Modhunaghat Blood Bank

Modhunaghat Blood Bank Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Modhunaghat Blood Bank, Hospital, Hathazari.

মদুনাঘাট ব্লাড ব্যাংক মানুষের জীবন রক্ষায় রক্তদান, অসহায় ও পথশিশুদের সহায়তা এবং বিভিন্ন মানবিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। আমাদের লক্ষ্য হলো সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা এবং মানবতার সেবায় অবদান রাখা, যাতে প্রতিটি মানুষ সহমর্মিতা ও সহায়তার

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন চিকিৎসা সেবার ভিত্তিতে ওয়ার্ডসমূহের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:জরুরি ও চিকিৎসা বিভা...
02/11/2024

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন চিকিৎসা সেবার ভিত্তিতে ওয়ার্ডসমূহের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

জরুরি ও চিকিৎসা বিভাগ :-

জরুরি সেবা: ওয়ার্ড ১
চর্ম ও যৌন রোগ: ওয়ার্ড ২
মানসিক স্বাস্থ্য: ওয়ার্ড ৩
রেডিওথেরাপি: ওয়ার্ড ৬
সিসিইউ (কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিট): ওয়ার্ড ১১
কার্ডিওলজি: ওয়ার্ড ১২
নেফ্রোলজি (কিডনি রোগ): ওয়ার্ড ১৭
নিউরো মেডিসিন: ওয়ার্ড ১৮
নাক, কান ও গলা: ওয়ার্ড ১৯
চক্ষু চিকিৎসা: ওয়ার্ড ২০
আইসিইউ: ওয়ার্ড ২২

মেডিসিন ওয়ার্ড :-

মেডিসিন ইউনিট ১: ওয়ার্ড ১৩
মেডিসিন ইউনিট ২: ওয়ার্ড ১৪
মেডিসিন ইউনিট ৩: ওয়ার্ড ১৬

সার্জারি ওয়ার্ড :-

সার্জারি ইউনিট ১: ওয়ার্ড ২৪
সার্জারি ইউনিট ২ ও থোরাসিক সার্জারি: ওয়ার্ড ২৫
অর্থোপেডিক্স সার্জারি: ওয়ার্ড ২৬, ওয়ার্ড ৭৯
সার্জারি ইউনিট ৩: ওয়ার্ড ২৭
নিউরো সার্জারি: ওয়ার্ড ২৮
কার্ডিয়াক সার্জারি: ওয়ার্ড ৭৭
শিশু সার্জারি: ওয়ার্ড ৮৩, ৮৪

শিশু ও মা-বাচ্চা সেবা :

শিশু ও মেডিসিন: ওয়ার্ড ৮
শিশু বিভাগ: ওয়ার্ড ৯
নিউনেটাল পেয়িং: ওয়ার্ড ৩২
প্রসূতি বিভাগ: ওয়ার্ড ৩৩
মা ও শিশু সেবা: ওয়ার্ড ৩৪

ডেন্টাল ও মাড়ির সেবা :-

পেডিয়াট্রিক ডেন্টিস্ট্রি (শিশুদের দাঁত): ওয়ার্ড ২০৪
অর্থোডন্টিকস (দাঁতের সৌন্দর্য বিন্যাস): ওয়ার্ড ২০২
কনজারভেটিভ ডেন্টিস্ট্রি ও এন্ডোডন্টিকস: ওয়ার্ড ২০১
ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারি: ওয়ার্ড ১০৭
প্রস্থোডন্টিকস (দাঁত প্রতিস্থাপন): ওয়ার্ড ২০৫
পেরিওডন্টোলজি (মাড়ির চিকিৎসা): ওয়ার্ড ১১০
ওরাল ও ম্যাক্সিলোফেসিয়াল ডায়াগনোসিস (জটিল রোগ নির্ণয়): ওয়ার্ড ১০৩

বিশেষ বিভাগ :

রেডিওলজি: ওয়ার্ড ১৫
প্রশাসনিক ব্লক: ওয়ার্ড ১০
ডেন্টাল ও বহিঃবিভাগ (শিশু): ওয়ার্ড ৭
গাইনী (স্ত্রী রোগ): ওয়ার্ড ৩১
ইউরোলজি: ওয়ার্ড ৩৫
বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারি: ওয়ার্ড ৩৬
রক্ত রোগ: ওয়ার্ড ৩৭
গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি ও লিভার ক্যান্সার: ওয়ার্ড ৩৮
এন্ড্রোক্রাইনোলজি (ডায়াবেটিস ও হরমোন): ওয়ার্ড ৩৯

অন্যান্য সেবা:-

ওটি (পশ্চিম): ওয়ার্ড ২১
ওটি (পূর্ব): ওয়ার্ড ২৩
সাধারণ কেবিন: ওয়ার্ড ২৯
গৃহিণী কেবিন: ওয়ার্ড ৩০
ফিজিক্যাল মেডিসিন: ২A (আউটডোর বিল্ডিং, ৪র্থ তলা)

রক্তদান একটি গুরুত্বপূর্ণ ও মানবিক কাজ যা শুধুমাত্র অন্যদের সাহায্য করে না, বরং নিজের শরীরের জন্যও উপকারী। রক্ত দেওয়ার ক...
24/10/2024

রক্তদান একটি গুরুত্বপূর্ণ ও মানবিক কাজ যা শুধুমাত্র অন্যদের সাহায্য করে না, বরং নিজের শরীরের জন্যও উপকারী। রক্ত দেওয়ার কিছু উপকারিতা হলো:

1. শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখা: রক্তদান শরীরের নতুন রক্তকোষ উৎপাদনের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে, যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সহায়ক।

2. আয়রনের ভারসাম্য বজায় রাখা: অতিরিক্ত আয়রন শরীরের ক্ষতি করতে পারে। রক্তদান করলে শরীরে আয়রনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

3. হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো: নিয়মিত রক্তদান করলে রক্তের ঘনত্ব কমে, ফলে হৃদপিণ্ড ও রক্তচাপের উপর চাপ কম পড়ে এবং হার্টের রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়।

4. ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, রক্তদান শরীরের অপ্রয়োজনীয় লৌহের পরিমাণ কমিয়ে কিছু ধরণের ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।

5. মানসিক প্রশান্তি: রক্তদান একটি দায়িত্বশীল ও মানবিক কাজ। অন্যকে সাহায্য করার মানসিক প্রশান্তি এবং সমাজে অবদান রাখার অনুভূতি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

6. বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা: রক্তদানের আগে বিভিন্ন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়, যা আপনাকে নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কে অবগত থাকতে সাহায্য করে।

রক্তদান শুধুমাত্র অন্যের জীবন বাঁচায় না, এটি দাতার জন্যও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস হতে পারে।

স্বেচ্ছায় নিজের রক্ত অন্য কারো প্রয়োজনে দান করাই রক্তদান। রক্তদানের মাধ্যমে একদিকে যেমন মুমূর্ষু রোগীর জীবন রক.....

১৪ জুন বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। ২০০৪ সালে দিবসটি প্রথম পালিত হয়েছিল। নিরাপদ রক্ত নিশ্চিত করা ও স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহ দ...
24/10/2024

১৪ জুন বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। ২০০৪ সালে দিবসটি প্রথম পালিত হয়েছিল। নিরাপদ রক্ত নিশ্চিত করা ও স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহ দিতেই বিশ্বব্যাপী পালিত হয়ে আসছে দিবসটি। সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হবে দিবসটি। ডব্লিউএইচও এ বছরের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে, 20 years of celebrating giving: thank you blood donors! - ‘দিবস উদযাপনের ২০ বছর : ধন্যবাদ হে রক্তদাতা!’। আন্তর্জাতিকভাবে এ বছর বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজক দেশ আলজেরিয়া।

