Aunty Vabi Lover গল্পো2

Aunty Vabi Lover গল্পো2 যাকে হাজারো মেয়ের ছুঁয়ে দেখার ইচ্ছে, তাকেও কেউ ছেড়ে গেছে!�� sexual

07/08/2024
06/08/2024
স্পার্ম ডোনার (পর্ব ১)Aunty Vabi Lover গল্পো2 প্রথম বার লিখতে বসেছি , আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। গল্পটা আমার জীবনের ঘটন...
06/08/2024

স্পার্ম ডোনার (পর্ব ১)

Aunty Vabi Lover গল্পো2

প্রথম বার লিখতে বসেছি , আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। গল্পটা আমার জীবনের ঘটনা কিছুটা আর কিছুটা তার সাথে কল্পনা মিশিয়ে ।
আমি সুমন । আমার বয়স এখন ২৯। ঘটনাটা যে সময় এর তখন আমার বয়স ২৫ , আমি তখন M.Sc পাস করেছি । কলকাতায় থেকে টিউশন করি আর একটা প্রাইভেট স্কুল এ পার্ট টাইম পড়াই । খুব বেশি রোজগার নেই, কোনো রকমে নিজের থাকা খাওয়ার খরচা চালিয়ে নিচ্ছি। ঘটনাটা যাকে নিয়ে সে আমার পিসতুতো দিদি অনিতা । আমার চেয়ে ৩-৪ বছরের বড় । আমি যখন M.Sc প্রথম বর্ষে পড়ি তখন দিদির বিয়ে হয়ে যায়

। বিয়ের সময় দিদির হাসবেন্ড দিল্লিতে একটি বেসরকারি কম্পানিতে কর্মরত থাকায় দিদি বিয়ে করে দিল্লী চলে যায় । বছর তিনের নিয়মিত যোগাযোগ ছিলনা , তারপর জামাইবাবু কম্পানি পাল্টে কলকাতায় একটা চাকরিতে যোগ দেওয়ায় ওরা দুজনে কলকাতায় থাকতে শুরু করে। এক শহরে থাকায় আমি মাঝে মাঝে যাতায়াত করতাম ওদের ফ্ল্যাট-এ । জামাইবাবু সকালে অফিস বেরিয়ে যেত ৯টায় আর ফিরে আসতো সন্ধ্যাবেলা ৭ টার পর।

দিদি সারাদিন একাই থাকতো প্রায়। একদিন লাঞ্চ করতে বসে জামাইবাবু বলল , “বুঝলে সুমন , তোমার তো মেসবাড়ীতে থেকে খাওয়াদাওয়াও ঠিক মত হয়না, আর খরচাও হয় থাকার , তুমি আমাদের সাথে বরং থাকতে পারো, তাতে তোমার কিছুটা খরচাও বেঁচে যাবে আর তোমার দিদির কিছুটা সময়ও কেটে যাবে । তোমার স্কুল থেকে কিছুটা দূর হয়ে যাবে ঠিকই কিন্তু সেটা তো সপ্তাহে ৩ দিন । আর টিউশন তুমি একটু খুঁজলে এদিকেও পেয়ে যাবে নিশ্চয়ই। আমি আর তোমার দিদি দুজনেই চাই তুমি থাকো । বাকি ফাইনাল ডিসিশন তোমার । “ আমি তো মেঘ না চাইতেই হাতে জল পেলাম । না তখনও দিদিকে সেই নজরে দেখিনি , পয়সা বাঁচবে ভেবেই আমি মনে মনে লাফাচ্ছি , এক কথায় রাজি হয়ে গেলাম। পরের মাস এর শুরুতে পাকাপাকি ভাবে চলে এলাম দিদিদের ফ্ল্যাটে। দিনগুলো ভালই কাটছিল । ভালো মন্দ খাওয়াদাওয়া প্রায়ই, ভালো ফ্ল্যাটে নিখরচায় থাকা , ওই বয়স এ তার বেশি আর কি চাই।
অনেক বড় ভূমিকা হয়ে গেল এবার মূল ঘটনায় আসি । একদিন রাতের বেলা জল খেতে উঠেছি।প্রায় ১২.৩০ টা মত বাজে তখন । খেয়াল করলাম দিদিদের বেডরুম কথা কাটাকাটির আওয়াজ আসছে।
দিদি- তোমায় তো আমি কতবার করে বলছি একবার গিয়ে টেস্ট টা করাও! একবার টেস্ট করালে কি খুব অসম্মান হবে তোমার ? ব্যাপারটা তো আমাদের মধ্যেই থাকবে । আমার মা , তোমার বাবা মা কেউ জানবে না। কিন্ত আমাদের নিজেদের তো জানা দরকার !
জামাইবাবু- তোমাকেও বলেছি এই টেস্ট এর কথা আমায় বলতে আসবে না! দিলে তো মুড টা নষ্ট করে! আচ্ছা টেস্ট এ যদি দেখা যায় আমার স্পার্ম কাউন্ট কম তাহলে কি করবে তুমি ? অন্য কারও স্পার্ম দিয়ে বাচ্চা নেবে ? তোমার ঘেন্না করবে না? কার না কার স্পার্ম , তা থেকে না জানে কেমন বাচ্চা হবে! না এ আমি একদম এ মেনে নিতে পারবো না! তোমায় আমি লাস্ট বারের মত বলছি , এই নিয়ে যেন আর কোনো কথা তোমার মুখ থেকে আমি না শুনি। তাহলে কিন্তু আমার চেয়ে খারাপ কেউ হবে না বলে দিলাম তোমায় !
দিদি – আচ্ছা রিপোর্ট হাতে পেলে আমরা এটুকু তো বুঝতে পারবো যে সমস্যাটা ঠিক কি , ওষুধ খেয়েও তো ঠিক হয়ে জেতে পারে। তুমি একবার টেস্ট টা করাও প্লিজ।

জামাইবাবু – ডাক্তারের কাছে গেলে আমার ফ্যামিলি অব্দি ঠিক খবর পৌঁছে যাবে , তুমি জানো না এদের। তারপর আমাদের মাথা খেয়ে ফেলবে সবাই মিলে প্রশ্ন করে করে ! প্লিজ আর ভালো লাগছে না এই টপিক টা এখন। সকালে অফিস আছে এবার ঘুমতে দেবে তুমি আমায়?!
বন্ধ দরজার ওপার থেকে পায়ের শব্দ পেয়ে আমি গুটি পায়ে আমার ঘরে এসে শুয়ে পড়লাম। সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে কখন ঘুমিয়ে পড়েছি। পরদিন সকালে স্কুল ছিলনা তাই দেরি করে উঠলাম , জামাইবাবু ততক্ষণে অফিস বেরিয়ে গিয়েছে। দিদিকে দেখলাম মনমরা হয়ে বসে আছে , টিভি চালিয়েছে কিন্তু মুখ দেখে বোঝা যাচ্ছে যে সেদিকেও মন নেই। আমি পাশে গিয়ে বসলাম চুপ করে।কি বলব ভেবে না পেয়ে কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলাম। আমি যে ওদের গত রাতের কথাগুলো শুনেছি সেটা বলার সাহস হচ্ছিলো না। নিস্তব্ধতা ভাঙতে আমি জিজ্ঞেস করলাম, “কিরে কিছু আনতে হবে বাজার থেকে? আজ কিছু রান্না করবি না?” দিদির খেয়াল ফিরল আমার কথায়।
দিদি- না রে কিছু আনতে হবে না। তোর আজ স্কুল নেই ?
আমি- না, আজ তো আমার স্কুল থাকে না।

দিদি- আমার খেয়াল ছিল না রে। শোন না , আজ একটু কিছু খাবার আনিয়ে নে আমি টাকা দিয়ে দিচ্ছি। আজ রান্নাঘরে ধুকতে একদম ইচ্ছে করছে না রে।
আমি – হ্যাঁ রে, রোজগার কম করি বলে কি তোকে একবেলা খাওয়াতেও পারবো না? কি খাবি বল!
দিদি- তোর যা ইচ্ছে হয় দুজনের মত নিয়ে আয়
আমি – তোর তো ফ্রাইড রাইস আর চিলি চিকেন ভালো লাগতো , নিয়ে আসি ?
দিদি- তোর মনে আছে? আমি নিজেই ভুলে গেছি । বিয়ের পর থেকে তোর জামাইবাবু যা পছন্দ করে তাই নিয়ে আসে , সেটাই আমার পছন্দ হয়ে গিয়েছে !
আমি –ঠিক আছে তুই রেস্ট নে, আমি নিয়ে আসছি

স্নান করে বেরলাম। দিদির মুখটা দেখে মনটা খুব খারাপ হয়ে ছিল। ভাবলাম আজ দিদির জন্য স্পেশাল কিছু করি যাতে দিদি সারপ্রাইজ হয়ে যায়। ঠিক করলাম হোটেল থেকে না কিনে আমি নিজেই বানাবো আজ । সেইমত সব বাজার করে বাড়ি ফিরলাম।
দিদি- কিরে তোকে বিশল্যকরণী আনতে বললাম তুই তো পুরো পর্বত নিয়ে ফিরেছিস!
আমি –চিন্তা করিস না , তোকে খাটাবো না। আজ তুই পায়ের ওপর পা তুলে রেস্ট নে, রান্না হলে ডাকব
দিদি – দুপুরের মধ্যে খেতে পাবো তো ?
আমি – পাবি তবে আজ দুপুর নাকি আগামীকাল দুপুর সেই ব্যাপারে আমি কিছু বলছি না

দিদি হাঁসতে হাঁসতে নিজের ঘরে গেল । মনে মনে কিছুটা খুশি হলাম দিদিকে হাঁসাতে পেরেছি ভেবে। রান্নাগুলো আগেও করেছিলাম এবার আরও বেশি যত্ন নিয়ে করলাম। রান্না শেষ করে সুন্দর করে টেবিলে সাজিয়ে দিদি কে যখন ডাকলাম তখন দুপুর ১.৩০ । সাথে কোল্ড ড্রিংক, দই মিষ্টি ও এনেছিলাম।দিদি তো খুব খুশি। খুব তৃপ্তি করে খেলো সব।
খেয়েনিয়ে দুজনে সোফায় বসে গল্প করতে লাগলাম।
দিদি- আজ রান্নাটা কিন্তু দারুন করেছিলি। কবে শিখলি এতকিছু ? বাড়িতে থাকতে তো চা আর ডিমভাজা ছাড়া কিছু পারতিস না।
আমি- হোস্টেল মেসে থাকতে থাকতে শিখে গেছি।
দিদি –তোর বউ কিন্তু খুব লাকি হবে। আমার চেয়ে অনেক বেশি
আমি – কেন তুই লাকি না? জামাইবাবু এত মোটা মাইনের চাকরি করে, এত সুন্দর ফ্ল্যাট তোদের, ঘাড়ের ওপর শ্বশুর শাশুড়িও সাথে নেই যে তোর উপর ছড়ি ঘোরাবে। তুই তো খুব লাকি রে!

উত্তরে দিদি শুধু একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলল, কিছু বলল না
আমি- হ্যাঁরে তোর কিছু হয়েছে? জামাইবাবু কিছু বলেছে?
দিদি- কিছু না রে , ও তুই বুঝবি না
আমি- বলেই দেখনা বুঝি কি না।
দিদি- কিছু কথা স্বামীস্ত্রীর মধ্যেই থাকা উচিত রে
আমি – তুই না বলতে চাইলে আমি জোর করব না দিদি। কিন্তু তুই বললে আমি কাউকে বলবনা প্রমিস। জামাইবাবুকেও বলব না যে তুই বলেছিস আমায়।
কিছুক্ষণ চুপ করে বসে থাকার পর দিদি গত রাতে আমি যা শুনেছি খানিকটা সেটাই আমায় বলল।
আমি- কতদিন বাচ্চার চেষ্টা করছিস তোরা?
দিদি- হয়ে গেল ৫-৬ মাস। তোর জামাইবাবু কে কলকাতায় আসার পর থেকেই আমি বারবার বলছি টেস্ট করাতে । দিল্লীতে থাকতে আমি ডাক্তার দেখিয়েছি , আমার টেস্ট করিয়েছি। আমার কোনও সমস্যা নেই। তাহলে সমস্যা নিশ্চয়ই তোর জামাইবাবুর! কিন্তু ওকে বললেই ও রেগে যায়। ওর ইগো তে আটকায় এটা মানতে যে ওর প্রবলেম থাকতে পারে।
আমি- তুই বুঝিয়ে বল নিশ্চয়ই বলবে।
দিদি- অনেক বুঝিয়েছি রে। ও কিছুতেই শুনতে চায়না। আমি কি করি বল।
আমি- আমি চেষ্টা করব বোঝাতে?
দিদি- নারে ভাই , আমি তোকে বলেছি জানতে পারলে ও হয়ত তোকে আর থাকতে দেবে না এখানে। তুই প্লিজ কাউকে কিছু বলিস না।
আমি আর কথা বাড়ালাম না। এরপর কদিন কেটে গেল।আমি আর কিছু বলিনি এই নিয়ে।দিদিকে দেখতাম কেমন মনমরা হয়ে আছে সারাক্ষণ ,কিছুতেই যেন মন নেই। আমার খুব অসহায় লাগতো দিদিকে দেখে কিন্তু কিছু করতে পারতাম না । একদিন আর না থাকতে পেরে দিদিকে বললাম,
আমি- আমার এক সহকর্মীর বউ গাইনোকোলজিস্ট , তুই চাইলে ওনার সাতে কথা বলতে পারিস। উনি তোকে সাজেশান দিতে পারবেন কি করা যায়। তুই যদি রাজি থাকিস বলিস আমি নিয়ে যাব তোকে।
দিদি- আচ্ছা আমি ভেবে জানাবো রে তোকে।
কদিন পর দিদি রাজি হল যেতে।কিন্তু সর্ত হল জামাইবাবু জানবে যে আমরা শপিং করতে গেছি।
সেইমত আমরা দুজনে ডাক্তারের কাছে গেলাম। আমি বাইরে ওয়েট করলাম দিদি কথা বলে এল।
আমি- কিরে কি বলল?

দিদি- বলল আমার কিছু টেস্ট আর একবার করিয়ে নিতে আর তোর জামাইবাবু যদি নিজে না আসতে চায় তাহলে স্পার্ম স্যাম্পল কালেক্ট করে আমি যদি টেস্ট করাই তাহলেও হবে।
আমি- ঠিক আছে জামাইবাবুকে নাহয় পরে বুঝিয়ে বলিস। তোর টেস্ট গুলো কি আজ করা যাবে বলল?
দিদি- হ্যাঁরে আজই করিয়ে নেব। বারবার তো আর অজুহাত দিয়ে বেরোনো হবে না।এখানে কাছেই নাকি টেস্ট হয়।
আমি- ঠিক আছে চল তাহলে।
দিদি- যাচ্ছিস যখন তোর স্পার্ম কাউন্ট ও টেস্ট করিয়ে নিবি চল
আমি- ধুস! আমি করাতে যাব কেন ? আমার কি বিয়ে হয়েছে নাকি?
দিদি- আচ্ছা আজ না হয় হয়নি , কাল তো হবে। আগে থেকে জেনে রাখতে ক্ষতি কি ? তুই তো ওপেন মাইন্ডেড , তোর জামাইবাবুর মত তো নয়।
আমি- ঠিক আছে আমি করে নেব কিন্তু একটা শর্তে। আমার রিপোর্ট আমি জানবো, তোকে বলব না। ওকে?
দিদি- ওকে।

দিদি কি ভেবে হঠাৎ আমায় টেস্ট করাতে বলল জানিনা , একটু অস্বস্তিই হচ্ছিলো যাই হোক টেস্ট করিয়ে নিলাম। দিদিও দিদির টেস্ট গুলো করিয়ে নিল।
দিদি – হ্যাঁরে রিপোর্ট কিন্তু তুই নিতে আসবি, আমি আসতে পারবো না। তোর আর আমার রিপোর্ট একসাতেই বিল করিয়ে নিচ্ছি তুই একাই নিতে আসবে যখন
আমি- কর কিন্তু আমার টেস্ট এর টাকা আমি দেব
দিদি – আহারে লজ্জা পেয়ে গেছে আমার ভাইটা! ঠিক আছে সে নাহয় দিবি এখন আগে চল কিছু শপিং করতে তো হবে নাকি ! ভুলে গেলি কি বলে বেরিয়েছি?
আমি – সত্যি ভুলে গেছিলাম রে সবকিছুর মাঝে, ফুল কেস খেতাম আজ !
শপিং করে কোন রকমে জামাইবাবু ফেরার আগে বাড়ি ফিরলাম। দুদিন পর দিদি বলল “রিপোর্ট গুলো হয়ে গেছে তুই বিকেলে নিয়ে আসিস পারলে। আমার সব রিপোর্ট ঠিক ই আছে , বরং আগের চেয়ে ভালো আছে। তুই তোর রিপোর্ট টা রেখে আমার টা আমায় দিয়ে দিস ওকে?”
বিকেলে গিয়ে রিপোর্ট কালেক্ট করলাম । আমার রিপোর্ট খুবই ভালো। সেটা আলাদা করে বাকিটা দিদির হাতে দিলাম।
দিদি- থ্যাংক ইউ
আমি – থাক আর থ্যাংক ইউ করতে হবে না
দিদি- তোর রিপোর্ট কেমন?
আমি- ঠিক ঠাক, কাজ চলে যাবে।
দিদি- কাজ চলে যাবে কিরে ! দারুণ বল! তুই তো তোর বউকে একবারেই প্রেগন্যান্ট করে দিবি!
আমি- কিসব বলছিস মুখে কিছু আটকায় না দেখছি! এক মিনিট! তুই আমার রিপোর্ট জানিস?? এরকম তো কথা ছিল না!
দিদি- সরি ভাই , আমার আইডিটা দেওয়া ছিল ওরা সব রিপোর্ট আগেই আমায় কাল রাতে মেইল করে দিয়েছে একসাতে। চিন্তা করিস না তোর হবু বউ কে বলব না আগে থেকে!
বলে দিদি চোখ মেরে দিয়ে নিজের কাজ এ চলে গেল!

গল্পটা একটু বেশি লম্বা হয়ে যাচ্ছে লিখতে গিয়ে বুঝতে পারছি। কিন্তু এটা শুধুমাত্রও যৌনতার বা সেক্স এর গল্প নয়। যারা শেষ অব্দি পড়েছেন তাদের বলছি, সঙ্গে থাকবেন। শেষ পর্যন্ত নিরাশ হবেন না কথা দিচ্ছি। প্রথম বার লিখছি , কোনও মতামত থাকলে কমেন্ট এ জানাতে পারেন বা মেইল করতে পারেন আমায় । আমার আইডি

ফাকা ফ্লাটে উপজাতি গালফ্রেন্ডকে 1Aunty Vabi Lover গল্পো2 এটা আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা। ২০১৪ সালে পরিক্ষার পর ঢাকাতে আসি। এসে...
01/08/2024

ফাকা ফ্লাটে উপজাতি গালফ্রেন্ডকে 1

Aunty Vabi Lover গল্পো2

এটা আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা। ২০১৪ সালে পরিক্ষার পর ঢাকাতে আসি। এসে একটি শোরুম এ সেলসম্যান এর কাজ নেই। মোট ৮ জন সেলসম্যান ছিলাম। আমাদের সাথে কাজ করত ২ টি মেয়ে। তারা ছিল উপজাতি। এর মধ্যে একটি মেয়ের নাম ছিল রুথি। রুথিকে যে আমি প্রথম দেখি সেই দিনই ওর পাছার প্রেমে পড়ে যায়।ওপর বয়স ১৮বছর। ওর চেহারার একটু বর্ননা দেই। উচ্চতা ৪ ফুট ৮ ইঞ্চি। মুখ গোল। লাল টকটকে ঠোট, চেপ্টা নাক। একটু মোটা, বড় দুধ, পেটে মেদ নেই। পাছা অস্বাভাবিক বড়। তো জানিনা প্রথম দিন থেকেই ওর আমার অনেক পছন্দ হয়।

১ মাসের মধ্যে ওকে পটিয়ে ফেলি। শুরু হয় আমাদের ভালোবাসার যাত্রা। আমার বয়স ১৯। আমি ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা। আমার ধোন ৬.৫ ইঞ্চি লম্বা ও ৫ ইঞ্চি পরিধি। তো আমাদের প্রেম শুরু হওয়ার ২ মাস পরে আমরা প্রথম সেক্স করি। রুপি ওর বাড়ি থেকে ফ্রেন্ড এর বাসায় রাতে থাকবে বলে দেয় ওর বান্ধবীও পরিবারকে রাজী করতে সাহায্য করে। আমি একটি সাব লেট বাসায় থাকতাম। বাসার পাশের রুমের সবাই ৭ দিনের জন্য গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিল। ফ্ল্যাট একদম ফাকা৷ তো মঙ্গলবার রাতে রুথিকে আমার বাসায় নিয়ে আসি। বুধবার ছিল সাপ্তাহিক ছুটি। বাসায় এসে ওকে নিয়ে রুমে ঢুকতে না ঢুকতেই ও ঝাপিয়ে পড়ল আমার উপর।

শুরু করল লিপ কিস। আমিও কিস করতে করতে রুমের দরজা বন্ধ করলাম। বন্ধ করে আমি মনোযোগ দিলাম ওর ঠোটে। জিহ্বা দিয়ে ওর মুখের সমস্ত লালা চেটে খেতে শুরু করলাম।মাঝে মাঝে একে অপরের জিহ্বা চুপসে খেতে থাকলাম। এদিকে আমি দুই হাত দিয়ে ওপর বড়বড় পাছা টিপতে থাকি। ১৫ মিনিট পর আমি ওপর ঘাড় ও কানের লতিতে চুমু খেতে থাকি। ওকে কোলে করে ও-ই ভাবেই খাটের উপর নিয়ে যায়। খাটে বসাতেই ও ওর জিন্স ও টপস খোলে ফেলে। ওর গায়ে শুধু কালো ব্রা আর কালো প্যান্টি। ওহওহ ওর যে কি বডি। গভির নাভি। পাছার খাজে ওর প্যান্টি একদম হারিয়ে গেছে।
আমি নিজেকে সামলাতে না পেরে ওর পাছা মাংস চাটতে শুরু করি। পা থেকে পিঠ নাভি বুকের খাজ সর্বত্র জিহ্বা দিয়ে চাটতে শুরু করি। তারপর ওর ব্রা খোলে দুধচুসতে শুরু করি। ৩০ মিনিট এভাবে পুরু শরীর চেটে খাওয়ার পর প্যান্টি খোলে দেই। প্যান্টি ভোাদার রসে একদম ভিজে গেছে। পা দুটো ফাক করে দিয়ে সরা ওর ভোদায় মুখ নামি দিলাম। আহ কি সুন্দর সেক্সি গন্ধ।

ভুদায় মুখ দিয়ে চাটা ও চোসার সাথে সাথে ও শুরু করল আহ আহ আহ আহ………. ওহ ওহ্ ওহ্ করা। মিনিট ৬ পর ছরছর করে মুতে দিল আমার মুখে। আর এ-র সাথেই পুরো শরীর বাকিয়ে জলে ছেড়ে দিল। আমি ওর সব পানি চোসে খেলাম। আহ অপূর্ব খেতে। ও আমাকে টেনে উঠিয়ে কিস করে বলল এমন সুখ আগে জানলে ১ম দিন থেকেই সেক্স শুরু করত। আর বলল ওর প্রথম সেক্স যে এতো রোমাঞ্চকর হবে ও ভাবতে পারিনি।

তারপর ও আমার প্যান শাট জাগিয়া খোলে দিল।আমার ধোন হাতে নিয়ে ভয়ে ভয়ে এতো মোটা আর বড় জিনিস ও কি নিতে পারবে? আমি বললাম প্রথম প্রথম সবারই একটু কষ্ট হয়। শুনে ও বলল যত কষ্টই হোক আমি এটা নিবই। বলেই ও চুসতে শুরু করল। ৫ মিনিট পর ও বলল, “ প্লিজ দয়া করে তোমার ধোনটা দিয়ে আমার কুমারিত্ব হারাতে সাহায্য কর।

আমি বললাম তুমি আমার উপর উঠে নিজে থেকে ঢুকিয়ে নাও, আমি নিজে তোমাকে কষ্ট দিতে চাই না। ও অনেক লালা দিয়ে আমার ধোন একদম ভিজিয়ে নিয়ে উপরে উঠে লিপ কিস দিল। আমি ওর নরম দাবনা ধরে ধোনের উপর বসিয়ে ভোদার ফুটুতে ধোন সেট করে চাপ দিলাম হালকা। ও ওর শরীরের ভার একটু ফেলে দিল। সাথে নিচ থেকে আমিও একটু চাপ দিলাম, তাতে ধোনের মুন্ডিটা ঢুকে গেল। ও চিৎকার দিয়ে উঠল। ওর উরুদ্বয় কাঁপতে শুরু করল।

আমি স্পষ্ট গরম রক্তের ছোয়া পেলাম ধোন বেয়ে নিমে আসছে। আমি ওর পাছার দাবনা ঝাকাতে ও টিপতে থাকি। একটু সয়ে নিয়ে ও শুরু করল আবার চাপ দেওয়া। এইবার পুরু ৩ ইঞ্চি ঢুকে গেল। এভাবে আসতে আসতে ৫ ইঞ্চি ঢুকানোর পর আর ভিতরে যায় না। উপজাতি মেয়ে অনেক জেদি হয় দেখলাম। প্রচন্ড ব্যাথায় কাঁপতে কাঁপতে ও পুরো ধোন ঢুকিয়ে নিয়ে বলল, “ আহ একদম তলপেট ভরে গেছে। এর পর আাসতে আসতে ওঠবস শুরু করল আমিও তলঠাপ দিতে থাকি। সারা ঘর ভরে গেল ওর শিৎকারে।
কেমন লাগলো জানাবে সবাই

চলবে……..

Address

Khulna
Jhinaikandi
2300

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Aunty Vabi Lover গল্পো2 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category