Diet Trencher

Diet Trencher Diet & Nutrition is the selection of foods and preparation of foods, and their ingestion to be assimilated by the body.

শিশুদের খেতে না চাওয়ার কারণ ও তার সমাধান  courtesy: BBF
28/08/2022

শিশুদের খেতে না চাওয়ার কারণ ও তার সমাধান

courtesy: BBF

রক্তশূন্যতা কেন হয়?রক্তশূন্যতা আমাদের খুবই পরিচিত এক রোগ। প্রায়ই আমরা শুনে থাকি কারো রক্ত কম, কারো হিমোগ্লোবিন কম, বিশেষ...
04/07/2022

রক্তশূন্যতা কেন হয়?

রক্তশূন্যতা আমাদের খুবই পরিচিত এক রোগ। প্রায়ই আমরা শুনে থাকি কারো রক্ত কম, কারো হিমোগ্লোবিন কম, বিশেষ করে আমাদের মা-খালা-বোনদের মধ্যে।

২০১৯ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, সারা বিশ্বে আনুমানিক ১.৭৪ বিলিয়নেরও বেশি মানুষ রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত ৷ নারী এবং ক্যান্সারের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অ্যানিমিয়া হওয়ার ঝুঁকি বেশি৷

রক্তশূন্যতা মূলত হয় রক্তের লাল/লোহিত কণিকা তৈরিতে ঘাটতি হলে অথবা লোহিত কণিকা অতিরিক্ত হ্রাস পেলে।

লোহিত কণিকা উৎপাদন হ্রাস হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:

গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির অভাব, যেমন, আয়রন, ভিটামিন B12 বা ফোলেট, যা লাল রক্তকণিকা উৎপাদনে সাহায্য করে।

কিডনির রোগ।

কয়েক ধরনের ক্যান্সার, যেমন লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা এবং মাল্টিপল মায়োলোমা।

অটোইমিউন রোগ যেমন লুপাস বা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস যাতে রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলো আপন দেহকেই আক্রমণ করে।

নির্দিষ্ট ধরনের সংক্রমণ, যেমন এইচআইভি এবং যক্ষ্মা।

থাইরয়েডের সমস্যা যেমন হাইপোথাইরয়েডিজম।

অন্ত্রে প্রদাহের রোগ যেমন আলসারেটিভ কোলাইটিস এবং ক্রোনস ডিজিজ।

অস্থিমজ্জা থেকে রক্ত কণিকা তৈরি বন্ধ হয়ে যাওয়া বা অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া।

নির্দিষ্ট ধরনের ওষুধ সেবন বা চিকিৎসা নেওয়া, বিশেষ করে ক্যান্সারের জন্য কেমোথেরাপি এবং রেডিয়েশন থেরাপি।

বিষাক্ত পদার্থ যেমন সীসার সংস্পর্শে আসা।

কিছু জেনেটিক রোগ।

আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তস্বল্পতার হার আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি। নারীদের মধ্যে এর হার পুরুষের তুলনায় বেশি। বাংলাদেশে নারীদের গর্ভাবস্থায় আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তস্বল্পতার পরিমাণ সবচেয়ে বেশি যার কারণে বেড়ে যায় মাতৃমৃত্যুর হার। শিশুদের মধ্যেও এর হার যথেষ্ট বেশি।

আয়রনের ঘাটতির কারণ: আয়রনের ঘাটতি হওয়ার প্রধান কারণ অপুষ্টি। খাদ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন না থাকলে আয়রনের অভাব দেখা দেয়। গর্ভাবস্থায় এবং শিশুদের বেড়ে ওঠার সময় বাড়তি আয়রনের প্রয়োজন। কিন্তু দেখা যায় সেই অনুযায়ী গর্ভবতী মায়েদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো হয় না। কিছু পরিবারে গর্ভবতী মায়েদের কম খেতে দেওয়া হয়। যেসব নারী অতিরিক্ত ঋতুস্রাবজনিত সমস্যায় ভোগেন, পেপটিক আলসার, কৃমি, পাইলস, দীর্ঘমেয়াদি ব্যথার ওষুধ সেবন, ইত্যাদি কারণে দীর্ঘমেয়াদি রক্তক্ষরণ হলে আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তস্বল্পতা হতে পারে।

জীবনের বিভিন্ন ধাপে আপনার রক্তস্বল্পতা দেখা দিতে পারে। তাই এর লক্ষণগুলো শনাক্ত করে দ্রুত চিকিৎসা এবং প্রতিকারে মনোযোগ দিন।

Source: corona.gov.bd

07/01/2022

* বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।

* চারটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান৷
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করা,
২) অতীত নিয়ে সর্বদা অনুশোচনা করা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হয়ে থাকা,
৪) মানসিক উৎকণ্ঠা বা উদ্বেগ।

* পাঁচটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন এড়িয়ে চলুন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার ।
৪) অতিরিক্ত ভাজা ভূজি খাবার
৫) বাইরের কেনা খাবার বা প্রসেসেড ফুড।

* পাঁচটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২) সব রকম সবুজ সব্জি, সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম,
৫) প্রোটিন জাতীয় খাবার।

* মানসিক শান্তি বা সুখী হতে সাতটি জিনিস সবসময় সাথে রাখার চেষ্টা করুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের সমগ্ৰ পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়,
৫) অল্পেতে খুশি হওয়ার চেষ্টা,
৬) অতিরিক্ত অর্থ চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখা,
৭) কিছু সময় আধ্যাত্মিক চর্চায় বা সৎসঙ্গ দেওয়া।

* ছয়টি জিনিসের চর্চা রাখুন।
১) অহংকার না করা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪) নিয়মিত শরীর চর্চা করা ।কিছুক্ষণ হাঁটা নিয়মিত ।
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
৬) সরল ও সৎ জীবন যাপন

* সাতটি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা,পরনিন্দা
৭) কোনো রূপ নেশা বা আসক্তি

* পাঁচটি জিনিস কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে পানি পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া,

*সব সময় নিজেকে সুস্থ রাখতে সচেতন হোন*
“সুস্থ্য থাকুন - ভাল থাকুন - ভাল রাখুন”

- #সংগৃহীত

01/01/2022
এই যে এত "লো কার্ব ", "নো কার্ব " করেন, আপনি জানেন কি, এই "কার্ব" শব্দটার অর্থ কি ? কার্ব বা কার্বোহাইড্রেট কাকে বলে? - ...
28/10/2021

এই যে এত "লো কার্ব ", "নো কার্ব " করেন, আপনি জানেন কি, এই "কার্ব" শব্দটার অর্থ কি ? কার্ব বা কার্বোহাইড্রেট কাকে বলে?

- কার্বহাইড্রেট মূলত ৩টি গুরুত্বপূর্ণ গ্রুপকে রিপ্রেজেন্ট করে,
১. সুগার ২. স্টার্চ ৩. ফাইবার

কিন্তু অনেকের ধারনা কার্ব মানেই সুগার। আবার অনেকেই মনে করেন, এটি কম খেলে অথবা না খেলেই চলে।
হ্যা, অবশ্যই কোন কিছু অতিরিক্ত ভালো না। আর বর্তমান বাজার রিফাইন কার্বের তৈরী খাবারে ভরপুর৷ সেগুলো এভয়েড করা জরুরী। রিফাইন ছাড়া শস্য জাতীয় কার্ব (whole grain) বাছাই করতে হবে, যেগুলো প্রকৃতি থেকে খুব কম প্রসেসিং এর মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। যেমনঃ লাল চাল, লাল আটা, ওটস, লাল চিড়া ও খই, লাল চালের মুড়ি ইত্যাদি। আরো আছে বার্লি, ভুট্টার ছাতু, কাওনের চাল, মিলেট শস্য ইত্যাদি । দুধ, কিছু ফল ও সবজিতেও কার্ব থাকে।

☢️ আবার ভাত-রুটিকে যারা শত্রু মনে করেন, আপনারা জানেন কি? এই ভাত রুটিতে কার্ব ছাড়াও অন্যান্য দরকারী ভিটামিন ও খনিজ উপাদান থাকে?
জানেন, বাংলাদেশের কত ভাগ মানুষ কোন চালের ভাত খায়?
আরো জানেন, রিফাইন চাল থেকেও যত টুকু পুষ্টি উপাদান পাওয়ার কথা, ভাতের মার ফেলে দেয়ার কারনে সেটুকু থেকেও তারা বঞ্চিত?

➡️ তাই আগে জানুন, রিফাইন কার্ব কোনগুলো আর কেন এগুলো আমাদের জন্য ভালো নয়।

🚸🚸 আর আলাদা করে সংক্ষেপে যদি জানতে চান, সুগার কি আর কোন কোন খাবারে সুগার থাকে, তাহলে পুরো লেখাটাতে একবার চোখ বুলাতে পারেন।

♻️সুগারঃ
সুগার খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়ে ব্লাডে চলে যায়। তারাতারি শক্তি দেয়। অতিরিক্ত হলে বিপদ। আবার বিপদে কখনো সুগার জীবন বাঁচায়, যেমনঃ হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে সুগার একেবারে কমে গেলে।
আমরা খাবার থেকে দুভাবে এই সুগার পেয়ে থাকিঃ
✔️প্রকৃতি থেকে সরাসরি- দুধ ও ফল থেকে
✔️আর সুগার বা চিনি যোগ করা খাবার থেকে - মিষ্টি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার, জুস, বেকারির খাবার, ক্যান্ডি, চকোলেট, আইস্ক্রিম, সোডা বা সফট ড্রিংক্স ইত্যাদি।
আমাদের দেহে সুগার একই ভাবে শক্তি দিলেও, প্রকৃতি থেকে পাওয়া সুগারের সাথে ভিটামিন, খনিজ উপাদান, আর কখনো কিছু ফাইবার পাওয়া যায়।
সুগারের অনেক নামঃ
চিনি(sugar), গুর (molasses), মধু, ডেক্সট্রোস, ফ্রুক্টোজ, সুক্রোজ, ক্যান সিরাপ, কর্ন সিরাপ, নেকটার (agave necter)
⭕খাবারের লেবেলে এগুলোর কোনটি লেখা থাকলে বুঝে নিবেন, সেই খাবারে সুগার আছে।

সুগার এভয়েড করতে চাইলে আপনাকে সুগার যোগ করা খাবার গুলো এভয়েড করতে হবে সবার আগে। আর রিফাইন খাবারগুলো (রিফাইন্ড চাল, সাদা আটা ও ময়দার তৈরি খাবার , ইন্সট্যান্ট নুডুলস ও পাস্তা) এভয়েড করতে হবে।

♻️স্টার্চঃ
স্টার্চকে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট বলে৷ এটি হজম হতে সময় নেয়। ফলে রক্তের সুগার লেভেল ঠিক থাকে, খুব তাড়াতাড়ি বেড়ে যায় না। এবং খুব তাড়াতাড়ি ক্ষিধেও লাগে না।
বিশেষ করে শস্যদানায় ভালো পরিমানে স্টার্চ পাওয়া যায়ঃ যেমন - লাল চাল, লাল আটা ও লাল আটা দিয়ে তৈরি খাবার, ব্রাউন পাস্তা, ওটস, লাল চিড়া ও মুড়ি ইত্যাদি।
এছাড়া আলু, কিছু সবজি ও ফলে পাওয়া যায়।
ডাল, বিচি জাতীয় সব্জিতে ভালো পরিমানে স্টার্চ থাকে।

♻️ফাইবারঃ
ফাইবারকেও কমপ্লেক্স কার্ব বলে। প্লান্ট সোর্স ছাড়া ফাইবার পাওয়া সম্ভব না। অর্থাৎ দুধ, মাছ, মাংস, ডিম থেকে ফাইবার পাওয়া যাবে না।
ফাইবার আমাদের দেহ ভাঙতে পারবে না। কিন্তু ফাইবার অত্যাবশ্যকীয় অর্থাৎ খেতে হবেই। কারন এর উপকার এককথায় বলে শেষ করা যাবে না। শুধু বলবো, যে কারনে মানুষ কার্ব খেতে চায় না, সেই কারনেই এই ফাইবার নামক কার্ব খেতে হয়।
✅ফাইবার শরীরে শোষণ না হলেও আমাদের হজম প্রক্রিয়ায় বিশেষ ভুমিকা রাখে।
✅যাদের ওজন বেশি তাদের জন্য ভালো।
✅যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রনে কাজ করে।
✅আবার যাদের কোলেস্টেরল বেশি বা লিপিড প্রফাইল ঠিক নেই, তাদের জন্যেও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে।
✅✅এককথায় বলা যায়, সুস্থ থাকতে হলে ফাইবার নামক কার্ব খেতে হবে।
একজন মানুষের প্রতিদিন ২৫ - ৩০ গ্রাম ফাইবার গ্রহন করা উচিত।
আর এই ফাইবার আছে শস্য জাতীয় খাদ্যে, চাল, আটা, ওটস, ডাল, বাদাম, বিচি জাতীয় সবজি, শাক, সবজি ও ফলে। বেশি ভালো পরিমানে পেতে হলে লাল চাল, লাল আটা, লাল চিড়া, মুড়ি, খই, মিল্লেট শস্য, ওটস, শাক এবং খাওয়া যায় এমন খোসা সহ সবজি ও ফল খেতে হবে।

☢️প্রতিদিন কতটুকু কার্ব খাবেনঃ

কতটুকু কার্ব খাবেন, তা নির্ভর করে - আপনার বয়স, কেমন কাজ করেন, ওজন, উচ্চতা, শারিরীক অবস্থার উপর।
কিন্তু আপনার প্লেট কেমন হবে এটা USDA নির্দেশ করে দিয়েছে। যা থেকে বোঝা যায় কার্ব কেমন খাওয়া উচিত।
সংক্ষেপেঃ
➡️আপনার প্লেটের অর্ধেক শাক/সবজি ও ফল থাকবে।
➡️চার ভাগের একভাগে থাকবে শস্য জাতীয় খাবার।
➡️অন্য চার ভাগের এক ভাগে থাকবে প্রোটিন। যেমনঃ মাছ, মাংস, ডাল, ডিম ও দুধ বা দই।
এখানে সবকিছুই ব্যাক্তির চাহিদার উপর নির্ভর করে। ফাইবার ও আরও বিশেষ কিছু সুবিধার জন্য নিয়মিত ও পরিমান মত ডাল খেতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। (শুধু বিশেষ কিছু অসুখে ডাল ও বিচি জাতীয় সবজি ও ফল খেতে নিষেধ করা হয়, যেমনঃ কিডিনির রোগ।)

বিঃদ্রঃ সময় স্বল্পতার কারনে অনেক কার্ব সমৃদ্ধ খাবার নিয়ে বিস্তারিত বলা হয়নি। পরবর্তী কোন লেখায় তুলে ধরবো, ইনশাআল্লাহ!
ছবিঃ সংগ্রহীত, তাই ছবিতে কিছু বিদেশি খাবার আছে, যা আমাদের দেশে সচরাচর পাওয়া যায় না। তবে মনে হয়, যা বোঝাতে চেয়েছি, সংক্ষেপে তা বোঝাতে পেরেছি। 🙂

ধন্যবাদ।

- পুষ্টিবিদ রিজওয়ানা হোসেন।

02/07/2021

👉👉বর্ষার দিন আমাদের ফ্যাটি খাবারের প্রতি ক্রেভিংস বেড়ে যায় এর প্রধান কারণ হলো বৃষ্টির দিনে সূর্যের আলো হঠাৎ কমে যাওয়ায় আমাদের সেরোটোনিন লেভেল কমে যায় আর সেরোটোনিন একটি নিউরো ট্রান্সমিটার যা প্রাকৃতিক ভাবে আমাদের ক্ষুধা কন্ট্রোল করে।

👉👉অন্যদিকে ফ্যাটি খাবারে রয়েছে ট্রিপ্টোফ্যান যা সেরোটোনিন বৃদ্ধি করে,তাই শরীরে ভারসাম্য রক্ষার জন্য আমাদের ফ্যাটি খাবার যেমন সমুচার মত খাবারের ক্রেভিংস হয়।

10/06/2021

🥭🥭আম খেলে ঘুম কেন আসে?

🥭আমে ভিটামিন-এ ও সি ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন বি বা পাইরোডক্সিন যা সেরোটোনিন সিনথেসিসে সাহায্য করে।
সেরোটোনিন আমাদের বডিতে মেলাটোনিন উৎপাদন করে এতে আমাদের ঘুম ঘুম ভাব হয়।

🥭এছাড়া আম ট্রিপটোফ্যান নামক একটি প্রয়োজনীয় অ্যামিনো এসিডের একটি ভাল উৎস, এই ট্রিপটোফ্যানও সেরোটোনিন সিনথেসিস করে থাকে ও ঘুম ভাব সৃষ্টি করে।

🥭আমে পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকায় পেশী রিলাক্স হয় ও দুশ্চিন্তা দূর হয় বলেও ঘুম আসে।

👉👉যাদের রাতে ঘুম না হওয়ার সমস্যা রয়েছে তারা রাতের খাবারে ১/২ কাপ আম খেতে পারেন।

-পুষ্টিবিদ আয়শা সিদ্দিকা

Address

Gazipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Diet Trencher posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Diet Trencher:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category