Dr. Rabeya Khatun

Dr. Rabeya Khatun নারী বা পুরুষের বন্ধাত্ব্য, চর্ম,যৌন,এলার্জি সহ সকল ধরনের রোগের সুচিকিৎসা ও পরামর্শ প্রদান করা হয়।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন চিকিৎসা নিন সুস্থ্য থাকুন।

21/05/2025

আপনি কি জানেন?? প্রতি ৩ থেকে ৪ মাস অন্তর ঁদাত মাজার ব্রাশ অবশ্যই পরিবর্তন করা উচিত

14/04/2025

🔴গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার গ্রহণ করবেন🔴

ডাবের পানি ও ফলের শরবত খেলে পানির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের চাহিদাও পূরণ হবে। কাঁচা পেঁপে, পটল, ধুন্দল, শসা, চিভিঙ্গা, গাজর, লাউ, পেঁপে, পালংশাক, টমেটো, শসায় পানির পরিমাণ বেশি থাকে। পানিশূন্যতা দূর করতে এই খাবারগুলো অবশ্যই খাবার তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন।

13/04/2025

গরমে সুস্থ থাকতে বেশি বেশি পানি এবং পানি জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন সুস্থ্য থাকুন 🌸

24/03/2025

যৌ*ন দুর্বলতার সমাধানের মধুর গুণের কথা সবারই কম-বেশি জানা। তাই যৌ*ন শক্তি বাড়াতে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩/৪ দিন ১ গ্লাস গরম পানিতে ১ চামচ খাঁটি মধু মিশিয়ে পান করুন।

23/03/2025

🔴🔴লিভারের সমস্যা হলে পায়খানা কেমন হয়?🔴🔴

সচরাচর জিজ্ঞাস্য কিভাবে বুঝবেন আপনার লিভার খারাপ? আপনি ক্লান্তি, জন্ডিস (ত্বকের হলুদ হওয়া), পেট ফুলে যাওয়া এবং সহজে আঘাতের মতো লক্ষণগুলি লক্ষ্য করতে পারেন। উপরন্তু, গাঢ় প্রস্রাব এবং ফ্যাকাশে মল যকৃতের সমস্যা নির্দেশ করতে পারে।

22/03/2025

🔴🔴কি খেলে লিভারের চর্বি কমে?🔴🔴

👉👉ডাল ও বীজজাতীয় খাবার: ডাল, ছোলা, মটরশুঁটি ইত্যাদি খাবারে স্টার্চ ও ফাইবার ভরপুর মাত্রায় থাকে। এ সব খাবার পরিপাকতন্ত্রের জন্য স্বাস্থ্যকর, একই সঙ্গে এগুলি ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতেও সাহায্য করে। সবুজ শাকসব্জির মধ্যে যে পলিফেনল ও নাইট্রেট পাওয়া যায়, তা লিভারের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।

22/03/2025

🔴🔴কিভাবে বুঝবো ফ্যাটি লিভার হয়েছে?🔴🔴

💡💡এতে আক্রান্ত হলে জন্ডিস, পেট ফোলা, পা ফোলা, রক্তবমি, ঘন কালো পায়খানা, চুলকানি, অতিরিক্ত তন্দ্রাচ্ছন্নতা, অস্বাভাবিক আচরণ দেখা দিতে পারে। সাধারণত পেটের আলট্রাসাউন্ড অথবা কিছু নির্দিষ্ট রক্ত পরীক্ষা করলে ফ্যাটি লিভার শনাক্ত করা সম্ভব। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে লিভার তথা যকৃতের টিস্যু পরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে।

21/03/2025

🔴পাইলস ও এনাল ফিসার-এর মধ্যে কিভাবে পার্থক্য করবেন? 🔴
👉👉পাইলস ও এনাল ফিসার বা গেজ রোগের লক্ষণগুলোর মধ্যে কিছুটা মিল থাকলেও এই দুইটি পৃথক দুইটি রোগ। দুটি রোগেই পায়ুপথে চুলকানি হতে পারে এবং টাটকা লাল রক্ত যেতে পারে। তবে এনাল ফিসারে রক্ত খুব অল্প পরিমাণে যায়। পাইলস এবং এনাল ফিসার এই দুইটির মধ্যে মূল পার্থক্য হচ্ছে—
👉👉পাইলস হলে পায়ুপথে নরম গোটার মত দেখা দেয়। গোটাগুলো সাধারণত মলত্যাগের পরে বের হয়ে আসে, আবার কিছু সময় পর নিজে নিজেই ভেতরে ঢুকে যায় অথবা আঙ্গুল দিয়ে ভেতরে ঢোকাতে হয়। এছাড়া পাইলস হলে পায়ুপথে শ্লেষ্মার মতো দেখতে পিচ্ছিল কিছু পদার্থ বের হতে পারে।

👉👉এনাল ফিসার বা গেজ রোগের ক্ষেত্রে সাধারণত এসব লক্ষণ দেখা যায় না। আর এক্ষেত্রে প্রতিবার মলত্যাগের সময়ই তীব্র ব্যথা হয়। পাইলসে সাধারণত ব্যথা হয় না।

21/03/2025

🔴পাইলস বা অর্শ রোগ কী?🔴
👉পায়ুপথ বা পায়খানার রাস্তার মুখ যদি কোনো কারণে ফুলে যায় এবং সেখান থেকে রক্ত পড়ে কিংবা পায়খানার রাস্তায় যদি গোটার মত হয় তখন একে বলা হয় পাইলস। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এর নাম হেমোরয়েড। জটিল আকার ধারণ করার আগে অপারেশন ছাড়া অর্শ রোগের চিকিৎসা সম্ভব।

🔴পাইলস এর লক্ষণগুলো কী?🔴
পাইলস বা অর্শ রোগের অন্যতম চারটি লক্ষণ নিচে তুলে ধরা হলো। এসব লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসা শুরু করা জরুরি।
১. পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া
পাইলস হলে পায়খানার সাথে উজ্জ্বল লাল বর্ণের অর্থাৎ তাজা রক্ত যেতে পারে। সাধারণত পায়খানার পরে টয়লেট পেপার ব্যবহার করলে সেখানে রক্তের ফোটা লেগে থাকতে পারে। অথবা কমোডে বা প্যানের গায়ে টকটকে লাল রক্তের ছোপ দেখা যেতে পারে।। পাইলস হলে পায়ুপথের মুখে থাকা অ্যানাল কুশনগুলো থেকে রক্তক্ষরণ হয়। এই রক্ত বেরিয়ে গিয়ে জমাট বাধার সুযোগ পায় না। এ কারণে এক্ষেত্রে তাজা লাল রঙের রক্ত দেখা যায়।
কিন্তু যদি কোনো কারণে পায়খানার সাথে গাঢ় খয়েরী রঙের রক্ত যায়, বা আলকাতরার মতো কালো ও নরম পায়খানা হয়, তবে তা সাধারণত পাইলস এর কারণে নয়। পরিপাকতন্ত্রের কোনো অংশে রক্তপাতের কারণে পায়খানার সাথে এমন গাঢ় রক্ত যেতে পারে, তাই এমনটা হলে রক্তপাতের কারণ জানার জন্য দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
২. পায়ুপথের মুখের অংশগুলো বেরিয়ে আসা
পাইল হলে সাধারণত মলত্যাগের পরে অ্যানাল কুশনগুলো নরম গোটার মতো বের হয়ে আসে। এগুলো কিছু সময় পর নিজে নিজেই ভেতরে ঢুকে যায়। অনেকের ক্ষেত্রে এগুলো আঙ্গুল দিয়ে ভেতরে ঢোকানোর প্রয়োজন হতে পারে। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে পাইলস এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে আঙ্গুল দিয়েও গোটাগুলো ভেতরে ঢোকানো যায় না।
৩. পায়খানার রাস্তায় ব্যথা হওয়া
পাইলস রোগে সাধারণত তীব্র ব্যথা হয় না। তবে যদি পায়ুপথের গোটা এমন পর্যায়ে চলে যায় যে সেগুলো আঙুল দিয়ে ঠেলেও ভেতরে ঢোকানো না যায়, এবং সেগুলোতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে অনেক সময় তীক্ষ্ণ বা তীব্র ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথা সাধারণত ১-২ দিন স্থায়ী হয়। ব্যথা বেশি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। এছাড়া বিশেষ প্রয়োজনে ঘরোয়া উপায়ে ব্যথার চিকিৎসা করা যায়।
৪. পায়খানার রাস্তায় চুলকানি
পাইলস হলে কখনো কখনো পায়ুপথে বা এর মুখের আশেপাশে চুলকানি হতে পারে। এছাড়া পায়ুপথ দিয়ে মিউকাস বা শ্লেষ্মা-জাতীয় পিচ্ছিল ও আঠালো পদার্থ বের হতে পারে। অনেক সময় মলত্যাগ করে ফেলার পরও বারবার মনে হতে পারে যে পেট পরিষ্কার হয় নি, আবার মলত্যাগ করা প্রয়োজন।

20/03/2025

🌿 🔴 চর্মরোগের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি 🔴 🌿

🧴 চর্মরোগের কারণ ও প্রতিকার 🧴
✔ অপরিচ্ছন্নতা চর্মরোগের একটি প্রধান কারণ।
✔ ত্বক শুষ্ক হলে স্পাইডার ভেইনস বা অ্যাজমা-জনিত চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।
✔ পর্যাপ্ত পানি পান এবং সবজি ও ফলমূল খেলে ত্বকের সমস্যা কমে।

💊 হোমিও সমাধান:
✅ ত্বক ফেটে গেলে – হোমিও ওষুধ পেট্রোলিয়াম সেবন করুন।
✅ ফাটা স্থান থেকে পানি বের হলে – ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
✅ লিভার সমস্যায় চর্মরোগ বাড়তে পারে, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি।

🩹 ব্রণ ও ত্বকের যত্ন 🩹
🔹 বয়ঃসন্ধিকালে তৈল গ্রন্থির সমস্যা থেকে ব্রণ হয়।
🔹 অতিরিক্ত সাবান ব্যবহার করবেন না, দিনে ২ বার হালকা ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন।
🔹 হাত দিয়ে ব্রণ চাপাবেন না, এতে প্রদাহ হতে পারে।
🔹 বাদাম, শস্যজাতীয় খাবার, ফলমূল, মাছ, সবজি ত্বকের জন্য উপকারী।

🌿 একজিমা ও চুলকানি 🌿
🔸 একজিমা হলে ত্বক লাল হয়ে যায় ও চুলকানি হয়।
🔸 শিশুদের ত্বক শুষ্ক হলে একজিমার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
🔸 পোকার কামড়, প্রসাধনী বা হেয়ার ডাই ব্যবহারে একজিমা বাড়তে পারে।
🔸 অতিরিক্ত সাবান নয়, বরং ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
🔸 ছত্রাকজনিত চর্মরোগ অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে বেশি হয়।

💊 হোমিও চিকিৎসা:
✅ শুকনো চুলকানি – আর্সেনিক আয়োড সেবন করুন।
✅ আক্রান্ত স্থান থেকে পানি বের হলে – ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
✅ চুলকানি হেলাফেলা করবেন না, কারণ এটি কিছু রোগের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে।

🩺 🔴 হোমিও সমাধান 🔴 🩺
💡 হোমিওপ্যাথিতে রোগ নয়, রোগীকে চিকিৎসা করা হয়।
💡 ডা. হ্যানিমানের নির্দেশিত হোমিওপ্যাথিক নিয়মনীতি অনুসরণ করুন।
💡 এই চিকিৎসা রোগীর সমস্ত উপসর্গ দূর করে সুস্থতা পুনরুদ্ধার করে।

📌 সঠিক চিকিৎসার জন্য একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

19/03/2025

🔴🔴কিভাবে ঘরে বসে ফুসফুসের সুস্থতা পরীক্ষা করবেন জেনে নিন🔴

🌷🌷সুস্থ ফুসফুসযুক্ত ব্যক্তিদের ৩০-৬০ সেকেন্ডের জন্য তাদের শ্বাস ধরে রাখা উচিত, যেখানে দীর্ঘস্থায়ী ধূমপায়ীরা সাধারণত ২৫ সেকেন্ডের বেশি সময় ধরে তাদের শ্বাস ধরে রাখতে পারেন না।🌷🌷

18/03/2025

🔴ইউরিন ইনফেকশনের কারণ ও লক্ষণ কী, প্রতিরোধে কী করবেন🔴
🕚বর্তমান সময়ে ইউরিন ইনফেকশন খুবই পরিচিত একটি রোগ। নারী বা পুরুষ উভয়ই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিলে ও কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে এই রোগ থেকে সহজেই নিরাময় পাওয়া সম্ভব।

🔴ইউরিন ইনফেকশন কী🔴
👉আমাদের শরীরে থেকে বর্জ্য ও অতিরিক্ত পানি প্রস্রাব হিসেবে বেরিয়ে যায়। প্রস্রাব বেরিয়ে যাওয়ার এই ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত অঙ্গগুলো নিয়ে আমাদের মূত্রতন্ত্র গঠিত। মূত্রতন্ত্রের মধ্যে থাকে ২টি কিডনি, ২টি ইউরেটার, একটি মূত্রথলি বা ব্লাডার ও একটি কোনো অংশে জীবাণুর সংক্রমণ হলে সেটিকে ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবের সংক্রমণ বলে। ডাক্তারি ভাষায় একে 'ইউরিনারি ট্র‍্যাক ইনফেকশন ' বা ' ইউটিআই ' বলা হয়।
🔴ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ🔴
👉প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়া হওয়া
১. স্বাভাবিকের চেয়ে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া
২. রাতে বার বার প্রস্রাবের বেগ হওয়া
৩. অস্বাভাবিক গন্ধযুক্ত বা ঘোলাটে প্রস্রাব হওয়া
৪. হঠাৎ প্রস্রাবের বেগ হওয়া বা বেগ ধরে রাখতে কষ্ট হওয়া
৫. তলপেটে ব্যাথা হওয়া
৬. প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যাওয়া
৭. কোমরের পেছনে পাঁজরের ঠিক নিচের অংশে ব্যাথা হওয়া
৮. জ্বর আসা কিংবা গরম লাগা বা শরীরে কাঁপুনি লাগা
৯. শরীরে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যাওয়া
১০. ক্লান্তি ও বমি বমি লাগা

🔴ইউরিন ইনফেকশনের কারণ🔴
💡সাধারণত পায়খানায় থাকা বিভিন্ন জীবাণু মূত্রতন্ত্রে প্রবেশ করে ইউরিন ইনফেকশন ঘটায়। প্রস্রাবের রাস্তা বা মূত্রনালী দিয়ে এসব জীবাণু মূত্রতন্ত্রে প্রবেশ করে। নারী-পুরুষভেদে সবারই প্রস্রাবের ইনফেকশন হতে পারে। তবে নারীদের মধ্যে এই রোগের সংক্ৰমণের হওয়ার প্রবণতা বেশি। এর কারণ হলো, নারীদের মূত্রনালী পুরুষদের মূত্রনালীর তুলনায় দৈর্ঘ্যে অনেক ছোট।
🥀এ ছাড়া নারীদের মূত্রনালী পায়ুপথের খুব কাছাকাছি অবস্থিত। ফলে ব্যাকটেরিয়া পায়ুপথ থেকে মূত্রনালীতে প্রবেশ করে প্রস্রাবের সংক্ৰমণ ঘটানোর আশঙ্কা বেড়ে যায়।
🔴যেসব কারণে ইউরিন ইনফেকশনের আশঙ্কা বেড়ে যায়—
● পর্যাপ্ত পানি পান না করলে
● মূত্রতন্ত্রের স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে এমন রোগ হলে। যেমন: কিডনিতে পাথর হওয়া
● যৌনাঙ্গ পরিষ্কার ও শুকনো না রাখলে
● যেকোনো কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে। যেমন: টাইপ ২ ডায়াবেটিস অথবা এইচআইভি আক্রান্ত হলে, কেমোথেরাপি অথবা দীর্ঘদিন ধরে স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ সেবনকালে, গর্ভধারণ করলে
● মূত্রথলি পুরোপুরি খালি করতে বাধা সৃষ্টি করে এমন রোগ হলে। যেমন: পুরুষদের 'প্রস্টেট গ্রন্থি' বড় হয়ে যাওয়া, শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা স্নায়ুতন্ত্রের কোনো অসুখ
● মাসিক চিরতরে বন্ধ হয়ে গেলে। এই ঘটনাকে 'মেনোপজ' বলা হয়। এক্ষেত্রে ইস্ট্রোজেন নামক হরমোন কমে যাওয়ায় সংক্ৰমণ প্রবণতা বেড়ে যায়
● প্রস্রাবের রাস্তায় নল বা ক্যাথেটার পরানো থাকলে
● আগে প্রস্রাবের ইনফেকশন হয়ে থাকলে
🔴ইউরিন ইনফেকশন প্রতিরোধে করণীয়🔴
প্রস্রাবের ইনফেকশন সবসময় প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলেও কিছু নিয়ম মেনে চললে ইনফেকশন হওয়ার প্রবণতা কমিয়ে আনা যায়।

👉 যা করবেন.....
● টয়লেটে টিস্যু ব্যবহারের সময়ে সামনে থেকে পেছনে পরিষ্কার করুন
● যৌনাঙ্গ শুকনো ও পরিষ্কার রাখুন।
● প্রচুর পানি পান করুন। দৈনিক কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করা উচিত
● বাথটাব বা পুকুরে গোসল করার পরিবর্তে শাওয়ার কিংবা বালতির সাহায্যে গোসল করুন
● প্রস্রাব করার সময়ে মূত্রথলি সম্পূর্ণ খালি করার চেষ্টা করুন
● সহবাসের আগে ও পরে যৌনাঙ্গ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন
● সহবাসের পরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রস্রাব করুন
● সুতি কাপড়ের ঢিলেঢালা অন্তর্বাস ব্যবহার করুন।
● ১ থেকে ৩ বছর বয়সী বাচ্চার ডায়পার বা কাপড়ের ন্যাপি নিয়মিত পরিবর্তন করুন।
👉যা করবেন না....
● প্রস্রাবের বেগ আসলে তা ধরে রাখবেন না
● প্রস্রাব করার সময়ে তাড়াহুড়ো করবেন না
● যৌনাঙ্গে সুগন্ধি সাবান অথবা ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করবেন না
● সিনথেটিক কাপড়ের (যেমন: নাইলন) তৈরি আঁটসাঁট অন্তর্বাস ব্যবহার করবেন না
● আঁটসাঁট পায়জামা পরবেন না
● চিনিযুক্ত খাবার ও পানীয় খাবেন না। এগুলো জীবাণু বেড়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে
● যেসব কনডম অথবা ডায়াফ্রামে শুক্রাণু ধ্বংস করার পিচ্ছিলকারক থাকে সেগুলো ব্যবহার করবেন না। এর পরিবর্তে ভিন্ন ধরনের কনডম ও লুব্রিকেন্ট কিংবা জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করুন।

Address

Habiganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Rabeya Khatun posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share