CFM Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from CFM, Alternative & holistic health service, Khilgaon.

নিয়মিত হিজামা নিলে, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকে!
17/11/2024

নিয়মিত হিজামা নিলে, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকে!

07/06/2024

🧠দুশ্চিন্তা দূর করার অন্যতম উপায় কুরআন তিলাওয়াত।

বর্তমান সময়ে অধিকাংশ মানুষ'ই দুশ্চিন্তার ঝালে আবদ্ধ এ-ই ঝাল থেকে বাচার উপায় ও পাচ্ছেন না এবং সইতে পারছেন না।

তাদের জন্য নিচের সুন্দর পরামর্শ 💐💐

" হযরত আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ রাযি. থেকে বর্ণিত। তিনি রাসুল এক থেকে বর্ণনা করেন। রাসুল দুঃখ-কষ্ট ও পেরেশানীর শিকার হয়, সে যেন পড়ে,

اللَّهُمَّ إِنِّي عَبْدُكَ، ابْنُ عَبْدِكَ، ابْنُ أَمَتِكَ نَاصِيَتِي بِيَدِكَ، مَاضٍ فِي حُكْمُكَ، عَدْلٌ فِي قَضَاؤُكَ، أَسْأَلُكَ بِكُلِّ اسْمٍ هُوَ لَكَ سَمَّيْتَ بِهِ نَفْسَكَ، أَوْ أَنْزَلْتَهُ فِي كِتَابِكَ، أَوْ عَلَّمْتَهُ أَحَدًا مِنْ خَلْقِكَ، أَوِ اسْتَأْثَرْتَ بِهِ فِي عِلْمِ الْغَيْبِ عِنْدَكَ : أَنْ تَجْعَلَ الْقُرْآنَ الْعَظِيمَ رَبِيعَ قَلْبِي، وَنُورَ صَدْرِي، وَجَلَاءَ حُزْنِي، وَذَهَابَ هَمِّي

হে আল্লাহ! আমি তোমার গোলাম এবং তোমার গোলামের ছেলে গোলাম এবং তোমার বাদির ছেলে। আমার কর্তৃত্ব তোমার হাতে। আমার উপর তোমার হুকুম কার্যকর এবং আমার বিষয়ে তোমার ফায়সালা সম্পূর্ণ ইনসাফপূর্ণ। আমি তোমার ওই সকল নামের ওসিলায় তোমার নিকট নিবেদন করছি, যাকে তুমি নিজের জন্য নির্বাচন করেছ, অথবা নিজ কিতাবে নাজিল করেছ, অথবা সৃষ্টিজগতের কাউকে শিখিয়েছ, অথবা যাকে নিজ অদৃশ্য জ্ঞানে প্রতিক্রিয়াশীল করেছ, কুরআনে কারিমকে আমার হৃদয়ের বসন্ত এবং অন্তরের নুর বানিয়ে দাও। আমার পেরেশানীর মুক্তি ও আমার ব্যথা-বেদনা দূর করার হাতিয়ার বানিয়ে দাও।
Ash Shefa Point
Raqi Kausar Ahmed

29/05/2024

সূরা ফাতিহা'র নাম নিরাময়করী বলা হলো কেন?
(الشا فية) নিরাময়কারী
সুরা ফাতিহ্য দিয়ে রুকইয়া ও ঝাড়ফুঁক করলে রোগ নিরাময় হয়, এক আরব গোত্রের সর্দারকে সাপ বা বিষ্ণুতে কামড় দিয়েছিল। জনৈক সাহাবি সুরা ফাতিহা পড়ে ঝাড়ফুঁক করে। তার চিকিৎসা করলে সে আরোগ্য লাভ করে। এই ঘটনা রাসুলুল্লাহ ও-কে জানানো হলে তিনি ওই সাহাবিকে প্রশ্ন করেন, )وما يُذريك أنها زقية( 'তুমি কীভাবে জানলে এটি দিয়ে রুকইয়া ও ঝাড়ফুঁক করা হয়।
সহিহুল বুখারি। ২২৭৬।
CFM
Ash Shefa Point

28/05/2024

✍️নিজেকে অনেক বেশি সময় দাও অন্য কে নয়!তবে তুমি একদিন অনেক বড়ো সম্মানিত হবে।

যদি নিজেকে সময় দেওয়ার পরিবর্তে অন্য কে সময় দাও, তবে"কিছু দিন পর সে তোমাকে অবহেলা করতে শুরু করবে!

কারণ"সে এখন নিজেকে তোমার চেয়ে বুদ্ধিমান মনে করেন।

Raqi Kausar Ahmed

27/05/2024

📝প্রাথমিক ধারণাঃ
রুকইয়াহ কী? রুকইয়াহ অর্থ ঝাড়ফুঁক করা, মন্ত্র পড়া, তাবিজ-কবচ, মাদুলি ইত্যাদি। আর রুকইয়াহ শারইয়্যাহ (رقيةشرعية) মানে শরিয়াত সম্মত রুকইয়াহ, কোরআনের আয়াত অথবা হাদিসে বর্ণিত দোয়া দ্বারা ঝাড়ফুঁক করা। তবে স্বাভাবিকভাবে ‘রুকইয়া’ শব্দটি দ্বারা ঝাড়ফুঁক করা বুঝায়। এই ঝাড়ফুঁক সরাসরি কারো ওপর হতে পারে, অথবা কোনো পানি বা খাদ্যের ওপর করে সেটা খাওয়া অথবা ব্যাবহার করা হতে পারে। এক্ষেত্রে রুকইয়ার পানি, অথবা রুকইয়ার গোসল ইত্যাদি পরিভাষা ব্যবহার হয়। আর সবগুলোই সালাফে সালেহিন থেকে বর্নিত আছে।

রুকইয়ার বিধানঃ রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “রুকইয়াতে যদি শিরক না থাকে, তাহলে কোনো সমস্যা নেই।” (সহীহ মুসলিম, হাদিস নং ৫৫৪৪)

বিশুদ্ধ আক্বিদাঃ উলামায়ে কিরামের মতে রুকইয়া করার পূর্বে এই আক্বিদা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়া উচিত ‘রুকইয়া বা ঝাড়ফুঁকের নিজস্ব কোনো ক্ষমতা নেই, সব ক্ষমতা আল্লাহ তা’আলার, আল্লাহ চাইলে শিফা হবে, নইলে নয়।’

রুকইয়া প্রকারভেদঃ বিভিন্ন ভাবে রুকইয়া করা হয়, যেমনঃ দোয়া বা আয়াত পড়ে ফুঁ দেয়া হয়, মাথায় বা আক্রান্ত স্থানে হাত রেখে দোয়া/আয়াত পড়া হয়। এছাড়া পানি, তেল, খাদ্য বা অন্য কিছুতে দোয়া অথবা আয়াত পড়ে ফুঁদিয়ে খাওয়া ও ব্যাবহার করা হয়।

পূর্বশর্তঃ রুকইয়া করে উপকার পেতে তিনটি জিনিসের প্রয়োজন।

নিয়্যাত (কেন রুকইয়া করছেন, সেজন্য নির্দিষ্টভাবে নিয়াত করা)
ইয়াক্বিন (এব্যাপারে ইয়াকিন রাখা যে, আল্লাহর কালামে শিফা আছে)
মেহনত (অনেক কষ্ট হলেও, সুস্থ হওয়া পর্যন্ত ধৈর্য ধরে রুকইয়া চালিয়ে যাওয়া)।
লক্ষণীয়ঃ রুকইয়ার ফায়দা ঠিকমতো পাওয়ার জন্য দৈনন্দিনের ফরজ অবশ্যই পালন করতে হবে, পাশাপাশি সুন্নাতের প্রতিও যত্নবান হতে হবে। যথাসম্ভব গুনাহ থেকে বাঁচতে হবে। (মেয়েদের জন্য পর্দার বিধানও ফরজ) ঘরে কোনো প্রাণীর ছবি / ভাস্কর্য রাখা যাবেনা। আর সুরক্ষার জন্য সকাল-সন্ধ্যার মাসনুন আমলগুলো অবশ্যই করতে হবে। আর ইতিমধ্যে শারীরিক ক্ষতি হয়ে গেলে, সেটা রিকোভার করার জন্য রুকইয়ার পাশাপাশি ডাক্তারের চিকিৎসাও চালিয়ে যেতে হবে।



//সাধারণ অসুস্থতার জন্য রুকইয়াহ:
বিভিন্ন অসুখ-বিসুখের জন্য রাসুল স. থেকে অনেক দু’আ-কালাম পাওয়া যায়, সেসব গুরুত্বের সাথে করা। এছাড়া কোরআন থেকে প্রসিদ্ধ কয়েকটি রুকইয়া হচ্ছে সুরা ফাতিহা, সুরা ফালাক, সুরা নাস এবং ৬টি আয়াতে শিফা (৯/১৪, ১০/৫৭, ১৬/৬৯, ১৭/৮২, ২৬/৮০, ৪১/৪৪)

১.وَيَشْفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِينَ
২. وَشِفَاء لِّمَا فِي الصُّدُورِ وَهُدًى وَرَحْمَةٌ لِّلْمُؤْمِنِينَ
৩. يخْرُجُ مِن بُطُونِهَا شَرَابٌ مُّخْتَلِفٌ أَلْوَانُهُ فِيهِ شِفَاء لِلنَّاسِ
৪. وَنُنَزِّلُ مِنَ الْقُرْآنِ مَا هُوَ شِفَاء وَرَحْمَةٌ لِّلْمُؤْمِنِينَ
৫. وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِينِ
৬. قُلْ هُوَ لِلَّذِينَ آمَنُوا هُدًى وَشِفَاء
এছাড়া রুকইয়া হিসেবে রাসুল স. থেকে বর্ণিত অনেক দো’আ আছে, যেমন-

১. اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ أَذْهِبْ الْبَاسَ، اشْفِهِ وَأَنْتَ الشَّافِي لَا شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمًا
২. بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ، اللَّهُ يَشْفِيكَ، مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنِ حَاسِدٍ، اللَّهُ يَشْفِيكَ بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ
৩. بِاسْمِ اللَّهِ يُبْرِيكَ، وَمِنْ كُلِّ دَاءٍ يَشْفِيكَ، وَمِنْ شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ، وَشَرِّ كُلِّ ذِي عَيْنٍ
৪. اَسْأَلُ اللهَ الْعَظِيْم، رَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيْم، اَنْ يَّشْفِيَكْ
৫. بِسْمِ اللَّه، بِسْمِ اللَّه، بِسْمِ اللَّه، أَعُوذُ بِعِزَّةِ اللَّهِ وَقُدْرَتِهِ، مِنْ شَرِّ مَا أَجِدُ وَأُحَاذِرُ

এসব আয়াত এবং দোয়াগুলো ৩বার করে পড়ুন, ব্যাথার যায়গায় অথবা রুগীর মাথায় হাত রেখে পড়ুন, অথবা এসব পড়ার পর রুগীর ওপর ফুঁ দিন। পানিতে ফুঁ দিয়ে পান করুন, অথবা অলিভ অয়েলে ফুঁ দিয়ে মালিশ করুন। মধু-কালোজিরায় ফু দিয়ে সকাল করে পানিতে গুলিয়ে খান। এসবের পাশাপাশি শাইখ হুজাইফির রুকইয়াহ, এবং সা’দ আল গামিদির আধাঘণ্টার রুকইয়া শোনা যেতে পারে।

// বদনজর আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:
বদনজর আক্রান্ত হওয়ার অনেকগুলো লক্ষণ রয়েছে, এরমাঝে কয়েকটি হচ্ছে-

কোন কাজে মনোযোগ না থাকা। নামায, যিকর, পড়াশোনাতে মন না বসা।
প্রায়শই শরীর দুর্বল থাকা, ক্ষুধামন্দা, বমি বমি ভাব লাগা।
বুক ধড়পড় করা, দমবন্ধ অস্বস্তি লাগা। মেজাজ বিগড়ে থাকা।
মেয়েদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চুল পড়া। প্রচুর গ্যাস হওয়া।
একেরপর এক অসুখ লেগে থাকা, দীর্ঘ চিকিৎসাতেও ভালো না হওয়া।
ব্যবসায়-লেনদেনে ঝামেলা লেগেই থাকা। সব কিছুতেই লস হওয়া।


//বদনজরের জন্য রুকইয়াহ:
যদি বুঝা যায় অমুকের জন্য নজর লেগেছে, তাহলে তাকে অযু করতে বলুন, এবংওযুর পানি গুলো আক্রান্তের গায়ে ঢেলে দিন। এরপর চাইলে ভালো পানি দিয়ে গোসল করুন। এতটুকুতেই নজর ভালো হয়ে যাবে ইনশা-আল্লাহ।

আর বদনজরের সেলফ রুকইয়া হচ্ছে, বদনজরের রুকইয়া তিলাওয়াত করবেন, অথবা একাধিকবার তিলাওয়াত শুনতে হবে (ডাউনলোড লিংক)। এর পাশাপাশি রুকইয়ার গোসল করবেন। আর এভাবে লাগাতার ৩ থেকে ৭ দিন করবেন। সমস্যা ভালো হওয়া পর্যন্ত করুন। প্রতিদিন কয়েকবার রুকইয়া শুনুন, আর একবার রুকইয়ার গোসল করুন। সমস্যা ভালো হওয়ার পরেও এরকম কয়েকদিন করা উচিত।

// রুকইয়ার গোসল:
একটা বালতিতে পানি নিবেন। তারপর পানিতে দুইহাত ডুবিয়ে যেকোনো দরুদ শরিফ, সুরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, সুরা ইখলাস, ফালাক্ব, নাস, শেষে আবার কোনো দরুদ শরিফ-সব ৭বার করে পড়বেন। পড়ার পর হাত উঠাবেন এবং এই পানি দিয়ে গোসল করবেন।

(এগুলা পড়ে পানিতে ফু দিবেন না, এমনিই গোসল করবেন। যদি টয়লেট আর গোসলখানা একসাথে থাকে, তাহলে অবশ্যই এসব বাহিরে বালতি এনে পড়বেন। প্রথমে এই পানি দিয়ে গোসল করবেন, তারপর চাইলে অন্য পানি দিয়ে ইচ্ছামত গোসল করতে পারেন। যার সমস্যা সে পড়তে না পারলে অন্যকেউ তার জন্য পড়বে, এবং অসুস্থ ব্যক্তি শুধু গোসল করবে।)

// জিন আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:
জিন দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার অনেকগুলো লক্ষণ রয়েছে, এরমাঝে কয়েকটি হচ্ছে-

রাতে ঠিকমত ঘুমাতে না পারা।
প্রায়শই ঘুমের মাঝে বোবা ধরা।
ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা। উঁচু থেকে পড়ে যেতে, কোন প্রাণীকে আক্রমণ করতে দেখা।
দীর্ঘ মাথাব্যথা, অথবা অন্য কোন অঙ্গে সবসময় ব্যাথা থাকা।
নামাজ, তিলাওয়াত, যিকির আযকারে আগ্রহ উঠে যাওয়া।
মেজাজ বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকা, একটুতেই রেগে যাওয়া।
আযান বা কোরআন তিলাওয়াত সহ্য না হওয়া।

// জ্বিনের আসরের জন্য রুকইয়াহ:
যিনি রুকইয়া করবেন তিনি প্রথমে সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক, সুরা নাস পড়ে হাতে ফুঁ দিয়ে নিজের শরীরে হাত বুলিয়ে নিবেন। এরপর রুকইয়া শুরু করবেন। জ্বিনের রুগীর ক্ষেত্রে সাধারণত কথাবার্তা বলে জ্বিন বিদায় করতে হয়। এক্ষেত্রে যিনি রুকইয়া করবেন তাঁকে উপস্থিতবুদ্ধির পরিচয় দিতে হবে। জ্বিনের কথায় ঘাবড়ানো যাবেনা, তার কথা বিশ্বাসও করা যাবে না। হুমকিধামকি দিলে জিনকেই উল্টা ধমক দিতে হবে। রুগীর মাথায় হাত রেখে অথবা (গাইরে মাহরাম হলে) রুগীর পাশে বসে জোর আওয়াজে রুকইয়ার আয়াতগুলো পড়তে থাকুন। পড়ার মাঝেমাঝে রুগীর ওপর ফুঁ দিতে পারেন, আর পানিতে ফুঁ দেয়ার পর মুখে এবং হাতে-পায়ে ছিটিয়ে দিতে পারেন।

রুকইয়ার অনেক আয়াত আছে সেগুলো শেষে বলা হবে। তবে স্বাভাবিকভাবে সুরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, সুরা ফালাক, সুরা নাস, সুরা সফফাতের প্রথম ১০ আয়াত, সুরা জিনের প্রথম ৯ আয়াত পড়তে পারেন। জ্বিন ছেড়ে দেয়া পর্যন্ত রুগীর কাছে বসে উঁচু আওয়াজে এই আয়াতগুলো বারবার পড়তে হবে আর ফুঁ দিতে হবে অথবা রুগীর মাথায় হাত রেখে পড়তে হবে। একদিনে না গেলে পরপর কয়েকদিন কয়েকঘন্টা করে এভাবে রুকইয়া করে যেতে হবে। ইনশাআল্লাহ এক পর্যায়ে জ্বিন পালাতে বাধ্য হবে।


//বাড়িতে জ্বিনের উৎপাত থাকলে:
বাড়িতে জ্বিনের কোনো সমস্যা থাকলে পরপর তিনদিন পূর্ন সুরা বাক্বারা তিলাওয়াত করুন, এরপর আযান দিন। তাহলে ইনশাআল্লাহ সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে। তিলাওয়াত না করে প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা কয়েকবার যদি সুরা বাক্বারা প্লে করা হয় তাহলেও ফায়দা পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। তবে সবচেয়ে ভালো ফল পেলে তিলাওয়াত করা উচিত। এরপর প্রতিমাসে অন্তত এক দুইদিন সুরা বাকারা পড়বেন। আর ঘরে প্রবেশের সময়, বের হবার সময়, দরজা-জানালা বন্ধের সময় বিসমিল্লাহ বলবেন। ঘুমের আগে সুরা বাকারার শেষ ২ আয়াত পড়বেন। তাহলে ইনশাআল্লাহ আর কোন সমস্যা হবে না।

// ওয়াসওয়াসা রোগের জন্য রুকইয়া:
এই দোয়াটি বেশি বেশি পড়া। প্রতি নামাজের আগে-পরে, অন্যন্য ইবাদতের সময়, কোন গুনাহের জন্য ওয়াসওয়াসা অনুভব করলে এটা পড়া –
أَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّاتِ، مِنْ غَضَبِهٖ وَعِقَابِهِ، وَشَرِّ عِبَادِهِ، وَ مِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِيْنِ، وَأَنْ يَّحْضُرُوْنِ

ওয়াসওয়াসা অনুভব করলে বলা (সুরা হাদীদ, আয়াত নং ৩)
هُوَ الْأَوَّلُ وَالْآخِرُ وَالظَّاهِرُ وَالْبَاطِنُ ۖ وَهُوَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيْم

[বিশেষতঃ ঈমান নিয়ে সংশয় উদিত হলে এটা পড়া উচিত। আর সকাল-সন্ধ্যায় সুরা ইখলাস পড়া]

আয়াতুল হারক (আযাব এবং জাহান্নাম সংক্রান্ত আয়াত) বেশি বেশি তিলাওয়াত করা। এবং প্রতিদিন ৩-৪বার এসবের তিলাওয়াত শোনা। (ডাউনলোড লিংক)
নাপাক থেকে বেচে থাকা, বিশেষত প্রসাবের ছিটা থেকে বাচা। যথাসম্ভব সর্বদা ওযু অবস্থায় থাকা।
পুরুষ হলে জামাআতের সাথে নামাজ পড়া, মুত্তাকী পরহেজগারদের সাথে উঠাবসা করা।
সকাল-সন্ধ্যায় ও ঘুমের আগের আমলগুলো গুরুত্বের সাথে করা। টয়লেটে প্রবেশের দোয়া পড়া।
আল্লাহর কাছে দোয়া করতে থাকা। যথাসম্ভবত ওয়াসওয়াসা পাত্তা না দেয়া; ইগনোর করা, এমনকি মুখে বিরক্তির ভাবও প্রকাশ না করা।

//যাদু আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ:
যাদু করতে জ্বিনের সাহায্য নেয়া হয়, তাই যাদুগ্রস্থ রোগীর মাঝে জিন আক্রান্তের কিছু লক্ষণগুলো পাওয়া যায়। তবে এছাড়াও যাদুগ্রস্থ রোগীর মাঝে কিছু বিশেষ লক্ষণ দেখা যেতে পারে। যেমনঃ

হঠাৎ কারও প্রতি বা কোন কিছুর প্রতি তীব্র ভালবাসা অথবা ঘৃণা তৈরি হওয়া, যা আগে ছিল না।
বিশেষ কোন কারন ছাড়াই জটিল-কঠিন রোগে ভোগা। যার চিকিৎসা করলেও সুস্থ না হওয়া।
পরিবারের মধ্যে ঝগড়া-ঝাটি লেগেই থাকা। বিশেষতঃ স্বামীস্ত্রীর মাঝে।
দৃষ্টিভঙ্গি বা ব্যক্তিত্বে ব্যাপক পরিবর্তন। যাতে নিজেও ক্ষতিগ্রস্থ হয়, চারপাশের মানুষও কষ্ট পায়।
অদ্ভুত আচরণ করা। যেমন, কোন কাজ একদমই করতে না চাওয়া। কিংবা দিন-রাতের নির্দিষ্ট কোন সময়ে ঘরের বাইরে যেতে না চাওয়া।
মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যাথা করা
বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত মেজাজ খারাপ, মাথা ব্যথা অথবা অসুস্থ থাকা।
আর যাদু আক্রান্ত ব্যক্তির ওপর রুকইয়ার আয়াতগুলো পড়লে, অথবা অডিও শুনলে অস্বাভাবিক অনুভূতি হয়। যেমন, প্রচণ্ড মাথা ব্যথা, বমি আসা, বুক ধড়ফড় করা, ইত্যাদি।

//যাদু / ব্ল্যাক ম্যাজিক / বান মারার জন্য রুকইয়া:
যাদুর প্রকারভেদ অনুযায়ী বিভিন্ন প্রকার রুকইয়া করা হয়। তবে কমন সেলফ রুকইয়া হচ্ছে-
প্রথমে সমস্যার জন্য নিয়াত ঠিক করে, ইস্তিগফার দরুদ শরিফ পড়ে শুরু করুন। তারপর কোন রুকইয়া শুনে নিশ্চিত হয়ে নিন আসলেই সমস্যা আছে কি না! শাইখ সুদাইসের অথবা লুহাইদানের রুকইয়া শুনতে পারেন (ডাউনলোড লিংক)। সবশেষে একটি বোতলে পানি নিন, এরপর- ক. সুরা আ’রাফ ১১৭-১২২ খ. ইউনুস ৮১-৮২ গ. সুরা ত্বহা ৬৯নং আয়াত পড়ে ফুঁ দিন।

// وَأَوْحَيْنَا إِلَىٰ مُوسَىٰ أَنْ أَلْقِ عَصَاكَۖ فَإِذَا هِيَ تَلْقَفُ مَا يَأْفِكُوْنَ – فَوَقَعَ الْحَقُّ وَبَطَلَ مَا كَانُوْا يَعْمَلُونَ – فَغُلِبُوْا هُنَالِكَ وَانقَلَبُوْا صَاغِرِيْنَ – وَأُلْقِيَ السَّحَرَةُ سَاجِدِيْنَ -قَالُوْا آمَنَّا بِرَبِّ الْعَالَمِيْنَ – رَبِّ مُوسَىٰ وَهَارُوْنَ –
//فَلَمَّا أَلْقَوْا قَالَ مُوسَىٰ مَا جِئْتُمْ بِهِ السِّحْرُۖ إِنَّ اللّٰهَ سَيُبْطِلُهُۖ إِنَّ اللّٰهَ لَا يُصْلِحُ عَمَلَ الْمُفْسِدِيْنَ – وَيُحِقُّ اللّٰهُ الْحَقَّ بِكَلِمَاتِهِ وَلَوْكَرِهَ الْمُجْرِمُونَ –
//وَأَلْقِ مَافِي يَمِيْنِكَ تَلْقَفْ مَا صَنَعُوْاۖ إِنَّمَا صَنَعُوْا كَيْدُ سَاحِرٍۖ وَلَا يُفْلِحُ السَّاحِرُ حَيْثُ أَتٰى

ঘ. এরপর সুরা ফালাক্ব, সুরা নাস সব ৩বার করে পড়ে ফুঁ দিন।

তিন থেকে সাতদিন সকাল-বিকাল এই পানি খেতে হবে, এবং গোসলের পানিতে মিশিয়ে গোসল করতে হবে। আর মাসখানেক প্রতিদিন দেড়-দুইঘণ্টা রুকইয়া শুনতে হবে। সাধারণ কোন রুকইয়া, আর সুরা ইখলাস, ফালাক, নাসের রুকইয়াহ। এর পাশাপাশি আল্লাহর কাছে সুস্থতার জন্য দোয়া করতে হবে।

এভাবে একদম সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত রুকইয়া করে যাবেন, সমস্যা বেড়ে গেলেও বাদ দিবেন না। তাহলে ইনশাআল্লাহ খুব দ্রুতই পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবেন।

// যাদুর কোন জিনিশ অথবা তাবিজ খুঁজে পেলে:
কি দিয়ে যাদু করেছে যদি পাওয়া যায়, অথবা সন্দেহজনক কোন তাবিজ পেলে উপরে বলা আয়াতগুলো পড়ে পানিতে ফুঁ দিন, এরপর তাবিজ অথবা যাদুর জিনিশগুলো ডুবিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ, তাহলে ইনশাআল্লাহ যাদু নষ্ট হয়ে যাবে। পরে সেগুলো পুড়িয়ে বা নষ্ট করে দিন।

//যাদু, জ্বিন, বদনজর সম্পর্কিত একাধিক সমস্যায় আক্রান্ত হলে:
একসাথে একাধিক সমস্যায় আক্রান্ত হলে প্রথমে বদনজরের জন্য রুকইয়া করতে হবে, এরপর জ্বিনের জন্য এবং যাদুর জন্য রুকইয়া করতে হবে।

//রুকইয়ার আয়াত:
কোরআন মাজিদের বিভিন্ন আয়াত দ্বারা রুকইয়া করা হয়, তন্মধ্যে প্রসিদ্ধ কিছু আয়াত হচ্ছে-

সুরা ফাতিহা
সুরা বাকারা ১-৫
সুরা বাকারাহ ১০২
সুরা বাকারাহ ১৬৩-১৬৪
সুরা বাকারাহ ২৫৫
সুরা বাকারাহ ২৮৫-২৮৬
সুরা আলে ইমরান ১৮-১৯
সুরা আ’রাফ ৫৪-৫৬
সুরা আ’রাফ ১১৭-১২২
সুরা ইউনুস ৮১-৮২
সুরা ত্বহা ৬৯
সুরা মু’মিনুন ১১৫-১১৮
সুরা সফফাত ১-১০
সুরা আহকাফ ২৯-৩২
সুরা আর-রাহমান ৩৩-৩৬
সুরা হাশর ২১-২৪
সুরা জিন ১-৯
সুরা ইখলাস
সুরা ফালাক
সুরা নাস

// যাদু, জিন, শয়তান ইত্যাদির ক্ষতি থেকে বাঁচার উপায়:


১. বিষ, যাদু এবং অন্যান্য ক্ষতি থেকে বাঁচতে সকাল-সন্ধ্যায় এই দোয়া তিনবার পড়াঃ

أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ

আ’উযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত্তা-ম্মা-তি, মিং-শাররি মা-খলাক্ব। (জামে তিরমিযী, ৩৫৫৯)


২. সব ধরনের ক্ষতি এবং বিপদ-আপদ থেকে নিরাপদ থাকতে এই দোয়া সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার পড়াঃ

بِسْمِ اللهِ الَّذِيْ لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِه شَيْءٌ فِي الأَرْضِ وَلاَ فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيْعُ العَلِيْمُ

বিসমিল্লা-হিল্লাযী লা-ইয়াদ্বুররু মা‘আসমিহী, শাইউং ফিলআরদ্বী ওয়ালা- ফিসসামা-ই, ওয়াহুওয়াস সামি’উল ‘আলীম। (জামে তিরমিযী, ৩৩৩৫)


৩. প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যায় সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক, সুরা নাস তিনবার করে পড়া। এবং এটা বিশেষ গুরুত্বের সাথে করা। (সুনানে আবি দাউদ)

৪. ঘুমের আগে আয়াতুল কুরসি পড়া এবং সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়া। সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক, সুরা নাস পড়ে হাতের তালুতে ফু দিয়ে পুরো শরীরে হাত বুলিয়ে নেয়া। (বুখারী)

৫. টয়লেটে ঢোকার পূর্বে দোয়া পড়া-

اللَّهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْخُبْثِ وَالْخَبَائِثِ

আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ’উযুবিকা, মিনাল খুবসি ওয়াল খবা-ইছ। (মুসলিম, ৩৭৫)

৬. তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া। প্রতিদিনের অন্যান্য মাসনুন আমল করতে থাকা। এবং আল্লাহর কাছে সবসময় দোয়া করতে থাকা।
বিশেষ প্রয়োজনঃ- 01856-458021
CFM
Ash Shefa Point

আল্লাহ হেফাজত করেন
27/05/2024

আল্লাহ হেফাজত করেন

💐মাসুম ভাইয়ের সাথে ফজরের নামাজ আদায় করে মুড়ির চা হাতে নিয়ে আড্ডা দিচ্ছি,আড্ডার মধ্যে প্রথম বিষয়'ই ছিল রুকইয়া মাধ্যমে রোগ...
10/05/2024

💐মাসুম ভাইয়ের সাথে ফজরের নামাজ আদায় করে মুড়ির চা হাতে নিয়ে আড্ডা দিচ্ছি,আড্ডার মধ্যে প্রথম বিষয়'ই ছিল রুকইয়া মাধ্যমে রোগী কিভাবে অল্প সময়ের মধ্যে সুস্থ হতে পারেন।

এ বিষয় টি নিয়ে কথা বলার বিশেষ একটি কারণ-ও ছিল 👇

রমজানের শেষ ১০ দিন আমার সাথে একজন দ্বীনদার রাক্বি ভাই ছিল আলহামদুলিল্লাহ, ভাইয়া আমাকে একটি প্রশ্ন করেছিলেন,কবিরাজি চিকিৎসার মাধ্যমে মানুষ ঈমান নষ্ট করে ফেলেন।
কিন্তু সাময়িক সময়ের জন্য হলেও তৎক্ষনাৎ কিছুটা সুস্থতার আলো দেখতে পান!!
আর রুকইয়া সাপোর্টের মাধ্যমে রোগী স্থায়ীভাবে সুস্থ হন আলহামদুলিল্লাহ, কিন্তু কিছুটা সময় সাপেক্ষ। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে, কি ভাবে রুকইয়া সাপোর্ট দিলে রোগী অল্পতেই সুস্থ হয়ে জানাবেন জানাবেন কী???

প্রশ্ন শুনে সাময়িক সময়ের জন্য চিন্তায় পরে গেলাম এবং আল্লাহর সাহায্য চাইতে লাগলাম।আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ বিষয়টি সহজেই বুঝিয়ে দিয়েছেন নামাজের মধ্যে। প্রথমে মনে পড়লো একজন আঁকাবি রের কথা যিনি জ্বীনের রোগীর কাছে গিয়ে, জ্বীন কে উদ্দেশ্য করে বলতেন, শয়তান চলে যা, নতুবা খরম দিয়ে তুঁকে আঘাত করা হবে।একথা বলার সাথে সাথে শয়তান চলে যেতেন।

তার পর মনে পড়লো হযরত উমর( রাঃ) কথা শয়তান উনাকে অনেক ভয় করতেন, উনি যে পথ দিয়ে চলতেন সেই পথে, শয়তান যাতায়াত করত না। কেন শয়তান এমন করতেন?
কারণ" হযরত উমর(রা) আল্লাহ কে অনেক বেশি ভয় করতেন।

কোরআন কে যতবেশি আঁকড়িয়ে ধরব এবং সুন্নাহ মুতাবেক জীবন পরিচালনা করবো, আল্লাহর কাছে আমি ততবেশি সম্মানিত হবো,
আল্লাহর কাছে সম্মানিত হওয়ার কারণে শয়তান আমাদের কে অনেক বেশি ভয় করবে এটাই স্বাভাবিক।

ثُمَّ لَاٰتِیَنَّهُمۡ مِّنۡۢ بَیۡنِ اَیۡدِیۡهِمۡ وَ مِنۡ خَلۡفِهِمۡ وَ عَنۡ اَیۡمَانِهِمۡ وَ عَنۡ شَمَآئِلِهِمۡ ؕ وَ لَا تَجِدُ اَکۡثَرَهُمۡ شٰکِرِیۡنَ ﴿۱۷﴾
‘🍀তারপর অবশ্যই তাদের নিকট উপস্থিত হব, তাদের সামনে থেকে ও তাদের পেছন থেকে এবং তাদের ডান দিক থেকে ও তাদের বাম দিক থেকে। আর আপনি তাদের অধিকাংশকে কৃতজ্ঞ পাবেন না’।
আল-বায়ান

"🍀" মানুষের উপর শয়তানের হামলা শুধু চতুর্দিকেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং আরো ব্যাপক। আলোচ্য আয়াতে ইবলীস আদম সন্তানদের উপর আক্রমণ করার জন্য চারটি দিক বর্ণনা করেছে- অগ্র, পশ্চাৎ, ডান ও বাম। এখানে প্রকৃতপক্ষে কোন সীমাবদ্ধতা উদ্দেশ্য নয়; বরং এর অর্থ হল প্রত্যেক দিক ও প্রত্যেক কোণ থেকে। এভাবে হাদীসের এ বর্ণনাও এর পরিপন্থী নয় যে, শয়তান মানবদেহে প্রবেশ করে রক্তবাহী রগের মাধ্যমে। তারপর সমগ্র দেহে হস্তক্ষেপ করে। ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, এখানে সামনে থেকে আসার অর্থ, দুনিয়ায়। পশ্চাৎ দিক থেকে আসার অর্থ আখেরাতে। ডানদিক থেকে আসার অর্থ, নেককাজের মাধ্যমে আসা। আর বামদিক থেকে আসার অর্থ, গুনাহের দিক থেকে আসা।
তাবারী; আত-তাফসীরুস সহীহ!
বিষয় টি সকলেই বুঝতে পারছেন আসা করছি।

🧡যে ব্যক্তি আল্লাহ কে বেশি ভয় করবেন শয়তান-ও তাকে ততবেশি ভয় করবে।

🍀আল্লাহ কে ভয় করার মতো ভয় করতে হবে।
ভয় করার জন্য আমাদের কিছু বিষয় খিয়াল রাখা চাই।
আল্লাহর হুকুম গুলো যথাযথ ভাবে পালন করা।
আমাদের ইনকাম হালাল হওয়া।
আল্লাহর সৃষ্টি কে পছন্দ করা এবং আল্লাহর সৃষ্টি যেকোনো মাখলুক কে কষ্ট না দেওয়া।

আমার হাত ও মুখ দাঁড়া অপর মুসলিম যেন কষ্ট না পায়,সেই দিকে খেয়াল রাখা।
#আল্লাহরভয়
CFM
Ash Shefa Point

06/05/2024

আপনার পছন্দের মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করলে,নিশ্চয়ই আপনি অনেক কষ্ট পান!??

তেমনি""আল্লাহ তায়া’লা ও তাঁর প্রিয় মানুষের সাথে কেউ খারাপ আচরণ করলে ঐ মানুষের প্রতি অসন্তুষ্ট থাকেন।

//আল্লাহ তায়া’লা পবিত্র, তিনি পবিত্র মানুষ গুলো কে-ই ভালোবাসেন।
Ash Shefa Point

06/05/2024

৫ টি সি‌ক্রেট! যা আপনা‌কে বিবাহ পরবর্তী জীব‌নে সুখী হ‌তে সাহায‌্য কর‌বে ইনশাআল্লাহ

১)তাকওয়া অর্জন

তাকওয়া মা‌নে আল্লাহর ভয়। নি‌জে তাকওয়ার চর্চা ক‌রা এবং স্ত্রী‌কে তাকওয়ার দি‌কে আহবান করা। কেননা তাকওয়া মানুষ‌কে আল্লাহর অবাধ‌্যতা থে‌কে বিরত রা‌খে। আর আল্লাহর ভয় সমস্ত রহম‌ত,বরকত এবং শা‌ন্তির দ‌রজা খু‌লে দেয়।

২) উত্তম আখলাক

নিজ প‌রিবা‌রের সাথে ভা‌লো আচরণ আর ভা‌লো ব‌্যবহার তা‌দের ম‌নে আপনার এমন এক ব‌্যক্তিত্ব তৈরী কর‌বে যার সুফল মৃত‌্যুর আগ পর্যন্ত আপ‌নি পে‌তে থাক‌বেন।

৩) রাগ নিয়ন্ত্রণ

স্বামী-স্ত্রীর মা‌ঝে মনমা‌লিন‌্য,কথা কাটাকা‌টি খুবই স্ব‌াভা‌বিক বিষয়। ত‌বে ঝগড়া এড়া‌নোর এক‌টি প্রাচীন পদ্ধতী আ‌ছে। য‌দি তা কেউ মে‌নে চল‌তে পা‌রে, কোন‌দিনও এ‌কে ওপ‌রের সা‌থে ঝগড়া হ‌বেনা। আর সেই কৌশল‌টি হ‌লো, একজন রে‌গে গে‌লে অন‌্যজন শান্ত থাক‌বে। মা‌নে স্ত্রী রে‌গে গে‌লে স্বামী শান্ত থাক‌বে, আবার স্বামী য‌দি কখ‌নো রে‌গে যায় স্ত্রী শান্ত থাক‌বে।

৪) তৃতীয় পক্ষ‌কে কখ‌নো বা হাত ঢুক‌া‌তে না দেয়া

স্বামী-স্ত্রীর মা‌ঝে যত ঝা‌মেলাই হোক, এর ম‌ধ্যে কখ‌নো তৃতীয় পক্ষ‌কে ঢুক‌তে না দেয়‌া। কারণ যত সংসার ভা‌ঙ্গে অথব‌া সংসা‌রে আগুন লা‌গে এর পিছ‌নে মূল ইন্ধন দাতা থা‌কে তৃতীয় পক্ষ। স্বামী-স্ত্রীর ম‌ঝে তৈরী ঝা‌মেলাগু‌লো এম‌নিই অ‌টো‌ মিটমাট হ‌য়ে যায়।

৫) সে‌ক্রিফাইস করা

স্বামী-স্ত্রী উভয়ের মা‌ঝে ছাড় দেয়ার মনমানসিকতা তৈরী কর‌তে হ‌বে। এ‌কে অন‌্যকে ক্ষমা ক‌রে দেয়া, এ‌কে অ‌ন্যের ভুলগু‌লো ‌ছোট ক‌রে দেখা এবং ভু‌লে যাওয়া এই‌ প্র‌্যাক‌টিস সংসা‌রে সুখ ব‌য়ে আ‌নে।

ত‌বে আল্লাহর অবধ‌্যতার ব‌্যাপা‌রে কেউ কাউ‌কে ছাড় দি‌বেনা। এই ক্ষে‌ত্রে ছাড় দেয়া মানে নিজ সংসা‌রে নিজ হা‌তে আগুন দেয়া।

আল্লাহ আমা‌দের সংসার জীবনে বারাকাহ এবং সুখ দান করুন। আমীন
Ahsan Ali vi

02/05/2024
🔹আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় অর্গান স্কিন। সবচেয়ে বড় গ্ল্যান্ড লিভার।আজকে আমরা লিভারের কিছু কাজ সম্পর্কে জানি ইন শা আল্লাহ ...
01/05/2024

🔹আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় অর্গান স্কিন।
সবচেয়ে বড় গ্ল্যান্ড লিভার।আজকে আমরা লিভারের কিছু কাজ সম্পর্কে জানি ইন শা আল্লাহ -

🔹লিভারের কাজ-

১)পিত্তরস তৈরী করা। পিত্তরস তৈলাক্ত খাবার হজমে সহায়তা করে।
পিত্তরসে বিলুুরুবিন থাকে।এটা অন্ত্রে গিয়ে খাবার বিপাকে কাজ করে শরীর থেকে stool এর সাথে বের হয় যায়। যদি কোন কারণে বিলুরুবিন শরীর থেকে বের না হয়ে উল্টো পথে গিয়ে ব্লাডের সাথে ছড়িয়ে যায় তখন জন্ডিস হতে পারে।

২)কোলেস্টেরল তৈরী করে। কোলেস্টেরল কিছু হরমোন তৈরী করতে সাহায্য করে। যেমন- progesterone, estrogen, testosterone.

৩)কিছু প্রোটিন তৈরি করে। কিছু প্রোটিন ক্লটিং ফ্যাক্টর তৈরী করে। এই ক্লটিং ফ্যাক্টর ব্লাড জমাট বাধতে সাহায্য করে।

৪)Albumin নামে প্রোটিন তৈরি করে। এই প্রোটিন রক্ত নালীর মধ্যে পানির অংশ ধরে রাখতে সাহায্য করে।

৫)থাইরয়েড হরমোন T4 কে T3 তে রুপান্তর করতে সাহায্য করে।
CFM
Ash Shefa Point

26/04/2024

🌹"জিলহজ্ব মাসের প্রথম দশকের" গুরুত্ব ও ফজিলত সম্পর্কে বাংলাদেশের খুব কম সংখ্যক মানুষই জানেন। এর মূল কারণ বাংলাদেশের মানুষ ইলম মুখী নয় ও এই সম্পর্কে আলোচনা না হওয়া । গত কয়েক বছর ধরে কুরআন ও সুন্নাহর কিছু দাঈগন মানুষের কাছে এই দিনগুলোর ফজিলত সম্পর্কে জানিয়েছেন। আস্তে আস্তে মানুষ জানছে, তারপরেও সংখ্যাটা একদমই কম।

⌛ আচ্ছা ভাবুন তো, জীবনে এতগুলো বছর আপনি এই দশকের ফজিলত থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, এটা কি কখনো পূরণ করা সম্ভব?

💐 তাই আমি কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি, আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের সন্তানরা এই দিনগুলোর ফজিলত থেকে যেন বঞ্চিত না হয়।

📝 প্রথমত,
বই: জিলহজ্বের প্রথম দশকের গুরুত্ব, তাৎপর্য, ফজিলত, করণীয় ও বর্জনীয় সাথে কুরবানির ইতিহাস, কুরবানীর তাৎপর্য, কুরবানী সংক্রান্ত বিভিন্ন মাসআলা-মাসায়েল ও কুরবানী শিক্ষা ইত্যাদি নিয়ে " গল্পে আনন্দে ছোটদের জিলহজ্বের প্রথম দশক ও কুরবানী" নামক একটি বই আলহামদুলিল্লাহ লেখার কাজ প্রায় শেষ । আশাকরি খুব শীঘ্রই বইটি শিশুদের কাছে পৌঁছে দিতে পারব ইন শা আল্লাহ ।

📝 দ্বিতীয়ত,
শিশু সেমিনার: "রমাদানের প্রস্তুতি ও ঈদ" সেমিনারের মত শিশুদের জন্যে "জিলহজের প্রথম দশক ও কুরবানী" নিয়ে চমৎকার স্লাইড প্রেজেন্টেশন তৈরি করা হচ্ছে। জিলহজ্ব মাসের পূর্বেই বিভিন্ন ইসলামিক স্কুল, মাদ্রাসা ও ইসলামিক সেন্টারে শিশুদের নিয়ে কিছু প্রোগ্রাম করবো ইন শা আল্লাহ।

🌿 আমি আশা রাখি, আমাদের মত আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের সন্তানরা জিলহজ্বের ফজিলত থেকে বঞ্চিত হবে না ইন শা আল্লাহ। তারা গুরুত্বের সাথে এই দিনগুলো ইবাদতের সাথে কাটাবে।

☘️ আমার জন্য দোয়া রাখবেন, যেন মুসলিম উম্মার পরবর্তী প্রজন্মের সন্তানদের আদর্শ মুসলিম হিসেবে গড়ে তোলার কাজে যথাসম্ভব অবদান রাখতে পারি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলার সন্তুষ্টির জন্য।

🌴 প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক কেউ প্রোগ্রাম করতে চাইলে মে মাসের ১৫ তারিখের মধ্যেই যোগাযোগ করতে হবে।

11/04/2024

ঈদ মোবারক ………!

05/04/2024

বোতলের ভিতর জ্বীন শয়তান!

তিন হাজার তাবিজ /কবজ নষ্ট করলাম আলহামদুলিল্লাহ।
২৫বছর ধরে শারীরিক এবং মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকার ইচ্ছে আর নেই এমনই মন্তব্য রোগীর।

কবিরাজ তাবিজ কবজ যা দিচ্ছেন সব কিছু ব্যবহার করছেন কিন্তু কিছু থেকে কিছুই হচ্ছে না।
শেষ পর্যন্ত জ্বীন কে বোতলের মধ্যে আটকানো হলো তা-ও যে-ই সেই।

মিথ্যুক কবিরাজ দের বাস্তব চেহারা দেখানোর জন্য আমরা জ্বীনের বোতল খুলে দেখার ইচ্ছে করি এবং আপনাদের কে দেখাতে চেষ্টা করছি ইনশাআল্লাহ।

আসলেই কী জ্বীন শয়তান বোতলের ভেতর আটকানো হয় বা হতে পারে।
দেখতে থাকুন ইনশাআল্লাহ।

Ash Shefa Point

Address

Khilgaon

Opening Hours

Monday 08:00 - 21:00
Tuesday 08:00 - 21:00
Wednesday 08:00 - 21:00
Thursday 08:00 - 21:00
Saturday 08:00 - 21:00
Sunday 08:00 - 21:00

Telephone

+8801856458021

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CFM posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to CFM:

Share