Dr Md Shahjahan Siraj-Glaucoma specialist and Phaco surgeon

Dr Md Shahjahan Siraj-Glaucoma specialist and Phaco surgeon Phaco_ Glaucoma_Retina_Laser_Paed.-Ophthalmology_ Neuro-Ophthalmology_ Uvea Care services under one roof in Gopalganj. ( 1pm to 6pm)

https://youtube.com/?si=1AVd-fnve2wpnkjs

Chamber--

Gopalganj Eye & Glaucoma Care Hospital, Ghonapara more, Gopalganj

জাহান আই কেয়ার, গ্লুকোমা, ফ্যাকো ও লেজার সেন্টার- Jahan Eye Care

People's Eye Hospital

Focus Eye Hospital Khulna

ভদ্রলোক প্রবাসী বন্ধুকে নিয়ে এসেছেন চক্ষু পরীক্ষা করানোর জন্য। অনেকটা শখের বসে নিজের চোখ দেখালেন। বয়স পঞ্চাশের মতো। চোখে...
15/10/2025

ভদ্রলোক প্রবাসী বন্ধুকে নিয়ে এসেছেন চক্ষু পরীক্ষা করানোর জন্য। অনেকটা শখের বসে নিজের চোখ দেখালেন। বয়স পঞ্চাশের মতো। চোখে ভালোই দেখেন। চশমাও নেননি এযাবত।
কিন্তু কেঁচো খুঁড়তে সাপ।

পরীক্ষায় দেখা গেলো উনি গ্লুকোমা রোগে ভুগছেন। গ্লুকোমায় ভোগে উনার রেটিনার নার্ভ ফাইবার সমূহের বেশ ক্ষয় হয়ে গেছে ইতোমধ্যে।

হ্যা, এটাই গ্লুকোমা। দৃষ্টির নীরব ঘাতক। আপনি জানতেও পারছেন না আপনি তিলে তিলে অন্ধত্বের দিকে এগোচ্ছেন। হঠাৎ করে যেদিন বুঝতে পারবেন সেদিন প্রতিকারের আর কিছু থাকবে না।

তাই বয়স চল্লিশ হয়েছে? চোখে সমস্যা থাকুক আর নাই থাকুক, চোখ পরীক্ষা করানো জরুরী। অবশ্যই জরুরী।
এই তথ্য নিজে জানুন, অন্যকে জানান।

Focus Eye Hospital Khulna

"Many don’t hesitate to spend 50,000-1,00,000 tk on a phone, but think twice about investing the same in their eyesight....
24/09/2025

"Many don’t hesitate to spend 50,000-1,00,000 tk on a phone,
but think twice about investing the same in their eyesight.

Don’t compromise on your vision — choose the best for yourself and your parents.

**“অনেকে দ্বিধাহীনভাবে ৫০,০০০–১,০০,০০০ টাকা ফোনে খরচ করেন, কিন্তু নিজের দৃষ্টিশক্তির জন্য একই টাকা ব্যয় করতে গেলে দু’বার ভাবেন।

আপনার দৃষ্টিশক্তির ক্ষেত্রে কোনো আপস করবেন না — নিজের এবং আপনার বাবা-মায়ের জন্য সেরা টা বেছে নিন।”**








জাহান আই কেয়ার, গ্লুকোমা, ফ্যাকো ও লেজার সেন্টার- Jahan Eye Care

Gopalganj Eye & Glaucoma Care Hospital, Ghonapara more, Gopalganj

Focus Eye Hospital Khulna

People's Eye Hospital Dhaka

‘কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম’ কী? ---জেনে নিন করণীয়..!!বাড়িতে হোক বা অফিসে, কাজের বড় অংশ এখন অনলাইন নির্ভর। ফলে দীর্ঘ সময় ধর...
16/09/2025

‘কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম’ কী?
---জেনে নিন করণীয়..!!

বাড়িতে হোক বা অফিসে, কাজের বড় অংশ এখন অনলাইন নির্ভর। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটার বা ল্যাপটপের পর্দায় চোখ রাখতে হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সব যন্ত্র থেকে নির্গত নীল রশ্মি চোখের জন্য ক্ষতিকর। একটানা কম্পিউটার ব্যবহারে চোখে চাপ তৈরি হচ্ছে এবং এর ফলেই দেখা দিচ্ছে ‘কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম’।

চক্ষু চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, আগে মনে করা হত এই সমস্যা কেবল চোখকেন্দ্রিক। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, এতে শুধু চোখ নয়, মাথা ও ঘাড়ে যন্ত্রণা, স্পন্ডিলাইটিস, মাথাব্যথা, মাইগ্রেন এমনকি ডবল ভিশনের মতো জটিলতাও দেখা দিচ্ছে।

একটানা স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকলে চোখের পলক স্বাভাবিকভাবে পড়ে না। ফলে চোখের জল শুকিয়ে যায় এবং শুষ্ক চোখসহ নানা সমস্যা তৈরি হয়।

বিশেষ করে ছোটদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি। দীর্ঘ সময় ধরে স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকলে চোখ কাছের জিনিস দেখায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। এর ফলে দূরের জিনিস দেখতে অসুবিধা হয়, যাকে বলা হয় ‘স্টুডেন্ট মায়োপিয়া’।

অনেকক্ষণ ধরে কাজ করার সময় চোখের মণিকে বারবার স্ক্রিনের চারপাশে ঘোরাতে হয়, এতে চোখের পেশিতে চাপ পড়ে এবং ক্লান্তি আসে।

যাদের চোখে মাইনাস পাওয়ার বেশি, তাদের সমস্যার মাত্রা আরো বাড়ে। আবার চশমা ছাড়া স্ক্রিনে কাজ করলে ঝুঁকি অনেক বেশি। এ সময় সম্পূর্ণভাবে পলক না পড়ায় চোখ আংশিক খোলা থাকে এবং শুষ্কতার সমস্যা বেড়ে যায়।

চক্ষু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত কম্পিউটারে কাজ করলে ছয় মাস অন্তর চোখের পাওয়ার পরীক্ষা করানো জরুরি। শিশুদের ক্ষেত্রেও এই পরীক্ষা অপরিহার্য।

পাশাপাশি কম্পিউটার স্ক্রিন আই লেভেলের নীচে রাখা উচিত। যাতে চোখ ও ঘাড়ে বাড়তি চাপ না পড়ে। শুয়ে বা ঘাড় কাত করে ল্যাপটপ ব্যবহার করলেও চোখে সমস্যা তৈরি হতে পারে। চোখ লাল হয়ে যাওয়া বা জ্বালা করলে পানির ঝাপটা দেওয়া উপকারী।

তবে এ রকম ঘটনা ঘনঘন হলে এক চোখ চাপা দিয়ে অন্য চোখের দৃষ্টি পরীক্ষা করতে হবে। ঝাপসা দেখার প্রবণতা থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

চিকিৎসকেরা আরো বলছেন, টানা ২০ মিনিট স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার পর অন্তত ২০ ফিট দূরের কোনো কিছুর দিকে ২০ সেকেন্ড তাকিয়ে থাকা দরকার। এতে চোখের উপর চাপ কমে।

এ ছাড়া অন্ধকার পরিবেশে মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করলে চোখের উপর বাড়তি ক্ষতি হয়। তাই স্ক্রিনের ব্রাইটনেস ও কনট্রাস্ট প্রয়োজনমতো নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

চোখের সুরক্ষায় প্রতি ৩-৪ সেকেন্ড অন্তর চোখের পাতা ফেলা কার্যকর। বিশেষ করে একটানা স্ক্রিনে কাজের সময় এই ব্যায়াম চোখকে নানা সমস্যার হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।



Gopalganj Eye & Glaucoma Care Hospital, Ghonapara more, Gopalganj

জাহান আই কেয়ার, গ্লুকোমা, ফ্যাকো ও লেজার সেন্টার- Jahan Eye Care

People's Eye Hospital Dhaka

Focus Eye Hospital Khulna

রেটিনায় পানি জমা: (Macular edema )কারণ, চিকিৎসা, ফলাফল ও প্রতিকারকারণরেটিনায় পানি জমার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো রেটিনার রক...
04/09/2025

রেটিনায় পানি জমা: (Macular edema )
কারণ, চিকিৎসা, ফলাফল ও প্রতিকার

কারণ

রেটিনায় পানি জমার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো রেটিনার রক্তনালী থেকে পানি লিক হয়ে ম্যাকুলায় জমে যাওয়া। এর পেছনে প্রধান কারণগুলো হলো—
• ডায়াবেটিস (Diabetic Macular Edema)
• রেটিনাল ভেইন ব্লক (Retinal Vein Occlusion)
• চোখে প্রদাহ (Uveitis)
• ছানি অপারেশনের পর (Irvine-Gass Syndrome)
• অন্যান্য

চিকিৎসা

রেটিনায় পানি জমা হলে চিকিৎসা নির্ভর করে কারণের উপরঃ
1. ইন্ট্রাভিট্রিয়াল ইনজেকশন (Anti-VEGF)
• যেমন: Ranibizumab, Faricimab, Bevacizumab
• সবচেয়ে প্রচলিত ও কার্যকর পদ্ধতি
• বারবার দিতে হতে পারে
2. স্টেরয়েড ইনজেকশন/ইমপ্লান্ট
• যেমন: Dexamethasone implant (Ozurdex)
• যারা Anti-VEGF এ ভালো ফলাফল দেয় না তাদের জন্য কার্যকর
3. লেজার চিকিৎসা
• Focal/Grid laser → লিকেজ কমায়
4.
• ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও কিডনির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা

ফলাফল
• প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে অনেকটাই ভালো দৃষ্টি ফিরে পাওয়া যায়
• দেরিতে ধরা পড়লে স্থায়ী দৃষ্টি হ্রাস হতে পারে
• অনেক ক্ষেত্রে বারবার ইনজেকশন প্রয়োজন হয়
• সঠিক সময়ে চিকিৎসা করলে রোগী দৈনন্দিন কাজ স্বাভাবিকভাবে চালাতে পারেন

প্রতিকার
• নিয়মিত রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা
• রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা
• চোখের নিয়মিত পরীক্ষা করা (ডায়াবেটিস রোগীদের বছরে অন্তত ১ বার)
• ধূমপান পরিহার
• চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ইনজেকশন বা লেজার চিকিৎসা

গ্লকোমা চিকিৎসায় ড্রপ ভালো, লেজার ভালো, নাকি অপারেশন ভালো?”এর উত্তর হলো — কোনও একটিই সবার জন্য সেরা নয়। রোগীর চোখের অবস্...
01/09/2025

গ্লকোমা চিকিৎসায় ড্রপ ভালো,
লেজার ভালো, নাকি অপারেশন ভালো?”

এর উত্তর হলো — কোনও একটিই সবার জন্য সেরা নয়। রোগীর চোখের অবস্থা অনুযায়ী চিকিৎসা ভিন্ন হয়।

গ্লকোমার চিকিৎসা – কোনটি ভালো?

১. ওষুধের ড্রপ 💧

• সবচেয়ে প্রচলিত ও প্রথম চিকিৎসা।

• চোখের প্রেসার কমায়।

• নিয়মিত ব্যবহার করলে অনেক রোগীর জন্যই আজীবন নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।

• ভালো যখন: রোগীর চোখের চাপ ড্রপে কন্ট্রোলে আসে এবং রোগী নিয়মিত ব্যবহার করতে পারে।

• সমস্যা: প্রতিদিন সঠিক সময়ে দিতে হয়, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে।



২. লেজার চিকিৎসা 🔦

• আধুনিক ও কার্যকরী বিকল্প।

• SLT (Selective Laser Trabeculoplasty): ওপেন-অ্যাঙ্গেল গ্লকোমায় ড্রপ ছাড়াই বা সাথে চোখের চাপ কমাতে পারে।

• Laser Iridotomy: অ্যাঙ্গেল-ক্লোজার গ্লকোমায় জীবনরক্ষাকারী চিকিৎসা।

• ভালো যখন: রোগী নিয়মিত ড্রপ ব্যবহার করতে পারে না বা চায় না।

• সমস্যা: সবার ক্ষেত্রে সমান কার্যকর নয়, অনেক সময় কয়েক বছর পর আবার চিকিৎসা লাগতে পারে।



৩. অপারেশন / সার্জারি 🏥

• ড্রপ ও লেজার যথেষ্ট না হলে শেষ ভরসা।

• Trabeculectomy / Tube shunt: চোখের চাপ দীর্ঘমেয়াদে কম রাখে।

• ভালো যখন: চোখের চাপ অনেক বেশি, স্নায়ু দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, বা ড্রপ-লেজারে নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না।

• সমস্যা: অপারেশনের জটিলতা থাকতে পারে (সংক্রমণ, অতিরিক্ত চাপ কমে যাওয়া, দৃষ্টি ঝাপসা)।



✅ তাহলে কোনটি ভালো?

👉 প্রথম পছন্দ: ওষুধের ড্রপ (যদি কন্ট্রোলে থাকে)।

👉 বিকল্প বা সহায়ক: লেজার (বিশেষ করে SLT, বা অ্যাঙ্গেল-ক্লোজারে iridotomy)।

👉 শেষ ভরসা: সার্জারি (যখন ড্রপ/লেজার কাজ করছে না বা রোগ খুব এগিয়ে গেছে)।



রোগীর জন্য চূড়ান্ত বার্তা--

• গ্লকোমার চিকিৎসা ব্যক্তিভেদে আলাদা।

• আপনার চোখ কেমন, কতটা ক্ষতি হয়েছে, চাপ কতটা নিয়ন্ত্রণে আছে – এগুলোর উপর নির্ভর করে ডাক্তার সেরা উপায় বেছে নেবেন।

• তাই নিজে সিদ্ধান্ত না নিয়ে, চক্ষু বিশেষজ্ঞের নিয়মিত ফলো-আপে থাকুন।

চোখের ১৬টি যত্নদৃষ্টির অনুভূতি তৈরিতে তিনটি অঙ্গ জরুরি—আলো, চোখ ও মস্তিষ্ক। আলো চোখের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়। কোনো কারণে ...
25/08/2025

চোখের ১৬টি যত্ন

দৃষ্টির অনুভূতি তৈরিতে তিনটি অঙ্গ জরুরি—আলো, চোখ ও মস্তিষ্ক। আলো চোখের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়। কোনো কারণে চোখের সমস্যা হলে আলো চলাচল বাধাগ্রস্ত হয়। এতে দৃষ্টিস্বল্পতা দেখা দেয়। তাই চোখ ভালো থাকা অবস্থাতেই দরকার হয় চোখের যত্ন।

কীভাবে চোখের যত্ন নেবেন-

** চোখ সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চোখ ভালো করে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

** ঘুম থেকে জাগার সময় আস্তে আস্তে চোখ খুলতে হবে। বিশেষ করে যাদের চোখে আঘাতের ইতিহাস আছে, তাদের চোখ খোলার সময় নতুন করে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

** যানবাহনের ধোঁয়া, ধুলাবালু ইত্যাদি কারণে চোখে জ্বালাপোড়া হয়। কারও বেলায় অ্যালার্জিও হয়। সে ক্ষেত্রে চোখ ঘষাঘষি না করে দ্রুত পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। চোখে অ্যালার্জি থাকলে বাইরে চলাফেরায় চশমা ব্যবহার করতে হবে।

** চোখের সুস্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন ‘এ’ দরকার। তা না হলে চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে। এমনকি অন্ধত্বও হতে পারে। পাকা ফল, সবজি এবং ছোট মাছ ভিটামিন ‘এ’র অভাব পূরণ করে।

** চশমা পরলে সেটা পরিষ্কার রাখা দরকার। চশমায় দাগ থাকলে চোখেও চাপ পড়বে। এতে চোখ ও মাথায় ব্যথা হয়।

** যারা চোখের পাপড়ি ও পাতায় প্রসাধনী ব্যবহার করেন, তাদের ভালো করে চোখ পরিষ্কার করতে হবে। এ ধরনের প্রসাধনী চোখের অ্যালার্জি ও ইনফেকশন ঘটাতে পারে।

** বাসায় কারও চোখ উঠলে, তার ব্যবহার্য সামগ্রী স্পর্শ করা যাবে না। গরম পানি দিয়ে রোগীর সামগ্রী প্রতিদিন ধুয়ে নিতে হবে।

** ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া চোখে অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ দিলে চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। এতে চোখে ইনফেকশন হতে পারে।

** ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া স্টেরয়েড জাতীয় ড্রপ ব্যবহারে চোখের চাপ বেড়ে গ্লুকোমা হয়ে রোগী দৃষ্টিহীন হয়ে যেতে পারে। চোখের অ্যালার্জি বা কোনো কারণে স্টেরয়েড আই ড্রপ ব্যবহারে সাময়িক ভালো ফল পেলেও তা বহুদিন ব্যবহার করা যাবে না।

** যাদের চোখে ঘনঘন অঞ্জলি ওঠে, তাদের নিয়মানুযায়ী পাপড়ির গোড়া কটন বাড গরম পানিতে ভিজিয়ে হালকা করে ঘষে পরিষ্কার করতে হবে।

** যাদের চোখের পানি সহজে শুকিয়ে যায়, তাদের নিয়মিত কৃত্রিম চোখের পানি দৈনিক তিন-চারবার চোখে দিতে হয়। শুষ্ক চোখে সহজে ইনফেকশন হতে পারে।

** যেসব বাচ্চার জন্মের পর পানি পড়ে ও চোখে ময়লা জমে, তাদের ডাক্তারের পরামর্শে মালিশ করা প্রয়োজন। এতে বেশিরভাগ শিশুর চোখের সমস্যা কেটে যায়।

** যারা স্নায়ুরোগের কারণে চোখ বন্ধ করতে পারে না, তাদের চোখের শুষ্কতা রোগ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে দিনের বেলা কৃত্রিম চোখের পানি ও রাতে ঘুমানোর আগে অ্যান্টিবায়োটিক মলম দেওয়া যেতে পারে।

** ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের ছয় মাস পরপর চোখ পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া ভালো। এতে ডায়াবেটিসজনিত চোখের বিভিন্ন পরিবর্তন ধরা পড়ে। শরীর যেমন একটানা কাজ করে অবসন্ন হয়, তেমনি একটানা কম্পিউটার বা মোবাইল দেখার পর চোখও ক্লান্ত হয়। তাই টানা আধা ঘণ্টা বা এক ঘণ্টা কাজ করার পর পাঁচ মিনিট চোখ বন্ধ করে বিশ্রাম নিন।

** ভারী ধাতুর পেশা বা নির্মাণ শিল্পে যারা নিয়োজিত বা চোখে কিছু পড়তে পারে এমন কাজ যারা করেন, তাদের অবশ্যই গগলস ব্যবহার করা উচিত।

©©

শিশুর চোখ পরীক্ষা করুন: অলস চোখ প্রতিরোধ করুন।   অলস চোখ এ শব্দটার সাথে আমরা মনে হয় খুব বেশী পরিচিত না। আমরা দুটো চোখ দি...
13/08/2025

শিশুর চোখ পরীক্ষা করুন: অলস চোখ প্রতিরোধ করুন।

অলস চোখ এ শব্দটার সাথে আমরা মনে হয় খুব বেশী পরিচিত না। আমরা দুটো চোখ দিয়ে দেখি। যে কোন বস্তুর প্রতিবিম্ব দুটো চোখ আলাদা আলাদা ভাবে তৈরী করে। এবং তা মস্তিকের আলাদা আলাদা অংশে পাঠায়। এ দুটো প্রতিবিম্বকে এক করেই আমরা দেখি।

যদি কোন কারনে একটি ইমেজ অস্পষ্ট বা বাঁকা থাকে তখন ব্রেন ঐ চোখের ইমেজকে বাদ দিয়ে দেয়।তখন ঐ চোখটি দিয়ে আমরা আর স্পস্ট দেখিনা। একে অলস চোখ বা amblyopia বলে। উল্লেখ্য তখন চশমা দিয়েও ঐ চোখের দৃষ্টিশক্তির আর উন্নতি করা যায় না।গঠনগত ভাবে চোখ কিন্ত স্বাভাবিকই থাকে।

কারন সমূহ:
১। বাঁকা চোখ
২। দুই চোখের দুই রকম পাওয়ার
৩।চোখে হাই পাওয়ার
৪।চোখে এংকেলযুক্ত পাওয়ার
৫। চোখে আলো প্রবেশে বাঁধা । যেমন: জন্মগত ছানি, চোখের পাতা নীচে নেমে যাওয়া, কর্নিয়ায় দাগ।

সঠিক দৃষ্টিশক্তি তৈরী হবার জন্য চোখের মধ্যে আলো প্রবেশ করতে হবে এবং দুই চোখের দৃষ্টি স্বচ্ছ হতে হবে।শিশু বয়সের একটি নিদিষ্ট সময়ের মধ্যেই পূর্ণাংগ দৃষ্টি তৈরী হয়।
সাধারনত ৬ বা ৮ বছরের মধ্যে এটা হয়। সুতরাং উল্লেখিত কারনগুলো যদি শিশু বয়সে নির্নয় ও চিকিৎসা না করা হয় তবে শিশু অলস চোখ নিয়ে বড় হবে।

চিকিৎসা:

১। উল্লেখিত কারনগুলোর চিকিৎসা।যেমন:চশমা লাগলে তা ব্যবহার করা, ট্যারা বা বাকা চোখের সার্জারী করা, জন্মগত ছানি বা চোখের পাতা নীচে নেমে যাওয়ার অপারেশন করা।

২।ভাল চোখটি একটি নিদিষ্ট সময়ের জন্য ঢেকে রাখা।এর উদ্দেশ্য হল দূর্বল চোখটিকে উদ্দীপনা দেওয়া ও সবল কর। খেয়াল রাখতে হবে এ সময় বাচ্চা যেন ঘুমিয় না যায়।কালারফুল কিছু দেখলে ভাল হয়।কার্টুন দেখানো যেতে পারে।

চিকিৎসার সফলতা নির্ভয় করে কত আগে আপনি এটা শুরু করতে পারেন তার ওপর।

প্রতিরোধ:
১। বাচ্চাদের চোখ পরীক্ষা করা।বছরে অন্তত একবার পাওয়ার চেক করা।
২। চশমা লাগলে অবশ্যই নিতে হবে। এবং নিয়মিত চশমা ব্যবহার করতে হবে।
৩। বাকা চোখের চিকিৎসা ও প্রয়োজনে অপারেশন করতে হবে। অনেকেই মনে করে লক্ষী ট্যারা এর আবার চিকিৎসা লাগে নাকি। এটা ভুল ধারনা।

শিশুদের চোখ পরীক্ষা করি এবং তার স্বাভাবিক দৃষ্টি নিশ্চিত করে সুন্দর ভবিষৎ গড়তে সাহায্য করুন।

জাহান আই কেয়ার, গ্লুকোমা, ফ্যাকো ও লেজার সেন্টার- Jahan Eye Care

Focus Eye Hospital Khulna

Gopalganj Eye & Glaucoma Care Hospital, Ghonapara more, Gopalganj

People's Eye Hospital

12/08/2025

ছানির চিকিৎসা-- ঔষধ না অপারেশন ..??

জাহান আই কেয়ার, গ্লুকোমা, ফ্যাকো ও লেজার সেন্টার- Jahan Eye Care

Gopalganj Eye & Glaucoma Care Hospital, Ghonapara more, Gopalganj

People's Eye Hospital

Focus Eye Hospital Khulna

রেটিনোপ্যাথি অফ প্রিম্যাচুরিটি (ROP) এর ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:১.সময়ের পূর্বে জন্ম (গর্ভাবস্থার ৩১ সপ্তাহের আগে ...
08/08/2025

রেটিনোপ্যাথি অফ প্রিম্যাচুরিটি (ROP) এর ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:

১.সময়ের পূর্বে জন্ম (গর্ভাবস্থার ৩১ সপ্তাহের আগে জন্মগ্রহণকারী)

২.কম জন্ম ওজন (১৫০০ গ্রামের কম বা ৩.৩ পাউন্ড)

৩.উচ্চ মাত্রার অক্সিজেনের সংস্পর্শে আসা (নবজাতকের যত্নের সময়)

৪.সংক্রমণ বা অসুস্থতা গর্ভাবস্থায় অথবা প্রসবের পরে

৫.একাধিক গর্ভাবস্থা (যমজ, তিন সন্তান, ইত্যাদি)

৬.নবজাতকের দুর্বল যত্ন অথবা প্রসবের সময় অথবা জন্মগত জটিলতা (যেমন ইনফেকশন ; শ্বাসকষ্ট বা হৃদরোগের সমস্যা)

ROP-এর তীব্রতা এবং অগ্রগতির উপর চিকিৎসা নির্ভর করে। সাধারণ চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে:

১.লেজার থেরাপি (ফটোকোগুলেশন):
অস্বাভাবিক রক্তনালীর বৃদ্ধি বন্ধ করতে পেরিফেরাল রেটিনা পুড়িয়ে দেয়।গুরুতর ROP-তে অগ্রগতি রোধে অত্যন্ত কার্যকর।

২.অ্যান্টি-ভিইজিএফ ইনজেকশন:
রক্তনালীর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি রোধ করার জন্য বেভাসিজুমাবের মতো ওষুধ চোখে ইনজেকশন দেওয়া হয়।
জোন I-কে প্রভাবিত করে এমন গুরুতর ক্ষেত্রে প্রায়শই ব্যবহৃত হয়।

৩.ভিট্রেক্টমি সার্জারি:
রেটিনার উপর চাপ কমাতে ভিট্রিয়াস জেল অপসারণ করে।
উন্নত ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যেখানে রেটিনা বিচ্ছিন্নতা উপস্থিত থাকে

৪.স্ক্লেরাল বাকলিং:
একটি অস্ত্রোপচার পদ্ধতি যেখানে চোখের চারপাশে একটি ব্যান্ড স্থাপন করা হয় যাতে রেটিনা আবার তার জায়গায় ফিরে আসে।
সাধারণত পর্যায় ৪ বা ৫ ROP-এর জন্য ব্যবহৃত হয়।

প্রিম্যাচুরিটি স্ক্রিনিংয়ের রেটিনোপ্যাথি
তীব্র দৃষ্টিশক্তি হ্রাস রোধে প্রাথমিক সনাক্তকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আরওপি স্ক্রিনিং জড়িত:
নিয়মিত চোখের পরীক্ষা: জন্মের ৪-৬ সপ্তাহ পর থেকে অকাল জন্মগ্রহণকারী শিশুদের নিয়মিত চোখের পরীক্ষা করানো হয়।

প্রসারিত ফান্ডাস পরীক্ষা: চক্ষু বিশেষজ্ঞ চোখের ড্রপ ব্যবহার করে চোখের মণি প্রশস্ত করেন এবং রেটিনা পরীক্ষা করেন।

ইমেজিং: বিস্তারিত রেটিনা পরীক্ষা করার জন্য উন্নত ইমেজিং কৌশল ব্যবহার করা যেতে পারে।

ফলো-আপ মনিটরিং: প্রাথমিক পরীক্ষাগুলি স্বাভাবিক থাকলেও, দেরিতে শুরু হওয়া ROP সনাক্ত করার জন্য ক্রমাগত ফলোআপ প্রয়োজন।

যোগাযোগ --

জাহান আই কেয়ার, গ্লুকোমা, ফ্যাকো ও লেজার সেন্টার- Jahan Eye Care

Focus Eye Hospital Khulna

People's Eye Hospital

Gopalganj Eye & Glaucoma Care Hospital, Ghonapara more, Gopalganj

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথিচোখ পরীক্ষা,চিকিৎসা এবং প্রতিরোধের উপায়- ডা. মোঃ শাহজাহান সিরাজ ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি কি? ডায়াবেট...
27/07/2025

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি
চোখ পরীক্ষা,চিকিৎসা এবং প্রতিরোধের উপায়
- ডা. মোঃ শাহজাহান সিরাজ

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি কি?

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি এক ধরনের চোখের রোগ। চোখের ভিতরে রেটিনা নামক অতিসংবেদনশীল একটি পর্দা আছে যা আমাদের দৃষ্টির জন্য অপরিহারর্য।এই রেটিনাতে কিছু অতিসুক্ষ রক্তনালী আছে। ডায়াবেটিসের কারণে রেটিনার এই সুক্ষ রক্তনালীগুলো বন্ধ হয়ে আসে।এতে রক্তস্বল্পতা অথবা অক্সিজেন স্বল্পতা দেখা দেয়। এর ফলে রেটিনাতে পানি জমে ফুলে যায় অথবা রেটিনার বিভিন্ন স্থানে নতুন রক্তনালীর সৃষ্ঠি হয়, এসব নতুন রক্তনালী স্বাভাবিক রক্তনালীর মত পরিপক্ক হয় না ও খুব সহজেই ভেঙ্গে যায়। এতে করে চোখের ভিতরে রক্তক্ষরণ হয়। ফলে দৃষ্টিশক্তি একেবারেই চলে যায়। দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের কারণে রেটিনার এই সমস্যাকেই 'ডায়বেটিক রেটিনোপ্যাথি' বলা হয়।

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাখি-এর লক্ষণঃ

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথির কোন লক্ষণ নেই। রেটিনা আক্রান্ত হলেই কেবল কয়েক ধরণের লক্ষণ দেখা দেয়।
*ধীরে ধীরে বা হঠাৎ করে দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে পারে।
*দৃষ্টি সীমায় কালো কালো স্পট দেখা যেতে পারে।
* চোখের সামনে মাছির মতো কিছু ভেসে বেড়াচ্ছে এমন মনে হতে পারে।
* চশমা দিয়েও লেখা পড়ার কাজে বিঘ্ন দেখা দিতে পারে।
* চোখে কোন জিনিসের সম্পুর্ন না দেখে আংশিক দেখা দিতে পারে।
*চোখে চাপ বেড়ে গিয়ে ব্যাথা-বেদনা হতে পারে। চোখ একদম অন্ধ হতে পারে।

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথিক যেভাবে সনাক্ত করা হয়ঃ

ডায়াবেটিস রোগ ধরা পরার সাথে সাথে চোখ পরীক্ষার মাধ্যমে এই রোগ সনাক্ত করে থাকেন। চোখের মনি বড় করে বিশেষ যন্ত্রের দ্বারা নিম্নলিখিত পরীক্ষা ‍গুলোর মাধ্যমে সাধারণত ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথিক রোগটি সনাক্ত করা হয়ে থাকে।
*সিএফপি (CFP)
*ওসিটি (OCT)
*এফএফএ(FFA)
*বি-স্ক্যান (B-Scan)
প্রতি বছর কমপক্ষে একবার অথবা রোগের অবস্থা ভেদে চক্ষুবিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী রেটিনা পরীক্ষা করাতে হবে।

ডায়ানেটিক রেটিনোপ্যাথি-তে আক্রান্তের ঝুঁকি কাদের বেশী ?
ডায়াবেটিস আক্রান্ত যেকোন ব্যাক্তি ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি-তে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
*দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত।
*অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস।
*উচ্চ রক্তচাপ।
*কিডনী সমস্যা।
*তামাক জাতীয় দ্রব্য যেমন,ধুমপান,জর্দ্দা,গুল ইত্যাদি সেবন।
*ডায়াবেটিসে আক্রান্ত গর্ভবতী মহিলা।

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথির চিকিৎসাঃ

রোগের অবস্থা ভেদে চিকিৎসার ধরণ নির্ধারণ করা হয়। রেটিনোপ্যাথির পর্যায় বিবেচনা করে চক্ষুবিশেষজ্ঞ সিদ্ধান্ত নিবেন কোন ধরণের চিকিৎসা দিতে হবে। চিকিৎসা ব্যবস্থাগুলো হতে পারে-

ইনজেকশনের সাধ্যমে চিকিৎসাঃ
ঔষধ ইনজেকশনের মাধ্যমে চোখে দেওয়া হয়।এই চিকিৎসা ব্যবস্থা রেটিনাকে পানি জমা হতে রক্ষা করে।

অপারেশনের মাধ্যমে চিকিৎসাঃ
রেটিনা ছিড়ে গেলে বা রক্তক্ষরণ হলে অনেক সময় শুধুমাত্র লেজার বা ইনজেকশনে কাজ হয় না। সেক্ষেত্রে,অপারেশন করে রক্তক্ষরণ পরিস্কার করা হয় এবং ছিড়ে যাওয়া রেটিনা জোড়া লাগানো হয়।

লেজার চিকিৎসাঃ
লেজার এক ধরণের আলোকরশ্মি যার মাধ্যমে রেটিনা চিকিৎসা করা হয়।লেজার রশ্মির মাধ্যমে দূর্বল ও ছিড়ে যাওয়া রেটিনাকে চিকিৎসা করে রক্তক্ষরণ বন্ধ ও পানি জমা থেকে বিরত রাখা হয়।

ডায়াবেটিস রোগীদের সবসময় মনে রাখতে হবেঃ

*ডায়াবেটিসের কারণে চোখের বিভিন্ন জটিলতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে,যার মধ্যে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি অন্যতম।এই রোগ দৃষ্টিশক্তির ক্ষতিসহ অন্ধত্বের কারণ হতে পারে।
*প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য বছরে অন্ততঃ একবার চোখের পরীক্ষা করানো।
ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি প্রতিরোধের উপায়ঃ
*ডায়াবেটিস আছে কিনা জানা না থাকলে পরীক্ষা করানো।
*ডায়াবেটিস থাকলে বছরে কমপক্ষে একবার চোখ পরীক্ষা করানো।
*ডায়াবেটিসের কারণে দৃষ্টিশক্তি কমে গেলে জরুরী ভিত্তিতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে আছে কি না তা দেখার জন্য নিয়মিত রক্তের গুলুকোজ পরিমাপ করতে হবে।
হাসপাতালে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি রোগীদের সেবা সমূহঃ
*রেটিনার লেজার
*রেটিনার ইনজেকশন
*ডায়াবেটিক রোগিদের চক্ষু পরীক্ষা
*চোখের রক্তক্ষরণের চিকিৎসা
*রেটিনার সকল রোগের চিকিৎসা।



প্রয়োজনে যোগাযোগ করুনঃ

জাহান আই কেয়ার, গ্লুকোমা, ফ্যাকো ও লেজার সেন্টার- Jahan Eye Care

Gopalganj Eye & Glaucoma Care Hospital, Ghonapara more, Gopalganj

People's Eye Hospital

Focus Eye Hospital Khulna

👁 চোখের যত্ন নিন – সময়মতো চিকিৎসা করুন!চোখ আমাদের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সামান্য অবহেলায় বড় ধরনের সমস্যা হতে প...
23/07/2025

👁 চোখের যত্ন নিন – সময়মতো চিকিৎসা করুন!
চোখ আমাদের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সামান্য অবহেলায় বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাই চোখের যত্ন ও সময়মতো চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

✔ নিয়মিত চোখের পরীক্ষা করুন – বছরে অন্তত একবার চেকআপ করুন।
✔ সমস্যার লক্ষণ অবহেলা করবেন না – ঝাপসা দেখা, লাল হওয়া, চুলকানি বা ব্যথা হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান।
✔ ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ থাকলে সতর্ক থাকুন – এসব রোগে চোখের রেটিনা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
✔ চোখে ধুলোবালি বা রাসায়নিক লাগলে দেরি নয় – অবিলম্বে পরিষ্কার করুন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসা নিন।
✔ শিশুদের চোখের সমস্যা অবহেলা করবেন না – প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা না পেলে স্থায়ী দৃষ্টিহানি হতে পারে।

💡 মনে রাখবেন: চোখে সামান্য সমস্যা বড় বিপদের কারণ হতে পারে। সময়মতো চিকিৎসা নিয়ে দৃষ্টিশক্তি সুরক্ষিত রাখুন।

📍 চোখের যত্ন মানেই সুস্থ দৃষ্টি ও নিরাপদ জীবন।

জাহান আই কেয়ার, গ্লুকোমা, ফ্যাকো ও লেজার সেন্টার- Jahan Eye Care

Gopalganj Eye & Glaucoma Care Hospital, Ghonapara more, Gopalganj

Focus Eye Hospital Khulna



People's Eye Hospital
#চোখেরযত্ন #চক্ষুরোগ

পবিত্র রমজানে চোখের যত্ন : ১. রমজান কুরআনের মাস। তাই পড়তে গিয়ে যদি দেখেন সমস্যা হচ্ছে তবে দেরী না করে চক্ষু বিশেষজ্ঞ দ...
16/02/2025

পবিত্র রমজানে চোখের যত্ন :

১. রমজান কুরআনের মাস। তাই পড়তে গিয়ে যদি দেখেন সমস্যা হচ্ছে তবে দেরী না করে চক্ষু বিশেষজ্ঞ দিয়ে চোখের চিকিৎসা করানো ভালো।

২. রমজানে চোখের রোজা রাখুন। অপ্রয়োজনীয় ফোন বা ল্যাপটপের ব্যবহার শুন্য করে ফেলুন। তফাত আপনার চোখ আপনাকে বলে দিবে। চোখ জালাপোড়া, মাথা ব্যথা ও মেজাজ খিট খিটে ভাব দুর হবে।

৩. চোখের ড্রপে কোনো খাদ্য উপাদান থাকে না। তাই চোখের ড্রপ ব্যবহারে রোযা ভাঙে না।

৪. ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি অথবা চোখের কোন অসুখের কারনে চোখের ভেতর অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যাভাস্টিন/ লুসেন্টিস জাতীয় ইঞ্জেকশন দিলে রোজা ভাঙবে না।

৫. যেসব চোখের অপারেশন / প্রসিডিওরে রক্তক্ষরণ হয় না (চোখের ছানি অপারেশন, রেটিনা/ গ্লকোমা লেজার), সেসব প্রসিডিওরে রোযা ভাঙে না।

৬. যেসব জরুরি অস্ত্রোপচার (যেমন, চোখের আঘাত রিপেয়ার) না করলে অন্ধ হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, তা রোজা ভেঙে হলেও করে নেয়া শ্রেয়।



Address

Public Hall More, Swan Qayum Plaza, 2nd Floor
Gopalganj
8100

Opening Hours

Monday 13:00 - 18:00
Tuesday 13:00 - 18:00
Wednesday 13:00 - 18:00
Thursday 13:00 - 18:00
Saturday 13:00 - 16:00
Sunday 13:00 - 18:30

Telephone

+8801731980529

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Md Shahjahan Siraj-Glaucoma specialist and Phaco surgeon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Md Shahjahan Siraj-Glaucoma specialist and Phaco surgeon:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram