতলা করে ও গরুর দুধ খাওয়ানো যাবেনা।
বাচাকে মায়ের দুধ খাওনোর কোনা বিকল্প নাই।

ডাঃ মোঃ মোরশেদ আলম বাবলু।
সহযোগী অধ্যাপক শিশু বিভাগ।
Cimch গাজীপুর।
কলসালট্যান্ট ল্যাব -এইড।

07/09/2025

কার কার বাচ্চা গরুর দুধ খায়। পরবর্তী পোস্ট গরুর দুধ নিয়ে।

নারীর শরীর ভোগ করার মারাত্মক কয়েকটি মিস্টি টোপ পরপুরুষের জিভের ডগায় লেগে থাকা প্রশংসার স্বাদ কেমন, জানেন?আসুন, আজ সেই ...
06/09/2025

নারীর শরীর ভোগ করার মারাত্মক কয়েকটি মিস্টি টোপ

পরপুরুষের জিভের ডগায় লেগে থাকা প্রশংসার স্বাদ কেমন, জানেন?

আসুন, আজ সেই নোংরামির গভীরতাটাই একটু মেপে দেখি। আপনার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেই, আপাতদৃষ্টিতে "জাস্ট প্রশংসাবাক্য" মনে হওয়া কথাগুলোর আড়ালে কতটা ভয়ংকর লাম্পট্য আর calculado শিকারের ছক লুকিয়ে থাকে।

প্রশংসার মিষ্টি টোপ

নিচের কথাগুলো আপনার জীবনে কি কখনো শুনেছেন? বা আপনার আশেপাশের কেউ কি প্রায়ই শোনে?

১. "ভাবী! আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না, দেখে মনে হয় মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!"

বিশ্লেষণ: এটা শুধু আপনার সৌন্দর্যের প্রশংসা নয়। এটা একটা সূক্ষ্ম চাল। এই কথার মাধ্যমে আপনাকে আপনার বর্তমান পরিচয়—একজন স্ত্রী এবং মা—থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হচ্ছে। আপনাকে মনে করিয়ে দেওয়া হচ্ছে, আপনি এখনো একজন কাঙ্ক্ষিত নারী, যাকে দেখলে সদ্য তরুণী বলে ভ্রম হয়। আপনার স্বামী হয়তো আপনাকে "বাচ্চার মা" হিসেবেই দেখে, কিন্তু এই 'অন্য' পুরুষটি আপনার ভেতরের সেই হারিয়ে যাওয়া 'আমি'-কে খুঁজে বের করেছে। কী অসাধারণ অনুভূতি, তাই না? ফাঁদটা এখানেই।

২. "ম্যাডাম, একটা কথা বলবো? ... নাকের পাশের তিলটা আপনাকে একদম পরী বানিয়েছে। এত্ত সুন্দর। জাস্ট অসাধারণ লাগে!"

বিশ্লেষণ: আপনার স্বামী হয়তো আপনার পুরো মুখটাকেই ভালোবাসে। কিন্তু এই পুরুষটি আপনার সৌন্দর্যের এমন এক ক্ষুদ্র ও ব্যক্তিগত অংশকে বিশেষভাবে প্রশংসা করছে, যা হয়তো আপনার স্বামী গত পাঁচ বছরেও খেয়াল করেনি। এই নির্দিষ্ট প্রশংসা আপনার মনে স্বামীর বিরুদ্ধে একটা চাপা অভিমান তৈরি করবে। মনে হবে, "এই মানুষটা আমাকে কতটা গভীরভাবে দেখে! আর আমার নিজের মানুষটা তো..."। এই 'গভীরভাবে দেখা'র বিভ্রমই হলো ধ্বংসের প্রথম ধাপ।

৩. "মন খারাপ কেন ভাবী? ঝগড়া টগড়া করলো নাকি? আপনার মতো এ রকম একটা মানুষের সাথেও ঝগড়া করা যায়? বিশ্বাসই হচ্ছে না!"

বিশ্লেষণ: নিখুঁত চাল! আপনার এবং আপনার স্বামীর মধ্যকার সামান্য মনোমালিন্যের মুহূর্তে তৃতীয় কেউ এসে যখন আপনাকে 'নির্দোষ' এবং 'ফেরেস্তা'র সার্টিফিকেট দেয়, তখন স্বাভাবিকভাবেই স্বামীর প্রতি আপনার ক্ষোভ বহুগুণ বেড়ে যায়। আপনি ভাবতে শুরু করেন, "আমি তো আসলেই ভালো, সমস্যাটা তাহলে ওরই"। এই পুরুষটি তখন আপনার কাছে সহানুভূতিশীল বন্ধু বা 'soulmate' হয়ে ওঠে, যে আপনাকে 'বোঝে'। অথচ এর আড়ালে সে আপনার দাম্পত্যের ফাটলটাকে আরও বড় করার কাজেই ব্যস্ত।

৪. "একটা কথা বলি আপু! ... আপনার কণ্ঠটা এত্ত সুন্দর! ... টানা ২৪ ঘন্টা শুনলেও বোরিং লাগবে না!"

বিশ্লেষণ: শারীরিক সৌন্দর্যের বাইরে গিয়ে যখন কেউ আপনার কণ্ঠ বা ব্যক্তিত্বের এমন প্রশংসা করে, তখন সেটা আরও গভীরে গিয়ে আঘাত করে। আপনার মনে হতে পারে, এই মানুষটা কেবল আমার শরীর নয়, আমার আত্মাকেও সম্মান করছে। কিন্তু সত্য হলো, এটাও ফাঁদে ফেলার একটি অত্যাধুনিক কৌশল। সে আপনাকে বোঝাতে চাইছে, সে আপনার সবকিছুরই পূজারী। এই পূজা পাওয়ার লোভ সামলানো খুব কঠিন, তাই না? আমি ফারহানা, একজন নারী হিসেবে জানি, এই শব্দগুলোর টান কতটা অপ্রতিরোধ্য হতে পারে।

৫. "আজ থেকে আপনাকে আর আন্টি ডাকবো না... দেখলে মনে হয় আবার বিয়ে দেওয়া যাবে, আর আপনাকে ডাকবো আন্টি? না, আর না!"

বিশ্লেষণ: মারাত্মক অস্ত্র! আপনাকে 'আন্টি' বা বয়স্কের খোলস থেকে বের করে এনে সরাসরি 'বিয়ের যোগ্য' তরুণীর আসনে বসিয়ে দেওয়া হলো। আপনার অবচেতন মন মুহূর্তেই দশ বছর পেছনে চলে যাবে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আপনি নিজেকে নতুন করে দেখবেন। আর যে পুরুষটি এই भ्रम তৈরি করলো, তাকে আপনার জীবনের 'মূল্যায়নকারী' বলে মনে হবে।

এই তালিকা আরও লম্বা হতে পারতো। "নীল শাড়ীতে আপনাকে কোয়েল মল্লিকের মতো লাগছে", "আমি আপনার মতো বউ পেলে এক সপ্তাহের ছুটি নিতাম" – এ সবই একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

এবার আসল কথায় আসি। যে পুরুষেরা বিবাহিত নারীদের এভাবে প্রশংসার জালে জড়াতে চায়, তাদের ৯৯.৯৯% এর উদ্দেশ্য কী? আপনাকে বিয়ে করে সুখে সংসার করা?

না। একদমই না।

তাদের আসল উদ্দেশ্য হলো, আপনার শরীর ও সঙ্গ ভোগ করা। তারা কুকুরের মতোই সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। তারা জানে, একজন বিবাহিত নারী মানসিক বা শারীরিকভাবে অতৃপ্ত থাকলে, কিংবা স্বামীর কাছে সামান্য অবহেলিত বোধ করলেই প্রশংসার কাঙাল হয়ে ওঠে। আর এই দুর্বলতার সুযোগ নেওয়াটা তাদের জন্য সবচেয়ে সহজ।

তারা আপনাকে বিয়ে করবে না, কারণ তারা কোনো দায়িত্ব নিতে চায় না। তাদের লক্ষ্য হলো 'রেডিমেড' ফল খাওয়া। আপনার সাজানো সংসার আছে, আপনার সামাজিক পরিচয় আছে। আপনার সাথে একটা গোপন সম্পর্ক তৈরি করতে পারলে কোনো দায়বদ্ধতা ছাড়াই সবটুকু নিংড়ে নেওয়া যায়। যতদিন ভালো লাগবে, ততদিন চলবে। তারপর? তারপর আপনি আপনার ভাঙা সংসার আর কলঙ্ক নিয়ে পড়ে থাকবেন, আর সে নতুন কোনো 'ভাবী' বা 'ম্যাডাম'-এর নাকের তিলের প্রশংসায় ব্যস্ত হয়ে পড়বে। সোজা কথায়, যতদিন 'খাওয়া' যায়, ততদিনই আপনার কদর।

যে নারী তার স্বামীকে প্রচণ্ড ভালোবাসতো, যার জীবনে স্বামীর বিকল্প কেউ ছিলো না, সেই নারীও যখন দিনের পর দিন বাইরের কোনো পুরুষের মুখে নিজের এমন খুঁটিনাটি প্রশংসা শোনে, তখন তার ভাবনার জগতে ঝড় ওঠে।

সে ভাবতে শুরু করে:
"আমার স্বামী তো আমাকে এত্ত ভালোবাসে, কিন্তু ও তো কোনোদিন আমার কপালের টিপটা নিয়ে এমন করে কিছু বলেনি!"
"আমি সংসারে সবার জন্য খেটে মরছি, আর ও আমাকে শুধু 'দরকার' হিসেবেই দেখে। অথচ বাইরের ওই লোকটি আমার ভেতরের সৌন্দর্যকে সম্মান করে।"
"আমার স্বামী হয়তো আমাকে ভালোবাসে, কিন্তু সে আমাকে 'desire' করে না। এই লোকটি আমাকে বুঝিয়ে দিলো, আমি এখনো কতটা আকর্ষণীয়।"

এই ভাবনাগুলোই হলো বিষ। এই বিষাক্ত ভাবনা থেকে জন্ম নেয় দাম্পত্য কলহ। স্বামীর ছোটখাটো ভুলও তখন অসহ্য মনে হয়। আপনি অকারণে খিটখিট করবেন, সামান্য কথায় ঝগড়া করবেন। কারণ আপনার মনে তখন একটা তুলনামূলক বিচার চলছে, যেখানে আপনার স্বামী প্রতিনিয়ত হেরে যাচ্ছে সেই 'প্রশংসাকারী' পুরুষের কাছে।

সুখের সংসারে থাকা একজন নারীও তখন নিজের মধ্যে 'অভাব' খুঁজে পায়। যে অভাবটা আসলে ছিলোই না, সেটা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে বাইরে থেকে। এরপ
সংগৃহীত Gazipur news

Ameen
06/09/2025

Ameen

05/09/2025

Address

Chandona Chowrasta, Gazipur City
Gazipur

Telephone

+8801795797107

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Morshed Alam Pediatrics update and Nutrition posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Morshed Alam Pediatrics update and Nutrition:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category