শহীদ নিয়ামত সড়ক, ২৬নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি

  • Home
  • Bangladesh
  • Gazipur
  • শহীদ নিয়ামত সড়ক, ২৬নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি

শহীদ নিয়ামত সড়ক, ২৬নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি a fb page for sharing information to community.

26/07/2022

হায়রে ব্রিটিশ..!!
কিভাবে এল ৩৩ নম্বরে পাশ..!

১৮৫৮ সালে উপমহাদেশে ১ম বারের মত মেট্রিকুলেশন পরীক্ষা চালু করা হয়। কিন্তু পাশ নম্বর কত হবে তা নির্ধারণ নিয়ে বোর্ড কতৃপক্ষ দ্বিধাদ্বন্দে পড়ে যায়, এবং ব্রিটেনে কনসাল্টেশনের জন্য চিঠি লেখা হয়।

তখন ব্রিটেনে স্থানীয় ছাত্রদের জন্য পাশের নম্বর ছিল ৬৫। সে সময় ইংরেজ সমাজে একটা প্রচলিত ধারণা ছিল, "The people of Subcontinent are half as intellectual and efficient as compared to the British" অর্থাৎ "বুদ্ধি ও দক্ষতায় উপমহাদেশের মানুষ কে ইংরেজদের তুলনায় অর্ধেক বলে মনে করা হতো"।
এর-ই ধারাবাহিকতায় মেট্রিকুলেশনের পাশ নম্বর ৬৫ এর অর্ধেক ৩২.৫ নির্ধারণ করা হয়। ১৮৫৮ সাল হতে ১৮৬১ সাল পর্যন্ত পাশ নম্বর ৩২.৫ ই ছিল।
১৮৬২ সালে তা গননার সুবিধার্থে বৃদ্ধি করে ৩৩ করা হয়। সেই থেকে এই ৩৩ নম্বর-ই চলছে। ফেডারেল পাকিস্তানেও ছিল,বাংলাদেশেও তাই চলছে। আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে আইআইটিতে বিষয়ভেদে পাশ নম্বর ৪১ থেকে শুরু করে ৯০ পর্যন্তও হয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে এমআইটিতে বিষয় ভেদে ৩৬ থেকে ৪৫ এমন কি বাংলাদেশেও C.A কিংবা C.M.A- তে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পাশ নম্বর নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।

লক্ষনীয় ও আজব ব্যাপার হল, প্রায় দুই শতাব্দী পরেও আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় ৩৩ নম্বরে উত্তীর্ন হওয়ার ধারাবাহিক ইতিহাস বদলায়নি।

শহীদ নিয়ামত সড়‌কের উন্নয়ন কাজ চলমান!
21/11/2021

শহীদ নিয়ামত সড়‌কের উন্নয়ন কাজ চলমান!

16/09/2021

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা।
তারাও আমাকে চিনবেনা।
কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব।
আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা।
কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে!

কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না।
হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে।
কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবেনা।

প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা।
যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একিই বাড়ি, একিই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি।
কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা।
হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন।
কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই।

তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবেননা।
আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছেন তারা ও আপনাকে মনে রাখবেনা এটা নিশ্চিত!

অন্যের সম্পত্তি জবর দখল করে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
সুদ, ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়ে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
তাহলে আপনি আস্ত একটা বোকা !
এই শব্দটা ব্যবহার করার জন্য স্যরি!
ক্ষমা করবেন।
আমাদের সময় খুব কম! তাই এই সুদ, ঘুষ ,দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার , সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ ইত্যাদি । কোন লাভ নেই ভাইজান ।। সময় থাকা কালীন ভালো হয়ে কবরের খোরাক সংগ্রহ করুন ঐটাই বুদ্ধিমানের কাজ।। আসুন নিজেকে সৎ মানুষ হিসেবে তৈরি করি পরকালের জন্য পূর্ণতা সন্ধয় করি।। ঐটাই আপনার জন্য প্রকৃত সম্পদ।।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দাও। আমিন.

©Collected

25/07/2021

🌺 #সচেতনতা_মূলক_পোস্ট🌺

১. কখনো বাসে বা ট্রেনে জানালার পাশে বসে মোবাইল টিপবেন না। কখন নিয়ে যাবে,
টের পাবেন না।
-
২. রিকশাতে বসে কোলে ব্যাগ রাখবেন না। পাশ থেকে মটরসাইকেল কিংবা গাড়িতে করে এসে হ্যাচকা টান দেবে।
-
৩. রাস্তায় কিছু খাবেন না, কিছুই না। দূরপাল্লার যাত্রা হলে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে আসুন অথবা প্যাকেটজাত কিছু খান।
পাশের যাত্রী কিছু দিলে খান না, তাতে কি?
হয়তো যে পানি বা ডাব কিনলেন, বা
অন্যকিছু তাতেই থাকতে পারে চেতনানাশক ঔষধ।
-
৪. ট্রেন জার্নিতে দরজার পাশে, দুই বগির পাশে দাড়াবেন না। কিংবা যতই ভালো লাগুক দরজায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খাবেন না। ট্রেনের ছাদে চলাচল যতোই রোমান্টিক লাগুক, যে গ্যাং গুলো ছিনতাই করে, তারা খুবই নির্দয় এবং বেপরোয়া। অনেক
যাত্রীর লাশ পাওয়া যায় সারাদেশের ট্রেন লাইনের আশেপাশে। বেশিরভাগই বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন
করে ফেলা হয়।
-
৫. কপাল খারাপ হলে ছিনতাইয়ের শিকার হবেন। ধরা যাক হলেন। কি করবেন ? ছিনতাইকারী বেশ কয়েকজন। আপনি একা, চারপাশে কেউ নেই। আপনাকে ঘেরাও করে রেখেছে। আপনার পকেটে দামী ফোন। এসবক্ষেত্রে ভালো হয় ফোনের মায়া ত্যাগ করা। কারণ যারা ছিনতাইকারী তাদের বেশিরভাগই নেশাগ্রস্থ।
আপনার জীবনের দাম পৃথিবীর যেকোনো দামী ফোনের চেয়েও অনেক বেশি।
-
৬. বান্ধবী বা মেয়ে বন্ধুর সাথে রেস্টুরেন্ট বা পার্কে যাচ্ছেন। হঠাৎ দেখবেন আপনার চারপাশে একদল ছেলের আবির্ভাব। এরা কিন্তু একটা গ্যাং।
দেখবেন আপনাদের নিয়ে নানান রকম আজে বাজে কথা বলছে, বাজে ইঙ্গিত দিচ্ছে। আসলে ওরা চাইছেই আপনাকে উত্তেজিত করে একটা
ঝামেলায় বাধাতে।
এতে ওদের লাভ, সেটা
কিরকম ?
ধরাযাক আপনি মাথা গরম করে ঝামেলায় জড়ালেন। ওরা আপনাকে অপমান করেছে বলে আপনি পাল্টা কিছু বললেন বা করলেন। এই পেয়ে
গেলো সুযোগ। ওরা তখন বাইরে থেকে নেতা গোছের কাউকে ধরে আনবে। যিনি এসেই আপনাকে আপনার বান্ধবীর সামনেই নানান
রকমভাবে জেরা করবে। তারপর বিচারে আপনাকেই দোষী বানিয়ে দেবে।
অত:পর মিটমাট করার নাম করে আপনার কাছ থেকে জরিমানা
বাবদ টাকা পয়সা কিংবা দামী ঘড়ি, ফোন অথবা ল্যাপটপটা রেখে দেবে। তাই এসব জায়গায় কথা বাড়ানো
মানেই ঝামেলা ডেকে আনা। আর নির্জন জায়গা হলে এদের দেখা মাত্রই সরে পড়ুন।
-
৭. ভোররাতে ঢাকা এসে পৌঁছেছেন। সাহস দেখিয়ে রাস্তায় নেমে পড়তে যাবেন না। বাসস্টপে বা ট্রেন স্টেশনেই অপেক্ষা করুন। সকালে যখন রাস্তায় যথেস্ট মানুষ থাকবে তখন বের হন।
-
৮. ট্রেন স্টেশনে বা সদরঘাটে নিজে নিজে বয়ে নিয়ে যেতে পারেন না এমন বোঝা নিয়ে এসেছেন তো মরেছেন। মাথায় করে পৌঁছেব দেয়ার নামে আপনার কাছ থেকে চাদার মতো
৪০০-৫০০ টাকা খসিয়ে ছাড়বে কুলিরা। তাই সাবধানে থাকুন,
দরদাম করে তারপর কুলি ঠিক করুন।
-
৯. নিউমার্কেট বা নীলক্ষেতের মত জায়গায় কেনা কাটা করতে গেলে খুবই সাবধান। কৌতুহলের
বশে কোনো কিছুর দাম জিজ্ঞেস করলেও
এখানে আপনাকে পাল্টা দাম বলার জন্য জোরাজুরি করবে। মনে রাখবেন এখানে মেজাজ দেখিয়ে লাভ নাই, এখানকার দোকানীরা সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করে।
-
১০. বাসে উঠলে প্যান্টের পিছনের পকেটে মোবাইল, মানিব্যাগ এসব কিছু রাখা নিরাপদ না।
দেখবেন ভিড়ের মাঝে বাসে ওঠতেছেন যে কেউ টান মেরে নিয়ে যেতে পারে টের ও পাবেন না। তাই সামনের পকেটে এসব জিনিস রাখুন।
-
১১. বাণিজ্যমেলা, চিড়িয়াখানা, চন্দ্রিমা উদ্যান কিংবা শিশুপার্কে গিয়ে দাম খুব ভালো করে না জেনে কিচ্ছু খাবেন না। দেখা যাবে একটা সিংগাড়া কিংবা আধা প্লেট বিরিয়ানি খাইয়ে ৪০০-৫০০টাকার বিল ধরিয়ে
দেবে আপনাকে।
-
১২. রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো। ছিনত্যাইকারী ধরলেতো কথাই নেই। এমনকি ‌( কিছু বিপদগামী)পুলিশ ( সক‌লেই নয় )ধরলেও বিপদ। যতই নির্দোষ হন, পুলিশ যদি বুঝতে না চায়
আর আপনাকে আটকে রাখার নিয়ত যদি থাকে, তাহলে আপনার কিছুই করার থাকবে না।
-
১৩. বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছেন, হঠাৎ একটা মাইক্রোবাস এসে থামলো আপনার সামনে। সেটা প্রাইভেট গাড়িও হতে পারে। আপনাকে চালক
বলবে সে গ্যারেজে ফেরার পথে বাড়তি কিছু ‘ট্রিপ’ নিচ্ছে। খুব অল্প ভাড়ায় আপনাকে পৌছে দেবার কথা বলবে। আপনি উঠবেন না। মেয়ে
হলেতো আরো আগে না।
-
১৪. রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাৎ ভদ্রবেশি কেউ এসে, সে হতে পারে ছেলে বা মেয়ে বা বয়ষ্ক পুরুষ কিংবা মহিলা, আপনার ফোন চাইলো।
বললো, উনার কোন একটা সমস্যার কথা, এক্ষুনি একটা ফোন দিতে হবে কাউকে। আপনি বিশ্বাস করে ফোনটা দিলেন, দেখবেন পরক্ষণেই হুট
করে বাইকে উঠে হাওয়া।
-
১৫. সাথে সবসময় আইডি কার্ডের ফটোকপি সাথে রাখুন। বিপদে পড়লে খুব কাজে দেয়। হয়তো কোনো দূর্ঘটনা ঘটেছে, অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন, তখন যারা
উদ্ধার কাজে আসবে তারা আপনার পরিবার পরিজনকে জানাতে পারবে।
-
১৬. নতুন বিবাহিত হলে এবং স্ত্রীকে সাথে নিয়ে ঘুরতে এলে কাবিননামার ছবি মোবাইলে তুলে রাখুন। কখন কোন কাজে লেগে যাবে বুঝতেও
পারবেন না।
সবচেয়ে বড় কথা, সবসময় সতর্ক
থাকুন, চোখ কান খোলা রাখুন।
মনে রাখবেন,,,,
আপনার নিরাপত্তা আপনারই হাতে।
এই বিষয়ে আপনারা সতর্ক থাকবেন।
নিজে সতর্ক ও সচেতন থাকুন। এবং অন্যকেও সতর্ক ও সচেতন করুন।

