MPMC 2015

MPMC 2015 ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সেবায় সুদীর্ঘ এক যুগ যাবৎ আমরা রয়েছি আপনার পাশে

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা পেশার ইতিহাসঃ

ফিজিওথেরাপি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক অন্যতম ও অপরিহার্য শাখা। প্রাচীন গ্রীসে "হিপোক্রেটিস" ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার সূচনা করেছিলেন। খ্রীষ্টপূর্ব ৪৬০ সালে চিকিৎসাবিদ " হেক্টর " ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করতেন। পরবর্তীতে বহুবিধ তত্ত্ব, তথ্য ও উপাত্ত অনুসারে ১৮৯৪ সালে স্বয়ংসম্পূর্নরুপে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। নিউজিল্যান্ডে ১৯১৩ সালে এবং আমেরিকাতে ১৯১৪ সালে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা শুরু হয়।

বিস্তারিতঃ

খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬০ বর্ষের দিকে প্রথমে হিপোক্রেটিস (খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬০–৩৭০) এবং পরবর্তী সময়ে গেইলিয়াস বিভিন্ন সফট টিস্যু মোবিলাইজেশান, ম্যানুয়াল থেরাপি, হাইড্রোথেরাপি প্রভৃতির মাধ্যমে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার সূচনা করেন। ধীরে ধীরে অর্থোপেডিক কন্ডিশন সম্পর্কে জ্ঞানের পরিধি বাড়তে থাকলে পরবর্তীতে প্রায় ১৮০০ শতকের দিকে জয়েন্টের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন রকম এক্সারসাইজ প্রোগ্রাম শুরু করা হয়।
ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক "পের হেনরিক লিং" (১৭৭৬–১৮৩৯) প্রায় ১৮১৩ সালে রয়্যাল সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অব জিমন্যাস্টিক স্থাপন করেন, যেখানে সফট টিস্যু মোবিলাইজেশন, ম্যানিপুলেশন এবং বিভিন্ন ফিজিওথেরাপিউটিক এক্সারসাইজের মাধ্যমে চিকিৎসা শুরু করা হয়।
সুইডেনের ন্যাশনাল বোর্ড অব হেলথ অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার ১৮৮৭ সালে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকদের অফিশিয়াল রেজিস্ট্রেশন শুরু করে। উন্নত দেশগুলোও তাদের অনুসরণ করতে শুরু করে। যেমন গ্রেট ব্রিটেনে ১৮৯৪ সালে চার্টার্ড সোসাইটি অব ফিজিক্যাল থেরাপি গঠিত হয়। ১৯১৩ সালে নিউজিল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব ওটাগোতে দ্য স্কুল অব ফিজিওথেরাপি চালু করা হয়। ১৯১৪ সালে রিট কলেজ আমেরিকাতে ফিজিওথেরাপি শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়। বিশ্ব উন্নয়নের ধারাবাহিকতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে ১৯৮০ দশকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ও গবেষণার অনেক উন্নয়ন সাধিত হয়। সমগ্র বিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশেও ফিজিওথেরাপি চিকিৎসায় উন্নয়ন ঘটে।
সারা বিশ্বে স্পোর্টস মেডিসিনে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকরা ১ম কন্টাক্ট চিকিৎসক হিসেবে পরিগনিত হয়ে আসছে। এছাড়া অন্যান্য বিশেষায়িত শাখা যেমন; স্পাইনাল ডিসফাংশন, মাস্কুলোস্কেলেটাল ডিসফাংশন, কার্ডিওভাস্কুলার এ্যান্ড চেস্ট ডিজিজ,নিউরো-মেডিসিন ও সার্জারী, শিশুরোগ, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ, অর্থোপেডিক -মেডিসিন ও সার্জারী প্রভৃতি শাখায় ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকরা সুনাম ও সফলতার সঙ্গে চিকিৎসা করছেন। বিশেষ করে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আই.সি.ইউ) ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সার্বক্ষণিক অপরিহার্য্য তা প্রমাণিত হয়েছে।

বাংলাদেশ পর্বঃ

বাংলাদেশে ১৯৬০ সালে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চিকিৎসার লক্ষ্যে ফিরোজা বারি হাসপাতালে ১ম ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা শুরু হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পরে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষের উন্নত চিকিৎসার জন্য জাতীয় অর্থোপেডিক ও পুনর্বাসন হাসপাতালে (নিটোর) ১৯৭২-৭৩ সালে ১ম ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা বিষয়ের ওপর স্নাতক শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের অধীনে ফিজিওথেরাপি স্নাতক কোর্সটি আবার জাতীয় অর্থোপেডিক ও পুনর্বাসন হাসপাতালে (নিটোর) শুরু হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে একই অনুষদের অধীনে বাংলাদেশ হেলথ প্রফেশন্স ইনস্টিটিউট (বিএইচপিআই), পিপলস্ ইউনিভার্সিটি, গণ বিশ্ববিদ্যালয়, স্টেট কলেজ অব হেলথ সায়েন্স, সাইক ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি, ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ সায়েন্স, ঢাকা ও রাজশাহী আই.এইচ.টি. তে উক্ত বিষয়ের চিকিৎসা স্নাতক ডিগ্রি কোর্স চালু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ বছর মেয়াদি ব্যাচেলর অব ফিজিওথেরাপি কোর্স চালু হয়।
১৯৯৬ সালে ওয়ার্ল্ড কনফেডারেশন ফর ফিজিক্যাল থেরাপি ৮ সেপ্টেম্বরকে বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। ২০০১ সালে বাংলাদেশ সরকারের স্বীকৃতি নিয়ে বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এ্যাসোসিয়েশন (বি.পি.এ) গঠিত হয়। বিপিএ ২০০৭ সালে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকদের বৈশ্বিক সংগঠন বিশ্ব ফিজিওথেরাপি সংস্থার পূর্ণাঙ্গ সদস্যপদ লাভ করে। সদস্য প্রাপ্তির পর থেকেই বিপিএ প্রতিবছর এই বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে আসছে।
২০১৮ সালে ‘বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল আইন’ মহান জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে এবং এই আইনের মাধ্যমে রিহ্যাবিলিটেশন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি, রিহ্যাবিলিটেশন সেবা, প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন, রিহ্যাবিলিটেশন পেশাজীবীর নিবন্ধন, সেবার মান নির্ধারণ ও নিশ্চিত করণের উদ্দেশ্যে এই আইন প্রণীত হয়।
২০১৯ সালে কোভিড-১৯ এর মহামারী কালে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার মাধ্যমে কীভাবে একজন কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত ব্যক্তি আরোগ্য লাভ করতে পারেন, সে সম্পর্কে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকেরা দেশব্যাপী সাধারণ মানুষকে টেলিযোগাযোগ ও অনলাইনের মাধ্যমে দিকনির্দেশনা ও পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করে আসছে। (www.bpa-bd.org)

https://www.kalerkantho.com/online/national/2020/04/13/898459

বর্তমানকালে প্রমানিত হয়েছে যে, শারীরিক ও মানুষিক চিকিৎসায় ঔষধের পাশাপাশি অপারেশন ও ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা অপরিহার্য।
বাংলাদেশে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৯০ হাজার মানুষ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার উপর নির্ভরশীল। বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস সহ শারীরিক সকল পূণর্বাসন কার্যে এই চিকিৎসা ব্যবস্থার ভূমিকা অপরিসীম।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৫ সালে মিরপুর ১০ নম্বর সেকশনে " মিরপুর পেইন ম্যানেজমেন্ট সেন্টার " এর আত্মপ্রকাশ ঘটে। ঠিকানা নিম্নরূপঃ

ব্রাঞ্চ - ১ঃ
সেকশন -১০, ব্লক -সি, লেন -৬, বাসা -১৩, মিরপুর, ঢাকা -১২১৬
০১৯৭৯-১১০৯৯৩, ০১৬১৯-১১০৯৯৩

ব্রাঞ্চ - ২ঃ
সেকশন -১০, ব্লক -বি, এভিনিউ -১, প্লট -১, মিরপুর, ঢাকা -১২১৬
০১৮৯৪ ৮০০ ৮৪১-৫০

স্বল্প ব্যয়ে ও স্বল্প সময়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের তত্তাবধানে কার্যকরী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা এবং রুগীর দ্রুত আরোগ্য লাভের লক্ষ্যকে সামনে রেখে নিরলস সেবা, পরামর্শ ও নিষ্ঠার সাথে অদ্যাবধি তাঁর লক্ষ্য ও কার্য্যক্রম চালিয়ে আসছে।

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সেবায় আপনার পাশে
" মিরপুর পেইন ম্যানেজমেন্ট সেন্টার "
সুস্থতা আর নির্ভরতায় অনন্য.....

বিস্তারিত জানতে প্রদর্শিত লিংকটিতে প্রেস করুণ ;
https://www.facebook.com/MPMC-2015-720359521476619/

https://maps.app.goo.gl/kWyCTXNJWNPjFiCt9

https://maps.app.goo.gl/xFiG5hcujGAYcZgu8

Address

Kazipara

Opening Hours

Monday 16:30 - 21:00
Tuesday 16:30 - 21:00
Wednesday 16:30 - 21:00
Thursday 16:30 - 21:00
Friday 16:30 - 21:00
Saturday 16:30 - 21:00
Sunday 16:30 - 21:00

Telephone

+8801979110993

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MPMC 2015 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to MPMC 2015:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

MPMC 2015

ফিজিওথেরাপি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক অন্যতম ও অপরিহার্য শাখা। প্রাচীন গ্রীসে " হিপোক্রেটিস " ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার সূচনা করেছিলেন। খ্রীষ্টপূর্ব ৪৬০ সালে চিকিৎসাবিদ " হেক্টর " ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করতেন। পরবর্তীতে বহুবিধ তত্ত্ব, তথ্য ও উপাত্ত অনুসারে ১৮৯৪ সালে স্বয়ংসম্পূর্নরুপে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। নিউজিল্যান্ডে ১৯১৩ সালে এবং আমেরিকাতে ১৯১৪ সালে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা শুরু হয়। বর্তমানকালে প্রমানিত হয়েছে যে, শারীরিক ও মানুষিক চিকিৎসায় ঔষধের পাশাপাশি অপারেশন ও ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা অপরিহার্য। বাংলাদেশে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৯০ হাজার মানুষ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার উপর নির্ভরশীল। বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস সহ শারীরিক সকল পূণর্বাসন কার্যে এই চিকিৎসা ব্যবস্থার ভূমিকা অপরিসীম। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৫ সালে মিরপুর ১০ নম্বর সেকশনে " মিরপুর পেইন ম্যানেজমেন্ট সেন্টার " এর আত্মপ্রকাশ ঘটে। স্বল্প ব্যয়ে ও স্বল্প সময়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক ও ফিজিওথেরাপিস্ট এর তত্তাবধানে কার্যকরী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা এবং রুগীর দ্রুত আরোগ্য লাভের লক্ষ্যকে সামনে রেখে নিরলস সেবা, পরামর্শ ও নিষ্ঠার সাথে অদ্যাবধি তাঁর কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সেবায় আপনার পাশে " মিরপুর পেইন ম্যানেজমেন্ট সেন্টার " সুস্থতা আর নির্ভরতায় অনন্য.....

বিস্তারিত জানতে প্রদর্শিত লিংকটিতে প্রেস করুণ ;

https://www.facebook.com/MPMC-2015-720359521476619/