Aarosh Medical Hall

Aarosh Medical Hall It’s a Simple Online Pharmacy. We have been online since 2020, and always aim to make your online We sell medicines at wholesale price.

So, save money and save time. Just call or WhatsApp for your medicine requirements and get them at your door.

29/04/2025
ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ ০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।০২. আপনার কিডনি কখ...
28/01/2025

ছবিটা আমার নজর কেড়েছে। সকলের জানা উচিৎ

০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

০২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত; যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৩. আপনার গলব্লাডার ভীত; যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

০৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ভাজা-পোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

০৬. ফুসফুস তখন ভীত; যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

০৭. লিভার ভীত; যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

০৮. হৃদপিন্ড ভীত; যখন আপনি বেশি লবণ এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

০৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত; যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত; যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন।

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত; যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

সুতরাং আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন।

#সংগৃহীত

ভিটামিন ডি: সূর্যের আলোই সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠিসাম্প্রতিক সব গবেষণাই বলছে, ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হলে শরীরে ঘটতে পারে নানা ...
31/07/2023

ভিটামিন ডি: সূর্যের আলোই সুস্বাস্থ্যের চাবিকাঠি

সাম্প্রতিক সব গবেষণাই বলছে, ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হলে শরীরে ঘটতে পারে নানা বিপত্তি। আর সূর্যের আলো থেকে দিনের এক বিশেষ সময়ে এই ভিটামিন ডি পাওয়া যায় সবচেয়ে বেশি।

জলবায়ুর প্রভাবে এখন প্রায় সারাবছরই ভীষন গরম পড়ে, প্রয়োজন ছাড়া কেউ গায়ে রোদ লাগতে চায় না। বাইরে বের হলেও সানস্ক্রিন মেখে, ত্বক ঢেকে বের হচ্ছি আমরা । তাই প্রায়ই আমরা ভিটামিন ডি-এর অভাবে ভুগে থাকি। আর এ কথা তো আমরা সবাই জানি যে সূর্যালোক ত্বকের সংস্পর্শে এলে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয় আর সূর্য ভিটামিন ডি-এর প্রাকৃতিক উৎসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো।

ভিটামিন ডি-এর অভাবে শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে, পেশি দুর্বল হয়ে যায়, একটানা দাঁড়িয়ে থাকতে অসুবিধা বোধ হয়, ওজন বেড়ে যায় এমনকি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমতে থাকে। শিশুদের শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাবে হাড়ের দৃঢ়তা কমে যায়। তা ছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন ডি-এর অভাব ঘটলে মানসিক অবসাদ বা ডিপ্রেশনও তৈরি হয়। যেকোনো ভিটামিন পেতে আপনাকে পয়সা খরচ করতে হয়। কিন্তু ভিটামিন ডি পাওয়া যায় সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে।

কমবেশি সবারই জানা আছে কড মাছের যকৃৎ থেকে তৈরি তেল, টুনা ও স্যামন জাতীয় মাছ, মাশরুম ইত্যাদি খাদ্যে আছে বেশ পরিমাণে ভিটামিন ডি। তার মানে ভিটামিন ডি পেতে খাদ্যতালিকায় আপনাকে যোগ করতে হবে নানা রকম খাবার, ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট। অথচ আমাদের প্রত্যেকের শরীর প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি করতে পারে তার প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি। আর তা সূর্যের আলোর সংস্পর্শে।

হাড় ও হৃদ্যন্ত্র ভালো রাখতে শরীরে যে ভিটামিন ডি প্রয়োজন, তার ৯০ শতাংশ তৈরি হয় ত্বক থেকে। মানুষের ত্বকের নিচে একধরনের কোলেস্টেরল থাকে যা সূর্যের অতিবেগুনি বি রশ্মির উপস্থিতিতে গলে গিয়ে ভিটামিন ডি তৈরি করে। ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণে সাহায্য করে, যা দাঁত, নখ ও হাড়কে মজবুত করে। তবে এই রোদ শুধু বাচ্চাদের জন্য নয়, সব বয়সীদের জন্যই প্রয়োজন।

গবেষণা অনুযায়ী জন্ডিস, সোরিয়াসিস, ব্রন, অ্যাকজিমা—এসব ত্বকের রোগ সূর্যের আলো দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে। সূর্যের আলোর এই চিকিৎসা পরিচিত হিলিওথেরাপি নামে। সোরিয়াসিসের লক্ষণগুলো প্রশমিত করতে অত্যন্ত কার্যকর এই রোদ-চিকিৎসা। তা ছাড়া শরীরে ভিটামিন ডি অস্টিওপোরোসিস, ক্যানসার, ডিপ্রেশন, পেশির দুর্বলতাও কাটায়। রক্তের উপাদানগুলোর মাত্রা ঠিক রাখতেও ত্বকে নির্দিষ্ট পরিমাণ সূর্যের আলো প্রয়োজন হয়। মন–মেজাজ ভালো রাখার জন্য ও ভালো ঘুমের জন্যও সূর্যের আলো খুব প্রয়োজন। সূর্যের আলোতে গেলে মস্তিষ্কে সুখী হরমোন সেরোটোনিন নিঃসৃত হয়, যা মন ভালো রাখে।

দিনের মাঝামাঝি সময়ে অর্থাৎ বেলা ১১টার পর থেকে ৩টা পর্যন্ত সূর্যের আলোতে সর্বোচ্চ পরিমাণ অতিবেগুনি বি রশ্মি থাকে। অল্প সময়েই বেশি ভিটামিন ডি তৈরি করা সম্ভব এই সময়। প্রতি সপ্তাহে তিন-চার দিন ১০-৩০ মিনিট সূর্যের আলো গায়ে লাগানো উচিত।

আমরা সাধারণত সানস্ক্রিন ব্যবহার করি ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি থেকে ত্বককে বাঁচাতে। সানস্ক্রিনে ব্যবহৃত উপাদানগুলো ত্বককে সূর্যের অতিবেগুনি বি রশ্মিকেও ঢুকতে বাধা দেয়। ফলে ভিটামিন ডি উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটে। তাই ভিটামিন ডি পেতে সানস্ক্রিন ব্যবহার না করেই সকালের রোদ পোহানো উচিত। তবে ১০-৩০ মিনিট রোদ লাগানোর পর সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। অবশ্যই মনে রাখতে হবে, বেশি সময় ধরে কড়া রোদ ত্বকের জন্য কোনোভাবেই উপকারী নয়। ত্বকের সহনশীলতা ও তাপমাত্রা বুঝেই সূর্যের সাহায্য নিয়ে শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি করতে হবে।

মনে রাখতে হবে, সূর্যের আলো যেমন ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে, তেমনি অতিরিক্ত ক্ষতিকর রশ্মিতে ত্বক পুড়ে যায়। এমনকি এতে ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। তাই দু-তিন ঘণ্টা পরপর সানস্ক্রিন পুনর্ব্যবহারের কথা বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা।

শিশুর ডেঙ্গু যেভাবে বোঝা যায়ডেঙ্গু জ্বরের বেশির ভাগই হয়ে থাকে অনূর্ধ্ব ১৫ বছর বয়সে। বর্ষা মৌসুমে ও শহরে বস্তি এলাকায় ডেঙ...
16/07/2023

শিশুর ডেঙ্গু যেভাবে বোঝা যায়

ডেঙ্গু জ্বরের বেশির ভাগই হয়ে থাকে অনূর্ধ্ব ১৫ বছর বয়সে। বর্ষা মৌসুমে ও শহরে বস্তি এলাকায় ডেঙ্গু বেশি দেখা যায়। ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি সেরোটাইপ শনাক্ত হয়েছে। একাধিক টাইপে বা দ্বিতীয়বার আক্রান্তের ক্ষেত্রে রোগের তীব্রতা অনেক বেশি হয়।

শিশুরা আক্রান্ত হয় বেশি, জটিলতার হারও বেশি। তাই এ সময় শিশুদের বিষয়ে সতর্ক হতে হবে।

● ভাইরাস শরীরে প্রবেশের সাধারণত চার থেকে সাত দিনের মধ্যে (৩ থেকে ১৪ দিন) ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গ দেখা দেয়। প্রথম এক থেকে পাঁচ দিনÑহঠাৎ উচ্চ মাত্রার জ্বর (প্রায় ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট), সঙ্গে বমি ভাব, বমি, র‌্যাশ (উপসর্গের প্রথম বা দ্বিতীয় দিনে ত্বকে লাল ফুসকুড়ি অথবা অসুখের চার থেকে সাত দিনের মধ্যে হামের মতো লাল বিন্দু), হাড়ের জোড়ায় গাঁটে ও মাংসপেশিতে প্রবল ব্যথা হয়।

● কিছু লক্ষণ ‘বিপজ্জনক চিহ্ন’ হিসেবে স্বীকৃত, সেগুলো হলোÑপেটের ব্যথা, অনবরত বমি, শরীরে পানি জমা, নাক, মাড়ি থেকে রক্তপাত, অতিরিক্ত দুর্বলতা, অস্থিরতা, লিভার স্ফীতিÑ২ সেন্টিমিটারের বেশি, ল্যাব পরীক্ষায়Ñরক্তে হিমাটোক্রিটের মান বৃদ্ধি, অণুচক্রিকা দ্রুত কমতে থাকে।

● ডেঙ্গু জ্বরের পাঁচ থেকে সাত দিন সময়কালে ‘মারাত্মক ডেঙ্গুর’ চিহ্নাদি দেখা দিতে পারে। যেমন ডেঙ্গু শক সিনড্রোম, শরীরে পানি জমা, নাড়ি দুর্বল, শীতল শরীর (তাপমাত্রা ৯৬.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইটের কম), রক্তচাপ বিপজ্জনকভাবে কম, অতিরিক্ত রক্তপাত, লিভার: এএসটি বা এএলটির মানÑএক হাজার বা বেশি, অচৈতন্য অবস্থা, হার্ট ও অন্য অঙ্গে রোগের লক্ষণ প্রভৃতি।

চিকিৎসা ও প্রতিকার

● শিশুর জ্বরের সাধারণ উপসর্গকে শিশুর ‘অন্যান্য মৌসুমি জ্বরের’ লক্ষণ মনে করে বসে না থেকে জ্বর হওয়ার প্রথম ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেন। অন্যথায় ‘বিপজ্জনক চিহ্ন’ বা ‘মারাত্মক ডেঙ্গুর’ চিহ্নাদি নিয়ে শিশুর সংকটজনক অবস্থা হতে পারে।

● জ্বর পুরোপুরি চলে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টা পর রোগী বেশি অসুস্থতা অনুভব করলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হওয়া উচিত। প্রয়োজনে রক্ত বা প্লাজমা সঞ্চালন এবং ডেঙ্গু শক সিনড্রোমের ত্বরিত বিশেষ চিকিৎসা নিতে হবে।

● পর্যাপ্ত চিকিৎসায় ডেঙ্গু আক্রান্তে মৃত্যুহার ১ শতাংশ। কিন্তু শক দেখা দিলে, তা বেড়ে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত হয়। একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বিকলাবস্থা (পিএমআইসি), চিকিৎসাকালীন ওভারহাইড্রেশন, ডায়াবেটিস ও অ্যাজমার মতো দীর্ঘমেয়াদি অসুখে ভোগা শিশুর ক্ষেত্রে ডেঙ্গু বেশি প্রাণঘাতী।

● রোগ জটিলতা থেকে পরবর্তী সময়ে চুল পড়ে যাওয়া, ডিপ্রেশন, ট্রান্সভার্স মাইলাইটিস ও গিয়েন বারির মতো স্নায়ুরোগের ঝুঁকি থাকে।

এখন বৈশ্বিকভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায় এডিস মশার কামড় থেকে নিজেকে রক্ষা। শিশুকে ফুল শার্ট, ফুল প্যান্ট ও মোজা পরানো। দিনেও মশারি টানিয়ে ঘুমানো উচিত।

প্রথম আলো
অধ্যাপক ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী,সাবেক বিভাগীয় প্রধান, শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ,চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

Address

Bokultola
Jamalpur Sadar Upazila
2000

Opening Hours

Monday 09:00 - 23:00
Tuesday 09:00 - 23:00
Wednesday 09:00 - 23:00
Thursday 09:00 - 23:00
Friday 16:00 - 23:00
Saturday 09:00 - 23:00
Sunday 09:00 - 23:00

Telephone

+8801789602347

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aarosh Medical Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Aarosh Medical Hall:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram