Gulshan Homeo Hall

Gulshan Homeo Hall For the purpose of treating and healing patient Homoeopathycally.Any type of problems we can fixt.

19/05/2024

পুষ্টিগুণে ভরা মুগ ডাল নিয়ে আজকের আলোচনা।

ডাঃ মোঃ এখলাছ উদ্দিন আকন্দ।
গুলশান হোমিও হল কোনাবাড়ী, গাজীপুর।
০১৭১১৭০২৯৮৭

নানা রকমের বাত ব্যথা জয়েন্টের ব্যথা অস্টিওআর্থারাইটিস ও
ইউরিক অ্যাসিড,
অধিক ওজন কোলেস্টোরাল ডায়াবেটিসের ভয়ে মুগ ডাল খাচ্ছে না ?

ভালো করে মনোযোগ সহকারে
এই লেখাটি পড়ুন।
বিষয়টি উপলব্ধি করার জন্য লেখাটি
আপনার একটুখানিও যদি উপকারে আসে তাহলে আমি নিজেকে ধন্য মনে করব।

পুষ্টির ভাণ্ডার!

মুগ ডাল ওজন কমায়। মুগ ডাল ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের জন্য নিরাপদ।

একাধিক পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এই ডাল। ২০০ গ্রাম মুগ ডালে থাকে ২১২ ক্যালরি, ০.৮ গ্রাম ফ্যাট, ১৪.২ গ্রাম প্রোটিন, ৩৮.৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১৫.৪ গ্রাম ফাইবার। এছাড়াও থাকে ফোলেট, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, কপার, পটাশিয়াম, জিংক ও ভিটামিন ব২, ব৩, ব৫, ব৬ ও সেলেনিয়াম।

শরীরে স্বাভাবিক ভাবে সব সময় ‘অ্যামিনো অ্যাসিড’ উৎপন্ন হয় না।

মুগ ডালে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যেমন ফেনোলিক অ্যাসিড, ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যাফিক অ্যাসিড, সিনামিক আ্যাসিড। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্ষতিকর ফ্রি র‍্যাডিক্যাল রোধ করে, ঠেকায় হৃদরোগ, ফুসফুস ও স্টোমাকের ক্যানসার, পেটের গন্ডগোল।

কোলেস্টেরল কমায়– একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুগ ডালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল-এর মাত্রা কমায়। ২৬টি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রোজ ১৩০ গ্রাম মুগ ডাল খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল-এর মাত্রা কমে যায়। কাজেই, কোলেস্টেরলের রোগীরা নির্ভয়ে খান মুগ ডাল। বরং রোজের খাবারে মুগ ডাল থাকলে, কোলেস্টেরল কমবে ঝটপট।

উচ্চ রক্তচাপ কমায়– গবেষণায় প্রমাণিত, মুগ ডাল ব্লাড প্রেশার কমায়। মুগ ডালে থাকে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফাইবার যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সক্ষম। কাজেই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে মুগ ডাল খাওয়া উচিত।

ডায়াবেটিস কমায়– মুগ ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন থাকে যা রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুগ ডালে থাকা ভিটেক্সিন ও আইসোভিটেক্সিন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায় ও ব্লাড সুগার কমায়। কাজেই ব্লাড সুগারের রোগীরা নিয়মিত মুগ ডাল খাবেন।

মুগ ডাল প্রদাহ রোধ করে। শরীর আদ্র রাখে, ফলে গরমে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। মুগ ডালে থাকে ভিটেক্সিন ও আইসোভিটেক্সিন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা হিট স্ট্রোকের ফলে তৈরি হওয়া ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব রোধ করতে পারে।

ওজন কমায়– মুগ ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রোটিন ও ফাইবার ghrelin নাম হাংগার হরমোনের কার্যকারিতা রুখে দেয়, ফলে মুগ ডাল খেলে অনেকক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। ঘনঘন খাওয়ার প্রবণতা কমে, দিনের মোট ক্যালরি গ্রহণের পরিমাণ কমে এবং ওজন কমে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, হজমশক্তি বাড়ায়– পেটেরমুগ ডাল ফাইবারে ভরপুর। ২০০ গ্রাম মুগ ডালে ১৫.৪ গ্রাম ফাইবার থাকে। মুগ ডালে থাকে দ্রবণীয় ফাইবার পেকটিন যা কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। মুগ ডালে থাকে রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চ যা হজমশক্তি উন্নত করে, পেটের সব গণ্ডগোল দূর করে।

গ্যাস-অ্যাসিডিটি কমায়– একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মুগ ডাল কোলোন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। অন্যান্য ডালের থেকে মুগ ডালে থাকা কার্বোহাইড্রেট সহজে হজম করা যায়, ফলে সহজপাচ্য। এই ডাল খেলে অ্যাসিডিটি বা গ্যাস হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
শুধু তাই নয় বাংলাদেশের বাঙালিয়ানা খাবারে শেষ পাতে ডালে অনেক তৃপ্তি আনে।
তা ছাড়া স্বাদে গন্ধে অতুলনীয় মুগডাল অতিথি আপ্যায়নেও আভিজাত্যে ভরা একটি উপদেয় ডাল।

নিয়মিত মুগ ডাল খান পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করুন।
সুস্থ জীবন যাপন করুন।
তবে মনে রাখবেন
যে কোন খাবারই অতিরিক্ত খাওয়া ভালো নয় ।
আসুন আমরা আহারে সচেতনতা সৃষ্টি করি। পরিমিত আহার করি সুস্থ জীবন যাপন করি।

12/05/2024
মায়া ভরা একটি সকালে সাগরের বুকে নারিকেল পিঞ্জিরায়
18/12/2023

মায়া ভরা একটি সকালে সাগরের বুকে নারিকেল পিঞ্জিরায়

কেয়া বনের পাশে দাঁড়িয়ে একটি দুপুর বেলায়
18/12/2023

কেয়া বনের পাশে দাঁড়িয়ে একটি দুপুর বেলায়

একটি মেয়ের আধো কান্না আরদুষ্ট হাঁসি মাখা গল্প❗ছেলে পক্ষ দেখতে আসছিলো, আমারে পছন্দ হইছে🧕🏿 কিন্তু বাবা রাজি না বাবা বলতেছ...
17/12/2023

একটি মেয়ের আধো কান্না আরদুষ্ট হাঁসি মাখা গল্প❗

ছেলে পক্ষ দেখতে আসছিলো, আমারে পছন্দ হইছে🧕🏿 কিন্তু বাবা রাজি না বাবা বলতেছে
আমার মেয়ে তো এখনও পড়াশোনা করতেছে তখন হবু শ্বশুর বলতেছে 🧒
তো আমার ছেলে কি ছোট বাবু যে বিয়ে দিলে আপনার মেয়ের বই-খাতা ছি,ড়ে ফেলবে 🐒

বালিশেই রোগ জীবাণু ❗ডাঃ মোঃ এখলাছ উদ্দিন আকন্দ গুলশান হোমিওহল কোনাবাড়ী, গাজীপুর। ০১৭১১৭০২৯৮৭সারা দিনের ক্লান্তি শেষে আমা...
17/12/2023

বালিশেই রোগ জীবাণু ❗

ডাঃ মোঃ এখলাছ উদ্দিন আকন্দ
গুলশান হোমিওহল
কোনাবাড়ী, গাজীপুর। ০১৭১১৭০২৯৮৭
সারা দিনের ক্লান্তি শেষে
আমাদের আরামের ঠিকানা বিছানা। তাই তো পরিপাটি বিছানা নিয়েই যত ভাবনা। সারা বছর নতুন নতুন চাদর আর বালিশ-কুশনের কভার কিনে নিলেও তা বদলে ফেলার কথা ভাবি না। তাই রইল পরামর্শ...



সারা দিনের ক্লান্তি শেষে আরামের ঠিকানা একটাই, বেডরুম। বিছানা নিয়ে আমরা যতটা যত্নবান, বালিশ-কুশনের যত্ন সেভাবে নেওয়া হয় না। অথচ অপরিষ্কার বালিশ রোগ-জীবাণুর বাসা। প্রতিদিন ঘাম, মৃতকোষ, হাঁচি বা কাশি থেকে আসা ব্যাকটেরিয়া সবই জমা হচ্ছে বালিশে। তাই বালিশ-কুশনের যত্ন মাস্ট।



কী করবেন

ধুলোময়লা, ঘামের হাত থেকে বালিশ পরিষ্কার রাখতে চেইন সিস্টেমের বালিশের কভার ব্যবহার করতে পারেন। এতে ময়লা কম হবে। অন্যথায় বালিশে দুটো কভার ব্যবহার করলেও চলবে। এতে বালিশের ফেব্রিক্স পরিষ্কার থাকবে। সপ্তাহে অন্তত একবার বালিশের কভার বদলে ধোয়া এবং পরিষ্কার কভার ব্যবহার করুন। মাথায় খুশকি হলে কিন্তু চুলের সঙ্গে বালিশও পরিষ্কার রাখতে হবে। যেদিনই শ্যাম্পু করবেন সেদিন বালিশের কভারও বদলে ফেলুন। না হলে খুশকি বারবার ফিরে আসবে আপনার বালিশে। নিত্যদিনের ব্যবহারের বালিশের

জন্য সুতির কভার বেছে নিন। মাসে অন্তত একবার প্রতিটি বালিশ ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করুন। ঘুমে অনেকের সারা রাত বালিশ ঘামে ভিজে যায়। সেক্ষেত্রে ড্রায়ারে ৫-১০ মিনিট লো হিট তাপমাত্রায় বালিশ শুকনো করে নিন। তুলার তৈরি বালিশ সপ্তাহে একদিন রোদে দিন। বালিশ নরম থাকবে। ৩-৪ বছর পরপর লেপ-তোশক তৈরির দোকানে নিয়ে বালিশের তুলা বদলে নিন। বালিশের কভার ধোয়ার পর এমনভাবে শুকাতে দিন যেন ভালো করে আলো হাওয়া চলাচল করতে পারে। কভার তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে। বাচ্চাদের বালিশের কভার পরিষ্কারে কয়েক ফোঁটা অ্যান্টিসপেটিক লিকুইড দিয়ে নিন। একই বালিশ বছরের পর বছর ব্যবহার করবেন না। এতে বালিশের তুলা শক্ত ও শেপ খারাপ হয়ে যায়। এ রকম বালিশ ব্যবহারে ঘাড়ব্যথা অবারিত। ব্যবহারের উপযুক্ত কিনা তা বোঝার ক্ষেত্রে বালিশ দুই পাশ থেকে ধরে ভাঁজ করে ছেড়ে দিন। যদি বালিশ আবার আগের শেপে ফিরে আসে তাহলে বুঝবেন তা এখনো ব্যবহারের উপযুক্ত। না হলে বুঝবেন নতুন বালিশ বানিয়ে নিন। বালিশ স্টোর করতে প্লাস্টিকের ব্যাগে বালিশ পুরে আলমারিতে স্টোর করুন। এমনটি না পারলে সুতির চাদরে বালিশ মুড়ে আলমারিতে বা বক্স খাটে স্টোর করুন।



কুশনের যত্ন

বিছানায় বা সোফার রঙিন কুশন সাজিয়ে রাখলে দেখতে বেশ ভালো লাগে। তবে যাচ্ছেতাই কুশন ফেলে রাখলে অচিরেই ময়লা হয়ে যাবে। একসঙ্গে অনেক কুশন চেপে জড়ো করে রাখবেন না। কুশনের ভাঁজ কমে যায়। এ জন্য দুই-তিন সেটে কুশন কিনে রাখতে পারেন। মাঝে-মধ্যে বদলে নিন। সব সময় ফোমের কুশন ব্যবহার করুন। বালিশের মতো কুশনের তুলাও মাঝে মাঝে বদলে ফেলুন। কুশনের শেপ কমে গেলে বাড়তি তুলা ভরে নিন। তবে ঘুমানোর জন্য কুশন ব্যবহার করাবেন না। কুশন কভারে ভারি কাজ হলে ড্রাই ওয়াশ করিয়ে নিন। কুশন পশমের হলে ড্রাই ক্লিন করুন। তবে, ভ্রাকুয়াম ক্লিন করাবেন না। নষ্ট হয়ে যাবে। প্রিন্টেড কুশন কভারগুলো বাড়িতেই পরিষ্কার করে নিতে পারেন। আর হ্যাঁ, চেইন সিস্টেমের কুশনের থেকে বোতাম সিস্টেমের কুশন ভালো।

মশলাদার খাবার বেশি খেলে কি আলসার হয়, কী বলছে চিকিৎসাবিষয়ক গবেষণায়? মশলাদার খাবার অনেকেই পছন্দ করে। কিন্তু পুষ্টিবিদেরা স...
16/12/2023

মশলাদার খাবার বেশি খেলে কি আলসার হয়, কী বলছে চিকিৎসাবিষয়ক গবেষণায়?
মশলাদার খাবার অনেকেই পছন্দ করে। কিন্তু পুষ্টিবিদেরা সব সময় এ ধরনের খাবার খেতে নিরুৎসাহিত করেন। সম্ভবত এ থেকেই মানুষের ধারণা হয়েছে, মশলাদার খাবার খেলে আলসার হয়। অনেকের ধারণা, মশলাদার খাবারের কারণে মুখে বা পাকস্থলীতে আলসার হয়। মশলাদার খাবার গ্রহণের পর কারও কারও যে পেট বা বুক জ্বলাপোড়া হয় এটি সত্য। কিন্তু মসলাদার খাবার খেলে আলসারের মতো মারাত্মক সমস্যা হতে পারে— এর কি কোনো সত্যতা আছে?

মশলাদার খাবার বেশি খেলে কি আলসার হয়, চিকিৎসাবিষয়ক গবেষণায়
চিকিৎসাবিষয়ক ওয়েবসাইট মেডিকেল নিউজ টুডেতে ২০১৬ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণার বরাত দিয়ে জানায়, মুখের আলসারের সঙ্গে মশলাদার খাবারের কোনো সম্পর্ক নেই। গবেষণাটিতে স্বল্পমেয়াদী মুখের আলসারের কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। যথা: মুখে আঘাত, মুখে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, অ্যালার্জি ও কেমোথেরাপি। অনুরূপভাবে দীর্ঘমেয়াদি মুখের আলসারের সঙ্গে মশলাদার খাবারের কোনো সম্পর্ক চিকিৎসকেরা খুঁজে পাননি।

আমেরিকান কলেজ অব গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির (এসিজি) বরাত দিয়ে ওয়েবসাইটটি জানায়, মশলাদার খাবার পেপটিক আলসার সৃষ্টি করে না। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ডায়াবেটিস অ্যান্ড ডাইজেস্টিভ অ্যান্ড কিডনি ডিজিজেস (এনআইডিডিকে) নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে জানায়, পেপটিক আলসারের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি সংক্রমণ এবং ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ (এনএসএআইডি) গ্রহণ।

হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সম্ভাব্য উৎসগুলো হলো— চুম্বন, মুখ দিয়ে খাওয়ানো, সংক্রামিত ব্যক্তির মল, লালা এবং দাঁত। সংক্রমণ বেশি উন্নয়নশীল দেশে। বর্জ্যযুক্ত দূষিত পানি পান করার মাধ্যমেও সংক্রমিত হতে পারে। স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখলে এই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো যায়।

বিজ্ঞানভিত্তিক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মসলাদার খাবারের কারণে পাকস্থলিতে ক্যানসার হয়, এটি একটি প্রচলিত ধারণা। ১৯৮০–এর দশকে এসে বিজ্ঞানীরা দেখেন, এ ধারণাটি অবৈজ্ঞানিক। গবেষণায় দেখা যায়, মশলাদার খাবার আলসার সৃষ্টি করে না। তবে এটি বিদ্যমান আলসারে সমস্যা সৃষ্টি করে। আর এখান থেকেই এ ভুল ধারণার জন্ম। গবেষণায় দেখা যায়, অধিকাংশ আলসারের জন্য হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া দায়ী। পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করলে এরা পাকস্থলির ক্ষতি করে।

কানাডার ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্যবিজ্ঞান অনুষদের ওয়েবসাইটে মশলাদার খাবার এবং জীবনযাপনের কারণে পাকস্থলিতে আলসার হয়— এমন বিশ্বাসকে সাধারণ ভুল ধারণা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আলসারের জন্য প্রকৃত অর্থে দায়ী হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া।

স্বাস্থ্যবিষয়ক সংবাদ ও তথ্য প্রকাশকারী আমেরিকান করপোরেশন ওয়েবএমডি জানায়, আলসারের জন্য মূলত দায়ী হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া। পাশপাশি ব্যথানাশক বিভিন্ন ওষুধ যেমন— অ্যাসপিরিন, আইবুপ্রোফেন বা নেপ্রোক্সেনের মতো ওষুধ বারবার এবং দীর্ঘ দিন সেবনেও আলসার হতে পারে। অতিরিক্ত ঝালযুক্ত খাবার কারো কারো পেটে ব্যথার কারণ হতে পারে, তবে তা আলসার সৃষ্টি করে না।

যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি মশলাদার খাবার আলসার সৃষ্টি করে—এমন ধারণাকে প্রচলিত বিশ্বাস হিসেবে উল্লেখ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, আলসারের মূল কারণ হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া ও দীর্ঘদিন ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ বা ওষুধ গ্রহণ।

এই ব্যাকটেরিয়া ও ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ বা ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন পাকস্থলিতে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড নিঃসরণের বিরুদ্ধে সুরক্ষা পর্দা নষ্ট করে দেয়। এর ফলে পাকস্থলির বাইরের আস্তরণ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং আলসার হয়। তবে মশলাদার খাবার গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল উপসর্গ যেমন, বদহজম সৃষ্টি করতে পারে।

সিদ্ধান্ত
মশলাদার খাবার খেলে আলসার হয় এমন ধারণার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। পেট বা মুখের আলসারের জন্য দায়ী মূলত হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া। এ ছাড়া প্রদাহ উপশমকারী ননস্টেরয়েডাল ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করলেও আলসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে অতিরিক্ত মশলা ব্যবহার করলে সেই খাবার হয় গুরুপাক। এই খাবার সহজে হজম হয় না, এতে বদহজমের আশঙ্কা থাকে।

পিরানহা খেলে কী কোনো স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে, কেন নিষিদ্ধ এই মাছ?পিরানহা ।। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি...
15/12/2023

পিরানহা খেলে কী কোনো স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে, কেন নিষিদ্ধ এই মাছ?
পিরানহা ।।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে বাংলাদেশ সরকারও রাক্ষুসে স্বভাবের কারণে পিরানহা মাছ চাষ, উৎপাদন, পোনা উৎপাদন, বংশ বৃদ্ধি, বাজারে বিক্রি এবং বাজার থেকে ক্রয় সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সরকার। এছাড়া ২০১৪ সালের জুন থেকে আফ্রিকান মাগুরের আমদানি, উৎপাদন, বিপণনের উপরও নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়।

গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন
প্রটেকশন অ্যান্ড কনজারভেশন অব ফিস রুলস, ১৯৮৫ এর কয়েকটি ধারা সংশোধন করে আফ্রিকান মাগুরের উপর এ নিষেধাজ্ঞা জারি করে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়। এছাড়া বিদেশ থেকে আফ্রিকান মাগুর ও পিরানহা মাছ, মাছের রেণু ও পোনা আমদানি করলে জেল জরিমানার বিধান রেখে মৎস্য সংঘ নিরোধ আইন-২০১৭ এর খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিপরিষদ। এই আইন অমান্য করলে দুই বছরের জেল ও পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউটের মহাপরিচালক ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশ বন্যা প্রবণ দেশ। এখন পুকুরে বা ঘে‌রে যদি পিরানহা মাছ বা আফ্রিকান মাগুর মাছ চাষ ক‌রা হয় এবং সেই মাছ যদি পানিতে ভেসে অবরুদ্ধ স্থান থেকে মুক্ত জলাশয় যেমন নদী, খাল বিলে চলে আসে। তখন তাদের আক্রমণে দেশীয় ছোট বড় সব মাছ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।

তিনি আরও বলেন, মূলত এই মাছ খেলে কোনও স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই তবে পরিবেশগত ঝুঁকি রয়েছে অনেক। তবে পিরানহা মাছ ও আফ্রিকান মাগুর মাছের উৎপাদন, বিপণন, বিক্রি ও সংরক্ষণ স্থায়ীভাবে বন্ধ করা না গেলে বাংলাদেশের ২৬০ প্রজাতির স্বাদু পানির মাছ এবং ৪৭৫ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ অধিকাংশ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
কিন্তু বাংলাদেশে এখনও এসব মাছ প্রকাশ্যেই উৎপাদন ও খোলা বাজারে বিক্রি হতে দেখা যায়। যা বেশিরভাগ সময় থাই রূপচাঁদা বা সামুদ্রিক চান্দা নামে বিক্রি হয়। এর ছোট আকারের আফ্রিকান মাগুর মাছ, দেশি মাগুর মাছ বলে বিক্রি হতে দেখা যায়। দামে কম হওয়ায় সেই সঙ্গে অন্য মাছের নামে বিক্রি করায় প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছে ক্রেতারা। সূত্র: বিবিসি বাংলা

Address

Horinachala, Konabari
Gazipur

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801611702987

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gulshan Homeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Gulshan Homeo Hall:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram