Dr. Md. Emran Hossain

03/07/2025

🍒 অতিরিক্ত লিচু খাওয়ার ফলে:

রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ কমে যেতে পারে (বিশেষ করে খালি পেটে খেলে)

শিশুদের ক্ষেত্রে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা অচেতন হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে

মস্তিষ্কের রোগ ‘চোখা রোগ’ (Acute Encephalopathy) হতে পারে

🧪 লিচুতে থাকা মিথাইলেন সাইক্লোপ্রোপাইল গ্লাইসিন (MCPG):

লিভারের কার্যকারিতা হ্রাস করে
খালি পেটে খেলে শরীরে গ্লুকোজ তৈরি বাধাগ্রস্ত হয়
অপুষ্ট শিশুদের মৃত্যু ঝুঁকি বাড়ায়

⚠️ কাঁচা বা আধাপাকা লিচুর ঝুঁকি:
বিষক্রিয়া বেশি
পেট ব্যথা, বমি, দুর্বলতা দেখা দিতে পারে

✅ সতর্কতা:

খালি পেটে লিচু খাবেন না
শিশুদের লিচু খাওয়ানোর আগে অন্যান্য খাবার দিন
প্রতিদিন সীমিত পরিমাণে খান

📢 সতর্ক থাকুন, সচেতন হোন — স্বাস্থ্যই সম্পদ!

25/06/2025

25/06/2025

07/06/2025

Eid Mubarak ❤️

17/05/2025

১৭ মে, বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস।
এবারের প্রতিপাদ্য ‘সঠিকভাবে রক্তচাপ মাপুন, নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং দীর্ঘজীবী হোন’।

# # কি কি কারণে উচ্চ রক্তচাপ হয়?
শতকরা ৯০ ভাগ রোগীর উচ্চ রক্তচাপের কোন নির্দিস্ট কারণ জানা যায় না, একে প্রাইমারী বা এসেন্সিয়াল রক্তচাপ বলে। সাধারণত বয়স্ক মানুষের উচ্চ রক্তচাপ বেশী হয়ে থাকে।
কিছু কিছু বিষয় উচ্চ রক্তচাপের ঝুকি বাড়ায়, যেমন:
• বংশানুক্রমিক
• ধুমপান
• অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ
• অধিক ওজন এবং অলস জীবনযাত্রা
• অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার,
•মদ্যপান
• ডায়াবেটিস
• অতিরিক্ত উৎকণ্ঠা/ স্ট্রেস।

নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া গেলে একে বলা হয় সেকেন্ডারী হাইপারটেনশন।এই কারণ গুলির মধ্যে কয়েকটি হলো:
*অতিরিক্ত মদ্যপান
*স্থুলতা
* কিডনীর রোগ।
*অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি ও পিটুইটারী গ্রন্থির টিউমার।
*ধমনীর বংশগত রোগ।
*গর্ভধারন অবস্থায় এ্যাকলাম্পসিয়া ও প্রি এ্যাকলাম্পসিয়া হলে।
*অনেকদিন ধরে জন্মনিয়ন্ত্রনের বড়ির ব্যবহার, স্টেরয়েড গ্রহণ এবং ব্যাথা নিরাময়ক কিছু কিছু ঔষধ সেবন করলে...

30/03/2025

ঈদ মোবারক...
সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা 🌙 💐

26/03/2025

মহান স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা....

17/03/2025

পটকা মাছ/পাফারফিশ সত্যিই বিষাক্ত, কারণ এতে টেট্রোডোটক্সিন (TTX) নামক এক অত্যন্ত মারাত্মক বিষ থাকে, যা তাদের যকৃত, ডিম্বাশয় ও চামড়ায় পাওয়া যায় এবং এটি মানুষের জন্য প্রাণঘাতী।
মারাত্মক ডোজ: সামান্য পরিমাণ TTX-ই মৃত্যুর কারণ হতে পারে, এমনকি একটি পাফারফিশের বিষ একাধিক মানুষকে হত্যা করার জন্য যথেষ্ট।
প্রস্তুতি: জাপানে, যেখানে পাফারফিশ (ফুগু) একটি বিশেষ খাবার, সেখানকার শেফরা কঠোর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এটি নিরাপদভাবে প্রস্তুত করা শিখে থাকেন।
শুধু খাওয়ার মাধ্যমেই নয়: এমনকি পাফারফিশ স্পর্শ করলেও বা জিহ্বা লাগালেও বিষক্রিয়া হতে পারে।

পটকা মাছের বিষক্রিয়া:
পটকা মাছের বিষক্রিয়া সবার ক্ষেত্রে সমানভাবে হয় না। কারও প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকতে পারে আবার কারও কম থাকতে পারে। সে হিসেবে পটকা মাছ খাওয়ার ২০ মিনিট থেকে ৩ ঘণ্টার মধ্যে বিষক্রিয়া শুরু হতে পারে। পটকা মাছ খাওয়ার পর পর নিচের উপসর্গগুলো দেখে বোঝা যাবে যে, তিনি বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন কিনা-
বমি অথবা বমি বমি ভাব হতে পারে।
মাথা ঘোরানো, মাথাব্যথা ও আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা ।
তলপেটে ব্যথা ও ডায়রিয়া ।
শরীর অসাড় হয়ে পড়া, হাত ও পায়ের পেশি দুর্বল হয়ে নিষ্ক্রীয় হয়ে যেতে পারে।
হাঁটা-চলার অক্ষমতা ও স্বাভাবিক চিন্তা প্রকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে।

প্রাথমিক চিকিৎসা:
সাধারণত এ মাছ খাওয়া বর্জন করাই সবার জন্য মঙ্গলজনক। তবে যদি কোনো কারণে কেউ মাছটি খেয়ে ফেলে এবং তার বিষক্রিয়া শুরু হয়, তাহলে কী করবেন?
যে কোন উপায়ে চেষ্টা করতে হবে বমি করানোর জন্য।
কাঠ কয়লা গুড়ো করে সরাসরি অথবা পানিতে গুলে খাওয়াতে হবে।
প্রচুর পরিমাণ পানি খাওয়াতে হবে, যাতে বিষক্রিয়ার ফলাফল কমে আসে।
যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে ভর্তি করে চিকিৎসা দিতে হবে।
★★★পটকা মাছের বিষ (টেট্রোডোটক্সিন) শুধু পটকা মাছেই নয় অন্যান্য জীবেও পাওয়া যায়। এগুলো হচ্ছে অকটোপাস, স্টার ফিশ, শামুক, আফ্রিকান ব্যাং, ঝিনুক, ইত্যাদি।
©️

16/03/2025

বেশ খানিকটা দৌড়ালে, সিঁড়ি বেয়ে কয়েক তলা উঠলে, ভারী কাজ বা ব্যায়াম করলে শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেড়ে যায়। তখন জোরে জোরে শ্বাস নিতে হয়—এটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু যদি সামান্য পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে ওঠেন, যেমন গোসল করে এসে বা পোশাক পাল্টানোর পর অথবা এ ঘর থেকে ও ঘরে যাওয়া-আসাতেই যদি শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হয়ে ওঠে, অনেক পরিশ্রম করার মতো অনুভূতি হয়—তবে সেটা অবশ্যই চিন্তার বিষয়।হাঁটতে গিয়ে যদি আগের মতো আর জোর না পান, পিছিয়ে পড়েন অথবা বারবার বিরতি নিতে হয়, তবেও সতর্ক হতে হবে।
বয়স যত বেশি হয়, মানুষের শারীরিক সামর্থ্য বা ফিটনেস কমতে থাকে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সামান্য পরিশ্রমেই বুক ধড়ফড় করা, শ্বাসকষ্ট হওয়া বা হাঁপিয়ে ওঠা হৃদরোগের লক্ষণ। ৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সে এ রকম সমস্যা হলে হৃৎপিণ্ডের ভালভের সমস্যা বা জন্মগত কোনো ত্রুটি থাকার আশঙ্কা খতিয়ে দেখা উচিত। আরেকটু বেশি বয়সে বা চল্লিশের পর হৃদযন্ত্রের রক্তনালিতে বাধা বা ব্লক তৈরি হয়েছে কি না, সেটা সন্দেহের তালিকায় আসবে। রাতে শোয়ার পর শ্বাসকষ্ট ও তার জন্য ঘুমাতে না পারা, বারবার উঠে বসা হৃদরোগের লক্ষণ। হৃৎস্পন্দন অনিয়মিত হলেও সামান্য কাজ করেই হাঁপিয়ে উঠবেন।
দীর্ঘদিনের শ্বাসকষ্ট, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিসের রোগী বা ধূমপায়ীদের ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ কারণে ধীরে ধীরে তাঁদের হৃদযন্ত্রেও সমস্যা ও অল্পেই হাঁপিয়ে ওঠার মতো উপসর্গ দেখা দেয়।তবে হৃদরোগ ছাড়া আরও কিছু কারণে অল্পেই হাঁফ ধরে যেতে পারে। রক্তশূন্যতা এর অন্যতম কারণ হতে পারে। হাঁপানি বা ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত রোগী বা অতি স্থূলকায় ব্যক্তিদের এ সমস্যা হতে পারে।সামান্য পরিশ্রমেই শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
©️