Humaira Homeo health clinic

Humaira Homeo health clinic নারী ও শিশুদের জন্য নির্ভরযোগ্য সেবা প্রতিষ্ঠান যেখানে লক্ষণভিত্তিক সুচিকিৎসা দেয়া হয়।।

২ বছরের কম শিশুদের ক্ষেত্রে এলোপ্যাথি চিকিৎসার থেকে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিরাপদ ও সহজলভ্যও বটে। ইউরোপের একটি পেডিয়াট্রিক...
21/10/2024

২ বছরের কম শিশুদের ক্ষেত্রে এলোপ্যাথি চিকিৎসার থেকে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিরাপদ ও সহজলভ্যও বটে। ইউরোপের একটি পেডিয়াট্রিকস জার্নাল সেটা প্রকাশ করেছে।

আজকের টাইমস অফ ইন্ডিয়া ইংরেজি পত্রিকা থেকে সংগৃহীত।

27/09/2024

★TARENTULA CUBENSIS★
ইহা একপ্রকার কেশযুক্ত মাকড়সার বিষ
ইহা বিশেষভাবে ফোঁড়া, আংগুলহাড়া( ফেলন) বা যে কোনো ধরনের স্ফীততায় , বিশেষত যেখানকার টিস্যুতে ঈষৎ নীলবর্ণ ধারণ করে ও দারুণ জ্বালাকর বেদনা থাকে তাতেই ট্যারেন্টুলা কিউবেনসিস অত্যন্ত ফলপ্রদ।এই ধরনের স্ফীততায় আর্সেনিকাম,এনথ্রাসিনাম প্রধান ঔষধ হলেও ট্যারেন্টুলা কিউবেনসিস বিষ্ময়কর ঔষধ বলে পরিগনিত হয়েছে।
আংগুলহাড়ায় রোগী যখন ভীষণ বেদনার জন্য রাতের পর রাত জেগে ঘরের মেঝেময় হেটে বেড়ান তখন এই ঔষধটি দিলে অতি অল্প সময়ের মধ্যেই ব্যথার উপশম হয়,রোগী আরামে ঘুমায়।ফুলা থেকে আপনা আপনি স্রাব নির্গত হয়ে যায়,এবং আংগুলহাড়া দ্রুত সেরে যায়।।

21/09/2024

➡️➡️কাটা ছেঁড়া ও আঘাতের ইমার্জেন্সি হোমিওপ্যাথিক ম্যানেজমেন্ট

🔷 যেকোনো আঘাতের (বিশেষ করে মাংসপেশিতে) প্রাথমিক মেডিসিন আর্নিকা মন্ট

🔷 যেকোনো কাটাছেঁড়ায় প্রাথমিকভাবে ক্যালেন্ডুলা মাদার দিয়ে ড্রেসিং এবং পটেন্টাইজড মেডিসিন নিম্ন শক্তিতে ঘনঘন সেব্য।এতে সেলাইয়ের প্রয়োজন হলে সেলাই করতে হবে।তবে ক্যালেন্ডুলা অথবা লক্ষ্মণভিত্তিক মেডিসিন খাইলে এন্টিবায়োটিক এবং কোন পেইন কিলারের প্রয়োজন হবেনা।

🔷 হাড়ের আঘাত কিংবা ফ্র‍্যাকচারে সিম্পাইটামে
প্রায় সেরে যায়।

🔷আঘাত বা লেসারেশন যদি আঙ্গুল অথবা মেরুদন্ডে (স্পেশিয়ালি কক্কিস) তাহলে হাইপেরিকাম এবং লিডাম পাল। হাইপেরিকামে গরমে উপশম, লিডামে ঠান্ডায় উপশম।

🔷 পুরাতন লোহা, কাচ দ্বারা কাটা গেলে লিডাম প্রায় দিতেই হয়। চলমান প্রেক্ষাপটে আহত রোগীদের জন্য এই মেডিসিন দিয়ে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।

বিদ্রষ্ট :সাধারণত আঘাত ও ব্যাথা যত সিভিয়ার পটেন্সি তত উচ্চ।মিনিমাম ২০০ দিলে ঘনঘন ২/৩/৪ ঘন্টা পরপর। হাড় ভাঙা, কাটাছেঁড়ার ক্ষেত্রে নিম্ন পটেন্সি তথা ৩০/এল এম ১ অথবা ২ থেকে শুরু করলে ভালো।

From H.m. Mohin vaia

In sha Allah
19/09/2024

In sha Allah

18/09/2024

Kalmia Latifolia
ক্যালমিয়ার বাত ক্যাকটাসএর মত উপর থেকে নিচের দিকে যায় ( লিডামে নিচ থেকে উপরে উঠে) আর ব্যথা স্থান পরিবর্তন করে।
আমরা যদি কোনো স্থান পরিবর্তনশীল বাতের চিকিৎসা করতে যাই তাহলে রোগীর হৃৎপিণ্ড আক্রান্ত হয়েছে বলে মনে হলে পালসেটিলার পূর্বে ক্যালমিয়ার কথা চিন্তা করবো।অবশ্য এক্ষেত্রে অন্যান্য লক্ষণও বিবেচনা করতে হবে।

15/09/2024

Belladonna is one of the most painful of remedies.
★Pain comes suddenly with great violence , remain longer or shorter, they go suddenly..
★Heat,intense heat,violent heat.
★The inflamed parts, skins become very red,bright red,shiny,Intense congestion.
★Burning,intense burning.
★Swelling,very much swelling.
★Sensitivity, too much sensitive to pain,to light,to jar,to noise,to company.
★Head hot, feet&hand cold.
★Pain worse from motion,light,cold,jar.
★ The jar of the bed is common agg of bell.
★Wants to be wrapped up warmly.

07/09/2024

৪ টি শর্ত মেনেই ফ্যাটি লিভার নিরাময় সম্ভবঃ

(কমপক্ষে ৬ মাসের জন্য এসব শর্ত মেনে দেহের বাড়তি ওজন কমাতে হবে, দেহের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হলে প্রয়োজনে আরও সময় নিতে হবে এবং প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ৩ কেজির বেশি শারীরিক ওজন কমানো যাবে না)

(১) প্রত্যহ নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করা।
স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থীগণ পিটিতে যে ব্যায়াম করে সেই ধরনের ব্যায়ামই প্রতি দিন অন্তত ৩০ মিনিট হতে ১ ঘন্টা পর্যন্ত বাসায় বড় খোলামেলা ঘরে, বারান্দায় কিংবা ছাদে করা যেতে পারে।

(২) সপ্তাহে দুই দিন রোজা রাখার অভ্যাস তৈরি করা।
সেহরি ও ইফতারে পরিমিত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
রোজা রাখায় দেহকোষ ও লিভারে অটোফেজি হয় এবং দেহে ফ্যাট অ্যাডাপটেশন ঘটে।

(৩) নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্ত হওয়া

একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য (৬ মাস থেকে ১ বছর পর্যন্ত) নিম্নোক্ত খাবারসমূহ খুব কম পরিমাণে খেতে হবে কিংবা ক্ষেত্র বিশেষে পরিহার করতে হবে -

১) অধিক শর্করাযুক্ত খাবার (যা পরবর্তীতে চর্বি বা ফ্যাট হিসেবে শরীরে জমা হয়) --
ভাত, রুটি, পাউরুটি, আলু, মূলা,
চিনি, মিষ্টি, গুড়
মিষ্টি জাতীয় খাবার (মিষ্টি দই, রসমালাই, ফিরনি, পায়েস, লাচ্ছা সেমাই ইত্যাদি)
মিষ্টি জাতীয় ফল
এনার্জি ড্রিংকস
সফট ড্রিংকস
আর্টিফিসিয়াল জুস
কার্বোনেটেড বেভারেজ
মিষ্টি চকলেট, বিস্কুট, কেক, পেস্ট্রি
চিড়া, মুড়ি ইত্যাদি।

২) বাজে তেল ও তেলসমৃদ্ধ খাবার (যা আমাদের রক্ত নালীতে জমে ব্লক তৈরি করে যেমন আমাদের ব্রেইনে স্ট্রোক, হার্টে অ্যাটাক এবং লিভারে চর্বি জমিয়ে ফ্যাটি লিভার ঘটায়) --
সয়াবিন, সানফ্লাওয়ার, রাইসব্র্যান, ক্যানোলা তেল ও উচ্চ তাপমাত্রায় পরিশোধিত তেল
গরু, খাসির মাংসের চর্বি ও ভুঁড়ি
মগজ, কলিজা
হাঁসের মাংস
ননীযুক্ত দুধ
ফিরনি, সেমাই, পুডিং,

৩) ফাস্ট ফুড ও প্রসেসড খাবার --
ডুবো তেলে ডীপ ফ্রাই করা খাবার (সিঙ্গারা, সমুচা, পিঁয়াজু, বেগুনি, আলুর চপ, মোগলাই পরোটা, চিকেন ফ্রাই, ফ্রেন্চ ফ্রাই)
খিচুড়ি, বিরিয়ানি, পোলাও, কাচ্চি, রেজালা
বার্গার, হটডগ, শর্মা, পাস্তা ইত্যাদি।

সেক্ষেত্রে নিম্নোক্ত লিভার-বান্ধব ফ্যাটি লিভার নিরাময়কারী স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া যেতে পারে -

১) ডিম - কুসুমসহ প্রত্যহ ২-৩ টি।

২) দুধ না খেয়ে দুধের তৈরি টক দই, ঘি, মাখন, পনির, ঘোল, মাঠা, লাবান, লাচ্ছি (চিনি ছাড়া) খাওয়া যেতে পারে।

৩) রান্নায় স্বাস্থ্য সম্মত তেলের ব্যবহার - ঘানি ভাঙা সরিষার তেল, এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল, এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল ইত্যাদি।

৪) সকল প্রকার তাজা রংধনু রঙের শাক সবজি।

৫) সালাদ - শশা, টমেটো, গাজর, কাঁচা মরিচ, পিঁয়াজ, লেবু, সিদ্ধ ডিম, ঘি, গুল মরিচের গুঁড়ো এবং ঘানি ভাঙা সরিষার তেল দিয়ে তৈরি করা সালাদ।

৬) সকল প্রকার মাছ বিশেষ করে তেলসমৃদ্ধ মাছ (ইলিশ মাছ, আইড়, চিতল, রুই, কাতলা, বোয়াল, কোরাল) - ঘি দিয়ে ভাজা।

৭) মুরগির মাংস, কবুতর, কোয়েল পাখির মাংস (ঘানি ভাঙা সরিষার তেলে রান্না অথবা ঘি দিয়ে ভাজা চিকেন ফ্রাই)।

৮) সপ্তাহে ১-২ দিন ঘাস খাওয়া গরু, খাসির চর্বিবিহীন মাংস।

৯) ঘি দিয়ে ভাজা সকল প্রকার বাদাম।

১০) পরিমাণ মতো চিনি ছাড়া গ্রীন টি, কফি, বুলেট কফি ইত্যাদি।

১১) বেশি করে টক জতীয় ফল খাওয়া যেতে পারে - আমলকী, পেয়ারা, আমড়া, জাম্বুরা, লেবু, টমেটো... এছাড়া পরিমাণ মতো মৌসুমি ফল - আনারস, তরমুজ, বেল, আতা, সফেদা, ইত্যাদি।

23/01/2024

★★ইউটেরাইন প্রোল্যাপ্স★★
ইউটেরাইন প্রোল্যাপ্স না হবার জন্য করণীয় :
১.প্রোটিন, ফ্যাট ও কার্বোহাইড্রেট এর সঠিক সমন্বয়ে পরিমিত খাবার গ্রহণ করা উচিত যাতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য এড়িয়ে চলা যায়।
২.নিয়মিত কিছু এক্সারসাইজ করার অভ্যাস থাকা উচিত।
৩.দীর্ঘদিনের পুরনো কাশি ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে অবশ্যই চিকিৎসা করানো উচিত।
৪.নিয়মিত পেলভিক ফ্লোরের ব্যায়াম করা উচিত।

এক্সারসাইজ করার নিয়ম :
*মূত্রথলি খালি অবস্থায় বসে বা শুয়ে এই ব্যায়ামটি করতে হবে-
পেলভিক ফ্লোরের - প্রস্রাব পায়খানার রাস্তার আশেপাশের পেশিগুলোকে শক্তভাবে ধরে রাখতে হবে বা সংকুচিত করে রাখতে হবে যেনো গ্যাসের প্রবেশ রোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে,প্রায় পাঁচ সেকেন্ডের জন্য এভাবে সংকুচিত করে রাখতে হবে এবং পরে আরও পাঁচ সেকেন্ডের জন্য শিথিল করতে হবে।
সময় ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে,একবারে ১০ সেকেন্ড পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।
একদিনে ১০ বার পুনরাবৃত্তির তিনটা সেট করার চেষ্টা করতে হবে।

*চিকিৎসা :
হোমিওপ্যাথি সম্পুর্ন লক্ষনভিত্তিক চিকিৎসা হওয়ায় অপারেশন ছাড়া ওষুধ সেবনের মাধ্যমে নিরাময় করা যায়,হোমিও ওষুধ পেলভিসের আলগা এবং দুর্বল পেশি এবং লিগামেন্ট গঠনে শক্তি সরবরাহ করে। পেশি এবং লিগামেন্টগুলি শক্তি ফিরে পাওয়ার সাথে সাথে শক্ত করে পিছনে টানে এবং জরায়ুকে তার সঠিক জায়গায় ধরে রাখে।
ইউটেরাইন প্রোল্যাপ্সের জন্য হোমিও মেডিসিন এটির প্রাথমিক পর্যায় নিরাময় করতে পারে কিন্তু জরায়ু যদি যোনি থেকে সম্পুর্ন বের হয়ে যায় তখন সার্জারী আবশ্যক।।
*লক্ষন সদৃশ কিছু হোমিও মেডিসিন এর নাম:
১.Sepia
2.Lilium trig
3.Lappa arctium
4.Fraxinus americana
5.Rhus tox
6.Murex
7.pulsatilla
8.Calceria carb. (etc.)
**উলেখ্য অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে**

★★ ইউটেরাইন প্রোল্যাপ্স★★মেয়েদের জরায়ু সংক্রান্ত রোগের মধ্যে জরায়ু প্রোলাপস বা নিচে নেমে যাওয়া অন্যতম কমন একটি রোগ।।সাধা...
21/01/2024

★★ ইউটেরাইন প্রোল্যাপ্স★★

মেয়েদের জরায়ু সংক্রান্ত রোগের মধ্যে জরায়ু প্রোলাপস বা নিচে নেমে যাওয়া অন্যতম কমন একটি রোগ।।সাধারণত মেনোপজের ( মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া) পরেই অথবা একাধিক সন্তান জন্মদানের পরে এটি দেখা যায়। জরায়ু পেলভিসে আটকে থাকে (পেটের নিচের দিকের অংশে) কিছু মাংস, লিগামেন্ট এবং অন্যান্য কিছু সাপোর্ট দিয়ে। জন্মগত ও জন্মের পরের কিছু কারণে এই মাংস ঝুলে যেতে পারে। বয়সের সাথে স্বাভাবিক ভাবেই ইস্ট্রোজেন হরমোনের ঘাটতি হতে থাকে। তখন অনেক মহিলার জরায়ু মুখ যোনির দিকে নেমে আসে। যার ফলে প্রলাপস হয়।
ইউটেরাইন প্রলাপ্স এর ক্ষেত্রে ইউটেরাস কোন অবস্থানে আছে তার উপর নির্ভর করে তিন ভাগে ভাগ করা হয় একে।

প্রলাপসকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় –

১. প্রথম ডিগ্রিঃ জরায়ু মুখ তার স্বাভাবিক অবস্থান থেকে কিছুটা নিচে নেমে আসে। কিন্তু যোনি ছিদ্রের বাইরে অবস্থান করে না।

২. দ্বিতীয় ডিগ্রিঃ জরায়ু মুখ যোনি ছিদ্রের বাইরে বের হয়ে আসে। কিন্তু জরায়ুর শরীরের বেশির ভাগ অংশই ভিতরে থেকে যায়। সবসময় বেরও হয়ে আসে না। কাশি দিলে, প্রস্রাব করতে গেলে বের হয় আসে। এমন কি বের হলেও হাত দিয়ে ঢুকিয়ে ফেলা যায়।

৩. তৃতীয় ডিগ্রিঃ জরায়ু মুখ তার শরীরসহ সম্পূর্ণ রূপে বাইরে বের হয়ে আসে এবং আর ভিতরে ঢুকানো যায় না ফলে প্রস্রাব ও পায়খানা করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এই স্টেজে গেলে অপারেশন করা অতিশয় জরুরী হয়ে দাঁড়ায়।

প্রলাপস সাধারণত একা হয় না, আরও কিছু কন্ডিশন এক সাথে হয়ে পরিস্থিতি জটিল করে তোলে । যেমন-

Cystocele – মুত্রথলির একটি অংশ যোনির সামনের দিকের অংশে চাপ দিয়ে ফুলিয়ে তোলে। কাজেই প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাব আটকে থাকা সহ বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
Enterocele – খাদ্যনালীর একটি অংশ ( ক্ষুদ্রান্ত্রের ছোট অংশ ) যোনির সামনের দিকের অংশে চাপ দিয়ে ফুলিয়ে তোলে । দাঁড়িয়ে থাকলে টান লাগার মত অনুভূতি এবং পিঠে ব্যথা হয়। শুয়ে থাকলে ব্যথা কমে আসে।
Rectocele – রেক্টাম যোনির দেয়ালের পিছনের অংশে চাপ দিতে পারে। ফলে পায়খানা করতে সমস্যা হয়। ক্ষেত্র বিশেষে যোনির ভিতরে আঙ্গুল দিয়ে রেক্টাম ঠেলে সরিয়ে পায়খানা করতে হয়।

জরায়ু নিচে নেমে যাওয়া বা ইউটেরাইন প্রোলাপসের কারণসমূহ:
১.জন্মগত :যেসব মাংসপেশি জরায়ুকে সাপোর্ট করে সেসব পেশি জন্মগতভাবে দুর্বল হলে।
২.স্বাভাবিক চাইতে বড় বাচ্চা প্রসব অথবা একাধিক বাচ্চা প্রসব এর ফলে
৩.প্রসবের সময় প্রসবের ২য় এবং ৩য় ধাপে অর্থাৎ বাচ্চা প্রসব এবং প্লাসেন্টা ডেলিভারির সময় সঠিক ব্যবস্থা না নেয়া হলে, যেমন: জরায়ু মুখ সম্পূর্ণ খোলার আগেই যদি চাপ দেয়া হয়,অতিরিক্ত টানাটানির ফলে,ডেলিভারি বিলম্বিত হলে,প্লাসেন্টা বের করার জন্য জরায়ুতে নিচের দিকে অতিরিক্ত চাপ দিলে।
৪:ভুল পোস্টনেটাল কেয়ার( ডেলিভারি পরবর্তী ব্যবস্থাপনা যদি সঠিক না হয়)
৫.পেটে চাপ পড়ার কারণে হতে পারে যেমন: ক্রনিক কাশি,ক্রনিক কনস্টিপেশন, এজমা ইত্যাদি।
দীর্ঘদিন কাশি থাকলে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ না করে দেরী করে চিকিৎসকের নিকট আসলে, সিভিয়ার কনস্টিপেশন রোগীকে মল ত্যাগ করার জন্য দীর্ঘ সময় বেগ দিয়ে মল ত্যাগ করতে হয় যা জরায়ুর স্থানচ্যুত হওয়ার অন্যতম কারণ।
৬.ভারি জিনিস উত্তোলন।

ইউটেরাইন প্রোলাপ্সের লক্ষণ সমুহ:
১. মনে হবে যেন পেটের ভিতরটা ভরে আছে বা চাপ অনুভব করবেন ঠিক যেন ছোট্ট একটি বলের উপর বসে আছেন,
২. কোন কিছু নিচের দিকে নেমে যাওয়ার মত অনুভূতি হতে পারে,
৩. পিঠে ব্যথা ,
৪. হাঁটতে কষ্ট হওয়া,
৫. প্রস্রাব বা পায়খানা করতে সমস্যা হওয়া।
৬. যৌন মিলনে ব্যথা পাওয়া।
পর্ব :১
পরবর্তী পর্বে এর প্রতিকার এবং চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
homeo health care

17/01/2024

একই সমস্যায় বহুদিন ধরে ভুগছেন, অনেক ঔষধ খেয়েও কোনোভাবেই স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছেনা,
এসব কিছু থেকে মুক্তি পেতে হোমিওপ্যাথিতে আছে সহজ সমাধান।। একমাত্র রোগীদের কথা চিন্তা করে,তাদেরকে কিভাবে সম্পূর্ণ আরোগ্য করা যায়,ডা: হ্যানিমেন নিজে এলোপ্যাথিক চিকিৎসক হয়েও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার উদ্ভব করেন,তার সম্পূর্ণ জীবন মানবসেবায় উৎসর্গ করেন।
হোমিওপ্যাথি হচ্ছে এমন একটি স্বাস্থ্যসেবা যেখানে রোগীকে বিনা কষ্টে কোনো ধরনের জটিলতা সৃষ্টি ছাড়া রোগীকে সম্পূর্ণ আরোগ্য প্রদান করে।।
নাকের পলিপ,মাইগ্রেন,ক্রোনিক ব্রংকাইটিস, পেপটিক আলসার,পাইলস,এনাল ফিসার,
এবং নারী ও শিশুদের যেকোনো নতুন ও পুরাতন রোগের সুচিকিৎসা দেয়া হয়।।
যেকোনো ধরনের স্বাস্থ্য সেবা পেতে যোগাযোগ করুন পেইজে অথবা চেম্বারে।।
হুমায়রা হোমিও হেলথ ক্লিনিক
যাত্রাবাড়ী,বউ বাজার এর মোড়
01679185671

Address

Jatrabari

Telephone

+8801679185671

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Humaira Homeo health clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share