শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন

  • Home
  • Bangladesh
  • Jigatala
  • শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন
শিশুদের জ্বর হলে করণীয়ঃ✅ শিশুর গায়ে হালকা কাপড় রাখুন। জ্বর বেশি হলে শিশুর সব জামাকাপড় খুলে দিন।✅ ঘরের দরজা-জানালা খোলা র...
10/07/2025

শিশুদের জ্বর হলে করণীয়ঃ

✅ শিশুর গায়ে হালকা কাপড় রাখুন। জ্বর বেশি হলে শিশুর সব জামাকাপড় খুলে দিন।

✅ ঘরের দরজা-জানালা খোলা রাখুন। ফ্যান ছেড়ে রাখুন অথবা হাতপাখা দিয়ে শিশুর সমস্ত শরীরে বাতাস করুন।

✅ জ্বর কমাতে মাত্রা অনুযায়ী প্যারাসিটামল সিরাপ, ট্যাবলেট বা সাপোজিটরী ব্যবহার করুন।

✅ সিরাপের পরিবর্তে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট ভেঙে বা গুড়ো করে খাওয়াতে পারেন। একটি প্যারাসিটামল ট্যাবলেট= ৪ চা চামচ প্যারাসিটামল সিরাপ।

✅ জ্বর বাড়তে থাকলে পানিতে তোয়ালে বা গামছা ভিজিয়ে পানি নিংড়ে নিয়ে প্রথমে পা তারপর হাত, বুক, পেট, পিঠ ও মাথা বারবার মুছে দিন। এক্ষেত্রে ঠান্ডা কিংবা অধিক গরম পানি ব্যবহার করবেন না।

✅ শিশুকে প্রচুর পানি, শরবত ফলের রস খেতে দিন।

✅ শিশুকে তার স্বাভাবিক খাবার খেতে দিন।

✅ জ্বর হলে শিশুর গায়ে বা মাথায় তেল মাখাবেন না। তেল মাথার ত্বক থেকে তাপ বিকিরণে বাঁধা দেয়।

✅ জ্বরের সাথে খিঁচুনি হলে, শিশু নেতিয়ে পরলে, নিষ্পলক স্থির দৃষ্টিতে চোখ মেলে রাখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

✅ চিকিৎসকের সহায়তায় জ্বরের প্রকৃত কারণ বের করে তার চিকিৎসা করান।

শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন

কোমল পানীয়, জুস যে কতটা ক্ষতিকর তা যদি মায়েরা জানতো তাহলে জুসের পরিবর্তে শিশুকে বুড়িগঙ্গার ময়লা পানি খাইয়ে আত্নতৃপ্তি পে...
09/07/2025

কোমল পানীয়, জুস যে কতটা ক্ষতিকর তা যদি মায়েরা জানতো তাহলে জুসের পরিবর্তে শিশুকে বুড়িগঙ্গার ময়লা পানি খাইয়ে আত্নতৃপ্তি পেতো। জেনে নিন কোমল পানীয়, জুস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য..

🚨 কোমল পানীয় ও জুসে ফ্রুকটোজ কর্ন সিরাপ থাকে যা লিভার কোষের ক্ষতিসাধন করে লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

🚨 পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দিয়ে হজম প্রক্রিয়াকে বাঁধাগ্রস্ত করে এবং পেটে গ্যাস জমা করে।

🚨 ডায়েট কোলাতে এসপারটেন থাকে যা স্নায়বিক জটিলতা সৃষ্টি করে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

🚨 কোমল পানীয়তে প্রচুর ক্যালরি থাকে যা শিশুর মেদ স্থুলতা এবং ডায়াবেটিসকে ত্বরান্বিত করে।

🚨 শরীর থেকে প্রয়োজনীয় মিনারেল ও ক্যালসিয়াম বের করে দেয়।

🚨 এসব পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে ফসফরিক এসিড থাকে যা দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে দাঁতকে ফোকলা করে দেয়।

🚨 ফসফরিক এসিড খাদ্যনালীকে ঝলসে দেয়।

🚨 কিডনিতে পাথর জমা করে।

🚨 কোমল পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন থাকে যা অস্থিরতা, অনিদ্রা ও হার্টের অসুখ বাড়িয়ে দেয়।

🚨 কমনীয় নাম আর লোভনীয় বিজ্ঞাপনের আড়ালে মানবদেহে বিধ্বংসী রূপে লুকিয়ে থাকতে পারে বলে প্রথিতযশা চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদগন কোমল পানীয়কে "ডাইনির রস" নামে আখ্যায়িত করেছেন।

এতসব জানার পরেও আপনার নাড়ি ছেঁড়া ধনকে কোমল পানীয়, জুস তথা ডাইনীর রস খাওয়াবেন কিনা সে সিদ্ধান্ত আপনার।

শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন

স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarc...
06/07/2025

স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes Scabiei নামক এক ধরনের পোকা বা ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা :

১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিস হলে বিশেষ করে রাতে বেশি চুলকানি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

২. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: স্ক্যাবিস হলে ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। কখনো কখনো চামড়ার নিচে পুঁজ জমে যায়।

৩. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: স্ক্যাবিস রোগে পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

৪. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি শিশু রোগীর কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে, তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে শিশুর মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:

১. চিকিৎসা:

☞ পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ ঘন্টা শরীরে রাখার পর) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভুল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস রোগ শরীর থেকে যাবেনা। মাসের পর মাস এই রোগের অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে। হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি তো দূরের কথা একসূতা পরিমাণ জায়গাও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। মনে রাখবেন, ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।

☞ আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারবেন।

☞ আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শিশুর স্ক্যাবিস রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ দিতে পারেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

☞ অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে ৩ দিন পর্যন্ত দূরে রাখতে হবে (কারণ রোগ সৃষ্টিকারী পোকা বা মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সকল সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখাবেন। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করবেন। এতে রিইনফেকশন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।

আশা করি আজকের আলোচনা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, আমার জন্য দোয়া রাখবেন, সবাই সুস্থ থাকবেন, সম্ভব হলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন।

দয়া করে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

মনে রাখবেন, আপনার সচেতনতা, আপনার সন্তানের জন্য দোয়া ও আশীর্বাদ।

ধন্যবাদ। ©

ফিডার গরম পানিতে পরিষ্কার করলেন তো ডায়রিয়াকে বাবুর কাছে ডাকলেন......ভাবী কল করেছিলেন। জানিস তোর ভাতিজার আবার ডায়রিয়া...
06/07/2025

ফিডার গরম পানিতে পরিষ্কার করলেন তো ডায়রিয়াকে বাবুর কাছে ডাকলেন......

ভাবী কল করেছিলেন। জানিস তোর ভাতিজার আবার ডায়রিয়া হয়েছে খুব খারাপ অবস্থা। বাবুর বয়স এগারো মাস। শুনে খারাপ লাগছিল। বার বার ডায়রিয়া হলে ওয়াটার সলুবল ভিটামিন (পানিতে দ্রবীভূত ভিটামিন যেমন ভিটামিন বি ভিটামিন সি ) এর ঘাটতি দেখা যায়। যা বাচ্চার শারীরিক ও মানসিক গঠনে খুব খারাপ ইফেক্ট ফেলে। ভাবীকে বলার সাহস পাচ্ছিলাম না যে বাবুর খাবার ঢেকে রাখেন কিনা? কারন ভাবী যে খুবই পরিচ্ছন্ন আর গোছালো সেটা বাড়ির সবাই জানে। নিজেই বলল বাবুর খাবার দাবারের ব্যাপারে এত সচেতন থাকি তবুও এসব হচ্ছে কেন বলেই স্বভাবসিদ্ধ কাঁদতে শুরু করল।

আরে কান্নার কি আছে? আচ্ছা বাচ্চা কি ফিডার ইউজ করে?
হ্যাঁ। কিন্তু আমি তো ফিডার শেষ হওয়ার পর প্রায় আধাঘণ্টা গরম পানিতে ফুটাই।

হেসে ফেললাম। বললাম ভাবী ভাতিজার সমস্যা তো ধরে ফেলেছি
ভাবী তো অবাক। ডক্টরস ডায়েরী।

বললাম আচ্ছা কাঁচা ডিম ভেংগে দেখেছেন কি নরম?
হ্যাঁ।
চুলায় গরম পানিতে সিদ্ধ করলে কেমন হয়?
কেন অনেক শক্ত?

এখানেই আপনার ঝামেলা। দুধেও প্রোটিন থাকে। আপনি বাচ্চাকে ফিডার খাওয়ানোর পর ফিডারের গায়ে কিছু দুধ তো লেগে থাকেই সেটা দেখা যাক বা না যাক। এই অবস্থায় আপনি যখন সেই ফিডারকে গরম পানিতে দিচ্ছেন তখন দুধের প্রোটিংগুলো বোতলের গায়ে শক্তভাবে লেগে যাচ্ছে। আর এগুলো অনেক দিন ধরে বোতলের গায়ে থাকে ফলে জীবানু খুব সহজেই আক্রমন করে এদের। আবার ঐ বোতলেই দুধ দিচ্ছেন আর ভাতিজা দুধের সাথে জীবানু খেয়ে সব বের করে দিচ্ছে। ডক্টরস ডায়েরী।

আমার লেকচারে ভাবির কান্না কোথায় হারিয়ে গেছে বলল তাহলে কি করব?

বললাম কেন ঠান্ডা পানি আছে না? ঠান্ডা পানিতে তো আর প্রোটিন জমে না

প্রথম দুই বছরে বাচ্চাদের ডায়রিয়া হওয়া খুব ক্ষতিকর। আর অনেক পরিচ্ছন্ন মায়েরাই এই ছোট্ট ভুলের জন্য নিজেরাতো কষ্টে ভোগেন ই বাচ্চার ও ভবিষ্যত গ্রোথকে স্লো করে দেন। তাই বাচ্চার ফিডার আগে ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে বা প্রয়োজনে ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করে তারপর গরম পানিতে ফুটিয়ে জীবানু মুক্ত করুন। প্রথমেই গরম পানিতে ধুয়ে জীবানুযুক্ত করে সর্ষেতে ভুত ঢুকাবেন না ডায়রিয়াকে বাবুর কাছে ডাকবেন না।

© ডক্টরস ডায়েরী - Doctors' Diary

পরিচিত যাদেরই বাবু আছে, নতুন বাবা মা হয়েছেন তাদের জন্য পোষ্টটি অবশ্যই শেয়ার করবেন।

🛑শিশুকে নিরাপদ রাখতে করণীয়ঃ শিশুরা সৃষ্টিগতভাবেই খুব চঞ্চল হয়। তাদের এক জায়গায় চুপচাপ বসিয়ে রাখা খুব কঠিন। চোখের পলকেই ত...
05/07/2025

🛑শিশুকে নিরাপদ রাখতে করণীয়ঃ

শিশুরা সৃষ্টিগতভাবেই খুব চঞ্চল হয়। তাদের এক জায়গায় চুপচাপ বসিয়ে রাখা খুব কঠিন। চোখের পলকেই তারা এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করে। ফলে ব্যথা পাওয়ার আশংকা থাকে এটা-সেটার সঙ্গে লেগে। সাইকেল চালাতে গিয়ে, খেলা করতে গিয়ে আঘাত পাওয়া তো শিশুদের রোজকার কাজ। তাই খুব বেশি চোখে চোখে রাখতে হবে আপনার শিশুকে। কিছু ক্ষেত্রে আগে থেকেই সতর্ক থাকলে অনেক দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব। চলুন জেনে নেয়া যাক শিশুর জন্য তার আপন ঘরটাকে কিভাবে আরও বেশি নিরাপদ রাখা যায়।

তেলাপোকা, পিঁপড়া, ইঁদুর, মশাসহ এরকম পোকা-মাকড় মারার নানারকম বিষাক্ত ওষুধ ব্যবহারে খুব বেশি সতর্ক হোন। প্রয়োজনে রাতে ঘুমানোর সময় এগুলো দিয়ে রাখুন এবং খুব সকালেই তা আবার ফেলে দিন।

শিশুর জন্য খেলনা নির্বাচনে সতর্ক থাকুন। কাচ, ধারালো কর্ণার বের করা, পাতলা টিন, সূঁচালো কিছু বের করা কোনো খেলনা শিশুদের কখনও দেয়া উচিত নয়। এসবে লেগে শিশুরা যে কোনো সময় হাতে, চোখে আঘাত পেতে পারে।

মার্বেল, কয়েন কিংবা এরকম খুব ছোট কিছু শিশুদের খেলতে দেয়া কিংবা নাগলের মধ্যে রাখা উচিত নয়। এগুলো যে কোনো সময় শিশুরা মুখে পুড়ে দিতে পারে। আর তা সহজে গলায় আটকে যেতে পারে।

ড্রেসিং টেবিল, খাট, টি-টেবিল, ডাইনিং টেবিল প্রভৃতির কর্ণার চোখা থাকলে সেখানে কাপড়, তুলা কিংবা অন্য নরম কিছু সেঁটে রাখুন। যাতে শিশু ব্যথা না পায়।

ব্লেড, কাঁচি, চুড়ি, আলপিন, সেপ্টেপিন, সুঁই প্রভৃতি শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

রান্নাঘরের দা, বঁটি কখনোই ফ্লোরে রাখা উচিত নয়। কাজ শেষ হয়ে গেলে এগুলো উপরে কোথাও তুলে রাখুন।

শিশুর ঘরের আসবাবপত্র যেন খুব বেশি উঁচু না হয় সে দিকে লক্ষ রাখুন। খাট খুলে ফ্লোরিং করতে পারেন। কারণ এ সময় শিশুরা খাট থেকে পড়েই সবচেয়ে বেশি আঘাত পায়।

কাচের গ্লাস, ফুলদানি কিংবা অন্য ব্যবহারের জিনিস শিশুর নাগালের বাইরে রাখুন। ড্রেসিং টেবিল যদি পুরাটা কাচ হয় তবে এখন তা বদলে ফেলা এবং ড্রেসিং টেবিলের ওপর থেকে লিপিস্টিক, লোশন, ক্রিম প্রভৃতি সরিয়ে ফেলাই এখন বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

শিশুদের খাবার পাত্র কখনোই কাচের হওয়া উচিত নয়। খেয়াল রাখুন শিশু ময়লা কিছু মুখে পুড়ে দিচ্ছে কি না।

ডা. কামাল হোসেন স্যারের ছবি ও জাগোনিউজের তঅথ্য অবলম্বনে শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন। শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

...important post....অনেক সময় দেখা যায় অবিবাহিত মেয়েদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেছে। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার বললো প্রেগনেন্...
05/07/2025

...important post....অনেক সময় দেখা যায় অবিবাহিত মেয়েদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেছে। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার বললো প্রেগনেন্সি টেস্ট করে নিয়ে আসুন। এমতাবস্থায় প্রথমে হয়তো রোগীর লোক বলবে রোগী অবিবাহিত। এখনও বিয়ে হয়নি, বাচ্চা কিভাবে হবে ডাক্তার তখন জোর দিয়ে বলবে আগে টেস্ট করে নিয়ে আসুন তারপর রোগী দেখবো, না হলে দেখবোনা। রোগী যাবে টেস্ট করাতে। এবার দেখা গেলো রোগী প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ। বাড়ির লোক অবাক, রোগী অজ্ঞান।

তখন স্বাভাবিক ভাবেই রোগীর বক্তব্য থাকবে,
আমি কিছু করিনি। রোগীর লোকের বক্তব্য, কিছু করিসনি তো বাচ্চা কোথা থেকে এলো।
ডাক্তারের কাছে রোগী কাঁদতে কাঁদতে বলবে, বিশ্বাস করেন ডাক্তার সাহেব আমি কিছুই করিনি। বাচ্চা কোথা থেকে এলো আমি জানিনা।

রোগীর লোক যদি জীন বিশ্বাসী হয় তবে বলে দেবে জীনের বাচ্চা ওটা কিন্তু ডাক্তারের কেরামতি এখনও বাকি আছে।ডাক্তার তখন আলট্রাসনোগ্রাফির সাহায্য নেবে।

আলট্রাসনোগ্রাফিতে দেখা যাবে রোগী প্রেগনেন্ট না। রোগীর তল পেটে কোন ফেটাস নেই।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে রোগীর পেটে বাচ্চা নেই কিন্তু প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ আসলো কেন।
এটা যে স্ট্রিপ দিয়ে টেস্ট করা হয় সেই স্ট্রিপ আসলে বাচ্চা ডিটেকটর না।

একজন মহিলা যখন বাচ্চা কনসিভ করে তার ৬ দিনের মধ্যে human chorionic gonadotropin (HCG) নামক একটি হরমোন নিঃসৃত হয় দেহ থেকে যা ইউরিন এর মাধ্যনে দেহ থেকে বের হয়। হরমনটি মূলত syncytiotrophoblast (প্লাসেন্টা অংশ) রক্ষার কাজে ব্যবহৃত হয়।

কিন্তু এই একই হরমোন অনেক টিউমার যেমন : Seminoma, choriocarcinoma, germ cell tumors, hydatidiform mole formation, teratoma with elements of choriocarcinoma, and islet cell tumor এর কারণেও নি:সৃত হতে পারে। তখন তো প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ দেখাবে।

এইরকম পরিস্থিতিতে প্রথমেই অনেকে আ*ত্ম*হ*ত্যার পথ বেছে নেয়। আ*ত্ম*হ*ত্যা করা বা অন্য কিছু ঘটানোর আগে সিউর হোন। আপনি নিজে সতর্ক হোন আর আশেপাশের মানুষকেও সতর্ক করুন। তাহলে হয়তো একটা প্রাণ বাঁচতে পারে। ©

কেয়া*মত হওয়ার আলামত বোধহয় এগুলোই।কান্না করে বলে নিজের মেয়েকে জবা*ই করে ফেললো বাবা ,আহারে দুনিয়া, পৃথিবীতে ১০০ টা মে...
04/07/2025

কেয়া*মত হওয়ার আলামত বোধহয় এগুলোই।
কান্না করে বলে নিজের মেয়েকে জবা*ই করে ফেললো বাবা ,

আহারে দুনিয়া, পৃথিবীতে ১০০ টা মেয়েকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় তোমার পছন্দের ব্যক্তি কে?
নিঃসন্দেহে ৯৯ জনই বলবে তার বাবা।

আর সন্তানদের মধ্যে মেয়েরা বাবার একটু বেশি আদরের থাকে। অথচ আজ সেই মেয়েকেই মে*রে ফেললো বাবা।

সিলেটে ৪৫ দিন বয়সী ইনায়াকে নিয়ে দুপুরে ঘুমাচ্ছিল ইনায়ার মা,যার কি না এখনও সীজারের সেলাই শুকায় নি।
পাশেই ঘুমাচ্ছিল ইনায়ার বাবা, হঠাৎ কেঁদে উঠে ইনায়া ওর কান্নায় বিরক্ত হয়ে দা দিয়ে জ*বাই করে শিশু বাচ্চা ইনায়াকে। এরপর নিজেকেও জবা*ই করে ফেলতে চায় বাবা। কিন্তু নিজের বেলায় ব্যর্থ হয়। চিৎকার করে ওঠে। সেই চিৎকারে মা এসে দেখে এই করুণ দৃশ্য।

মায়ের চিৎকারে ভারী হয় আকাশ বাতাস।

এই মা কে কি বলে সান্তনা দেওয়ার আছে?

পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে জানা যায় ইনায়ার বাবা গত দুইদিন ধরে মাথা ব্যথা এবং মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন। ©

বর্তমানে আমাদের দেশের অনেক শিক্ষার্থী অনলাইন শিক্ষার দিকে ঝুঁকছে। হাতের নাগালেই এখন দেশসেরা শিক্ষকদের লেকচার, ভিডিও টিউট...
04/07/2025

বর্তমানে আমাদের দেশের অনেক শিক্ষার্থী অনলাইন শিক্ষার দিকে ঝুঁকছে। হাতের নাগালেই এখন দেশসেরা শিক্ষকদের লেকচার, ভিডিও টিউটোরিয়াল বা কোর্স কনটেন্ট। আর সময় বাঁচাতে অনেকেই এসব লেকচার দ্রুত গতিতে দেখে নিচ্ছে—১.৫x বা ২x স্পিডে।

শিক্ষার প্রেক্ষাপটে এটা বিশেষভাবে কার্যকর হতে পারে, কারণ এতে অতিরিক্ত সময় বাঁচিয়ে সেই সময়টা অনুশীলনী বা প্র্যাকটিসে ব্যয় করা যায়। তবে এভাবে দ্রুত ক্লাস শেষ করা কি আসলেই কোনো কার্যকরী উপায়?

এজন্য আগে বুঝতে হবে কোনো কিছু শেখার সময় ব্রেনের ফাংশন কিভাবে কাজ করে।

কোনো কথ্য কনটেন্ট গ্রহণের সময় মস্তিষ্ক তিনটি ধাপে কাজ করে। প্রথমে তথ্যকে এনকোড করে অর্থাৎ শব্দগুলো বুঝে নেয় ও তাদের প্রাসঙ্গিক অর্থ মেমোরি থেকে রিয়েল টাইমে খুঁজে আনে। এরপর সেগুলোকে ‘ওয়ার্কিং মেমোরিতে’ অস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে। যেখানে সেই তথ্য একত্রিত, প্রক্রিয়াকরণ ও বিশ্লেষণ করা হয়। সবশেষে প্রয়োজন হলে সেই তথ্যকে লং-টার্ম মেমোরিতে স্থানান্তর করে।

সমস্যাটা শুরু হয় তখনই, যখন অনেক তথ্য খুব দ্রুত একসাথে চলে আসে। মানুষ সাধারণত প্রতি মিনিটে ১৫০ শব্দ পর্যন্ত আরামে শুনতে ও বুঝতে পারে। ৩০০ বা ৪৫০ শব্দ প্রতি মিনিটেও শোনা সম্ভব হলেও এতে মস্তিষ্কের ওয়ার্কিং মেমোরিতে প্রেসার পড়ে।

এই ওয়ার্কিং মেমোরি অনেকটা কম্পিউটারের র‍্যামের মতো। এটা অস্থায়ী স্মৃতি এবং ধারণক্ষমতা সীমিত। খুব বেশি তথ্য একসঙ্গে খুব দ্রুত আসলে তা ধারণক্ষমতা ছাড়িয়ে যায়। এর ফলে মস্তিষ্কে কগনিটিভ ওভারলোড তৈরি হয়, এবং অনেক তথ্য স্মৃতি থেকে হারিয়ে যেতে পারে। ফলাফল স্থায়ী স্মৃতিতে সকল তথ্য পৌঁছাবে না।

সম্প্রতি একটি মেটা অ্যানালাইসিসে ২৪টি গবেষণা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ভিডিও প্লেব্যাক স্পিড যত বাড়ে, শেখার মান তত কমে। ১.৫x গতিতে বড় ক্ষতি হয় না, তবে ২x বা তার বেশি গতিতে গেলে পরীক্ষার ফলাফল উল্লেখযোগ্যভাবে খারাপ হয়।

গড়ে একজন শিক্ষার্থীর স্কোর ১৭% পর্যন্ত কমে যেতে পারে শুধুমাত্র স্পিড বাড়ানোর কারণে। বিশেষ করে বয়স্কদের ক্ষেত্রে সমস্যা আরও প্রকট, কারণ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের প্রসেসিং স্পিড ও স্মৃতিশক্তি দুর্বল হতে থাকে।

তবে এটা দেখার বিষয় যে নিয়মিত দ্রুত গতির ভিডিও দেখলে মস্তিষ্ক এটার সাথে মানিয়ে নিতে পারে কি না, বা দীর্ঘমেয়াদে এর কোনো ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব পড়ে কি না। কেউ কেউ সম্ভাবনা দেখছেন কগনিটিভ প্রসেসিং শক্তি বৃদ্ধির।

তবে আপাতত গবেষণাগুলো নেতিবাচক দিকগুলোরই বেশি ইঙ্গিত দিচ্ছে। কারণ কেবল সময় বাঁচানোর জন্য লেকচার, অডিও বুক প্লেব্যাক স্পিড বাড়ালে শেখার আনন্দ কমে যায়। তাই শেখার গুণগত মান এবং নিজের মানসিক ক্লান্তির বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখেই এই অভ্যাস গড়ে তোলাই শ্রেয়। (বিজ্ঞান্বেষী)

তথ্যসূত্র: দ্য কনভারসেশন

কঠিন সত্য: একটি ব্যাটারি। একটি শিশু। একটি কফিন। আপনার ছোট আঙুলের নখের সমান একটি বোতাম ব্যাটারি মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যে আপনা...
04/07/2025

কঠিন সত্য: একটি ব্যাটারি। একটি শিশু। একটি কফিন।

আপনার ছোট আঙুলের নখের সমান একটি বোতাম ব্যাটারি মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যে আপনার শিশুর গলার ভিতর ফুটো করে দিতে পারে। এটি গলায় আটকে থাকে না।এটি শরীর থেকে স্বাভাবিকভাবে বের হয় না। এটি মে*রে ফেলে। চুপচাপ।

কোনো সতর্কতা সংকেত থাকে না। কোনো আর্তনাদ থাকে না।শুধু পেট ব্যথার অজুহাতে ঘুম ঘুম শিশুটি…
তারপর অঙ্গ বিকল হওয়া। রক্তক্ষরণ। মৃ*ত্যু।

রিমোটের সেই “নির্দোষ” ব্যাটারিটি? যেটি আপনি কাপড় ভাঁজ করার সময় মেঝেতে পড়ে ছিল? সেটিই তার জীবন কেড়ে নেয়।

এখানে দ্বিতীয় কোনো সুযোগ নেই। পিছনে ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই। শুধু থাকে একটি কবরফলক।

কভারগুলো টেপ দিয়ে আটকে দিন। ড্রয়ার লক করে রাখুন। অতিরিক্ত ব্যাটারি ফেলে দিন। যা কিছু ক্লিক হয়, সব যাচাই করুন।

কারণ কোনো খেলনা একটি শোকসভা পাওয়ার যোগ্য নয়।
আর কোনো অল্প সময়ের অসতর্কতা এত ছোট কফিনের মূল্য হতে পারে না।

এন্ডোসকপির মাধ্যমে একই সাথে পেটের ভিতর থেকে ফরেনবডি (আংটি) ও খাদ্যনালীর পলিপ কেটে বের করাঃগতকাল বরিশাল থেকে একটি বাচ্চা ...
03/07/2025

এন্ডোসকপির মাধ্যমে একই সাথে পেটের ভিতর থেকে ফরেনবডি (আংটি) ও খাদ্যনালীর পলিপ কেটে বের করাঃ

গতকাল বরিশাল থেকে একটি বাচ্চা বিআরবি হসপিটালে আসে। বাচ্চটি ৫দিন আগে একটা আংটি গিলে ফেলে যা পাকস্থলীতে আটকে ছিল। প্রথমে বাচ্চাটি বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এন্ডোসকপির মাধ্যমে আংটিটি বের করতে গিয়ে esophagus এ পলিপ দেখতে পায়।কিন্তু তাদের ওখানে এনেস্থিসিয়া দেওয়ার ব্যবস্থা না থাকায় সাথে সাথে বাচ্চাটিকে বিআরবি হসপিটালে আমার কাছে পাঠায়।
আলহামদুলিল্লাহ আমরা এন্ডোসকপির মাধ্যমে এক সেটিংএ ফরেনবডি (আংটি) ও পলিপ কেটে নিয়ে আসি।
একদিন হাসপাতালে ভর্তি রেখে আজ ছুটি দিয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ বাচ্চাটি এখন সম্পূর্ণ সুস্থ আছে।
ধন্যবাদ বিআরবি হসপিটালের এন্ডোসকপি ও এনেস্থিসিয়া টিমের সকল সদস্যকে।

ডাঃকামাল হোসেন
ইন্টারভেনশনাল পেডিয়াট্রিক গ্যাস্ট্রএন্টারোলজিস্ট
কনসালটেন্ট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও বিআরবি হসপিটাল

শিশুর ক্ষতিরোধে বেবি ওয়াকারকে ‘না বলুন'বেবি ওয়াকার নিয়ে গবেষণার ভিত্তিতে ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব পেডিয়াট্রিকস জানিয়েছে,...
03/07/2025

শিশুর ক্ষতিরোধে বেবি ওয়াকারকে ‘না বলুন'

বেবি ওয়াকার নিয়ে গবেষণার ভিত্তিতে ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব পেডিয়াট্রিকস জানিয়েছে, বেবি ওয়াকার ব্যবহার করলে শিশুর পেশি ও হাঁড়ের স্বাভাবিক গঠন বাধাগ্রস্ত হয়। এতে তার পেশী ও হাঁড়ের গঠন যতটা সমৃদ্ধ হওয়ার কথা ততটা সমৃদ্ধ হয় না। এর ফলে বেবি ওয়াকার ব্যবহার করা শিশুরা জীবন চলার পথে যেকোন সময় বড় ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।

বিশ্ববিখ্যাত শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক জার্নাল আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব পেডিয়াট্রিকস বেবি ওয়াকারের ক্ষতির দিক বিবেচনায় একে ‘ডেঞ্জারাস চয়েস’ বলে আখ্যায়িত করেছে।

এই গুলো হলো অ্যাফথাস আলসার (Aphthous ulcers).অ্যাফথাস আলসার হল এক ধরনের মুখের ঘা যা সাধারণত মুখের নরম টিস্যু যেমন- ঠোঁট,...
03/07/2025

এই গুলো হলো অ্যাফথাস আলসার (Aphthous ulcers).অ্যাফথাস আলসার হল এক ধরনের মুখের ঘা যা সাধারণত মুখের নরম টিস্যু যেমন- ঠোঁট, গাল, জিহ্বা বা মাড়ির গোড়ায় দেখা যায়। এটিকে অনেক সময় "ক্যানকার sores" বা "লবণের ঘা" ও বলা হয়। এটি সংক্রামক নয় এবং সাধারণত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায়।
লক্ষণ:
ছোট, গোলাকার বা ডিম্বাকৃতির ঘা, যা সাদা বা হলুদ রঙের হতে পারে।
ঘাগুলির চারপাশে লাল রঙের একটি বৃত্ত থাকে।
কথা বলতে, খেতে বা পান করতে গেলে ব্যথা হতে পারে।
কারণ:
অ্যাফথাস আলসারের সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি, তবে কিছু কারণের জন্য এটি হতে পারে, যেমন-
মানসিক চাপ
হরমোনজনিত পরিবর্তন
কিছু খাবার (যেমন- সাইট্রাস ফল, মশলাদার খাবার)
দাঁতের ধারালো অংশ বা মুখের আঘাত
অ্যালার্জি পর্যাপ্ত ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের অভাব
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া
চিকিৎসা:
বেশিরভাগ অ্যাফথাস আলসার কয়েক দিনের মধ্যে নিজে থেকেই সেরে যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত চিকিৎসা সহায়ক হতে পারে:
ব্যথা কমাতে ব্যথানাশক ওষুধ (যেমন - আইবুপ্রোফেন বা প্যারাসিটামল)
অ্যান্টিসেপটিক মাউথওয়াশ ব্যবহার করা
ক্ষেত্রবিশেষে, স্টেরয়েড ক্রিম বা মলম ব্যবহার করা যেতে পারে।
যদি ঘাটি বড় হয় বা সেরে না যায়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
Apsol নামে oral paste পাওয়া যায় ফার্মেসিতে যা খুব ভালো কাজ করে।
Dr. S Hasan- ডা: এস হাসান

Address

Jigatala

Telephone

+8801768888999

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন:

Share

Category