আমরা জানি রক্তের কোনো বিকল্প নেই। একজন থ্যালাসেমিয়া রোগীর জীবন বাঁচাতে মাসে এক থেকে তিন ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। দেশে এখন থ্যালাসেমিয়া রোগীর সংখ্যা ৮০ হাজারের বেশি। রয়েছে কিডনি ডায়ালাইসিস, বিভিন্ন ধরনের অপারেশন, আগুনে পোড়া মানুষ। তাদের জীবন বাঁচাতে রক্তের বিকল্প নেই। স্বেচ্ছা রক্তদাতারা হলেন মানুষের জীবন বাঁচানোর আন্দোলনের দূত।

প্রতি বছর বাংলাদেশে প্রায় ৮-১০ লাখ ব্যাগ রক্তের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে ৩৫ থেকে ৪০ শতাংশ আসে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন থেকে। বাকিটা আত্মীয়স্বজন ও পেশাদার রক্তদাতাদের মধ্য থেকে আসে। স্বেচ্ছাসেবীদের মধ্যে একটা বড় অংশ পূরণ করে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন, সন্ধানী, রেডক্রিসেন্টসহ বেসরকারি সংস্থা।

প্রতিদিন আমাদের যে পরিমাণ রক্তের প্রয়োজন সেটা পর্যাপ্ত পাওয়া যায় না। হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার বা স্বেচ্ছা রক্তদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে গেলে দেখা যায় রক্তের জন্য হাহাকার। হয়তো ২৪ ঘণ্টায় প্রয়োজন দুইশ ব্যাগের, সরবরাহ আছে একশ পঞ্চাশ ব্যাগের। অর্থাৎ আরও পঞ্চাশজন রক্ত পাবেন না।

অপারেশন ছাড়াও থ্যালাসেমিয়া রোগসহ বিভিন্ন কারণে শরীরে রক্তের ঘাটতি হতে পারে। এ সময় প্রয়োজন বিশুদ্ধ রক্ত। আর প্রয়োজনীয় রক্ত না পাওয়া মানে মৃত্যুঝুঁকি। অবাক করা বিষয় ১৬ থেকে ১৮ কোটি মানুষের দেশে এখনো রক্তের অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে। একসময় বেশির ভাগ রক্তই আসত পেশাদার রক্ত বিক্রেতা ও আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে। তবে এখন স্বেচ্ছা রক্তদান প্রতিষ্ঠান থেকেই বেশির ভাগ রক্ত আসে। তারপরও ঘাটতি অনেক বেশি। আর পেশাদার রক্ত বিক্রেতাদের অধিকাংশই সিফিলিস, হেপাটাইটিস-বি বা এইডসসহ নানা রোগে আক্রান্ত। ফলে এই দূষিত রক্ত পরিসঞ্চালিত হয়ে রক্তগ্রহীতা আক্রান্ত হন দুরারোগ্য ব্যাধিতে। প্রয়োজনের সময়ে রক্ত পাওয়া এবং দূষিত রক্তের অভিশাপ থেকে মুমূর্ষু মানুষকে রক্ষা করার জন্যই প্রয়োজন নিরাপদ ও সুস্থ রক্তের।

এর জন্য প্রয়োজন সচেতন তরুণ সমাজকে এগিয়ে আসা। কারণ স্বেচ্ছা রক্তদানের মাধ্যমে যেকোনো সুস্থ মানুষ নিজের কেনো ক্ষতি না করেই একজন মুমূর্ষু মানুষকে বাঁচাতে পারে। ভালো কাজে মানুষ সবসময় অন্যকে দেখে উদ্বুদ্ধ হয়। বন্ধু রক্ত দিচ্ছে দেখে তার আরও বন্ধুও রক্ত দিতে উদ্বুদ্ধ হয়।

রক্তদান একটি মানবিক দায়বদ্ধতা, সামাজিক অঙ্গীকার। যিনি যে পেশায়ই থাকুন না কেন, সমাজের জন্য তার কিছু না কিছু করার আছে। এক ব্যাগ রক্তদানের মাধ্যমেও তিনি পালন করতে পারেন তার সামাজিক অঙ্গীকার। রক্তদান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীরের মধ্যে অবস্থিত ‘বোন ম্যারো’ নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয়। দান করার ২ সপ্তাহের মধ্যেই নতুন রক্তকণিকা জন্ম হয়ে এই ঘাটতি পূরণ করে।

আর প্রাকৃতিক নিয়মেই যেহেতু প্রতি ৪ মাস পর পর আমাদের শরীরের রেড সেল বদলায়, তাই বছরে ৩ বার রক্ত দিলে শরীরের লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা আরও বেড়ে যায়। ইংল্যান্ডে মেডিকেল পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, নিয়মিত স্বেচ্ছা রক্তদাতারা দুরারোগ্য রোগ-ব্যাধি থেকে প্রায়ই মুক্ত থাকেন। রক্তদাতার হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও অনেক কম।

রক্তদান ধর্মীয় দিক থেকেও অত্যন্ত পুণ্য বা সওয়াবের কাজ। এটি এমন একটি দান, যার তাৎপর্য সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের সুরা মায়েদার ৩২নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘একজন মানুষের জীবন রক্ষা করা সমগ্র মানবজাতির জীবন রক্ষা করার মতো মহান কাজ।’

ঋগবেদে বলা হয়েছে, ‘নিঃশর্ত দানের জন্য রয়েছে চমৎকার পুরস্কার। তারা লাভ করে আশীর্বাদধন্য দীর্ঘজীবন ও অমরত্ব।’ আসলে সব ধর্মেই রক্তদানকে উৎসাহিত করা হয়েছে। নিঃসন্দেহে এটি একটি বড় ইবাদত।

অনেকে নানা অজুহাতে রক্ত দিতে চান না। কারও সুইয়ের ভয়, কেউ অসুস্থ বা দুর্বল হওয়ার ভয়। কেউ ভাবেন, রক্ত দিলে হয়তো শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়বে, দুর্বলতায় ভুগবে বা বড় কোনো ক্ষতি হবে তার। তা ছাড়া অনেকে ভাবেন, রক্ত যদি দিতেই হয় তো সেটা যেন পরিবারের সদস্য, নিকটাত্মীয় বা বন্ধুর জরুরি প্রয়োজনে দেওয়া হয়, বাহিরের মানুষকে নয়। এখন বাস্তবতা হচ্ছে, রক্ত দেওয়া হোক বা না হোক, নির্দিষ্ট একটা সময়ের ব্যবধানে তা এমনিই বদলে যায়। যেমন, রক্তের প্রধান তিন উপাদানের একটি অণুচক্রিকার আয়ু ৮-৯ দিন, শ্বেতকণিকার আয়ু ১৩-২০ দিন এবং লোহিত কণিকার আয়ু ১২০ দিন। নির্দিষ্ট এ সময় পর কণিকাগুলো নিজে নিজেই লিম্ফিটিক সিস্টেমের ভেতরে ধ্বংস হয়ে যায়।

রক্তদানের মাধ্যমে রক্তদাতার বরং উপকার হয়। রক্ত দেওয়ার সময় তার অনেক টেস্ট করা হয়। তার একটা ফ্রি মেডিকেল চেকআপ হয়ে যায়। যতবার রক্ত দেবে ততবার ফ্রি মেডিকেল চেকআপ হয়ে যায়। রক্ত দেওয়ার আগে তার পালস দেখা হয়, ব্লাড পেশার দেখা হয় এবং রক্তের অনেক টেস্ট করা হয়। এর মাধ্যমে যদি তার কোনো অসুস্থতা থাকে সেটা সে জানতে পারে এবং সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা নিতে পারে। এটা তার একটা বাড়তি লাভ।

এ ছাড়া যারা নিয়মিত রক্তদান করেন তাদের হার্ট ডিজিস কম হয়। কারণ রক্তদানের মাধ্যমে শরীর থেকে অতিরিক্ত আয়রন চলে যায়। নিয়মিত রক্তদান করলে স্ট্রোকের আশঙ্কা ৮৮% কমে যায়। এ ছাড়া রক্ত দেওয়ার মাধ্যমে ওবেসিটির পেসেন্টরাও উপকৃত হতে পারেন। রক্তদান করলে অনেকের ক্যানসার ঝুঁকি কমে যায়। যিনি রক্ত দিচ্ছেন তার শরীরে ৬০-১২০ দিনের মধ্যে রক্ত পূরণ হয়ে যায়।

ডা. সাজেদুল ইসলাম নাহিম
এমবিবিএস (ইউএসটিসি), সিসিডি (বারডেম), পিজিটি (মেডিসিন)

আলহামদুলিল্লাহ, আজ আমাদের মহান রক্তযোদ্ধা চাচাজান ৪০তম বারের মতো রক্তদান করেছেন। তিনি নিয়মিত রক্তদাতা এবং রক্তদানকে মানব...
19/10/2024

আলহামদুলিল্লাহ, আজ আমাদের মহান রক্তযোদ্ধা চাচাজান ৪০তম বারের মতো রক্তদান করেছেন। তিনি নিয়মিত রক্তদাতা এবং রক্তদানকে মানবতার সেবার অংশ হিসেবে মনে করেন। উনার কথা, "যতদিন আল্লাহ সুস্থ রাখবেন, আমি রক্ত দিয়ে যাব।" এই মহান কথা হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।

স্যালুট জানাই চাচাজানকে, যিনি নিজের রক্ত দিয়ে বহু মানুষের জীবন বাঁচিয়েছেন। তার এই অবদান জাতি চিরকাল শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে। আসুন, আমরা সবাই তার মতো রক্তদান করি এবং মানুষের সেবায় নিজেদের নিবেদিত করি।

আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন চাচাজানের এই মহৎ কাজ কবুল করেন এবং আমাদের সবাইকে মানবতার সেবায় এগিয়ে আসার তৌফিক দান করেন। আমীন।

সূএ : CTG BLOOD BANK

রক্তদান একটি অত্যন্ত মহৎ কাজ, যা মানুষের জীবন রক্ষায় সরাসরি অবদান রাখে। আজ হয়তো আপনার রক্তের প্রয়োজন নেই, কিন্তু আগামীকা...
16/10/2024

রক্তদান একটি অত্যন্ত মহৎ কাজ, যা মানুষের জীবন রক্ষায় সরাসরি অবদান রাখে। আজ হয়তো আপনার রক্তের প্রয়োজন নেই, কিন্তু আগামীকাল আপনার, আপনার পরিবারের কেউ, বা কাছের কোনো আত্মীয়ের রক্তের প্রয়োজন হতে পারে। এমন মুহূর্তে রক্তদাতাদের সাহায্যই জীবন বাঁচাতে পারে।

আপনার রক্তদান কারো জন্য হতে পারে জীবনদানের সমান। দুর্ঘটনা, অস্ত্রোপচার, ক্যান্সার বা বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত রোগীদের প্রতিনিয়ত রক্তের প্রয়োজন হয়, আর একজন রক্তদাতা হতে পারেন তাদের বেঁচে থাকার একমাত্র আশার আলো। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালাও খুশি হন, যখন আমরা মানুষের জীবন বাঁচাতে এগিয়ে আসি।

রক্তদানের মাধ্যমে শুধু একজন মানুষের জীবনই নয়, বরং তার পরিবারকেও আপনি অনিশ্চয়তা থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনার রক্তের প্রতিটি ফোঁটা হতে পারে কারো নতুন জীবনের শুরু।

রক্তদানের গুরুত্ব:

1. জীবন রক্ষা: আপনি যে রক্ত দান করবেন, তা সরাসরি একাধিক মানুষের জীবন বাঁচাতে সক্ষম।

2.হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো: নিয়মিত রক্তদান হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হতে পারে, কারণ এতে শরীরে অতিরিক্ত আয়রনের পরিমাণ কমে যায়।

3. নতুন রক্তকণিকা উৎপাদন: রক্তদানের পর শরীর দ্রুত নতুন রক্তকণিকা তৈরি করে, যা রক্ত সঞ্চালনকে আরও উন্নত করতে সহায়তা করে।

4. ক্যালোরি বার্ন: রক্তদানের মাধ্যমে প্রায় ৬৫০ ক্যালোরি বার্ন হয়, যা আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক হতে পারে।

5. মানবতার সেবা: এটি মানবতার এক অনন্য সেবা, যেখানে আপনার একটু সহানুভূতি এবং সাহায্য একটি পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে।

6. আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ: মানুষের জীবন বাঁচানো ইসলামের মহান শিক্ষা, আর এই মহৎ কাজ আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের একটি মাধ্যম হতে পারে।

তাই, আপনারা সবাই এই মহান কাজে এগিয়ে আসুন। মানুষের পাশে দাঁড়ান, রক্তদান করুন, মানুষের জীবন বাঁচাতে সাহায্য করুন। আপনার একটি ছোট্ট পদক্ষেপ একজন মানুষের পুরো জীবনকে বদলে দিতে পারে।

জরুরি মুহূর্তে জীবন বাঁচাতে আমাদের তিনজন সাহসী রক্তযোদ্ধা তিন ব্যাগ ও পজিটিভ, এ পজিটিভ এবং বি পজিটিভ রক্তদান করেছেন। আপন...
15/10/2024

জরুরি মুহূর্তে জীবন বাঁচাতে আমাদের তিনজন সাহসী রক্তযোদ্ধা তিন ব্যাগ ও পজিটিভ, এ পজিটিভ এবং বি পজিটিভ রক্তদান করেছেন। আপনারা জানেন, মদুনাঘাট ব্লাড ব্যাংক সবসময়ই আপনাদের পাশে আছে এবং ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও থাকবে। আমাদের সাথে এগিয়ে আসুন, রক্তদাতা হিসেবে যুক্ত হোন এবং মানবতার সেবায় অংশ নিন। আপনার এক ব্যাগ রক্ত বাঁচাতে পারে একটি তাজা প্রাণ।

#রক্তদান #জীবনরক্ষা #মানবতারসেবা #রক্তযোদ্ধা #মদুনাঘাটব্লাডব্যাংক #রক্তদাতা #ব্লাডব্যাংক #প্রাণবাঁচান

মদুনাঘাট ব্লাড ব্যাংকের রক্তযোদ্ধারা তাদের সাহসিকতা ও মানবতার সেবায় তিন ব্যাগ রক্ত দান করেছে, যা দুইজন ক্যান্সার রোগী এব...
13/10/2024

মদুনাঘাট ব্লাড ব্যাংকের রক্তযোদ্ধারা তাদের সাহসিকতা ও মানবতার সেবায় তিন ব্যাগ রক্ত দান করেছে, যা দুইজন ক্যান্সার রোগী এবং একজন রক্তশূন্যতায় ভুগতে থাকা রোগীর জীবন বাঁচিয়েছে। এই সাহসী যোদ্ধারা সবসময় রক্তের প্রয়োজনে মানুষের পাশে দাঁড়াতে প্রস্তুত থাকে এবং প্রয়োজনের মুহূর্তে সবার আগে এগিয়ে আসে।

রক্তের প্রয়োজন হলে, মদুনাঘাট ব্লাড ব্যাংক সবসময় আপনার পাশে আছে—জীবন বাঁচানোর জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আপনার এক ফোনেই পৌঁছে যাবে প্রয়োজনীয় রক্ত, যা একজনের জীবনে নতুন সম্ভাবনা এনে দিতে পারে।

রক্তের প্রয়োজন হলে, এখনই কল করুন!

জীবন বাঁচাতে এক ফোঁটা রক্তের চেয়েও মূল্যবান কিছু নেই। যখনই রক্তের প্রয়োজন, মদুনাঘাট ব্লাড ব্যাংক সদা প্রস্তুত। মানবতার স...
11/10/2024

জীবন বাঁচাতে এক ফোঁটা রক্তের চেয়েও মূল্যবান কিছু নেই। যখনই রক্তের প্রয়োজন, মদুনাঘাট ব্লাড ব্যাংক সদা প্রস্তুত। মানবতার সেবায় আমাদের পাশে দাঁড়ান এবং প্রয়োজনীয় সময়ে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

রক্তের প্রয়োজনে:
📞 ফোন দিন : ০১৬২৪২৪৩৭৪৭
📧 মেল : modhunaghatbloodbank@gmail.com
💬 Messenger গ্রুপ : https://m.me/j/AbYZGC-_PLEpzndZ/

একসাথে এগিয়ে আসুন, এক হয়ে কাজ করি মানবতার জন্য। আপনার ছোট একটি অবদান কারো জীবনের জন্য হতে পারে বিশাল উপহার। চলুন সবাই মিলে মানব সেবায় এগিয়ে যায়।

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুর মহামারী: সতর্কতা ও প্রতিরোধের উপায়চট্টগ্রামে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি বর্তমানে চরম অবনতি ঘটেছে। বিশেষ করে কো...
10/10/2024

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুর মহামারী: সতর্কতা ও প্রতিরোধের উপায়

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি বর্তমানে চরম অবনতি ঘটেছে। বিশেষ করে কোতোয়ালি, বাকলিয়া, বায়েজিদ বোস্তামী, বন্দর, পাহাড়তলী ও খুলশী এলাকাগুলোকে ‘রেড জোন’ ঘোষণা করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের সবাইকে সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে।

ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পেতে আমাদের করণীয়:

1. বৃষ্টির পানি জমতে দেবেন না: বাড়ির আশেপাশে কিংবা ছাদে কোথাও বৃষ্টির পানি জমে থাকতে দেবেন না। পানির ট্যাংক, ফুলের টব, সাইকেল ও অন্যান্য জিনিসপত্রে জমে থাকা পানি নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

2. মশার প্রজনন স্থল ধ্বংস করুন: মশার প্রজনন স্থল ধ্বংস করতে বাড়ির আশেপাশের ঝোপঝাড় ও আবর্জনা পরিষ্কার করুন।

3. মশারির ব্যবহার করুন: রাতে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করুন। এছাড়া, সম্ভব হলে মশারির রশি বা মশারি ব্যবহার করে নিরাপদে ঘুমানোর ব্যবস্থা করুন।

4. মশা তাড়ানোর ওষুধ ব্যবহার করুন: মশা তাড়ানোর জন্য লোশন, স্প্রে বা কয়েল ব্যবহার করুন।

5. সাস্থ্যবিধি মেনে চলুন: যে কোনও ধরনের অসুস্থতা হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং ডেঙ্গুর উপসর্গ দেখা দিলে যেমন: জ্বর, মাথাব্যথা, এবং শরীরের ব্যাথা হলে দ্রুত চিকিৎসা নিন।

6. শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করুন: পরিবার এবং আশেপাশের মানুষকে ডেঙ্গুর লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে সচেতন করুন।

অবশেষে

ডেঙ্গুর প্রভাব মোকাবেলায় সবারই সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি। স্বাস্থ্যবিধি ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে আমরা এই মহামারী থেকে নিজেদের এবং আমাদের পরিবারকে রক্ষা করতে পারি। নিরাপদ থাকুন এবং সচেতন থাকুন!

Address

Hathazari
4330

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Modhunaghat Blood Bank posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram