Khandaker Medical Tourism

Khandaker Medical Tourism Khandaker Medical Tourism (KMT) provides all out services related to health treatment.

মেনোপজ (Menopause) বা রজঃনিবৃত্তি:নারীদের যখন প্রথম মাসিক শুরু হয় তখন সেটাকে বলে মেনার্কি (Menarche) আর যখন শেষ হয়ে যা...
20/07/2025

মেনোপজ (Menopause) বা রজঃনিবৃত্তি:

নারীদের যখন প্রথম মাসিক শুরু হয় তখন সেটাকে বলে মেনার্কি (Menarche) আর যখন শেষ হয়ে যায় তখন সেটাকে বলা হয় মেনোপজ।

বিস্তারিতভাবে বললে, নারীদের মধ্য বয়সের পর স্থায়ীভাবে মাসিক/ঋতুস্রাব/পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়াকে মেনোপজ বলে।
সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে হয়ে থাকে মেনোপজ। তবে গড়ে ৫১ বছর বয়সে মেনোপজ হয়।

এ সময় একজন নারীর স্বাভাবিক সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং প্রচুর শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন আসে। বিশেষ করে হাড়ের উপর এর প্রভাব আছে। সঠিক যত্ন না নিলে অনেক স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায়।

ভয় পাওয়ার কিছু নেই; মেনোপজ একজন নারীর জীবনের একটি স্বাভাবিক শারীরিক পরিবর্তন। এটি কোন রোগ নয়।

মেনোপজ কেন হয়?

নারীদের শরীরে এই পরিবর্তনের মূল কারণ ইস্ট্রোজেন (Estrogen) নামের একটি হরমোন।

একজন নারী সাধারণত একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ডিম্বাণু নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন, যেগুলো তার জরায়ুতে (ইউটেরাসে) সংরক্ষিত থাকে। জরায়ু নারীদের শরীরে ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোন তৈরি করে, যেটা প্রতিমাসের মাসিক এবং ওভালুশনকে নিয়ন্ত্রণ করে।

বয়স হতে থাকলে নারীদের শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের উৎপাদন কমে যেতে থাকে। নারীদের ডিম্বাশয়ে ডিম্বের পরিমাণও কমতে থাকে। পিরিয়ডের পরিমাণ কমতে থাকে। যখন জরায়ু থেকে ডিম্বাণু নিঃসরণ বন্ধ হয়ে যায় এবং মাসিক বন্ধ হয়ে যায়, তখনই মেনোপজ হয়। এরই ধারাবাহিকতায় জন্ম দেওয়ার প্রক্রিয়াও বন্ধ হয়ে যায়।

অনেক সময় কোন অস্ত্রোপচারের কারণে যদি কোনও নারীর দুটো ওভারি অথবা জরায়ু ফেলে দিতে হয় তাহলেও হঠাৎ মেনোপজ হয়ে যায়।

মেনোপজের ধাপসমূহ

মেনোপজের রূপান্তরটি ধীরে ধীরে হয় এবং তিনটি ধাপে ঘটেঃ
১। পেরিমেনোপজঃ মেনোপজ শুরুর ২-৩ বছর আগের সময়কে বলা হয় পেরিমেনোপজ। এই সময়, মাসিক অনিয়মিত হয়ে যায় কিন্তু পুরোপুরি বন্ধ হয় না এবং আস্তে আস্তে মেনোপজ-এর লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে।

২। মেনোপজঃ মাসিক অনিয়মিত হতে হতে যখন টানা এক বছর বন্ধ থাকে তখন ধরে নিতে হবে মেনোপজ হয়ে গেছে।

৩। পোস্ট-মেনোপজঃ ডিম্বাশয় থেকে আসা হরমোন ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরোন মেনোপজে বন্ধ হয়ে যায়। অন্যদিকে পিটুইটারি হরমোন বেড়ে যায়। মেনোপজের পর ইস্ট্রোজেন হরমোন শরীরে আর পুনরুৎপাদন হয় না।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ টানা এক বছর বন্ধ থাকার পর যদি কোন নারীর আবার মাসিক হয় তবে সেটি অস্বাভাবিক। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে এরকম হতে পারে। মেনোপজের এক বছর পর আবার ব্লিডিং হওয়া পোস্ট মেনোপজাল ব্লিডিং। এটা এক ধরনের ডিজঅর্ডার। কোনো ক্যানসারের জন্য হতে পারে, রক্তের ব্যাধি কিংবা জরায়ুর কোনো সমস্যার কারণে ব্লিডিং হতে পারে।

মেনোপজের শারীরিক প্রভাবঃ

হট ফ্ল্যাশ (Hot Flash)ঃ
মেনোপজের কারণে ইস্ট্রোজেন হরমোন কমে গেলে সবচেয়ে প্রথমে যেটা ঘটে সেটা হল হট ফ্ল্যাশ (Hot Flash)। বাইরের কোন উৎস ছাড়াই দিনের মধ্যে কয়েকবার হঠাৎ করে খুব গরম লাগে। মুখ লাল হয়ে যায়, ঘেমে যায়। Hot Flash খুব ঠাণ্ডার দিনেও হতে পারে। Hot Flash এর সময়কাল কয়েক সেকেন্ড থেকে শুরু করে মিনিট দশেক পর্যন্ত হতে পারে।

চুল পড়াঃ
ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরোন হরমোন এর উৎপাদন কমে যাওয়ার কারণে চুল পাতলা হওয়া শুরু হয়।

যৌন মিলনে অনীহাঃ
ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরোন-এর উৎপাদন কমে যাওয়ার কারণে শারীরিকভাবে যৌন মিলনের আগ্রহ অনেকটা কমে যায়। কারো কারো ক্ষেত্রে ভ্যাজাইনাল ড্রাইনেস হয়, যে কারণে যে কারণে যৌন মিলন নারীদের জন্য কষ্টদায়ক হয়ে যায়।

অস্টিওপরোসিস (Osteoporosis)
পুরুষের চেয়ে নারীর হাড়ের পুরুত্ব কম। ইস্ট্রোজেন তাকে এ থেকে নিরাপত্তা দেয়। মেনোপজের কারণে বন্ধ হয়ে যাওয়া এই হরমোনের অভাবে হাড়ক্ষয় রোগ অস্টিওপোরোসিস দেখা দেয়। এতে পিঠে, হাঁটুতে, অস্থিসন্ধিতে ব্যথাসহ বিভিন্ন জায়গায় হাড়ের ব্যথা হয়।

অস্টিওপরোসিসে ভুগলে হাড় ভঙ্গুর হয়ে ঝাঁঝরা হয়ে যায়, একদম ফাঁকা ফাঁকা হয়ে যায়। কোনোরকম আঘাত লাগলে হাড় গ্লাসের মত ভেঙে যেতে পারে। কোনোভাবে পড়ে গেলেও হাড় ভেঙে যেতে পারে। এ ছাড়া মেরুদণ্ড বাঁকা হয়ে যায়, সামনের দিকে শরীর ঝুঁকে পড়ে। বাঁকা হয়ে হাঁটতে দেখা যায় অনেক নারীকে। হৃদপিণ্ডের ওপরও মারাত্মক প্রভাব পড়ে এতে।

ওজন বৃদ্ধিঃ
মেনোপজের সময়ে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি একটা অন্যতম সমস্যা। এটার কারণে হাঁটু , কোমর এবং পিঠের ব্যথায় ভোগেন অনেকে। ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরোন হরমোন হ্রাসের কারণে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা কষ্টকর হয়ে পড়ে আস্তে আস্তে। এই ওজন বৃদ্ধির ফলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং ক্যান্সারের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

অনিদ্রাঃ
মেনোপজ এর সময়ে মহিলাদের আরেকটা সমস্যা হলো ঘুম না হওয়া বা ঘুম হলেও ঘুম থেকে ওঠার পরেও সারাদিন ঘুম ঘুম লাগা বা ক্লান্তি লাগা । অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় রাতে ঘুম থেকে উঠে বসে আছেন। যার কারণ হট ফ্ল্যাশ বা প্রচণ্ড ঘেমে যাওয়া। আবার এই বয়সে অনেকে ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্ত চাপ বা অন্য কোন অসুখের কারণে ওষুধ শুরু করেন। এসব ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবেও অনিদ্রা হতে পারে।

মেনোপজের মানসিক প্রভাবঃ

মাসিকের কারণে একজন নারী অনেক দিন ধরে একটি শারীরিক অভিজ্ঞতার সাথে বসবাস করেন। কিন্তু মেনোপজের মাধ্যমে তিনি নতুন একটা ধাপে প্রবেশ করেন। তার শরীরের অনেক বড় একটি পরিবর্তন ঘটে, সেই সাথে তার জীবনেও অনেক বড় একটি রূপান্তর ঘটে। অনেকের এসব আমূল পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়।

অনেক নারী মেনোপজ মেনে নিতে পারেন না, বিশেষ করে যাদের তাড়াতাড়ি মেনোপজ হয়। সাধারণত ৪৫ বছর বয়স থেকে মেনোপজ হলেও অনেকের ক্ষেত্রে ৪০ এর পরেই মেনোপজ হয়ে যায়। সে কারণে মানসিক সমস্যায় ভুগতে থাকেন অনেকে। যাদের সন্তান নেই, বিশেষ করে সেই নারীদের ওপর মারাত্মক মানসিক প্রভাব পড়তে দেখা যায়।

এসময় শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের ঘাটতি থাকে বলে সেরেটোনিন (Serotonin) এবং ডোপামিন (Dopamine) হরমোনের ইমব্যালান্স দেখা দেয় শরীরে। যে কারণে ঘন ঘন মুড বদলাতে থাকে। এই হরমোনের পরিমাণ কমে গেলে দুশ্চিন্তা বাড়তে পারে ও মনমরা ভাব হতে পারে। এর আরও একটি কারণ হলো এসময়ের অন্যান্য শারীরিক পরিবর্তন। যেমন- ওজন বেড়ে যাওয়া, চুল পড়া, হট ফ্ল্যাশ। এগুলোর কারণে অনেকেই সারাক্ষণ স্ট্রেস এ ভোগেন যেটা থেকে তুচ্ছ কারণে খিটখিটে মেজাজ দেখা দেয়।

এছাড়া ইস্ট্রোজেন হরমোনের অভাব ত্বকের উপরও প্রভাব ফেলে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং মনে হয় যেন ত্বকের নিচে পোকা-মাকড় হাঁটাহাঁটি করছে।

নারীত্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার হল সন্তান ধারণের ক্ষমতা। এর সাথেই মাসিকের সম্পর্ক। মাসিকের সাথে আর একটা যে ব্যাপার খুব গুরুত্বপূর্ণ সেটি হল যৌনতা। অনেক নারীর মনের মধ্যে একটা ভয় থাকে যে সে বোধহয় sexually আর আগের মতো পারফর্ম করতে পারবে না। অনেক নারী মনে করেন স্বামী হয়তো তাকে আর আগের মতো ভালবাসবেন না, তার নারীত্ব হারিয়ে যাবে, এসব চিন্তার কারণে মেনোপজ হওয়ার পর নারীরা অনেকেই আশা হারিয়ে ফেলেন, অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন। দেখা যায় কোন সমস্যা না থাকলেও ইনসিকিউরিটি থেকে সমস্যাটা আসলেই দেখা দেয় এবং অনেক নারী যৌনতায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।

মেনোপজে করণীয়ঃ

১. নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করতে হবে।

২. নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস করতে হবে।

৩. যোগব্যায়াম করতে হবে।

৪. বসে বসে না কাটিয়ে শারীরিক চলাফেরা সচল রাখতে হবে।

৫. ভারসাম্যপূর্ণ পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।

৬. হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি* নিতে হবে।

৭. অন্য কোনো সমস্যা দেখা দিলে প্রয়োজনে গাইনোকোলজিস্টের পরামর্শ নিতে হবে।

মেনোপজে খাদ্যাভাসঃ

মেনোপজে হাড় ও হৃদপিণ্ডের সুরক্ষায় ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার, শাকসবজি, ফল, মাছ, দুধ, বিশেষ করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
আর যদি শরীরে লিপিড কনেন্ট বেশি থাকে, ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন বা অন্য জটিল কোনো রোগ থাকে তাহলে সেই অনুযায়ী খাবার খেতে হবে। চর্বিজাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। একইসঙ্গে মানসিক সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মেনোপজে।
হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি কি?

মেনোপজের কারণে দীর্ঘমেয়াদে নারীদের হাড়ক্ষয় ও হৃদপিণ্ডের ওপর প্রভাব পড়ে। হাড়ের সুরক্ষায় হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি দেওয়ার কথা বলেন চিকিৎসকেরা। যে হরমোন ডিম্বাশয় থেকে আসে যেমন- ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরোন, সেই হরমোন দিতে হবে। যদি কারো জরায়ু থাকে তাহলে তাদের ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরোন দুটোই দিতে হবে। কারো যদি কোনো কারণে জরায়ু না থাকে তাদের শুধু ইস্ট্রোজেন দিতে হবে। যতদিন তার দরকার হয় ততদিন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হরমোনাল থেরাপি দিতে হবে।

কিছু পরামর্শঃ

৩০ বছর বয়স থেকে কিছু বিষয় মেনে চললেই ইস্ট্রোজেন কমে গেলে যে সমস্যাগুলো হয় তার প্রভাব অতটা মারাত্মক হয় না।
এটা সুষম খাদ্য গ্রহণ, নিয়মিত ব্যায়াম, কায়িক পরিশ্রম ও জীবনে অ্যাক্টিভ থাকার উপর নির্ভর করে। একদম শুরু থেকে যদি লাইফস্টাইলটা এরকমভাবে তৈরি করা হয়, খাবার যদি সুষম হয়, সচেতনতা থাকে তখন অনেক ভালোভাবে অ্যাডাপ্ট করা যায়, জটিলতাগুলো কম হয়।

Successful meeting today with Mr. Mohd Shuhada Othman, the High Commissioner of Malaysia to Bangladesh. The meeting took...
18/07/2025

Successful meeting today with Mr. Mohd Shuhada Othman, the High Commissioner of Malaysia to Bangladesh. The meeting took place during a special event held in Dhaka, focused on the growth and potential of Malaysia’s medical tourism sector.

Our respected Founder and CEO, Mr. Khandaker Sitabur Rahman had the valuable opportunity to engage in a meaningful discussion with the High Commissioner regarding how advanced medical services in Malaysia can be made more accessible and affordable for Bangladeshi patients.

The Honourable High Commissioner has assured that patients referred through Khandaker Medical Tourism will receive visa on a priority basis.

17/07/2025

উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজনে বিদেশের স্বনামধন্য ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং অন্যান্য সার্ভিসের জন্য এখনই যোগাযোগ করুন "Khandaker Medical Tourism (KMT)" এর সাথে।

👉 Khandaker Medical Tourism (Contact Number):
📱 +880177 0177 493 (WhatsApp)
📱 +880174 8000 303 (WhatsApp)
📱 +880198 6474 646 (WhatsApp)

👉 Khandaker Medical Tourism (Office Address):
🏢 House # 328 (1st Floor), Block # Dha, Kalshi Main Road, Section # 12, Mirpur, Dhaka-1216, Bangladesh

📍Location: R9C9+FW Dhaka

🌐Website: www.kmtbd.com

📧Email: info@kmtbd.com

👉page: https://www.facebook.com/kmtbangladesh

16/07/2025

উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজনে বিদেশের স্বনামধন্য ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং অন্যান্য সার্ভিসের জন্য এখনই যোগাযোগ করুন "Khandaker Medical Tourism (KMT)" এর সাথে।

👉 Khandaker Medical Tourism (Contact Number):
📱 +880177 0177 493 (WhatsApp)
📱 +880174 8000 303 (WhatsApp)
📱 +880198 6474 646 (WhatsApp)

👉 Khandaker Medical Tourism (Office Address):
🏢 House # 328 (1st Floor), Block # Dha, Kalshi Main Road, Section # 12, Mirpur, Dhaka-1216, Bangladesh

📍Location: R9C9+FW Dhaka

🌐Website: www.kmtbd.com

📧Email: info@kmtbd.com

👉page: https://www.facebook.com/kmtbangladesh

ফুসফুস ক্যান্সার-এর উন্নত চিকিৎসায় বিদেশের স্বনামধন্য ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং অন্যান্য সার্ভিসের জন্য এখনই যোগাযোগ...
13/07/2025

ফুসফুস ক্যান্সার-এর উন্নত চিকিৎসায় বিদেশের স্বনামধন্য ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং অন্যান্য সার্ভিসের জন্য এখনই যোগাযোগ করুন "Khandaker Medical Tourism (KMT)" এর সাথে।

👉 Khandaker Medical Tourism (Contact Number):
📱 +880177 0177 493 (WhatsApp)
📱 +8801986 47 4646 (WhatsApp)

👉 Khandaker Medical Tourism (Office Address):
🏢 House # 328 (1st Floor), Block # Dha, Kalshi Main Road, Section # 12, Mirpur, Dhaka-1216, Bangladesh

📍Location: R9C9+FW Dhaka

🌐Website: www.kmtbd.com

📧Email: info@kmtbd.com

👉page: https://www.facebook.com/kmtbangladesh

ক্যান্সারের অত্যাধুনিক উন্নত চিকিৎসা সেবা নিন ভারতের National Cancer Institute, Nagpur থেকে। Khandaker Medical Tourism (...
10/07/2025

ক্যান্সারের অত্যাধুনিক উন্নত চিকিৎসা সেবা নিন ভারতের National Cancer Institute, Nagpur থেকে।

Khandaker Medical Tourism (KMT)-এর সেবাসমূহঃ
- Second Opinion
- Video Consultation with Doctor
- Visa Invitation Letter (VIL)
- Visa Processing
- Air Ticketing
- Hotel Booking
- Air Ambulance
- Interpreter
- Airport Pick-Up and Drop-Off

ক্যান্সার-এর উন্নত চিকিৎসায় ভারতের নাগপুরের National Cancer Institute-এর স্বনামধন্য ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং অন্যান্য সার্ভিসের জন্য এখনই যোগাযোগ করুন "Khandaker Medical Tourism (KMT)" এর সাথে।

👉 Khandaker Medical Tourism (Contact Number):
📱 +880177 0177 493 (WhatsApp)
📱 +8801986 47 4646 (WhatsApp)

👉 Khandaker Medical Tourism (Office Address):
🏢 House # 328 (1st Floor), Block # Dha, Kalshi Main Road, Section # 12, Mirpur, Dhaka-1216, Bangladesh

📍Location: R9C9+FW Dhaka

🌐Website: www.kmtbd.com

📧Email: info@kmtbd.com

👉page: https://www.facebook.com/kmtbangladesh

স্ট্রোক হলো ব্রেন বা মস্তিষ্কের রোগ। এর মেডিকেল টার্ম হচ্ছে সেরিব্রোভাসকুলার অ্যাকসিডেন্ট / Cerebrovascular accident (CV...
06/07/2025

স্ট্রোক হলো ব্রেন বা মস্তিষ্কের রোগ। এর মেডিকেল টার্ম হচ্ছে সেরিব্রোভাসকুলার অ্যাকসিডেন্ট / Cerebrovascular accident (CVA)।

সঠিক জ্ঞানের অভাবের কারণে বেশিরভাগ মানুষ স্ট্রোককে হার্টের রোগ বলে মনে করেন। যার কারণে স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর সেবা পেতেও দেরি হয়; যার ফলাফল হিসেবে রোগীর পঙ্গুত্ব বরণের পাশাপাশি তার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) মতে, বিশ্বব্যাপী যত অসংক্রামক ব্যাধি আছে, সেগুলোর মধ্যে মৃত্যুর দিক থেকে হৃদরোগের পরেই স্ট্রোকের অবস্থান (stroke is the second cause of death)।

এছাড়া স্ট্রোক পঙ্গুত্বের এক নাম্বার কারণ।

স্ট্রোক কিভাবে হয়?

স্ট্রোক বা ব্রেন অ্যাটাক মস্তিষ্কে হঠাৎ করে রক্তনালীতে রক্ত জমাট বেঁধে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়া বা রক্তনালীর কোনো অংশ কোনো কারণে ছিঁড়ে রক্তক্ষরণের কারণে হয়ে থাকে।

আমাদের শরীরে রক্তের মাধ্যমে শরীরের কোষে কোষে অক্সিজেন পৌঁছায়। স্ট্রোক হলে মস্তিষ্কের কোষগুলি রক্ত ​​সরবরাহের সীমাবদ্ধতার কারণে পুষ্টি এবং অক্সিজেন থেকে বঞ্চিত হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে মারা যেতে শুরু করে। যখন মস্তিষ্কের স্নায়ু কোষগুলি মারা যায়, তখন তাদের নিয়ন্ত্রণ করা শরীরের অঙ্গগুলির কার্যকারিতা ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা হারিয়ে যায়। মস্তিষ্কের প্রভাবিত অংশের উপর নির্ভর করে, লোকেরা বাকশক্তি, অনুভূতি, পেশী শক্তি, দৃষ্টিশক্তি বা স্মৃতিশক্তি হারাতে পারে।

সংক্ষেপে বললে, মস্তিষ্কের কোন অংশে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে মস্তিষ্কের কোষগুলো মরে গেলে স্ট্রোক হয়।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ স্ট্রোক হওয়ার ১ ঘন্টার মধ্যে রোগীকে হাসপাতালে নেয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

স্ট্রোকের ধরণঃ
স্ট্রোক তিন ধরনের হয়ে থাকে। মাইল্ড স্ট্রোক (TIA), স্কিমিক স্ট্রোক (ISCHEMIC STROKE) ও হেমোরেজিক স্ট্রোক (HEMORRHAGIC STROKE)।

MILD OR MINOR STROKE/TIA: চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এটাকে ট্রানজিয়েন্ট স্কিমিক অ্যাটাক (TIA) বলে। মাইল্ড স্ট্রোকে রোগীর মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ সাময়িক বন্ধ হয়ে আবারও চালু হয়। এটি মূলত বড় ধরণের স্ট্রোকের পূর্ব লক্ষণ।

স্ট্রোকের লক্ষণ ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে থাকে আর মাইল্ড স্ট্রোক হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্ট্রোকের লক্ষণগুলো আবার ঠিক হয়ে গিয়ে রোগী সুস্থ হয়ে যায়।

ISCHEMIC STROKE: স্কিমিক স্ট্রোকে মস্তিষ্কের ও শরীরের অন্যান্য স্থানের রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধে।

HEMORRHAGIC STROKE: হেমোরেজিক স্ট্রোকে মস্তিষ্কের রক্তনালী ছিঁড়ে রক্তপাত হয়।

স্ট্রোকের লক্ষণঃ

স্ট্রোকের লক্ষণগুলো তাৎক্ষণিকভাবে বা হঠাৎ প্রকাশ পায়। নিউরোলজিস্টরা (Neurologist) স্ট্রোকের লক্ষণ ও পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে বোঝার জন্য একটি শব্দ ব্যবহার করেন, সেই শব্দটি হলো- BE FAST (Balance, Eyes, Face, Arm, Speech, Time)।

▶ B (Balance) : শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলা, হাঁটতে সমস্যা হওয়া বা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যাওয়া/জ্ঞান হারানো।

▶ E (Eyes) : এক বা উভয় চোখে ঝাপসা/ অন্ধকার দেখা।

▶ F (Face) : মুখের কোনো এক অংশ বাঁকা হয়ে যাওয়া বা ঝুলে যাওয়া।

▶ A (Arms) : হাত অবশ হয়ে আসা। এক্ষেত্রে রোগীকে দুই হাত তুলতে বলা, খেয়াল করে দেখা যে এক হাত নিচে পড়ে যাচ্ছে কিনা।

▶ S (Speech) : জিহ্বা অসাড় হয়ে কথা বলতে অসুবিধা হওয়া বা কথা জড়িয়ে যাওয়া।

▶ T (Time) : ওপরের লক্ষণগুলো দেখলেই রোগীকে বিছানায় বা মেঝেতে কাত করে শুইয়ে দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ডাকতে হবে এবং দ্রুত হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

এ ছাড়া ঢোক গিলতে কষ্ট হওয়া, হঠাৎ কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বাজ পড়ার মতো তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি, খিঁচুনি হওয়ার লক্ষণও থাকতে পারে রোগীর মধ্যে।

স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে প্রাথমিক করণীয়ঃ

স্ট্রোক হলে ১ মিনিটে প্রায় ২২ লক্ষ নিউরন মারা যায়, এজন্য every second is very much important for patient অর্থাৎ স্ট্রোকে সময় খুব গুরুত্বপূর্ণ।

প্রথম তিন ঘণ্টা খুব গুরুত্বপূর্ণঃ
স্ট্রোক লক্ষণ দেখা দেয়ার পর থেকে তিন থেকে সাড়ে চার ঘণ্টা সময় খুবই ক্রিটিকাল।

এই সময়ের মধ্যে বা তার আগে রোগীকে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হলে মৃত্যু-ঝুঁকি অনেকটাই ঠেকানো সম্ভব।

স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে বিছানায় বা মেঝেতে কাত করে শুইয়ে দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ডাকতে হবে না হলে দ্রুত হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

রোগীকে বাতাস করতে হবে, অথবা আলো বাতাস চলাচল করে এমন স্থানে রাখতে হবে। রোগীর আশেপাশে ভিড় করে কান্নাকাটি করা যাবে না।

গায়ে থাকা কাপড় ঢিলেঢালা করে দিতে হবে যেমন: টাই, বেল্ট, স্কার্ফ, অন্তর্বাসের বাঁধন খুলে দিতে হবে যেন রোগী শ্বাস নিতে পারেন।

রোগী জ্ঞান হারালে তার মুখ খুলে দেখতে হবে কিছু আটকে আছে কিনা। ভেজা কাপড় দিয়ে মুখে জমে থাকা লালা, খাবারের অংশ বা বমি পরিষ্কার করে দিতে হবে।

এ সময় রোগীকে পানি, খাবার বা কোন ওষুধ খাওয়ানো যাবে না। কারণ একেক ধরণের স্ট্রোকের ওষুধ একেকরকম।

এছাড়া কানের লতিতে বা হাতের আঙ্গুলে সুঁচ ফুটিয়ে রক্ত বের করার যে ভাইরাল উপায় রয়েছে সেটার কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
এটা করলে স্ট্রোকের প্রতিকার তো হবেই না বরং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও রক্তে সংক্রামক ব্যাধি হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

সম্ভব হলে আগে হাসপাতালে যাওয়ার সময় রোগীর চিকিৎসার ফাইলপত্র সাথে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

স্ট্রোক কোন বয়সী মানুষের হয়ঃ

৫০ থেকে ৫৫ বছর বয়স এবং তার বেশি বয়সীদের স্ট্রোকের প্রবণতা বেশি। কিন্তু, বাংলাদেশে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাচ্চাদের স্ট্রোকের পরিমাণ বেশি। আমাদের দেশে স্ট্রোকের ১০ শতাংশ হচ্ছে শিশু।

নারীদের তুলনায় পুরুষদের মধ্যে স্ট্রোক বেশি হয়। তবে জন্ময়িনন্ত্রণ পিল খাওয়া নারীদের স্ট্রোক হতে পারে।

স্ট্রোকের প্রধান কারণ ও করণীয়ঃ

স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ উচ্চ রক্তচাপ (High Blood Pressure)। বাংলাদেশে স্ট্রোক ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের কারণে বেশি হচ্ছে।

তবে আরও যে কারণগুলোতে স্ট্রোক হতে পারে, সেগুলো হল:

রক্তে কোলেস্টোরেলের পরিমাণ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হলে।
উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত অবস্থায় থাকলে। হৃদরোগ থাকলে।
মানসিক চাপ, অতিরিক্ত টেনশন, অবসাদের মতো মানসিক সমস্যা থাকলে।
সারাদিন শুয়ে বসে থাকলে, কায়িক পরিশ্রম না করলে, ওজন অস্বাভাবিক বেড়ে গেলে।
অস্বাস্থ্যকর অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস। বিশেষত অতিরিক্ত তেল ও চিনিযুক্ত, ভাজাপোড়া খাবার ও পানীয় খেলে।
ধূমপান, তামাক-জর্দা বা অন্যান্য মাদক সেবন, মদপান।
যাদের স্ট্রোক এবং হৃদরোগের পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে তাদেরও স্ট্রোকের সম্ভাবনা রয়েছে।

স্ট্রোক প্রতিরোধের আসল উপায় হলো লাইফস্টাইল মোডিফিকেশন (Lifestyle Modification)।
স্ট্রোক প্রতিরোধে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
অ্যালকোহল, ধূমপান বা কোনো সাবসট্যান্স এবিউজ-এর অভ্যাস থাকলে ১০০% বন্ধ করতে হবে।
কেউ যদি জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি খায় সেটি বন্ধ করতে হবে।
ভাতের সঙ্গে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া যাবে না।
প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটতে হবে।
ডিসথাইমিয়া (Dysthymia) থাকলে ডিসথাইমিয়া কন্ট্রোলে রাখতে হবে। ওবেসিটি (Obesity) থাকলে ওবেসিটিটা কমাতে হবে।
তাজা শাকসবজি ও ফল খেতে হবে, পরিমিতভাবে আহার করতে হবে।
এংজাইটি (Anxiety), টেনশন, স্ট্রেস এগুলি কমাতে হবে।
প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন ঘুম দিতে হবে।
এর পাশাপাশি যাদের একবার স্ট্রোক বা ট্রানজিয়েন্ট স্কিমিক অ্যাটাক হয়েছে তাদের পরবর্তী স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেক বেশি। সেজন্য তাদের ইকোস্প্রিন জাতীয় ওষুধ আজীবন চালিয়ে যেতে হবে (হয়)।
প্রতি ছয়মাস অন্তর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা ভাল।

স্ট্রোক প্রতিরোধযোগ্য একটি রোগ এবং স্ট্রোকের চিকিৎসা আছে। যথাসময়ে স্ট্রোকের চিকিৎসা করলে রোগী ভালো হয়।

স্ট্রোকের চিকিৎসা পদ্ধতিঃ

সাধারণত স্ট্রোকের রোগীকে সাড়ে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে চিকিৎসকের কাছে নেওয়া সম্ভব হলে সিটি স্ক্যানসহ বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসক যদি দেখেন রক্তনালীতে ব্লক হয়ে স্ট্রোক হয়েছে তাহলে শিরা পথে ইনজেকশন দেওয়া হয়, যেটাকে আই ভি থ্রম্বোলাইসিস / Intravenous thrombolysis (IVT) বলা হয়। এতে রক্তনালীর ব্লক ছুটে গিয়ে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল সচল হয়ে গেলে রোগীর মৃত্যু ঝুঁকি কমে আসে এবং পক্ষাঘাতগ্রস্ত হলে সেটার পরিমাণও কমে আসে। রোগী তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যান।

রোগীকে যদি লক্ষণ দেখা দেয়ার ৮ থেকে ১৬ ঘণ্টার মধ্যে আনা হয় তাহলে চিকিৎসকরা সাধারণত মেকানিক্যাল থ্রম্বেকটমি (mechanical thrombectomy) চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। এই প্রক্রিয়ায় একটি বিশেষ যন্ত্র বা ক্যাথেটার দিয়ে রোগীর রক্তনালীতে জমাট বাঁধা রক্ত অপসারণ করে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।

তবে রক্তপাত মারাত্মক হলে মাথার হাড় কেটে মস্তিষ্কের ক্ষতিগ্রস্ত অংশটিকে চাপমুক্ত রাখা হয়। যেন মস্তিষ্কের সুস্থ অংশ আক্রান্ত হতে না পারে। একে বলা হয় ডিকম্প্রেসিভ ক্র্যানিয়্যাকটমি (decompressive craniectomy)। হাসপাতালে নেয়ার পর পর চিকিৎসকরা লক্ষণ বুঝে রোগীর মাথার সিটি-স্ক্যান সেইসঙ্গে ব্লাড সুগার টেস্ট, ইসিজি (ECG) টেস্ট দিয়ে থাকেন। পরবর্তীতে রোগীর অবস্থা বুঝে এমআরআই (MRI) ও সিটি এনজিওগ্রাম করার পরামর্শ দেয়া হয়। এসব টেস্টের ফল দেখেই চিকিৎসকরা তাদের সিদ্ধান্ত দিয়ে থাকেন।

স্কিমিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে আই ভি থ্রম্বোলাইসিস এবং মেকানিক্যাল থ্রম্বেকটমি চিকিৎসা দেওয়া হয়।

হেমোরেজিক স্ট্রোকের চিকিৎসায় রক্তনালি ছিঁড়ে গিয়ে রক্তপাতের পরিমাণ বেশি হলে প্রয়োজনে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে মাথা থেকে রক্ত বের করা হয়। তবে মস্তিষ্কের কোন অংশে রক্তনালী ছিঁড়েছে, জমা রক্তপাতের পরিমাণ এবং রোগীর জ্ঞানের পরিমাণ কেমন এসবের উপর ভিত্তি করেই সার্জারির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

স্ট্রোকের ফলে যারা পক্ষাঘাতগ্রস্ত তাদের ফিজিওথেরাপি দিতে হবে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) তথ্য অনুযায়ী, প্রতিবছর বাংলাদেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে বিপুলসংখ্যক মানুষ প্রাণ হারান। এর...
05/07/2025

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) তথ্য অনুযায়ী, প্রতিবছর বাংলাদেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে বিপুলসংখ্যক মানুষ প্রাণ হারান। এর মধ্যে লিভার ক্যান্সার একটি উল্লেখযোগ্য কারণ। প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ১৬ হাজার ৫৯৮ জন ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করেন, যার মধ্যে ২৮৮৪ জন লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

এই পরিসংখ্যান ক্যান্সার প্রতিরোধ, সচেতনতা বৃদ্ধি, এবং সঠিক চিকিৎসা প্রদানের গুরুত্বকে স্মরণ করিয়ে দেয়। সময়মতো ক্যান্সার শনাক্ত ও চিকিৎসা শুরু করলে মৃত্যুর হার অনেকাংশে কমানো সম্ভব। লিভার ক্যান্সারের ক্ষেত্রে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং সুস্থ জীবনযাত্রা পালন করা গুরুত্বপূর্ণ।

🔵🟢ক্যান্সারের যে কোন উন্নত চিকিৎসায় এখনই যোগাযোগ করুন Khandaker Medical Tourism (KMT)-এ। 🟢🔵

👉 Khandaker Medical Tourism (Contact Number):
📱 +880177 0177 493 (WhatsApp)
📱 +8801986 47 4646 (WhatsApp)

👉 Khandaker Medical Tourism (Office Address):
🏢 House # 328 (1st Floor), Block # Dha, Kalshi Main Road, Section # 12, Mirpur, Dhaka-1216, Bangladesh

📍Location: R9C9+FW Dhaka

🌐Website: www.kmtbd.com

📧Email: info@kmtbd.com

👉page: https://www.facebook.com/kmtbangladesh

"👩‍⚕️🌐 Get Expert Medical Advice at Your Fingertips! 🌟Send your medical reports to "Khandaker Medical Tourisms (KMT’s)" ...
02/07/2025

"👩‍⚕️🌐 Get Expert Medical Advice at Your Fingertips! 🌟

Send your medical reports to "Khandaker Medical Tourisms (KMT’s)" official WhatsApp number and book a video consultation with top doctors of best international hospitals in abroad! 💬🩺

🏠 Consult from the comfort of your home or visit the KMT office.
💳 Fees vary by department, doctor, and consultation time.

Your health, our priority! ❤️

👉 Khandaker Medical Tourism (Contact Number):
📱 +880177 0177 493 (WhatsApp)
📱 +8801986 47 4646 (WhatsApp)

👉 Khandaker Medical Tourism (Office Address):
🏢 House # 328 (1st Floor), Block # Dha, Kalshi Main Road, Section # 12, Mirpur, Dhaka-1216, Bangladesh

📍Location: R9C9+FW Dhaka

🌐Website: www.kmtbd.com

📧Email: info@kmtbd.com

👉page: https://www.facebook.com/kmtbangladesh

Sarcoma Cancer Awareness Month | July 2025
01/07/2025

Sarcoma Cancer Awareness Month | July 2025

Hair loss from chemotherapy is temporary, and patients usually start seeing regrowth after about six to eight weeks post...
28/06/2025

Hair loss from chemotherapy is temporary, and patients usually start seeing regrowth after about six to eight weeks post-treatment.

Address

Khagrachhari

Opening Hours

Monday 09:30 - 19:00
Tuesday 09:30 - 19:00
Wednesday 09:30 - 19:00
Thursday 09:30 - 19:00
Saturday 09:30 - 19:00
Sunday 09:30 - 19:00

Telephone

+8801770177493

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khandaker Medical Tourism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Khandaker Medical Tourism:

Share