Dr.Fakhrul Islam

Dr.Fakhrul Islam ডাঃ মোঃ ফখরুল ইসলাম
B.H.M.S.(Dhaka University)
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। মিরপুর-14
(4)

15/10/2025

চিন্তার কিছু নেই—এটি সাধারণত ক্যান্সারজনিত কিছু নয়, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই benign (অক্ষতিকর) কারণেই হয়ে থাকে।
তবে চিকিৎসা না করলে এটি ক্রমে বড় হতে পারে বা গভীর কোনো সংক্রমণের ইঙ্গিত দিতে পারে।

এই রোগটির নাম:
🩺 Cervical Lymph Node Swelling (Cervical Lymphadenopathy)
যা মূলত গলার দুই পাশে বা নিচে থাকা লিম্ফ নোড ফুলে গেলে হয়ে থাকে।
এই lymph node গুলো শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অংশ — সংক্রমণ বা প্রদাহ হলে এগুলো ফুলে ওঠে।


✅✅ Cervical Lymphadenopathy কী? ✅✅

👉 এটি হলো গলার লিম্ফ গ্রন্থি বা lymph node-এর ফোলা অবস্থা।
👉 সংক্রমণ (Infection), প্রদাহ (Inflammation), বা কোনো রোগের প্রতিক্রিয়ায় নোডগুলো বড় হয়ে যায়।
👉 এটি শরীরের ইমিউন সিস্টেমের সতর্কবার্তা — কোথাও কিছু সমস্যা হয়েছে।


✅✅ Cervical Lymph Node Swelling এর সাধারণ কারণ: ✅✅

🔹 গলা ব্যথা, টনসিলাইটিস বা দাঁতের ইনফেকশন
🔹 কানের সংক্রমণ
🔹 ভাইরাল বা ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ
🔹 টিউবারকিউলোসিস (TB)
🔹 খুব কম ক্ষেত্রে ক্যান্সার বা অটোইমিউন ডিজিজ

---

✅✅ লক্ষণসমূহ: ✅✅

👉 গলার পাশে এক বা একাধিক গাঁট বা ফোলা
👉 ব্যথা থাকে না, কিছু ক্ষেত্রে স্পর্শ করলে হালকা ব্যথা বা কোমলতা
👉 জ্বর, দুর্বলতা বা ওজন কমে যাওয়া (কিছু ক্ষেত্রে)
👉 অনেক সময় গলার নড়াচড়ায় অস্বস্তি


✅✅ কি করা উচিত? ✅✅

▪️ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটি সংক্রমণজনিত — তাই ভয় পাওয়ার কিছু নেই
▪️ যদি ফোলাটি ২ সপ্তাহের বেশি থাকে বা ব্যথা, জ্বর, ওজন কমা, রাতের ঘাম থাকে — তাহলে চিকিৎসা নেওয়া জরুরি
▪️ প্রয়োজন হলে রক্ত পরীক্ষা, আল্ট্রাসনোগ্রাম বা বায়োপসি করা হয়
▪️ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মূল কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা দিলে লিম্ফ নোডের প্রদাহ ও ফোলা ধীরে ধীরে সম্পূর্ণভাবে কমে যায়
▪️ দেরি না করে সঠিক চিকিৎসা শুরু করা উত্তম

▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️

ধন্যবাদান্তে:
▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️

👨‍⚕️ Dr.Fakhrul Islam ) 👨‍⚕️
B.H.M.S. (University of Dhaka), Ex. H.P.
Govt. Homeopathic Medical College & Hospital, Mirpur-14, Dhaka
Experienced in: Chronic, Skin & S*x Diseases
Consultant: Homeopathic Medicine
Govt. Reg. No (DGHS): H-1530

🏥 Dhaka Chamber:

সিটি হোমিও হেলথ কেয়ার
Jatrabari, Jurain Railgate, Dhaka.

📱 WhatsApp: 01813-932278

▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️

27/09/2025

চিন্তার কিছু নেই—এটি সাধারণত ক্যান্সারজনিত কিছু নয়, benign (অক্ষতিকর) lesion। তবে চিকিৎসা না করলে বড় হতে থাকবে।

এই রোগটির নাম: Ranula (Sublingual Cyst)
যা জিহ্বার নিচে (sublingual area) এর মধ্যে বিশেষ করে এটি হয়েছে sublingual gland area বা sublingual fossa তে। এটি গোল, মসৃণ, নরম স্ফীতি মাংসপেশীর মত ফুলে যায় এবং ধীরে ধীরে বড় হয়।


✅✅ Ranula ( Sublingual Cyst ) কী? ✅✅
এটি আসলে salivary gland (লালা গ্রন্থি) এর duct ব্লক হয়ে গেলে ভেতরে লালা জমে যায় এবং cyst-এর মতো ফুলে ওঠে।
👉সাধারণত জিহ্বার নিচে বা মুখের তলায় দেখা যায়।
👉প্রথমে ছোট থাকে, পরে ধীরে ধীরে বড় হয়।


✅✅ Ranula (Sublingual Cyst) এর লক্ষণ হলো ✅✅

👉 নরম, তরল-ভরা গুটির মতো লাগে
👉 ব্যথাহীন
👉 খাওয়ার সময় বা কথা বলার সময় কিছুটা অসুবিধা হতে পারে যদি অনেক বড় হয়
👉 অনেক সময় রঙ হালকা নীলচে বা স্বচ্ছ হয়


✅✅ এ ক্ষেত্রে কী করা উচিত? ✅✅

▪️ সাধারণত এ ধরনের cyst নিজে থেকে সারে না
▪️চিকিৎসা হলো: এসব Cyst এর জন্য surgical removal বা marsupialization এর কোন প্রয়োজন নেই। (অর্থাৎ অপারেশনে যাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই)
👉👉 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাতে এগুলো 95% রোগী ভালো হয়ে যায়।
▪️দেরি করলে এটি আরও বড় হতে পারে, মুখে অস্বস্তি বা খাওয়ার সমস্যা হতে পারে


▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️

ধন্যবাদান্তে:
▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️

👨‍⚕️ Dr.Fakhrul Islam 👨‍⚕️
B.H.M.S. (University Of Dhaka). Ex.H.P
Govt.Homeopathic Medical College & Hospital. Mirpur-14, Dhaka.
Bachelor Of Homeopathic Medicine & Surgery (GHMCH)
Experienced with Chronic Disease, S*x & Skin Disease.
Consultant: Homeopathic Medicine
Govt.Reg.No (DGHS): H-1530

▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️
ঢাকা চেম্বার: সিটি হোমিও হেলথ কেয়ার
যাত্রাবাড়ি, জুরাইন রেলগেইট, ঢাকা।
What's app: 01613-932278

25/09/2025

ছোট বাচ্চাদের চিনি, চকলেট, ললিপপ, চিনিযুক্ত খাবার বেশি খাওয়ার ফলাফল !!

25/09/2025

#স্ক্যাবিস! #খোসপাচড়া #হোমিওপ্যাথি

২ বছর ধরে স্ক্যাবিস রোগীর সফল চিকিৎসার পাশাপাশি কয়েকটি অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি, ইনশাআল্লাহ উপকৃত হবেন।

চিকিৎসা জানার আগে স্ক্যাবিস সম্পর্কে কিছু ধারণা থাকা জরুরি।
👉স্ক্যাবিস কী?
স্ক্যাবিস (Scabies) একটি চরম সংক্রামক চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei var. hominis নামক এক ধরনের পরজীবী মাইটের (mite) কারণে হয়। এটি খুবই ক্ষুদ্র, মাইক্রোস্কোপিক প্রাণী যা ত্বকে ঢুকে গর্ত (burrows) করে এবং সেখানে ডিম পাড়ে। এর ফলে তীব্র চুলকানি এবং ত্বকে উদ্ভেদ বা ঘা সৃষ্টি হয়।

👉স্ক্যাবিসের কারণ কী?
পরজীবীঃ Sarcoptes scabiei নামক মাইট।

👉সংক্রমণ ছড়ানোর উপায় কীঃ
▪️ত্বকের সংস্পর্শ
▪️একই বিছানা, কাপড়, তোয়ালে ইত্যাদির ব্যবহার
▪️পরিবারের এক সদস্য আক্রান্ত হলে অন্যরাও সহজেই সংক্রমিত হয়।

👉স্ক্যাবিসের লক্ষণসমূহঃ প্রধান ৩ টি লক্ষণ হলো-
ক) ভয়ানক চুলকানি – বিশেষ করে রাতে বৃদ্ধি পায়।
খ) ত্বকে উদ্ভেদ – আঙুলের ফাঁকে, কবজিতে, পায়ে, নাভি, কোমর, স্তন ও যৌনাঙ্গের আশপাশে সহ শরীরের সবখানে উদ্ভেদ দেখা দেয়।
গ) চুলকানির কারণে ঘা ও সেকেন্ডারি ইনফেকশন হতে পারে।

👉বাচ্চাদের প্রধান ২ লক্ষণঃ
ক) মাথা, মুখ ও হাতের তালুতে ও পায়ের আঙুলে বেশি দেখা যায়।
খ) মারাত্মক রুপ ধারণ করতে পারে।

👉স্ক্যাবিসের ধাপসমূহঃ
ক) ইনকিউবেশন পিরিয়ডঃ
▪️প্রথম সংক্রমণে উপসর্গ দেখা দিতে ২-৬ সপ্তাহ সময় লাগে
▪️দ্বিতীয়বার সংক্রমণে ১-৪ দিনের মধ্যেই উপসর্গ শুরু হয়

খ) প্রাথমিক স্টেজঃ হালকা চুলকানি ও র‍্যাশ দেখা দেয়।
গ) এডভান্স স্টেজঃ তীব্র চুলকানি, উদ্ভেদ, ঘা, ইনফেকশন

👉স্ক্যাবিসের ধরনঃ
ক) ক্লাসিক টাইপ: সবচেয়ে কমন। আমরা যেটা সচারাচর দেখে থাকি।
খ) নডুলার স্ক্যাবিস: বগল, কুচকি, লজ্জাস্থানে এর সংক্রমণ বেশি।
গ) বুলাস স্ক্যাবিস: ফোস্কাসহ দেখা দেয়।
ঘ) ক্রাস্টেড স্ক্যাবিসঃ বাংলাদেশে দেখা যায় না।

দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন রোগীদের ক্ষেত্রে দেখা যায় ত্বকে পুরু, খসখসে স্ক্যাব পড়ে, অত্যন্ত সংক্রামক

👉ডায়াগনসিসঃ
▪️ক্লিনিক্যাল লক্ষণ দেখে ডায়াগনোসিস করা সহজতর।
▪️এছাড়া ত্বকের স্ক্র্যাপ নিয়ে মাইক্রোস্কোপে পরীক্ষা করা যায়।

👉 প্রতিরোধের উপায়ঃ
▪️ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা জরুরি + জরুরি
▪️আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা
▪️বিছানা, জামা-কাপড় গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকানো
▪️পরিবারের সবাইকে একসাথে চিকিৎসা দেওয়া
▪️রোগীর জন্যঃ আক্রান্ত ব্যক্তির জামাকাপড় গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে বায়ু নিরোধক করে প্যাকেট করে রাখা উচিত।

👉হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ According to Homeopathic Law: 'Treat the patient not the disease' based on totality of symptoms.
ধাতুগত শারীরিক গঠন, ধাতুগত প্রবণতা ও সংবেদনশীলতা বিবেচনায় আনা জরুরি। কিছু উদাহরণ দিলে সহজ হবে।

Psorinum: 200, 1M
যখন দেখবেন বিভিন্ন ওষুধ খাওয়ার কিছুটা কমেছে কিন্তু এই চর্মরোগটি আবার পুনরায় দেখা দিচ্ছে অর্থাৎ রি কারেন্ট হচ্ছে তখনই সরি নামের কথা মনে করবেন। এবং সেই সাথে Psorinum এর লক্ষণ গুলোর দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।

Calcaria Carb: 30, 200, 1M
রোগীর সমস্যা স্ক্যাবিস, কিন্তু শিশুর গঠন পুরোপুরি ক্যালক কার্ব (মোটা, থলথলে, গলায় ঘাম, ডিম পছন্দ ইত্যাদি), তাহলে ধাতুগত বিবেচনায় ক্যালক কার্ব ই তাকে স্ক্যাবিস থেকে মুক্ত করবে।

Graphitis: 30, 200, 1M
গ্রাফাইটিসের ধাতুগত রুপ-- ভারী, মোটা, চর্ম খসখসে ও রুক্ষ, সাদামাটা চরিত্রের, ধীর।
পুরাতন কেস। হযবরল। আক্রান্ত স্থানে ক্ষত। পুরু, চটচটে স্রাব নিঃসরণ হয়। ক্ষতস্থানে জামাকাপড় আঠার মতো লেগে যায়। ১০০০ শক্তি দিলে সিঙ্গেল ডোজই যথেষ্ট।

Sulphur: 30, 200, 1M
সালফারের রোগী নোংরা, অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্ন, অগোছালো।

এছাড়া যেসকল ওষুধ খুব প্রয়োজন হবেঃ

Antim Crud: 6, 30, 200
প্রাথমিক স্টেজে খুবই প্রয়োজনীয়। যখন উদ্ভেদগুলো দেখা শুরু, অনেক সময় বুঝাও যায় না, এগুলো স্ক্যাবিস নাকি অন্য চুলকানি। অনেকসময় মনে হবে ঘামাচির মতো। অর্থাৎ একদম শুরুতে এটি প্রয়োগ করা গেলে আর কিছুর প্রয়োজন হবে না। ৬ শক্তি দিলে দৈনিক ১-২ বার, ৩০ শক্তি দৈনিক বা ১-৭ দিন পরপর। এন্টিম ক্রুড চেনার আরেকটি উপায় এর জিহবা লেপাবৃত।
কিছু কেসে এন্টিম ক্রুডের পর সালফার ৬ প্রয়োজন হতে পারে।

Heper Sulph: 30, 200
রোগী বেশ দেড়ি করে ফেলেছে। সেকেন্ডারি ইনফেকশন শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে হাত, হাতের আঙুলে ইনফেকশন শুরু হয়েছে। উদ্ভেদগুলো পেকে হাত ফুলে উঠেছে। ভয়ানক ব্যথা, চুলকানি, পুঁজ। স্পর্শ ও সহ্য হয় না। এক্ষেত্রে ওষুধ প্রয়োগের পর নিয়মিত রোগীর থেকে ফলোআপ নিতে হবে। ডোজ বেশি হলে এগ্রাভেশন যাতে না হয় এজন্য পর্যবেক্ষণ ভিত্তিতে ডোজ নির্ধারণ করতে হবে।
N.B: হিপারের পর অনেক সময় মার্কসল ৩০,২০০ এর প্রয়োজন হয়।

Merc Sol: 30, 200
পুরাতন ইনফেকশন, গরম একদম অসহ্য। মুখ থেকে লালা পড়ে। মুখে দূর্গন্ধ।
N.B: হিপারের অসমাপ্ত কাজ সম্পাদনে প্রয়োজন হয়।

Calcaria Sulp: 200, 1M
পুরাতন ইনফেকশন, পুজ তৈরি বন্ধ ই হচ্ছে না। হলুদ পুরু পুঁজ।
হিপার প্রয়োগে ব্যথা কমার পর এর প্রয়োজন হতে পারে।

কয়েকটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে:
▪️ছোট বাচ্চাদের কেসে সবচেয়ে বেশি সতর্কতার সাথে চিকিৎসা দিতে হবে।
▪️মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ছুটির ব্যবস্থা করতে পারলে ভালো।
▪️যারা এখনো আক্রান্ত হয়নি তাদের ধাতুগত চিকিৎসা দিতে পারেন।
▪️এলার্জিক সকল খাবার পরিহার করতে হবে।

#অ্যালার্জি #এলার্জিরচিকিৎসা

▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️
বিঃদ্রঃ নিজে নিজে কিনে মেডিসিন কিনে খাবেন না। সরকারি রেজিস্টারপ্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কোন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন ব্যবহার করবেন না।

ধন্যবাদান্তে:
▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️

👨‍⚕️ Dr.Fakhrul Islam 👨‍⚕️
B.H.M.S. (University Of Dhaka). Ex.H.P
Govt.Homeopathic Medical College & Hospital. Mirpur-14, Dhaka.
Bachelor Of Homeopathic Medicine & Surgery (GHMCH)
Experienced with Chronic Disease, S*x & Skin Disease.
Consultant: Homeopathic Medicine
Govt.Reg.No (DGHS): H-1530

▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️
ঢাকা চেম্বার: সিটি হোমিও হেলথ কেয়ার
যাত্রাবাড়ি, জুরাইন রেলগেইট, ঢাকা।
What's app: 01613-932278

22/09/2025

মানুষ শুধু টাকাই দেহে স্যার, মানুষের দুঃখটা বুঝার চেষ্টা করে না!

অন্য ডাক্তারের কাছে গেলে সময়ই দেয় না, আপনার কাছে আসলে মন খুলে কষ্টের কথাগুলো বলতে পারি স্যার..

বিস্তারিত পুরো ভিডিওতে..

শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া খুব খারাপ একটা রোগ৷ এতে হাতে পায়ের জয়েন্টে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমাদের রোজ খাবার দাবার ...
18/09/2025

শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া খুব খারাপ একটা রোগ৷ এতে হাতে পায়ের জয়েন্টে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমাদের রোজ খাবার দাবার থেকে পাওয়া প্রোটিন শরীরে বিপাক হয়ে উপজাত দ্রব্য পিউরিন তৈরি করে। এই পিউরিন ভেঙে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। কিন্তু ইউরিক অ্যাসিড কিডনির মাধ্যমে প্রস্রাবের দ্বারা শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ হিসাবে বেরিয়ে যায়। তবে শরীরে অতিরিক্ত পিউরিন তৈরি হলে কিডনি তা বের করতে পারে না। এতে ইউরিক অ্যাসিড বিভিন্ন জয়েন্টে স্ফটিক আকারে জমা হতে শুরু করে এবং ফুলে যায়।

👉🔎 ইউরিক এসিড বেড়ে গেলে প্রধান লক্ষণ ও অসুবিধাগুলো হলো:

1. গেঁটে ব্যথা (Gout):
▫️হঠাৎ করে তীব্র ব্যথা শুরু হয়, বিশেষ করে পায়ের বুড়ো আঙুলে।
▫️আক্রান্ত জয়েন্ট লাল, ফোলা ও গরম হয়ে যায়, সাধারণত রাতের দিকে ব্যথা বেশি হয়।

2. জয়েন্টের সমস্যা (Joint):
▫️হাঁটু, গোড়ালি, কবজি বা আঙুলের জয়েন্ট ফুলে যেতে পারে, ব্যথা চলাফেরায় অসুবিধা তৈরি করে।

3. কিডনির জটিলতা (Kidney):
▫️কিডনিতে পাথর তৈরি হতে পারে। প্রস্রাবে জ্বালা, রক্ত আসা বা প্রস্রাবের সমস্যা হতে পারে।

4. সাধারণ উপসর্গ :

▫️শরীরে ক্লান্তি, দুর্বলতা, হালকা জ্বর।
▫️ত্বকের নিচে ইউরিক এসিড ক্রিস্টাল জমে ছোট ছোট গুটি (Tophi) তৈরি হতে পারে।

🚫🚫 কিভাবে বুঝব ইউরিক এসিড বেড়ে গেছে?🚫🚫

হঠাৎ অস্বাভাবিক গেঁটে ব্যথা (বিশেষ করে পায়ের বুড়ো আঙুলে)। বারবার জয়েন্ট ফুলে ওঠা।

রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে (Test name: Serum Uric Acid ) নিশ্চিত হওয়া যায়। যদি স্বাভাবিক মাত্রার উপরে পাওয়া যায় তাহলেই ধরে নেওয়া হয় ইউরিক এসিড জনিত সমস্যা।

▪️সাধারণত পুরুষের ক্ষেত্রে : (৩.৪–৭.০ mg/dl)
▪️ মহিলাদের ক্ষেত্রে: (২.৪–৬.০ mg/dl)।


✅✅ ইউরিক এসিড বেড়ে গেলে করণীয় কী কী কাজ:

1. কিছু খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করতে হবে অথবা না খাওয়াই উত্তম:
❌বেশি প্রোটিন যুক্ত খাবার এড়াতে হবে:
লাল মাংস, লিভার-কিডনি, সামুদ্রিক মাছ (সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি), মুরগির চামড়া, মটরশুটি, ডাল, মাশরুম ইত্যাদি।
❌ভাজা-পোড়া, তেল-চর্বি কম খেতে হবে।
❌অ্যালকোহল (বিশেষত বিয়ার) এবং মিষ্টি পানীয় কমাতে হবে।

2. যে খাবার উপকারী
✅প্রচুর পানি খাওয়া (দিনে অন্তত ২.৫–৩ লিটার)।
✅দুধ, ডিম, শাকসবজি, ফলমূল।
✅লো-ফ্যাট দুধজাতীয় খাবার।

3. জীবনযাপন পরিবর্তনের মাধ্যমে যা করতে হবে:
✅নিয়মিত ব্যায়াম করা।
✅ওজন কমানো (যদি ওজন বেশি থাকে)।
✅দীর্ঘ সময় না বসে থাকা।



🔻🔻🔻🔻🔻🔻🔻
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা: ইউরিক এসিড বেড়ে গেলে হোমিওপ্যাথিতে বেশ কিছু কার্যকরী ওষুধ রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে চিকিৎসা করলে এই ইউরিক এসিডের পরিমাণ স্বাভাবিক চলে আসে এবং জটিল জটিল লক্ষণ গুলো ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকে।
এক্ষেত্রে যে সকল ওষুধ বেশি ব্যবহৃত হয় সেগুলো হলো:

✅ Acute gout attack 👉 Colchicum, Ledum, Urtica urens।

✅ Chronic gout / recurrent 👉 Lycopodium, Benzoic acid, Lithium carb, Guaiacum।

✅ Kidney involvement (stone / uric acid deposit) 👉 Berberis vulgaris, Lycopodium, Benzoic acid।

✅ Deformity or chronic stiffness 👉 Calcarea fluorica, Guaiacum।


👎👎👎👎
চিকিৎসায় একটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি:
এছাড়াও প্রাকৃতিক একটি পদ্ধতি রয়েছে যেটি খাওয়ার মাধ্যমে অনেক সময় দেখা যায় ইউরিক এসিডের পরিমাণ কমতে থাকে।
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে পানপাতা অত্যন্ত কার্যকরী বলে মনে করা হয়। গবেষণার মাধ্যমেও এটি প্রমাণিত হয়েছে। পান পাতার মধ্যে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য৷ যা জয়েন্টের অস্বস্তি এবং ব্যথা অনেকাংশে কমিয়ে দেয়।
ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে রোগীদের প্রতিদিন খাবার পরে একট করে পান খাওয়া উচিত। এতে তাঁর শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কম থাকে। তবে মনে রাখবেন এই পানের সঙ্গে কোনও ভাবে যেন তামাক জাতীয় কোনও জিনিস না থাকে।


▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️

ধন্যবাদান্তে:
▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️

👨‍⚕️ Dr.Fakhrul Islam 👨‍⚕️
B.H.M.S. (University Of Dhaka). Ex.H.P
Govt.Homeopathic Medical College & Hospital. Mirpur-14,
Bachelor Of Homeopathic Medicine & Surgery (GHMCH)
Experienced with Chronic Disease, S*x & Skin Disease.
Consultant: Homeopathic Medicine
Govt.Reg.No (DGHS): H-1530

▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️▫️
ঢাকা চেম্বার: 01
সিটি হোমিও হেলথ কেয়ার
যাত্রাবাড়ি, জুরাইন রেলগেইট, আলমবাগ, ঢাকা।
What's app: 01613-932278

ঢাকা চেম্বার: 02
আল হেলাল হোমিও ডক্টর'স পয়েন্ট
জয়কালী মন্দির, ওয়ারী, ঢাকা।
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এর বিপরীতে।
যোগাযোগ: 01740-509624

17/09/2025

পেটের ডানদিকে ব্যথা, বুকের নিচে ডানদিকে ব্যথা!
( Right hypochondriac region pain)

🚫🚫 করণীয় কি?

15/09/2025

ছোট বাচ্চাদের সর্বনাশের মুখে ফেলে দেবেন না!
বাচ্চাদের কান পরিষ্কার করা নিয়ে খুবই সতর্ক থাকতে হবে। তা না হলে যে কোন সময় আপনার বাচ্চার কানে ময়লা জমে বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং বাচ্চা কানে কম শুনবে, কানে ব্যথা করবে, অনেক সময় এগুলো ইনফেকশন হয়ে কানের পর্দায় আক্রমণসহ বেশ জটিল রোগ তৈরি করতে পারে।

🟢 বাচ্চাদের কানে ময়লা জমলে যে ক্ষতি হতে পারে

1. শ্রবণ শক্তি কমে যাওয়া (Hearing loss):
▫️ময়লা একদম ব্লকের মত হয়ে গেলে শব্দ কানে প্রবেশ করতে বাধা দেয়।
▫️বাচ্চারা টিভি বা কারো কথা স্পষ্ট শুনতে না-ও পারে।

2. কানে ব্যথা / অস্বস্তি (Earache / Discomfort):
জমে থাকা ময়লা কানের পর্দায় চাপ সৃষ্টি করে ব্যথা ও অস্বস্তি তৈরি করতে পারে।

3. কানে ভোঁ ভোঁ শব্দ (Tinnitus):
ব্লক থাকলে বাচ্চারা কানে গুঞ্জন বা ভোঁ ভোঁ শব্দ শুনতে পারে।

4. বারবার কানে ইনফেকশন (Otitis externa / media):
ময়লার মধ্যে জীবাণু সহজে জমে ইনফেকশন হতে পারে।
কানে পুঁজ, জ্বর, কান থেকে দুর্গন্ধ আসতে পারে।

Dr.Fakhrul Islam
সিটি হোমিও হেলথ কেয়ার

 #সাবধান_সচেতন_হোন... তা না হলে বিপদে পড়ছেন!!!প্রচণ্ড গরম পড়েছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে। দুজনই ছাত্র...কৌতূহ...
15/09/2025

#সাবধান_সচেতন_হোন... তা না হলে বিপদে পড়ছেন!!!
প্রচণ্ড গরম পড়েছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে। দুজনই ছাত্র...
কৌতূহল নিয়ে দেখছি কি করে!!

হাফ লিটার (৫০০ মি.লি) পানির বোতলে প্রথমে এক প্যাকেট খাবার স্যালাইন ঢালল... একটু ঝাঁকি দিল... এরপর আরেক প্যাকেট স্যালাইন বের করল... সব মিলে দুই প্যাকেট স্যালাইন ঢালল ঐ হাফ লিটার পানির মধ্যেই...

জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই দুই প্যাকেট কেন ঢাললেন?
- এক প্যাকেটে অত স্বাদ পাওয়া যায় না, তাছাড়া যে গরম পড়েছে, তাতে বেশি খাওয়াই ভাল।
এরকম ভুল প্রায় লোকই করে... সবাই ভাবে, স্যালাইনই তো, কি আর হবে!!
কিন্তু এটা যে কত মারাত্মক ভুল, তা বেশিরভাগ লোকই জানে না...
বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে তো আরো বেশি বিপদজনক...

কয়েক মাস আগের কথা... ডায়রিয়া হওয়ার পর খিঁচুনি নিয়ে এক বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে।
একটু সন্দেহ হল... জিজ্ঞাসা করলাম, কি খাওয়াইছেন বাবুকে?
- কেন? স্যালাইন।
- বানাইছেন কিভাবে?
- হাফ গ্লাসের মত পানিতে এক প্যাকেট স্যালাইন গুলছি।
- নিয়ম তো হাফ লিটার বা আধা সের পানিতে স্যালাইন গুলানো। কিন্তু হাফ গ্লাস পানিতে কেন?
- ছোট বাচ্চা, অত আর স্যালাইন খেতে পারবে?

তাড়াতাড়ি বাচ্চাকে মেডিকেলে রেফার করে দিলাম। অল্প পানিতে স্যালাইন গুলানোর কারণে বেশি ঘনত্বের লবণ শরীরের ভেতরে গিয়ে লবনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এর ফলে খিচুনি শুরু হয়েছে, যা খুবই মারাত্মক... কিডনি নষ্ট হওয়া থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

এভাবে অনেক বাচ্চা মারা যায় ডায়রিয়ার কারণে নয়, ভুলভাবে স্যালাইন বানানোর কারণে।❌❌

মনে রাখা উচিত, খাবার স্যালাইন কোন সাধারণ পানীয় নয় যে ইচ্ছেমত খাবেন। এটি ওষুধ !! বমি, পাতলা পায়খানা বা গরমের ফলে প্রচন্ডরকম ঘেমে শরীর থেকে যে পানি, লবণ বের হয়ে যায়, তা পূরণ করার জন্য এটি খাওয়া হয়।

এটি নির্দিষ্ট নিয়মেই গুলতে হবে... ছোট-বড় সবার জন্য একই নিয়মে বানাতে হবে... আধা সের বা হাফ লিটার পানির মধ্যে পুরো এক প্যাকেট মিশিয়ে স্যালাইন দ্রবন প্রস্তুত করতে হবে। তবেই তা শরীরে গিয়ে কাজ করবে।

এর কম পানিতে বানালে লবনের ঘনত্ব বেড়ে গিয়ে কিডনির ক্ষতি করবে... বেশি পানিতে বানালে লবনের ঘনত্ব কমে গিয়ে সঠিকভাবে ঘাটতি পূরণ হবে না।

🚫🚫 একবার স্যালাইন বানালে, তা সর্বোচ্চ বারো ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা যায়, তবে ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত রাখতেও অনেকে পরামর্শ দেন।

কখনো হাফ প্যাকেট স্যালাইন, এক গ্লাস পানি- এভাবে বানাবেন না
কিংবা পরবর্তিতে বানানোর জন্য প্যাকেটে কিছু স্যালাইন রেখেও দিবেন না
এক প্যাকেট দিয়ে একসাথে হাফ লিটারই বানাবেন

একবার বানানোর পর, বয়স ও প্রয়োজনভেদে যতটুকু দরকার, সেখান থেকে নিয়ে সেভাবে খাবেন। শেষ হয়ে গেলে আবার হাফ লিটার পানিতে এক প্যাকেট গুলিয়ে নতুন করে বানাবেন।

👉 ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, কিডনি রোগ কিংবা হার্টের রুগীর ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে স্যালাইন খাবেন।

❌❌❌ আর হ্যাঁ, বাজারে "টেস্টি স্যালাইন" নামক যা পাওয়া যায়, সেগুলো অবশ্যই খাওয়া যাবে না.. এগুলোতে মাত্রার কোন ঠিক তো নেই-ই, এর পাশাপাশি ওষুধ প্রশাসনেরও কোন অনুমোদন নেই। বরং ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অনেক কোম্পানির টেস্টি স্যালাইনে স্যাকারিন ও কাপড়ের রং পর্যন্ত পাওয়া গেছে।
Dr.Fakhrul Islam
সিটি হোমিও হেলথ কেয়ার



(collected)

Address

Jurain

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Fakhrul Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Fakhrul Islam:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category