দি রেনেসাঁ হাসপাতাল The Renaissa Hospital

দি রেনেসাঁ হাসপাতাল The Renaissa Hospital Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from দি রেনেসাঁ হাসপাতাল The Renaissa Hospital, Hospital, Jamalpur.

মাথাব্যথার ঝুঁকির কারণগুলি কী কী?ঘন ঘন মাথাব্যথা হওয়ার সাথে সম্পর্কিত কিছু কারণ রয়েছে। এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে – বয়স: ...
05/07/2023

মাথাব্যথার ঝুঁকির কারণগুলি কী কী?

ঘন ঘন মাথাব্যথা হওয়ার সাথে সম্পর্কিত কিছু কারণ রয়েছে। এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে –

বয়স: ক্লাস্টার এবং মাইগ্রেনের মাথাব্যথা যেকোনো বয়স নির্বিশেষে যে কারোরই হতে পারে। মাইগ্রেন সাধারণত বয়ঃসন্ধির সময় যেকোন ব্যক্তিকে প্রভাবিত করতে শুরু করে। আবার ক্লাস্টার মাথাব্যথা শুরু হয় 20 থেকে 50 বছরের মধ্যে।

লিঙ্গ: মাইগ্রেন মহিলাদের মধ্যে বেশ সাধারণ একটা অসুখ, যেখানে ক্লাস্টার মাথাব্যথা পুরুষদের প্রভাবিত করে।

কখন একজন ডাক্তারকে দেখতে হবে

সাধারণত, মাথাব্যথা 48 ঘন্টার মধ্যে চলে যায়, কিন্তু যদি আপনি নিচে উল্লিখিত কোন সমস্যা লক্ষ্য করেন তখন তা উপেক্ষা করবেন না।

আপনার 2 সপ্তাহের বেশি সময় ধরে মাথাব্যথা আছে

নির্ধারিত ব্যথা নিরাময়কারী দ্বারাও কোন উপশম হচ্ছে না

সময়ের সাথে সাথে মাথাব্যথার তীব্রতা পরিবর্তিত হচ্ছে

আপনি কথা বলতে অসুবিধা অনুভব করেছেন, দুর্বলতা বা জ্বর অনুভব করছেন এবং দুটো দুটো করে সব জিনিস দেখতে পাচ্ছেন

মাথাব্যথার কারণগুলি গুরুতর স্বাস্থ্য অবস্থার লক্ষণ হতে পারে। এর জন্য প্রেসক্রিপশন বিহীন ওষুধ এবং ঘরোয়া প্রতিকারের বাইরেও চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

আপনি যদি উপরের সমস্যাগুলির মধ্যে কোন একটিও লক্ষ্য করেন তবে সেটি একটি ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষা করা ভাল।

উপসর্গ ও লক্ষণসমূহমূত্রনালির নিম্নাংশের সংক্রমণকে মূত্রথলির সংক্রমণও বলা হয়। সর্বাধিক পরিচিত উপসর্গগুলো হল, কোন যোনিস্র...
05/07/2023

উপসর্গ ও লক্ষণসমূহ
মূত্রনালির নিম্নাংশের সংক্রমণকে মূত্রথলির সংক্রমণও বলা হয়। সর্বাধিক পরিচিত উপসর্গগুলো হল, কোন যোনিস্রাব এবং উল্লেখযোগ্য ব্যথা না থাকলেও প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া অনুভব করা ও ঘন ঘন মূত্রত্যাগ করা (বা প্রস্রাবের বেগ অনুভব করা)।

12/03/2023

শীতকাল এলেই অনেকের শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। হঠাৎ শর্দি কাশি থেকেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। আবার যারা হাঁপানির রোগী তাদের এই সময়টা খুব কষ্টে কাটে। সঠিক চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনে হাঁপানি থেকে প্রতিকার পাওয়া যায়।

হাঁপানির লক্ষণ ও এর কারণ নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাঃ আহম্মদ আলী আকন্দ ।

হাঁপানি একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগ যার লক্ষণ কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে চাপ বোধ হওয়া এবং সাঁ সাঁ শব্দে নিঃশ্বাস ফেলা। কিছু ক্ষেত্রে কাশি ব্যতীত অন্য লক্ষণগুলো থাকে না বিশেষ করে কাফ ভেরিয়েন্ট অ্যাজমা/হাঁপানি থাকলে।

হাঁপানির কারণ এখনও পরিপূর্ণ শনাক্ত করা যায়নি। বংশগত কারণ এবং পরিবেশের কারণে হাঁপানি ক্রমশ বাড়ছে। ঘরের জমে থাকা ধুলো, বিছানার পোকা, কার্পেট, পুরনো আসবাব, দূষণ, অ্যালার্জি, তামাকের ধোঁয়া ও রাসায়নিক উত্তেজক পদার্থ এগুলোকে হাঁপানি রোগের মূল কারণ হিসেবে ধরা হয়। সমাজে একটি প্রচলিত ধারনা রয়েছে যে, হাঁপানি সংক্রামক ও ছোঁয়াচে। প্রকৃতপক্ষে এটি ছোঁয়াচে রোগ নয়।

ভাইরাসের সংক্রমণ, ঠাণ্ডা আবহাওয়া, প্রচণ্ড রাগ বা ভয়, মাত্রাতিরিক্ত ব্যায়াম, কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ (অ্যাসপিরিন, পোপ্রানলল, ডাইক্লোফেনাক ও এসিক্লোফেনাক জাতীয় ওষুধ) হাঁপানির সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

হাঁপানি বেড়ে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হচ্ছে নগরায়ণ। চিকিৎসা সংক্রান্ত ইতিহাস এবং পিএনটির (পালমোনারি ফাংশন টেস্ট)/স্পাইরোমেট্রির সাহায্যে হাঁপানি নির্ণয় করা সম্ভব।

হাঁপানির পরিপূর্ণ নিরাময় সম্ভব নয়, কিন্তু নির্দিষ্ট ওষুধের মাধ্যমে হাঁপানি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সে সব কারণে হাঁপানি বেড়ে যায়, সেই সব বিষয় এড়িয়ে যেতে হবে। দৈনন্দিন হালকা ব্যায়াম (জগিং) করলে হাঁপানির উপসর্গগুলো কিছুটা কমে।

হাঁপানী বক্ষব্যাধি ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ আহম্মদ আলী আকন্দ স্যার প্রতিদিন নিয়মিত রোগী দেখেন। দি রেনেসাঁ হাসপাতালে।

কিডনি রোগের ১০ লক্ষণ সমুহ -----------------------------------------------কিডনি রোগ হলে এসব লক্ষণ দেখা দেয়। ছবি : সংগৃহীত...
09/03/2023

কিডনি রোগের ১০ লক্ষণ সমুহ
-----------------------------------------------

কিডনি রোগ হলে এসব লক্ষণ দেখা দেয়। ছবি : সংগৃহীত
কিডনি দেহের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। কিডনি রোগ খুব নীরবে শরীরের ক্ষতি করে। খুব জটিল অবস্থা না হওয়া পর্যন্ত সাধারণত লক্ষণগুলো ভালোভাবে প্রকাশও পায় না। তাই কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলো আগে থেকেই জেনে রাখা জরুরি। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ ডাইজেস্ট জানিয়েছে কিডনি রোগের লক্ষণগুলোর কথা।

*১. প্রস্রাবে পরিবর্তন*

কিডনি রোগের একটি বড় লক্ষণ হলো প্রস্রাবে পরিবর্তন হওয়া। কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয়। বিশেষত রাতে এই সমস্যা বাড়ে। প্রস্রাবের রং গাঢ় হয়। অনেক সময় প্রস্রাবের বেগ অনুভব হলেও প্রস্রাব হয় না।

*২. প্রস্রাবের সময় ব্যথা*
প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আরেকটি লক্ষণ। মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া- এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের লক্ষণ। যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা করে।

*৩.প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া*

প্রস্রাবের সাথে রক্ত গেলে এটি খুবই ঝুঁকির বিষয়।এমন হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ।

*৪. দেহে ফোলা ভাব*

কিডনি শরীর থেকে বর্জ্য এবং বাড়তি পানি বের করে দেয়। কিডনিতে রোগ হলে এই বাড়তি পানি বের হতে সমস্যা হয়। বাড়তি পানি শরীরে ফোলাভাব তৈরি করে।

*৫. মনোযোগ দিতে অসুবিধা হওয়া*

লোহিত রক্তকণিকা কমে যাওয়ার কারণে মস্তিস্কে অক্সিজেন পরিবহন কমে যায়। এতে কাজে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হয়।

*৬. সবসময় শীত বোধ হওয়া*

কিডনি রোগ হলে গরম আবহাওয়ার মধ্যেও শীত শীত অনুভব হয়। আর কিডনিতে সংক্রমণ হলে জ্বরও আসতে পারে।

*৭. ত্বকে র‍্যাশ হওয়া*

কিডনি অকার্যকর হয়ে পড়লে রক্তে বর্জ্য পদার্থ বাড়তে থাকে। এটি ত্বকে চুলকানি এবং র‍্যাশ তৈরি করতে পারে।

*৮. বমি বা বমি বমি ভাব*

রক্তে বর্জ্যনীয় পদার্থ বেড়ে যাওয়ায় কিডনির রোগে বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়ার সমস্যা হতে পারে।

*৯. ছোটো ছোটো শ্বাস*

কিডনি রোগে ফুসফুসে তরল পদার্থ জমা হয়। এ ছাড়া কিডনি রোগে শরীরে রক্তশূন্যতাও দেখা দেয়। এসব কারণে শ্বাসের সমস্যা হয়, তাই অনেকে ছোট রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ।

কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়একটি ব্যথার ওষুধই কিডনি অকেজো হওয়ার জন্য যথেষ্ট। কিডনি শরীরের গুরুত্বপূর্ণ একটি...
05/03/2023

কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়

একটি ব্যথার ওষুধই কিডনি অকেজো হওয়ার জন্য যথেষ্ট।
কিডনি শরীরের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। মানুষ যেসব প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় তার মধ্যে কিডনি রোগ অন্যতম। শতকরা ৫০ভাগ ক্ষতি না হওয়া পর্যন্ত সাধারণত লক্ষণগুলো ভালোভাবে প্রকাশও পায় না। এই রোগটি নীরব ঘাতক হয়ে শরীরের ক্ষতি করে। তাই কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলো আগে থেকেই জেনে রাখা জরুরি। সেই সঙ্গে জানা দরকার প্রতিরোধে করণীয়।

কিডনির কাজ

কিডনির মূল কাজ হলো পুরো শরীরের রক্ত পরিশোধিত করা এবং দূষিত বর্জ্য বের করা দেওয়া। হার্ট রক্তকে পাম্প করে কিডনিকে দিচ্ছে, কিডনি পরিশোধিত করে হার্টে পাঠাচ্ছে। এভাবে সার্বক্ষণিক চলছে। পরিশোধিত রক্ত মানুষের পুরো শরীরে শক্তি দিচ্ছে। ফলে মানুষ স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারছে। প্রতিদিন একটি কিডনি ১২০ থেকে ১৫০ লিটার রক্ত পরিশোধিত করে এবং দেড় থেকে দুই লিটার দূষিত বর্জ্য শরীর থেকে বের করে দেয়। পানি হোক, লবণ হোক, দূষিত যে কোনো কিছুই কিডনি শরীর থেকে বের করে দেয়। এসব দূষিত বর্জ্যের ৯৫ ভাগের বেশি প্রস্রাবের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। বাকি বর্জ্য কিছু ঘামের মাধ্যমে বের হয়, কিছু পায়খানার মাধ্যমে বের হয়, কিছু নিশ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে বের হয়।

কিডনি প্রয়োজনীয় পানি রেখে বাকিগুলো বের করে দেয়। যেমন: একজন মানুষ দশ গ্লাস পানি খেয়েছেন এবং ঘনঘন প্রস্রাব করছেন, এর কারণ হলো-পানি অতিরিক্ত খাওয়া। কিডনি প্রয়োজনীয়টা রেখে বাকিটুকু বের করে দিচ্ছে। আবার কেউ যদি ২৪ ঘণ্টায় একগ্লাস পানি খায় তাহলে সারাদিন তার আর প্রস্রাব হবে না। কারণ, কিডনি প্রয়োজনীয় পানি ধরে রাখবে। শরীরের কার্যক্ষমতা ব্যবস্থাপনার জন্য ন্যূনতম দেড় থেকে দুই লিটার পানি দরকার। সেখানে কোনো মানুষ যদি এক লিটার পানি খায়, দেখা যাবে দিনশেষে তার অল্প একটু প্রস্রাব হবে।

কিডনি রোগ

প্রস্রাবের নালী, প্রস্রাবের থলি, প্রস্রাবের রাস্তা পুরো প্রক্রিয়াকে নিয়ে কিডনি কাজ করে। এসবের যে কোনো জায়াগয় রোগ হলে এটিকে সাধারণত কিডনি রোগ বলা হয়। কিডনি একটি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি করে। যেটিকে এরিথ্রোপোয়েটিন বলে। এ হরমোন শরীরের রক্ত তৈরি করে। এর ৯০ ভাগ আসে কিডনি থেকে। কিডনি যখন অসুস্থ হয়ে যায় তখন এ হরমোন তৈরি কমে যায়। এতে রক্ত শূন্যতা তৈরি হয়, হার্ট ফেইলিউর হয়, ক্ষুদামন্দা, ও খেতে না পারার কারণে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। এসময় শরীরের বর্জ্যগুলো মস্তিষ্কে, হার্টে, হাড়ে জমে যায়। এতে প্রস্রাব কমে যায়, উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যায় ও শরীর ফুলে যায়।

কারণ

কিডনি রোগের ৮০ ভাগের কারণ জানা যায়না। যতটুকু জানা গেছে, সারা দুনিয়াতে কিডনি রোগের এক নাম্বার কারণ ডায়াবেটিস। বাংলাদেশে এটি দুই নাম্বার কারণ। উচ্চ রক্তচাপ সারা দুনিয়ায় ২ নাম্বার কারণ, বাংলাদেশে তিন নাম্বার কারণ। আমাদের দেশে কিডনি রোগের এক নাম্বার কারণ নেফ্রাটাইসিস। এরপর পাথর হয়ে প্রস্রাবের নালী বন্ধ হয়ে যায়। আবার কিছু বংশগত কিডনি রোগও আছে। কিডনি অকেজো হওয়ার জন্য ওষুধ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ। শরীরে কোনো ব্যথা হলে অনেকে ফার্মেসি থেকে ওষুধ সেবন করে। এটি ম্যাজিকের মতো কাজ করে। কিন্তু ফার্মেসি থেকে ভুল ওষুধ সেবনের ফলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়। ফার্মেসির লোকতো জানে না একটি ওষুধের কি পরিমাণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হবে।

যেখানে চিকিৎসক জানে এ রোগের এ ওষুধ তাও ওষুধ দিচ্ছেন না। সেখানে ফার্মেসি অহরহ ব্যথার ওষুধ রোগীকে প্রয়োগ করে। ব্যথার ওষুধ স্পর্শকাতর। একটি ব্যথার ওষুধই কিডনি অকেজো হওয়ার জন্য যথেষ্ট। অনেক সময় রোগীরা একটি ব্যথার ওষুধ খেয়ে চলে আসে। কারো পিঠে ব্যথা করছে তিনি একটি ওষুধ খেয়েছেন, এখন সমস্যা দেখা দিয়েছে। চিকিৎসকের কাছে আসার পর ওষুধ বন্ধ করে কিছু ওষুধ দিলে সাথে সাথে ভালো হয়ে যায়। এন্ট্রিবায়েটিকের কারণে কিডনি বিকল হতে পারে এবং নেশা জাতীয় দ্রব্যের কারণে বিকল হয়। পানি শূন্যতার কারণে তাৎক্ষণিক কিডনি অকেজো হয়ে যায়। যেমন: ডায়রিয়া হলে, রক্তক্ষরণ হলে, বমি করলে, সন্তান প্রস্রব পরবর্তী জটিলতায় অতিরিক্ত রক্ষক্ষরণ হলে। হঠাৎ করে কিডনিতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে কিডনির সেলগুলো অক্সিজেন পায় না। এতে কিডনি বিকল হয়ে যায়। এ ছাড়াও কিছু ইনফেকশনের কারণে কিডনি রোগ হয়। যেমন: হেপাটাইটিস বি, সি ও স্ট্রেপ্টোকক্কাস।

লক্ষণ

কিডনি রোগ হলো নিরব ঘাতক। ৫০ ভাগ অকেজো হওয়ার আগ পর্যন্ত কোনো লক্ষণ দেখা যায় না। এরপর যেসব লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়-

১. শরীরের ফুলে যায়, আর ফোলাটা যদি শুরু হয় মুখমন্ডল থেকে।

২. প্রস্রাব কমে যায় আবার বেড়েও যেতে পারে। যেমন: ডায়াবেটিস রোগীর বেড়ে যায়।

৩. প্রস্রাবের রঙের পরিবর্তন হওয়া ও প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া।

৪. ক্ষুদামন্দা, বমি করা, খেতে ইচ্ছে না করা, রক্ত শূন্যতা দেখা দেওয়া।

৫. কোনো কাজে আগ্রহ না পাওয়া, শরীর সবসময় চুলকানি থাকে।

৬. কোমড়ের দুই পাশে যদি ব্যথা হয়। এই ব্যথা তলপেটেও হতে পারে।

৭. উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিলে।

যেসব সমস্যা হয়

কিডনি একটি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি করে, যেটিকে এরিথ্রোপোয়েটিন বলে। এ হরমোন শরীরের রক্ত তৈরি করে। এর ৯০ ভাগ আসে কিডনি থেকে। কিডনি যখন অসুস্থ হয়ে যায় তখন এ হরমোন তৈরি কমে যায়। ফলে রক্ত শূন্যতা তৈরি হয় এবং হার্ট ফেইলিউর, ক্ষুদামন্দা, খেতে না পারা ও শরীর দুর্বল হয়ে যায়। এসময় মস্তিষ্কে, হার্টে ও হাড়ে বর্জ্যগুলো জমে যায়। ফলে প্রস্রাব কমে যায়, উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যায়। শরীর ফুলে যায়। কিছু পদ্ধতির তারতম্যের জন্য ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার সমস্যার কারণে কিডিনির ছাকনি নষ্ট হয়ে যায়। ছাকনি নষ্ট হলে প্রোটিন লিক করে প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে যায়। ছোট ছোট মেমরেইন আছে যেটি দিয়ে প্রোটিন বের হতে পারে না, শুধু দূষিত পানি বের হয়ে যেতে পারে। যখন কোনো রোগের কারণে মেমরেইনটা নষ্ট হয়ে যায় তখন দূষিত জিনিস বের হওয়ার সঙ্গে প্রোটিনটাও বের হয়ে যায়। ফলে রক্তকে রক্তনালীতে আর ধরে রাখা যায় না। রক্তের পানি, প্লাজমা শরীরের বাহিরে চলে আসে। ফলে শরীর বিভিন্ন অংশ ফুলে যায়। এবং ছাকনির মধ্যে যদি পানি জমে যায় তখন লবণও শরীরে জমে যায়। ফলে উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে যায়।

প্রতিরোধে করণীয়

যে কোনো ব্যক্তির উচিত চল্লিশ বছরের পরে একবার হলেও পরীক্ষা করা। বছরে দুই একবার ডায়াবেটিস রোগীদের পরীক্ষা করলে কিডনি রোগ ধরা পড়ে এবং আগামী দুই এক বছরে হওয়ার সম্ভাবনা আছে কিনা সেটিও বুঝা যায়। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার ১৫ থেকে ২০ বছর পর কিডনি রোগ হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে সাত থেকে ১০ বছর পরে হয়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকলেও শতকরা ৩০ থেকে ৪০ ভাগ মানুষের কিডনি ফেইলিউর হয়। রোগীরা খুব দ্রুত চিকিৎসা নিলে ৯০-৯৫ ভাগ রোগী এক দুই সপ্তাহের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। ডায়রিয়া ও বমি হলে একবারে কিছু না করতে পারলে যে পানি শূন্যতা হলো সেটি রিপ্লেস করে নেওয়া। যেমন: আপনি একটি স্যালাইন খেতে পারেন অথবা স্যালাইন শরীরে দিতে পারেন। এ ছাড়া আরো যেসব করণীয় রয়েছে-

১. ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

২. পরীক্ষা করতে হবে।

৩. চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ব্যথার ওষুধ এবং এন্টিবায়েটিক খাওয়া যাবে না।

৪. অল্প থাকতে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।

৫. নেফ্রাইটিস থাকলে চিকিৎসা করতে হবে।

৬. পাথর যাতে ব্লক করতে না পারে এজন্য চিকিৎসা নিতে হবে।

৭. প্রোস্টেট ব্লক থাকলে সেটি দূর করতে হবে।

৮. ডায়রিয়া ও বমি হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা নিতে হবে।

৯. প্রস্রাব কমে গেলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া। এতে ৯০-৯৫ ভাগ স্বাভাবিক অবস্থায় চলে আসে। তবে এক দুই সপ্তাহ চলে গেলে আর স্বাভাবিক পর্যায়ে আসে না।

১০. প্রস্রাবকালীন জটিলতা পরিহার করতে হবে। গ্রাম্য দায়ী, অদক্ষদের দিয়ে সন্তান প্রস্রাব করানো যাবে না।

১১. প্রস্রাবের ইনফেকশন যখন রক্তে ছড়ায় তখন এটি কিডনিকে খারাপ করে দেয়। এজন্য ইনফেকশন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।




মেডিসিন ও কিডনী বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মোহাম্মদ তারেক রহমান
প্রতি সোমবার ও মঙ্গলবার দুপুর ২ঃ৩০ থেকে রোগী দেখেন।

সিরিয়াল এর জন্য ঃ
০১৭৩২৫২৭১৩০
০১৯০৬৩৯১৩৫০
দি রেনেসাঁ হাসপাতাল ,দড়িপাড়া পুরাতন বাইপাস মোড় , জামালপুর।

আসসালামু আলাইকুম,  আপনি কিংবা  বা আপনার প্রতিবেশী বা নিকট   কোন আত্মীয় কিডনি   সমস্যা নিয়ে  চিন্তিত।   আর নয় ঢাকা ময়মনসি...
16/02/2023

আসসালামু আলাইকুম, আপনি কিংবা বা আপনার প্রতিবেশী বা নিকট কোন আত্মীয় কিডনি সমস্যা নিয়ে চিন্তিত। আর নয় ঢাকা ময়মনসিংহ
জামালপুর দি রেনেসাঁ হাসপাতাল The Renaissa Hospital এ রয়েছে

কিডনী ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মোহাম্মদ তারেক রহমান
প্রতি সোমবার ও মঙ্গলবার দুপুর ২ঃ৩০ থেকে রোগী দেখেন।

সিরিয়াল এর জন্য ঃ
০১৭৩২৫২৭১৩০
০১৯০৬৩৯১৩৫০
দি রেনেসাঁ হাসপাতাল ,দড়িপাড়া পুরাতন বাইপাস মোড় , জামালপুর।

জামালপুর শহরে বিশিষ্ট জনদের মাঝে কেলেন্ডার বিতরণ।
12/01/2023

জামালপুর শহরে বিশিষ্ট জনদের মাঝে কেলেন্ডার বিতরণ।

আসসালামু আলাইকুম, হাড় জোড়া, হাটু ব্যথা, কোমর ব্যথা, বাত ব্যথা,শরীর ব্যথা, ট্রমা বিশেষজ্ঞ ও অর্থোপেডিক সার্জন।ডাঃ মো: শাম...
15/12/2022

আসসালামু আলাইকুম,

হাড় জোড়া, হাটু ব্যথা, কোমর ব্যথা, বাত ব্যথা,শরীর ব্যথা, ট্রমা বিশেষজ্ঞ ও অর্থোপেডিক সার্জন।
ডাঃ মো: শামীম রেজা
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),ডি-অর্থো (পঙ্গু হাসপাতাল, ঢাকা)
এফসিপিএস (অর্থোপেডিক) ফাইনাল
শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, জামালপুর।
রোগী দেখেন: শনিবার থেকে
বৃহস্পতিবার
বিকাল ৩টা-রাত ৮টা পর্যন্ত।
সিরিয়াল এর জন্য
০১৯০৬ ৩৯ ১৩ ৫০
০১৭৩২ ৫২ ৭১ ৩০
দি রেনেসাঁ হসপিটাল
দরিপাড়া , বাইপাস বা শেরপুর বাইপাস, জামালপুর।

স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল।আপনি কি নিম্নলিখিত সমস্যা গুলোতে ভুগছেন?? তাহলে আর দেরি নয়, সঠিক রোগ নির্ণয় আপনাকে দিতে পারে রোগ...
15/12/2022

স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল।
আপনি কি নিম্নলিখিত সমস্যা গুলোতে ভুগছেন??
তাহলে আর দেরি নয়, সঠিক রোগ নির্ণয় আপনাকে দিতে পারে রোগ থেকে মুক্তি ।

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মুহাম্মদ মহসিন
সহকারী অধ্যাপক
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

বসছেন-প্রতি শুক্রবার -সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত
নিম্নলিখিত সমস্যাগুলো নিয়ে রোগী দেখেন
👉সাধারণ উপসর্গঃঃ - জ্বর, ওজন হ্রাস, ওজন বৃদ্ধি, দুর্বলতা, ঘুমের ধরনে পরিবর্তন, অস্বস্তি, চুলকানি, ত্বকে ফুসকুড়ি, অত্যধিক ঘাম।

👉 গ্যাস্ট্রোলিভার সংক্রান্ত ঃঃ
- পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি, ক্ষুধা কমে যাওয়া ,বুক জ্বলা, ঢুক গিলতে ব্যথা,বুক ভরা ভরা লাগা, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, পায়খানার কালো রং হওয়া,জন্ডিস, ডান পেটের পাশে ব্যথা,পেটের প্রসারণ (অ্যাসাইটস), চুলকানি।

👉 কার্ডিওলজি (হ্দরোগ) সংক্রান্ত ঃঃ- উচ্চরক্তচাপ, কেন্দ্রীয় বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট,বুক ধড়ফড়, কাশি, পা ফুলে যাওয়া,বাতজ্বর।

👉 বক্ষ্যব্যাধি সংক্রান্ত ঃঃ - কাশি, বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, কাশির সাথে রক্ত আসা,যক্ষা, নিউমোনিয়া,ফুসফুসে পানি,অ্যাজমা ও COPD.

👉রিউমাটোলজিক্যাল সংক্রান্ত ঃঃ বাতের ব্যথা,জয়েন্টে ব্যথা,কোমরে ব্যথা,হাড়ক্ষয় / Osteoporosis,নরম টিস্যু ফোলে ত্বক লাল হওয়া।

👉নিউরোমেডিসিন সংক্রান্ত ::- ব্রেইন স্ট্রোক, মাথাব্যথা, খিঁচুনি, দুর্বলতা, মাথা ঘোরানো, শরীরে জ্বালাপোড়া, চেতনা হ্রাস, বক্তৃতা ব্যাঘাত, স্মৃতিশক্তির ব্যাঘাত, অনিচ্ছাকৃত নড়াচড়া।

👉কিডনী, মুত্রনালী ও মূত্রথলী সংক্রান্ত ঃঃ - অত্যধিক কম/বেশী প্রসাব হওয়া, প্রসাব ধরে রাখতে না পার ,প্রসাবের সময় ব্যথা,জ্বালাপোড়া অসংযম, কটি ব্যথা, পা ফুলে যাওয়া, মুখের ফোলাভাব।

👉এন্ডোক্রাইন( হরমোন ও ডায়াবেটিস সংক্রান্ত)ঃঃ - ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি, ঘাম, ঠান্ডা বা তাপ অসহিষ্ণুতা, ধড়ফড়, কাঁপুনি,থাইরয়েড জনিত সমস্যা।

👉চর্মও যৌন, রক্তশূন্যতা এবং মানসিক সমস্যা ইত্যাদি।

সিরিয়াল এর জন্য
০১৯০৬ ৩৯ ১৩ ৫০
০১৭৩২ ৫২ ৭১ ৩০
দি রেনেসাঁ হসপিটাল
দরিপারা, বাইপাস বা শেরপুর বাইপাস, জামালপুর।

আসসালামু আলাইকুম।   প্রতিদিন যে সকল  বিশেষজ্ঞ  ডাক্তার  চেম্বার করেন।   দি রেনেসাঁ হাসপাতাল দড়ি পাড়া বাইপাস মোড় জামালপুর...
13/12/2022

আসসালামু আলাইকুম। প্রতিদিন যে সকল বিশেষজ্ঞ ডাক্তার চেম্বার করেন।

দি রেনেসাঁ হাসপাতাল দড়ি পাড়া বাইপাস মোড় জামালপুর।

Address

Jamalpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দি রেনেসাঁ হাসপাতাল The Renaissa Hospital posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category