Dr.mozahedul hoque repon

Dr.mozahedul hoque repon CARDIOLOGIST
MBBS, FCPS (MED), FACC (USA) MD(CARD) FESC,
DM, FELLOW ASIA PACIFIC HEART ASSOCIATION. ASSOCIATE PROFESSOR OF CARDIOLOGY

09/05/2025

হাই ব্লাড প্রেশার ও কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে ব্রেইন স্ট্রোকের লক্ষ্মন গুলো জেনে রাখুন --

এইচএমপিভি নিয়ে কি আতংকের কিছু আছে? লক্ষণ আর প্রতিকারের ব্যবস্থা কী?করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পাঁচ বছর পর চীনের উত্তর অঞ্...
12/01/2025

এইচএমপিভি নিয়ে কি আতংকের কিছু আছে? লক্ষণ আর প্রতিকারের ব্যবস্থা কী?

করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পাঁচ বছর পর চীনের উত্তর অঞ্চলে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস সংক্ষেপে এইচএমপিভি ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ায় নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।কোভিড ১৯ ভাইরাসের সংক্রমণে বিশ্বব্যাপী মহামারী ছড়িয়ে পড়ার ঠিক পাঁচ বছর পর এ ঘটনা ঘটলো। চীনে ১৪ বছর ও তার কম বয়েসীদের মধ্যে সংক্রমণ বাড়ছে।সম্প্রতি ভারতেও এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে।

এইচএমপিভি কি নতুন ভাইরাস?

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) বলছে, ২০০১ সালে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত হয়।
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হয়ত আরো অনেক যুগ আগে থেকেই এ ভাইরাসের অস্তিত্ব ছিল পৃথিবীতে।
তবে এটা নিয়ে এখনই ঘাবড়াবার কিছু নেই।
কেননা চীনের সরকার বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডব্লিউএইচও কেউই এখনও আনুষ্ঠানিক সতর্কতা জারি করেনি।
এই ভাইরাস ভয়াবহ আকার ধারণ করবে কী-না সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরাও কোনো সতর্কবার্তা দেননি।
তবে, রোগটি যাতে না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

এইচএমপিভি সংক্রমিত হলে সাধারণ জ্বর বা ফ্লুর মত উপসর্গ দেখা যায়।সাথে কাঁশি, জ্বর, নাক বন্ধ এবং শ্বাসকষ্ট হতে পারে। সাথে চামড়ায় র‍্যাশ বা দানা দানা দেখা দিতে পারে।তবে, কারো কারো জন্য এসব উপসর্গ মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে যে কোন বয়েসী মানুষের ব্রংকাইটিস বা নিউমোনিয়ার মত অসুখ হতে পারে।কিন্তু এখন পর্যন্ত এটি শিশু, বয়স্ক মানুষ এবং যাদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল তাদের মধ্যেই বেশি দেখা গেছে।
আক্রান্ত হওয়ার পর লক্ষণ প্রকাশ পেতে তিন থেকে ছয় দিন সময় লাগে।কিন্তু আক্রান্ত হলে ঠিক কতদিন ভুগবেন একজন মানুষ তা নির্ভর করে সংক্রমণের তীব্রতা ও আক্রান্ত ব্যক্তির শারীরিক সক্ষমতার ওপর।

কীভাবে ছড়ায়?

এইচএমপিভি সাধারণতঃ আক্রান্ত মানুষের হাঁচি বা কাঁশি থেকে ছড়ায়।

এছাড়া স্পর্শ বা করমর্দনের মত ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে এইচএমপিভি ছড়াতে পারে।

এইচএমপিভি রয়েছে এমন বস্তু বা স্থান স্পর্শ কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাঁশির ড্রপলেট লেগে থাকা স্থান যেমন দরজার হাতল, লিফটের বাটন, চায়ের কাপ ইত্যাদি স্পর্শ করার পর সে হাত চোখে, নাকে বা মুখে ছোঁয়ালে এইচএমপিভি ছড়াতে পারে। অনেকটা কোভিডের মতো।
এইচএমপিভির সংক্রমণ সাধারণত শীতের সময় বাড়ে, যখন মানুষ দীর্ঘ সময় ঘরের ভেতর সময় কাটায়।

শিশু ও বয়স্করা কেন বেশি আক্রান্ত হন?

একজন মানুষ একাধিকবার এইচএমপিভি আক্রান্ত হতে পারেন। এর মধ্যে প্রথমবারের সংক্রমণের তীব্রতা বেশি থাকে।এরপর শরীরে এক ধরণের ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়, যার ফলে পরবর্তী সংক্রমণের তীব্রতা তত বেশি হয় না।তবে এর ব্যতিক্রম হতে পারে যদি আক্রান্ত ব্যক্তির ক্যান্সার বা এইচআইভির মত দীর্ঘমেয়াদী অসুখ থাকে।

আতঙ্কিত হওয়ার কিছু আছে?

এইচএমপিভি নিয়ে এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই।এর বড় কারণ হচ্ছে, এটি কোভিডের মতো নতুন কোনো ভাইরাস নয়।২০০১ সালে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত হয়, এবং বাংলাদেশে ২০১৬ বা ২০১৭ সালের দিকে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল।

ভারত, চীনসহ বিভিন্ন দেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা ধাঁচের এই ভাইরাসে আগেও মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। এর অর্থ হলো মানুষের মধ্যে কিছুটা হলেও এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে ইমিউনিটি গড়ে উঠেছে।মানে কেউ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও তার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একে মোকাবিলা করতে পারবে বলে আশা করা যায়।
কোভিড ১৯ ফুসফুসের যতটা ক্ষতিগ্রস্ত করে, এইচএমপিভিতে ততটা ক্ষতি হয় না।
শিশু, বয়স্ক, গর্ভবতী বা কঠিন কোনো রোগে আক্রান্তদের মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ তীব্র হতে পারে।কেননা তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অপেক্ষাকৃত দুর্বল থাকে। সেক্ষেত্রে সবসময় সতর্ক থাকতে হবে ।

এইচএমপিভি ভাইরাস কী ?

এইচএমপিভি কোভিড-১৯ এর মতোই একটি আরএনএ ভাইরাস। অর্থাৎ এর জিনের গঠন একই। এই ভাইরাসও শ্বাসযন্ত্রে আক্রমণ করে।তবে এরা একই পরিবারের ভাইরাস নয়।অর্থাৎ কোভিডের টিকা নেয়া থাকলে বা আগে কখনো কোভিড হলেও আপনার এইচএমপিভির সংক্রমণ হতে পারে।কোভিডের ইমিউনিটি আপনাকে এইচএমপিভি থেকে সুরক্ষা দেবে না।

নেদারল্যান্ডসের গবেষকরা শিশুদের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের নমুনা পরীক্ষা করার সময় প্রথম এই ভাইরাসের ব্যাপারে জানতে পারেন। ভাইরাসটি অন্তত ৬০ বছর আগেই ছড়িয়েছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এইচএমপিভিকে 'শীতজনিত স্বাস্থ্যগত সমস্যা' হিসেবে অভিহিত করেছে।
সাধারণ ফ্লুর লক্ষণ যা সাধারণত দুই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে নিজে থেকেই সেরে যায়।
তবে লক্ষণ তীব্র হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া এবং হাসপাতালে ভর্তি হওয়া জরুরি হতে পারে।

ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথের ২০২১ সালের এক প্রতিবেদনে তথ্য অনুযায়ী, তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে মারা যাওয়া পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের এক শতাংশের মৃত্যুর জন্য দায়ী এইচএমপিভি।

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি জটিলতা বা ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগ আক্রান্তরা, সেইসাথে সিওপিডি, অ্যাজমা ও পালমোনারি ফাইব্রোসিসের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের রোগীদের মাঝে সংক্রমণের লক্ষণগুলো গুরুতর আকারে দেখা দিতে পারে।এমনকি তাদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।তাই জটিল রোগের আক্রান্তদের এমন লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা করা যাবে না।

প্রতিরোধের ব্যবস্থা কী?

করোনা মোকাবিলায় যেসব সতর্কতা নেয়া হয়েছিল, একই ধরনের পদক্ষেপে এই ভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব। যেমন:

বাইরে গেলেই মাস্ক পরা।

২০ সেকেন্ড ধরে সাবান-পানি দিয়ে ঘন ঘন হাত ধোয়া।

হাত দিয়ে নাক-মুখ স্পর্শ না করা।

আক্রান্তদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা জনসমাগমস্থল এড়িয়ে চলা।

হাঁচি কাশি দেয়ার সময় মুখ টিস্যু দিয়ে ঢেকে নেওয়া এবং ব্যবহৃত টিস্যুটি সাথে সাথে মুখবন্ধ করা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে হাত সাবান পানিতে ধুয়ে ফেলা।

যদি টিস্যু না থাকে তাহলে কনুই ভাঁজ করে সেখানে মুখ গুঁজে হাঁচি দেওয়া।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি ও শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম করা।

সর্দিকাশি, জ্বর হলেও অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর এই ভাইরাস প্রতিরোধে কয়েকটি টিকা তৈরি করা হলেও এইচএমপিভি প্রতিরোধ এখনও সে ধরনের কোনো টিকা নেই।তাই সতর্ক থাকার ওপরেই জোর দিতে হবে ।

চিকিৎসা কী?

এই ভাইরাসের জন্য বর্তমানে কোনো নির্দিষ্ট অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ নেই বা বিশেষ কোনো চিকিৎসা পদ্ধতিও নেই৷চিকিৎসকরা সাধারণত লক্ষণ বুঝে তা উপশমের চেষ্টা করে থাকেন। যেমন জ্বর হলে তাপমাত্রা কমানোর ওষুধ দেন।সর্দি গলাব্যথা বা শ্বাস নিতে সমস্যা হলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা বা ওষুধ দেয়া হয়।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগীকে বিশ্রাম, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং পর্যাপ্ত পানি জাতীয় খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।

তবে এই ভাইরাসের চিকিৎসায় অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ ব্যবহার করার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে। কোনও এন্টি ভাইরাল প্রয়োগ করা যাবে না।

ডা. মোজাহিদুল হক
মেডিসিন ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

সনাক্ত  হওয়া  রিও ভাইরাস লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায়বিশ্বে প্রথম রিওভাইরাস (রেসপিরেটরি এন্টারিক অরফান ভাইরাস) শনাক্ত হয় ১৯৫০...
10/01/2025

সনাক্ত হওয়া রিও ভাইরাস
লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায়

বিশ্বে প্রথম রিওভাইরাস (রেসপিরেটরি এন্টারিক অরফান ভাইরাস) শনাক্ত হয় ১৯৫০ সালে। তবে দেশে এই প্রথম পাঁচজনের শরীরে রিওভাইরাস শনাক্ত করেছে ইনস্টিটিউট অব এপিডেমিওলোজি ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড রিসার্চ (আইইডিসিআর)। তবে কারও ক্ষেত্রে তেমন কোনো জটিলতা দেখা যায়নি।

রিওভাইরাস এমন একটি ভাইরাস, যা সাধারণত প্রাণী বা মানুষের মধ্যে অন্ত্রের সংক্রমণ সৃষ্টি করতে পারে। শীতকালে রিওভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। পানির মাধ্যমে ছড়াতে পারে এই ভাইরাস; যা শিশুদের ডায়রিয়া বা জ্বরের সৃষ্টি করে। ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশের ৩-৬ দিনের মধ্যেই উপসর্গ দেখা দেয়। তবে এ ভাইরাস তুলনামূলকভাবে কম ভয়াবহ ও সাধারণত সহজেই চিকিৎসা করা যায়।


যেসব লক্ষণে চেনা যাবে রিওভাইরাস:


ডায়রিয়া: পানিজাতীয় পাতলা মল, যা শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।

জ্বর: শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।

বমি: বমি করা, বিশেষ করে খাবার খাওয়ার পর।

পেটে ব্যথা: অন্ত্রের অস্বস্তি বা পেটের ব্যথা।

শক্তি কমে যাওয়া: শরীর দুর্বল অনুভূতি বা ক্লান্তি।


কতটা মারাত্মক?

রিওভাইরাস সাধারণত মারাত্মক নয়। তবে এটি গুরুতর ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা সৃষ্টি করতে পারে, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে। সেক্ষেত্রে সঠিক চিকিৎসা না পেলে এটি জীবনহানির কারণ হতে পারে। তবে এটি সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিলে ভালোভাবে নিরাময়যোগ্য।

এ ভাইরাস সংক্রমণ কারও কারও ক্ষেত্রে মারাত্মক হতে পারে। সেক্ষেত্রে নিউমোনিয়া, এমনিক এনকেফালাইটিস বা মস্তিষ্কের প্রদাহও দেখা দিতে পারে। বেশি আক্রান্ত হয় শিশু ও বয়স্করা।

প্রতিরোধের উপায় কী?

রিওভাইরাস প্রতিরোধের জন্য টিকা (রিওভাইরাস ভ্যাকসিন) আছে, যা শিশুদের জন্য দেয়া যেতে পারে। এ ছাড়া হাত ধোয়া, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, মাস্ক ব্যবহার ও খাবারের সুরক্ষা এ ভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে সহায়ক।

ব্যাট রিওভাইরাস কতটা মারাত্মক?

বিশ্বে প্রথমবার রিওভাইরাস শনাক্ত হয় ১৯৫০ সালে। এই ভাইরাসটি শিশু ও বয়স্কদের জন্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে প্রাণঘাতীও হতে পারে।

নতুন রিওভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক নয়, বরং সতর্ক ও সচেতন হওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে ।

রিওভাইরাসের সাধারণত ৯টি ধরণ হয়। এর মধ্যে ৪টি ধরণ মানবদেহে পাওয়া যায়। আর বাকিগুলো অস্তিত্ব এখন পর্যন্ত মানবদেহে পাওয়া যায়নি। এই রিওভাইরাসেরই একটি ধরণ ব্যাট-রিওভাইরাস প্রথমবারের মতো দেশে মানবদেহে শনাক্ত হয়েছে।

তবে রিওভাইরাসের উপস্থিতি বাংলাদেশে অনেক আগে থেকেই আছে , রোটা ভাইরাসও রিওভাইরাসের একটি ধরণ, যেটি আক্রান্তের কথা দেশের সচরাচরই শোনা যায়। তবে ব্যাট রিওভাইরাস দেশে প্রথম। এ ভাইরাসের উপস্থিতি সাধারণত বাদুড়ে পাওয়া যায়।

ব্যাট রিওভাইরাসটির বিষয়ে শীত মৌসুমে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে । পাশাপাশি শিশু ও বয়স্কদের যত্ন নেয়ারও ওপর জোর দিতে হবে।

ডা.মোজাহিদুল হক
মেডিসিন ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

10/09/2024

Address

Dhaka

Telephone

+8801627664159

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.mozahedul hoque repon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.mozahedul hoque repon:

Share