Doctor Hotline BD.

Doctor Hotline BD. dotor Hotline,doctor phone number,bangladesher doctor Hotline.

10/11/2022

প্রশ্ন : ভিটামিন ট্যাবলেট খেলেই কি শরীরে শক্তি জোগায় বা ওজন বাড়ে?

উত্তর : অনেকেই মনে করেন, শরীর দুর্বল হলে ভিটামিন খেলেই শক্তি আসবে। এমনকি অনেকেই চিকিৎসককে অনুরোধ করেন ভিটামিন দেওয়ার জন্য বা নিজের ইচ্ছামাফিক ফার্মেসি থেকে ভিটামিন কিনে খান। মনে রাখতে হবে, ভিটামিন শরীরে শক্তি জোগায় না, স্বাস্থ্য ভালো করতে কোনো উপকারেও আসে না। তবে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন স্বল্পতা হলে শরীরে কিছু লক্ষণ দেখা দেয়, তখন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ভিটামিন খাওয়া উচিত। মোটা হওয়ার জন্য ভিটামিনের কোনো কার্যকারিতা নেই বরং সুস্বাস্থ্যের জন্য সুষম খাদ্য জরুরি।

01/11/2022

Napa 500 mg = paracetamol 500 mg
Napa Extra = paracetamol 500 mg + 65 mg caffeine

Napa extend= Paracetamol 665 mg

কখন কোন টা দিবেন?

১... plane paracetamol 500 mg, এইটার Anti Pyretic action আছে

কারো জ্বর উঠছে, জ্বরে শরীর পুড়ে, তবে তেমন একটা ব্যাথা নাই৷ তাকে Plane Paracetamol 500 mg or 665 mg দিতে পারেন,

Napa 500 and Napa 665 এর মধ্যে কেবল ডোজের পার্থক্য, অন্য কোনো পার্থক্য নাই,

এখন মনে করুন, কারো Painful febrile condition, তাকে কি দিবেন?

পেশেন্ট এসে বললো,
আমার জ্বর, সাথে সর্ব অঙ্গে ব্যাথা

তখন জ্বরের জন্য প্যারাসিট্যামল ৫০০ আর ব্যাথার জন্য Ketorolac দিবেন?

কখনোই না,
কারণ Febrile condition এ এমনিতে GIT irritated হয়ে থাকে, NSAID দিলে acute PUD হতে পারে,

তাহলে কি করবেন?

জ্বর + সারা শরীর ব্যাথা....

Option-1:.

Analgesic dose of paracetamol

Paracetamol 500 mg For Adult =
এইটা প্যারাসিটামল এর Anti pyretic dose,

তাহলে what is Analgesic dose of paracetamol?

Paracetamol 1 gm 6 hourly.

তাহলে জ্বর + সারা শরীর ব্যাথা থাকলে আলাদা NSAID লাগবেনা,
কেবল প্যারাসিটামল এর ডোজ বাড়িয়ে দিলেই হবে,

Rx- Tab: Napa 500 mg
2+2+2+2

Option -2..
২... Napa Extra = Paracetamol + Caffaine থাকে,

Caffeine এর কাজ কি?

আমাদের ক্লান্তি অবসাদ লাগলে আমরা কি করি? কফি বানিয়ে খাই,
হঠাৎ লঞ্চ ভ্রমণ করতেছেন, ক্লান্তি আসলো, রাত কি দিন, সেই চিন্তা না করে আমরা ক্লান্তি দূর করার জন্য মাঝ রাতেও লঞ্চের বারান্দায় কফি তৈরি করে খাই, যেনো ক্লান্তি দূর হয়,

আবার আমাদের মাথা ব্যাথা হলেও আমরা কফি খাই,

এক কাফ কফি তে 100 mg caffeine থাকে, আর একটা Napa extra তে৷ 65 mg Caffeine থাকে,


Caffeine এর স্বাভাবিক কাজ হচ্ছে Increase alertness, Remove tiredness, Stimulate CNS to feel environment. .

তাই জ্বরে যদি কারো মধ্যে অতিরিক্ত ক্লান্তি অবসাদ লাগে, কিংবা মাথা ব্যাথা থাকে, কিংবা mild body ache থাকে, তাহলে তাকে Napa Extra দিবেন, paracetamol + caffeine,

Paracetamol জ্বর কমাবে, caffeine ম্যাথা ব্যাথা, শরীর ম্যাজম্যাজ করা কিংবা ক্লান্তি অবসাদ দূর করবে,

দৈনিক কয়টা Napa extra খাওয়া যাবে?

দৈনিক ৬ টা,
কারণ caffeine এর FDA recommended dose 400 mg/Daily

একটা napa Extra তে 65 mg Caffein

20/10/2022

প্রতিদিনই ৬ মাস থেকে ১২ মাস বয়সী শিশুদের মা আমাকে প্রশ্ন করেন তাঁদের শিশুদের কি কি খাবার খাওয়াবেন। আজকের লেখায় জেনে নিন ৬ মাস বয়স থেকে ১২ মাস বয়সী শিশুদের কি ধরনের খাবার খাওয়াবেন।

ছয় মাস বয়স পর্যন্ত মায়ের দুধ শিশুর জন্য সর্বোত্তম খাবার। জন্মের পর থেকে শিশুর জন্য মায়ের দুধের বিকল্প নেই। তবে ৬ মাস বয়সের পর থেকে শিশুর জন্য চাই বাড়তি খাবার।

শিশুর বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার বাড়তি খাবারের প্রয়োজন হয়। ৬ মাসে পা দেওয়ার সঙ্গে তার খাবারের তালিকা ঠিক করতে হবে। এ সময় শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও মেধা বিকাশের জন্য পুষ্টি চাহিদা বেড়ে যায় যা শুধুমাত্র বুকের দুধ দ্বারা পূরণ করা সম্ভব নয়। শিশুকে বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবার খাওয়ান।

আসুন জেনে নেই ৬ মাস বয়সী শিশুকে কী খাবার খাওয়াবেন?

সবজি খিচুড়ি

ছয় মাস বয়স থেকে শিশুকে একটু শাক, গাজর, ডাল, টমেটো, সামান্য তেল দিয়ে খিচড়ি রান্না করে খাওয়াতে পারেন। তবে এ সময়ে খিচুড়িতে মরিচ না দিলে ভালো। এছাড়া মাছ বা মুরগির খিচুড়ি, পায়েস, ডিমের পাতলা নরম হালুয়া, ফলের রস, সবজি সিদ্ধ করে স্ম্যাস করে শিশুকে সুস্বাদু খাবার বানিয়ে খাওয়াতে হবে।

মাছ-মাংস, ডিম

এ সময় শিশুকে মাছ-মাংস, ডিম বা ডিমের তৈরি খাবার, দুধের তৈরি খাবার খাওয়াতে পারেন। ডিম ও দুধ শিশুর প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করবে। এছাড়া মাছ ও মাংস খাওয়ানো যেতে পারে।

কলা, বেদেনা, আঙুর ও আপেল

ফলের মধ্যে কলা দিয়ে প্রথম খাওয়ানো শুরু করতে পারেন। পরে বেদেনা, আঙুর ও আপেল জাতীয় ফলগুলো রস করে খাওয়ানো যেতে পারে।

পাকা পেঁপে ও কাঁচা পেঁপে

শিশুকে পাকা পেঁপে ও কাঁচা পেঁপে খাওয়ানো যেতে পারে। পাকা পেঁপের রস করে আর কাঁচা পেঁপে সিদ্ধ করে খাওয়াতে পারেন।

আলু, দুধ, বাদাম

শিশুকে আলু সিদ্ধ করে তার সঙ্গে দুধ ও বাদাম মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। এটা শরীরের ভালো কাজ করে।

শিশুর শক্তি জোগাতে, সুঠাম দেহ গঠনে, দেহের ক্ষয়পূরণে, মেধা বিকাশে এবং শিশুর রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে খাবার। তাই ৬ মাস বয়স থেকে শিশুকে বাড়তি খাবার দিন।

এসময়ে শিশুর বাড়তি তৃষ্ণা মেটাতে খাবার পানি ফুটিয়ে খাওয়ানো উচিত হবে।

সকল শিশুর সুস্থতা কামনা করি।

ধন্যবাদ ও শুভ কামনায়

 #গর্ভের_সন্তান_মৃত_হওয়ার_বেশ_কিছু_কারণ :-(১) মায়ের দুর্বল স্বাস্থ্যমৃত সন্তান জন্ম দেওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে মায়ের দুর্...
18/10/2022

#গর্ভের_সন্তান_মৃত_হওয়ার_বেশ_কিছু_কারণ :-

(১) মায়ের দুর্বল স্বাস্থ্য
মৃত সন্তান জন্ম দেওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে মায়ের দুর্বল স্বাস্থ্য। একজন মায়ের সুস্বাস্থ্যই একটি সুস্থ্য সন্তান জন্মদানের প্রধান চাবিকাঠি। মায়ের স্বাস্থ্য দুর্বল থাকলে সন্তান সঠিক পুষ্টিগুণ পায় না যার ফলে গর্ভেই মৃত্যুবরণ করে।

(২) অনিয়ন্ত্রিত ডায়বেটিস
মায়ের অনিয়ন্ত্রিত ডায়বেটিস সন্তান গর্ভে মৃত্যুবরণ করার উল্লেখযোগ্য একটি কারণ। অনেক মা জানেনই না তার ডায়বেটিস আছে। ফলে ডায়বেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকে এবং সন্তান পেটেই মারা যেতে পারে।

(৩) ভ্রূণ বৃদ্ধি বাধাগ্রস্থ হলে
ভ্রূণ বৃদ্ধি বাধাগ্রস্থ হলে সন্তান পেটেই মারা যায়। দুর্বলতার জন্য এবং সঠিক পুষ্টি না পেলে ভ্রূণ বৃদ্ধি পায় না এবং মারা যায়।

(৪) মায়ের উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেশার
উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেশার পেটে সন্তান মারা যাওয়ার আরেকটি অন্যতম কারণ। অতিরিক্ত প্রেশারের ফলেও অনেক মা পর্যাপ্ত মেডিসিন খাচ্ছেন না। আবার কেউ মেডিসিন খেলেও প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকছে না যার ফলে পেটেই সন্তান মারা যাচ্ছে।

(৫) মায়ের বয়স ৩৫ বছরের বেশি হওয়া
একজন নারীর বয়স ৩৫ বছরের বেশি হলে তার সন্তান ধারণ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কমে যায়। তাই মায়ের বয়স ৩৫ বছরের বেশি হলেও অনেক সময় পেটে সন্তান মরে যেতে পারে।

(৬) গর্ভাবস্থায় নেশাজাত দ্রব্য গ্রহণ করলে
গর্ভাবস্থায় নেশাজাত দ্রব্য যেমন অ্যালকোহল, নিকোটিন অথবা কোন বিরূপ ঔষধ গ্রহণ করলে সন্তানের উপর প্রভাব পড়বে এমনকি সন্তান গর্ভেই মারা যেতে পারে।

(৭) গর্ভাবস্থায় চিৎ এবং কাত হয়ে ঘুমালে
গর্ভধারণের ২৮ সপ্তাহ পর মা যদি চিৎ অথবা কাত হয়ে ঘুমায় তাহলে বাচ্চা পেটে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

(৮) থাইরয়েড হলে
মায়ের থাইরয়েড এর সমস্যা থাকলে অনেক সময় সন্তান গর্ভে মারা যায়। থাইরয়েড হরমোন বেড়ে গেলে ভ্রূণের গর্ভে বৃদ্ধিতে বাধা আসে। ফলে ভ্রূণ গর্ভেই মারা যায়।

(৯) শারীরিক আঘাত
গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরের পেটের জায়গায় বা তার আশেপাশে কোন আঘাত লাগলে গর্ভে থাকা সন্তানের উপর প্রভাব পড়ে এবং গর্ভেই সন্তান মারা যেতে পারে।

এছাড়া গর্ভে বাচ্চার নাড়ি ছিড়ে গেলে, মায়ের ব্লাড গ্রুপ পজেটিভ কিন্তু বাবার নেগেটিভ হলে আবার গর্ভে থাকা সন্তানের পজেটিভ হলেও সন্তান অনেক সময় গর্ভেই মারা যেতে পারে।

15/10/2022

পা ফুলে যাওয়া বা Leg oedema:
পায়ের পাতা, গোড়ালি এবং পায়ে অতিরিক্ত পানি জমে ফুলে যেতে পারে যাকে মেডিকেলের ভাষায় Leg oedema বলে।

সাধারণত পা ফুলে যাওয়ার কারণ হলোঃ
যখন সূক্ষ্ণ রক্ত নালী হতে তরল পদার্থ লিক করে বেরিয়ে এসে টিস্যুতে ছড়িয়ে পড়ে তখনই চামড়া সমেত পা ফুলে যায়।

১) দীর্ঘ সময় ধরে একইভাবে বসে থাকা কিংবা দাঁড়িয়ে থাকা (দীর্ঘ বিমান ভ্রমণ, ট্রাফিক পুলিশ কিংবা অপারেশনের সময় রোগীর পাশে দীর্ঘ সময় ধরে চিকিৎসকের কাজ করা)
২) অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার বেশি করে খাওয়া,
৩) দেহের ওজন বেড়ে যাওয়া,
৪) মাসিকের পূর্ববর্তী সময়ে,
৫) গর্ভবতী হওয়া,
৬) কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া - উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ (ক্যালশিয়াম চ্যানেল ব্রোকার), জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি, স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ, ব্যথানাশক ওষুধ (NSAIDs), হরমোন থেরাপি (ইস্ট্রোজেন), কিছু ডায়াবেটিসের ওষুধ (থায়াজোলিডিনেডিওন)
৭) পায়ে আঘাত জনিত কারণে (ভেঙ্গে গেলে, মচকে গেলে)
৮) পোকার কামড়ে (মৌমাছি, ভীমরুল)
৯) বিচ্ছুর কামড়ে,
১০) লিভার সিরোসিস,
১১) হার্ট ফেইলিউর,
১২) কিডনি ফেইলিউর,
১৩) পায়ের রক্ত নালী নষ্ট হয়ে গেলে (ক্রনিক ভেনাস ইনসাফিশিয়েন্সি)
১৪) লসিকা গ্রন্থি ও লসিকা প্রবাহ নষ্ট হয়ে গেলে (ক্যান্সার সার্জারির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়)
১৫) খাবারে দীর্ঘ মেয়াদি প্রোটিনের ঘাটতি হলে,
১৬) পায়ের রক্ত নালীতে রক্ত জমাট বেঁধে গেলে (DVT)
১৭) পায়ে ইনফেকশন হলে (সেলুলাইটিস, ফাইলেরিয়াসিস)
১৮) ডায়াবেটিক ফুট

পা ফুলে গেলে পরে পায়ে কি কি পরিবর্তন আসেঃ
★ পা স্বাভাবিকের চেয়ে ফুলে ওঠে,
★ পায়ের চামড়া চকচকে ও টানটান হয়ে যায়,
★ ফুলে যাওয়া পায়ের চামড়ার রং পরিবর্তিত হয়ে কালশিটে দাগ পড়ে, অস্বস্তি অনুভূত হয় এবং আঙ্গুলের ডগা দিয়ে চাপ দিলে চামড়া দেবে যায়।

প্রতিকার কি?

যা করতে হবে -
★ যখন সম্ভব হয় তখন ফুলে যাওয়া পা চেয়ার কিংবা বালিশের ওপর উঠিয়ে রাখতে হবে,
★ ফুলে যাওয়া পায়ে রক্ত সঞ্চালন বাড়ানোর জন্য হালকা ব্যায়াম যেমন হাঁটাহাঁটি করা যেতে পারে,
★ পায়ের সাথে মানানসই আরামদায়ক ছোট হিল এবং নরম সোলের জুতা পরা যেতে পারে,
★ ইনফেকশন এড়ানোর জন্য পা সর্বদা পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখা এবং প্রয়োজনে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা।

যা বর্জনীয় -
★ দীর্ঘ সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকা কিংবা বসে থাকা যাবে না,
★ টাইট জুতা, মোজা কিংবা জামাকাপড় পরিধান করা যাবে না।

কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন?
যদি এক পা কি

14/10/2022

লরিক্স® - Lorix®

উপাদান :

পারমেথ্রিন ৫% ক্রীম।

নির্দেশনা :

স্ক্যাবিস-এর চিকিৎসার জন্য নির্দেশিত।

মাত্রা ও ব্যাবহারবিধি:

প্রাপ্ত বয়স্ক এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে (১২ বছরের উপরে)

দুইটি সম্পূর্ণ টিউব

একটি সম্পূর্ণ টিউব

৬-১২ বছর বয়সের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে

একটি সম্পূর্ণ টিউব

একটি টিউবের ১/২ অংশ পর্যন্ত

১-৫ বছর বয়সের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে

একটি টিউবের ১/২ অংশ পর্যন্ত

একটি টিউবের ১/৪ অংশ পর্যন্ত

২ মাস থেকে ১ বছর বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে

একটি টিউবের ১/৪ অংশ পর্যন্ত

একটি টিউবের ১/৮ অংশ পর্যন্ত

Medione

01/10/2022

শিশুর হঠাৎ চোখ উঠা সমস্যা

গত কয়েকদিন ধরে শিশুর চোখ উঠা বা কনজাংটিভাইটিস বা পিঙ্কআই রোগের প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

এটা কিভাবে ছড়ায়?

এটি অত্যন্ত ছোঁয়াচে একটি রোগ, রোগীর সংস্পর্শে এলে বা ব্যবহারিত জিনিসপত্র, কাপড়, টাওয়াল, টিস্যু ইত্যাদি শেয়ার করলে এমনকি চোখের কাছাকাছি এসে আক্রান্ত রোগীর চোখের দিকে সুস্থ ব্যক্তি তাকালেও এ রোগ হয়ে যেতে পারে।

রোগের লক্ষণ:

প্রথমে একটা চোখ আক্রান্ত হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পরবর্তীতে দ্বিতীয় চোখটিও আক্রান্ত হয়।

শুরুতে চোখে ময়লা পরার অনুভূতি হয়। চোখ খচখচ করে, চোখ গোলাপি বা লাল হয়ে যেতে পারে। চোখ ফুলে যেতে পারে, চোখে প্রচণ্ড রকম অস্বস্তি হতে পারে। ব্যাথা হতে পারে, চোখ ঝাপসা দেখতে পারে, চোখ দিয়ে অনবরত পানি ঝরতে পারে এমনকি চোখ হতে পুঁজও বের হতে পারে।

কনজাংটিভাইটিস রোগ হলে কি করবেন?

প্রথম কথা, আতঙ্কিত হবেন না। এটা ভাইরাস জনিত রোগ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে নিরাময় হয়ে যায়।

আক্রান্ত চোখে অহেতুক ঘষা মাজা করবেন না। চোখ দুটিকে বিশ্রাম দিবেন।

চোখের কাজ যেমন: পড়ালেখা, টিভি দেখা, মোবাইল দেখার কাজ সীমিত করবেন।

শিশুর চোখ এবং অন্যের চোখ ঝুঁকিমুক্ত রাখতে চোখে কালো চশমা ব্যবহার করবেন।

বেশি ব্যথা হলে কুসুম গরম ভাব ব্যবহার করা যেতে পারে। সাথে প্যারাসিটামল (যেমন: নাপা) জাতীয় ওষুধ খাওয়ানো যেতে পারে এবং চোখে চুলকালে অ্যান্টি হিস্টামিন (যেমন: এলাট্টল) দিনে একবারে করে খাওয়ানো যেতে পারে।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চোখে কোন এন্টিবায়োটি ড্রপ বা মলম প্রয়োগের প্রয়োজন পরে না। তবে শিশু বিশেষজ্ঞ চোখ পরীক্ষা করে দেখে যদি নিশ্চিত হন চোখে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হয়েছে তবে ব্যাকটেরিয়া নির্মূলের জন্য বা ঝুঁকিপূর্ণ রোগীর জন্য এন্টিবায়োটিক ড্রপ শিশুদের ক্ষেত্রে Iventi Eye Drops এবং বড়দের ক্ষেত্রে Aphenicol Eye Drops দুই ফোঁটা করে, দিনে তিন বার মোট সাত দিন ব্যবহার করা যেতে পারে।

কখন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে?

চোখ দিয়ে আঠালো পূঁজ বের হলে। সকালবেলা চোখ খুলতে না পারলে। প্রচন্ড মাথা ব্যাথা সাথে জ্বর হলে। চোখে ঝাপসা দেখা গেলে। এক সপ্তাহের মধ্যে রোগীর চোখে কোন উন্নতি না দেখা গেলে।

সর্বোপরি শিশুর চোখের ব্যাপারে কোন রিস্ক না নিয়ে রোগের যে কোন অবস্থাতেই শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া সমীচীন।

সবার জন্য সুস্থতা কামনা করি।

10/09/2022

#সৌদি_আরবে যারা নতুন আসছেন বাংলা পড়তে পারেন কিন্তু আরবি বেশি একটা পারেন না তাদের জন্যে।আর পুরাতন জারা আছেন এখানে যদি কোন শব্দ ভুল থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টস এর মাধ্যমে জানিয়ে দিবেন।
#বুকরা -কাল
বাদ বুকরা -পরবর্তী দিন।
আনা ইজি-আমি আসবো
জিব -দেওয়া
শিল- নেওয়া
গাউয়ি- শক্ত
খাফিফ- হালকা
মেলাব - খেলার মাঠ
মাতার- ব্রিষ্টি/এয়ারপোর্ট
আখু-ভাই
উখতি-বোন
আম্মি/আম্মু- চাচা
আব্বুই-বাবা/পিতা।
মামা-মা
ওয়ালাদ -সন্তান
রাইজ্জাল- পুরুষ
হুরমা-মহিলা
ভিউ-বিক্রি করা
ইস্তিরি-ক্রয় করা
হররেক -সরে দাঁড়ানো।
তরিক-রাস্তা
সাইয়ারা-গাড়ি
তাইর-বিমান;পাখি
সিয়ানা-মেরামত করা
আবিয়াদ-সাদা
আসোয়াদ-কালা
আহমার-লাল
আসপার-হলুদ
জাহাবি-সোনালি কালার
সুবাহ-সকাল
সুবাহ আল খাইর-শুভ সকাল
মাসাহ আল খাইর-শুভ রাত্রি
ছাক্কার-বন্ধ কর
ইফতাহ- খোল
মুফতাহ-চাবি
কেলোন- তালা
শুকরান -ধন্যবাদ
জাজাকাল্লাহ -আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দান করুক।

মুখ মাফি = কান্টোজ্ঞান হীন,
মুখ ফি = গ্যানি
শুগল ফি = কাজ আছে
মাফি শুগল = কাজ নেই
ফুলুজ = টাকা
রাতিব = বেতন
আনা আবগা ফুলুজ = আমার টাকা লাগবে
আনা = আমার
আবগা = লাগবে
আহলান=স্বাগতম।
কয়েজ=ভাল
মমতাজ=ভাল
মাফি=নাই
আয়ুয়া=হা
ইজবু=সপ্তাহ
বাদিন=পরে
আউয়াল=আগে
কাম=কত
তায়েব=ঠিক আছে
আলীবাবা=হারামী/চোর
হাইয়োয়ান=জানোয়ার,
বাগার-গরু,
গ্যানাম-ছাগল,
ইনতা!=তুই,তুমি,আপনে
সাদিক=দোস্ত
সুকরান=ধন্যবাদ
জাযাকাল্লাহ খায়ের=আল্লাহ্‌ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।
আনা ছাওয়ি - আমি করবো
হুয়েন রোহ - কোথায় যাও
কাহারাবা - বিদ্যুৎ
হুয়েন মুদির-মালিক কোথায়
মালিশ - দুঃক্ষিত
[কেমন আছেন! = কেফা হালাক?

ভালো আছি = কয়েজ আলহামদুলিল্লাহ / তাইয়েব,

আপনি কেমন আছেন? = কেফ ইন্তা,

আমি = আানা,

তুই / আপনি = ইন্তা ,

সে /হেতে = হুয়া,

আসো = তাল,

যাও = রো,

কোথায় = হয়েন,

কই যাও = হয়েন রো,

কেন = লেশ,

বাহিরে = বাররা

আমি বাইরে যামু = আনা রো বাররা,

আসমু = ইজি,

সকাল =সোবহা,

বিকাল = আছর,

রাত = বিল্লেল,

বিতরে আসেন - ফাদ্দাল ,

আছে = ফি/মওজুদ,

নাই = মাফি,

কি =এস,

লাগবে = এবি / এ
আবগা,

কি লাগবে =এস আবগা?

এটা = হাদা,

এদিকে আসেন= তাল এনা,

দেখেন = শোফ,

ডিজাইন = মুদিল,

সাইজ = মাকাছ,

সাইজ আছে= ফি মাকাছ,

বড়=কাবির,

ছোট=ছাগির,

বড় আছে=ফি কাবির,

ছোট আছে =ফি ছাগীর ,

কোনটা= আইয়ু,

উপরে = ফোগ

নিচে = তাহাত

ডানে=ইমেন,

বামে=ইসার,

সামনে=গুদ্দাম

পি

আমাদের এলাকায় দুধ লতা বলে  কিছু কথাসোনায় সোহাগা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের আনাচে কানাচে, ঝোপ জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মুক...
08/09/2022

আমাদের এলাকায় দুধ লতা বলে
কিছু কথা

সোনায় সোহাগা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের আনাচে কানাচে, ঝোপ জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মুক্তো মানিক। কিন্তু অতিব দুঃখের বিষয় এই যে আমারা আজও সেই মুক্তো মানিক চিনতেই পারিনি। আমরা এগুলোকে পা দিয়ে মাড়িয়ে চলে যাই,তারপরও ভেবে দেখিনি, জেনেও দেখিনি কোন উপকারে আসবে কিনা। রাস্তার ধারে, পুকুরের পাড়ে,বনে বাগানে হাজারো উপকারী গাছপালা, লতাপাতা আছে যা আমাদের প্রাকৃতিক সুরক্ষার দেয় , পাশাপাশি অনেক সুবিধাও দিয়ে থাকে। আজ আপনাদের জানাবো এমনই এক উপকারী গাছের কথা।

■ রিফুজি লতা'র পরিচয়
বাংলা নাম রিফুজি লতা বা আসামি লতা। বৈজ্ঞানিক নাম Mikania micantha । আসামলতা, কইয়া লতা, বুচিলতা, তরুলতা, রিফুজি লতা, শঙ্খুনি লতা, ইত্যাদি নামে এটাকে ডাকা হয়। এই লতা অতি বৃদ্ধিপ্রবল, একবার বেড়ে উঠবার সুযোগ পেলে বিপুলভাবে ছড়িয়ে পড়ে, জড়িয়ে ধরে অন্য গাছের শাখা-প্রশাখা।

রিফুজি লতা বনে-জঙ্গলে, পতিত জমিতে বা পথের পাশে যেখানে ফোটে সে স্বমহিমায় উদ্ভাসিত হতেই থাকে। রিফুজি লতার কোন ধরনের যত্ন না নিলেও চলে,এটি একবার বেয়ে গেলে আর সহজে মরে না।

■ রিফুজি লতা'র ঔষধী গুনাগুন
* প্রসাবে জ্বলাপোড়ায় নিয়মিত পাতার রস খেলে সমস্যা কেটে যাবে।
* লিভারের যে কোন সমস্যায় এই পাতার রস অনেক উপকার করে।
* চোখ লা ল হয়ে গেলে এই পাতার রস খেলে সমস্যা কেটে যাবে।
* পাকস্থলীর প্রদাহ হলে আদার সাথে তিনটি পাতা চিবিয়ে খেয়ে নিন।

* এই পাতার রস নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

* শরীরের কাটা ছেঁড়ায় এ লতার পাতা পিষে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে তিন থেকে চার ঘন্টা বেধে রাখুন, জোড়া লেগে যাবে।
* বসন্ত বা হাম হয়েছে যাদের, তারা রিফুজি পাতা পিষে রস পানির সাথে মিশিয়ে পু্রো শরীর ধুয়ে ফেলুন।
* র ক্ত দূষিত হলে ৭দিন প্রতি সকালে খালি পেটে আধা-কাপ পাতার রস এক চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খাবেন।
* পেটে গ্যাস, এসিডিটি হলেই আধা-কাপ রিফুজি পাতার রস খেয়ে নিন, সেরে যাবে।
* বিষাক্ত পোকা-মাকড় কাঁমড় দিলেই রিফুজি পাতার রস দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, সেই সাথে পাতা পিষে লাগিয়ে রাখুন।
* চুলকানী, একজিমা, দাদ হলে এই পাতার রস দিয়ে ধুয়ে রস লাগাতে থাকেন দেখবেন সেরে যাবে।
* এই পাতার রস কাচা হলুদের সাথে মিশিয়ে শরীরে লাগালে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং শরীরে দাগ দুর হয়।
* মূখে মেসতা হলে হলুদের সাথে লেবুর রস ও এই পাতার রস মিশিয়ে লাগান সেরে যাবে।

কালেক্টেড গাছে

06/09/2022

শিশুর উচ্চতা বৃদ্ধি করার উপায়

ছোট থেকে বড় হওয়ার সঙ্গে উচ্চতার একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। কেননা শিশুর উচ্চতা বলে দেয় তার শরীর সুস্থ আছে কি না। যদিও ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ উচ্চতা জেনেটিক্স দ্বারা নির্ধারিত হয়। ২০ শতাংশ নির্ভর করে পুষ্টি এবং জীবনযাত্রার অভ্যাসের উপর। জেনেটিক্স কোনো ব্যক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। তবে পুষ্টি এবং জীবনযাত্রার অভ্যাসগুলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। অপর্যাপ্ত পুষ্টি কোনো শিশুর বৃদ্ধিকে কম করে দিতে পারে, যতই শক্তিশালী জিন হোক না কেনো।

জেনে নিন কী খেলে বাচ্চাদের হিউম্যান গ্রোথ হরমোন (এইচজিএইচ) এবং ইনসুলিনের মতো গ্রোথ ফ্যাক্টর -১ (আইজিএফ -১) বাড়াতে সহায়তা করবে—

ডিম

প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি১২, রাইবোফ্ল্যাভিনের এবং আয়রনের অন্যতম উৎস ডিম। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রোটিন কোষের বৃদ্ধি এবং বিকাশে সহায়তা করে। বাচ্চাদের প্রতিদিনের ডায়েটে ডিমের সাদা অংশ যুক্ত করতে পারেন। তবে, যদি কোনো অ্যালার্জি সমস্যা থাকে তবে ডিম খাওয়াবেন না।

সয়াবিন

সয়াবিন প্রোটিন, ফোলেট, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য এটি বেশ উপকারী। কার্যকর ফলাফলের জন্য সপ্তাহে অন্তত দুইদিন শিশুকে সয়াবিন খাওয়ান।

সবুজ শাক-সবজি

সবজি কেবল প্রয়োজনীয় শক্তি দেয় না, এগুলো বাচ্চাদের ক্যালসিয়ামের সরবরাহও করে। সবুজ পাতাযুক্ত শাকসব্জি ওজন এবং উচ্চতার ভারসাম্য বজায় রাখে যা বয়স অনুসারে পরিবর্তিত হয়। স্যুপ, স্টিউ, পাস্তা বা স্মুদি আকারে পালং শাক, চাইনিজ বাঁধাকপি, ক্যাল বা ব্রকলি খাওয়াতে পারেন।

শস্যদানা

এগুলো ভিটামিন বি, ম্যাগনেসিয়াম, সেলেনিয়াম, দস্তা, আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। এই খনিজগুলো হাড়ের শক্তি এবং খনিজায়ন তৈরিতে সহায়তা করে।

দই

দই প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এবং জিঙ্কের ভালো উৎস। এতে থাকা প্রোবায়োটিক অপুষ্ট শিশুদের বৃদ্ধি এবং বিকাশে সহায়তা করে। যদি আপনার বাচ্চারা দই পছন্দ না করে তবে তাদের পনির খাওয়াতে পারেন।

বাদাম

বাদামকে পুষ্টির পাওয়ার হাউস বলা হয়। এতে ভিটামিন, খনিজ, স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং প্রোটিন রয়েছে। এগুলো ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।

এছাড়াও বাচ্চাদের নিয়মিত কিছু শারীরিক ক্রিয়ায় জড়িত করুন। পর্যাপ্ত ঘুম এবং তাদের ব্যায়াম করতে উৎসাহ দিন।

ধন্যবাদ ও শুভ কামনায়

ডাঃ মানিক মজ

 #খাবার_স্যালাইন_যখন_বিষখাবার স্যালাইন পুরো এক প্যাকেট যদি ৫০০মিলি বা আধা লিটার পানিতে গুলিয়ে বানান তবে সেটা জীবন রক্ষাক...
27/08/2022

#খাবার_স্যালাইন_যখন_বিষ

খাবার স্যালাইন পুরো এক প্যাকেট যদি ৫০০মিলি বা আধা লিটার পানিতে গুলিয়ে বানান তবে সেটা জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, আর পাকনামি করে বা অজ্ঞতার কারণে বা ভুল করে যদি কম পানি দিয়ে বানান তবে সেটা বিষ যাতে বাচ্চা মারাও যেতে পারে!

গতরাত দুইটার সময় ঢাকা মেডিকেলের শিশু বিভাগে একটি ৮ মাসের মৃত বাচ্চা নিয়ে এসেছিল এক দম্পতি! মাত্র একদিনের ডায়রিয়া ছিলো বাচ্চাটির। বাচ্চার মা ২৫০মিলি পানিতে এক প্যাকেট স্যালাইন গুলিয়ে খাইয়েছে সারাদিন। ব্যাস, বাচ্চার শরীরে অস্বাভাবিক মাত্রায় লবণের পরিমান বেড়ে গিয়ে তার এই করুন পরিণতি!

তাই দয়াকরে সঠিক নিয়মে খাবার স্যালাইন বানান।সবসময় এক প্যাকেট পুরোটাই ৫০০ মিলি বা আধা লিটার বিশুদ্ধ পানিতে গুলাবেন, না কম না বেশি। নিজের ইচ্ছামত স্যালাইনের পরিমান বা পানির পরিমাণ কম বেশি করা যাবে না।

পানিশূন্যতায় খাবার স্যালাইন যেমন জীবন বাঁচাতে পারে তেমনি এর ভুল প্রয়োগে জীবন নাশ ও হতে পারে। অর্থাৎ, সঠিক প্রয়োগে এটি #ওষুধ, ভুল প্রয়োগে #বিষ!!

26/08/2022

#বুঝলে_বুঝপাতা_না_বুঝলে_তেজপাতা
আউটডোরে মধ্যবয়সী পুরুষ রোগীর একটা কমন সিনারিওঃ

রোগীঃ পেশাবে সমস্যা হয় আর শইলে বল-শক্তি কম পাই।
আমিঃ কখন কম পান?
রোগীঃ (মুখের এক্সপ্রেশন চেঞ্জ করে) রাইতে।
(যা বুঝার বুইঝা ফেলছি 🤪 Commonest presentation of erectile dysfunction. myesthenia gravis ভেবে ভুল করবেন না)
আমিঃ বিড়ি-সিগারেট টানেন?
রোগীঃ তা তো একটু-আধটু টানি।
আমিঃ টানলে শুধু বিড়িই ছোট হয় না, সবই আস্তে আস্তে ছোট হয়ে যায়, দুর্বল হয়া যায়। 🤪😜

এইটা শুধু মনগড়া কোন গল্প নয়। মেডিসিন আউটডোরে প্রতিদিন ১০০ পুরুষ রোগী দেখলে, ঠিকঠাক হিস্ট্রি নিলে Erectile dysfunction এর কম করে হলেও ৮-১০ টা রোগী থাকে। যদিও এদের যাওয়ার কথা ইউরোলজিতে কিন্তু টকেট কাটার সময় নন-স্পেসিফিক কমপ্লেইন বলায় পাঠিয়ে দেয় মেডিসিন এ। যাই হোক, এদের মাঝে অধিকাংশই আবার হেভি স্মোকার। এদের প্রায় সবারই আগে বাচ্চা কাচ্চাও আছে এবং আগে সব ঠিকই ছিল। ৩৫-৪০ বছরের মাঝেই এমন শুরু হয়েছে। এখন বাড়িতে প্রচন্ড অশান্তির কারনে রাত ১১-১২ টার আগে এরা বাড়িতে ঢুকে না।

এটা যথেষ্ট এলার্মিং। আরো এলার্মিং যে, স্মোকিং এর সাথে erectile dysfunction এর এতো ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের বিষয়টা অধিকাংশ স্মোকাররা জানেই না। জানলেও পাত্তা দেয় না। কারন, সিগারেট খেয়ে শ্বাসকষ্ট বাধালেও মানুষ অন্যকে জানায়, কিন্তু এটা কাউকেই জানায় না লজ্জার কারনে। সব স্মোকাররাই মনে করে যে, এটা ডাক্তাররা এমনি-এমনি বলে।

অথচ, রিসেন্ট সব স্টাডিতে দেখা গেছে erectile dysfunction এর সম্ভাবনা স্মোকারের ক্ষেত্রে ৬০% বা তার চেয়েও বেশি।

ইনফ্যাক্ট, মেডিসিন ইন্ডোরে ৬ বছর থেকেও গত ৪ মাস আগে পর্যন্ত আমি নিজেও ভাবিনি যে Erectile dysfunction এর রোগী এত্ত বেশি। 😮😮 আউটডোরে না আসলে হয়ত অজানাই থেকে যেত।

পুনশ্চঃ অধিকাংশ সিনেমার হিরোদের বিড়ি টানতে দেখে আজকালের পোলাপান স্টাইল করে বিড়ি টানা শিখতেছে। কিন্তু তারা এইটা চিন্তা করে দেখে না যে, অনেক হিরোদের ঘরে কেন বউ থাকতে চায়না?

যাই হোক, স্টাইল করতে যেয়ে কারো স্টাইলাস যেন ভেঙে না যায় সেই খেয়াল রাখতে হবে।

ডাঃ আরিফ

Address

Habiganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctor Hotline BD. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram