বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার

বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার সেবা করাই ধর্ম। ধর্ম যার যার চিকিৎসক সবার।
শিশু,নারী ও পুরুষের সকল প্রকার রোগের
সু-চিকিৎসা দেওয়া হয়।

এখানে,নারী-পুরুষের সকল প্রকার নতুন, পুরাতন, জটিল ও কঠিন রোগের সুচিকিৎসা করা হয়।

 #আঘাতের_ব্যথার_২টি_গুরুত্বপূর্ণ_হোমিও_ঔষধ।
29/07/2025

#আঘাতের_ব্যথার_২টি_গুরুত্বপূর্ণ_হোমিও_ঔষধ।

আগুনে পোড়া জায়গায় "ক্যান্থারিস মাদার" লাগান এতে করে জ্বালা যন্ত্রনা অতিদ্রুত উপশম হবে। এবং "ক্যান্থারিস থ্রী এক্স" দিন ...
29/07/2025

আগুনে পোড়া জায়গায় "ক্যান্থারিস মাদার" লাগান এতে করে জ্বালা যন্ত্রনা অতিদ্রুত উপশম হবে। এবং "ক্যান্থারিস থ্রী এক্স" দিন চার বার সামান্য পানিসহ ৭ফোঁটা সেবন করবেন।

🚨  #এক্স_রে,  #সিটি_স্ক্যান_এবং_এমআরআই_এর_মধ্যে_পার্থক্য_কি_জানেন?★🔹 এক্স-রেঃ-📸 দ্রুত এবং সাধারণ ছবি।💵 সবচেয়ে সস্তা এবং...
27/07/2025

🚨 #এক্স_রে, #সিটি_স্ক্যান_এবং_এমআরআই_এর_মধ্যে_পার্থক্য_কি_জানেন?

★🔹 এক্স-রেঃ-
📸 দ্রুত এবং সাধারণ ছবি।
💵 সবচেয়ে সস্তা এবং সবচেয়ে বিখ্যাত চেক।
🦴 ফ্র্যাকচার, নিউমোনিয়া এবং কিছু টিউমার শনাক্ত করার জন্য চমৎকার।
⚠️ একটি হালকা বিকিরণ অনুপাত রয়েছে।
নিয়মিত চেক আপের জন্য উপযুক্ত ✅

★🔹 সিটি-স্ক্যানঃ-
🧠 সাধারণ বিমের চেয়ে আরো সঠিক এবং ব্যাপক।
📷 এটা ৩৬০° কোণ থেকে শরীরের ছবি তোলে এবং একটি ৩ডি ছবি দেয়।
🩻 অঙ্গ, টিস্যু এবং হাড়ের সমস্যা শনাক্ত করতে ব্যবহার করা হয়।

⚠️বিক্রিকরণের শতাংশ এক্স-রে থেকে বেশি জটিল বা জরুরী পরিস্থিতিতে প্রায়ই অনুরোধ করা হয়।

★🔹 এমআরআই (এমআরআই)ঃ-
🔍 সর্বোচ্চ নির্ভুলতা, বিশেষ করে মস্তিষ্ক, মেরুদণ্ড এবং পেশীতে।
💫কখনো বিকিরণ নয় (চুম্বক এবং রেডিও ঢেউয়ের সাথে কাজ করে)।

এটা সময় নেয়, এবং সামান্য খরচ হয় ⌛
🧠 স্নায়ু এবং নরম টিস্যু জন্য আদর্শ।
🚫 যাদের শরীরে ধাতব যন্ত্র লাগানো আছে তাদের জন্য হারাম (যেমন পেসমেকার)।

🔸 ঠিক আছে এবং পিইটি-স্ক্যান?
💉একটি সাধারণ তেজস্ক্রিয় পদার্থের সাথে ইনজেক্ট করা হয়েছে।

🔥 ক্যান্সার সনাক্ত এবং ছড়াতে ব্যবহৃত
📊 কোষের কার্যকলাপ পরিমাপ করে এবং শরীর কতটা চিকিৎসায় সাড়া দেয়
কেমোথেরাপি বা বিকিরণ এর কার্যকারিতা মূল্যায়ন করার জন্য খুব দরকারী।

🎯 দ্রুত সারসংক্ষেপঃ-
এক্স-রে = দ্রুত এবং প্রাকৃতিক
সিটি = আরো সঠিক, পূর্ণ, কিন্তু আরো বিকিরণ আছে।
এমআরআই = কোন বিকিরণ এবং সর্বোচ্চ টিস্যু নির্ভুলতা নেই।
পিইটি = ক্যান্সার এবং কোষের কার্যকলাপ বিশ্লেষণ।

📌 আলোচনার জন্য একটি প্রশ্নঃ- আপনি কি কখনো কোন ধরণের বিকিরণ আক্রান্ত হয়েছেন? আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন! অথবা আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে করুন!

মানুষের মাথায় বা শরীরের কোনো অংশে যদি শিং-এর মতো শক্ত কোঁচ বা গুঁটি দেখা যায়, তাকে Cutaneous Horn বলা হয়। এটি অনেক সময় D...
27/07/2025

মানুষের মাথায় বা শরীরের কোনো অংশে যদি শিং-এর মতো শক্ত কোঁচ বা গুঁটি দেখা যায়, তাকে Cutaneous Horn বলা হয়। এটি অনেক সময় Devil’s Horn নামেও প্রচলিত, কারণ দেখতে শিংয়ের মতো।

বৈশিষ্ট্য:
সাধারণত keratin নামক প্রোটিন জমে এই শিং তৈরি হয়।মাথা, মুখ, হাত বা শরীরে হতে পারে।
আকারে ছোট থেকে বড় – এমনকি কয়েক সেন্টিমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
অনেক সময় এটি skin cancer (squamous cell carcinoma) এর লক্ষণও হতে পারে।
চিকিৎসা:
চিকিৎসক বায়োপসি করে দেখে malignancy আছে কিনা।
অপারেশনের মাধ্যমে কেটে ফেলা হয়।
যদি ক্যান্সার থাকে, তাহলে তার জন্য আলাদা চিকিৎসা।
🔮 ২. লোককথা / কুসংস্কার (Myth or Superstition)

কিছু সংস্কৃতিতে বলা হয় — "ডেভিলের ছোঁয়া" বা "অভিশাপ" রয়েছে এমন মানুষদের মাথায় শিং উঠে। তবে এটি পুরোপুরি কুসংস্কার এবং বিজ্ঞানের ভিত্তি নেই।
🧬 ৩. জেনেটিক বা জন্মগত গঠনবিকৃতি

কখনো কখনো মানুষের মাথার হাড় বা চামড়ার নিচে জন্মগতভাবে চ্যাপ্টা উঁচু অংশ তৈরি হতে পারে, যেটা দেখতে শিং-এর মতো লাগে। তবে এগুলোর প্রকৃতি সাধারণত নিরীহ।
🧑‍⚕️ যদি আপনি এমন কারো মাথায় এই ধরনের শিং বা গুঁটি দেখে থাকেন:

চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ (Dermatologist) এর কাছে নিয়ে যান।

সম্ভব হলে স্কিন বায়োপসি করে দেখা উচিত।

এটি ক্যান্সার হতে পারে কিনা, চিকিৎসক নিশ্চিত করবেন।

#সংক্ষেপেঃ- "মানুষের মাথায় ডেভিল’স হর্ন" সাধারণত Cutaneous Horn নামে পরিচিত একটি মেডিকেল কন্ডিশন। এটা ক্যান্সার হতে পারে, আবার নিরীহও হতে পারে — তাই দ্রুত পরীক্ষা জরুরি।

 #মিলনের_সময়_বেশি_আনন্দ_পাওয়ার_১০টি_কার্যকর_উপায়ঃ----✅ ১. মন ও শরীর—দুটোই প্রস্তুত করুনযৌনতা শুধু শরীর নয়, মন থেকেও ...
27/07/2025

#মিলনের_সময়_বেশি_আনন্দ_পাওয়ার_১০টি_কার্যকর_উপায়ঃ----
✅ ১. মন ও শরীর—দুটোই প্রস্তুত করুন
যৌনতা শুধু শরীর নয়, মন থেকেও শুরু হয়।
• সঙ্গীর সঙ্গে রোমান্টিক সময় কাটান
• ওর চোখে চোখ রাখুন, ভালোবাসার কথা বলুন
• দুইজনের মধ্যে মানসিক সংযোগ তৈরি হলে শারীরিক আনন্দ অনেক গুণ বাড়ে

✅ ২. ভালো ফোরপ্লে করুন (Foreplay = মজা শুরু হওয়ার আগের খেলা)
মেয়েদের জন্য ফোরপ্লে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
• হালকা চুমু, আদর, গলা ও ঘাড়ে স্পর্শ
• স্তন, পেট, উরুতে ধীরে ধীরে হাত বুলিয়ে নিন
• ক্লিটোরিস (cl****is) এর প্রতি যত্ন দিন – ওদের সবচেয়ে সেনসিটিভ জায়গা

📌 ১৫-২০ মিনিট সময় দিন ফোরপ্লেতে। এতে উভয়ের উত্তেজনা ও আনন্দ বাড়বে।

✅ ৩. পজিশন পরিবর্তন করুন (একটাতে না আটকে)
ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে মিলন করলে আনন্দের ধরন বদলায়।
• মিশনারি
• ওম্যান অন টপ
• ডগি স্টাইল
• স্পুনিং
• G-Whiz পজিশন (উরু উপরে তুলে মিলন)
এসবের মধ্যে পরিবর্তন আনলে উভয়েই বেশি অনুভব করে।

✅ ৪. সহবাস থেমে থেমে করুন (Start–Stop technique)
যখন মনে হবে আপনি বীর্যপাতের কাছাকাছি চলে গেছেন,
• একটু থেমে যান
• হাত বা মুখ দিয়ে ওকে আনন্দ দিন
• তারপর আবার শুরু করুন
👉 এতে সময় বাড়বে + আনন্দ গভীর হবে

✅ ৫. মেয়েকে আগে অর্গাজমে পৌঁছাতে দিন
অনেক পুরুষের ভুল – নিজের অর্গাজমের পর মেয়ের কথা ভুলে যায়।
• মেয়েকে প্রথমে তৃপ্ত করলে সে আপনার সাথে পুরো হৃদয় দিয়ে মিলবে
• এরপর আপনার আনন্দও অনেক গভীর ও পরিপূর্ণ হবে
✅ ৬. কথা বলুন, প্রশংসা করুন
• “তোমাকে আজ দারুণ লাগছে”
• “তোমার গায়ের গন্ধ পাগল করে দিচ্ছে”
• এই ছোট কথাগুলো মেয়েদের মন খুশি করে, শরীর আরও সাড়া দেয়
👉 আর আনন্দ দ্বিগুণ হয়!

✅ ৭. আলো হালকা করে, পরিবেশ রোমান্টিক করুন
• হালকা লাল আলো
• মৃদু মিউজিক
• সুগন্ধি মোমবাতি
• বিছানা পরিষ্কার ও নরম হলে মেজাজ ভালো থাকে
👉 এতে একঘেয়েমি যায় + অনুভব গভীর হয়

✅ ৮. অন্তরঙ্গতা বজায় রাখুন
• ওর হাত ধরুন
• কপালে চুমু দিন
• চোখে চোখ রাখুন
👉 এই ছোট জিনিসগুলো মেয়েদের মনে নিরাপত্তা দেয়, যা আনন্দ বাড়ায় অনেক বেশি।

✅ ৯. শরীর ফিট রাখুন (ব্যায়াম, খাবার, ঘুম)।

"A" দিয়ে শুরু হওয়া ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ঘামসংক্রান্ত লক্ষণ  তুলে ধরা হলো- *কেন্ট*, *বোরিক*, *অ্যালেন*, ...
26/07/2025

"A" দিয়ে শুরু হওয়া ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ঘামসংক্রান্ত লক্ষণ তুলে ধরা হলো- *কেন্ট*, *বোরিক*, *অ্যালেন*, *ফ্যারিংটন*, *ক্লার্ক* প্রমুখ লেখকদের রেফারেন্স অনুযায়ী:

---

১. *Aconitum Napellus (অ্যাকোনাইট)*
- হঠাৎ ভয় বা আতঙ্কে ঠান্ডা ঘাম।
- হাতের তালুতে ঠান্ডা ঘাম।
- ঘাম সাধারণত শরীরের যে পাশে শোয়, সেই পাশে বেশি হয়।
*সূত্র*: Kent, Boericke

২. *Aethusa Cynapium (এইথুসা)*
- বমির সময় কপালে ঠান্ডা ঘাম।
- শিশুদের মধ্যে দুধ হজম না হলে দুর্বলতা ও ঘাম দেখা যায়।
*সূত্র*: Allen, Boericke

৩. *Agaricus Muscarius (আগারিকাস)*
- অতিরিক্ত ঘাম, বিশেষ করে চুলকানি ও জ্বালার সাথে।
- ত্বকে জ্বালা ও গরম অনুভূতির সাথে ঘাম।
*সূত্র*: Kent, Farrington

৪. *Agnus Castus (অ্যাগনাস)*
- যৌন দুর্বলতার সাথে ঠান্ডা ঘাম।
- মানসিক অবসাদের সাথে দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম।
*সূত্র*: Allen, Boericke

৫. *Allium Cepa (অ্যালিয়াম সিপা)*
- সর্দি ও চোখে পানি পড়ার সাথে ঘাম।
- গরম ঘাম, নাক দিয়ে ঝাঁঝালো স্রাবের সাথে।
*সূত্র*: Clarke, Boericke

৬. *Aloe Socotrina (অ্যালো)*
- সকালে দুর্বলতার সাথে ঘাম।
- পাতলা পায়খানা ও পেটের গড়গড় শব্দের সাথে অতিরিক্ত ঘাম।
*সূত্র*: Boericke, Allen

৭. *Alumina (অ্যালুমিনা)*
- সাধারণত ঘাম কম হয়।
- ত্বক শুষ্ক, ঘামহীন; মাঝে মাঝে অল্পমাত্রায় রাতের ঘাম।
*সূত্র*: Kent, Clarke

৮. *Ammonium Carbonicum (অ্যামোনিয়াম কার্ব)*
- রাতে বিশেষ করে মাথায় ঘাম।
- ঘামে দুর্গন্ধ থাকতে পারে।
*সূত্র*: Boericke, Farrington

৯. *Ammonium Muriaticum (অ্যামোনিয়াম মিউর)*
- রাতের বেলায় মাথা ও বুকে ঘাম।
- বাতজনিত ব্যথার সাথে ঘাম।
*সূত্র*: Allen, Boericke

১০. *Anacardium Orientale (অ্যানাকার্ডিয়াম)*
- মানসিক দ্বন্দ্ব বা পরীক্ষার ভয় থেকে ঘাম।
- হালকা ঘাম, ঠান্ডা অনুভূতির সাথে।
*সূত্র*: Kent, Boericke

১১. *Antimonium Crudum (অ্যান্টিমোনিয়াম ক্রুডাম)*
- রাতে মাথা ও মুখে ঘাম।
- গরমে ঘামে বৃদ্ধি হয়।
*সূত্র*: Boericke, Farrington

১২. *Antimonium Tartaricum (অ্যান্টিমোনিয়াম টারটারিকাম)*
- দুর্বলতা ও ঘামের সাথে শ্বাসকষ্ট।
- সামান্য পরিশ্রমেই ঘাম, তাতে আরাম পায় না।
*সূত্র*: Kent, Allen

১৩. *Apocynum Cannabinum (অ্যাপোসাইনাম)*
- অতিরিক্ত ঘাম, মুখে ঠান্ডা ঘাম — হৃদরোগ বা ফুসফুসে পানি জমায়।
- ঘাম হলুদ ও দগদগে, হাঁপানির রোগীদের মাঝে দেখা যায়।
*সূত্র*: Allen, Clarke

১৪. *Apis Mellifica (অ্যাপিস)*
- গরমে ঘাম বাড়ে, বিশেষ করে দুপুরে।
- মুখে ও মাথায় ঘাম, কখনো ঠান্ডা ও শীতল ঘাম হয়।
*সূত্র*: Boericke, Kent

১৫. *Argentum Nitricum (আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম)*
- মানসিক উত্তেজনা ও দুশ্চিন্তায় ঘাম।
- হাত-পা ঘামে, সাথে কম্পন থাকে।
*সূত্র*: Kent, Allen

১৬. *Arnica Montana (আর্নিকা)*
- রাতে বিছানায় শুয়ে ঘামে, ঘাম ঘুমকে ভেঙে দেয়।
- আঘাতের পর শরীর ঠান্ডা ঘামে ভিজে যায়।
*সূত্র*: Boericke, Clarke

১৭. *Arsenicum Album (আর্সেনিকাম এলবাম)*
- ভোরে ঘাম,

- গরমে ও রাতবৃৃদ্ধি, বিশেষ করে বুকে ও মুখে।
*সূত্র*: Kent, Boericke

১৮. *Asafoetida (আসাফোইটিডা)*
- অতিরিক্ত ঘাম, মানসিক উত্তেজনার সাথে।
- দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম, মানসিক চাপ কমায়।
*সূত্র*: Boericke

১৯. *Aurum Metallicum (অরাম মেটালিকাম)*
- ঠান্ডা ঘাম, বিষণ্নতা ও আত্মহত্যার প্রবণতার সাথে।
- রাতে ঘাম বৃদ্ধি, হৃদরোগের সাথে।
*সূত্র*: Kent, Farrington

২০. *Aconitum Lycotonum (অ্যাকোনাইটাম লাইকোটোনাম)*
- হাতের তালুতে ঘাম।
*সূত্র*: KnowHomeopathy
২১. *Aesculus Hippocastanum (এসকিউলাস হিপোকাস্টানাম)*
- ঘাম খুব একটা হয় না।
- মলদ্বারে ব্যথার সাথে ক্লান্তি; অতিরিক্ত কষ্টে মাথায় ঘাম হতে পারে।
*সূত্র:* Boericke

২২. *Aethusa Cynapium (এইথুসা)*
- শিশুরা দুধ হজম না করলে কপালে ঠান্ডা ঘাম।
- বমির সাথে তীব্র দুর্বলতা ও ঘাম।
*সূত্র:* Allen, Farrington

২৩. *Ailanthus Glandulosa (আইল্যান্থাস)*
- গরম ও ঘামে বেশি কষ্ট।
- ঘামের সাথে বিষাক্ত গন্ধ।
*সূত্র:* Clarke

২৪. *Aletris Farinosa (অ্যালেট্রিস ফারিনোসা)*
- দুর্বলতা, রক্তাল্পতা ও ঘাম।
- গর্ভবতী নারীর অতিরিক্ত ঘাম দেখা যায়।
*সূত্র:* Boericke

২৫. *Allium Sativum (অ্যালিয়াম স্যাটিভাম)*
- গ্যাস ও বদহজমে ঘাম হয়।
- ঘামে দুর্গন্ধ থাকে।
*সূত্র:* Clarke

২৬. *Aloes Socotrina (অ্যালো)*
- সকালে পায়খানার সময় মুখে ঘাম।
- পেট গড়গড় শব্দ, পায়খানার সাথে হালকা ঘাম।
*সূত্র:* Kent, Boericke

২৭. *Alstonia Scholaris (অ্যালস্টোনিয়া)*
- জ্বরোত্তর দুর্বলতা, ঘামে শরীর ভিজে যায়।
- পাতলা পায়খানা ও ঘামের সংযোগ।
*সূত্র:* Boericke

২৮. *Ammoniacum (অ্যামোনিয়াকাম)*
- সাইনাস বা বাত ব্যথায় কপালে ঘাম।
*সূত্র:* Allen

২৯. *Ammonium Bromatum (অ্যামোনিয়াম ব্রোমাটাম)*
- গলায় কফ জমে ঘাম হয়।
- ঘামে আরাম পায় না।
*সূত্র:* Boericke
৩০. *Amygdalus Persica (অ্যামিগডালাস পার্সিকা)*
- বমি, পেট খারাপ ও শিশুদের ঘামের ওষুধ।
*সূত্র:* Clarke

৩১. *Anagallis Arvensis (অ্যানাগ্যালিস)*
- চর্মরোগে ঘাম বাড়ে।
- চুলকানির সাথে ঘাম দেখা যায়।
*সূত্র:* Boericke

৩২. *Anemone Pulsatilla Nigricans (পালসেটিলা)*
- দিনের বেলায় ঘাম, রাতের ঘাম কম।
- গরমে ঘামে কষ্ট পায় না। ঠান্ডা চায়।
*সূত্র:* Kent, Boericke

৩৩. *Angustura Vera (অ্যাঙ্গুস্তুরা)*
- হাত-পায়ে কাঁপুনি ও ঘাম।
- বাত রোগে ঘামের পর বৃদ্ধি।
*সূত্র:* Allen

৩৪. *Antimonium Arsenicosum (অ্যান্টিমোনিয়াম আর্সেনিক)*
- শ্বাসকষ্টের সাথে ঠান্ডা ঘাম।
*সূত্র:* Clarke

৩৫. *Antimonium Sulphuratum Auratum*
- ত্বকে ঘাম ও ফুসকুড়ির সংযোগ।
- বাত রোগে ঘাম।
*সূত্র:* Boericke

৩৬. *Anthracinum (অ্যানথ্রাসিনাম)*
- ঘন ঘন ঘাম; বিষাক্ত সংক্রমণে ঘাম দেখা দেয়।
*সূত্র:* Clarke

৩৭. *Apis Mellifica (অ্যাপিস)*
- গরম ও দুপুরে ঘাম বেড়ে যায়।
- মুখ ও মাথায় ঘাম।
*সূত্র:* Kent, Boericke

৩৮. *Apocynum Cannabinum (অ্যাপোসাইনাম)*
- হৃদপিণ্ড ও কিডনি সমস্যায় মুখে ঠান্ডা ঘাম।
*সূত্র:* Boericke, Allen

৩৯. *Aralia Racemosa (আরালিয়া)*
- হাঁপানির সময় ঠান্ডা ঘাম পড়ে।
- রাতের বেলা ঘাম, শ্বাস বন্ধ হয়ে যায় এমন অনুভূতি।
*সূত্র:* Boericke

৪০. *Aristolochia (অ্যারিস্টোলোকিয়া)*
- তীব্র ঘাম, মুখ ও মাথা।
- বিষক্রিয়ায় কণ্ঠনালীতে ঘাম।
*সূত্র:* Clarke
৪১. *Arnica Montana (আর্নিকা)*
- আঘাতের পর ঘাম পড়ে, শুয়ে ঘাম বেড়ে যায়।
*সূত্র:* Kent

৪২. *Arsenicum Album (আর্সেনিক)*
- দুর্বলতা ও বিষাদে ঘাম।
- ঠান্ডা ঘাম, রাত ১টা থেকে ৩টা।
*সূত্র:* Kent, Allen

৪৩. *Artemisia Vulgaris (আর্টেমিসিয়া)*
- খিঁচুনির পর মাথায় ঘাম।
- মৃগীরোগে ঘামের সাথে তন্দ্রা।
*সূত্র:* Clarke

৪৪. *Asafoetida (আসাফোইটিডা)*
- হিস্টিরিয়ায় ঠান্ডা ঘাম পড়ে।
- মানসিক উত্তেজনায় ঘাম বৃদ্ধি।
*সূত্র:* Boericke

৪৫. *Asarum Europaeum (অ্যাসারাম)*
- অতিসংবেদনশীলতায় ঘাম, বিশেষ করে কানে শব্দে।
*সূত্র:* Kent

৪৬. *Asclepias Tuberosa (অ্যাসক্লেপিয়াস)*
- ঠান্ডা ঘাম, বুকে চাপ ও শ্বাসকষ্টে।
*সূত্র:* Clarke

৪৭. *Asclepias Syriaca (অ্যাসক্লেপিয়াস সিরিয়াকা)*
- ঘাম দ্বারা পানি নিঃসরণ বাড়ে, এডিমা কমে।
*সূত্র:* Boericke

৪৮. *Asterias Rubens (অ্যাস্টেরিয়াস রুবেন্স)*
- স্তন ক্যান্সারে রাতের বেলা মাথায় ঘাম।
*সূত্র:* Clarke

৪৯. *Atropa Belladonna (বেলাডোনা)*
- হঠাৎ তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে গরম ঘাম।
- মাথায় ঘাম, ত্বক গরম।
*সূত্র:* Kent, Boericke

৫০. *Aurum Metallicum (অরাম মেট)*
- ঠান্ডা ঘাম; বিষণ্নতার সাথে ঘাম।
- হৃদযন্ত্রের দুর্বলতায় রাতের ঘাম।
*সূত্র:* Farrington, Allen

--৫০.Acidum nitricun(
এসিড নাইট)
*ঘামের লক্ষণ (Sweat Symptoms) of Acidum Nitricum:*

1. *রাত্রে ঘাম*
- ঘাম সাধারণত *রাতে বেশি হয়*।
*(Boger’s Synoptic Key, p. 375)*

2. *ঘামে টক গন্ধ*
- ঘামে টক বা তীব্র গন্ধ থাকে, যা কাপড় নষ্ট করে ফেলে।
*(Kent’s Materia Medica)*

3. *ঘামে জ্বালা ভাব*
- ঘামে শরীরে জ্বালা বা চুলকানি হতে পারে।
*(Allen’s Encyclopedia)*

4. *পায়ে ও বগলে ঘাম*
- পা ও বগলের অংশে ঘাম বেশি হয়।
*(Farrington's Clinical Materia Medica)*

5. *ঘাম সহজে হয় না*
- কোনো-কোনো ক্ষেত্রে রোগী ঘামতে *কঠিনতা অনুভব করে* (anhidrosis)।


★গোপনাঙ্গে ঘামের প্রধান ওষুধ হল★
🏗️*Acidum nitricum (Nitric Acid)*

ওষুধের গোপনাঙ্গ (ge***al) অঞ্চলে ঘামের লক্ষণগুলো *ক্লার্ক*, *Kent*, *Homeopathic Repertory* প্রভৃতি রেফারেন্স অনুযায়ী দেওয়া হলো।

⛩️

🧪 *Acidum Nitricum (Nitric Acid)* – *জেনিটাল ঘামের লক্ষণ*

➤ Clarke’s *Dictionary of Practical Materia Medica*
- *Male ge***alia perspiration, p***s:* *Nitric acidum* নাম অন্তর্ভুক্ত।
- *Sc***um perspiration:* অথচ উল্লিখিত বিভিন্ন রিমেডির মধ্যে Nitric Acid উদ্ভাসিত।
“Ge***alia male, perspiration, p***s: Natrum mur., nitricum acidum, Thuja.”
  *(Clarke Ge***alia Male Perspiration Index)*

- *Ge***al perspiration offensive:* Nitric acidum এক অন্যতম উল্লেখিত ওষুধ।
> “…offensive sweat… Nat mur., nitricum acidum, Thuja, …Sepia, Sulph.”
  *(Clarke)*

➤ Kent Repertory *(Ge***alia – Masculine – Perspiration)*
- *Urine/Ge***al perspiration*–এর মধ্যে Nitric acid একমাত্র উল্লেখযোগ্য ওষুধ, বিশেষভাবে মহিলা বা পুরুষ উভয়কেই প্রযোজ্য।
*Ge***al perspiration, p***s/sc***um: Natrum mur., nitric acidum, Thuja.*
; *(Kent Repertory)*

➤ Boericke/Repertorial Aid
: - Although Acidum nitricum not directly listed for ge***al sweat in the summary, সঙ্গত রুব্রিক অনুযায়ী *“smelling sweat=”* (offensive perspiration) রুব্রিকে পরিশ্রুত বিশ্লেষণে Nitric acid যুক্ত হতে পারে।
- *Repertorial Aid তালিকা* অনুযায়ী, offensive sweat-এ *Nitric acid* প্রধান রিমেডি।
*(Homeobook Hyperhidrosis management)*

---

📌 *Summary Table*

| লক্ষণ | উপযুক্ত রিমেডি |
|-----------------------------------|--------------------------|
| *Ge***al (p***s/sc***um) sweat* | *Acidum nitricum* |
| *Offensive smelling sweat from ge***als* | *Acidum nitricum* |
| *Penile/scrotal perspiration (especially pungent)* | *Acidum nitricum* |

---

✅ *Why Nitric Acid Suits These Symptoms*

- Nitric Acid প্রধানত এমন রোগীদের জন্য উপযুক্ত, যাদের *ge***al region থেকে দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম হয়*, বিশেষত *p***s বা sc***um* হতে।
- Clarke ও Kent উভয়েই এই অবস্থায় *Nitric acid*-কে উল্লেখযোগ্য রিমেডি হিসেবে সাজেস্ট করেছেন।
- অন্যান্য সম্ভাব্য রিমেডিতে যেমন *Thuja, Natrum mur, Sepia, Sulphur* রয়েছে, তবুও Nitric acid সবচেয়ে স্পষ্ট ও নির্ভরযোগ্য মিল প্রদর্শন করে—বিশেষ করে *offensive ge***al sweat* ও *pe**le perspiration* ক্ষেত্র।

 #হোমিওপ্যাথিক_ঔষধ_কীভাবে_রোগ_সারায় ? ১) প্রতিটি সুনির্বাচিত হোমিও ঔষধ জিহ্বায় পড়ার সাথেসাথে নার্ভাস সিস্টেম এর মাধ্যমে ...
24/07/2025

#হোমিওপ্যাথিক_ঔষধ_কীভাবে_রোগ_সারায় ?

১) প্রতিটি সুনির্বাচিত হোমিও ঔষধ জিহ্বায় পড়ার সাথেসাথে নার্ভাস সিস্টেম এর মাধ্যমে সারা শরীরের আনাচে কানাচে চলে যায় মুহূর্তে।

২) ঔষধটি শরীরের যে যে স্হানে অসুবিধা/অসুস্হতা সেখানে চলে যায় এবং ঔষধটি কাজ করতে থাকে। ঔষধটি শরীরের অনেক গভীরে চলে যায়।

৩) প্রতিটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ মনের ওপর কাজ করে। হোমিওপ্যাথি ঔষধ এলোপ্যাথি ঔষধের মতো পাকস্থলীতে গিয়ে 'রিয়াকশন' করে না। হোমিওপ্যাথিক ঔষধ শক্তিরূপে থাকায় তা 'মনের স্তরে' গিয়ে মনকে বা জীবনীশক্তিকে চাঙ্গা করে। তখন জীবনীশক্তিই রোগ শক্তিকে/রোগজীবাণুকে শরীর থেকে বের করে দেয়।

৪) হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগজীবাণু ধ্বংস করে না। শরীরে সুনির্বাচিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ থাকলে বা খাওয়া হলে রোগ-জীবাণু শরীর থকে বের হয়ে যায়। রোগজীবাণু শরীর থেকে বের হয়ে গেলে রোগী সুস্হতা অনুভব করে।

৫) কোন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগজীবাণুর সাথে লড়াই করে না যেমনটি এলোপ্যাথি ঔষধে করে থাকে।
এভাবেই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রোগ সারিয়ে থাকে।

 েড়েছে? কী খাবেন, কী খাবেন না-এটা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, আসুন জেনে নিই- খেতে পারবেন এমন খাবার -----Creatinine কমাতে ...
24/07/2025

েড়েছে? কী খাবেন, কী খাবেন না-এটা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, আসুন জেনে নিই-

খেতে পারবেন এমন খাবার -----Creatinine কমাতে সহায়ক-

★লাউ, পটল, ঝিঙ্গা, কুমড়া – পানি-সমৃদ্ধ ও কিডনি-বান্ধব খাবার ।

★আপেল, পেয়ারা, পাকা পেঁপে – কম পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার।

★চালের মাড়, বার্লির পানি– সহজ পাচ্য ও মূত্রবর্ধক (natural diuretic)

★সামান্য সুজি, ওটস – প্রোটিন কম, কিন্তু এ খাবারে শক্তি বেশি।

★তিল ও কালো জিরার পানি– শরীর পরিষ্কার রাখে, প্রস্রাব বাড়ায়।

★সিদ্ধ ঢেঁড়সের পানি – কিডনি ফাংশন উন্নত করে বলে গবেষণায় দেখা গেছে।

★কন্ট্রোলড পরিমাণে পানি – চিকিৎসকের নির্দেশ মেনে খেতে হবে।

√যা খাবেন না ----- যা কিডনির ওপর বিষের মতো কাজ করে।
যেমন- ★গরু-খাসির মাংস, বেশি ডিম ও মাছ – প্রোটিন বেশি→ Creatinine আরও বাড়ায়

★লবণ বেশি থাকা খাবার (আচার, চিপস, ফাস্টফুড) – কারণ সোডিয়াম কিডনির শত্রু।

★কলা, কাঁঠাল, আনারস – পটাশিয়াম বেশি → হৃদযন্ত্রে ঝুঁকি বাড়ায়। চিজ, ঘি, গাঢ় দুধ – কিডনির ভার বাড়ায় ।

★ময়দা জাতীয় খাবার – হজমে বাধা সৃষ্টি করে, বর্জ্য জমায়।

★Coco Cola জাতীয় এনার্জি ড্রিংকস – কৃত্রিম কেমিক্যালে কিডনির কার্যক্ষমতা ব্যাপকভাবে ক্ষয় হয়।

মনে রাখবেন, সঠিক ঔষুধের সাথে সঠিক খাদ্য না থাকলে,
ঔষুধ একা কিছুই করতে পারবে না।

#বিশেষ_পরামর্শঃ- খুব বেশি পানি খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন,নিয়মিত ব্লাড ও ইউরিন টেস্ট করান,হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পাশাপাশি আপনার খাবারই হবে প্রথম চিকিৎসা।

আপনি যদি কিডনি ও Creatinine জনিত সমস্যায় ভোগেন, তাহলে একবার ‘বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার ’–এ পরামর্শ নিতে পারেন।

23/07/2025
🧪 কোন রোগের জন্য কোন টেস্ট করাবেন? জেনে নিন, ভুল চিকিৎসা হতে নিরাপদে থাকুন!! 🧬প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয় 🔹 জ্বর বা ইনফেক...
22/07/2025

🧪 কোন রোগের জন্য কোন টেস্ট করাবেন? জেনে নিন, ভুল চিকিৎসা হতে নিরাপদে থাকুন!! 🧬

প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয়

🔹 জ্বর বা ইনফেকশন হলে:
✅ CBC (Complete Blood Count)
✅ ESR
✅ Dengue, Malaria বা Typhoid Test (উপসর্গ অনুযায়ী)

🔹 ডায়াবেটিস সন্দেহ হলে:
✅ Fasting Blood Sugar (খালি পেটে)
✅ 2 Hours After Breakfast (2HABF)
✅ HbA1c (গত ৩ মাসের গ্লুকোজের গড়)

🔹 থাইরয়েড সমস্যা হলে:
✅ TSH
✅ T3, T4

🔹 লিভারের সমস্যা বা হেপাটাইটিস সন্দেহ হলে:
✅ LFT (Liver Function Test)
✅ HBsAg
✅ Anti-HCV

🔹 কিডনির সমস্যা হলে:
✅ Creatinine
✅ Urea
✅ Urine R/E (Urine Routine and Microscopy)

🔹 হার্টের সমস্যা বা বুক ধড়ফড় করলে:
✅ ECG
✅ Troponin I
✅ Lipid Profile
✅ Echocardiogram (ডাক্তারের পরামর্শে)

🔹 পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক বা হজমে সমস্যা হলে:
✅ USG Whole Abdomen
✅ Endoscopy (প্রয়োজনে)
✅ H. Pylori Test

🔹 মেয়েদের PCOS বা অনিয়মিত পিরিয়ড হলে:
✅ USG Lower Abdomen
✅ LH, FSH
✅ Prolactin
✅ TSH
✅ AMH (বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলে)।

🔹 প্রেগন্যান্সি টেস্ট:
✅ Urine β-hCG
✅ USG Pregnancy Profile

🔹 আর্থ্রাইটিস বা হাড়ের ব্যথা হলে:
✅ RA Factor
✅ CRP
✅ Uric Acid
✅ X-ray (প্রয়োজনে)।

🔹 রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) সন্দেহে:
✅ CBC
✅ Serum Iron
✅ Ferritin
✅ Vitamin B12

💡 মনে রাখবেন:
বিনা কারণে টেস্ট করানো যেমন ঠিক নয়, তেমনি দেরি করাও বিপজ্জনক। আপনার শরীরের সংকেতকে অবহেলা করবেন না। ভালো চিকিৎসার শুরু হয় সঠিক টেস্টের মাধ্যমে। তাই উপসর্গ দেখলেই দেরি না করে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং প্রয়োজনীয় টেস্ট করান।

🩺 সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন!..

 #নারীদের_শরীরে_ভিটামিন_ডি_এর_অভাবের_কিছু_লক্ষণঃ-নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণভিটামিন ‘ডি’ শরীরের জন্য খু...
16/07/2025

#নারীদের_শরীরে_ভিটামিন_ডি_এর_অভাবের_কিছু_লক্ষণঃ-

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণ
ভিটামিন ‘ডি’ শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। তবে বিভিন্ন কারণে শরীরে অনেক সময় ভিটামিন ডির ঘাটতি হয়। ভিটামিন ডির প্রধান উৎস সূর্যের আলো। ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে সাধারণত সকালবেলার সূর্যের আলোর কাছে যেতে বলা হয়। এ ছাড়া কিছু খাবার থেকে ভিটামিন ডি সামান্য পরিমাণে পাওয়া যায়।
যেমন : ডিমের কুসুম, চর্বি জাতীয় মাছ, মাশরুম, দুধ, দুই ইত্যাদি। এগুলোও খাওয়া যেতে পারে।


নারীদের ভিটামিন ডি এর ঘাটতি, যেভাবে বুঝবেন?
১. দুর্বলতাঃ- ভিটামিন ডির অভাবে হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। ভিটামিন ডির ঘাটতির অন্যতম একটি লক্ষণ এটি।

২. হাড় ও পেশি ব্যথাঃ- হাড় ও পেশি ব্যথা নারীদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ডির অভাবের অন্যতম আরেকটি লক্ষণ।
প্রবীণদের ক্ষেত্রে হাড় দুর্বল হওয়ার খুব প্রচলিত সমস্যা। তবে তরুণ বয়সে পেশি ব্যথা ভিটামিন ডির অভাবের বড় কারণ।

৩. হাড় ফ্র্যাকচারঃ- হাড় দুর্বল হয়ে গেলে হালকাভাবে পড়ে গেলেও হাড় ফ্র্যাকচার হয়। অল্পতেই প্রায়ই হাড় ফ্র্যাকচার ভিটামিন ডির ঘাটতির বড় একটি কারণ।

৪. বিষণ্ণতাঃ- গবেষণায় বলা হয়, ভিটামিন ডির ঘাটতির কারণে বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বিশেষত নারীদের ক্ষেত্রে। মস্তিষ্কের কাজ ভালোভাবে হওয়ার জন্য ভিটামিন ডি জরুরি। সুতরাং শরীরে ভিটামিন ডির অভাব হলে, বিষণ্ণতাসহ অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৫. ক্ষত না সারাঃ- ভিটামিন ডির ঘাটতি হলে ক্ষত সারতে দেরি হয়। তাই এ ধরনের সমস্যা হলে ভিটামিন ডির ঘাটতি হয়েছে কি না পরীক্ষা করুন।

৬. প্রায়ই অসুস্থ হওয়াঃ- ভিটামিন ডির অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে। এই ভিটামিনের অভাব হলে শরীর
দুর্বল লাগতে পারে। ভিটামিন ডি শরীরে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান উৎপাদনে সাহায্য করে। এটি সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

Address

Jhenaidah Sodor, Jhenaidah
Jhenida
7300

Telephone

+8801745487879

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category