RS Homoeo Treatment & Research Center.

RS Homoeo Treatment & Research Center. The Practice of Homoeopathy in the Public Health and it's Development.

16/06/2025

জাম খাওয়ার সময় যে ৫ বিষয়ে সাবধান থাকবেন
লাইফস্টাইল ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৪:০৭ পিএম, ১৬ জুন ২০২৫
জাম খাওয়ার সময় যে ৫ বিষয়ে সাবধান থাকবেন
গ্রীষ্মে অল্প কিছুদিনের জন্য পাওয়া যায় জাম। সুস্বাদু এই ফলটি খেতে শুরু করলে যেন থামাই কঠিন হয়ে পড়ে। স্বাদের সঙ্গে জামে থাকা বিভিন্ন গুণাগুণ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া এতে আছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য।

এমনকি জামে থাকা আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় খনিজ উপদান হাড় ও দাঁত মজবুত করে। এছাড়া ক্যানসার প্রতিরোধ, রক্ত পরিশোধন, বিভিন্ন সংক্রমণ রোধেও সাহায্য করে জাম। এত সব গুণাগুণ থাকার পরও এই ফল বেশি খেলে শরীর খারাপ করতে পারে। তবে শুধু বেশি খাওয়া নয়, জামের আগে-পরে কী খাচ্ছেন, সেদিনেও খেয়াল রাখা দরকার।

স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি শটস–এ পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, জাম খাওয়ার সময় কোন ৫টি ভুল থেকে সাবধান থাকতে হবে-

১. জাম খাওয়ার পর পানি পান করবেন না
জাম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বা খাওয়ার পরপরই পানি পান করলে হজমে সমস্যা হতে পারে। তাই জাম খাওয়ার কমপক্ষে ৩০ মিনিট পর পানি পান করুন।

জামের খাওয়ার সময় যে ৫ বিষয়ে সাবধান থাকবেন

২. জাম ও হলুদের বিপজ্জনক জুটি
জাম খাওয়ার সঙ্গে হলুদ একসঙ্গে গ্রহণ করা শরীরের জন্য মারাত্মক হতে পারে। হলুদের কারকুমিন ও জামের অম্লতা পেটে গ্যাস, বদহজম বা অ্যাসিডিটি তৈরি করতে পারে। জাম ও হলুদ, দুটিই রক্ত পাতলা করতে সাহায্য করে, তাই যারা ব্লাড থিনার খান তাদের জন্য রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ে। এসব সমস্যা এড়াতে পুষ্টিবিদরা জাম খাওয়ার পর হলুদযুক্ত যেকোনো খাবার এড়িয়ে চলতে বলেন।

৩. খালি পেটে জাম নয়
সকালে খালি পেটে জাম খেলে গ্যাস্ট্রিক, অম্বল ও হজমজনিত সমস্যা হতে পারে। তাই ভরাপেটে জাম খাওয়াই ভালো।

৪. জাম খাওয়ার পর দুগ্ধজাত খাবার খাবেন না
জাম খাওয়ার পর দুধ, দই বা পনির জাতীয় দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে। জাম খাওয়ার পর দুধ বা দই খেলে কিছু মানুষের হজমে সমস্যা হতে পারে। জামে থাকা ট্যানিন ও অ্যাসিডিক উপাদান দুধের প্রোটিনের সাথে বিক্রিয়া করে পেটে ভারীভাব, গ্যাস বা অ্যাসিডিটি তৈরি করতে পারে। দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড জামের অম্লতার সাথে মিশে পেট ফাঁপা বা ডায়রিয়াও ঘটাতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে জামের ট্যানিন দুধের ক্যালসিয়াম ও আয়রন শোষণে বাধা দেয়। তবে এগুলো সাধারণত মৃদু ও ব্যক্তিভেদে হয়। যাদের পাকস্থলী সংবেদনশীল বা ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা আছে, তাদের এড়ানো উচিত। সমস্যা এড়াতে জাম ও দুধের মধ্যে ৩০-৬০ মিনিট ব্যবধান রাখা ভালো। আয়ুর্বেদে এই সংমিশ্রণ না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

জামের খাওয়ার সময় যে ৫ বিষয়ে সাবধান থাকবেন

৫. আচারের সঙ্গে জাম মানেই বিপদ
অনেকে খাওয়ার সঙ্গে আচার খেতে অভ্যস্ত, কিন্তু জাম খাওয়ার পর আচারের মতো টক বা মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণ শরীরে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এর ফলে দেখা দিতে পারে অম্বল ও বদহজম।

জাম খাওয়ার সময় অনেকেই এই ভুলগুলো করে ফেলেন। এসব ভুলের ফলে হতে পারে গ্যাস্ট্রিক, অম্বল থেকে শুরু করে গুরুতর পেটের অসুস্থতা। তাই জাম খাওয়ার সময় এই সাধারণ সতর্কতাগুলো মেনে চললেই বিনা ভোগান্তিতে উপভোগ করা যাবে এর পুষ্টিগুণ।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কী হয়? জানুন, সাবধান থাকুন!আজকাল অনেকেই হঠাৎ হঠাৎ পায়ে ব্যথা, গাঁটে গাঁটে টান বা ফুলে যাওয়া ...
16/06/2025

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কী হয়? জানুন, সাবধান থাকুন!

আজকাল অনেকেই হঠাৎ হঠাৎ পায়ে ব্যথা, গাঁটে গাঁটে টান বা ফুলে যাওয়া নিয়ে চিন্তিত থাকেন। ডাক্তারের কাছে গেলে শোনা যায় – "ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেছে"। কিন্তু এটা আসলে কী, আর এর ক্ষতি বা ঝুঁকি কতটা?

📌 ইউরিক অ্যাসিড আসলে কী?
ইউরিক অ্যাসিড হলো শরীরের কোষের ভাঙন এবং খাবারের প্রোটিনের (বিশেষ করে ‘পুরিন’-যুক্ত) বিপাকক্রিয়ার একটি উপজাত। সাধারণত এটা রক্তে থাকে এবং কিডনি দিয়ে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়।

কিন্তু যখন এই ইউরিক অ্যাসিড শরীরে বেশি জমে যায়, তখনই দেখা দেয় নানা সমস্যা।

🔍 ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে কী কী সমস্যা হতে পারে?

1️⃣ গাউট বা গেঁটেব্যথা:
সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা। পায়ের বুড়ো আঙুলে হঠাৎ তীব্র ব্যথা, ফুলে যাওয়া, লালচে ভাব – এগুলো গাউটের লক্ষণ। কখনও কখনও হাঁটু, গোড়ালি বা কবজিতেও ব্যথা হতে পারে।

2️⃣ গাঁটে গাঁটে জটিলতা:
বারবার ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে গাঁটের হাড় ক্ষয় হতে পারে। চলাফেরায় অসুবিধা হয়, ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যায়।

3️⃣ কিডনিতে পাথর:
বেশি ইউরিক অ্যাসিড কিডনিতে জমে পাথরের সৃষ্টি করতে পারে। এর ফলে প্রস্রাবে জ্বালা, পিঠে ব্যথা, এমনকি কিডনি ফেইলিওর পর্যন্ত হতে পারে।

4️⃣ শরীরে ক্লান্তি ও ভার লাগা:
অনেক সময় শরীরে হালকা জ্বর বা ক্লান্তিভাব থাকে, যা অনেকেই অগ্রাহ্য করেন।

🍲 কেন বাড়ে ইউরিক অ্যাসিড?

বেশি পরিমাণে মাংস, অর্গান মিট (যেমন কলিজা, ভুঁড়ি), চিংড়ি, ইলিশ ইত্যাদি খেলে

অতিরিক্ত লাল মাংস, মদ্যপান

ডিহাইড্রেশন (পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া)

ওবেসিটি বা স্থূলতা

রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসজনিত ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

✅ কি করবেন?

প্রচুর পানি পান করুন

মাশরুম, কলিজা, চিংড়ি ইত্যাদি কম খান

নিয়মিত ব্যায়াম করুন

প্রোটিন ও সুগারযুক্ত খাবার পরিমিত খান

প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করুন

🩺 সবচেয়ে বড় কথা, নিজের শরীরের প্রতি যত্নবান হোন। ব্যথাকে অবহেলা করবেন না। সময়মতো পরীক্ষা করুন এবং জীবনশৈলীতে ছোট পরিবর্তন আনলেই বড় ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব।

আপনিও সচেতন হোন, অন্যকেও সচেতন করুন। 💚

16/06/2025

ল্যাম্পি স্কিন ডিজিজ
[সম্পাদনা: ডা. শাহীন মাহমুদ]

সাম্প্রতিককালে দেশের সব জায়গায় গরু ল্যাম্পি স্কিন ডিজিজ (L*D) বা এলএসডি আক্রান্ত হয়েছে। এলএসডি গরুর জন্য একটা ভয়ংকর ভাইরাস বাহীত চর্মরোগ যা খামারের ক্ষতির কারণ। এই রোগের গড় মৃত্যুহার আফ্রিকাতে ৪০%। মূলত আফ্রিকায় একাধিকবার মহামারী আকারে দেখা গেলেও আমাদের দেশে গরুতে এই রোগের প্রাদুর্ভাব কখনো মহামারী আকারে দেখা যায়নি। একটা খামারকে অর্থনৈতিকভাবে ধ্বসিয়ে দেয়ার জন্য এফএমডি বা খুরা রোগের চেয়ে এটি অনেক বেশি ভয়ংকর রোগ হিসেবে ধরা হয়।

১৯২৯ জাম্বিয়া প্রথম অফিসিয়ালি শনাক্ত হওয়া এই রোগ ১৯৪৩ সাল থেকে ৪৫ সালের মধ্যে মহাদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এই সময়ের মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা, বতসোয়ানা, মোজাম্বিকসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে হাজার হাজার গরু আক্রান্ত হয়ে মারা যায় এবং শত শত খামার বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে সত্তর এবং আশির দশকে আফ্রিকার প্রায় সব দেশের গরু এই রোগে আক্রান্ত হয় এবং হাজার হাজার খামার বন্ধ হয়ে যায় অথবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

রোগের কারণ:
মূলত এক প্রকার পক্স ভাইরাস বা এলএসডি ভাইরাসের সংক্রমণে গবাদিপশুতে এই রোগ দেখা দেয় এবং এক গরু থেকে আরেক গরুতে ছড়িয়ে পড়ে। রোগের সময় প্রধানত বর্ষার শেষে, শরতের শুরুতে অথবা বসন্তের শুরুতে যে সময়ে মশা মাছি অধিক বংশবিস্তার সেই সময়ে প্রাণঘাতী এই রোগটি ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়।

রোগের লক্ষণ:
এলএসডি আক্রান্ত গরু লক্ষণ শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করে –
১. আক্রান্ত গরু প্রথমে জ্বরে আক্রান্ত হয় এবং খাবার রুচি কমে যায়।
২. জ্বরের সাথে সাথে মুখ দিয়ে এবং নাক দিয়ে লালা বের হয়। পা ফুলে যায়। সামনের দু’পায়ের মাঝ স্থান পানি জমে যায়।
৩. শরীরের বিভিন্ন জায়গা চামড়া পিণ্ড আকৃতি ধারণ করে, লোম উঠে যায় এবং ক্ষত সৃষ্ট হয়। ধারাবাহিকভাবে এই ক্ষত শরীরের অন্যান্য জায়গা ছড়িয়ে পড়ে।
৪. ক্ষত মুখের মধ্যে, পায়ে এবং অন্যান্য জায়গা ছড়িয়ে পড়তে পারে।
৫. ক্ষত স্থান থেকে রক্তপাত হতে পারে। শরীরে কোথায় ফুলে যায় যা ফেটে টুকরা মাংসের মতো বের হয়ে ক্ষত হয়, পুঁজ কষানি বের হয়।
৬. পাকস্থলী অথবা মুখের ভেতরে সৃষ্ট ক্ষতের কারণে গরু পানি পানে অনীহা প্রকাশ করে এবং খাদ্য গ্রহণ কমে যায়।

যেভাবে ছড়ায়:
লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত গরু থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে রোগটি অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ে। এই রোগ এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়ার প্রধান মাধ্যমগুলো হচ্ছে :

১. মশা ও মাছি : এই রোগের ভাইরাসের প্রধান বাহক হিসাবে মশা মাছিকে দায়ী করা হয়। অন্যান্য কীট পতঙ্গের মাধ্যমেও ভাইরাসটি আক্রান্ত গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
২. লালা : আক্রান্ত গরুর লালা খাবারের মাধ্যমে অথবা খামারে কাজ করা মানুষের কাপড়ের মাধ্যমে এক গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়াতে পারে।
৩. দুধ : যেহেতু আক্রান্ত গাভীর দুধে এই ভাইরাস বিদ্যমান থাকে তাই আক্রান্ত গভীর দুধ খেয়ে বাছুর দুধ খেয়ে আক্রান্ত হতে পারে।
৪. সিরিঞ্জ : আক্রান্ত গরুতে ব্যবহার করা সিরিঞ্জ থেকে এই ভাইরাসবাহিত হতে পারে।
৫. রক্ষণাবেক্ষণকারী : খামারে কাজ করা মানুষের পোশাকের মাধ্যমে আক্রান্ত গরু থেকে অন্য গরুতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
৬. আক্রান্ত গরুর সিমেন : ভাইরাস আক্রান্ত ষাঁড়ের সিমেন এই রোগের অন্যতম বাহন, কারণ আক্রান্ত গরুর সিমেনেও এই ভাইরাস বিদ্যমান থাকে।
৭. শুধুমাত্র গরু মহিষ আক্রান্ত হয়, মানুষ হয় না।

রোগের চিকিৎসা:
অন্যান্য ভাইরাসঘটিত রোগের মতো এই রোগেরও অ্যালোপ্যাথিতে কোন আরোগ্যকারী চিকিৎসা নেই। তবে হোমিওপ্যাথিতে এর যথেষ্ট ভাল চিকিৎসা রয়েছে।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
১. ভেরিওলিনাম - ৩০/২০০
২. ম্যালেড্রিনাম - ৩০/২০০
৩. সারসিনিয়া - ৩০/ ২০০

১ম ঔষধঃ শুধু সকালে ১০ ফোঁটা করে ঔষধ, পরপর ২দিন
২য় ঔষধঃ দুপুর ও সন্ধায় ৫-৭ ফোঁটা করে ঔষধ প্রতিবার, পরপর ৭-১০ দিন
৩য় ঔষধঃ বিকালে রাতে ৫-৭ ফোঁটা করে ঔষধ প্রতিবার।

এছাড়া চামড়ার গুটিগুলো যদি কোনো কারণবশত বা চিকিৎসা দেরিতে শুরু হবার কারণে ফেটে গিয়ে রক্ত বের হয়- তবে ক্যালেন্ডুলা মাদার টিংচার ক্ষতস্থানে লাগাতে হবে। এবং
৪. মার্ক সল - ২০০ খাওয়াতে হবে; সকালে ১০ ফোঁটা করে যতদিন ঘা না শুকাবে।

অথবা লক্ষণানুসারে,
১. এসিড ক্রাইসো - ২০০
২. গুয়াইকাম - ২০০
৩. এন্টিম ক্রুড - ২০০

১ম ঔষধঃ সকালে ৫-৭ ফোঁটা করে পরপর ৫-৭দিন।
২য় ঔষধঃ দুপুরে ৫-৭ ফোঁটা করে পরপর ৫-৭ দিন।
৩য় ঔষধঃ রাতে ১০ ফোঁটা করে পরপর ৫-৭ দিন

বিঃদ্রঃ ঔষধ খাওয়ানোর পরিমাণ অবশ্যই গরুর বডি স্ট্রাকচার অনুযায়ী কমবেশি হতে পারে ও ঔষধ জিহবায় ঢেলে দিবেন। যদি তা না পারেন অল্প পরিমাণ সাদা পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াবেন। কোন খাবারের সাথে ঔষধ মিশাবেন না। আর খাবার দেবার ৩০ মিনিট আগে ঔষধ খাওয়াবেন। এই দুই চিকিৎসার ১ম চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধগুলো সহজলভ্য । তাই সহজেই ক্রয় করতে পারবেন।
এছাড়া এর চিকিৎসার ব্যাপারে ভেটেরিনারিতে অভিজ্ঞ স্বপন কুমার দে যে ঔষধগুলোর পরামর্শ প্রদান করেন,

Cuprum sulph 200 + Variolinum 200

আরোগ্যঃ প্রত্যেকটি ঔষধের ২ ফোঁটা অল্প পানিতে মিশ্রিত করে দিনে ২ বার খাওয়াতে হবে ৭ দিন।
প্রতিষেধকঃ প্রতিষেধকের জন্যে উপরের প্রত্যেকটি ঔষধের ২ ফোঁটা অল্প পানিতে মিশ্রিত করে দিনে ১ বার খাওয়াতে হবে ৭ দিন।
(সকল গবাদি পশুকে প্রতি মাস পরপর ৩ মাস খাওয়াতে হবে)

প্রতিকারে কৃষক সচেতনতা ও করণীয়:
যেকোন রোগের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিকার সব সময় অধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক। কাজেই এর প্রতিকারে যে কাজগুলো করা যেতে পারে-

১. আক্রান্ত গরুকে নিয়মিত এলএসডি ভ্যাকসিন দেয়া। আমাদের দেশে ইতঃপূর্বে রোগটির প্রাদুর্ভাব কম দেখা গেছে তাই এই রোগের ভ্যাকসিন সহজলভ্য নয়।
২. খামারের ভেতরের এবং আশেপাশের পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা- যেন মশা মাছির উপদ্রব নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৩. আক্রান্ত খামারে যাতায়াত বন্ধ করা এবং আক্রান্ত খামার থেকে আনা কোনো সামগ্রী ব্যবহার না করা।
৪. আক্রান্ত গরুকে শেড থেকে আলাদা স্থানে মশারি দিয়ে ঢেকে রাখা মশা মাছি কামড়াতে না পারে। কারণ আক্রান্ত গরুকে কামড়ানো মশা মাছি সুস্থ গরুকে কামড়ালে এই রোগের সংক্রমণ হতে পারে।
৫. আক্রান্ত গভীর দুধ বাছুরকে খেতে না দিয়ে ফেলে দিয়ে মাটি চাপা দেয়া।
৬. আক্রান্ত গরুর পরিচর্যা শেষে একই পোশাকে সুস্থ গরুর মধ্যে প্রবেশ না করা।
৭. আক্রান্ত গরুর খাবার বা ব্যবহার্য কোনো জিনিস সুস্থ গরুর কাছে না আনা।
৮. ক্ষতস্থান টিনচার আয়োডিন মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার রাখা।

কৃষি তথ্য সার্ভিস, পশু-পাখি পালনে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

২ চামচ পাথরকুচি পাতার রস হাফ কাপ কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে 👇*শরীরে জ্বা'লাপোড়া কমে *উচ্চর'ক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে *পে...
16/06/2025

২ চামচ পাথরকুচি পাতার রস হাফ কাপ কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে 👇

*শরীরে জ্বা'লাপোড়া কমে *উচ্চর'ক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে
*পেটফাঁপা দুর হয় *পুরনো আ'মাশয় সেরে যায়
*জ'ন্ডিস দ্রত সেরে যায় *পা'ইল'সের জন্য উপকারি
*কি'ডনির পা'থর অপসারন করতে সাহায্য করে
*ওজন কমাতে সাহায্য করে

*পাথরকুচি পাতার রস মুখে লাগালে উজ্জ্বলতা বাড়ে
*পাথরকুচি পাতা বেটে চুলে লাগালে খুশকি দুর হয় চুল লম্বা করে

বি:দ্র: গ'র্ভবতী নারী ও যাদের এ'লার্জি রয়েছে তারা খেতে পারবেনা।

টনসিল হল গলার পিছনের অংশে অবস্থিত দুটি ডিম্বাকৃতির লিম্ফ গ্ল্যান্ড, যা আমাদের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি একটি লিম্ফ্...
03/06/2025

টনসিল হল গলার পিছনের অংশে অবস্থিত দুটি ডিম্বাকৃতির লিম্ফ গ্ল্যান্ড, যা আমাদের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি একটি লিম্ফ্যাটিক অঙ্গ যা ক্ষতিকারক জীবাণু যেমন ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসকে আটকাতে সাহায্য করে। টনসিলের প্রদাহ বা ফোলা হলে টনসিলাইটিস হয়, যা সাধারণত শিশু এবং কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।

টনসিলের কাজ:
____________________
◑ লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমের অংশ হিসেবে কাজ করে।
◑ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং অন্যান্য ক্ষতিকারক অণুজীবকে আটকাতে সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
টনসিলাইটিসের লক্ষণ:
____________________
◑ গলা ব্যথা
◑ গলাতে ফোলা এবং লাল হওয়া
◑ ঠোঁট ও জিহ্বায় সাদা বা হলুদ আস্তরণ
◑ সর্দি, কাশি, জ্বর
◑ ঠোঁট ও জিহ্বায় ফোলা
◑ ঠোঁট ও জিহ্বায় সাদা বা হলুদ আস্তরণ
◑ খাবার গিলতে সমস্যা
◑ শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া

টনসিলাইটিসের কারণ:
___________________
◑ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ, অ্যালার্জি.

টনসিলাইটিসের চিকিৎসা:
______________________
◑ ভাইরাসজনিত টনসিলাইটিসের ক্ষেত্রে বিশ্রাম,
◑ প্রচুর পানি পান ও ব্যথানাশক ওষুধ উপসর্গ কমাতে সাহায্য করে।
◑ ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ হলে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োজন হতে পারে।
◑ টনসিলাইটিস বারবার হলে বা জটিলতা তৈরি হলে টনসিল অপসারণ (টনসিলেক্টমি) করার প্রয়োজন হতে পারে।

টনসিলের ঘরোয়া চিকিৎসা:
________________________
◑ উষ্ণ জল ও মধু দিয়ে গার্গল করা।
◑ গরম দুধ ও হলুদ মিশ্রিত পানীয়।
◑ লেবু, মধু ও নুন মিশ্রিত গরম জল।

টনসিল সংক্রান্ত সতর্কতা:
______________________
◑ টনসিলাইটিস সঠিকভাবে চিকিৎসা না করা হলে জটিলতা তৈরি হতে পারে।
◑ স্ট্রেপটোকোকাস ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হলে জটিলতা আরও বেশি হতে পারে।
©

 #ক্যান্সার_আদৌ_কোন_রোগ_নয়"-ডাঃ বিকাশ গুপ্ত(ডাঃ বিকাশ গুপ্ত, অনকোলজিস্ট ও হেমাটোলজিস্ট; কমপ্রিহেনসিভ ক্যান্সার সেন্টার অ...
26/05/2025

#ক্যান্সার_আদৌ_কোন_রোগ_নয়"
-ডাঃ বিকাশ গুপ্ত
(ডাঃ বিকাশ গুপ্ত, অনকোলজিস্ট ও হেমাটোলজিস্ট; কমপ্রিহেনসিভ ক্যান্সার সেন্টার অফ নেভাডা, যুক্তরাষ্ট্র)।

ডাঃ বিকাশ গুপ্ত বলছেন, কেউই ক্যান্সারে মারা যাবেনা যদি তিনি নিম্নলিখিত কতিপয় সহজ পদক্ষেপ নেন:

১। চিনি খাওয়া বন্ধ করতে হবে। তাহলে ক্যান্সার জীবানু এমনিতেই মারা যাবে।

২। গরম পানিতে লেবুর সরবত ১-৩ মাস নিয়মিত পান করলে ক্যান্সার নিরাময়/প্রতিরোধ সম্ভব হয়। এটা কেমোথেরাপির চেয়ে ১০০০ গুণ ভাল। ডাঃ গুপ্ত এছাড়া বলছেন, অজ্ঞতা কোন অজুহাত হতে পারেনা। ক্যান্সার প্রতিরোধের সহজ পদক্ষেপগুলো সবাইকে জানতেই হবে। ডাঃ গুপ্ত নিজে এই কথা গত ০৫ বছর যাবৎ প্রচার করে চলেছেন।

The University of Meryland School of Medicine এর চিকিৎসা বিজ্ঞানীগণ দীর্ঘ গবেষণায় একথা প্রমাণ করেছেন।

সুন্দর স্বাস্থের অধিকারী হতে ডাঃ গুপ্ত আরও কিছু পরামর্শ দিয়েছেন:

১। লেবুর রসের মধ্যে প্রাপ্ত সাইট্রিক এসিড উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে রক্ত নালিকা ব্লক হওয়া রোধ করে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে রক্তের জমাট বাঁধা কমিয়ে দেয়।

২। হলুদ ও পার্পল বা মেজেন্টা রং-এর মিষ্টি আলুর মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধের গুণাবলী রয়েছে।

৩। প্রায়শই রাত্রে দেরীতে খাওয়ার কারণে পাকস্থলির ক্যান্সার হতে পারে।

8। সপ্তাহে ০৪ টার বেশী ডিম খাওয়া যাবেনা।

৫। মুরগির পিঠের মাংশ খাওয়ার কারণে পাকস্থলির ক্যান্সার হতে পারে।

৬। খাওয়ার পরে ফল খাওয়া যাবেনা বরং খাওয়ার আগেই ফল খেয়েনিন।

৭। মাসিক চলাকালীন সময়ে চা পান থেকে মেয়েদেরকে বিরত থাকতে হবে।

৮। সয়ামিল্ক খাবেন কিন্তু এতে চিনি ও ডিম যোগ করা যাবেনা।

৯। খালিপেটে টমেটো খাওয়া যাবেনা।

১০। পিত্তথলির পাথর হওয়া থেকে মুক্ত থাকতে পতিদিন সকালে নাস্তার আগে ০১ গ্লাস পানি পান করতে হবে।

১১। বিছানায় যাওয়ার কমপক্ষে ০৩ ঘন্টা আগে আহার করবেন।

১২। মদ্যপান থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকতে হবে।

১৩। প্রক্রিয়াজাত খাবার ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে।

১৪। প্রতিদিন ১০ গ্লাস পানি পান করুন।

১৫। রাত্রে কম ও দিনে বেশী পানি পান করুন।

১৬। দিনে ০২ কাপের বেশী কফি পান করবেন না। এতে নিদ্রাহীনতা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।

১৭। তৈলাক্ত খাবার কম খাবেন। কারণ, এই জাতীয় খাবার হজম হতে ৫/৭ ঘন্টা সময় লাগে, যা আপনার শরীরে ক্লান্তি এনে দেয়।

১৮। বিকাল ০৫ টার পর খাওয়া কমিয়ে দিন।

১৯। দৈনিক ০৮ ঘন্টার কম ঘুম আপনার মস্তিস্কের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে।

২০। বিকালে আধা ঘন্টা বিশ্রাম নিন, আপনাকে তারুণ্যদীপ্ত দেখাবে।

26/05/2025

যে ৬ লক্ষণে বুঝবেন শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে
চ্যানেল 24 ডেস্ক
প্রকাশিত : ২১:৩৪, ২৩ মে ২০২৫ | আপডেট: ২১:৪৬, ২৩ মে ২০২৫

যে ৬ লক্ষণে বুঝবেন শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে

ছবি: সংগৃহীত

উচ্চ কোলেস্টেরল একটি "নীরব ঘাতক" কারণ এটি সাধারণত চোখে পড়ার মতো কোনও উপসর্গ তৈরি করে না। তবে দীর্ঘ সময় ধরে কোলেস্টেরল জমে ধমনীতে ব্লকেজ তৈরি করে, যা হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। সাধারণত ২০০ এমজি বা তার বেশি কোলেস্টেরল মাত্রাকে উচ্চ কোলেস্টেরল ধরা হয়। যদিও রক্ত পরীক্ষাই এর সঠিক নির্ণয়ের একমাত্র উপায়, তবে কিছু বাহ্যিক লক্ষণও ইঙ্গিত দিতে পারে কোলেস্টেরল অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে যাওয়ার। নিচে দেয়া হলো এমন ৬টি লক্ষণ, যেগুলো দেহ ও মুখে দেখা যেতে পারে।

১. চোখের পাতার চারপাশে হলদেটে প্যাচ বা ফোলা ভাব

চোখের চারপাশে ছোট ছোট হলদেটে চর্বিযুক্ত দাগ বা ফোলা ভাব দেখা গেলে তা হতে পারে উচ্চ কোলেস্টেরলের একটি স্পষ্ট ইঙ্গিত। এগুলো সাধারণত ব্যথাহীন হলেও রক্তে অতিরিক্ত চর্বি জমে যাওয়ার লক্ষণ হতে পারে।

২. কর্নিয়ার চারপাশে ধূসর বা সাদা রিং

চোখের কর্নিয়ার (স্বচ্ছ অংশ) চারপাশে ধূসর বা সাদা রিং দেখা গেলে তা হতে পারে কর্নিয়াল আর্কাস। এটি বেশি বয়সীদের মধ্যে স্বাভাবিক হলেও যদি কম বয়সে (৪৫ বছরের নিচে) দেখা যায়, তবে তা উচ্চ কোলেস্টেরলের লক্ষণ হতে পারে।

আরও পড়ুন: মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করছে যে ৩ অভ্যাস

৩. ত্বকে হলদেটে দানা বা ফুঁসকুড়ির মতো চোখ, গাল, কনুই বা হাঁটুর আশেপাশে হলদেটে ছোট ছোট ফুঁসকুড়ির মতো দানা দেখা গেলে তা হতে পারে জ্যান্থোমাস। এগুলো সাধারণত ব্যথাহীন হলেও রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল বা লিপিডের কারণে হয়ে থাকে।

৪. ত্বকে হলদেটে ছোপ বা রঙ পরিবর্তন

ত্বকে বিশেষ করে মুখে বা চোখের চারপাশে হলদেটে ছোপ বা পিগমেন্টেশন দেখা গেলে তা জ্যান্থোডার্মা হতে পারে, যা উচ্চ কোলেস্টেরলের কারণে ত্বকে চর্বিযুক্ত পদার্থ জমার ফলাফল।

আরও পড়ুন: ডায়াবেটিসে ভুগছেন? নিয়ন্ত্রণে ৫ কার্যকর উপায়

৫. ত্বকে নীলচে বা বেগুনি রঙের জালাকৃতি দাগ

কোলেস্টেরল এমবোলিজম ইঙ্গিতের কারণে রক্তনালিতে কোলেস্টেরলের খণ্ড আটকে গিয়ে ত্বকে নীল বা বেগুনি জালের মতো দাগ তৈরি হতে পারে। এটি রক্ত প্রবাহ ব্যাহত হওয়ার একটি সংকেত এবং তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন।

আরও পড়ুন: টানা এক মাস হলুদ খেলে যা হয়, জেনে নিন

৬. হঠাৎ করে ছোট ছোট গুটি বা ফুসকুড়ির মতো গুচ্ছ

যদি হঠাৎ মুখ, বাহু বা নিতম্বে ছোট ছোট লাল বা হলুদ গুটি গুচ্ছ আকারে দেখা যায়, তবে তা হতে পারে বিস্ফোরিত জ্যান্থোমাস। এটি সাধারণত রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে গেলে হয় এবং দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।

আরও পড়ুন: সকালে খালি পেটে ভিজিয়ে রাখা চিয়া ও তুলসী বীজ খাওয়ার উপকারিতা

পরামর্শ: এই লক্ষণগুলোর কোনওটি যদি আপনার মধ্যে দেখা যায়, তবে দেরি না করে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না থাকলে তা হৃদরোগের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।

তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।

Comecone কি?Comedone হচ্ছে এক ধরনের ত্বকের সমস্যা, যা মূলত ব্ল্যাকহেড বা হোয়াইটহেড হিসেবে পরিচিত। একে কমেডোন বলা হয়।যখন ...
21/05/2025

Comecone কি?

Comedone হচ্ছে এক ধরনের ত্বকের সমস্যা, যা মূলত ব্ল্যাকহেড বা হোয়াইটহেড হিসেবে পরিচিত। একে কমেডোন বলা হয়।

যখন ত্বকের ছিদ্রগুলো তেল, মরা চামড়া এবং ব্যাকটেরিয়া দিয়ে বন্ধ হয়ে যায় তখনই এগুলো দেখা দেয়।

সাধারনত দুই ধরনের কমেডোন হয়ঃ

১) Open comedone (Blackhead) – ত্বকের ছিদ্র খোলা থাকে, তাই তেলের সংস্পর্শে এসে অক্সিডাইজ হয়ে কালো দেখায়।

২) Closed comedone (Whitehead) – ত্বকের ছিদ্র বন্ধ থাকে, ফলে ভিতরে সাদা বা ত্বকের রঙের ছোট গুটি তৈরি হয়।

সাধারণত এটি মুখ, নাক, থুতনি, কপাল ও বুকে, অর্থাৎ তৈলাক্ত স্থানে বেশি হয়।

হরমোন পরিবর্তনের সময় (যেমন টিনএজ বা পিরিয়ডের আগে) এটি দেখা দিতে পারে।

চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন প্রাকৃতিক পরিচ্ছন্নতা, হালকা স্ক্রাব, এবং অসীম ধৈর্য্য। ধৈর্য্য লাগবেই। এটা সাধারণত দ্রুত ঠিক হয় না। অনেকে অতিরিক্ত চাপাচাপি করে ব্লাকহেড বের করে, এটা অনুচিত; এরকম করতে করতে একসময় সিস্টিক একনি টাইপ গ্রোথও শুরু হতে পারে।

20/04/2025

যে সকল মহিলাদের যোনিপথ সহবাসের সময় শুষ্ক থাকে এবং সহবাসের পরে যোনিপথে জ্বালা হয়, তাদের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ মেডিসিন - Lyco, N M, Sep, Lyci ইত্যাদি।

20/04/2025

যে সকল মহিলাদের যোনিপথ শুষ্ক থাকে সহবাসের সময় ও পরে যোনিপথে জ্বালা হয়,তাদের গুরুত্বপূর্ণ মেডিসিন Lyco,N M,Sep,Lyci ইত্যাদি

 #লিউকোরিয়া (Leucorrhoea) লিউকোরিয়া হলো মহিলাদের যোনি থেকে সাদা বা সাদাস্রাব-মিশ্রিত রস নির্গত হয়। এটি সাধারণত মহিলা প...
20/04/2025

#লিউকোরিয়া (Leucorrhoea) লিউকোরিয়া হলো মহিলাদের যোনি থেকে সাদা বা সাদাস্রাব-মিশ্রিত রস নির্গত হয়। এটি সাধারণত মহিলা প্রজননাঙ্গের একটি প্রদাহজনিত বা সংক্রমণজনিত সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া নানা কারণেও এটি হতে পারে, যেমন: যোনির সংক্রমণ, হরমোনাল পরিবর্তন, ডায়াবেটিস, মানসিক চাপ, শারীরিক দুর্বলতা ইত্যাদি।

#লিউকোরিয়ার_
লক্ষণসমূহ:

1. যোনি থেকে সাদা বা সাদাটে স্রাব: এটি এক ধরনের সাদা স্রাব হতে পারে, এবং কিছু ক্ষেত্রে হলুদ বা সবুজও হতে পারে।

2. যোনির এলাকা জ্বালা-পোড়া বা চুলকানি।

3. পেটের নিচের অংশে ব্যথা।

4. শরীরের দুর্বলতা বা ক্লান্তি।

5. শারীরিক অস্বস্তি।

#হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসা:

হোমিওপ্যাথিতে লিউকোরিয়া চিকিৎসার জন্য বেশ কিছু উপযুক্ত ঔষধ আছে। তবে প্রতিটি রোগীর শারীরিক অবস্থা এবং উপসর্গের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। কিছু সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হলো:

1. (Calcarea Carbonica):
যদি রোগীর শারীরিক দুর্বলতা, অতিরিক্ত ঘাম এবং যোনি থেকে সাদা স্রাব হয়, তবে এটি একটি উপকারী ঔষধ হতে পারে।

2. (Silicea):
যদি স্রাব খুবই দুর্গন্ধযুক্ত এবং রোগী শারীরিকভাবে দুর্বল হন, তবে এটি কার্যকর হতে পারে।

3. (Borax):
যদি স্রাব একেবারে সাদা এবং পুরু হয়, এবং মনের মধ্যে উদ্বেগ বা মানসিক চাপ থাকে, তাহলে এটি সহায়ক হতে পারে।

4. (Pulsatilla):
এটি সেইসব মহিলাদের জন্য উপযোগী যারা মানসিকভাবে পরিবর্তনশীল, কখনও কাঁদেন, কখনও মেজাজ বদলান এবং যোনির স্রাব থাকে।

5. (Hamamelis):
যদি স্রাবের সঙ্গে যোনির ভিতরের প্রদাহ এবং জ্বালা থাকে, তবে এটি কার্যকর হতে পারে।

6. (Colocynthis):
যদি যোনির অঞ্চলে ব্যথা বা ব্যথা অনুভূত হয় এবং পেটের নিচের অংশে যন্ত্রণা থাকে, তবে এটি ব্যবহৃত হতে পারে।

চিকিৎসার সময় মনে রাখতে হবে:

স্বাস্থ্যবিধি: সঠিক স্যানিটেশন বজায় রাখা, সঠিক পোশাক পরা এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ।

ডাক্তারের পরামর্শ: হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহারের আগে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

এছাড়াও, যদি স্রাবের সাথে আরও গুরুতর উপসর্গ দেখা দেয় যেমন রক্তপাত বা তীব্র ব্যথা, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

ডা. মোহাম্মদ শাহজাহান মিয়া
ডিএইচএমএস (বিএইচবি) ঢাকা।
হোমিও চিকিৎসা কেন্দ্র, মাধবপুর।

Address

Fire Service Road, Madhabpur
Habiganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RS Homoeo Treatment & Research Center. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram