https://www.facebook.com/250659508121300/

Healthy BD, Bejpara Main Road, Jashore ( Beside of Darbesh Bari), Jessore (2025)

Q: What is the address?

Bejpara Main Road, Jashore ( Beside Of Darbesh Bari)

31/08/2025

ঠান্ডা লাগলে মুখে স্বাদ না লাগার প্রধান কারণ হলো ঘ্রাণশক্তি কমে যাওয়া। যদিও আমরা মনে করি, খাবারের স্বাদ শুধুমাত্র আমাদের জিভ বা জিহ্বা দিয়ে অনুভব করি, কিন্তু আসলে স্বাদের একটি বড় অংশ আসে গন্ধ থেকে।
আমাদের নাক এবং জিভের স্নায়ু একসাথে কাজ করে খাবারকে তার পূর্ণাঙ্গ স্বাদে বুঝতে সাহায্য করে।

ঠান্ডা লাগলে আমাদের নাক বন্ধ হয়ে যায় বা সর্দি জমে থাকে। এর ফলে:
* নাকের ভিতরে থাকা ঘ্রাণ রিসেপ্টর বা স্নায়ুগুলো ঠিকমতো কাজ করতে পারে না।
* খাবারের অণুগুলো নাকে পৌঁছাতে পারে না, তাই মস্তিষ্ক তার গন্ধের সংকেত পায় না।

যখন খাবারের গন্ধ সঠিকভাবে পাওয়া যায় না, তখন এর স্বাদও অসম্পূর্ণ লাগে। অনেকটা যেন রঙ ছাড়া ছবি দেখার মতো। জিভ মিষ্টি, নোনতা, টক বা তেতো এই মৌলিক স্বাদগুলো কিছুটা বুঝতে পারলেও, খাবারের জটিল বা সূক্ষ্ম স্বাদ (যেমন - চিকেন রোস্ট, কফি বা বিরিয়ানি) বোঝার জন্য গন্ধ অপরিহার্য। তাই ঠান্ডা লাগলে মুখে স্বাদ পানসে বা ফিকে মনে হয়।

স্বাস্থ্য বিষয়ক আরো টিপস পেতে আমাদের পেইজটি ফলো দিয়ে পাশে থাকুন। ধন্যবাদ।
Healthy BD

28/08/2025

❝ থাইরয়েড নিয়ে কিছু কথা ❞

থাইরয়েড দুই প্রকার হয়। হাইপো ও হাইপার। এটি এমন একটি সমস্যা, যেটা বাইরে থেকে দেখা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে জীবনটাকে নষ্ট করে দেয়। ঘন ঘন মুড সুইং হয়, হঠাৎ করেই মানুষ রেগে যায়।
শরীরে অনেক ক্লান্তি থাকে অথচ ঘুম ঠিকমতো হয় না। অনেক সময় মাথা ঘোরায়, হাত পা থর থর করে কেঁপে উঠে। চোখে অন্ধকার দেখা, শরীরে হুটহাট ব্যাথা অনুভব করা। মাথা কাজ করে না, ভুলে যাওয়া, এক রকম উপস্বর্গ দেখা দেয়। কখনও ওজন বাড়ে, আবার কমে। খাওয়ার অভ্যাসেও পরিবর্তন আসে।
চুল পড়ে, ত্বক শুকিয়ে যায়, কিন্তু সবাই ভাবে হয়তো নিজের যত্ন নেয়া হচ্ছেনা।
মন খারাপ থাকে, কিছুতেই আনন্দ লাগে না, কিন্তু কেউ ভাবে না এটা হরমোনাল ইম্বব‍্যালেন্স কারণেও হতে পারে।
অন্যরা ভাবে “অলস”, অথচ প্রতিদিন নিজের শরীরের বিরুদ্ধে কতটা লড়াই করে চলতে হয়।
যাদের থাইরয়েডের সমস্যা নেই সেই মানুষ গুলো সামাজিকভাবে বুঝতে পারে না বা বুঝতে চায় না যে এটা কতটা কষ্টদায়ক। তারা ভাবে,
“হাঁটা চলা, খাওয়া দাওয়া সবইতো ঠিকঠাক আছে!!!
“তোমার কষ্ট কিসের?”
“কম খাও, বেশি হাঁটো, সব ঠিক হয়ে যাবে!”
এরা জানে না যে, হাইপোথাইরয়েডিজমে মেটাবলিজম স্লো হয়ে যায়, ঘুমের চক্র নষ্ট হয়ে যায়, এমনকি মনের শক্তিও কমে যায়।।
এটা ঠিক যে, বাইরে থেকে মানুষ না বুঝলেও, হাজার হাজার মানুষ এই অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য যে- বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে থাইরয়েডের রোগী যে পরিবারে থাকে সেই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কাউন্সিলিং করানো হয়। রোগীর সাথে কেমন আচরন করলে তারা স্বাভাবিক থাকবে সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়। কি খেতে পারবে কি খাবে না সব॥অথচ আমাদের বাঙ্গালী বেশীরভাগ পরিবারই এই মুডসুইং,ডিপ্রেশনকে ঢং বলে উড়িয়ে দেয়, মানুষ না জেনে নানান ভাবে জাজ করে।এরজন‍্য রোগীর আশেপাশের শুভাকাঙ্খী এবং পরিবার পরিজন সবার সচেতনতা দরকার ॥

27/08/2025

বিভিন্ন রান্নার স্বাদ আনার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত শুকনা মরিচ ও এর গুড়া ব্যবহার করে থাকি,কিন্তু এর কিছু সাইড এফেক্ট ও আছে। শুকনো মরিচ খেলে কিছু ক্ষতি হতে পারে, যা নিচে তুলে ধরা হলো:

১. হজমের সমস্যা: শুকনো মরিচ বেশি খেলে পেটে জ্বালাপোড়া, গ্যাস, অ্যাসিডিটি, এবং আলসার হতে পারে। এর মধ্যে থাকা ক্যাপসাইসিন নামের যৌগটি পেটের ভেতরের আস্তরণে প্রদাহ সৃষ্টি করে, যা হজমের সমস্যা বাড়ায়। যাদের আগে থেকেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে, তাদের জন্য এটি আরও ক্ষতিকর হতে পারে।

২. শ্বাসকষ্ট: শুকনো মরিচের গুঁড়ো বা ধোঁয়া শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে গেলে তা কাশি, হাঁচি, এবং শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। যারা অ্যাজমা বা শ্বাসতন্ত্রের অন্য কোনো রোগে ভুগছেন, তাদের জন্য এটি খুবই বিপজ্জনক হতে পারে।

৩. গলার ক্ষতি: অতিরিক্ত শুকনো মরিচ খেলে গলা বসে যেতে পারে এবং গলার ভেতর জ্বালা করতে পারে। এটি কণ্ঠনালীর ওপরও বিরূপ প্রভাব ফেলে, যা স্বরের পরিবর্তন বা প্রদাহ ঘটাতে পারে।

৪. ত্বকের সমস্যা: শুকনো মরিচ সরাসরি ত্বকের সংস্পর্শে এলে ত্বকে জ্বালা বা অ্যালার্জি হতে পারে, বিশেষ করে যাদের ত্বক সংবেদনশীল। এটি চোখে লাগলে চোখ জ্বালা করা বা লাল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে।

৫. রক্তচাপ বৃদ্ধি: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে অতিরিক্ত পরিমাণে ঝাল খেলে সাময়িকভাবে রক্তচাপ বাড়তে পারে, যা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

মনে রাখতে হবে, এই সমস্যাগুলো সাধারণত অতিরিক্ত পরিমাণে শুকনো মরিচ খেলে বা যাদের শরীরের সহ্য ক্ষমতা কম, তাদের ক্ষেত্রে দেখা যায়। পরিমিত পরিমাণে খেলে সাধারণত কোনো ক্ষতি হয় না।

23/08/2025

কচুর মুখী একটি পুষ্টিকর সবজি যা বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। নিচে এর কয়েকটি উপকারিতা উল্লেখ করা হলো:

১. হজমের উন্নতি ঘটায়: কচুর মুখীতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: কচুর মুখীতে থাকা ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে।

৩. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: এই সবজিতে পটাসিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এর ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। এছাড়াও, এতে থাকা ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সহায়ক।

এছাড়াও, কচুর মুখী ওজন নিয়ন্ত্রণে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এবং চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও ভূমিকা রাখে।

সতর্কতা 🔴
* অ্যালার্জির সমস্যা: যাদের অ্যালার্জির সমস্যা আছে, তাদের কচুর মুখি খাওয়া উচিত নয়। এতে থাকা কিছু উপাদান অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

* গলা চুলকানো: কচুতে অক্সালেট নামক একটি উপাদান থাকে, যা অনেক সময় রান্না করার পরেও গলা চুলকানোর কারণ হতে পারে। যদি আপনার এমন সংবেদনশীলতা থাকে, তাহলে কচুর মুখি এড়িয়ে চলা ভালো। সাধারণত রান্নার সময় সামান্য লেবুর রস বা সিরকা ব্যবহার করলে এই সমস্যা কিছুটা কমে আসে।

* গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা: কিছু মানুষের জন্য কচুর মুখি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই যদি আপনার গ্যাস্ট্রিক বা হজমের সমস্যা থাকে, তাহলে এটি পরিমিত পরিমাণে বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত।

* অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া: যদিও কচুর মুখি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে কারণ এতে ফাইবারের পরিমাণ বেশি এবং গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, তবুও অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পরিমিত পরিমাণে খাওয়া জরুরি।

সাধারণত, সুস্বাস্থ্যের জন্য কচুর মুখি একটি দারুণ খাবার। তবে যদি আপনার কোনো নির্দিষ্ট শারীরিক সমস্যা থাকে, তাহলে এটি খাওয়ার আগে চিকিৎসকের বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে ভালো।

#কচুরমুখি

22/08/2025

আরেক জনের বাচ্চাকে দেখা মাত্রই - ❝বাবু এতো শুকনো কেন ❞? এমন প্রশ্ন করা চরম অভদ্রতা !

আপনাদের এইসব প্রশ্নের কারণে অনেক মা সারাবছর চরম লেভেলের ডিপ্রেশনে ভোগেন।

অনেক সময় দেখা যায়, শুধুমাত্র পাড়া-প্রতিবেশীদের খুশি রাখার জন্যেই অনেক মা তাদের শিশুদের মোটা করতে চান।

কারো বাচ্চাকে দেখে কোন প্রকার মন্তব্য করাই উচিত না।

এসব অভদ্র আচরণ করা থেকে বিরত থাকুন।

22/08/2025

Good Morning Everyone !

লেবু পানির সাথে চিয়া সীড মিশিয়ে খেলে বেশ কিছু উপকারিতা পাওয়া যায়। নিচে তিনটি প্রধান উপকারিতা তুলে ধরা হলো:

১. হজমে সহায়তা এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ: চিয়া সীডে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে। ফাইবার পেট ভরা রাখে, ফলে ক্ষুধা কম লাগে এবং অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকা যায়। লেবুতে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিডও হজমের জন্য সহায়ক। তাই এই মিশ্রণটি ওজন নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

২. প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ: চিয়া সীড ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন এবং বিভিন্ন ধরনের খনিজ যেমন - ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের একটি চমৎকার উৎস। লেবুতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই দুটি উপাদান একত্রিত হয়ে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে।

৩. শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা এবং শক্তি বৃদ্ধি: চিয়া সীড তার ওজনের ১০-১২ গুণ পর্যন্ত জল শোষণ করতে পারে। এটি লেবু পানির সাথে মিশিয়ে খেলে চিয়া সীড জেলের মতো হয়ে যায় এবং দীর্ঘ সময় ধরে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। এটি শরীরকে সতেজ রাখে এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতেও সহায়ক।

#চিয়া_সীড #চিয়াসীড

20/08/2025

পুরো একটা জেনারেশন PCOS-এ ভুগছে !!! ⚠️

আজকাল মেয়েদের মধ্যে প্রায়ই শোনা যায় আমার পিরিয়ড সময় মতো হয় না, ওজন কমছে না, বা ওজন বাড়ছে না, হরমোনাল ইমব্যালেন্স এর কারণে ঘনঘন মুড সুইং হচ্ছে।

এগুলোই PCOS (Polycystic O***y Syndrome) এর লক্ষণ। আর অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে, এটা এখন শুধু কোনো একজনের সমস্যা নয়, পুরো একটা প্রজন্ম এর শিকার।

কেন এমন হচ্ছে? এই সমস্যার কারণ মানুষ নিজেরাই। সারাদিন বসে থাকা, কম মুভমেন্ট করা, বেশি চিনিযুক্ত খাবার আর জাঙ্ক ফুড খাওয়া, রাত জাগা, অতিরিক্ত মোবাইল-লেপটপ ব্যাবহার করা, এগুলো শরীরের প্রাকৃতিক হরমোন সিস্টেমকে একদম এলোমেলো করে দিচ্ছে।

এগুলোর জন্য শরীরের ভেতরের ব্যালান্স নষ্ট হয়, ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়ে, আর মেয়েদের ক্ষেত্রে পিরিয়ড ও হরমোন চক্রের ওপর ভয়াবহ প্রভাব পড়ে।

এটা শুধু শরীরের সমস্যা নয় মানসিক দিক থেকেও এর প্রভাব ব্যাপক। হরমোনের ওঠানামায় মুড সুইং, ডিপ্রেশন, আত্মবিশ্বাস হারানো সব মিলিয়ে এক ভয়ংকর অবস্থার সৃষ্টি হয়।

মনে রাখবেন PCOS শুধু মেয়েদের রোগ নয়, এটা একটা সোশ্যাল হেলথ ক্রাইসিস হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আমরা যদি এখনই সচেতন না হই, পরবর্তী প্রজন্ম আরও বড় সমস্যায় পড়বে।

18/08/2025

বাদাম রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খেলে যে উপকারগুলো পাওয়া যায়, তা নিচে দেওয়া হলো:

১. হজমে সহায়তা করে: বাদাম ভিজিয়ে রাখলে এর ফাইটিক অ্যাসিডের (phytic acid) পরিমাণ কমে যায়, যা হজম করা সহজ করে তোলে। এতে পুষ্টি উপাদানগুলো শরীর আরও ভালোভাবে শোষণ করতে পারে।
২. পুষ্টি শোষণ বৃদ্ধি করে: বাদাম ভিজিয়ে রাখলে এর মধ্যে থাকা কিছু এনজাইম (enzyme) সক্রিয় হয়। এই এনজাইমগুলো বাদামের পুষ্টি উপাদান যেমন প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলস (minerals) শোষণে সাহায্য করে।
৩. স্মৃতিশক্তি বাড়ায়: ভিজানো বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই (Vitamin E) এবং ম্যাগনেসিয়াম (magnesium) থাকে। এগুলো মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: সকালে খালি পেটে ভেজানো বাদাম খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে, যা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকে বিরত রাখে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
৫. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: ভেজানো বাদামে থাকা ভালো ফ্যাট (monounsaturated fat), ফাইবার (fiber), এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট (antioxidant) হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের (LDL cholesterol) মাত্রা কমায়।
৬. ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়: বাদামে থাকা ভিটামিন ই এবং অন্যান্য অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, বার্ধক্যের ছাপ কমায় এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।

17/08/2025

পিংক সল্ট এর রয়েছে অনেক উপকারিতা। 🧂
নিচে এর কিছু মূল উপকারিতা দেওয়া হলো:

১. খনিজ উপাদানের উৎস: সাধারণ লবণের তুলনায় পিংক সল্টে অনেক বেশি খনিজ উপাদান থাকে, যেমন - ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম এবং আয়রন। এই উপাদানগুলো শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

২. শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখে: এটি শরীরকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে এবং ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য রক্ষা করে। বিশেষ করে ব্যায়ামের পর পিংক সল্ট ইলেকট্রোলাইট ঘাটতি পূরণে সহায়ক।

৩. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা: সাধারণ লবণের মতো এটি সরাসরি রক্তচাপ বাড়ায় না। এতে সোডিয়াম কম পরিমাণে থাকে এবং পটাশিয়াম থাকায় এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।

৪. হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে: পিংক সল্ট হজম রসকে সক্রিয় করতে সাহায্য করে, যা খাবার সঠিকভাবে হজম করতে সহায়তা করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও কমাতে পারে।

৫. পেশীর সংকোচন হ্রাস করে: এই লবণে থাকা ম্যাগনেসিয়াম পেশীর খিঁচুনি বা টান কমাতে সাহায্য করে।

৬. শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে: এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য শ্বাসনালী পরিষ্কার রাখতে এবং শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। অনেক সময় লবণের থেরাপির জন্য পিংক সল্ট ব্যবহার করা হয়।

৭. ত্বকের যত্নে ব্যবহার: পিংক সল্ট দিয়ে গোসল করলে ত্বক নরম হয় এবং মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের pH ভারসাম্য বজায় রাখতেও সহায়ক।

#লবন #পিংক_সল্ট #রান্না #স্বাস্থ্য #উপকারীতা

16/08/2025

গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকা এবং গর্ভের শিশুটির সঠিক বিকাশের জন্য সঠিক খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু প্রয়োজনীয় খাবারের তালিকা দেওয়া হলো:

১. প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার
গর্ভের শিশুর কোষ ও টিস্যু গঠনের জন্য প্রোটিন অপরিহার্য। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন রাখা উচিত।
* ডিম: ডিমে আছে উচ্চ মানের প্রোটিন এবং কোলাইন, যা শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে।
* ডাল ও মটর: উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের অন্যতম উৎস।
* মাংস (চর্বিহীন): মুরগি ও মাছের মতো চর্বিহীন মাংসে প্রচুর প্রোটিন থাকে।
* দুগ্ধজাত খাবার: দুধ, দই এবং পনিরে প্রচুর প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম থাকে।

২. ফলিক অ্যাসিড
গর্ভধারণের প্রথম দিকে শিশুর মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ড গঠনের জন্য ফলিক অ্যাসিড খুবই জরুরি। এটি জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
* সবুজ শাক-সবজি: পালং শাক, ব্রোকলি, ইত্যাদি।
* লেবুজাতীয় ফল: কমলা, লেবু, ইত্যাদি।
* শস্যজাতীয় খাবার: আটার রুটি, পাস্তা, ইত্যাদি।

৩. আয়রন বা লৌহ
গর্ভবতী নারীদের রক্তস্বল্পতা দূর করতে এবং ভ্রূণের জন্য অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করতে আয়রন প্রয়োজন।
* মাংস: বিশেষ করে কলিজা, চর্বিহীন লাল মাংস।
* সবুজ শাক-সবজি: পালং শাক, পুঁই শাক।
* ডাল ও শস্য: মসুর ডাল, ছোলা।

৪. ক্যালসিয়াম
শিশুর দাঁত ও হাড়ের গঠনের জন্য ক্যালসিয়াম খুব দরকারি।
* দুগ্ধজাত খাবার: দুধ, দই, পনির।
* সবুজ শাক-সবজি: ব্রোকলি, বাঁধাকপি।
* বাদাম: কাঠ বাদাম।

৫. ভিটামিন সি
ভিটামিন সি আয়রন শোষণে সাহায্য করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
* লেবুজাতীয় ফল: কমলা, স্ট্রবেরি, জাম্বুরা।
* সবজি: টমেটো, ক্যাপসিকাম।

৬. ফাইবার বা আঁশযুক্ত খাবার
কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে, যা গর্ভাবস্থায় একটি সাধারণ সমস্যা।
* ফল: আপেল, কলা, পেয়ারা।
* সবজি: বেশিরভাগ সবজিতেই ফাইবার থাকে।
* শস্য: ভূসিযুক্ত রুটি, ওটস।

৭. স্বাস্থ্যকর ফ্যাট
শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য কিছু স্বাস্থ্যকর ফ্যাট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
* বাদাম ও বীজ: আখরোট, চিয়া বীজ।
* সামুদ্রিক মাছ: স্যালমন, টুনা (সীমিত পরিমাণে)।

৮. পানি
শরীরে হাইড্রেশন বজায় রাখা খুবই জরুরি। পানি হজমে সাহায্য করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। দিনে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।

মনে রাখতে হবে, কোনো খাবার নিয়ে আপনার সন্দেহ থাকলে বা বিশেষ কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

14/08/2025

রাতে ভালো ঘুমের জন্য কিছু টিপস এখানে দেওয়া হলো:
* একটি নির্দিষ্ট রুটিন মেনে চলুন: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যান এবং ঘুম থেকে উঠুন। ছুটির দিনেও এই রুটিন মেনে চলার চেষ্টা করুন।

* বিছানায় কেবল ঘুমের জন্য যান: বিছানা কেবল ঘুমানো বা ঘনিষ্ঠ হওয়ার জন্য ব্যবহার করুন। অন্য কোনো কাজ যেমন টিভি দেখা, বই পড়া বা মোবাইল চালানো থেকে বিরত থাকুন।

* আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করুন: আপনার শোবার ঘরটি যেন শান্ত, অন্ধকার এবং ঠাণ্ডা থাকে। সম্ভব হলে মোটা পর্দা ব্যবহার করুন এবং আরামদায়ক তোশক ও বালিশ ব্যবহার করুন।

* সন্ধ্যায় ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন: সন্ধ্যা ৬টার পর চা, কফি বা যেকোনো ক্যাফেইন-যুক্ত পানীয় পান করা থেকে বিরত থাকুন।

* বিছানায় যাওয়ার আগে ভারী খাবার খাবেন না: ঘুমাতে যাওয়ার ২-৩ ঘণ্টা আগে ভারী খাবার খাবেন না।

* নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত শরীরচর্চা ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে। তবে ঘুমাতে যাওয়ার ঠিক আগে ব্যায়াম করা থেকে বিরত থাকুন।

* স্ক্রিন থেকে দূরে থাকুন: ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে মোবাইল, কম্পিউটার বা টিভির স্ক্রিন থেকে দূরে থাকুন। এই ডিভাইসগুলো থেকে আসা নীল আলো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।

* রাতে পর্যাপ্ত জল পান করুন: রাতে পর্যাপ্ত জল পান করুন, তবে ঘুমানোর ঠিক আগে বেশি জল পান করা থেকে বিরত থাকুন।

* দুশ্চিন্তা কমানোর চেষ্টা করুন: ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুশ্চিন্তা বা স্ট্রেস থাকলে তা দূর করার চেষ্টা করুন। ধ্যান বা হালকা কিছু লিখে রাখার মতো কৌশল ব্যবহার করতে পারেন।

* দিনের বেলায় পর্যাপ্ত সূর্যের আলোতে থাকুন: দিনের বেলায় পর্যাপ্ত সূর্যের আলোতে থাকার চেষ্টা করুন। এটি আপনার দেহের অভ্যন্তরীণ ঘড়িকে সচল রাখতে সাহায্য করবে।

এই টিপসগুলো মেনে চললে আপনার ঘুমের মান উন্নত হবে এবং আপনি সকালে সতেজ হয়ে উঠতে পারবেন।

#রাত #ঘুম

14/08/2025

মুগ ডালের বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এখানে এর কিছু প্রধান উপকারিতা পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলো:
* সহজে হজম হয়: অন্যান্য ডালের তুলনায় মুগ ডাল অনেক হালকা, তাই এটি সহজেই হজম হয়। যাদের হজমের সমস্যা আছে, তাদের জন্য এটি একটি ভালো বিকল্প।
* প্রোটিনের উৎস: মুগ ডাল উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস, যা পেশী গঠন ও মেরামতে সহায়তা করে এবং শরীরের সামগ্রিক কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য।
* ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: মুগ ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে এবং অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত রাখে। এতে করে ওজন নিয়ন্ত্রণে সুবিধা হয়।
* হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে: এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এটি খারাপ কোলেস্টেরলের (LDL) মাত্রা কমাতেও ভূমিকা রাখে, যা হার্টের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
* ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: মুগ ডালের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এতে থাকা ফাইবারও শর্করার শোষণ ধীর করে দেয়।
* পুষ্টিগুণে ভরপুর: মুগ ডাল বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ যেমন - ভিটামিন বি৬, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং পটাশিয়ামের একটি ভালো উৎস। এই পুষ্টি উপাদানগুলো শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে সহায়তা করে।
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিকেলের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
* ত্বকের জন্য উপকারী: মুগ ডালে থাকা পুষ্টি উপাদান ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও সাহায্য করে। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং ব্রণ ও অন্যান্য সমস্যা কমাতে সহায়ক হতে পারে।

#মুগ #ডাল ゚ #উপকারিতা #উপকার

Healthy BD

31/08/2025

28/08/2025

27/08/2025

23/08/2025

22/08/2025

22/08/2025

20/08/2025

18/08/2025

17/08/2025

16/08/2025

14/08/2025

14/08/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category