Dr Md Rezaul Karim

Dr Md Rezaul Karim আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতর অব?

15/02/2024

বাঙালি! চোর কে বলে চুরি করতে R গেরস্ত কে বলে সজাক থাকতে!

05/11/2020

homoeopathic doctor

29/10/2020

-ইন্টারনেটে এই হ্যাশট্যাগ এক নম্বরে ট্রেন্ড হলেই তাহলে বড় বড় মিডিয়ারা এই নিউজ পাবলিশ করবে।খুব বেশি একটা সময় লাগবে না (কপি করে পেস্ট করতে ১০-১৫ সেকেন্ড লাগবে)





:





(SAW) 📷
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُؤۡذُوۡنَ اللّٰہَ وَ رَسُوۡلَہٗ لَعَنَہُمُ اللّٰہُ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ وَ اَعَدَّ لَہُمۡ عَذَابًا مُّہِیۡنًا ﴿۵۷﴾
-অনুবাদঃ
- "নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতে লানত করেন এবং তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন অপমানজনক আযাব।"
©সূরা আল আহযাব:আয়াত ৫৭
(Copy)

22/10/2020
22/10/2020

ব্লাড ক্যান্সার প্রতিরো

রক্তশরীরের একটি অতীব প্রয়োজনীয় উপাদান। এর মধ্যে রয়েছে লাল রক্তকণিকা, শ্বেতরক্তকণিকা ও অনুচক্রিকা। এর সবই বোনম্যারো থেকে উৎপত্তি লাভ করে এবং শরীরেরবিভিন্ন স্থানে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হতে থাকে। আর বস্ন্যাড ক্যান্সার বলতেসাধারণভাবে রক্তের উলি্লখিত যে কোনো উপাদান থেকে সৃষ্ট ক্যান্সারকে বুঝি।
ব্লাড ক্যান্সারের প্রকারভেদ :
যেমন-
ক. লিউকেমিয়া (শ্বেতকণিকা থেকে সৃষ্ট বস্নাড ক্যান্সার)
র) একিউট মাইলোবস্নাস্টিক লিউকেমিয়া
রর) একিউট লিমফোবস্নাস্টিক লিউকেমিয়া
ররর) ক্রনিক লিমফোসাইটিক লিউকেমিয়া
খ. লিমফোমা : (লসিকা গ্রন্থি থেকে সৃষ্ট এক ধরনের বস্নাড ক্যান্সার)
* হজকিন ও নন হজকিন লিমফোমা,
* লিমফোবস্নাস্টিক লিমফোমা ইত্যাদি।
গ. মাইলোমা ও প্লাজমা সেল লিউকেমিয়া: প্লাজমা সেল থেকে সৃষ্ট বস্নাড ক্যান্সার।
ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণসমূহ :
রক্ত কণিকাগুলো সঠিক মাত্রায় উৎপন্ন না হলে রক্তশূন্যতা, রক্তক্ষরণ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে রোগীর মৃত্যু ঘনিয়ে আসে।
রক্ত শূন্যতা জনিত লক্ষণ :
যেমন-অবসাদ ও দুর্বলতা, শ্বাসকষ্ট, বুক ধড়ফড় ইত্যাদি।
শরীরে ইনফেকশনের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। ফলে লাগাতার জ্বর থাকতে পারে।
রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা দেখা দেয়, যেমন নাক, দাঁতের মাড়ি, চোখ ও ত্বকে রক্তক্ষরণ এবং মাসিকের সময় বেশি রক্ত যাওয়া প্রভৃতি হতে পারে।
শরীর বা হাড়ে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা।
লিভার ও স্পিলিন বড় হয়ে যাওয়া।
গলায়, বগলে বা অন্যত্র লিম্ফনোড বড় হওয়া।
ব্লাড ক্যান্সারের কারণগুলো :
যেসব ফ্যাক্টর বস্নাড ক্যান্সারের আশঙ্কা বাড়ায় তা হলো জেনেটিক, পরিবেশ ও পেশাগত ফ্যাক্টর।
ক. তেজস্কিয়তা: বোমা বিস্ফোরিত হওয়া।
খ. রাসায়নিক পদার্থ: বেনজিন, পেট্রোল ও প্লাস্টিক কারখানায় ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থ।
গ. জেনেটিক ডিজ অর্ডার: এনিমিয়া, ডাউন সিনড্রোম। অনকোজিনের আধিক্য অথবাটিউমার সাপ্রেসর জিনের অক্ষমতায় রক্তকণিকার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির ফলে বস্নাডক্যান্সার হয়ে থাকে।
প্রতিরোধের উপায় :
ক. যেসব রোগীকে কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি একসঙ্গে দেয়া হয় তাদের মধ্যে বস্নাড ক্যান্সারের প্রবণতা প্রায় ২০ গুণ বেড়ে যায়।
খ. তেজস্ক্রিয়তা পরিহার করতে হবে।
গ. রাসায়নিক দ্রব্যাদির সংস্পর্শ পরিহার করতে হবে।
ঘ. এক্স-রে বিভাগে ও নিউক্লিয়ার বিভাগের কাজ করার সময় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
ঙ) ধূমপান ও তামাক জর্দা পরিহার করতে হবে।
ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি : আমাদের দেশে প্রতিবছর প্রতি লাখে ৪ থেকে ৫ জনবস্ন্যাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছেন। সে হিসাব অনুযায়ী ১৫ কোটি মানুষেরমধ্যে প্রতিবছর ৬-৭ হাজার লোক আক্রান্ত হচ্ছেন।
অধিক ঝুঁকির কারণ :
* কৃষি কাজে মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করা।
* কলকারখানায় নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ না করা।
* পরিবেশ দূষণ।
ব্লাড ক্যান্সার নির্ণয় :
ক্স সিবিসি ও বস্নাড ফিল্ম পরীক্ষা করে প্রাথমিকভাবে বস্নাড ক্যান্সার সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়।
* বোনাম্যারো ও ট্রিফাইন বায়োপসি পরীক্ষা: কোমরের হাড় থেকে অস্থিমজ্জা সংগ্রহ করে পরীক্ষা।
* লিমফোনোড এফএনএসি ও বায়োপসি পরীক্ষা: লসিকা গ্রন্থি থেকে টিস্যু নিয়ে পরীক্ষা।
আধুনিক চিকিৎসা :
* কেমোথেরাপি
* বোনম্যারো ট্রান্সপ্লানটেশন (মেরুমজ্জা প্রতিস্থাপন)
* টার্গেট থেরাপি।
* ইমিউনো বা বায়োলজিক্যাল থেরাপি।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :
মেরুমজ্জা প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে এ রোগের চিকিৎসা করা যায় কিন্তু তাব্যয়বহুল যে সবাই করতেও পারে না আর পারলেও নিশ্চিত সফলতা লাভ করা যায় না।হোমিওপ্যাথিক মতে এ রোগের চিকিৎসা রয়েছে। সার্বিক লক্ষণের বিশ্লেষণে যেওষুধের সঙ্গে লক্ষণ মিলে যায় ওই ওষুধ দিয়েই রোগীর চিকিৎসা করতে হয়।হোমিওপ্যাথিতে প্রায় ৩৭টি ওষুধ আছে।
তবে সাধারণত যেসব ওষুধ সাদৃশ্য লক্ষণের ভিত্তিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে_ আর্সেনিক এল্বাম ক্যাডমিয়াম সাল্ফ, রেডিয়াম ব্রোমাইড, সিয়েনোথাস, চিয়োনান্থাস, ফেরামফস, ফেরামমেট, ফেরাম-আইওড, আর্নিক, আর্সন-আইওড, ক্যালফস, ক্যাল-কার্ব, চায়না, ফেরাম পিকরিক, কেলি ফস, নেট্রাম এসিটিক, নেট্রামমিউর ন্যাট ফস, এসিড পিক, এক্স-রে ও সালফার ইত্যাদি।
বস্ন্যাড ক্যান্সার বা লিউকেমিয়া মানবদেহে ঘাতক ব্যাধিগুলোর মধ্যে অন্যতমবলে বিবেচিত। তাই এ রোগের উৎপত্তি, কারণ উপসর্গ প্রতিরোধ ও চিকিৎসাসম্পর্কে সবারই ধারণা থাকা উচিত।

22/10/2020

জরায়ু ক্যান্সার এবং হোমিও চিকিৎসা

সাধারণত জরায়ুর নিচের সরু অংশ যা জরায়ুর মুখ বা সারভিক্স বেশি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়৷ যোনিপথের ওপরের অংশ থেকে শুরু করে জরায়ুর মাঝামাঝি পর্যন্ত এই অংশটি বিস্তৃত৷জরায়ু-মুখের ক্যান্সার বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের নারীদের মৃতু্যর অন্যতম কারণ৷ বাংলাদেশের ক্যান্সার আক্রান্ত নারীদের শতকরা ৩০ ভাগই হচ্ছেন জরায়ু মুখের ক্যান্সারের শিকার৷
জরায়ু ক্যান্সারের কারণ :-
মূল কারণ না জানা গেলেও নিম্নোক্ত রিক্স ফ্যাক্টরসমূহকে জরায়ু ক্যান্সারের জন্য দায়ী বলে মনে করা হয়-
২টি বয়সে বেশি দেখা যায়৷ ৩৫ বছরে এবং ৫০-৫৫ বছরে৷
অল্প বয়সে বিয়ে হলে (১৮বছরের নিচে) বা যৌন মিলন করে থাকলে
২০বছরের নিচে গর্ভধারণ ও মা হওয়া
অধিক ও ঘনঘন সন্তান প্রসব
বহুগামিতা
স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব এবং জননাঙ্গের অপরিচ্ছন্ন অবস্থা
বিভিন্ন রোগ জীবাণু দ্বারা জরায়ু বারেবারে আক্রান্ত হলেও জরায়ু ক্যান্সারের সম্ভাবনা বেশি থাকে যেমন - হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস এবং হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস৷
জরায়ু ক্যান্সারের উপসর্গ :-
প্রাথমিক পর্যায়ে রোগের লক্ষণ নাও থাকতে পারে৷ তবে নিচের লক্ষণগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়৷
অনিয়মিত ঋতুস্রাব হওয়া৷
ঋতু সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাওয়ার ১ বছর পরেও রক্তস্রাব দেখা যাওয়া৷
যৌনসঙ্গমের পর রক্তস্রাব হওয়া৷
নিপথে বাদামি অথবা রক্তমিশ্রিত স্রাবের আধিক্য দেখা দেওয়া৷
সাদা দুর্গন্ধযুক্ত যোনিস্রাব হওয়া৷ একদিন বা একমাসে হঠাত্ করে জরায়ু-মুখে ক্যান্সার হয় না৷ জরায়ু মুখ আবরণীর কোষগুলোতে বিভিন্ন কারণে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে৷ এই পরিবর্তন ধীরে ধীরে ক্যান্সারের রূপ নেয় এবং এই পরিবর্তন হতে ১০-১৫ বছর সময় লাগে৷ উন্নত দেশে জরায়ু-মুখ নিয়মিত পরীক্ষা করা হয়, ফলে তারা প্রাথমিক অবস্থাতেই সমস্যাটি জানতে পারেন৷ ফলে চিকিত্সার দ্বারা ১০০ ভাগ রোগী ভালো হয়ে যান৷ আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে জরায়ু-মুখ নিয়মিত পরীক্ষার জন্য কোনো ব্যবস্থা এখনও গড়ে উঠেনি৷ এর ফলে জরায়ু-মুখ ক্যান্সারের ক্ষেত্রে শতকরা ৮০ ভাগ রোগীরা আসেন শেষ পর্যায়ে এবং ইতিমধ্যে ক্যান্সার ছড়িয়ে যায় এবং অপারেশন করা আর সম্ভব হয় না৷ রোগীরা দেরীতে আসার কারণ হচ্ছে প্রথম অবস্থাতে এ রোগের কোনো লক্ষণ থাকে না, তাই সমস্যা না থাকার কারণে রোগীরা আসেন না৷ একমাত্র জরায়ু মুখনিয়মিত পরীক্ষার মাধ্যমে সমস্যাটি প্রাথমিক পর্যায়ে চিহ্নিত করা সম্ভব৷
করণীয়সুমূহ :-
রোগের চিকিত্সার পরিবর্তে প্রতিরোধ অর্থাত্ রোগটা হতে না দেওয়া হলো বুদ্ধিমানের কাজ৷ যদিও সকল রোগের ক্ষেত্রে প্রতিরোধ সম্ভব হয় না, তবে জরায়ু-মুখের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব৷ কারণ ডাক্তার অথবা স্বাস্থ্যকর্মী সহজেই জরায়ু-মুখ দেখতে এবং পরীক্ষা করতে পারেন৷ক্যান্সারপূর্ব অবস্থাধরা পড়লে সামান্য চিকিত্সার মাধ্যমে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব৷ এক্ষেত্রে জরায়ু ফেলে দেবার প্রয়োজন হয় না এবং চিকিত্সার পরও সন্তান ধারণ সম্ভব ৷Visual Inspection of Cervix with Acetic Acid (VIA) এই পদ্ধতির জরায়ু মুখের ক্যান্সার প্রতিরোধ সম্ভব -ক্যান্সারপূর্ব অবস্থায় খালি চোখে জরায়ু মুখে কোনরকম ক্ষত বা চাকা দেখা যাবে না৷ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যে পদ্ধতিতে জরায়ু মুখের ক্যান্সারপূর্ব অবস্থা শনান্ত করা হয় তাকে ভায়া বলে৷ পদ্ধতিতে জরায়ু মুখ পরীক্ষা করলে ক্যান্সারপূর্ব অবস্থা সাদা রং ধারণ করে৷
হোমিও চিকিৎসা :-
দ্রুত রোগ ধরা পড়লে অপারেশনের মাধ্যমে জরায়ু কেটে বাদ দেওয়া পরামর্শ দিয়ে থাকেন আলপথগণ। কিন্তু দেরী হয়ে গেলে রোগ ছড়িয়ে পরবে৷ কেমোথেরাপি এবং রেডিও থেরাপি দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া যায়৷এর আবার রয়েছে অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তারপর রোগটি সবক্ষেত্রে ভালো হয় না। কিন্তু আপনি যদি কোন প্রকার কাটা চিরা বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই সম্পূর্ণ আরোগ্য হতে চান তাহলে হোমিওপ্যাথিই হলো তার একমাত্র চিকিত্সা।
জরায়ু-মুখ ক্যান্সার মুক্ত রাখতে চাইলে :-
প্রতি তিনবছর অন্তর স্বাস্থ্যকর্মীকে দিয়ে জরায়ু-মুখ অবশ্যই পরীক্ষা করাতে হবে৷
৩০ বছরের বেশি বয়স হলেই জরায়ু-মুখ অবশ্যই পরীক্ষা করাতে হবে৷ তবে ১৮ বছরের পূর্বে বিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে ২৫ বছর বয়স হলেই জরায়ু মুখ পরীক্ষা করাতে হবে৷
বয়স্ক মাহলাদের জন্য VIA test অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
স্বাস্থ্যকর্মী বা ডাক্তারকে দিয়ে জরায়ু-মুখ পরীক্ষা করালে অন্যান্য স্ত্রীরোগের চিকিৎসারও সুযোগ থাকে৷

Address

Benapole
Jessore

Telephone

+8801911790835

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Md Rezaul Karim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Md Rezaul Karim:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram