Natural Health Care BD

Natural Health Care BD Homeopathy.Biocamic,Unani,Aurvedic,acupressure,yoga,Meditiation and other Natural system of health care learning and practicing.
(1)

we provide natural way of treatment such as Homeopathy Biocemic,Unani,Aurvedic Acupressure and Herbal remedies.
@, Herbs,Foods,Foods and Nutritional Suppliments,Books,Equipment, for Better Health and Nutrition, Beauty and wellness.

16/12/2025

আজ ১৬ই ডিসেম্বর, বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস!
১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে।

ঢাকার রমনা রেসকোর্সে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানি জেনারেল নিয়াজি ভারত-বাংলাদেশ মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেন। এর মাধ্যমে বিশ্বমানচিত্রে জন্ম নেয় স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।
এ বিজয় অর্জিত হয়েছে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত আর ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।. Highlight...

14/12/2025

@@@@ন্যাচারাল সুগার কন্ট্রোল ডায়াবেটিস চা@@@

জীবনবোধ ডায়াবেটিস করবে রোধ @@@@

@@ডায়াবেটিস একটি হরমোন জনিত রোগ।কোনও লক্ষণ ছাড়াই শরীরে বিভিন্ন অজ্ঞের ক্ষতি করতে থেকে।

👉ডায়াবেটিসের লক্ষণ :

১. ঘন ঘন প্রসাব করতে যাওয়া।

২. ঘন ঘন পিপাসা পাওয়া।

৩. ঘন ঘন ক্ষুদা লাগা

৪.ক্লান্তি ও দুর্বলতা বোধ হওয়া।

@@@ডায়াবেটিসের জটিল তা:

👉হৃদরোগ।

👉স্টক।

👉কিডনি বিকল হওয়া।

👉অন্ধত্ব।

👉বিষন্নতা।

@ প্রতিরোধে তিনটি উপায় হল।

👉 শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। দৈনিক অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটতে হবে।

👉 বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

👉 চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রক্তের শর্করা পরীক্ষা করুন।

🌿 🌿🍁মাত্র ৭দিনেই ফলাফল পাবেন ইনশাআল্লাহ।
🌿 🌿🍁প্রাকৃতিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ হোক আপনার ডায়াবেটিস।

🌿🌿 🌿🍁 প্রাকৃতিক ভাবে ডায়াবেটিস ভালো করতে অর্ডার করুন

অর্ডার করতে কল করুন- 017 43 991786 এই নাম্বারে।

অথবা ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

তাই প্রাকৃতিক উপায়ে আপনার ডায়া’বেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে আজই অর্ডার করুন Diabetic Tea এই ডায়বেটিস চা। এবং সুস্থ্য থাকুন সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে।✅

প্রোডাক্টের নিয়মিত মূল্য: 1250 টাকা
ডিস্কাউন্ট অফারে বর্তমান মূল্য: 990 টাকা+ডেলিভারি চার্জ:

14/12/2025

অ্যামিবিক আমাশয় কী?
অ্যামিবিক আমাশয় (যাকে অ্যামিবিয়াসিস বা অ্যামিবিক ডিসেন্ট্রি বলা হয়) হলো এক ধরনের অন্ত্রের সংক্রমণ, যা Entamoeba histolytica নামক এককোষী পরজীবী দ্বারা সৃষ্ট। এটি প্রধানত দূষিত পানি বা খাবারের মাধ্যামে ছড়ায়, বিশেষ করে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে যেখানে স্যানিটেশন খারাপ। এটি আমাশয়ের দুটি প্রধান ধরনের একটি (অন্যটি ব্যাকটেরিয়াল বা ব্যাসিলারি আমাশয়)। অনেক সংক্রমণে কোনো লক্ষণ দেখা যায় না, কিন্তু গুরুতর ক্ষেত্রে এটি রক্তমিশ্রিত ডায়রিয়া এবং অন্যান্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

লক্ষণসমূহ
লক্ষণগুলো সংক্রমণের ২-৪ সপ্তাহ পর প্রকাশ পায় এবং হালকা থেকে গুরুতর হতে পারে:

1 রক্ত বা শ্লেষ্মা মিশ্রিত ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা

2 পেটে তীব্র ব্যথা বা মোচড়

3ঘন ঘন মলত্যাগের ইচ্ছা (কিন্তু অপূর্ণ অনুভূতি)

4 মৃদু থেকে উচ্চ জ্বর

5 ওজন হ্রাস, ক্লান্তি, পেট ফাঁপা

6 গুরুতর ক্ষেত্রে: লিভারে ফোড়া (অ্যামিবিক লিভার অ্যাবসেস), যার লক্ষণ পেটের ডান পাশে ব্যথা, জ্বর ইত্যাদি।

7 যদি চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন অন্ত্রের ক্ষত বা অন্য অঙ্গে ছড়ানো।

কারণ ও ছড়ানোর উপায়@@@

@@পরজীবীর সিস্ট (cyst) দূষিত পানি, খাবার, শাকসবজি বা ফলের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে।

@@@সংক্রামিত ব্যক্তির মলের সংস্পর্শে (ফেকাল-ওরাল রুট)।

@@@খারাপ স্যানিটেশন, অপরিষ্কার হাত, মাছি ইত্যাদি এর ঝুঁকি বাড়ায়।

প্রতিরোধ@@@@

@@@বিশুদ্ধ পানি পান করুন (ফুটানো বা ফিল্টার করা)।

@@@খাবার ভালো করে ধুয়ে বা রান্না করে খান।

@@@হাত সাবান দিয়ে ধোয়া (বিশেষ করে মলত্যাগের পর ও খাওয়ার আগে)।

@@@স্যানিটারি ল্যাট্রিন ব্যবহার।

@@@ভ্রমণকালে সতর্কতা অবলম্বন (বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশে)।

অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে নিয়মিত চিকিৎসায় অ্যামিবিক আমাশয় সমস্যা স্থায়ী ভাবে নির্মূল করা সম্ভব।

@@@আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অনলাইন বা সরাসরি ।

@@ডাঃ নাজির আহমেদ শামীম
সিরিয়ালের জন্য ০১৯৭৭৬০০৮৪৮
হোয়াটস আপ. ০১৯১১৬০০৮৪৮

@@অনুগ্রহ করে আমাদের পেজ ভিজিট করুন ।
https://www.facebook.com/share/19Tqgvayfx/

ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

13/12/2025

রক্তাল্পতা (অ্যানিমিয়া) কী?

রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া হলো এমন একটি স্বাস্থ্য সমস্যা যেখানে রক্তে স্বাস্থ্যকর লোহিত রক্তকণিকা (RBC) বা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যায়। এর ফলে শরীরের বিভিন্ন অংশে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছায় না, যা ক্লান্তি ও দুর্বলতা সৃষ্টি করে। এটি বিশ্বের একটি সাধারণ সমস্যা, বিশেষ করে মহিলা, শিশু ও গর্ভবতীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।

প্রধান লক্ষণসমূহ@@@

রক্তাল্পতার লক্ষণগুলো ধীরে ধীরে দেখা দিতে পারে এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে:

1 ক্লান্তি ও দুর্বলতা
2 ফ্যাকাশে ত্বক, ঠোঁট ও নখ
3 শ্বাসকষ্ট বা অল্পতে হাঁপিয়ে ওঠা
4 মাথা ঘোরা বা মাথাব্যথা
5 বুক ধড়ফড়ানি বা অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
6 হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া
7 চুল পড়া বা ভঙ্গুর নখ

প্রধান কারণসমূহ @@@

1 আয়রনের ঘাটতি: সবচেয়ে সাধারণ কারণ (আয়রন ডেফিসিয়েন্সি অ্যানিমিয়া) – খাদ্যে আয়রন কম থাকা, ঋতুস্রাবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ বা গর্ভাবস্থা।

2 ভিটামিনের অভাব: ভিটামিন বি১২ বা ফোলেটের ঘাটতি।

3 দীর্ঘস্থায়ী রোগ: কিডনি রোগ, ক্যান্সার বা সংক্রমণ।

4 রক্তক্ষরণ: দুর্ঘটনা, আলসার বা পরজীবী সংক্রমণ।

5 জেনেটিক কারণ: থ্যালাসেমিয়া বা সিকল সেল অ্যানিমিয়া।

চিকিৎসা ও প্রতিরোধ@@@

চিকিৎসা কারণের উপর নির্ভর করে:

@@@আয়রন বা ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট খাওয়া।

@ আয়রন-সমৃদ্ধ খাবার: পালং শাক, লাল মাংস, ডাল, বিট, খেজুর, আমলকি ইত্যাদি।

অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে নিয়মিত চিকিৎসায় বিষণ্ণতা রোগের সমস্যা স্থায়ী ভাবে নির্মূল করা সম্ভব।

@@@আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অনলাইন বা সরাসরি ।

@@ডাঃ নাজির আহমেদ শামীম
সিরিয়ালের জন্য ০১৯৭৭৬০০৮৪৮
হোয়াটস আপ. ০১৯১১৬০০৮৪৮

@@অনুগ্রহ করে আমাদের পেজ ভিজিট করুন ।
https://www.facebook.com/share/19Tqgvayfx/

ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

11/12/2025

# # #
বিষণ্ণতা # # # # # # # #

বিষণ্ণতা (ডিপ্রেশন) একটা খুব সাধারণ কিন্তু গুরুতর মানসিক অবস্থা। এটা শুধু “মন খারাপ” নয়, এটা একটা রোগ যা মস্তিষ্কের রাসায়নিক ভারসাম্যহীনতা, জীবনের চাপ, ট্রমা, জিনগত কারণ বা শারীরিক অসুস্থতার ফলে হতে পারে।

বিষণ্ণতার সাধারণ লক্ষণগুলো:@@@

@@প্রায় সারাদিনই মন খারাপ বা শূন্য লাগা ।

@@যে কাজগুলো আগে ভালো লাগতো, সেগুলোতেও আর আগ্রহ নেই ।

@@@ক্ষুধা কমে যাওয়া বা অতিরিক্ত খাওয়া, ওজন কমা/বাড়া ।

@@ঘুমের সমস্যা (অনিদ্রা বা অতিরিক্ত ঘুম) ।

@@@শক্তি কমে যাওয়া, সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগা ।

@@@নিজেকে অকেজো, দোষী বা মূল্যহীন মনে হওয়া ।

@@@মনোযোগ দিতে বা সিদ্ধান্ত নিতে কষ্ট হওয়া ।

@@মৃত্যু বা আত্মহত্যার চিন্তা আসা (এটা খুবই জরুরি সংকেত) ।

যদি এরকম লক্ষণ ২ সপ্তাহের বেশি থাকে এবং দৈনন্দিন জীবনে ব্যাঘাত ঘটায়, তাহলে এটা বিষণ্ণতা হতে পারে।

কী করতে পারেন (প্রথম ধাপ):

কারো সাথে কথা বলুন – পরিবার, কাছের বন্ধু বা বিশ্বস্ত কাউকে বলুন আপনি কেমন ফিল করছেন। “আমার মন ভালো নেই” বলতেও অনেকটা ভার কমে।

ছোট ছোট ধাপ:@@

@@প্রতিদিন একটু রোদে বেরোনো (সকালে ১৫-২০ মিনিট)।
@নিয়মিত হাঁটা বা হালকা ব্যায়ম ।

@ঘুমের রুটিন ঠিক রাখার চেষ্টা ।
@অ্যালকোহল/মাদক এড়িয়ে চলা@@@

তুমি একা নও। লক্ষ লক্ষ মানুষ এই অবস্থার মধ্যে দিয়ে যায় এবং সঠিক চিকিৎসা ও সাপোর্ট নিয়ে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠে।


বিষণ্ণতায় সবচেয়ে বেশি কার্যকরী কয়েকটি প্রধান হোমিওপ্যাথিক ওষুধ (সংক্ষেপে):

@@@@বিষণ্ণতায় সবচেয়ে বেশি কার্যকরী কয়েকটি প্রধান হোমিওপ্যাথিক ওষুধ।

@@@ওষুধ কখন বেশি কাজ করে@@@@

Ignatia amara ঃআকস্মিক শোক, দুঃখ, হতাশা, ঘন ঘন কান্না, মুড সুইং, sigh করা, গলায় গুটলি অনুভূতি।

Natrum muriaticum ঃপুরোনো দুঃখ মনে রেখে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া, একা থাকতে ভালোবাসে, সান্ত্বনা অপছন্দ, মাথা ঝাঁকানো হয় না, লবণাক্ত খাবার পছন্দ ।

Aurum metallicum ঃগভীর বিষণ্ণতা, আত্মহত্যার চিন্তা, নিজেকে একদম অযোগ্য মনে হয়, কাজে ব্যর্থতার ভয়, ধর্মীয় হতাশা।

Pulsatilla ঃকাঁদতে ইচ্ছে করে, সান্ত্বনা পেলে ভালো লাগে, একা থাকতে পারে না, পরিবর্তনশীল মুড, মিষ্টি খাবার পছন্দ।।

Sepia ঃসবকিছুতে উদাসীন, পরিবারের প্রতি বিরক্ত, যৌনআগ্রহ কমে যাওয়া, ব্যায়ামে ভালো লাগে।

Kali phosphoricum ঃমানসিক ও শারীরিক ক্লান্তি, অতিরিক্ত পড়াশোনা/কাজের চাপে বিষণ্ণতা, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া।

Arsenicum album ঃউদ্বেগের সাথে বিষণ্ণতা, মৃত্যুভয়, নিখুঁতবাদী, রাতে খারাপ লাগা বেশি।

Cimicifuga (Actea racemosa) ঃপোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন, মেনোপজের বিষণ্ণতা, “মাথার ওপর কালো মেঘ” অনুভূতি।

Lycopodiumঃআত্মবিশ্বাসের অভাব, দায়িত্বের ভয়, বাইরে ভালো থাকে কিন্তু ঘরে বিরক্ত।।

Nux vomica ঃকাজের চাপ, অতিরিক্ত কফি-চা-অ্যালকোহল, রেগে গিয়ে বিষণ্ণতা, অধৈর।

অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে নিয়মিত চিকিৎসায় বিষণ্ণতা রোগের সমস্যা স্থায়ী ভাবে নির্মূল করা সম্ভব।

@@@আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অনলাইন বা সরাসরি ।

@@ডাঃ নাজির আহমেদ শামীম
সিরিয়ালের জন্য ০১৯৭৭৬০০৮৪৮
হোয়াটস আপ. ০১৯১১৬০০৮৪৮

@@অনুগ্রহ করে আমাদের পেজ ভিজিট করুন ।
https://www.facebook.com/share/19Tqgvayfx/

ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

10/12/2025

এডিএইচডি (ADHD) কী?
এডিএইচডি বা অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার একটি নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার, যা মূলত শিশু এবং কিশোরদের প্রভাবিত করে, তবে প্রায়শই প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায়ও চলতে থাকে। এতে মনোযোগ ধরে রাখা, অতিরিক্ত সক্রিয়তা এবং আবেগপ্রবণ আচরণ নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয়। এটি কোনো দোষ বা অভ্যাস নয়, বরং মস্তিষ্কের বিকাশের একটি পার্থক্য।

প্রধান লক্ষণসমূহ@@@@

এডিএইচডি-এর লক্ষণ তিনটি প্রধান ধরনের:

👉অমনোযোগিতা: কাজে মনোযোগ দিতে অসুবিধা, জিনিস হারানো, নির্দেশ অনুসরণ করতে ভুল, সহজেই বিভ্রান্ত হওয়া।

👉হাইপারঅ্যাকটিভিটি: অতিরিক্ত চঞ্চলতা, বসে থাকতে অক্ষমতা, অত্যধিক কথা বলা।

👉আবেগপ্রবণতা: চিন্তা না করে কাজ করা, অন্যের কথার মাঝে কথা বলা, ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে অসুবিধা।

👉লক্ষণগুলি শিশুকাল থেকে শুরু হয় এবং স্কুল, বাড়ি বা সমাজে সমস্যা সৃষ্টি করে। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এটি অস্থিরতা বা কাজের সমস্যা হিসেবে প্রকাশ পায়।

👉কারণসমূহ@@@

👉প্রধানত জেনেটিক (বংশগত) – পরিবারে থাকলে ঝুঁকি বেশি।

👉মস্তিষ্কের গঠন এবং কার্যকারিতার পার্থক্য (যেমন ডোপামিনের মাত্রা কম)।

👉গর্ভাবস্থায় ধূমপান, অ্যালকোহল বা অন্যান্য ঝুঁকি। চিনি বেশি খাওয়া বা টিভি দেখা সরাসরি কারণ নয়, তবে লক্ষণ বাড়াতে পারে।

👉Stramonium: অতিরিক্ত ভয় বা আগ্রাসী আচরণের জন্য।

👉Hyoscyamus: অতিরিক্ত চঞ্চলতা বা কথা বলার প্রবণতার জন্য।

👉Lycopodium: আত্মবিশ্বাসের অভাব বা ভয়ের সাথে।

👉Tarentula Hispanica: অত্যধিক অস্থিরতার জন্য।

অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে নিয়মিত চিকিৎসায়
এডিএইচডি রোগের সমস্যা স্থায়ী ভাবে নির্মূল করা সম্ভব।

@@@আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অনলাইন বা সরাসরি ।
@@ডাঃ নাজির আহমেদ শামীম
সিরিয়ালের জন্য ০১৯৭৭৬০০৮৪৮
হোয়াটস আপ. ০১৯১১৬০০৮৪৮
@@অনুগ্রহ করে আমাদের পেজ ভিজিট করুন ।
https://www.facebook.com/share/19Tqgvayfx/
ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

বিটরুট পাউডার হলো তাজা বিটরুট (বা বিট) শুকিয়ে গুঁড়ো করে তৈরি একটি প্রাকৃতিক সুপারফুড। এতে বিটরুটের সমস্ত পুষ্টিগুণ (যে...
10/12/2025

বিটরুট পাউডার হলো তাজা বিটরুট (বা বিট) শুকিয়ে গুঁড়ো করে তৈরি একটি প্রাকৃতিক সুপারফুড। এতে বিটরুটের সমস্ত পুষ্টিগুণ (যেমন নাইট্রেট, ভিটামিন সি, আয়রন, পটাশিয়াম, ফোলেট এবং আঁশ) অক্ষুণ্ণ থাকে। এটি সহজে সংরক্ষণ করা যায় এবং খাবারে মিশিয়ে খাওয়া সুবিধাজনক।

প্রধান উপকারিতা@@@

1 রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: নাইট্রেট রক্তনালী প্রসারিত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।

2 শক্তি ও সহনশীলতা বৃদ্ধি: ব্যায়ামের সময় অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায়, যা অ্যাথলিটদের পারফরম্যান্স উন্নত করে।

3 রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ: আয়রন ও ফোলেট হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে।

4 ত্বক ও চুলের উন্নতি: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক উজ্জ্বল করে এবং বার্ধক্যের ছাপ কমায়।

5 হজমশক্তি বাড়ায়: আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং লিভার ডিটক্স করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: ভিটামিন ও মিনারেল শরীরের প্রতিরক্ষা বাড়ায়।

খাওয়ার নিয়ম@@@

@প্রতিদিন ১-২ চা চামচ (৩-৬ গ্রাম) যথেষ্ট।

@পানিতে মিশিয়ে → সকালে খালি পেটে পান করুন।

@@স্মুদি/জুসে → ফলের জুস বা দইয়ের সাথে মিশান।

@@খাবারে → সালাদ, স্যুপ বা দইয়ে যোগ করুন।

সতর্কতা
অতিরিক্ত খেলে প্রস্রাব বা মল লালচে হতে পারে (ক্ষতিকর নয়)। নিম্ন রক্তচাপ বা কিডনি সমস্যা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কাঁচা বিটরুট সালাদ হিসেবে খেলে পুষ্টি আরও ভালো পাওয়া যায়।

@@@আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অনলাইন বা সরাসরি ।

@@ডাঃ নাজির আহমেদ শামীম
সিরিয়ালের জন্য ০১৯৭৭৬০০৮৪৮
হোয়াটস আপ. ০১৯১১৬০০৮৪৮

@@অনুগ্রহ করে আমাদের পেজ ভিজিট করুন ।
https://www.facebook.com/share/19Tqgvayfx/

ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

09/12/2025

শীতকালে হাত-পায়ের চামড়া শুকিয়ে খসখসে হয়ে ওঠা বা চামড়া উঠে যাওয়ার (cracking/peeling) পেছনে সবচেয়ে সাধারণ ভিটামিনের অভাব হলো:
১. ভিটামিন A-এর অভাব (সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ)
চামড়ার কোষের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও মেরামতের জন্য ভিটামিন A অত্যন্ত জরুরি।

এর অভাবে ত্বক শুষ্ক, খসখসে, ফাটা ও চামড়া উঠতে থাকে — বিশেষ করে হাত-পা, কনুই, হাঁটুতে।
শীতকালে ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়া এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

২. ভিটামিন B-কমপ্লেক্সের অভাব (বিশেষ করে B৩, B৫, B৬, B৭)
নিয়াসিন (B৩) ও বায়োটিন (B৭)-এর অভাবে ত্বক ফেটে যায়, চামড়া ওঠে, ডার্মাটাইটিস হয়।
প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড (B৫)-এর অভাবেও ত্বক শুষ্ক ও ফাটা হয়।

৩. ভিটামিন C-এর অভাব
কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। অভাব হলে ত্বক দুর্বল, শুষ্ক ও সহজে ফেটে যায়।

৪. ভিটামিন E-এর অভাব
শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অভাবে ত্বকের আর্দ্রতা কমে, শুষ্ক ও খসখসে হয়।

৫. ভিটামিন D-এর অভাব

শীতকালে সূর্যের আলো কম পাওয়ায় ভিটামিন D-এর মাত্রা কমে যায়, যা ত্বকের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে।
অন্যান্য কারণ (যা প্রায়ই ভুল করে ভিটামিনের অভাব ভাবা হয়)

👉ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অভাব

👉জিঙ্কের অভাব।
👉পানি কম খাওয়া (ডিহাইড্রেশন)
👉অতিরিক্ত সাবান/হ্যান্ডওয়াশ ব্যবহার
👉ঠান্ডা ও শুষ্ক বাতাস
👉শীতকালে দ্রুত উপকার পাওয়ার জন্য যা খাবেন
👉গাজর, মিষ্টি কুমড়ো, পালং শাক, কমলালেবু (ভিটামিন A ও C)

👉ডিমের কুসুম, বাদাম, সূর্যমুখী বীজ (ভিটামিন E)
👉বাদাম, ডাল, ডিম, মাছ, দুধ (B-ভিটামিন)
👉মাছের তেল বা ফ্ল্যাক্সসিড (ওমেগা-৩)
👉প্রচুর পানি পান করুন + ময়েশ্চারাইজার/পেট্রোলিয়াম জেলি লাগান।

09/12/2025

স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া:

বর্তমানে সারা দেশে ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি ত্বকের খুবই সংক্রামক একটি রোগ। এর জন্য দায়ী সারকপটিস স্ক্যাবি নামের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র জীবাণু। এ রোগ যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। তবে শিশুদের বেশি হতে দেখা যায়।

স্ক্যাবিস রোগের লক্ষণ:@@@

👉এই রোগে চামড়ার ওপর প্রথমে গুটি ও পরে পুঁজযুক্ত বড় বড় ফুসকুড়ি হয়।সাধারণত আঙুলের ফাঁকে এবং ত্বকের ভাঁজে, নাভির চারপাশে, যৌনাঙ্গে হয়ে থাকে এই খোসপাঁচড়া।

👉এর চুলাকনি খুব মারাত্মক হয় এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রাতে বাড়ে।

👉নবজাতক ও শিশুদের ক্ষেত্রে ঘাড়, মাথার তালু, মুখ, হাতের তালু ও পায়ের পাতার নিচে হয়ে থাকে।

👉যদি কারও একবার এই রোগ হয়, তাহলে পুনরায় এটি হলে লক্ষণ কয়েক দিনের মধ্যেই প্রকাশ পায়। যাঁদের আগে কখনো হয়নি, তাঁদের ক্ষেত্রে লক্ষণ প্রকাশিত হতে তিন থেকে ছয় সপ্তাহ সময় লাগে।

@@@তবে রোগটি সহজে সারতে চায় না ও ভীষণ ছোঁয়াচে। তাই সতর্কতা ও চিকিৎসা প্রয়োজন।

যেভাবে ছড়ায়🚫

👉ঘন-বসতি পূর্ণ স্থানে, সাধারণত একই বিছানায় শোয়া বা ঘনিষ্ঠ সাহচর্যে থাকলে, একই কাপড়চোপড় বা তোয়ালে ব্যবহার করলে রোগটি ছড়িয়ে পড়ে।

👉আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে হাত মেলালেও এ রোগ ছড়াতে পারে। এ কারণে একই পরিবারে, স্কুলে, হোস্টেলে, মাদ্রাসায় রোগটির প্রাদুর্ভাব অনেকের মধ্যে একসঙ্গে দেখা দেয়।

অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে নিয়মিত চিকিৎসায় স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া রোগের সমস্যা স্থায়ী ভাবে নির্মূল করা সম্ভব।

@@@আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অনলাইন বা সরাসরি ।

@@ডাঃ নাজির আহমেদ শামীম
সিরিয়ালের জন্য ০১৯৭৭৬০০৮৪৮
হোয়াটস আপ. ০১৯১১৬০০৮৪৮

@@অনুগ্রহ করে আমাদের পেজ ভিজিট করুন ।
https://www.facebook.com/share/19Tqgvayfx/

ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

বুকে আঘাত (Chest injury বা blunt trauma to chest) হলে হোমিওপ্যাথিতে যে ওষুধগুলো সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হয়, তা নির্ভর করে আ...
08/12/2025

বুকে আঘাত (Chest injury বা blunt trauma to chest) হলে হোমিওপ্যাথিতে যে ওষুধগুলো সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হয়, তা নির্ভর করে আঘাতের প্রকৃতি, ব্যথার ধরন, এবং সঙ্গে থাকা লক্ষণের ওপর। নিচে সাধারণত ব্যবহৃত কয়েকটি প্রধান ওষুধের তালিকা ও ইঙ্গিত দেওয়া হলো:

১. Arnica Montana (প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ)
যেকোনো আঘাতের প্রথম ওষুধ।

বুকে আঘাত লাগার পর তীব্র ব্যথা, ফুলে যাওয়া, নীলচে দাগ (bruising)।

স্পর্শ করলেই ব্যথা বাড়ে, শুয়ে থাকলেও বুকটা ভারী লাগে।

রোগী বলে, “আমার কিছু হয়নি” অথচ আসলে অনেক ব্যথা।

পটেন্সি: ৩০C বা ২০০C, প্রতি ১৫-৩০ মিনিটে (তীব্র অবস্থায়), পরে ৩-৪ ঘণ্টায়।

২. Bryonia Alba
ব্যথা নড়াচড়ায় বাড়ে, একদম স্থির হয়ে শুয়ে থাকলে কমে।

গভীর শ্বাস নিলে বুকে ছুরিকাঘাতের মতো ব্যথা।
মুখ শুকনো, তৃষ্ণা বেশি (ঠান্ডা পানি চায় বেশি পরিমাণে)।

পটেন্সি: ৩০C বা ২০০C

৩. Rhus Toxicodendron

আঘাতের পর ব্যথা প্রথমে নড়তে চড়তে বাড়ে, কিন্তু একটু নড়াচড়া করলে বা গরম প্রয়োগে কমে।
শক্ত হয়ে যাওয়া (stiffness) অনুভূতি।
পটেন্সি: ৩০C

৪. Bellis Perennis
গভীর টিস্যুর আঘাতে Arnica-র পরে খুব কার্যকরী।
বুকে গভীরে ব্যথা, যেন চাপ লেগে আছে।
পটেন্সি: ৩০C

৫. Conium Maculatum
আঘাতের পর বুকে চাপ চাপ ব্যথা, শ্বাসকষ্টের সঙ্গে মাথা ঘোরা।

বিশেষ করে বয়স্কদের ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে।

৬. Ledum Palustre
আঘাতের জায়গা ঠান্ডা লাগে, কিন্তু ঠান্ডা প্রয়োগে আরাম।
নীলচে দাগ বেশি হলে।

৭. Ruta Graveolens
পাঁজরের হাড় বা পেরিকন্ড্রিয়ামে আঘাত লাগলে।
শ্বাস নিতে ব্যথা, বুকে যেন চাপ লাগানো আছে।

অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে নিয়মিত চিকিৎসায় বুকে আঘাত রোগের সমস্যা স্থায়ী ভাবে নির্মূল করা সম্ভব।

@@@আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অনলাইন বা সরাসরি ।

@@ডাঃ নাজির আহমেদ শামীম
সিরিয়ালের জন্য ০১৯৭৭৬০০৮৪৮
হোয়াটস আপ. ০১৯১১৬০০৮৪৮

@@অনুগ্রহ করে আমাদের পেজ ভিজিট করুন ।
https://www.facebook.com/share/19Tqgvayfx/

ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

08/12/2025

স্পিনা বিফিডা কী?
স্পিনা বিফিডা (Spina Bifida) হলো এক ধরনের জন্মগত ত্রুটি (neural tube defect), যেখানে শিশুর মেরুদণ্ড এবং মেরুদণ্ডের ভিতরের স্নায়ু (spinal cord) পুরোপুরি বন্ধ হয়ে বিকশিত হয় না। এর ফলে মেরুদণ্ডের হাড়ের মাঝে একটা ফাঁক বা ছিদ্র থেকে যায়। এটি সাধারণত গর্ভাবস্থার প্রথম ২৮ দিনের মধ্যেই ঘটে, যখন মা নিজেও জানেন না যে তিনি গর্ভবতী।

স্পিনা বিফিডার প্রধান প্রকারভেদ

স্পিনা বিফিডা অকাল্টা (Spina Bifida Occulta)
সবচেয়ে হালকা ধরন।।

👉মেরুদণ্ডের এক বা একাধিক হাড় পুরোপুরি বন্ধ হয় না, কিন্তু স্নায়ু বাইরে বেরিয়ে আসে না।

👉অনেকের জীবনেও কোনো উপসর্গ থাকে না। কখনো কোমরে চুলের গোছা, জন্মদাগ বা গর্ত দেখা যায়।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না।

👉মেনিঙ্গোসিল (Meningocele)।

👉মেরুদণ্ডের ফাঁক দিয়ে মস্তিষ্ক-মেরুর আবরণ (meninges) বেরিয়ে একটা থলির মতো হয়, কিন্তু স্নায়ু তার ভিতর থাকে না।

মাইলোমেনিঙ্গোসিল (Myelomeningocele)

👉সবচেয়ে গুরুতর ধরন (স্পিনা বিফিডা সিস্টিকা নামেও পরিচিত)।

মেরুদণ্ডের ফাঁক দিয়ে স্নায়ু এবং আবরণ দুটোই বাইরে বেরিয়ে থলি তৈরি করে।

এর ফলে পা অবশ হয়ে যাওয়া, মূত্রাশয়-অন্ত্রের।

নিয়ন্ত্রণ হারানো, হাইড্রোসেফালাস (মাথায় পানি জমা), শিক্ষাগত সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে।

প্রধান উপসর্গ ও জটিলতা@@@

👉পায়ে দুর্বলতা বা প্যারালাইসিস।

👉মূত্রথলি ও অন্ত্রের সমস্যা (অসংযম)।

👉হাঁটতে না পারা বা অর্থোপেডিক সমস্যা।

👉হাইড্রোসেফালাস (৮০-৯০% ক্ষেত্রে)
লার্নিং ডিসঅ্যাবিলিটি (কিন্তু বুদ্ধি সাধারণত স্বাভাবিক থাকে)

👉ল্যাটেক্স অ্যালার্জি (অনেক শিশুর হয়)।

কারণ ও ঝুঁকির কারণ@@@@@

👉ফোলিক অ্যাসিডের অভাব (সবচেয়ে বড় কারণ)
👉পরিবারে এই রোগের ইতিহাস।

👉মায়ের ডায়াবেটিস, স্থূলতা।

👉কিছু ওষুধ (যেমন ভালপ্রোইক অ্যাসিড)।

👉মায়ের শরীরে ভিটামিন বি১২-এর অভাব।

অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে নিয়মিত চিকিৎসায় স্পিনা বিফিডা রোগের সমস্যা স্থায়ী ভাবে নির্মূল করা সম্ভব।

@@@আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অনলাইন বা সরাসরি ।

@@ডাঃ নাজির আহমেদ শামীম
সিরিয়ালের জন্য ০১৯৭৭৬০০৮৪৮
হোয়াটস আপ. ০১৯১১৬০০৮৪৮
@@অনুগ্রহ করে আমাদের পেজ ভিজিট করুন ।
https://www.facebook.com/share/19Tqgvayfx/
ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

07/12/2025

জন্মগত বা বিকাশগত অস্বাভাবিকতা (Congenital or Developmental Anomalies) বলতে এমন শারীরিক বা কার্যকরী ত্রুটি বোঝায় যা ভ্রূণের গর্ভকালীন বিকাশের সময়ে বা জন্মের সময়ে উপস্থিত থাকে অথবা শৈশব-কৈশোরে বিকাশের সময় প্রকাশ পায়। এগুলো জিনগত, পরিবেশগত বা উভয়ের সম্মিলিত কারণে হতে পারে।

প্রধান শ্রেণিবিভাগ

জন্মগত অস্বাভাবিকতা (Congenital anomalies)
জন্মের সময়েই উপস্থিত থাকে।

উদাহরণ:

👉হৃদযন্ত্রের জন্মগত ত্রুটি (Congenital heart defects যেমন VSD, TOF)।

👉খরগোশের ঠোঁট ও তালু ফাটা (Cleft lip & palate)

👉ডাউন সিনড্রোম (ট্রাইসমি ২১)।

👉নিউরাল টিউব ডিফেক্ট (Spina bifida, Anencephaly)।

👉অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অস্বাভাবিকতা (Polydactyly, Syndactyly, Club foot)

👉বিকাশগত অস্বাভাবিকতা (Developmental disorders)

👉জন্মের পর শিশুর বয়স বাড়ার সাথে সাথে প্রকাশ পায়, প্রায়শই স্নায়বিক বা মানসিক বিকাশে।

উদাহরণ: :

👉অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার (ASD)

👉অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার (ADHD)।

👉বুদ্ধি প্রতিবন্ধিতা (Intellectual disability)।

👉সেরিব্রাল পালসি (Cerebral palsy)।

👉শিখন অক্ষমতা (Dyslexia, Dyscalculia)।

সাধারণ কারণসমূহ@@@@

👉জিনগত/ক্রোমোজোমাল অস্বাভাবিকতা (যেমন ট্রাইসমি, জিন মিউটেশন)

👉গর্ভকালে মায়ের সংক্রমণ (রুবেলা, টক্সোপ্লাজমা, জিকা ভাইরাস)

👉মায়ের ডায়াবেটিস, ফলিক অ্যাসিডের অভাব

👉বিকিরণ, ধূমপান, মাদক।

👉অজানা কারণ (অনেক ক্ষেত্রেই সঠিক কারণ চিহ্নিত করা যায় না)

👉প্রতিরোধের উপায় (যতটা সম্ভব)।

👉গর্ভধারণের আগে ও গর্ভকালে ফলিক অ্যাসিড ৪০০–৮০০ মাইক্রোগ্রাম প্রতিদিন
গর্ভকালে টিকা (রুবেলা, ইনফ্লুয়েঞ্জা)।

👉ধূমপান, মদ, মাদক পরিহার।

👉মায়ের ডায়াবেটিস, থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ।

👉গর্ভকালীন নিয়মিত চেকআপ, আলট্রাসনোগ্রাফি, ডুয়াল/ট্রিপল/কোয়াড্রুপল মার্কার টেস্ট, NIPT, অ্যামনিওসেন্টেসিস (ঝুঁকিপূর্ণ ক্ষেত্রে)।

বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ২৫-৩০ হাজার শিশু জন্মগত হৃদরোগ নিয়ে এবং প্রচুর শিশু তালু-ঠোঁট ফাটা নিয়ে জন্মায়, যার অধিকাংশই চিকিৎসাযোগ্য।

অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে নিয়মিত চিকিৎসায় জন্মগত বা বিকাশগত অস্বাভাবিকতা রোগের সমস্যা স্থায়ী ভাবে নির্মূল করা সম্ভব।

@@@আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন অনলাইন বা সরাসরি ।

@@ডাঃ নাজির আহমেদ শামীম
সিরিয়ালের জন্য ০১৯৭৭৬০০৮৪৮
হোয়াটস আপ. ০১৯১১৬০০৮৪৮

@@অনুগ্রহ করে আমাদের পেজ ভিজিট করুন ।
https://www.facebook.com/share/19Tqgvayfx/

ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট-
https://naturalhealthcarebd. com

Address

Jaipur Hat
5900

Opening Hours

Monday 09:15 - 18:00
Tuesday 09:15 - 18:00
Wednesday 09:15 - 18:00
Thursday 09:15 - 18:00
Friday 16:00 - 19:00
Saturday 09:15 - 18:00
Sunday 09:15 - 18:00

Telephone

+8801977600848

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Natural Health Care BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Natural Health Care BD:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram