কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

  • Home
  • Bangladesh
  • Kapasia
  • কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্?

11/10/2025

EPI Bangladesh
Bayazid Molla
আগামীকাল (১২/১০/২০২৫) থেকে টাইফয়েড এর টিকা দেওয়া শুরু
তাই দ্রুত রেজিষ্ট্রেশন করেফেলুন।

10/10/2025

বাচ্চাদের ঠিকমত গ্রোথ না হওয়া অর্থাৎ বয়স অনুযায়ী ওজন অনেক কম হওয়া,বদ হজম,খাবারে অরুচি,পেটে ব্যাথা,রক্তশূণ্যতা দেখা দেয়া,শরীর দূর্বল লাগা ইত্যাদি নানান সমস্যার জন্য বিভিন্ন ফ্যাক্টর দায়ী।এর মধ্যে কৃমি অন্যতম!

তাই বাচ্চার স্বাস্থ্যগত দিকটা সবসময় খেয়াল রাখা উচিত বাবা মায়ের।সন্তানের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে সর্বেচ্চ সতর্ক থাকতে হবে।এ ব্যাপারে কোন অবহেলা করা উচিত না।

কৃমির প্রকোপ থেকে বাঁচতে নিম্নোক্ত কিছু পরামর্শ মেনে চলতে পারেন।

# ডোজ অনুযায়ী পরিবারের সবাই একইসাথে ঔষধ খাবেন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

# বাচ্চাসহ সকলের হাত-পায়ের নখ কেটে ছোট রাখতে হবে।

# টয়লেটে অবশ্যই জুতা ব্যবহার করবেন।

# টয়লেটের পরে অবশ্যই ভাল করে সাবান দিয়ে হাত ধৌত করতে হবে।

# প্রতিদিন সাবান দিয়ে গোসল করবেন।

# প্রতিদিন সাবান/ডিটারজেন্ট পাওডার দিয়ে নিত্য ব্যাবহার্য কাপড় চোপড় ধৌত করে রোদে শুকাবেন।

# যে কোন খাবার অবশ্যই ঢেকে রাখবেন।

# যতটা সম্ভব বাচ্চাদের বাহিরের খোলামেলা খাবার পরিহার করে চলবেন।বিশেষ করে স্কুলের বাচ্চারা স্কুলের সামনে খোলামেলা অস্বাস্থ্যকর খাবার বেশী খেতে দেখা যায়।

# খাওয়ার আগে ও পড়ে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিবেন।

# কোষ্ঠকাঠিন্য আছে কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে কৃমির ঔষধ দেওয়ার আগে কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসা করতে হবে।

# তাছাড়া কিছু সমস্যা থাকলে কৃমির ওষুধ খাওয়া যায়না।সেক্ষেত্রে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

# অনেকের ভুল ধারনা হলো কৃমির ওষুধ বৃষ্টির সিজনে খেতে হয়।এটা ঠিক না।কৃমির ওষুধ যে কোন সিজনেই খাওয়া যায়।

সরকারি হাসপাতালে কৃমির ওষুধ পাওয়া যায়।তাই প্রতি ৬ মাস অন্তর বাড়ীর সবাই কৃমির ওষুধ গ্রহন করুন।কৃমির বিভিন্ন রোগ থেকে বাঁচুন।

সচেতন থাকুন,সুস্থ থাকুন।❤️

গত২৬/৯/২০২৫ এবং ২৭/৯/২০২৫ তারিখ কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬+৬  ২ দিনে মোট ১২ টি নরমাল ডেলিভারি হয়েছে। এবং মা ...
28/09/2025

গত২৬/৯/২০২৫ এবং ২৭/৯/২০২৫ তারিখ কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬+৬ ২ দিনে মোট ১২ টি নরমাল ডেলিভারি হয়েছে। এবং মা ও বাচ্চা আলহামদুলিল্লাহ সুস্থ আছেন।

21/09/2025

টাইফয়েড টিকার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মূল্যবান
পরামর্শ।
প্রচারে: উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কাপাসিয়া গাজীপুর।

হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি (H. pylori) ইনফেকশন: গ্যাস্ট্রিক ও আলসারের নেপথ্যের খলনায়ক – সঠিক চিকিৎসায় নির্মূল সম্ভব ✅💢💚পেটে...
21/09/2025

হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি (H. pylori) ইনফেকশন: গ্যাস্ট্রিক ও আলসারের নেপথ্যের খলনায়ক – সঠিক চিকিৎসায় নির্মূল সম্ভব ✅💢💚

পেটের গোলমাল, গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের সমস্যায় ভোগেননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। আমরা অনেকেই এর জন্য আমাদের খাদ্যাভ্যাস বা লাইফস্টাইলকে দায়ী করি, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই এর পেছনে লুকিয়ে থাকে এক নীরব ঘাতক—হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি (H. pylori) নামক একটি ব্যাকটেরিয়া।

বিশ্বের প্রায় অর্ধেক মানুষ এই ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত, যদিও বেশিরভাগই তা জানেন না। এটি সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে শুরু করে পেপটিক আলসার এমনকি পাকস্থলীর ক্যানসারের মতো মারাত্মক রোগেরও কারণ হতে পারে। তবে আশার কথা হলো, সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় ও পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসার মাধ্যমে এই ব্যাকটেরিয়াকে শরীর থেকে সম্পূর্ণ নির্মূল করা সম্ভব।

💢♦️হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি (H. pylori) কী? 🚨
হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি হলো এক ধরনের সর্পিল আকৃতির ব্যাকটেরিয়া, যা পাকস্থলীর ভেতরের প্রতিকূল ও অ্যাসিডিক পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে। এটি পাকস্থলীর ভেতরের মিউকাস স্তরে আশ্রয় নেয় এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে ইউরিয়েজ (Urease) নামক এক ধরনের এনজাইম তৈরি করে, যা পাকস্থলীর অ্যাসিডকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়।
🔸 এই ব্যাকটেরিয়া পাকস্থলীর প্রতিরক্ষামূলক আস্তরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, ফলে শক্তিশালী পাচক অ্যাসিড সরাসরি পাকস্থলীর প্রাচীরে আঘাত হানে।
🔸 এর ফলে পাকস্থলীতে প্রদাহ (Gastritis), ক্ষত বা ঘা (Peptic Ulcer) এবং দীর্ঘমেয়াদে আরও জটিল সমস্যা তৈরি হয়। এটি কেবল হজমের সমস্যা নয়, এটি একটি সুনির্দিষ্ট ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ।

💢📕 H. pylori সংক্রমণের কারণ ও ঝুঁকির কারণসমূহ 🤔🔎
এই ব্যাকটেরিয়া মূলত দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে ছড়ায়। প্রধান ঝুঁকির কারণগুলো হলো—
🔴 অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ: দূষিত পানি পান করা বা ভালোভাবে রান্না না করা খাবার খাওয়া এর সংক্রমণের প্রধান কারণ।
🔴 ব্যক্তিগত সংস্পর্শ: সংক্রমিত ব্যক্তির লালা, বমি বা মলের সংস্পর্শে এলে এটি ছড়াতে পারে। এক প্লেটে খাওয়া বা এক গ্লাসে পানি পানের মাধ্যমেও এটি ছড়ানোর ঝুঁকি থাকে।
🔴 পারিবারিক ইতিহাস: পরিবারের কারো এই সংক্রমণ থাকলে অন্যদেরও হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
🔴 নিম্নমানের জীবনযাত্রা: অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে বা ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করলে এর সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে।
🔴 শৈশবের সংক্রমণ: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই সংক্রমণ শৈশবে ঘটে এবং কোনো লক্ষণ ছাড়াই বছরের পর বছর ধরে শরীরে থাকতে পারে।

💢🥵H. pylori সংক্রমণের লক্ষণসমূহ 🥵 🚩
অনেকের ক্ষেত্রেই এই সংক্রমণের কোনো লক্ষণ প্রকাশ পায় না। তবে যখন ব্যাকটেরিয়া পাকস্থলীর প্রাচীরের ক্ষতি করতে শুরু করে, তখন নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখা দেয়:
⏺️ পেটে ব্যথা বা জ্বালাপোড়া: পেটের উপরের অংশে ভোঁতা বা জ্বালা করার মতো ব্যথা হওয়া, যা খালি পেটে বা রাতের বেলা বেড়ে যায়।
⏺️ পেট ফাঁপা ও গ্যাস: অল্প খেলেই পেট ভরে যাওয়ার অনুভূতি এবং অতিরিক্ত গ্যাস হওয়া।
⏺️ ঘন ঘন ঢেকুর ওঠা: কোনো কারণ ছাড়াই বারবার ঢেকুর ওঠা।
⏺️ বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া: প্রায়শই বমি ভাব এবং মাঝেমধ্যে বমি হওয়া।
⏺️ ক্ষুধামন্দা: খাওয়ার রুচি কমে যাওয়া।
⏺️ অকারণে ওজন হ্রাস: কোনো চেষ্টা ছাড়াই শরীরের ওজন কমে যেতে থাকা।
⏺️ কালো বা আলকাতরার মতো মল: পেপটিক আলসার থেকে রক্তক্ষরণের কারণে মলের রঙ কালো হতে পারে, যা একটি গুরুতর লক্ষণ।

💢 🍀চিকিৎসা ও প্রতিকার🌱 🚨
🚩 (অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা)
H. pylori সংক্রমণের চিকিৎসায় অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো বিকল্প নেই। জীবনযাত্রার পরিবর্তন উপসর্গ কমাতে পারলেও ব্যাকটেরিয়াকে পুরোপুরি নির্মূল করতে পারে না।
✅ রোগ নির্ণয়: ইউরিয়া ব্রেথ টেস্ট (Urea Breath Test), স্টুল অ্যান্টিজেন টেস্ট (Stool Antigen Test) বা এন্ডোস্কোপির মাধ্যমে বায়োপসি পরীক্ষা করে এই সংক্রমণ নিশ্চিত করা হয়।
✅ অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপি: চিকিৎসকরা সাধারণত "ট্রিপল থেরাপি" বা "কোয়াড্রপল থেরাপি"র পরামর্শ দেন। এতে দুটি বা তিনটি ভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিকের (যেমন: Amoxicillin, Clarithromycin, Metronidazole) সাথে একটি অ্যাসিড কমানোর ওষুধ (Proton Pump Inhibitor - PPI) ১৪ দিনের জন্য দেওয়া হয়।
✅ কোর্স সম্পন্ন করা: ব্যাকটেরিয়াকে সম্পূর্ণ নির্মূল করতে এবং এর প্রতিরোধ ক্ষমতা (Antibiotic Resistance) ঠেকাতে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধের সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করা অপরিহার্য।

📗 ✅ন্যাচারাল ও লাইফস্টাইল ব্যবস্থাপনা🌿
প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলো মূল চিকিৎসাকে সহায়তা করে, নিরাময় প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং পুনরায় সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়।
👉 প্রোবায়োটিক গ্রহণ: অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপির সময় এবং পরে প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার (যেমন: ঘরে পাতা টক দই) খেলে অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য ফিরে আসে এবং ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কমে।
👉 ব্রোকলি স্প্রাউট: এতে থাকা সালফোরাফেন (Sulforaphane) নামক উপাদান H. pylori ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকর বলে গবেষণায় দেখা গেছে।
👉 গ্রিন টি ও মধু: গ্রিন টি এবং মানুকা হানি (Manuka Honey)-এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাবলি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।
👉 প্রদাহরোধী খাবার: রসুন, হলুদ, আদার মতো প্রাকৃতিক প্রদাহরোধী খাবার পাকস্থলীর প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
👉 যা এড়িয়ে চলবেন: ধূমপান, অ্যালকোহল, অতিরিক্ত ঝাল-মশলাযুক্ত খাবার এবং ক্যাফেইন পাকস্থলীর ক্ষতকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে, তাই এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত।

এই চিকিৎসা পদ্ধতি শুধু উপসর্গ উপশম নয়, বরং মূল কারণকে দূর করে রোগীর সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে সহায়তা করে।

🌿 শেষ কথা
হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি সংক্রমণ একটি সাধারণ হলেও নীরব ঘাতক, যা অবহেলা করলে মারাত্মক রূপ নিতে পারে। সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ভেবে দিনের পর দিন অ্যান্টাসিড খেয়ে মূল রোগকে চেপে রাখা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এর ফলে দীর্ঘমেয়াদে পেপটিক আলসার বা ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

👉 তাই পেটের সমস্যা যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং উপরের লক্ষণগুলোর কোনোটি প্রকাশ পায়, তবে লজ্জা বা ভয় না পেয়ে দ্রুত একজন বিশেষজ্ঞ গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্টের পরামর্শ নিন। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসাই আপনাকে এই নীরব শত্রুর হাত থেকে স্থায়ী মুক্তি দিতে পারে।
সচেতন থাকুন, আপনার পাকস্থলীর যত্ন নিন এবং সুস্থ থাকুন 💚

©️ তথ্য সংকলন ও পরিমার্জন

19/09/2025
19/09/2025

কিডনি রোগীদের কী খাওয়া উচিত বা অনুচিত?

টকজাতীয় কিছু ফল যেমন কমলা, তেঁতুল খাওয়া যাবে না। এ ছাড়া অন্যান্য সাইট্রাস ফল যেমন লেবু, মাল্টা, আমলকী কম খাওয়া উচিত। তবে ফলের মধ্যে আপেল, পেয়ারা খাওয়া যাবে।

শাকের মধ্যে লালশাক, ধনেপাতা, পালংশাক, মুলাশাক, পুঁইশাক খাওয়া যাবে না। তবে ডাঁটাশাক, হেলেঞ্চাশাক, কচুশাক খাওয়া যাবে।

মুলা, পেঁয়াজ, বেগুন, মিষ্টিকুমড়া, লাউ, ঢ্যাঁড়স, ঝিঙে, চিচিঙ্গা, করলা, ব্রকলি, ফুলকপি, শসা (বিচি ব্যতীত) খাওয়া যাবে।

অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডযুক্ত খাবার যেমন কলিজা, শিমের বিচি, বরবটি, ছোলা, শুঁটকি, সামুদ্রিক মাছ খাওয়া অনুচিত।রুটি, পরিমাণমতো ভাত, চিড়া খাওয়া যাবে।

ঘন ডাল খাওয়া যাবে না। তবে ডালের পানি খেতে পারবেন।

বেশি পটাশিয়ামযুক্ত খাবার যেমন কলা, টমেটো, ডাবের পানি কম খেতে হবে। কম পটাশিয়ামযুক্ত খাবার যেমন নুডলস, পাস্তা খাওয়া যাবে।

তেলেভাজা খাবার যেমন পিয়াজু, বেগুনি খাওয়া উচিত নয়।

কিডনি রোগীরা খাদ্যতালিকা মেনে চললে সুস্থ–স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন। কিডনি রোগীদের অবশ্যই একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ বা কিডনি বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ঔষুধ ও ডায়েট চার্ট মেনে চলা উচিত।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কাপাসিয়া, গাজীপুর। এপেন্ডিসেক্টমি অপারেশন হয়েছে।সার্জন - ডা. রায়হান কবির স্যার।আমাদের সম্মান...
17/09/2025

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কাপাসিয়া, গাজীপুর।
এপেন্ডিসেক্টমি অপারেশন হয়েছে।
সার্জন - ডা. রায়হান কবির স্যার।
আমাদের সম্মানিত ইউ এইচ& এফ পি ও স্যার
(ডা. হাবিবুর রহমান) স্যারের হাত ধরে এগিয়ে যাবে কাপাসিয়ার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা।

13/09/2025

টাইফয়েড টিকার তথ্য।

🔺 চিকুনগুনিয়া (Chikungunya) একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা মূলত এডিস মশা (Aedes aegypti ও Aedes albopictus) দ্বারা ছড়ায়🌿 কারণ:C...
04/09/2025

🔺 চিকুনগুনিয়া (Chikungunya) একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা মূলত এডিস মশা (Aedes aegypti ও Aedes albopictus) দ্বারা ছড়ায়

🌿 কারণ:
Chikungunya virus (CHIKV) নামক ভাইরাস দ্বারা হয়।

মূল বাহক: এডিস মশা (যে মশা ডেঙ্গু ও জিকা ছড়ায়)।

🧬 সংক্রমণ পদ্ধতি:
আক্রান্ত মশা মানুষকে কামড়ালে ভাইরাস রক্তে প্রবেশ করে।
সাধারণত দিনের বেলা মশার কামড়ে সংক্রমণ বেশি ঘটে।

🩺 লক্ষণসমূহ: (Incubation period: 3–7 দিন)

1. হঠাৎ করে উচ্চ জ্বর (104°F পর্যন্ত হতে পারে)

2. তীব্র জয়েন্টে ব্যথা (Arthralgia), বিশেষ করে হাত-পা, হাঁটু, কবজি, আঙুলে

3. মাথাব্যথা

4. মাংসপেশীতে ব্যথা

5. চামড়ায় র‍্যাশ (লালচে ফুসকুড়ি)

6. চোখে ব্যথা বা লাল হয়ে যাওয়া

7. ক্লান্তি, অবসাদ

8. কখনো বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে

👉 জয়েন্টে ব্যথা ও ফোলা মাসের পর মাস পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।

💠 জটিলতা

সাধারণত প্রাণঘাতী নয়, তবে বৃদ্ধ, শিশু ও দীর্ঘমেয়াদী রোগে আক্রান্ত (ডায়াবেটিস, হার্ট ডিজিজ, কিডনি রোগ) রোগীদের ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দিতে পারে।

দীর্ঘস্থায়ী আর্থ্রাইটিসের মতো জয়েন্টে ব্যথা।

চোখ, স্নায়ু ও হৃদপিণ্ডে প্রদাহ (বিরল ক্ষেত্রে)।

🧪 পরীক্ষা-নিরীক্ষা

1. রক্ত পরীক্ষা

CBC → লিউকোপেনিয়া হতে পারে

Platelet count সাধারণত খুব কমে যায় না (ডেঙ্গুর মতো নয়)

2. সেরোলজি (IgM/IgG ELISA test) → ভাইরাস অ্যান্টিবডি শনাক্ত করতে

3. RT-PCR → ভাইরাস শনাক্তকরণের জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা।

💊 চিকিৎসা:

চিকুনগুনিয়ার কোনো নির্দিষ্ট এন্টিভাইরাল ওষুধ নেই।

লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা

জ্বর কমাতে Paracetamol

জয়েন্ট ব্যথার জন্য Pain relievers (NSAIDs এড়িয়ে চলা ভালো, ডাক্তারের পরামর্শে নিতে হবে)

পর্যাপ্ত পানি পান

বিশ্রাম

গুরুতর ক্ষেত্রে হাসপাতাল ভর্তি প্রয়োজন হতে পারে।

🛡️ প্রতিরোধ

মশা নিয়ন্ত্রণ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ

জমে থাকা পানি পরিষ্কার রাখা

মশারি ব্যবহার

ফুলহাতা জামা, লম্বা প্যান্ট পরা

মশা প্রতিরোধক (repellent) ব্যবহার

কোনো ভ্যাকসিন এখনও সাধারণভাবে ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত হয়নি।
ধন্যবাদ।
সংগৃহীত

Address

Kapasia
1730

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category