Dr. Ruhul Amin

Dr. Ruhul Amin Helpline: +8801912080088

Gall Bladder Stone (পিত্তথলির পাথর) বা Cholelithiasis হলো পিত্তথলিতে (gall bladder) পাথরের মতো কঠিন পদার্থ জমা হওয়া। এটি...
07/08/2025

Gall Bladder Stone (পিত্তথলির পাথর) বা Cholelithiasis হলো পিত্তথলিতে (gall bladder) পাথরের মতো কঠিন পদার্থ জমা হওয়া। এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পিত্তরসের (bile) অস্বাভাবিক গঠনের কারণে হয়ে থাকে।

✅ Gall bladder stone কেন হয়?

মূল কারণগুলো হলোঃ

কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হওয়া:
পিত্তরসে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল থাকলে তা জমে পাথরে পরিণত হয়।

বাইল সল্টের ঘাটতি:
যা কোলেস্টেরলকে দ্রবীভূত রাখতে সাহায্য করে।

বিলিরুবিনের অতিরিক্ততা:
লিভারের রোগ বা রক্তঘটিত সমস্যা থেকে।

পিত্তথলির কাজের গড়বড়:
পিত্ত ঠিকমতো নিঃসরণ না হলে তা জমে পাথর হয়।

ডায়াবেটিস, স্থূলতা, হরমোনাল সমস্যা

দীর্ঘ সময় না খাওয়া / crash dieting

জেনেটিক প্রবণতা বা পারিবারিক ইতিহাস

⚠️ কি কি লক্ষণ দেখা যায়?

সবসময় লক্ষণ থাকে না, তবে সাধারণ লক্ষণগুলো হলো:

পেটের ডান পাশ বা মাঝখানে তীব্র ব্যথা (বিশেষ করে খাবারের পর)

বমি বা বমি বমি ভাব

পেট ফাঁপা, হজমে সমস্যা

জ্বর (যদি ইনফেকশন হয়)

পিত্তনালিতে বাধা দিলে জন্ডিস

🔍 Gallstone কত ধরনের হয়?

Cholesterol stone:
সবচেয়ে সাধারণ (~80%)। হলুদাভ, কোলেস্টেরল জমে হয়।

Pigment stone (কালো বা বাদামি):
লিভার ডিজিজ বা রক্তঘটিত রোগে দেখা যায়।

Mixed stone:
কোলেস্টেরল + ক্যালসিয়াম + বিলিরুবিন ইত্যাদির মিশ্রণ।

🛑 কি কি বর্জনীয়?

চর্বিযুক্ত খাবার (beef, mutton, ghee, butter, fried foods)

বেশি তেল-মসলা যুক্ত খাবার

জাংক ফুড ও ফাস্ট ফুড

দুধের ফ্যাটযুক্ত অংশ (ঘন দুধ, খির)

ডিমের কুসুম

লাল মাংস

অতিরিক্ত চিনি ও মিষ্টান্ন

ধূমপান ও অ্যালকোহল

✅ করনীয় কী?

চর্বিহীন হালকা খাবার খাওয়া

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম

নিয়মিত খাবার খাওয়া (অনিয়ম করলে পিত্ত জমে পাথর হয়)

পর্যাপ্ত পানি পান করা

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ

🌿 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:

পাথরের ধরন, লক্ষণ ও রোগীর মেন্টাল অবস্থা বিবেচনায় চিকিৎসা হয়। নিচে গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর মেডিসিনগুলো দেওয়া হলো:

1. Chelidonium Majus

উপযুক্ত যখন:

ডান দিকের ব্যথা, পেট ফুলে থাকা, জন্ডিসের প্রবণতা

fatty food খেলে সমস্যা বাড়ে
পটেন্সি: 6X, 30, বা 200
ডোজ: দিনে ২-৩ বার, লক্ষণ অনুসারে

2. Lycopodium

উপযুক্ত যখন:

evening-এ ব্যথা বাড়ে, গ্যাস ও ফাঁপা পেট

ডান দিকের পাথর, বায়ুর সমস্যা
পটেন্সি: 30 বা 200
ডোজ: দিনে ১-২ বার

3. Berberis vulgaris

উপযুক্ত যখন:

বাম দিকে ব্যথা বা radiating pain

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া

পাথরের ঝুঁকি
পটেন্সি: Mother Tincture (Q)
ডোজ: ১৫-২০ ফোঁটা পানিতে মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার

4. Calcarea carbonica

উপযুক্ত যখন:

স্থূলতা, ঘেমে যাওয়া, খাবারে চর্বি পছন্দ

পরিশ্রমে হাঁপ ধরা
পটেন্সি: 200
ডোজ: সপ্তাহে ১-২ বার

5. Chionanthus Virginica

উপযুক্ত যখন:

পিত্তথলিতে ইনফ্লামেশন, জন্ডিস

নাভির নিচে ব্যথা ও হজমে সমস্যা
পটেন্সি: Q বা 30
ডোজ: Q ফর্মে দিনে ২-৩ বার

6. Carduus Marianus

উপযুক্ত যখন:

লিভার বড় হয়ে গেছে, ডান পাশে ব্যথা
পটেন্সি: Q
ডোজ: দিনে ৩ বার ১৫ ফোঁটা

🧪 অতিরিক্ত সহায়ক ঔষধঃ

ঔষধউপকারিতাChina Officinalisঅতিরিক্ত দুর্বলতা ও গ্যাস কমাতেNux Vomicaচর্বি ও মসলাযুক্ত খাবারে সমস্যাPhosphorusহজমের সমস্যা ও বমি প্রবণতা

📝 মনে রাখুন:

পাথরের আকার >10 mm হলে অপারেশন লাগতে পারে।

ছোট স্টোন ও লক্ষণহীন অবস্থায় হোমিও চিকিৎসা ভালো কাজ করে।

মেডিসিন নেওয়ার আগে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নিন।

📞 TTS Homoeo Medicare

Presented by
Dr. Ruhul Amin
Helpline: 01912080088

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বা ব্রেইন পাওয়ার বাড়াতে কিছু জীবনধারাভিত্তিক অভ্যাস এবং পুষ্টি অনুসরণ করলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়। ...
07/08/2025

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বা ব্রেইন পাওয়ার বাড়াতে কিছু জীবনধারাভিত্তিক অভ্যাস এবং পুষ্টি অনুসরণ করলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়। নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো:

🧠 মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির করণীয়:

✅ ১. পর্যাপ্ত ঘুম (৭–৮ ঘণ্টা)

✧ ঘুমের সময় মস্তিষ্ক ডেটা প্রক্রিয়াকরণ ও মেমোরি শক্তিশালী করে

✧ ঘুমের ঘাটতি মানসিক ধকল, ভুলে যাওয়া ও মনোযোগে সমস্যা বাড়ায়

✅ ২. সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া

✧ ওমেগা-৩: মাছ (টুনা, সারডিন, সালমোন)

✧ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: ব্লুবেরি, ডার্ক চকোলেট

✧ ভিটামিন B, D: ডিম, দুধ, পালং শাক

✧ পানি: হাইড্রেশন না থাকলে ব্রেইন ফাংশন দুর্বল হয়

✅ ৩. নিয়মিত ব্যায়াম

✧ রক্ত চলাচল বাড়ায়

✧ নতুন নিউরন তৈরি করতে সাহায্য করে

✧ মানসিক চাপ কমায়

✅ ৪. নতুন কিছু শেখার অভ্যাস

✧ ভাষা শেখা, বই পড়া, গান শেখা — এসব ব্রেইনকে চ্যালেঞ্জ করে

✧ নিউরোপ্লাস্টিসিটি বাড়ায় (মস্তিষ্কের নতুন সংযোগ তৈরি করার ক্ষমতা)

✅ ৫. মেডিটেশন ও ধ্যান

✧ মনোযোগ, স্মৃতি ও আবেগ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

✧ স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল কমায়

✅ ৬. মোবাইল-স্ক্রিন ও সোশ্যাল মিডিয়া কম ব্যবহার করুন

✧ অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম মনোযোগ কমিয়ে দেয়, ঘুমে সমস্যা করে

✅ ৭. বন্ধুত্বপূর্ণ সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখুন

✧ কথা বলা ও সামাজিকভাবে একটিভ থাকা ব্রেইনের জন্য উপকারী

✧ একাকীত্ব মস্তিষ্কের ক্ষতি করে

✅ ৮. ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার করুন

✧ ব্রেইন কোষ ধ্বংস করে, স্মৃতিশক্তি দুর্বল করে

🧠 হোমিওপ্যাথিক সাপোর্ট (প্রয়োজনে):

✦ Anacardium orientale: স্মৃতিভ্রংশ, দ্বিধাগ্রস্ততা

✦ Baryta carb: দুর্বল স্মৃতি ও বুদ্ধির বিকাশে

✦ Kali phos: মানসিক দুর্বলতা, চাপ

✦ Nux vomica: অতিরিক্ত পড়াশোনা বা মানসিক কাজের চাপ

Dr. Ruhul Amin
01912-080088

রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে গেলে কি কি সমস্যা হয়?  কিভাবে রিকোভার করা যায়?  হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা কি?রক্তে গ্লুকোজের মাত্র...
05/08/2025

রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে গেলে কি কি সমস্যা হয়? কিভাবে রিকোভার করা যায়? হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা কি?

রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকের নিচে নেমে গেলে যাকে হাইপোগ্লাইসেমিয়া (Hypoglycemia) বলা হয়, তখন শরীরে বেশ কিছু ঝুঁকিপূর্ণ উপসর্গ দেখা দিতে পারে। নিচে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হলো:

🧪 রক্তে গ্লুকোজের স্বাভাবিক মাত্রা:

খালি পেটে (Fasting): ৭০–৯৯ mg/dL

খাবারের ২ ঘণ্টা পর: ৭০–১৪০ mg/dL

হাইপোগ্লাইসেমিয়া: সাধারণত রক্তে গ্লুকোজ ৭০ mg/dL এর নিচে নামলে ধরা হয়।

⚠️ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে গেলে যেসব সমস্যা দেখা দেয়:

উপসর্গ ব্যাখ্যা

🥴 মাথা ঘোরা বা দুর্বল লাগা মস্তিষ্কে যথেষ্ট গ্লুকোজ না পৌঁছালে হয়
😰 অতিরিক্ত ঘাম সিম্প্যাথেটিক স্নায়ু উত্তেজিত হয়
💓 হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া অ্যাড্রিনালিন নিঃসরণ বাড়ে
🥶 কাঁপুনি শরীর ঘামের সাথে শক্তি হারায়
🧠 বিভ্রান্তি, স্মৃতি বিভ্রাট গ্লুকোজের অভাবে স্নায়ু কাজ ঠিকমতো করে না
😵 অজ্ঞান হয়ে যাওয়া বা খিঁচুনি খুব বেশি কমে গেলে হতে পারে

✅ কিভাবে দ্রুত রিকোভার করা যায়:

১. তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা (Immediate response):

⇴ দ্রুত ১৫-২০ গ্রাম গ্লুকোজ বা সহজ শর্করা খাওয়াতে হবে:

⇴গ্লুকোজ ট্যাবলেট বা স্যাচেট

⇴ ১ গ্লাস মিষ্টি পানি বা ফলের রস

⇴১ চামচ চিনি বা মধু

⇴ ১৫ মিনিট পর গ্লুকোজ পুনরায় মেপে দেখা উচিত।

২. চিকিৎসা না করলে যা হতে পারে:

⇴ খিঁচুনি, অজ্ঞান হওয়া, কোমা বা মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

🌿 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

👉 লক্ষ্য:

হোমিওপ্যাথি মূলত কারণভিত্তিক ও লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা দেয়। হাইপোগ্লাইসেমিয়ার মূল কারণ যদি ডায়াবেটিস বা প্যানক্রিয়াসের সমস্যা হয়, তবে সেই অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়া হয়।

🎯 উপযোগী হোমিওপ্যাথিক ওষুধসমূহ:

ওষুধের নাম উপসর্গ ও প্রয়োগ

✦ Syzygium jambolanum ডায়াবেটিস ও হাইপো/হাইপার গ্লাইসেমিয়া দুটির ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়
✦ Phosphoric acid দুর্বলতা, ঘুম ঘুম ভাব, অবসাদ ও গ্লুকোজ কমে যাওয়া
✦ Lycopodium খাওয়ার পরপরই দুর্বলতা বা মাথা ঘোরা হলে কার্যকর
✦ Iodium অতিরিক্ত খিদে, দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়া
✦ Arsenicum album উদ্বেগ, দুর্বলতা, কাঁপুনি, এবং অতিরিক্ত ঘাম হলে
✦ China officinalis রক্তশূন্যতা ও দুর্বলতার কারণে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার চিকিৎসায় সহায়ক
✦ Calcarea phosphorica দীর্ঘমেয়াদি দুর্বলতা, ক্ষুধামান্দ্য ও গ্লুকোজ কমে যাওয়ায় ব্যবহৃত

✅ ডোজ ও শক্তি (পটেন্সি) রোগীর বয়স, শারীরিক ও মানসিক অবস্থার উপর নির্ভর করে দিতে হয়। নিজের মতো না খেয়ে বিশেষজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

🛑 হাইপোগ্লাইসেমিয়া প্রতিরোধে করণীয়:

✧ নিয়মিত খাবার খাওয়া

✧ মিষ্টি বা শর্করা জাতীয় খাবার সঙ্গে রাখা

✧ ডায়াবেটিসের ওষুধ/ইনসুলিন যথাসময়ে ও পরিমাণে খাওয়া

✧ শরীরচর্চা করলে আগে স্ন্যাক্স খাওয়া

✧ ব্লাড সুগার মনিটরিং রাখা

Đr Ruhul Amin
01912-080088

ভেরিকোসিল (Varicocele) চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। নিচে প্রতিটি চিকিৎসা পদ...
05/08/2025

ভেরিকোসিল (Varicocele) চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতিতে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। নিচে প্রতিটি চিকিৎসা পদ্ধতির ভিত্তিতে বিস্তারিত দেওয়া হলো:

🔴 ১. অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা (Allopathic Treatment)

✅ চিকিৎসার ধরন:

✧ ওষুধ: সাধারণত ব্যথা উপশমে Painkillers (NSAIDs) দেওয়া হয় (যেমনঃ Ibuprofen)।

✧ সার্জারি (Varicocelectomy): যদি ব্যথা, বন্ধ্যাত্ব বা অণ্ডকোষ সংকোচন হয়, তবে অপারেশন করা হয়।

✧ এম্বোলাইজেশন (Embolization): রেডিওলজিক্যাল পদ্ধতিতে শিরার রক্তপ্রবাহ বন্ধ করা হয়।

✅ কার্যকারিতা:

তাত্ক্ষণিক সমাধানে কার্যকর, বিশেষ করে বন্ধ্যাত্বের ক্ষেত্রে।

🟢 ২. হারবাল চিকিৎসা (Herbal Treatment)

✅ উদাহরণস্বরূপ হারবস:

✧ Horse Chestnut: শিরার গঠন উন্নত করতে সাহায্য করে।

✧ Ginkgo Biloba: রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।

✧ Butcher’s Broom: শিরা মজবুত করে।

✧ Ashwagandha: টেস্টোস্টেরন ও স্পার্ম গুণমান বাড়ায়।

✅ কার্যকারিতা:

✧ ধীরে কাজ করে, তবে সাইড ইফেক্ট কম।

✧ বন্ধ্যাত্বের সহায়ক চিকিৎসা হিসেবে কার্যকর।

🟡 ৩. আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা (Ayurvedic Treatment)

✅ ব্যবহৃত ওষুধ:

✧ Vridhivadhika Vati

✧ Chandraprabha Vati

✧ Ashwagandha Churna

✧ Shilajit

✅ চিকিৎসা লক্ষ্য:

✫ দেহের দোষ নিয়ন্ত্রণ করে (বিশেষ করে 'Vata Dosha')।

✫ শুক্রবীর্য উন্নত করে ও পেশী শক্তিশালী করে।

✅ কার্যকারিতা:

✫ দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থাপনায় কার্যকর, তবে দ্রুত ফল পাওয়া যায় না।

🟣 ৪. ইউনানী চিকিৎসা (Unani Treatment)

✅ ব্যবহৃত চিকিৎসা:

✧ Majoon Suranjan, Habb-e-Bawaseer Khooni, Jawarish Zarooni

✧ Khamira Gaozaban Ambari Jawaharwala

✅ চিকিৎসা লক্ষ্য:

✫ স্নায়ু ও রক্তনালীর ভারসাম্য বজায় রাখা।

✫ বীর্যঘাটতি ও শারীরিক দুর্বলতা দূর করা।

✅ কার্যকারিতা:

✫ হালকা থেকে মাঝারি ভেরিকোসিলে উপকার পাওয়া যায়।

🔵 ৫. হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (Homeopathy Treatment)

✅ প্রধান মেডিসিন:

✦ Hamamelis Virginiana: ব্যথা ও ফোলাভাব কমাতে।

✦ Pulsatilla: কোমল প্রকৃতির রোগীদের জন্য।

✦ Nux Vomica: অতিরিক্ত মানসিক চাপ বা হজম সমস্যা থাকলে।

✦ Calcarea Fluorica: দীর্ঘস্থায়ী শিরা সমস্যা।

✦ Sulphur, Lycopodium, Silicea ইত্যাদি – কেস অনুযায়ী নির্বাচন।

✅ কার্যকারিতা:

✫ ধীরে কাজ করে, কিন্তু পুরো দেহের ভারসাম্য ঠিক করে।

✫ রোগের মূল কারণকে টার্গেট করে।

✫ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অপারেশন ছাড়াও উপশম পাওয়া যায়।

🔚 উপসংহার: কোন চিকিৎসা সবচেয়ে কার্যকর?

👉 যদি রোগী চায় অপারেশন ছাড়া ধীরে ধীরে মূল রোগ নিরাময় করতে, তাহলে হোমিওপ্যাথি সবচেয়ে উপযোগী।

👉 তবে ভেরিকোসিল এর দ্রুত সমাধান দরকার হলে অ্যালোপ্যাথিক সার্জারি কার্যকর।

Dr. Ruhul Amin
01912-080088

ভেরিকোসিল (Varicocele) হলে করণীয় কি তা ধাপে ধাপে দেওয়া হলো:✅ ১. বিশ্রাম ও জীবনযাপন:✫ দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে বা ভারী জিনিস তোল...
31/07/2025

ভেরিকোসিল (Varicocele) হলে করণীয় কি তা ধাপে ধাপে দেওয়া হলো:

✅ ১. বিশ্রাম ও জীবনযাপন:

✫ দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে বা ভারী জিনিস তোলা এড়িয়ে চলুন।

✫ হালকা ব্যায়াম ও হাঁটাহাঁটি করুন (কিন্তু ভারোত্তোলন নয়)।

✫ সাপোর্টিভ আন্ডারঅয়্যার স্ক্রোটাল সাপোর্ট এর জন্য ব্যবহার করুন।

✅ ২. খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারা:

✫ পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

✫ কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে আঁশযুক্ত খাবার খান (সবজি, ফল, ওটস ইত্যাদি)।

✫ ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার করুন।

✅ ৩. ঘরোয়া উপায়:

✫ ঠান্ডা পানি দিয়ে স্ক্রোটামে দিনে ১-২ বার সেঁক দেওয়া যেতে পারে (সরাসরি বরফ নয়)।

✫ সোজা হয়ে বসে পা উঁচু করে বিশ্রাম নিন।

✅ ৪. চিকিৎসা:

🏥 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:

নিয়মিত ব্যবহারে অনেক ক্ষেত্রে ভালো ফল পাওয়া যায়। যেমন:

✦ Hamamelis Q

✦ Pulsatilla

✦ Calcarea Fluorica

✦ Nux Vomica
(উপসর্গ অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করুন)

🧑‍⚕️ অলোপ্যাথি তে অপারেশন:

যদি চান তবে অপারেশন (Varicocelectomy) করতে পারেন।

⚠️ কখন ডাক্তার দেখাবেন?

✦ স্ক্রোটামে অতিরিক্ত ব্যথা থাকলে

✦ এক পাশ বড় হয়ে গেলে

✦ সন্তান হচ্ছেনা দীর্ঘদিন ধরে

✦ অণ্ডকোষে ভারী অনুভব হলে

🩺 Presented by:
Dr Ruhul Amin
📞 Helpline: 01912080088

ভেরিকোসিল হলে কোন কাজগুলো আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে? ভেরিকোসিল (Varicocele) হলে কিছু কাজ বা অভ্যাস রয়েছে যেগুলো এড়িয়ে চলা উচ...
28/07/2025

ভেরিকোসিল হলে কোন কাজগুলো আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে?

ভেরিকোসিল (Varicocele) হলে কিছু কাজ বা অভ্যাস রয়েছে যেগুলো এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ এগুলো সমস্যাকে বাড়িয়ে দিতে পারে। নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো:

❌ ভেরিকোসিলে যে কাজগুলো এড়িয়ে চলতে হবে:

1. ভারী জিনিস তোলা:
ভারী ব্যাগ, পাথর বা জিমের ভারী ওজন তোলা ভেরিকোসিল বাড়াতে পারে।

2. দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা বা বসে থাকা:
রক্ত সঞ্চালনে বাধা সৃষ্টি হয়, ফলে স্ক্রোটামে চাপ বাড়ে।

3. অতিরিক্ত সাইক্লিং বা বাইক চালানো:
অনেকক্ষণ সাইকেল বা বাইকে বসে থাকলে অন্ডকোষে চাপ পড়ে।

4. অতিরিক্ত গরম পানিতে গোসল:
উচ্চ তাপমাত্রা শুক্রাশয়ের জন্য ক্ষতিকর এবং স্পার্ম কাউন্ট কমায়।

5. কসটিং বা কোষ্ঠকাঠিন্য:
জোর করে পায়খানা করার সময় পেটের চাপ বেড়ে যায়, যা ভেরিকোসিল খারাপ করে।

6. অতিরিক্ত সেক্সুয়াল এক্টিভিটি বা মাস্টারবেশন:
মাঝে মাঝে সমস্যা না হলেও অতিরিক্ত করলে অন্ডকোষে চাপ পড়ে।

7. ধূমপান ও অ্যালকোহল গ্রহণ:
এগুলো রক্তপ্রবাহ ও স্পার্ম উৎপাদন খারাপ করে।

8. অতিরিক্ত ব্যায়াম বা স্ট্রেনাস এক্সারসাইজ:
দৌড়ঝাঁপ, দড়ি লাফ, হেভি স্কোয়াট ইত্যাদি এড়ানো উচিত।

✅ করণীয়:

✧ নিয়মিত বিশ্রাম নিন

✧ সাপোর্টিভ আন্ডারওয়্যার ব্যবহার করুন (স্ক্রোটাম সাপোর্টের জন্য)

✧ স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলুন

✧ কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয়, সে ব্যবস্থা নিন

✧ প্রয়োজনে হোমিও বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

Dr. Ruhul Amin
01912-080088

এলার্জিক রিঅ্যাকশন (Allergic Reactions) হলো শরীরের ইমিউন সিস্টেমের একটি অতিপ্রতিক্রিয়া, যা সাধারণত নিরীহ কোনো বস্তু (যে...
25/07/2025

এলার্জিক রিঅ্যাকশন (Allergic Reactions) হলো শরীরের ইমিউন সিস্টেমের একটি অতিপ্রতিক্রিয়া, যা সাধারণত নিরীহ কোনো বস্তু (যেমনঃ ধূলা, খাবার, ঔষধ, ফুলের পরাগ ইত্যাদি) শরীরে প্রবেশ করলে ঘটে।

🌾 কেন হয় এলার্জি:

1. ইমিউন সিস্টেমের অতিসংবেদনশীলতা

2. পারিবারিক বা জেনেটিক কারণ

3. দীর্ঘ সময় ধরে ধুলা-বালি, কেমিকেল বা কিছু খাবারের সংস্পর্শে থাকা

4. ইতিপূর্বে সংবেদনশীল কোনো বস্তু দ্বারা সংক্রমণ বা সংস্পর্শে আসা

🔹 এলার্জির সাধারণ লক্ষণ:

হাঁচি, নাক বন্ধ বা পানি পড়া

চোখ চুলকানো বা লাল হয়ে যাওয়া

ত্বকে ফুসকুড়ি, চুলকানি বা র‍্যাশ

শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি

পেট ব্যথা, বমি, ডায়রিয়া (খাদ্যজনিত এলার্জিতে)

🌿 এলার্জির প্রকারভেদ:

1. Skin Allergy (ত্বক এলার্জি): যেমন – একজিমা, কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস

2. Respiratory Allergy (শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত): যেমন – হাঁপানি, রাইনাইটিস

3. Food Allergy (খাদ্য): যেমন – ডিম, দুধ, বাদাম ইত্যাদির প্রতি অ্যালার্জি

4. Drug Allergy (ঔষধজনিত): যেমন – পেনিসিলিন

5. Insect Allergy (পোকামাকড়): মৌমাছি, মশার কামড় ইত্যাদি

✅ করণীয়:

এলার্জি সৃষ্টিকারী উপাদান চিহ্নিত করে তা এড়িয়ে চলা

স্বাস্থ্যকর খাবার ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা

জরুরি ক্ষেত্রে অ্যান্টিহিস্টামিন বা চিকিৎসকের পরামর্শে কর্টিকোস্টেরয়েড

বেশি সমস্যা হলে অ্যালার্জি পরীক্ষা (IgE, Skin prick test)

🏥 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:

লক্ষণ ও গঠনভিত্তিক চিকিৎসা হয়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ:

ঔষধ ব্যবহারের সময় ও লক্ষণ ডোজ

✧ Histaminum সাধারণ সব ধরনের অ্যালার্জিতে 30/200 potency, দিনে ২ বার

✧ Apis Mellifica ত্বকে ফুলে যাওয়া, চুলকানি, জ্বালা 30 potency, দিনে ২-৩ বার

✧ Rhus Toxicodendron র‍্যাশ, ফুসকুড়ি, গরমে বাড়ে 200 potency, দিনে ১ বার

✧ Natrum Mur নাক দিয়ে পানি পড়া, সাইনাস সমস্যা 6X বা 30, দিনে ২ বার

✧ Sulphur দীর্ঘস্থায়ী চুলকানির ক্ষেত্রে 200/1M, সপ্তাহে ১ বার

✧ Arsenicum Album শ্বাসকষ্ট, অস্থিরতা 30/200, দিনে ১-২ বার

👉 সঠিক ঔষধ নির্বাচন রোগীর কনস্টিটিউশন ও লক্ষণ অনুযায়ী করা উচিত। একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া শ্রেয়।

Dr Ruhul Amin
01912-080088

22/07/2025

Best treatment for azoospermia

Herpes Simplex একটি ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, যা প্রধানত দুইটি ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে:❂ Herpes Simplex Virus Type 1 (HSV-1) –...
20/07/2025

Herpes Simplex একটি ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, যা প্রধানত দুইটি ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে:

❂ Herpes Simplex Virus Type 1 (HSV-1) – মুখের চারপাশে (ঠোঁট, নাক, মুখে) ঘা বা ফোস্কার কারণ।

❂ Herpes Simplex Virus Type 2 (HSV-2) – সাধারণত যৌনাঙ্গে সংক্রমণের কারণ।

🧪 কেন হয়?

1. HSV-1 ছড়ায়:

✦ কিস করা বা মুখের ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে

✦ একই গ্লাস/চামচ ব্যবহার করলে

2. HSV-2 ছড়ায়:

✦ যৌনসম্পর্কের মাধ্যমে (vaginal, a**l, oral s*x)

✦ মায়ের থেকে নবজাতকের মাঝে প্রসবের সময়

🔥 লক্ষণ:

⇴ ঠোঁটে বা যৌনাঙ্গে জ্বালা/চুলকানি

⇴ ছোট ছোট ফোস্কা বা ঘা

⇴ ব্যথা, জ্বর, দুর্বলতা

⇴ পুনঃপুন সংক্রমণ

🛡️ কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়?

✧ যৌনসম্পর্কে সুরক্ষা ব্যবহার (কনডম)

✧ HSV আক্রান্ত ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা

✧ HSV এর লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া

✧ নিজস্ব তোয়ালে, ব্রাশ ব্যবহার

✅ করনীয়:

✫ আক্রান্ত স্থানে হাত না দেওয়া

✫ হাত ধোয়া বারবার

✫ ফোস্কা ফেটে গেলে পরিষ্কার রাখা

✫ প্রতিরোধমূলক ওষুধ গ্রহণ

🌿 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:

নিচের ওষুধগুলো রোগীর লক্ষণ ও ব্যক্তিগত অবস্থার উপর ভিত্তি করে প্রযোজ্য হতে পারে:

ওষুধের নাম লক্ষণ ও ব্যবহার ডোজ

✦ Natrum Muriaticum ঠোঁটে ফোস্কা, মানসিক আঘাত থেকে সংক্রমণ ৩০ বা ২০০ – দিনে ১ বার
✦ Rhus Toxicodendron ফোস্কা চুলকানিযুক্ত, ঠান্ডায় বাড়ে ৩০ – দিনে ২ বার
✦ Apis Mellifica জ্বালাপোড়া, ফোলা ও ফোস্কা ৩০ – দিনে ২ বার
✦ Graphites শুকনো, স্ক্যাবি টাইপ ফোস্কা ৩০ – দিনে ১ বার
✦ Merc Sol যৌনাঙ্গে ফোস্কা, দুর্গন্ধযুক্ত ক্ষরণ ৩০ – দিনে ২ বার

⚠️ বিশেষ পরামর্শ:

✫ যেকোন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ ডাক্তারের পরামর্শে গ্রহণ করুন।

✫ রোগ প্রতিরোধে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বজায় রাখুন।

Đr Ruhul Amin
01912-080088

ওয়ার্টস (Warts) হলো চামড়ার উপর সৃষ্ট এক ধরনের ছোট, শক্ত, অস্বাভাবিক বৃদ্ধি যা ভাইরাসজনিত সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। এটি স...
19/07/2025

ওয়ার্টস (Warts) হলো চামড়ার উপর সৃষ্ট এক ধরনের ছোট, শক্ত, অস্বাভাবিক বৃদ্ধি যা ভাইরাসজনিত সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। এটি সাধারণত ত্বকের উপর ছোট ফুলে ওঠা অংশ হিসেবে দেখা যায়।

✅ ওয়ার্টস (Warts) কী?

ওয়ার্টস হলো Human Papilloma Virus (HPV) দ্বারা সৃষ্ট একটি ভাইরাল ত্বকের রোগ। এটি ত্বকের উপরের স্তরে ভাইরাস আক্রমণের ফলে কোষ বৃদ্ধির হার বেড়ে যাওয়ার কারণে তৈরি হয়।

🔍 কেন হয়?

1. HPV ভাইরাস সংক্রমণ

2. কাটা-ছেঁড়া, ক্ষতস্থানে ভাইরাস প্রবেশ

3. দূষিত জিনিস ব্যবহার (জুতা, তোয়ালে ইত্যাদি)

4. শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে

5. সরাসরি ওয়ার্টস আক্রান্ত কারো সংস্পর্শে আসা

🧬 ওয়ার্টস-এর প্রকারভেদ

1. Common warts – আঙুল, হাঁটু বা হাতের পিঠে হয়

2. Plantar warts – পায়ের তালুতে হয়, ব্যথা করে

3. Flat warts – মুখ, গলা বা হাতের পিঠে হয়; অনেকগুলো হয় একসাথে

4. Filiform warts – চোখ, মুখ বা ঠোঁটের আশেপাশে ঝুলে থাকে

5. Ge***al warts – যৌনাঙ্গে হয়

6. Periungual warts – নখের আশেপাশে হয়

🛡️ করনীয়

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা

কারো ব্যক্তিগত জিনিস (তোয়ালে, রেজার) ব্যবহার না করা

হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও অ্যান্টিসেপ্টিক ব্যবহার

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কাটাছেঁড়া না করা

🌿 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

হোমিওপ্যাথিতে রোগীর লক্ষণ, ধরণ ও শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়া হয়।

📌 কার্যকরী ঔষধসমূহ ও ডোজ:

ঔষধের নাম লক্ষণ সাধারণ ডোজ

Thuja Occidentalis সপাট ও কড়া টাইপ ওয়ার্টস, ত্বকের রুক্ষতা 30 / 200 potency, দিনে ১–২ বার

Causticum কষ্টদায়ক বা চুলকানিযুক্ত ওয়ার্টস 30 potency, দিনে ১ বার

Antimonium Crudum পায়ে ও হাতের তালুতে ওয়ার্টস 6 / 30 potency, দিনে ২ বার

Dulcamara ঠান্ডা ও আর্দ্র পরিবেশে বাড়ে 30 potency, দিনে ১ বার

Nitric Acid রক্তপাত বা যন্ত্রণা করে এমন ওয়ার্টস 200 potency, সপ্তাহে ১–২ বার

⚠️ বিশেষ পরামর্শ:

প্রতিটি ওষুধ ব্যবহারের আগে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম।

রোগীর গোটা শারীরিক, মানসিক এবং পারিবারিক ইতিহাস বিবেচনায় নিয়ে ওষুধ নির্বাচন করা উচিত।

Đr Ruhul Amin
01912-080088

Scoliosis একটি হাড়ের বিকৃতি (skeletal deformity), যেখানে মেরুদণ্ড পাশের দিকে বাঁকানো থাকে — সাধারণত “S” বা “C” আকারে। এট...
16/07/2025

Scoliosis একটি হাড়ের বিকৃতি (skeletal deformity), যেখানে মেরুদণ্ড পাশের দিকে বাঁকানো থাকে — সাধারণত “S” বা “C” আকারে। এটি শিশু, কিশোর-কিশোরী এবং অনেক সময় প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেও হতে পারে।

🧬 Scoliosis কী?

সাধারণ অবস্থায় মেরুদণ্ড সোজা থাকে। কিন্তু Scoliosis-এ এটি বাম বা ডান দিকে বাঁকে যায়, যার ফলে শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হয়।

❓ কেন হয়? (কারণ)

✅ 1. Idiopathic (অজানা কারণ)

৮০-৯০% ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না।

কিশোরদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।

অনেক সময় বংশগতভাবে ঘটে।

✅ 2. Congenital (জন্মগত)

গর্ভাবস্থায় হাড়ের গঠন ত্রুটিপূর্ণ হয়।

✅ 3. Neuromuscular (স্নায়ু-সংশ্লিষ্ট)

Cerebral palsy, Muscular dystrophy, Spina bifida ইত্যাদি রোগের কারণে।

✅ 4. Degenerative (বয়সজনিত)

বয়স্কদের মধ্যে হাড় ক্ষয় বা ডিস্ক সমস্যা থেকে হয়।

✅ 5. Poor posture (দীর্ঘদিন খারাপ ভঙ্গিতে বসা)

এই কারণে “Functional scoliosis” হতে পারে। এটি হাড়ের সমস্যা না হলেও মেরুদণ্ড বাঁকা দেখা যেতে পারে।

---

🔍 লক্ষণসমূহ (Symptoms)

✦ একটি কাঁধ বা কোমর অন্যটির তুলনায় বেশি উঁচু বা নিচু

✦ মেরুদণ্ড বাঁকা দেখা যাওয়া

✦ জামা/কাপড় একপাশে ঝুলে থাকা

✦ পিঠে ব্যথা (বিশেষত প্রাপ্তবয়স্কদের)

✦ বুকে চাপ বা শ্বাসকষ্ট (মেয়াদী কেসে)

✦ কোমরের একপাশ বেশি মোটা মনে হওয়া

✦ কোমরের বা পায়ের লম্বা সমান না থাকা

🩺 পরীক্ষা (Diagnosis)

X-ray of Spine (PA & Lateral view): বাঁক কত ডিগ্রি তা বোঝা যায়

MRI/CT scan: যদি স্নায়ু বা ডিস্ক জড়িত থাকে

Physical examination: কাঁধ, কোমর, মেরুদণ্ডের আকৃতি দেখা

✅ করণীয় (Management)

1. Reguler Monitoring – হালকা বাঁকে গেলে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ দরকার

2. Exercise & Yoga – পিঠের সোজা ব্যায়াম

3. Bracing (বাঁক রোধে কর্সেট) – বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়

4. Surgery (কঠিন ক্ষেত্রে) – যদি কোণ ৪০°-৫০° এর বেশি হয়

🌿 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (Homeopathic Treatment)

হোমিওপ্যাথিতে পুরো কনস্টিটিউশন দেখে ওষুধ নির্বাচন করা হয়। নিচে কিছু সাধারণ ওষুধ দেওয়া হলো:

১. Calcarea Phosphorica 6X / 12X

শিশুদের হাড় দুর্বল, সহজে বাঁকে যায়

দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এমন শিশুদের জন্য উপকারী
🕒 দিনে ২ বার ৪টি করে

২. Silicea 6X / 12X

হাড়ের গঠনে সমস্যা, ঘন ঘন অসুস্থতা

মেরুদণ্ড দুর্বল
🕒 দিনে ২ বার

৩. Baryta Carbonica 30

মানসিক ও শারীরিকভাবে পরিণত না হওয়া শিশু

বয়ঃসন্ধির পূর্বে উপকারী
🕒 সপ্তাহে ২ বার ৫ ফোঁটা করে

৪. Calcarea Carbonica 30

মোটা গড়ন, ঘামে ভেজা মাথা, দুর্বল হাড়

পিঠে বা মেরুদণ্ডে বিকৃতি
🕒 সপ্তাহে ১ বার

৫. Ruta Graveolens 30

হাড় ও লিগামেন্ট দুর্বল হলে

মেরুদণ্ডের ক্লান্তি বা ব্যথা থাকলে
🕒 প্রয়োজন অনুযায়ী

📌 পরামর্শ:

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শুরু করার আগে একজন বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো

X-ray রিপোর্ট এবং শিশুর অন্যান্য শারীরিক লক্ষণ পর্যবেক্ষণ জরুরি

Đr Ruhul Amin
01912-080088

🌑 মোলস বা তিল (Moles)তিল (Mole) হলো ত্বকে মেলানিন উৎপাদনকারী কোষ (Melanocytes)-এর অতিরিক্ত বৃদ্ধি ও জমাট বাঁধার ফলে তৈরি...
08/07/2025

🌑 মোলস বা তিল (Moles)

তিল (Mole) হলো ত্বকে মেলানিন উৎপাদনকারী কোষ (Melanocytes)-এর অতিরিক্ত বৃদ্ধি ও জমাট বাঁধার ফলে তৈরি হওয়া ছোট, গাঢ় বাদামি, কালচে বা কখনো কখনো লালচে দাগ বা গুটি। এটি সাধারনত ক্ষতিকর নয়, তবে কিছু ক্ষেত্রে তা ক্যানসার (Melanoma)-এ রূপ নিতে পারে।

❓ তিল কেন হয়?

1. জেনেটিক কারণ (পরিবারে থাকলে সম্ভাবনা বেশি)

2. সূর্যালোকের অতিরিক্ত সংস্পর্শে মেলানিন কোষ সক্রিয় হয়ে যায়

3. হরমোনের পরিবর্তন (যেমন: গর্ভাবস্থা, বয়ঃসন্ধি)

4. চর্মে ছোট আঘাত বা ইনফেকশন পরবর্তী প্রতিক্রিয়া

5. বার্ধক্যজনিত স্বাভাবিক পরিবর্তন

🔍 তিলের প্রকারভেদ:

ধরন বৈশিষ্ট্য

✫ Congenital: জন্ম থেকে থাকে
✫ Acquired Moles : বয়স বাড়ার সাথে তৈরি হয়
✫ Junctional Nevi: সমান ও গাঢ় রঙের সমতল তিল
✫ Compound Nevi: একটু উঁচু ও চুলযুক্ত তিল
✫ Intradermal Nevi : মাংসপিণ্ডের মতো ও তুলনামূলক হালকা রঙের
✫ Atypical or Dysplastic Nevi: অনিয়মিত আকৃতির, ক্যানসারে রূপান্তরের সম্ভাবনা থাকে

✅ করণীয়:

✦ তিল হঠাৎ রঙ বা আকৃতি পরিবর্তন করলে হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ নিন

✦ রোদে যাওয়ার সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার

✦ তিল কেটে ফেলার চেষ্টা করা উচিত নয়

✦ চুলকানি, রক্ত পড়া বা ব্যথা হলে সতর্ক হতে হবে

✦ শরীরে অনেক তিল থাকলে বছরে অন্তত ১ বার স্কিন চেক-আপ করানো ভালো

🌿 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:

হোমিওপ্যাথিতে তিল এক ধরনের “বর্ণদাগ/growth”-এর মতো বিবেচিত হয়, এবং শরীরের Constitution বুঝে চিকিৎসা করা হয়।

ওষুধ লক্ষণ ডোজ

✧ Thuja occidentalis 30 / 200 চুলযুক্ত বা উঁচু তিল, বাড়তে থাকা বা খসখসে তিল দিনে ১ বার (30), সপ্তাহে ১ বার (200)
✧ Calcarea carbonica 30 স্থূলকায়, ঘাম হয় বেশি, কোমল ত্বকে তিল দিনে ১ বার
✧ Nitric acid 30 রুক্ষ, গাঢ় রঙের বা ক্যানসার-সদৃশ তিল দিনে ১ বার
✧ Sulphur 30 বারবার নতুন তিল ওঠা, ত্বকে চুলকানি সহ দিনে ১ বার
✧ Causticum 30 মুখ বা চোখের আশেপাশে অনিয়মিত তিল দিনে ১ বার

📌 বিশেষ পরামর্শ:
তিল যদি রঙ পরিবর্তন করে, হঠাৎ বড় হয়ে যায়, রক্ত পড়ে, ব্যথা করে — তাহলে একজন চর্ম বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ নেওয়া জরুরি। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিরাপদ হলেও পর্যবেক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে।

Đr Ruhul Amin
01912-080088

Address

Kalitola Road
Hat Naogaon
6500

Telephone

+8801912080088

Website

https://ttshomoeomedicare.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Ruhul Amin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Ruhul Amin:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category