26/05/2021

⭕ইউনিক আইডি কার্ড কি?

⛔বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রণীত জাতীয়তা সনদের মতো প্রত‍্যেক শিক্ষার্থীকে একটি ডিজিটাল কার্ড ( প্লাস্টিকের এটি এম/ স্মার্ট কার্ডের মতো ) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রনালয়। শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন একটি সার্ভার/ওয়েভসাইট হতে প্রাপ্ত অটোমেটিক একটি নম্বর(একাধিক নম্বর সংবলিত) বা পরিচয় আইডি। যা শিক্ষার্থীদের সমগ্র শিক্ষা জীবনে জাতীয়ভাবে একটি পরিচয় বহন করবে। যাহা পরবর্তিতে ভোটার তালিকায় (যারা ভোটার হয়নি) এসকল তথ্য সংযোজিত হবে।

⛔ এটি আপাতত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের যষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত।

⛔ এই আই ডি কার্ড টিতে ডিজিটাল ভাবে শিক্ষার্থীর যাবতীয় তথ‍্য পাওয়া যাবে।এই আই ডি কার্ড টির নাম ইউনিক আই ডি বা (UID) এই আইডিতে প্রত‍্যেক শিক্ষার্থীর জন‍্য আলাদা একটা রোল নম্বর থাকবে।
এই রোল নম্বরটি সারাজীবন প্রত‍্যেক ক্লাসে ব‍্যবহার করতে হবে এবং একই থাকবে ।
এখন থেকে ক্লাসে কোন রোল এক, দুই , তিন থাকবে না।
এটা হবে বিশাল বড় একটা রোল নম্বর যেটা মোবাইল নম্বরের মতো।

⛔এই কাজ টি করার জন‍্য চার পৃষ্ঠার একটা ফরম পূরণ করে অতি দ্রুত স্কুলে জমা দিতে হবে।
প্রত্যকে প্রতিষ্ঠানে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গেছে। তাই, প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র রেডি করে যত দ্রুত সম্ভব তথ্য ফরম নির্ভূলভাবে যাচাই করে জমা দিন।

⛔এখানে সমস্যা হতে পারে শুধু জন্মনিবন্ধন নিয়ে।
কারণ, যাদের হাতে লেখা জন্ম নিবন্ধন সনদ আছে বা ডিজিটাল (অনলাইন ভেরিফাইড) করা নেই। সেটি গ্রহণযোগ্য হবে না। অবশ্যই ডিজিটাল জন্ম সনদ লাগবে অর্থাৎ, অনলাইনে সার্চ দিলে পাওয়া যায় এমন জন্মনিবন্ধন (কম্পিউটার টাইপিং) করা থাকতে হবে।যাদের জন্মনিবন্ধন অনলাইন করা নাই। তারা শীঘ্রই করে নিবেন । লক্ষণীয় যে, অনলাইন জন্ম নিবন্ধন ১৭ ডিজিটের হয়, অনেকের জন্ম নিবন্ধন ১৭ ডিজিটের ঠিকই, কিন্তু অনলাইনে নেই, এমনটি হলে হবে না।
আর একটা কথা রাখতে হবে, ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড অবশ‍্যই সাদা হতে হবে।

⛔প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রঃ

👉শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি প্রদানের জন্য প্রোফাইল ও ডাটাবেজ করতে নিম্নের ডকুমেন্ট দ্রুতসময়ে সংগ্রহে রাখতে হবে।অবহেলা করলে সমস্যা হবে।

👉১.দুই কপি রঙ্গিন পাসপোর্ট সাইজ এর ছবি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড দুই চোখ,দুই,কান দেখা যায় এমন স্পষ্ট ছবি।

👉২.শিক্ষার্থীর অনলাইন জন্ম সনদ (হাতে লেখা হবে না)অনলাইন

24/05/2021

জন্ম নিবন্ধনের নতুন নিয়মে অভিভাবকদের ভোগান্তিঃ

সন্তানের জন্ম নিবন্ধন করাতে গিয়ে জানতে পারলাম, আমার এবং আমার স্ত্রীর দুজনেরই জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে থাকতে হবে। ২০১৭ সালে করা আমার স্ত্রীর জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে থাকলেও আমার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে নেই। কারন দেশে সর্বপ্রথম জন্ম নিবন্ধন কার্যক্রম চালু হয়েছিলো ২০০১ সালে, যা ছিলো সম্পূর্ণ হাতে লেখা জন্ম নিবন্ধন, সে সময় আমি আমার জন্ম নিবন্ধন করেছিলাম, যা আজ ২০ বছরেও অনলাইনের মুখ দেখেনি। অথচ এই হাতে লেখা জন্ম নিবন্ধনকেই সরকারের উচিৎ ছিলো অনলাইনে নিয়ে আসা, যা এখন টাকা-পয়সা, ভোগান্তি আর অনিশ্চয়তার মধ্যে আমাদেরই করতে হচ্ছে। তবুও আমি আমার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে করতে গিয়ে সবচেয়ে বড় সমস্যায় পড়ি।

আমার জন্ম নিবন্ধনের জন্য যখন আমি অনলাইনে আবেদন করতে চাচ্ছি, সেখানেও আমার বাবা-মার অনলাইন জন্মনিবন্ধন নম্বর বাধ্যতামূলক চাচ্ছে। সেটা ছাড়া আবেদনটা নিচ্ছে না। আর বাবা-মার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে করতে চাইলে আমার নানা-নানি, দাদা-দাদীর জন্ম নিবন্ধন নম্বর চায় অথচ দেশে সর্বপ্রথম জন্ম নিবন্ধন কার্যক্রম চালু হওয়ার অনেক বছর আগেই তারা মারা গেছেন, উনাদের জন্ম নিবন্ধন নাই।”

অথচ আগে মা-বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিয়েই যে কারও জন্ম নিবন্ধন করা যেত। গত ১ জানুয়ারি নতুন নিয়ম কার্যকর হওয়ায় স্কুলে ভর্তির জন্য সন্তানের জন্ম নিবন্ধন করাতে গিয়ে আটকা পড়েন অনেক বাবা-মা। আগে তাদের জন্ম নিবন্ধন করতে হবে, তারপরে হবে সন্তানের জন্ম সনদ।

এখন এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের কারনে কি আমার কিংবা আপনার সন্তান জন্ম নিবন্ধন সনদ পাবেনা? ওরা কি স্কুলে ভর্তি হতে পারবে না? ওরা কি এদেশে রোহিঙ্গা হিসাবে বেড়ে উঠবে?
(সংগৃহীত)

18/04/2021

এই প্যানডেমিক সিচুয়েশনে যদি একটু হলেও কারো কাজে লাগে
এই মুহূর্তে প্রয়োজনীয় ICU Bed/ Hospital Bed/এম্বুলেন্স/প্লাজমা ইত্যাদির একটি জরুরী তালিকা, হয়ত কারো বিপদের সময় কাজে লাগতে পারে।
𝐈𝐂𝐔 𝐇𝐎𝐒𝐏𝐈𝐓𝐀𝐋 𝐍𝐀𝐌𝐄 & 𝐍𝐔𝐌𝐁𝐄𝐑
1. Evercare Hospital Dhaka 09666710678
2.AMZ Hospital Ltd. 10699, 01847331010
3. Asgar Ali hospital 09666710602
4. রেনেসাঁ হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট লিমিটেড 0171259761
5. ICU specialist hospital Limited, 01854560761
6. CKD and Urology Hospital, (ICU and NEPHROLOGY), 029127306
7. Bangladesh Specialised Hospital, 09666700100
8. Dhaka Paediatric Neonatal & General Hospital, 01618225566
9. City Hospital & Diagnostic Centre, 028143312
10. Samorita Hospital Ltd. 48117618, 48117619, 48115405
11. AdDin Women's Medical College Hospital, 029353391
12. Monowara Hospital Private Limited, 01715839400
13. Impulse Hospital, 01715016727
14. Dhaka community Medical College and Hospital, 029351190
15. AlKarim General Hospital Limited, 01926633987
16. Baridhara General Hospital, 01768612835
17. Care Medical College and Hospital, 01703198859
18. Al Helal Specialist hospital Dhaka, 029006820
19. Aichi Hospital Limited, 0244891001
20. United Hospital Limited, 01914001234
21. Dhanmondi General and Kidney Hospital Limited, 029670372
22. Insaf Barakha kidney and General Hospital, 01716306631
23. Islami Bank Hospital, Motijheel, 029336423
24. Popular Medical College Hospital, 09613787800
25. ইবনে সিনা স্পেশালাইজড হাসপাতাল, 01823039800
26. Rushmono Specialist Hospital, 0249357700
27. Islami Bank Hospital Begum Rokeya Sarani, 01992346631
28. Central Hospital Limited, 029660015
29. Millennium Heart and General Hospital Limited, 029124046
30. Al Manar Hospital Limited, 029121588
31. Holy Family Red Croscent Medical College Hospital, 0248311721
33. BIRDEM General Hospital, 029661551
34. LABAID specialist Hospital, 09666 710606
35. Square Hospital, 09610010616
36. Kingston Hospital, 01952989866
37. Comfort Diagnostic Centre Private Limited, 01731956033
38. Proshanti Hospital Limited, 028318699
39. Japan East West Medical College Hospital, 09611222666
40. Khidma Hospital Private Limited, 09606063030
41. Farazy Hospital Ltd, 01766111137
42. Kurmitola General Hospital, 0255062388
43. Japan Bangladesh Friendship Hospital, 029672277
44. Nostrum Hospital, 01786355355
45. Enam Medical College And Hospital, 01716358146
46. Universal Medical College Hospital Limited, 01841480000
47. BIRDEM General Hospital 2 (Child And Mother), 0241050710
48. Royal care And Surgical Hospital, 01783199990
49. Padma General Hospital Ltd., 029661528
50. Dhaka Centre International Medical College, 029128727
51. Ahsania Mission Cancer And General Hospital, 028931141
52. BIHS Hospital, 01783917151
53. Uttara Crescent Hospital, 01917704156
54. Pancare Hospital Limited, 01844001024
55. Memory Medical Centre, 0248314317
56. Delta Medical college & Hospital, 029029152
57. Delta Hospital Ltd., 029022410
58. Islami Bank Centre Hospital, Fakirapul, 029355801
59. ধানমন্ডি ক্লিনিক প্রাইভেট লিমিটেড, 01970476626
60. Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University, 09611677777
61. Hitech Multi Care Hospital, 01672241413
62. Medical College For Women And Hospital, 028913939
63. DR.Azmal Hospital Ltd. 09612304304
64. BRB Hospital Limited, 029140333
65. MARKS Medical College & Hospital, 028057776
66. KC Hospital &Diagnostic Centre, 01777753464
67. Metropolitan Medical Centre Ltd., 01718237035
68. Green Life Medical College Hospital, 029612345
69. Reliance General & Renal Hospital, 01849428888
70. Anwar Khan Modern Medical College Hospital, 029670295
71. Shin Shin Japan Hospital, 028921429
72. Sajida Hospital, 029890513
73. HiCare General Hospital Ltd., 0255094231
74. Central Police Hospital, 01796500117
75. Ashiyan Medical College Hospital, 01841133501
76. ProActive Medical College & Hospital Ltd., 01902556070
77. Combined Military Hospital (CMH), 8711111 extension 17, 01724579521
78. Gonoshasthaya Nagar Hospital, 01716838078
𝐀𝐌𝐁𝐔𝐋𝐄𝐍𝐂𝐄 𝐒𝐄𝐑𝐕𝐈𝐂𝐄 𝐏𝐇𝐎𝐍𝐄 𝐍𝐔𝐌𝐁𝐄𝐑
সন্ধানী : +8801682683811, +8801720682346, +8801771625232, +8801623737641, +8801689062973
আল-দ্বীন অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : +88 02 7276032
লামিয়া অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : ৯১৩০৮০০-১৯
উড়াল ইএমএসঃ 01969906555
রিজেন্ট হাসপাতাল অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 01728215630, 01620218915
আল-আমিন এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 0172-0448666, 01819-137479
আবির এ্যাম্বুলেন্স (সারা দেশ) : 01921-189289, 01786-492217
আদ-দ্বীন এবং কনসাস এম্বুলেন্স : 01787-665907, 01911-538251, 01912-603094
আদিবা এম্বুলেন্স : 01712-131834
আল-সাকিব এম্বুলেন্স : 01711-060025
এ আর এম্বুলেন্স : 01876-213338 , 01876-213336
বাশার এম্বুলেন্স : 01719-570876
বেস্ট কেয়ার এ্যাম্বুলেন্স : 01911-008118
দবির এ্যাম্বুলেন্স : 01716-523576
আব্দুল এম্বুলেন্স : 01724-464422
আদদ্বীন হাসপাতাল এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 0961-2345666
কেয়ার হাসপাতাল এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 029132548, 01733-588337
হিমু এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 01711-072740, 01971-072740
সিকদার এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 01611-512616, 01911-51161
যাত্রাবাড়ী এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস : 01871-677
# Collected from fb.

18/03/2021
19/11/2020

পারিবারিক সম্পর্কে ব্যবহৃত শব্দ জেনে নিন..
➢ Father = পিতা
➢ Mother = মাতা
➢Parents = পিতা-মাতা
➢ Brother = ভাই
➢ Sister = বোন
➢ Siblings = ভাই-বোনয়
➢ Husband = স্বামী
➢ Wife = স্ত্রী
➢ Spouse = স্বামী-স্ত্রী
➢ Couple = দাম্পতি
➢ Better half = অর্ধাঙ্গী
➢ Widow /Relict = বিধবা
➢ Grandfather = দাদা/নানা
➢ Grandmother = দাদী /নানী
➢ Paternal Grandparents = দাদা-দাদী
➢ Maternal Grandparents = নানা-নানী
➢Grandson = নাতী
➢ Granddaughter = নাতনী
➢ Son = পুত্র
➢ Daughter = কন্যা
➢ Bride = কনে
➢ Bridegroom = বর
➢ Brother in law = শ্যালক, তালত ভাই, দুলা ভাই,
দেবর, ভাশুর.
➢ Sister in law = শ্যালিকা; তালত বোন; ভাবী;
ননদ; জা
➢ Son in law = জামাতা
➢ Daughter in law = পুত্র বধু
➢ Father in law = শ্বাশুর
➢ Mother in law = শ্বাশুরী
➢ Parents in law = শ্বাশুর-শ্বাশুরী
➢ Uncle = চাচা, মামা
➢ Paternal uncle = চাচা (পিতার ভাই)
➢ Maternal uncle = মামা ( মায়ের ভাই)
➢ Aunt = ফুফু ; খালা
➢ Paternal Aunt = ফুফু ( পিতার বোন)
➢ Maternal Aunt = খালা (মায়ের বোন)
➢ Nephew = ভ্রাতুষ্পুত্র (ভাইপো); ভগ্নীপুত্র
(ভাগিনা)
➢ Niece = ভাইঝি; ভাগ্নী
➢ Elder brother = বড় ভাই
➢Younger brother = ছোট ভাই

# # Collected

10/09/2020

শিক্ষা :
#একটি_গরু_জঙ্গলে_ঘাস_খাচ্ছিল।
হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করল।
গরুটি অনেক্ষন দৌড়ানোর পর
উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাপ দিলো।
মাত্র শুঁকিয়ে যাওয়া
পুকুরটিতে কাঁদা ছাড়া কোন
পানি ছিল না।
গরুর পেছন পেছন
বাঘটিও ঝাপ দিল।
বাঘ ও গরু
কাঁদায় গলা পর্যন্ত আটকে গেল।
বাঘ রেগে মেগে বলে, "কিরে
হারামী তুই আর লাফ দেয়ার
জায়গা পেলি না? ডাঙায়
থাকলে তোকে না হয় একটু কুড়মুড়
করে খেতাম।
এখনতো দুজনেই
মরব রে।"
গরু হেসে বলে, "তোমার কি
মালিক আছে?বাঘ রেগে বলে,
বেটা আমি হলাম বনের রাজা।
আমার আবার মালিক কে।আমি
নিজেইতো বনের মালিক।
গরু বলে তুমি এখানেই দুর্বল।একটু
পর আমার মালিক আসবে।এসে
আমাকে এখান থেকে তুলে
নিয়ে যাবে। আর তোমাকে
পিটিয়ে মারবে। বাঘ বড় বড়
চোখ করে তাকিয়ে রইল।ঠিকই
সন্ধ্যা বেলায় গরুটির মালিক
এসে বাঘটার মাথায় বাঁশ দিয়ে
কয়েকটা বাড়ি দিয়ে মেরে
গরুটিকে টেনে তুলল।গরু হাসতে
হাসতে বাড়ি চলে গেল আর
বাঘটি মরে একা একা পড়ে রইল।

মূলকথাঃ আমরা যারা মালিকের
উপর ভরসা করি আমাদের উপর যত
বড় বিপদই আসুক না কেনো,

24/07/2020

আমি ব্যক্তিগতভাবে গোপাল ভাঁড়ের একজন ভক্ত। এই লকডাউন টাইমে টিভিতে গোপালভাঁড় থাকলে আর অন্য কিছু দেখার আগ্রহ পাই না। সময়টাও কেটে যায় মজায় মজায়। আর আজ ফেসবুকে গোপালকে নিয়ে লেখাটা যখন পেলাম, তখন তা শেয়ার করতে ভুল করলাম না।

Image may contain: 1 person
Reazur Rahman
9lhctSponsorhed
নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা কেন গোপাল ভাঁড়কে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছিলেন এবং কেনই বা গোপাল ভাঁড়কে কৃষ্ণনগর ছাড়তে হয়েছিল?

ইতিহাস ভুলে যায় ইতিহাসকে, ইতিহাস হারিয়ে যায় ইতিহাসে। হাস্যরসিক গোপাল ভাঁড়ের নাম শুনেনি পৃথিবীতে এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। সনি আর্ট কর্তৃক প্রচারিত কার্টুন অথবা বয়োবৃদ্ধদের মুখে শোনা গল্পগুজবের মাধ্যমে গোপাল ভাঁড়কে চেনা। আবার কেউবা তার অস্তিত্বের সঠিক ইতিহাস ঘেটে তার নামযশ ও ভাড়ামি সম্বন্ধে অবগত।

তিনি কৃষ্ণনগরের(পশ্চিমবঙ্গের অধিভুক্ত ঐতিহাসিক স্থান) রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভাসদ ছিলেন। অত্যন্ত রসিক মানুষ ছিলেন বলে তৎকালীন সময়ে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সবার প্রিয় ব্যক্তি ছিলেন গোপাল। তিনি কবি ছিলেন। মিলানসাগর নামক তার কবিতা আছে। ভাঁড়ামি আর বুদ্ধির খেল দেখিয়ে তিনি রাজপ্রাসাদের সবার মন জয় করেছিলেন।মোটকথা, কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভা ও কৃষ্ণনগরের জনগনের যাবতীয় বিনোদনের আস্ত এক ভান্ডার ছিলেন বুদ্ধিমান গোপাল। কিন্তু এত প্রিয় মানুষ হয়েও এই বাংলাতে তার ঠাঁই হয়নি।

সাল টা ছিল ১৭৫৭। তরুণ নবাব সিরাজ তখন বাংলা প্রেসিডেন্সি(বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ),বিহার ও উড়িষ্যার নবাবি করতেন। তখন মীর জাফর, ঘষেটি বেগম, জগৎ শেঠ, রায় দূর্লভ, উমিচাঁদরা নবাবকে সিংহাসনচ্যূত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। তারা প্রত্যেকেই তাদের হীনস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে শর্তসাপেক্ষে ইংরেজ বণিকদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। ঠিক এই সময় কৃষ্ণনগরের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র নবাব বিরোধী এই ভয়ঙ্কর বলয়ে যোগদান করেন। কৃষ্ণচন্দ্রের সকল সভাসদ তার যোগদানকে সমর্থন করলেও শুধু একজন ব্যক্তি সমর্থন করলেন না। আর সেই ব্যক্তিটি হল গোপাল ভাঁড়।

গোপাল কৃষ্ণচন্দ্রকে বোঝাতে লাগলেন। নিজ দেশের নবাবের বিরুদ্ধে গিয়ে ইংরেজদের সাহায্য করতে মানা করলেন। তিনি বললেন,"ইংরেজরা গায়ে সুচ হয়ে ঢুকে কুড়াল হয়ে বের হবে। তাদের স্বাঃর্থ-বিরোধী কাজ করলে আপনার সকল উপকারের কথা ভুলে আপনাকে শূলে চড়াতে পিছপা হবেনা।"

সর্বোপরি, গোপাল বাংলা মায়ের এমন সর্বনাশ না করতে কৃষ্ণচন্দ্রকে বার বার অনুরোধ করলেন।

কিন্তু কৃষ্ণচন্দ্র তার কথায় কর্ণপাত করলেন না বরং তার সভাসদদের নিয়ে গোপালকে বিদ্রুপ করতে লাগলেন। কৃষ্ণচন্দ্র গোপালকে শর্ত দিলেন,"গোপাল, যদি তুমি নবাবকে মুখ ভেংচি দিয়ে আসতে পারো তবে আমি এমন সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকবো।"

গোপাল কৃষ্ণচন্দ্রের রাজদরবার থেকে বিদায় নিয়ে ছুটলেন মুর্শিদাবাদের দিকে। কিন্তু নবাবের হীরাঝিল প্রাসাদ(বর্তমানে নদীগর্ভে বিলীন) রক্ষিরা কিছুতেই ভিতরে প্রবেশ করতে দিচ্ছিলেন না। উপায় খুঁজে না পেয়ে গোপাল এক রক্ষির হাতে কামড় বসিয়ে দিলেন। ফলশ্রুতিতে, প্রাসাদ-রক্ষি গোপালকে ধরে নিয়ে নবাবের কাছে গেলেন। সব শুনে নবাব বললেন,"কে তুমি? কোথায় থেকে এসেছো? আমাকে কি প্রয়োজন?"।

গোপাল কোনো কথা না বলে নবাবকে মুখ ভেংচি দিলেন।

নবাব ভাবলেন, কি ব্যাপার??

গোপাল আবারও ভেংচি দিলেন।

নবাব গোপালকে আটক করলেন। বললেন, আগামীকাল তোমার বিচার হবে।

এরই মধ্যে গোপাল মীরজাফরকে বললেন, "আমি এসেছিলাম তোমাদের সকল ষড়যন্ত্র ফাঁস করে দিতে। কিন্তু আমি কিছু বলবোনা। কারণ এই ষড়যন্ত্রের কথা ফাঁস করে দিলে কৃষ্ণচন্দ্রও ফেঁসে যাবে। নবাব তাকে সরিয়ে অন্যজনকে ক্ষমতায় বসাবেন। আমি চাইনা কৃষ্ণচন্দ্র তার ক্ষমতা হারাক। কারণ তিনি যে আমার অন্নদাতা, পরমান্নদাতা"।

মীরজাফর তার এমন কথা শুনে রীতিমত ঘাবড়ে গেল। সে নবাবকে জানালো যে গোপাল তাকে শয়তান বলে গালি দিয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব তার ফাঁসির ব্যবস্থা করা হোক।

পরদিন সকালে গোপালের ফাঁসির ব্যবস্থা করা হল। কিন্তু গোপালের মাঝে কোনও পরিবর্তন দেখা গেল না। নবাব গোপালের মুখের দিকে তাকাতেই গোপাল আবার ভেংচি দিলো। এবার নবাব রীতিমত ভাবনায় পরে গেল। নবাব ভাবলেন,' এত দেখছি বড্ড পাগল। পাগলকে ফাঁসি দেওয়া ঠিক হবেনা।' নবাব কবিরাজকে ডেকে বললেন,"দেখুন তো, এ পাগল কিনা?"।

কবিরাজ রায় দিল, এ এক উন্মাদ।

নবাব গোপালকে মুক্ত করে দিলেন।

দেশপ্রেমিক গোপাল ফিরে এলেন কৃষ্ণ নগরে। যখন জানতে পারলেন কৃষ্ণচন্দ্র তার সিদ্ধান্তে অটল গোপাল ঠিক করলেন কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় আর যাবেন না। গোপাল এও ঠিক করলেন যে তিনি এই কৃষ্ণনগরে আর থাকবেন না। অত্যন্ত ব্যথিত মন নিয়ে কাউকে কিছু না বলে রাতের অন্ধকারে সপরিবারে রাজ্য ত্যাগ করলেন গোপাল ভাঁড়।এরপর থেকে সদাহাস্যময় গোপাল ভাঁড়কে বাংলায় আর দেখা মেলেনি।

পরবর্তীতে দেশদ্রোহী ও অত্যাচারী রাজা কৃষ্ণচন্দ্র এবং বেঈমান মীরজাফররা ইংরেজদের পা চাটা গোলামে পরিণত হয়েছিল।।

তথ্যসূত্রঃ জনতার কন্ঠ

Copied from FB

Address

Gazipur

Telephone

+8801712282736

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শহীদ নিয়ামত সড়ক, ২৬নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to শহীদ নিয়ামত সড়ক, ২৬নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram