J F Medicine Shop

J F Medicine Shop দেশী বিদেশী যাবতীয় ওষুধ ও সার্জিক্যাল সামগ্রী ছাড়াও চর্ম, যৌন এবং দেশি বিদেশি বিউটি প্রোডাক্ট পাওয়া যায়।

চর্ম, যৌন এবং চর্ম ডাক্তারের শাজেস্ট করা বিউটি প্রোডাক্ট পাওয়া যায়।
07/07/2025

চর্ম, যৌন এবং চর্ম ডাক্তারের শাজেস্ট করা বিউটি প্রোডাক্ট পাওয়া যায়।

এন্টিবায়োটিক রেজিস্টান্স এর ভয়াবহতা ও পরিনতি
14/04/2023

এন্টিবায়োটিক রেজিস্টান্স এর ভয়াবহতা ও পরিনতি

অনিয়ন্ত্রিত এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে সেটি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমন নিরাময়ে ব্যর্থ হয়। এটাকেই এন্টিবায়োটিক রেসি...

বিশ্বকাপ ফুটবলের সময়সূচি, বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী
20/11/2022

বিশ্বকাপ ফুটবলের সময়সূচি, বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী

ক্রীড়া পাগল বাংলাদেশীদের সুবিধার্থে দেশীয় সময় অনুযায়ী world cup football fixtures সম্পূর্ন বাংলায় লেখা আর্টীকেলটি আশা করি কাজে ল...

ফার্মেসি ব্যবসা শুরু করার আগে জেনে নিন কিভাবে ড্রাগ লাইসেন্স করতে হয়
18/09/2022

ফার্মেসি ব্যবসা শুরু করার আগে জেনে নিন কিভাবে ড্রাগ লাইসেন্স করতে হয়

যতটা কঠিন মনে হয় ড্রাগ লাইসেন্স করার নিয়ম ততটা কঠিন নয়।শুধু যদি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট মজুদ থাকে তাহলে ২/৩ মাসের মধ্....

৩৯ টি ওটিসি ঔষুধ, যেগুলো ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়াই সেবন করা যায়, দেখে নিন এগুলোর কার্যকারিতা।https://12mishali.com/ar...
05/05/2022

৩৯ টি ওটিসি ঔষুধ, যেগুলো ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়াই সেবন করা যায়, দেখে নিন এগুলোর কার্যকারিতা।
https://12mishali.com/archives/2306

রেজিষ্টার্ড ডাক্তারের প্রেসক্রিপসন ছাড়াই যেসকল ওষুধ বিক্রয় বা সেবন করা যায় সেগুলোকে ওটিসি (ওভার দ্যা কাউন্টার) ম...

06/04/2022

ইফতারের পর হার্ট এটাক বাড়ছে :
সতর্ক হতে হবে:
ইফতারের পর হাসপাতালে হার্ট অ্যাটাক নিয়ে ভর্তি হওয়ার হার অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।অনেকে হার্ট এটাকের ব্যাথা কে ভুল করে এসিডিটির পেইন মনে করে এন্টাসিড বা ইনো খেয়ে আরো বেশী অসুস্থ হয়ে বা তীব্র বুকের ব্যাথা নিয়ে রমজান মাসে সন্ধ্যা বেলা ইফতারির পর চিকিৎসক এর চেম্বারে বা হসপিটালের ইমারজেন্সী বিভাগে চলে আসেন। ইসিজি করার পর প্রতীয়মান হয় যে উনার হার্ট এটাক হয়েছে এবং ততক্ষণে জটিলতা বেড়ে যায়।

যেকোনো ভারী খাবার দাবারের পর হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রচুর খাবার একসাথে গেলে সেগুলোকে সামাল দেয়ার জন্য পাকস্থলীকে তার কাজ অনেক বেশি বাড়িয়ে দিতে হয়। বেশি কাজ মানেই বেশি শক্তি। এই অতিরিক্ত শক্তির জন্য তার রক্তও দরকার হয় বেশি। কিন্তু এই রক্ত সে পাবে কই?
পাকস্থলীর মোটামোটি কাছের প্রতিবেশী যেহেতু হার্ট, তখন হার্টকে স্যাক্রিফায়েস করতে হয় বেশ খানিকটা রক্ত। আর ঠিক তখনই ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা।

রোজায় সারাদিন না খেয়ে আমরা স্বাভাবিকভাবেই বেশ ক্ষুধার্ত থাকি। ব্রেইন বারবার সিগনাল পাঠাতে থাকে - খাবার দাও, খাবার দাও।
টেবিলে সাজানো সুস্বাদু সব খাবার আর ব্রেইনের সিগনালের ফাঁদে আমরা খুব সহজেই ধরা পড়ে যাই। গোগ্রাসে প্রচুর খাবার গিলতে থাকি।
তারপর আমাদের অজান্তেই শরীরের মধ্যে চলতে থাকে আন্তঃপ্রতিবেশী রক্ত আদান-প্রদান। কখনো কখনো হজম প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করতে শরীরের বিভিন্ন অর্গান বা অংগ থেকে পাকস্থলী বা স্টম্যাক এর দিকে রক্তের ডাইভারসন হয়, এর মাঝে হৃদপিন্ড বা হার্ট অন্যতম যেখানে রক্ত চলাচলে স্বল্পতা ঘটে।ফলশ্রুতিতে ভারী খাবার দাবারের ২ ঘন্টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায় প্রায় চারগুণ।

তাই, ইফতারে খাবার কম খান। দরকার হলে অল্প অল্প করে ২/৩ বারে খান।
নিজের স্বজনদের খাবারের দিকেও খেয়াল রাখুন।

Collected

04/04/2022

Collected

রোজায় চিকিৎসা:
১. রোজা অবস্থায় ইনহেলার, নাকের স্প্রে ব্যবহার করা যাবে।
২. রোজা অবস্থায় চোখ, ও কানের ড্রপ ব্যবহার করা যাবে।
৩. হার্টের এনজাইনার সমস্যার জন্যে বুকে ব্যথা উঠলে ব্যবহৃত নাইট্রোগ্লিসারিন ট্যাবলেট বা স্প্রে জিহবার নিচে ব্যবহার করলে রোজা নষ্ট হবে না।
৪. রোজা রেখে শিরাপথে খাদ্য-উপাদান ছাড়া কোনো ওষুধ ত্বক, মাংসপেশি বা হাড়ের জোড়ায় ইনজেকশান হিসেবে প্রয়োগ করলে রোজার কোনো ক্ষতি হবে না।
৫. রোজা রাখা অবস্থায় স্যালাইন বা গ্লুকোজ জাতীয় কোনো তরল শিরাপথে গ্রহণ করা যাবে না।
৬. চিকিৎসার প্রয়োজনে রোজা রেখে অক্সিজেন কিংবা চেতনা নাশক গ্যাস গ্রহণে রোজা নষ্ট হবে না।
৭. চিকিৎসার প্রয়োজনে ক্রিম, অয়েনমেণ্ট, ব্যাণ্ডেজ, প্লাস্টার ইত্যাদি ব্যবহার করলে এবং এসব উপাদান ত্বকের গভীরে প্রবেশ করলেও রোজার কোনো সমস্যা হবে না।
৮. রোজা রেখে দাঁত তোলা যাবে। দাঁতের ফিলিং করা যাবে এবং ড্রিল ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া দাঁত পরিষ্কার করার সময় অসাবধানতাবশত কিছু গিলে ফেললে রোজা নষ্ট হবে না।
৯. রোজা রেখে রক্ত পরীক্ষার জন্যে রক্ত দিতে বাধা নেই।
১০. কাউকে রক্তদানে এবং রক্তগ্রহণেও বাধা নেই।
১১. চিকিৎসার জন্যে যোনিপথে ট্যাবলেট কিংবা পায়ুপথে সাপোজিটোরি ব্যবহার করলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না।
১২. পরীক্ষার জন্যে যোনিপথ কিংবা পায়ুপথে চিকিৎসক বা ধাত্রী আঙুল প্রবেশ করালেও রোজার সমস্যা হবে না।
১৩. রোজা রেখে জরায়ু পরীক্ষার জন্যে হিস্টেরোস্কপি এবং আই.ইউ.সি.ডি ব্যবহার করা যাবে।
১৪. হার্ট কিংবা অন্য কোনো অঙ্গের এনজিওগ্রাফি করার জন্যে কোনো রোগ নির্ণয়কারক দ্রবণ শরীরে প্রবেশ করানো হলে রোজার ক্ষতি হবে না।
১৫. কোনো অঙ্গের আভ্যন্তরীণ চিত্রধারণের জন্যে সেই অঙ্গের প্রবেশপথে কোনো ক্যাথেটার বা নালীর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তরল রঞ্জক প্রবেশ করালে রোজা নষ্ট হবে না।
১৬. রোগ নির্ণয়ের জন্যে এণ্ডোস্কোপি বা গ্যাস্ট্রোস্কোপি করলেও রোজা নষ্ট হয় না। তবে এণ্ডোস্কোপি বা গ্যাস্ট্রোস্কোপি করার সময় ভেতরে তরল কিংবা অন্য কোনো কিছু প্রবেশ করানো যাবে না যার খাদ্যগুণ রয়েছে।
১৭. রোজা রাখা অবস্থায় না গিলে মাউথওয়াশ, মুখের স্প্রে ব্যবহার করা যাবে এবং গড়গড়া করা যাবে।
১৮. রোজা রাখা অবস্থায় লিভারসহ অন্য কোনো অঙ্গের বায়োপসি করা যাবে।
১৯. রোজা রাখা অবস্থায় পেরিটোনিয়াল কিংবা মেশিনে কিডনি ডায়ালাইসিস করা যাবে।
রোজা রাখা অবস্থায় চিকিৎসা সংক্রান্ত কী কী করা যাবে আবার কী কী করা যাবে না তা নিয়ে যেমন সাধারণ রোগীদের মধ্যে জ্ঞান ও সচেতনতার অভাব রয়েছে, তেমনি নানা সংশয় ও বিভ্রান্তি রয়েছে চিকিৎসকদের মাঝেও। এ সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করার জন্যে ১৯৯৭ সালের জুন মাসে মরক্কোতে অনুষ্ঠিত নবম ফিক্বহ-চিকিৎসা সম্মেলন থেকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এ সম্মেলনে জেদ্দা ইসলামিক ফিকহ একাডেমি, আল আজহার ইউনিভার্সিটি, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, আলেকজান্দ্রিয়া, মিশর এবং ইসলামিক শিক্ষা বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (আইএসইএসসিও) প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞ প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। এই সম্মেলনের মূল আলোচনার বিষয় ছিল--রোজা অবস্থায় যেসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং ওষুধ প্রয়োগে রোজা নষ্ট হবে না সে বিষয়ে একটা সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়া। এ লক্ষ্যে ইসলামিক চিন্তাবিদগণ চিকিৎসা বিজ্ঞানের সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা ও গবেষণা করে রোজা অবস্থায় ওষুধ প্রয়োগ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পর্কে সুচিন্তিত তথ্য উপস্থাপন করেন যা ২০০৪ সালে বিখ্যাত ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ হিসেবে প্রকাশিত হয়।
(তবে নাকের ড্রপের ব্যাপারে অনেক স্কলার আপত্তি করেন। অনেকসময় এসব ফিক্বহী বিষয়ে বিভিন্ন স্কলারদের মধ্যে মতপার্থক্য থাকতে পারে। সব স্কলারের মতামতের প্রতিই আমাদের শ্রদ্ধা থাকা প্রয়োজন।)

জয়পুরহাটে এই প্রথম ঢাকা ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল এবং রিসার্চ ইনস্টিটিউট থেকে আগত ক্লিনিক্যাল এন্ড ইন্টারভেশনাল ...
30/03/2022

জয়পুরহাটে এই প্রথম ঢাকা ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল এবং রিসার্চ ইনস্টিটিউট থেকে আগত ক্লিনিক্যাল এন্ড ইন্টারভেশনাল কার্ডিওলজিষ্ট,হ্রদরোগ, মেডিসিন এবং ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম, এমবিবিএস, এমডি(কার্ডিওলজি, সিসিডি (বারডেম),রেজিষ্টার (কার্ডওলজি) এখন থেকে নিয়মিত রোগী দেখবেন মেডিটেষ্ট ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেন্সী সেন্টার প্রতি বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত। সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগঃ০১৭৯৯১০১২১২ অথবা ০১৭৯৬১৪১৩১৩

available
16/09/2021

available

Customer Review. Happy Customer.
14/08/2021

Customer Review. Happy Customer.

28/07/2021
করোনা থেকে বাচতে হলে জানতে হবে
13/07/2021

করোনা থেকে বাচতে হলে জানতে হবে

সর্দি কাশি,গলা ব্যথা,জ্বর হলেই আমরা নিজেই আতংকিত হয়ে পড়ছি,এই বুঝি করোনা হলো।ভয় না পেয়ে করোনা ভাইরাস এর লক্ষণ গুলো .....

Address

Near By Water Tank, Main Road
Jaipur Hat
5900

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when J F Medicine Shop posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to J F Medicine Shop:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram