Medicine Services Only For Habiganj Town

Medicine Services Only For Habiganj Town শুধুমাত্র হবিগঞ্জবাসীদের জন্য অনলাই?

নতুন বছরে করোনার মহামারি থেকে মুক্ত হোক পৃথিবী। ❤️সবাইকে বাংলা নববর্ষের অনেকে অনেক শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ ১৪২৮.🙂
14/04/2021

নতুন বছরে করোনার মহামারি থেকে মুক্ত হোক পৃথিবী। ❤️
সবাইকে বাংলা নববর্ষের অনেকে অনেক শুভেচ্ছা।
শুভ নববর্ষ ১৪২৮.🙂

 #দুধ_দাঁত১। দুধ দাঁতকে = মিল্ক টিথ/প্রাইমারি টিথ/টেম্পোরারি টিথ/নার্সিং বোতল টিথ/বেবী টিথ বলে।২৷ বাচ্চা/মানুষের দুধ দাঁ...
12/04/2021

#দুধ_দাঁত

১। দুধ দাঁতকে = মিল্ক টিথ/প্রাইমারি টিথ/টেম্পোরারি টিথ/নার্সিং বোতল টিথ/বেবী টিথ বলে।

২৷ বাচ্চা/মানুষের দুধ দাঁত উঠা শুরু হয়= ৬ মাস বয়সে। অনেক সময় ১২ মাসেও দাঁত উঠা শুরু হয়।

৩। দুধ দাঁত উঠা শেষ হয়= আড়াই বছর বয়সে।

৪৷ মোট দুধ দাঁত = ২০টি (উপরের চোয়ালে ১০টি+নীচের চোয়ালে ১০টি)।

৫। দুধ দাঁত পড়া শুরু হয়= ৫-৬ বছর বয়সে।

৬। দুধ দাঁত পড়া শেষ হয়= ১১-১৪ বছর বয়সে।

৭। ৫ বছর বয়স থেকে ১৪ বছর বয়সে মানুষের মুখে দুধ দাঁত ও স্হায়ী দাঁত উভয় ধরনের দাঁত থাকে।

৮৷ দুধ দাঁত উঠা শুরু হলেই দাঁত ব্রাশ ও দাঁতের যত্ন শুরু করতে হবে।

৯৷ বাচ্চাকে ২ বছর পর্যন্ত বুকের দুধ খাওয়াবেন এবং ২ বছরের পর থেকে গরুর দুধ পান করাবেন= এতে দাঁত, চোয়াল, হাড় ও শরীরের অন্যান্য অংশ সুস্হ ও শক্তিশালী ভাবে গড়ে উঠতে সহায়তা করবে।

১০৷ বাচ্চাদের কে ফিডার এ করে দুধ ও মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়াবেন না। ফিডারে করে খাওয়ার জন্য বাচ্চাদের 'নার্সিং বোতল সিনড্রোম' নামে একটি রোগ হয় যাতে সব দাঁত এ ক্যারিজ হবে।

১১৷ বাচ্চা স্টিকি চকলেট (ক্যাডবেরী জাতীয়) বা স্টিকি মিষ্টি জাতীয় খাবার (কেক, মিষ্টি বিস্কুট, চিপস) খাওয়ার পর পরেই পানি পান করাবেন, এতে দাঁতে ক্ষয়রোগ হবার সম্ভাবনা কমবে।

১২। ক্ষয় রোগে আক্রান্ত দুধ দাঁতের অবশ্যই চিকিৎসা করাতে হবে, দুধ দাঁত পড়ে গিয়ে উঠবে জন্য চিকিৎসায় অবহেলা করা যাবেনা।

১৩৷ বাচ্চাদের দাঁতের চিকিৎসা করা অনেক কঠিন ও কষ্ট সাধ্য, তাই পিতামাতার সচেতনতাই একমাত্র উপায় দাঁতের ক্ষয় রোধ করতে ও দাঁতের চিকিৎসককে দূরে রাখতে।

১৪৷ অবশ্যই! অবশ্যই!! বাচ্চাকে দুইবার দাঁত ব্রাশ করার অভ্যাস করাতে হবে একদম ছোট বেলা থেকেই-
সকালে নাস্তার পর এবং
রাতে খাবার পর অবশ্যই।

১৫। বাচ্চাদেরকে খুশি করতে চকলেট/চিপস জাতীয় খাবার না দেয়াই উত্তম।

বি:দ্রঃ- দাঁত ব্রাশের এই নিয়ম ছোট, বড় ও বৃদ্ধ সকলের জন্যই প্রযোজ্য।

করোনাভাইরাস যেন এক ভয়ঙ্কর মহামারি । স্বাভাবিক জীবনে এর প্রভাব পড়েছে অনেকটাই। যেমন আপনার  কিছু জরুরী ঔষুধ বা স্বাস্থ্য পণ...
11/04/2021

করোনাভাইরাস যেন এক ভয়ঙ্কর মহামারি । স্বাভাবিক জীবনে এর প্রভাব পড়েছে অনেকটাই। যেমন আপনার কিছু জরুরী ঔষুধ বা স্বাস্থ্য পণ্য প্রয়োজন, কিন্তু করোনা ভাইরাস ট্রান্সমিশন কারণে বাড়ি থেকে বের হতে চিন্তিত? এমনকি আপনি যদি স্বল্প সময়ের জন্য বাড়ি ছেড়ে স্থানীয় ফার্মেসী পরিদর্শন করার সাহস দেখান, আপনি আপনার পথে করোনা ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি এড়াতে পারেন না । এখন উপায় কী? আতংকিত হবার কারন নেই! Medicine Services Only For Habiganj Town আছে সবসময় আপনার পাশে। ঘরে বসে অনলাইনে ঔষুধ অর্ডার করতে পারেন। মেডিসিন অর্ডার করার জন্য অনুরোধ করে আমাদের Send Message বাটন ক্লিক করুন ও প্রেস্ক্রিপসন পাঠিয়ে প্রয়োজনীয় ঔষুধ বুঝে নিন ঘরে বসে ন্যায্য মূল্যে ।আমাদের কাছে দেশি বিদেশি সব ধরনের মেডিসিন পাওয়া যায়। 01781454918

১০% ছাড় দিয়ে সকল প্রকার ঔষধ হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।

06/04/2021

আবারও আমাদের সার্ভিস শুরু হলো।
সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।

31/12/2020

বিদায় বিষে ভরা বিষাক্ত ২০২০.
নতুন বছর সবার ভালো কাটুক।

সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা,,,,,,,,,,,,,
23/10/2020

সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা,,,,,,,,,,,,,

আমাদের 🚐 Online Pharmacy তে আপনারা সব ধরনের ঔষধ 💊💊💊  সামগ্রী পাবেন এখন ঘরে বসেই।আমরা অল্প সময়ের মধ্যে আপনার প্রয়োজনীয় ঔষ...
01/09/2020

আমাদের 🚐 Online Pharmacy তে আপনারা সব ধরনের ঔষধ 💊💊💊 সামগ্রী পাবেন এখন ঘরে বসেই।

আমরা অল্প সময়ের মধ্যে আপনার প্রয়োজনীয় ঔষধটি 💊💊💊আপনার কাছে পৌঁছে দেবার অঙ্গীকার করছি।

Order in Medicine Services Only For Habiganj Town
Call us at 📞 01684-638449
You can order on Facebook as well!!!

Delivery Done with 10% Discount
28/08/2020

Delivery Done with 10% Discount

Medicine Services Only For Habiganj Town📃প্রেসক্রিপশন নিয়ে, ঔষধ খোঁজাখুঁজি আর নয় 🤷💊ঔষধ নিয়ে আমরা আসছি, আপনার ঠিকানায়।🏡...
23/08/2020

Medicine Services Only For Habiganj Town
📃প্রেসক্রিপশন নিয়ে, ঔষধ খোঁজাখুঁজি আর নয় 🤷

💊ঔষধ নিয়ে আমরা আসছি, আপনার ঠিকানায়।🏡

👉সকল প্রকার ওষুধের উপর রয়েছে ১০% ডিসকাউন্ট।

📃প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলে আমাদেরকে পাঠিয়ে দিন।

🚐শুধু মাত্র হবিগঞ্জ শহরের ভিতরে ১ থেকে ২ ঘন্টায় আমরা ঔষধ পৌঁছে দিব।

🧾প্রেসক্রিপশনের ছবি পাঠাতে Send Massage অপশনে ক্লিক করুন ⏬

👉ডেলিভারি চার্জ ৩০টাকা মাত্র।

হটলাইন ☎ 01684 638449

Delivery Done with 10% Discount..
22/08/2020

Delivery Done with 10% Discount..

Medicine Services Only For Habiganj Town"যেখানে থাকুন, নিরাপদে থাকুন"💊💊ঔষধ নিয়ে আমরা আসছি, আপনার ঠিকানায়।প্রেসক্রিপশনের ...
19/08/2020

Medicine Services Only For Habiganj Town
"যেখানে থাকুন, নিরাপদে থাকুন"
💊💊ঔষধ নিয়ে আমরা আসছি, আপনার ঠিকানায়।
প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলে আমাদেরকে পাঠিয়ে দিন।
শুধু মাত্র হবিগঞ্জ এর ভিতরে ১ থেকে ২ ঘন্টায় আমরা 💊💊 ঔষধ পৌঁছে দিব।
সকল প্রকার ওষুধ এর উপর রয়েছে ১০% ডিসকাউন্ট।

সেরে উঠার পরেও করোনার ধকলকরোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে শারীরিকভাবে সেরে ওঠার পরও নানা ধরনের সমস্যায় ভুগছেন রোগীরা। অনেকের ক...
16/08/2020

সেরে উঠার পরেও করোনার ধকল

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে শারীরিকভাবে সেরে ওঠার পরও নানা ধরনের সমস্যায় ভুগছেন রোগীরা। অনেকের ক্ষেত্রে উপসর্গ হালকা, কারোর গুরুতর। যত দিন যাচ্ছে, তত জানা যাচ্ছে করোনাভাইরাস সংক্রমণ মানবদেহে কত দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে। পুরোপুরি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতেও বেশ খানিকটা সময় লেগে যাচ্ছে অনেকের। তাই করোনা থেকে সেরে ওঠার পরও চাই সতর্কতা ও যত্ন।

করোনা–পরবর্তী কী কী সমস্যা ভোগাতে পারে

* হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও মাঝেমধ্যে অনেকের শ্বাসকষ্ট হতে পারে। সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা বা সামান্য পরিশ্রমে হাঁপিয়ে উঠতে পারেন। বিশেষ করে, যাঁরা নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) থেকেছেন, তাঁদের শ্বাসক্রিয়া আবার স্বাভাবিক হতে বেশ সময় লেগে যাচ্ছে।

* করোনা সেরে যাওয়ার পরও কয়েক সপ্তাহ কাশি থাকতে পারে।

* অবসাদ আর ক্লান্তি থেকে যায় দীর্ঘদিন। হাসপাতালের বিছানায় দীর্ঘদিন শুয়ে থাকার কারণে দেহের পেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। হাঁটা–চলায় ও দৈনন্দিন কাজকর্মে সমস্যা দেখা দেয়।

* খাবারে অরুচিও থেকে যায় বেশ কিছুদিন। এমনকি খাবার গিলতে, চিবুতে সমস্যা হতে পারে। যাঁরা আইসিইউতে ছিলেন বা গলায় টিউব দেওয়া হয়েছিল, তাঁদের এই সমস্যা বেশি হয়। খাবার আটকে যাচ্ছে বলে মনে হয়। কণ্ঠস্বরেও কারও কারও সমস্যা হয়। কণ্ঠ ফ্যাসফ্যাসে হয়ে যায়, কথা বলতে অসুবিধা হয়।

* করোনাভাইরাস সংক্রমণের পর বড় সংখ্যক রোগীর মানসিক বিপর্যস্ততা দেখা দেয়। মনোযোগ ও চিন্তাশক্তির সমস্যা, স্মৃতি হারানো, বিষণ্নতার মতো সমস্যা হতে পারে।

* ওজন কমতে পারে। আগের ওজনে ফিরে যেতে সময় লাগতে পারে।



কীভাবে স্বাভাবিক হবেন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার দুই সপ্তাহ পর পুরোদমে সামাজিক মেলামেশা ও কাজে যোগদানে কোনো বাধা নেই। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। আগের ফিটনেস ফিরে পেতে সময় লাগবে। তাতে ঘাবড়াবেন না।

করোনা সংক্রমণ–পরবর্তী শারীরিক দুর্বলতার নাম পোস্টভাইরাল সিনড্রোম বা পোস্টভাইরাল ফ্যাটিগ সিনড্রোম। এ সময় ভীষণ রকম ক্লান্তি, অবসাদ ও দুর্বলতা, কোনো কিছু ভালো না লাগা, নিজের যত্ন ঠিকভাবে নিতে না পারা ও কোনো কিছুতে মনোযোগ দিতে না পারার মতো সমস্যা দেখা দেয়, যা সপ্তাহ থেকে মাস পর্যন্ত গড়াতে পারে।

তাই করোনা নেগেটিভ হওয়া বা হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়া মানেই সব অসুস্থতার অবসান নয়। করোনার পরও চাই যত্ন আর সতর্কতা। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একটি দিকনির্দেশনাও দিয়েছে।

১. সম্ভব হলে একজন পুষ্টিবিদের সাহায্যে ক্যালরি চার্ট করে সঠিক ও সুষম খাবার গ্রহণ করুন। প্রচুর পানি ও তরল খাবার খান। যাঁদের খাবার গিলতে সমস্যা হচ্ছে, তাঁরা অল্প অল্প করে বারবার খাবার খাবেন, কখনো শুয়ে বা আধশোয়া হয়ে খাবেন না। খাওয়ার পর আধা ঘণ্টা সোজা হয়ে বসে থাকবেন। প্রথমেই সলিড খেতে অসুবিধে হলে তরল ও আধা তরল দিয়ে শুরু করুন। বিপাকক্রিয়া আবার সচল করতে প্রোটিন ও পুষ্টিকর খাবার খাবেন বেশি করে। অনেকেরই মুখে ঘা হতে পারে, তার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শে মলম ব্যবহার করুন। খাওয়ার আগে–পরে মুখ পরিষ্কার করুন ও ব্রাশ করুন।

২. করোনা সংক্রমণ–পরবর্তী ফুসফুসে জটিলতা দেখা দিতে পারে, যাকে পোস্ট কোভিড পালমোনারি ফাইব্রোসিস বলা হয়। হাসপাতালে যাঁদের অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়, তাঁরাই পোস্ট কোভিড ফাইব্রোসিসের শিকার হওয়ার উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন। পালমোনারি ফাইব্রোসিসের উপসর্গ হতে পারে শ্বাস নিতে কষ্ট, শ্বাস নিতে গেলে বুক ভার, বুকের হাড়ের পেছনে ব্যথা বা চাপ, ওজন হ্রাস, অক্সিজেন সেচুরেশন ৯০-এর নিচে নেমে যাওয়া ইত্যাদি। আবার করোনার কারণে ফুসফুসে যে নিউমোনিয়া হয়, তার ক্ষতিগ্রস্ততায়ও দীর্ঘদিন শ্বাসকষ্ট থাকতে পারে। এই শ্বাসকষ্ট থেকে সেরে উঠতে বাড়িতে পজিশনিং আর গ্রেডেড ব্রিদিং এক্সারসাইজ করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শে স্টেরয়েড বা অন্য কোনো ইনহেলার ব্যবহার করা যাবে। কখনো পুনরায় এক্স-রে বা সিটি স্ক্যান করা লাগতে পারে। প্রয়োজন হতে পারে ইকোকার্ডিওগ্রাফির। তাই শ্বাসকষ্ট বেশি হলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

৩. করোনা থেকে সেরে ওঠার সময় অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা, যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, হৃদ্‌রোগ ইত্যাদির দিকে খেয়াল রাখতে হবে। স্টেরয়েড ওষুধের ব্যবহার আর খাবারদাবারের পরিবর্তনের কারণে রক্তে সুগার ওঠানামা করতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শে ইনসুলিন বা ওষুধের মাত্রা বারবার ঠিক করে নিতে হবে। রক্তে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্যহীনতা হতে পারে। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বেশ কিছুদিন অ্যান্টিকোয়াগুলেন্ট বা রক্ত তরল করার ওষুধ, প্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক ও ইনহেলারগুলো সঠিক নিয়মে ব্যবহার করতে হবে।

৪. যাঁদের কণ্ঠস্বরে বা কথা বলতে সমস্যা হচ্ছে, তাঁরা কথা বলার মধ্যে বিরতি নিন। খুব জোরে বা ফিসফিস করে কথা বলার চেষ্টা করবেন না। কথা বলতে গিয়ে হাঁপিয়ে উঠলে বেশি না বলাই ভালো। বারবার পানি পান করবেন।

৫. সঙ্গে সঙ্গেই সব কাজ করা যাবে, এমন আশা করবেন না। হাসপাতাল থেকে ছুটির পরও আরও ১৪ দিন বিশ্রামে থাকা ভালো। এমন কোনো কাজ করবেন না, যাতে বেশি ঝুঁকে বা অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয় বা উঁচু থেকে কিছু পাড়তে হয়। নিজের দৈনন্দিন কাজ, যেমন গোসল, জামাকাপড় বদলানো দিয়ে শুরু করুন। ধীরে ধীরে কাজের পরিধি বাড়ান। বিভিন্ন কাজের মধ্যে বিরতি নিন। ফিটনেস এক্সারসাইজ করতে ধাপে ধাপে ফিজিওথেরাপিস্টের সাহায্য নিতে পারেন।

৬. রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাবেন। দিনেও বিশ্রাম নিতে পারেন। ঘুমের ওষুধ এড়িয়ে চলাই ভালো। অনেকেরই ঘুমের সমস্যা হয়, সে ক্ষেত্রে স্লিপ হাইজিন মেনে চলুন।

৭. মানসিক সমস্যা, অ্যাংজাইটি, বিষণ্নতা, স্মৃতি হারানো বা মনোযোগে সমস্যা হতে পারে। মন প্রফুল্ল রাখতে চেষ্টা করুন। গান শোনা, বই পড়া বা মনকে প্রফুল্ল করে এমন কিছু করুন। বন্ধুবান্ধব ও আপনজনদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। ধীরে ধীরে নিজের পছন্দের কাজ বা শখগুলো শুরু করুন। ধূমপান ও কফি এড়িয়ে চলুন। মনোযোগ ফিরে পেতে ধাঁধা, শব্দজট সমাধান অভ্যাস করুন।

ডা. রাশেদুল হাসান : সহকারী অধ্যাপক, মেডিসিন বিভাগ, গ্রিন লাইফ মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।
সূত্র: প্রথম আলো

প্রতিদিনের ব্যস্ততায় কোন ঔষধ কতটুকু আছে, কোন ঔষধ কবে কিনতে হবে, এক দোকানে না পাওয়া গেলে আরেক দোকানে যাওয়া; এইরকম অনেক সম...
14/08/2020

প্রতিদিনের ব্যস্ততায় কোন ঔষধ কতটুকু আছে, কোন ঔষধ কবে কিনতে হবে, এক দোকানে না পাওয়া গেলে আরেক দোকানে যাওয়া; এইরকম অনেক সমস্যার জন্য হয়ত আপনার সময় নেই।

তাই প্রতি মাসে সঠিক ঔষধ সঠিক পরিমাণে সংগ্রহ করে আপনার বাসায় পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের দিয়ে আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন।

আমাদের সেবা পেতে এই ফেসবুক পেজে ইনবক্স করুন। Medicine Services Only For Habiganj Town

11/08/2020
Delivery Done with 10% Discount..
09/08/2020

Delivery Done with 10% Discount..

উচ্চ রক্তচাপ: কখন এবং কতদিন ওষুধ খাবেনউচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন অত্যন্ত পরিচিত একটি রোগ। পূর্ণবয়স্ক মানুষের শতকরা পঁচি...
09/08/2020

উচ্চ রক্তচাপ: কখন এবং কতদিন ওষুধ খাবেন

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন অত্যন্ত পরিচিত একটি রোগ। পূর্ণবয়স্ক মানুষের শতকরা পঁচিশ থেকে ত্রিশভাগ মানুষ এই রোগ দিয়ে আক্রান্ত । সমস্যা হল অধিকাংশ ক্ষেত্রে রোগীরা কোন লক্ষণ বোধ করেন না। অর্থাৎ কোন উপসর্গ বা শারীরিক অসুবিধা বোধ করেন না। সুতরাং জটিলতা না হলে তারা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন না এবং চিকিৎসাও নেন না। কিন্তু জটিলতা যখন দেখা দেয় ততদিনে রোগটি অনেকদূর গড়িয়ে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর গুরুতর ক্ষতিসাধন করে ফেলে।

উচ্চ রক্তচাপ কখন বলব?

অনেকে মনে করেন অতিরিক্ত টেনশন থেকে হাইপারটেনশন সৃষ্টি হয়। উচ্চ রক্তচাপের সাথে টেনশনের একটি দূরবর্তী সম্পর্ক থাকলেও তা সরাসরি সম্পৃক্ত নয়। প্রথমত আসি হাই প্রেসার আমরা কখন বলব? আমরা যদি ব্যায়াম করি, সিঁড়ি ভেঙ্গে চার পাঁচতলায় উঠি বা কোন কারণে রেগে যাই, উত্তেজিত হই তাহলে আমাদের প্রেসার সাময়িক হলেও বেড়ে যেতে পারে। নিরিবিলি পাঁচ দশ মিনিট বিশ্রাম নিলে প্রেসার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।এটা কি তবে হাইপারটেনশন ? না। হাইপারটেনশন হল দিনের বেশিরভাগ সময় ধরে প্রেসার উপরে উঠে বসে থাকা( persistent elevation of blood pressure)।
এজন্য আমরা যেটা করি কিছুদিনের ব্যবধানে অন্তত দু’ তিনটে মাপ নেই। তাতে যদি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রেসার বাড়তি পাই অর্থাৎ ১৪০/৯০ বা তার বেশি পাই তাহলে বলব যে, তার উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হয়েছে। তবে আবার বলি হাইপারটেনশন রোগ বলার আগে ভালভাবে নিশ্চিত হতে হবে। সঠিক পরিবেশ ও পর্যাপ্ত বিশ্রাম দিয়ে চাপ পরিমাপ করতে হবে।
যদি উপরের প্রেসার (systolic) ১৩০ এর উপরে কিন্তু ১৪০ এর নীচে এবং নীচের প্রেসার (diastolic) ৮০ থেকে ৯০ এর মধ্যে থাকে তাহলে তাকে ঘন ঘন পর্যবেক্ষণ করতে হবে । কেননা এদের প্রেসার যেকোন সময় হাইপারটেনশন এর সীমায় প্রবেশ করতে পারে।

দীর্ঘস্থায়ী উচ্চ রক্তচাপের অসুবিধা কি?

হার্টে সমস্যা হলে রোগী সহজেই বুঝতে পারেন ,কেননা রোগী বুকে ব্যথা বা জ্বালাপোড়া শ্বাসকষ্ট এসব লক্ষণের মুখোমুখি হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হল উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের প্রায় নব্বই শতাংশ রোগীর কোন উপসর্গ বা লক্ষণ থাকে না। সাধারণত কোনো রুটিন চেক আপ করতে গিয়ে এটি ধরা পড়ে। মাত্র দশ শতাংশ রোগীর মাথা ব্যথা, মাথা ঘুরানো, বুক ধড়ফড় করা, শ্বাসকষ্ট হওয়া ইত্যাদি উপসর্গের কথা বলে থাকেন। অর্থাৎ বিপুল অধিকাংশের কোন উপসর্গ না থাকায় তারা চিকিৎসা গ্রহণে অনিহা প্রকাশ করেন। তাছাড়া চিকিৎসা ব্যয়ও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যে রোগের কোন লক্ষণই নেই তার জন্য জীবনভর চিকিৎসা চালিয়ে যাবার যুক্তি তারা খুঁজে পান না।

এটি একটি সমস্যা। চিকিৎসকদের ধৈর্য্য নিয়ে রোগীদের বুঝাতে হবে যে, প্রেসার নিয়ন্ত্রণ না করলে শরীরের ভাইটাল অঙ্গসমূহ মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। হার্ট উচ্চ রক্তচাপের বিপরীতে পাম্প করতে থাকলে তার দেয়ালগুলো অস্বাভাবিকরকম মোটা হয়ে যাবে। তার নিজস্ব রক্ত সরবরাহ বাঁধাগ্রস্ত হবে। করোনারী রক্তনালীতে ব্লক দেখা দিবে, হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকিতে পড়বে, হার্টের পাম্পিং ক্ষমতা কমে গিয়ে ফুসফুসে পানি আসবে, শুতে ঘুমোতে চলতে ফিরতে রোগীর কষ্ট হবে। অর্থাৎ হার্ট ফেইল্যুর দেখা দিবে ।

তেমনিভাবে কিডনী ধীরে ধীরে অকেজো হবে, ডায়ালাইসিস লাগবে, কিডনী বদল করতে হবে, যা অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং স্বাভাবিক জীবনযাপন অসম্ভব করে তুলবে।
অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপে ব্রেণ স্ট্রোক হবার ঝুঁকি বাড়বে, প্যারালাইসিস হয়ে জীবনকে দুর্বিসহ করে তুলবে।
এছাড়া রেটিনা ধ্বংস করে দৃষ্টিশক্তি কেড়ে নিতে পারে।
পায়ের বড় বড় ধমনীতে ব্লক সৃষ্টি করে গ্যাংরিন তৈরী করতে পারে।
বুকের এবং পেটের মহাধমনীর ক্ষতিসাধন করে aneurysm সৃষ্টি করে এবং সেটি ফেটে গিয়ে মুহূর্তে জীবনাবসান হতে পারে।

কখন এবং কতদিন ওষুধ খাবেন?

অনেকেই প্রেসারের ওষুধ শুরু করতে দ্বিধা করেন এই ভেবে যে, ওষুধ শুরু করলে তো বন্ধ করা যাবে না। তাই যত দেরিতে শুরু করা যায় তত ভাল। এটি একটি বদ্ধমূল ভুল ধারণা। মূল কথা হল প্রেসার সীমার মধ্যে রাখতে হবে, নইলে ভাইটাল অরগ্যানগুলো নষ্ট হবে। তাই জীবনাচরণ পরিবর্তন (lifestyle modification ) করার পরেও যদি প্রেসার সীমার মধ্যে না আসে তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওষুধ শুরু করতে হবে। এবং অনির্দিষ্টকালের জন্য তা চালিয়ে যেতে হবে।

গর্ভাবস্থায় বিশেষ সতর্কতা

প্রজননক্ষম মহিলাদের ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। যাঁদের গর্ভধারণের আগেই হাই প্রেসার ধরা পড়ে তাদেরকে বিশেষ সতর্কতার সাথে প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সবধরণের ওষুধ গর্ভধারণে ইচ্ছুক মহিলাদের দেয়া যাবে না। কারণ কিছু কিছু ওষুধ গর্ভস্থ সন্তানের ক্ষতি করতে পারে। তাই আগে থেকেই পরিকল্পনা করে সন্তানধারণ করতে হবে। গর্ভে সন্তান এলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে চেক আপ করিয়ে সঠিক ওষুধ গ্রহন করতে হবে।

Address

Habiganj

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 19:00
Thursday 09:00 - 19:00
Friday 09:00 - 19:00
Saturday 09:00 - 19:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801684638449

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medicine Services Only For Habiganj Town posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medicine Services Only For Habiganj Town:

Share